আর্থিক প্রতিষ্ঠান ও বীমার বিনিয়োগ তথ্য জানতে চায় বিএসইসি

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

দেশের দুই স্টক এক্সচেঞ্জে তালিকাভুক্ত সব ব্যাংকবহির্ভূত আর্থিক প্রতিষ্ঠান (এনবিএফআই) ও বীমা খাতের কোম্পানিগুলোর শেয়ারবাজারে বিনিয়োগের তথ্য জানতে চায় নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)।

সম্প্রতি দুই স্টক এক্সচেঞ্জকে এ কোম্পানিগুলোর কাছ থেকে শেয়ারবাজারে বিনিয়োগের তথ্য সংগ্রহ করে কমিশনের কাছে পাঠানোর জন্য চিঠি দেয়া হয়েছে। বর্তমানে দেশের শেয়ারবাজারে ২৩টি এনবিএফআই ও ৫৩টি বীমা কোম্পানি তালিকাভুক্ত রয়েছে।

বিএসইসির সহকারী পরিচালক মো. সিরাজুল ইসলাম স্বাক্ষরিত চিঠিতে বলা হয়েছে, সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ অর্ডিন্যান্স, ১৯৬৯-এর ধারা ১১(২) এর অধীনে শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত সব এনবিএফআই ও বীমা কোম্পানি তাদের বিনিয়োগের তথ্য স্টক এক্সচেঞ্জের মাধ্যমে বিএসইসিকে জানাবে।

বিএসইসির নির্ধারিত ছকে এ বিনিয়োগের তথ্য দাখিল করতে হবে। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) ব্যবস্থাপনা পরিচালক এবং শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত সব এনবিএফআই ও বীমা কোম্পানিগুলোর ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহীদের কাছে এ চিঠি পাঠানো হয়েছে।

স্টক এক্সচেঞ্জকে প্রতি মাসে সাত কার্যদিবসের মধ্যে এ-সংক্রান্ত একটি প্রতিবেদন কমিশনে দাখিল করতে বলা হয়েছে। বিএসইসির পক্ষ থেকে বিষয়টি বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর এবং বীমা উন্নয়ন ও নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষের (আইডিআরএ) চেয়ারম্যানকে অবহিত করা হয়েছে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/

দেশে টিআইএনধারীর সংখ্যা পৌনে এক কোটি ছাড়াল

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

কর শনাক্তকরণ নম্বরধারীর (টিআইএন) সংখ্যা পৌনে এক কোটি ছাড়াল। জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) সূত্রে জানা গেছে, গত বৃহস্পতিবার টিআইএনধারীর সংখ্যা ৭৫ লাখের ঘর স্পর্শ করে। গতকাল সোমবার পর্যন্ত দেশের মোট টিআইএনধারীর সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৭৫ লাখ ৯ হাজার ৮০১। তাঁরা সবাই এনবিআরের নিবন্ধিত ব্যক্তিশ্রেণির করদাতা।

গত সাড়ে তিন বছরে টিআইএনধারীর সংখ্যা দ্বিগুণ হয়েছে। এ সময়ে প্রায় ৪০ লাখ নতুন টিআইএনধারী নিবন্ধিত হয়েছেন। ২০১৮ সালের ডিসেম্বর মাসে মোট ৩৬ লাখ টিআইএনধারী ছিল। গত ৪ বছরে প্রতিবছর ১২-১৩ লাখ নতুন করদাতা পাওয়া গেছে। কয়েক বছর আগে বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে নির্বাহী পর্যায়ের কর্মীদের টিআইএন নেওয়া এবং রিটার্ন দেওয়া বাধ্যতামূলক করার পর দ্রুত টিআইএনধারীর সংখ্যা বাড়তে থাকে।

