মাসব্যাপী বাণিজ্যমেলা শুরু আজ

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

আজ ১ জানুয়ারি শুরু হয়েছে ঢাকা আন্তর্জাতিক বাণিজ্যমেলা। পূর্বাচলে নবনির্মিত বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশ-চায়না ফ্রেন্ডশিপ এক্সিবিশন সেন্টারে মাসব্যাপী হবে এই মেলা।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা গণভবন থেকে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে মেলার উদ্বোধন করেন।

বাণিজ্যমেলা উপলক্ষে শুক্রবার বিকেলে মেলার এক্সিবিশন সেন্টারে রফতানি উন্নয়ন ব্যুরো সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করে। এতে বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন।

সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, বাণিজ্যমেলায় দেশি-বিদেশি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানকে বিভিন্ন ক্যাটাগরির মোট ২৩টি প্যাভিলিয়ন, ২৭টি মিনি প্যাভিলিয়ন, ১৬২টি স্টল ও ১৫টি ফুড স্টল বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে।

অত্যাধুনিক সুযোগ-সুবিধাসহ শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত এক্সিবিশন সেন্টারের ১৪ হাজার ৩৬৬ বর্গমিটার (প্রায় ১,৫৫,০০০ বর্গফুট) আয়তনের দুটি হলে সব স্টল বরাদ্দ দেওয়া হয়। মেলা কমপ্লেক্সের বাইরে (সম্মুখ ও পেছনে) প্যাভিলিয়ন, মিনি প্যাভিলিয়ন ও ফুড স্টল নির্মাণ করা হয়েছে।

মাসব্যাপী মেলা সকাল ১০টা থেকে শুরু হবে, চলবে রাত ৯টা পর্যন্ত। সাপ্তাহিক ছুটির দিনে তা রাত ১০টা পর্যন্ত চলবে। মেলার প্রবেশমূল্য প্রাপ্তবয়স্কদের জন্য ৪০ টাকা, শিশুদের জন্য ২০ টাকা। মেলায় প্রদর্শন করা হবে দেশীয় বস্ত্র, মেশিনারিজ, কার্পেট, কসমেটিকস অ্যান্ড বিউটি এইডস, ইলেকট্রিক্যাল অ্যান্ড ইলেক্ট্রনিকস, ফার্নিচার, পাট ও পাটজাত পণ্য, গৃহসামগ্রী, চামড়া ও জুতাসহ চামড়াজাত পণ্য, স্পোর্টস গুডস, স্যানিটারিওয়্যার, খেলনা, স্টেশনারি, ক্রোকারিজ, প্লাস্টিক, মেলামাইন পলিমার, হারবাল ও টয়লেট্রিজ, ইমিটেশন জুয়েলারি, প্রক্রিয়াজাত খাদ্য, হস্তশিল্পজাত পণ্য, হোম ডেকর ইত্যাদি।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/

বর্তমান কূটনীতি হবে বাণিজ্য ও অর্থ সংক্রান্ত : প্রধানমন্ত্রী

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

পূর্বাচলে বাণিজ্য মেলা-২০২২ উদ্বোধন করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, ‘বর্তমান কূটনীতি হবে বাণিজ্য ও অর্থ সংক্রান্ত। ব্যবসা বাণিজ্যের প্রসার ও পণ্যের গুণগত মান বাড়াতে গবেষণার উদ্যোগ নিতে হবে।’

শনিবার সকালে রাজধানীর পূর্বাচলে বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশ-চায়না ফ্রেন্ডশিপ এক্সিবিশন সেন্টারে (বিবিসিএফইসি) আয়োজিত বাণিজ্য মেলার উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী। গণভবন থেকে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রী মেলার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে যুক্ত হন।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘বাণিজ্য মেলা দেশি-বিদেশি উদ্যোক্তাকে তাদের পণ্যের প্রতিযোগিতামূলক সুবিধাদি এবং নতুন উদ্ভাবন সম্পর্কে ক্রেতাদের অবহিত করার সুযোগ সৃষ্টি করবে। ক্রেতারাও এ বৃহৎ আয়োজন থেকে প্রতিযোগিতামূলক মূল্যে পণ্য ক্রয়ের সুবিধা পাবেন।’