সর্বশেষ হিসাবে, চলতি ২০২১-২২ অর্থবছরে সব মিলিয়ে ২৬ লাখ টিআইএনধারী বার্ষিক আয়-ব্যয়ের বিবরণ জানিয়ে রিটার্ন জমা দেন। এক-তৃতীয়াংশ টিআইএনধারী রিটার্ন দেন। শুধু জমি কেনা ও ক্রেডিট কার্ডের জন্য টিআইএন নেওয়া হয়েছে, এমন টিআইএনধারী ছাড়া সবার রিটার্ন জমা দেওয়া বাধ্যতামূলক। বাস্তবে প্রায় অর্ধকোটি টিআইএনধারী বছর শেষে রিটার্ন জমা দেন না।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/

সেরা কর্মকর্তাদের পুরস্কৃত করল সাউথ বাংলা ব্যাংক

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

সাউথ বাংলা এগ্রিকালচার অ্যান্ড কমার্স ব্যাংক তার সেরা কর্মকর্তাদের পুরস্কৃত করেছে।

সম্প্রতি রাজধানীর ফারর্স হোটেলে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে কর্মকর্তাদের হাতে ক্রেস্ট, সার্টিফিকেট ও নগদ অর্থ তুলে দেন ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী মোসলেহ উদ্দীন আহমেদ।

এসময়ে ব্যাংকের অতিরিক্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক এম. শামসুল আরেফিন, উপব্যবস্থাপনা পরিচালক মোহাম্মদ সেলিম চৌধুরী ও মো. আলতাফ হোসেন ভুঁইয়া, প্রধান কার্যালয়ের বিভাগীয় প্রধান ও শীর্ষ নির্বাহী এবং শাখা প্রধানগণ উপস্থিত ছিলেন।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/

২০২১ সালে বিকাশের লোকসান প্রায় ১২৩ কোটি টাকা

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

২০২১ সালে মোবাইল আর্থিক সেবা দাতা (এমএফএস) প্রতিষ্ঠান বিকাশ লিমিটেডের নিট লোকসান আগের বছরের তুলনায় প্রায় দ্বিগুণ বেড়েছে।

২০২১ সালে ব্র্যাক ব্যাংকের সহযোগী এই প্রতিষ্ঠানটির লোকসান বেড়েছে ৮৩ শতাংশ। কোম্পানিটি বলছে, বিকাশের আয় ২১ শতাংশ বাড়লেও প্রশিক্ষণ, বিনিয়োগ এবং সেন্ড মানিতে চার্জ কমিয়ে দেওয়ায় প্রতিষ্ঠানটির খরচও অনেক বেড়েছে।

প্রতিষ্ঠানটির আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী, বিকাশ ২০২১ সালে ১২৩ কোটি টাকা লোকসান করেছে। এর আগের বছর, ২০২০ সালে বিকাশের লোকসান ছিল ৬৭ কোটি টাকা।

এই নিয়ে টানা ৩ বছর লোকসান গুনছে বিকাশ। ২০১৯ সালে এর ক্ষতির পরিমাণ ছিল ৬৩ কোটি টাকা।

২০২০ সালে, প্রতিষ্ঠানটি তার নিট আয়ের ৭২ দশমিক ৬৪ শতাংশ পরিষেবা খরচের পিছনে ব্যয় করেছে, যা ২০২১ সালে এসে দাঁড়ায় ৭৬ দশমিক ২৪ শতাংশে। অর্থাৎ গত বছর মোবাইল নেটওয়ার্ক অপারেটর সার্ভিস চার্জ এবং ‘চ্যানেল কমিশন’ মোবাইল আর্থিক পরিষেবা প্রদানকারীর জন্য খরচ বেড়েছে। অপারেটরদের সার্ভিস চার্জ ৪৭ শতাংশ বেড়ে ২২৩ কোটি টাকা হয়েছে।

আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী, ২০২১ সালে বিকাশের পরিচালনা এবং প্রশাসনিক খরচ ২১ শতাংশ বেড়ে ৫৮৫ কোটি টাকা হয়েছে।

বিকাশের নিট আর্থিক আয় ৮৬ শতাংশ কমে ৬ কোটি ৯৫ লাখ টাকা হয়েছে, যা আগের বছরের ৫১ কোটি ১৯ লাখ টাকা থেকে কম। গত বছর বিকাশ বাণিজ্যিক ব্যয় ৯ দশমিক ৮৮ শতাংশ কমিয়ে ২৩৭ কোটি টাকা করেছে।

বিকাশ উদ্ভাবন এবং স্বদেশী প্রতিভায় নিরলস বিনিয়োগের মাধ্যমে দেশে আর্থিক অন্তর্ভুক্তি বৃদ্ধি অব্যাহত রাখবে বলে প্রতিষ্ঠানটির পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে।

বিকাশ লিমিটেডে ব্র্যাক ব্যাংকের ৫১ শতাংশ শেয়ার আছে। এছাড়াও যুক্তরাষ্ট্রের ‘মানি ইন মোশন এলএলসি’র ১৬ দশমিক ৪৫ শতাংশ, আলিপে সিঙ্গাপুর ই-কমার্সের ১৪ দশমিক ৮৭ শতাংশ, ইন্টারন্যাশনাল ফাইন্যান্স করপোরেশনের ১০ দশমিক ৩৬ শতাংশ এবং এসভিএম আইআই বিম (ডিই) এলএলসির ৭ দশমিক ৩২ শতাংশ শেয়ার আছে।

প্রতিষ্ঠানটির আর্থিক বিবৃতি অনুযায়ী, ২০২১ সালে বিকাশের ই-মানি সার্কুলেশন ২৪ দশমিক ৫৩ শতাংশ বেড়ে ৫ হাজার ৮৫৩ কোটি টাকা হয়েছে, যা আগের বছরের ৪ হাজার ৭০০ কোটি টাকা থেকে বেশি ।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/

ই-অরেঞ্জের ৭৭কোটি টাকা ফেরত চেয়ে রিটের আদেশ বুধবার

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

অর্থ দিয়ে ভাউচার কিনে পণ্য না পাওয়া ই-অরেঞ্জের ৫৪৭ গ্রাহকের আটকে থাকা ৭৭ কোটি ৪৬ লাখ টাকা ফেরত দেওয়ার নির্দেশনা চেয়ে করা রিটের শুনানি শেষ হয়েছে।

মঙ্গলবার (০৫ এপ্রিল) বিচারপতি মো. নজরুল ইসলাম তালুকদার ও বিচারপতি কাজী মো. ইজারুল হক আকন্দের হাইকোর্ট বেঞ্চ শুনানি শেষে আদেশের জন্য ০৬ এপ্রিল বুধবার দিন ঠিক করেন।

আদালতে আবেদেনর পক্ষে শুনানি করেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী আহসানুল করিম,আইনজীবী সাবরিনা জেরিন ও এম.আব্দুল কাইয়ূম। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন একেএম আমিন উদ্দিন মানিক।

আফজাল হোসেনসহ ৫৪৭জন গ্রাহক ৩ এপ্রিল এ রিট দায়ের করেন। রিটে টাকা ফেরত এবং কত টাকা বিদেশ পাচার করা হয়েছে তা অনুসন্ধানের নির্দেশনা চাওয়া হয়েছে।

দুর্নীতি দমন কমিশন, বাংলাদেশ ব্যাংক এবং বাণিজ্য সচিবসহ সংশ্লিষ্টদের বিবাদী করা হয়েছে।

পরে আইনজীবী এম.আব্দুল কাইয়ূম জানান, গত বছরের বিভিন্ন সময়ে এসব গ্রাহক অর্থ দিয়ে ভাউচার কিনেছে। কিন্তু পণ্য ডেলিভারি না দিয়ে মালিকপক্ষ কোম্পানি গুটিয়ে পালিয়ে গেছে। এ কারণে অর্থ ফেরত চেয়ে এসব গ্রাহক রিট করেছেন।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/

প্যাসিফিক ডেনিমসের বোনাস শেয়ার বিওতে জমা

স্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত বস্ত্র খাতের প্রতিষ্ঠান প্যাসিফিক ডেনিমস লিমিটেডের গত বছরের বোনাস শেয়ার বিনিয়োগকারীদের বিও হিসাবে জমা দিয়েছে। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

সূত্র জানায়, গত ৩১ মার্চ প্যাসিফিক ডেনিমস লিমিটেডের বোনাস শেয়ার বিও (বেনিফিশীয়ারি ওনার্স) হিসাবে জমা হয়েছে।