স্টকমার্কেটবিডি.কম/

সাপ্তাহিক লেনদেনের শীর্ষে সোনালি পেপার; ২য় বেক্সিমকো

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

সর্বশেষ সপ্তাহে প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেনের শীর্ষে উঠে এসেছে সোনালি পেপার এন্ড বোর্ড মিলস লিমিটেড। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

জানা গেছে, কোম্পানিটির ৩৪০ কোটি ৪৫ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। লেনদেনের তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে উঠে আসা বেক্সিমকো লিমিটেড শেয়ার লেনদেন হয়েছে ২৭৭ কোটি ৬১ লাখ টাকার।

২৫১ কোটি ৪৬ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেনের মাধ্যমে তৃতীয় স্থানে উঠে এসেছে বাংলাদেশ শিপিং করপোরেশন লিমিটেড।

লেনদেনের তালিকায় থাকা অন্যান্য কোম্পানিগুলোর মধ্যে রয়েছে- এশিয়া ইন্স্যুরেন্সের ২০০ কোটি ৬৪ লাখ, ওয়ান ব্যাংকের ৮৭ কোটি ৮ লাখ, ফরচুন সুজের ৭৬ কোটি ৭৬ লাখ, জেনেক্স ইনফোসিসের ৬৯ কোটি ৫৫ লাখ, বীকন ফার্মার ৬৪ কোটি ১৬ লাখ, বেক্স ফার্মার ৫৯ কোটি ৬৯ লাখ ও ইষ্টার্ণ ইন্স্যুরেন্স লিমিটেডের ৫৮ কোটি ২৮ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এস

সপ্তাহের ব্যবধানে মূলধন বেড়েছে ৩ হাজার কোটি টাকা

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

সর্বশেষ সপ্তাহে প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) বাজার মূলধন প্রায় ৩ হাজার কোটি টাকা বেড়েছে। এসময় সেখানে সূচকগুলোও বেড়েছে। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

ডিএসই সূত্রে জানা গেছে, গত সপ্তাহে মোট ৫ কার্যদিবসে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) মোট লেনদেন হয়েছে ৪ হাজার ১৬০ কোটি ৫০ লাখ টাকার। যা আগের সপ্তাহের ৫ দিনে হয়েছিল ৩ হাজার ৮১৪ কোটি ৬৬ লাখ টাকার। অর্থাৎ সপ্তাহের ব্যবধানে ডিএসইতে লেনদেন ৯.০৭ শতাংশ বেড়েছে।

ডিএসইতে সর্বশেষ সপ্তাহে গড় লেনদেন ৮৩২ কোটি ১০ লাখ টাকার হয়েছে। আগের সপ্তাহে লেনদেন হয়েছিল ৭২৬ কোটি ৯৩ লাখ টাকার উপরে। অর্থাৎ সপ্তাহের ব্যবধানে ডিএসইতে প্রতিদিনের গড় লেনদেন ৯.০৭ শতাংশ বেড়েছে।

বিদায়ী সপ্তাহে ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ৫৪.০৫ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৬ হাজার ৭৫৬ পয়েন্টে। আর ডিএসই-৩০ সূচক ২০.৫৯ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২৫৩২ পয়েন্টে। আর শরিয়াহ সূচক ৭.৪৭ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৪৩১ পয়েন্টে।

ডিএসইতে গত সপ্তাহে ৩৮৭টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার লেনদেনে অংশ নিয়েছে। প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে শেয়ার দর বেড়েছে ১৬৪টির, কমেছে ১৮৫টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩৩টির শেয়ার ও ইউনিটের দর। আর ৫টি শেয়ারের কোনো লেনদেন হয়নি।

গত সপ্তাহের প্রথম দিন ডিএসইতে বাজার মূলধন ছিল ৫ লাখ ৩৯ হাজার ২৫৮ কোটি টাকা। আর সপ্তাহের শেষ দিনে এই মূলধন দাঁড়িয়েছে ৫ লাখ ৪২ হাজার ১৯৬ কোটি টাকা। এই হিসাবে গত সপ্তাহে ডিএসইতে বাজার মূলধন ২,৯৩৮ কোটি টাকা বা ০.৫৪ শতাংশ বেড়েছে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এস