উল্লেখ্য, কোম্পানিটি ৩০ জুন ২০২১ হিসাব বছরে শেয়ারহোল্ডারদের জন্য ১ শতাংশ বোনাস ও ১ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ প্রদান করেছে। কোম্পানিটির রেকর্ড ডেট ছিল গত ১৮ নভেম্বর।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/বিএ

শ্রীলঙ্কার সঙ্গে বাংলাদেশকে মেলাবেন না: পরিকল্পনামন্ত্রী

পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

বাংলাদেশ কোনো অপ্রয়োজনীয় প্রকল্পে অর্থ ব্যয় করে না বলে মন্তব্য করেছেন পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান। তিনি বলেন, অর্থনৈতিক পরিস্থিতি বিবেচনায় শ্রীলঙ্কার সঙ্গে বাংলাদেশকে মেলাবেন না। কেউ কেউ শ্রীলঙ্কাকে বাংলাদেশের ওপর বসিয়ে দিচ্ছেন, এটা ঠিক নয়।

মঙ্গলবার (৫ এপ্রিল) রাজধানীর শেরে বাংলা নগরের এনইসি সম্মেলনকক্ষে জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটির (একনেক) সভায় অনুষ্ঠিত হয়। এতে গণভবন থেকে ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে সভায় সভাপতিত্ব করেন প্রধানমন্ত্রী ও একনেক চেয়ারপারসন শেখ হাসিনা। বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের ব্রিফিং করেন পরিকল্পনামন্ত্রী।

শ্রীলঙ্কার মতো বাংলাদেশে অপ্রয়োজনীয় প্রকল্প নেওয়া হচ্ছে কি? এমন প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী বলেন, আমরা অপ্রয়োজনীয় কাজ করি না। দেশের জন্য দেশের মানুষের জন্য যা কল্যাণ তাই করি। শ্রীলঙ্কা ও আমাদের প্রেক্ষাপট এক নয়। শ্রীলঙ্কা আমাদের বন্ধু রাষ্ট্র। এ বিষয়ে কোনো মন্তব্য করবো না। তবে বিষয় আলোচিত। কেউ কেউ শ্রীলঙ্কাকে বাংলাদেশের ওপর বসিয়ে দিচ্ছে, এটা গ্রহণযোগ্য নয়।

বাংলাদেশ ও শ্রীলঙ্কা এক নয়। অনেক রিপোর্ট দেখছি, আমাদের বিশ্বাস এগুলো কাজে দেবে। আমরা গবেষণা করছি, দেখছি ও শুনছি। তবে আবারও বলছি, শ্রীলঙ্কার অর্থনীতি ও বাংলাদেশের অর্থনীতি এক নয়, কেউ মেলাতেও যাবেন না।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এম

এ্যাপেক্স ওয়েভিংয়ের মূল্য সংবেদনশীল তথ্য নেই

স্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত বস্ত্র খাতের কোম্পানি এ্যাপেক্স ওয়েভিং এন্ড ফিনিশিং মিলস লিমিটেডের শেয়ার দর বাড়ার কোনো কারণ নেই। শেয়ারটির অস্বাভাবিক দর বাড়ার পেছনে কারণ জানতে চাইলে কোম্পানি কর্তৃপক্ষ এমনটাই জানায় চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জকে (সিএসই)।

বাজারবিশ্লেষণে দেখা যায়, সম্প্রতি কোম্পানিটির শেয়ার দর টানা বাড়লে কর্তৃপক্ষ তা অস্বাভাবিক মনে করছে।

ডিএসই সূত্রে জানা গেছে, শেয়ারটির অস্বাভাবিক দর বাড়ার পেছনে কারণ জানতে চেয়ে ডিএসই নোটিস পাঠায়। এর জবাবে কোম্পানিটি জানায়, কোনো রকম মূল্য সংবেদনশীল তথ্য ছাড়াই শেয়ারটির দর বাড়ছে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এম

লেনদেনের শীর্ষে বেক্সিমকো; ২য় লাফার্জ হোলসিম বিডি

স্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

সপ্তাহের তৃতীয় কার্যদিবস মঙ্গলবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেনের শীর্ষে উঠে এসেছে বেক্সিমকো লিমিটেড। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

জানা গেছে, কোম্পানিটির ৪৮ কোটি ৫৮ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। লেনদেনের তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে উঠে আসা লাফার্জ হোলসিম বিডি লিমিটেড শেয়ার লেনদেন হয়েছে ৩২ কোটি ৫৪ লাখ টাকার।

আইপিডিসি লিমিটেড ৩০ কোটি ৬৮ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেনের মাধ্যমে তৃতীয় স্থানে উঠে এসেছে।

লেনদেনের তালিকায় থাকা অন্যান্য কোম্পানিগুলোর মধ্যে রয়েছে- জিএসপি ফাইন্যান্সের ২৫ কোটি ৩৫ লাখ, ভিএফএস থ্রেড ডায়িংয়ের ১৫ কোটি ৮ লাখ, বীকন ফার্মার ১২ কোটি ১০ লাখ, ইয়াকিন পলিমারের ১০ কোটি ৮৪ লাখ, এডিএন টেলিকমের ১০ কোটি ৪৯ লাখ, জেমিনি সী ফুডসের ৯ কোটি ৩৪ লাখ ও রংপুর ফাউন্ড্রি লিমিটেডের ৮ কোটি ৪৫ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এস

ডিএসইতে ৫৭৫ ও সিএসইতে ১২ কোটি টাকার লেনদেন

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) দিনের শেষে সূচকের পতন হয়েছে। তবে এদিন সেখানে লেনদেনও আগের দিনের চেয়ে কমেছে। আর চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সূচক ও লেনদেন দুটোই কমেছে। ডিএসই ও সিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা যায়।

সপ্তাহের তৃতীয় কার্যদিবস মঙ্গলবার দিন শেষে ডিএসইতে প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ২৪.৬১ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ৬৬৯৪ পয়েন্টে। আর ডিএসই শরীয়াহ সূচক ১.২৭ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ১৪৬০ পয়েন্টে এবং ডিএসই-৩০ সূচক ৪.০৮ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ২৪৬৪ পয়েন্টে।

এদিন ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৫৭৫ কোটি ৮৩ লাখ টাকা। গতকাল সোমবার সেখানে লেনদেনের পরিমাণ ছিল ৬২০ কোটি ৬৬ লাখ টাকা।

ডিএসইতে আজ ৩৮২টি কোম্পানি ও মিউচুয়াল ফান্ডের শেয়ারের লেনদেন হয়। এর মধ্যে ৫১টির শেয়ারের দর বেড়েছে, কমেছে ২৮৬টির, আর দর অপরিবর্তিত আছে ৪৪টির দর।

এদিন ডিএসইতে লেনদেনে এগিয়ে থাকা ১০টি কোম্পানি হলো- বেক্সিমকো লিমিটেড, লাফার্জ হোলসিম বিডি, আইপিডিসি, জিএসপি ফাইন্যান্স, ভিএফএস থ্রেড ডায়িং, বীকন ফার্মা, ইয়াকিন পলিমার, এডিএন টেলিকম, জেমিনি সী ফুডস ও রংপুর ফাউন্ড্রি লিমিটেড।

অন্যদিকে দেশের অপর বাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) ব্রড ইনডেক্স ৫৪.২১ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ১৯ হাজার ৬৪৬ পয়েন্টে।

দিনভর লেনদেন হওয়া ২৮৪টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ৬১টির, কমেছে ১৯৩টির ও দর অপরিবর্তিত রয়েছে ৩০টির।

এদিন সিএসইতে লেনদেন হয়েছে ১২ কোটি ৩৩ লাখ টাকা। গতকাল সোমবার সেখানে লেনদেন হয়েছে ১৪ কোটি ৫৫ লাখ টাকা।

দিনশেষে সিএসইতে লেনদেনের শীর্ষে রয়েছে লাফার্জ হোলসিম বিডি ও ইউনিয়ন ব্যাংক লিমিটেড।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/