গোল্ডেন হারভেস্টের অর্থ ব্যয়ে সময় বাড়ানোর প্রস্তাব অনুমোদন

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

রাইট শেয়ার ইস্যুর মাধ্যমে শেয়ারবাজার থেকে সংগৃহীত অর্থ নির্ধারিত সময়ের মধ্যে ব্যয় করা সম্ভব না হওয়ায় এ সময়সীমা বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে গোল্ডেন হারভেস্ট এগ্রো ইন্ডাস্ট্রিজ। রাইট শেয়ারের অর্থ ব্যয়ে সময় বাড়ানোর সিদ্ধান্ত কোম্পানিটির শেয়ারহোল্ডাররা অনুমোদন করেছে। গত বছরের ৩০ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত বার্ষিক সাধারণ সভায় (এজিএম) শেয়ারহোল্ডারদের কাছ থেকে এ অনুমোদন পেয়েছে কোম্পানিটি।

এ বছরের ২১ জানুয়ারি পর্যন্ত গোল্ডেন হারভেস্টের রাইট শেয়ারের অর্থ ব্যয়ের সময়সীমা নির্ধারিত রয়েছে। এ সময়সীমা আরো এক বছর বাড়িয়ে ২০২৩ সালের ২১ জানুয়ারি নির্ধারণে শেয়ারহোল্ডারদের অনুমোদন পেয়েছে কোম্পানিটি। সময়সীমা বাড়ানোর বিষয়টি অনুমোদনের জন্য নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) কাছে আবেদন করবে কোম্পানিটি।

এদিকে সর্বশেষ সমাপ্ত ২০২০-২১ হিসাব বছরে বিনিয়োগকারীদের জন্য ৫ শতাংশ নগদ (২ শতাংশ অন্তর্বর্তী ও ৩ শতাংশ চূড়ান্ত) লভ্যাংশ দেয়ার কারণে আজ থেকে স্টক এক্সচেঞ্জে ‘বি’ ক্যাটাগরিতে লেনদেন হবে গোল্ডেন হারভেস্টের শেয়ার। ২০২১ সালের ৩০ সেপ্টেম্বর শেষে কোম্পানিটির রাইট শেয়ারের মাধ্যমে সংগৃহীত ৮৯ কোটি ৯৩ লাখ ২৩ হাজার ৪২০ টাকার মধ্যে ৬৯ কোটি ৫ লাখ ১৭ হাজার ৮৮৯ টাকা ব্যয় করেছে, যা মোট সংগৃহীত অর্থের ৭৬ দশমিক ৭৮ শতাংশ। অব্যবহূত রয়েছে ২০ কোটি ৮৮ লাখ ৫ হাজার ৫৩০ টাকা বা ২৩ দশমিক ২২ শতাংশ অর্থ। ২০১৯ সালে বিএসইসির ৬৯৮তম কমিশন সভায় কোম্পানিটির রাইট শেয়ার প্রস্তাবে অনুমোদন দেয়া হয়। উত্তোলিত অর্থে ব্যবসা সম্প্রসারণ ও আংশিক ব্যাংকঋণ পরিশোধ করার পরিকল্পনা ঘোষণা করেছে গোল্ডেন হারভেস্ট।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/

রেমিট্যান্সে প্রণোদনা বেড়ে ২.৫ শতাংশ

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

প্রবাসীদের বৈধ পথে পাঠানো রেমিট্যান্সের ওপর প্রণোদনা বাড়ানো হয়েছে। আগে এ প্রণোদনা ২ শতাংশ ছিল, তবে ২০২২ সালের প্রথম দিন থেকে তা বেড়ে আড়াই শতাংশ করার ঘোষণা দিয়েছে অর্থ মন্ত্রণালয়। গতকাল অর্থ মন্ত্রণালয়ের এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

রেমিটেন্সে সরকারি প্রণোদনার পরিমাণ বাড়ানোর এ বিষয়টিকে প্রবাসী বাংলাদেশী কর্মীদের জন্য প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পক্ষ থেকে নববর্ষের উপহার হিসেবে উল্লেখ করেছে অর্থ মন্ত্রণালয়। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, মানুষের সার্বিক জীবনমান উন্নয়ন, বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বৃদ্ধি, মানি লন্ডারিং প্রতিরোধ, কর্মসংস্থান সৃষ্টি ও বাংলাদেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্স অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। সেই বিবেচনায় বিদেশে কর্মরত বাংলাদেশী শ্রমজীবী মানুষের কষ্টার্জিত বৈদেশিক আয় বৈধ উপায়ে দেশে প্রত্যাবাসন উৎসাহিত করার লক্ষ্যে রেমিট্যান্স পাঠানোর বিপরীতে সরকারের ২ শতাংশ প্রণোদনা/নগদ সহায়তা প্রদানের বিদ্যমান হার বাড়িয়ে ২ দশমিক ৫ শতাংশে নির্ধারণের সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। বর্ধিত এ হার চলতি ২০২১-২২ অর্থবছরের ১ জানুয়ারি থেকে কার্যকর হবে।

এর আগে ২০১৯-২০ অর্থবছরে প্রথমবারের মতো রেমিট্যান্সের বিপরীতে ২ শতাংশ হারে প্রণোদনা বা নগদ সহায়তা প্রদানের সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। যার কারণে ব্যাংকিং চ্যানেলে অর্থ পাঠানোর পরিমাণ বৃদ্ধি পেয়ে ওই অর্থবছরে দাঁড়ায় ১৮ দশমিক ২০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। যা তার আগের অর্থবছরের তুলনায় প্রায় ১৩ শতাংশ বেশি।

নভেল করোনাভাইরাসজনিত মহামারীর মধ্যে অপ্রত্যাশিত হারে বেড়েছিল প্রবাসী আয়। অর্থনীতির প্রতিটি সূচক বিধ্বস্ত হলেও চাঙ্গা ছিল রেমিট্যান্স প্রবাহ। ২০২০-২১ অর্থবছরে প্রবাসীরা রেকর্ড পরিমাণ রেমিট্যান্স দেশে পাঠিয়েছিলেন। টাকার অংকে যা ছিল ২ হাজার ৪৭৭ কোটি ডলার। রেমিট্যান্সের এ প্রবৃদ্ধি ছিল ৩৬ শতাংশেরও বেশি।

যদিও চলতি ২০২১-২২ অর্থবছরের শুরু থেকেই রেমিট্যান্সের প্রবৃদ্ধির রথ থেমে গেছে। উল্টো অর্থবছরের প্রথম পাঁচ মাসে (জুলাই-নভেম্বর) রেমিট্যান্স কমেছে প্রায় ২১ শতাংশ। শুধু তাই নয়, গত নভেম্বর মাসে রেমিট্যান্স আহরণ গত দেড় বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন অবস্থায় নেমে আসে। এমন পরিস্থিতিতে এ খাতে প্রণোদনা বাড়ানোর ঘোষণা দিল সরকার।

গতকাল বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রকাশিত প্রতিবেদনে তথ্য বলছে, নভেম্বর মাসে ব্যাংকিং চ্যানেলে প্রবাসী বাংলাদেশীরা দেশে ১৫৫ কোটি ৩৭ লাখ ডলার রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন। প্রবাসী আয়ের এ অংক গত বছরের নভেম্বরের চেয়ে ২৫ শতাংশ বা ৫২ কোটি ৫০ লাখ টাকা কম। গত বছরের নভেম্বরের রেমিট্যান্স এসেছিল ২০৭ কোটি ৮৭ লাখ ডলার। শুধু তাই নয়, নভেম্বরের রেমিট্যান্সের এ পরিমাণ গত ১৮ মাসের মধ্যে সর্বনিম্ন। এর আগে ২০২০ সালের মে মাসের দেশে সর্বনিম্ন ১৫০ কোটি ডলার রেমিট্যান্স আসে।

বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য বলছে, ২০২১-২২ অর্থবছরে প্রথম পাঁচ মাসে (জুলাই-নভেম্বর) দেশে রেমিট্যান্স এসেছে ৮৬০ কোটি ৮৮ লাখ ডলার (বাংলাদেশী মুদ্রায় যার পরিমাণ ৭৩ হাজার ৮৬৪ কোটি টাকা)। যা আগের অর্থবছরের একই সময়ের তুলনায় ২২৮ কোটি ৫২ লাখ ডলার বা প্রায় ২১ শতাংশ কম। ২০২০-২১ অর্থবছরের প্রথম পাঁচ মাসে রেমিট্যান্স আসে ১ হাজার ৮৯ কোটি ৪১ লাখ ডলার। দেশীয় মুদ্রায় যার অংক ছিল ৯২ হাজার ৬০০ কোটি টাকা।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/