অর্থ অপচয় রোধে নিরীক্ষা ব্যবস্থাপনায় ডিজিটাল সিস্টেম চালু

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

সরকারি অর্থের অপচয় রোধ ও সর্বোত্তম ব্যবহার নিশ্চিত করতে নিরীক্ষা ব্যবস্থাপনায় ডিজিটাল সিস্টেম চালু করেছে দেশের শীর্ষ নিরীক্ষা দপ্তর সিএজি অফিস।

বুধবার দুপুরে রাজধানীর র‍্যাডিসন ব্লু ওয়াটার গার্ডেন হোটেলে সফটওয়্যার ইন্সটলেশন অনুষ্ঠানে পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান প্রধান অতিথি হিসেবে কম্পট্রোলার এন্ড অডিটর জেনারেলের (সিএজি) অফিস ও অধীন অধিদপ্তরগুলোতে ‘অডিট ম্যানেজমেন্ট এন্ড মনিটরিং সিস্টেম’ (AMMS 2.0) সফটওয়্যার ইন্সটলেশন উদ্বোধন করেন। এর ফলে অফিসগুলো সরকারি অর্থের ব্যবহার তদারকিতে ডিজিটাল পদ্ধতির সুবিধা পাবে।

শীর্ষ নিরীক্ষা কর্মকর্তা কম্পট্রোলার এন্ড অডিটর জেনারেল মোহাম্মদ মুসলিম চৌধুরীর সভাপতিত্বে তার কার্যালয় আয়োজিত এ অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব মোহাম্মদ মেজবাহ্ উদ্দিন চৌধুরী ও অর্থ বিভাগের সিনিয়র সচিব ফাতিমা ইয়াসমিন।

পরিকল্পনামন্ত্রী এ সময় সরকারি অর্থের অপচয় রোধ এবং অর্থ মিতব্যয়িতার সাথে ব্যবহার হচ্ছে কিনা তা সাংবিধানিকভাবে দেখার দায়িত্বে নিয়োজিত সিএজি কার্যালয়ের এ উদ্যোগের প্রশংসা করেন।

এম এ মান্নান বলেন, সাইবার নিরাপত্তা এবং ডিজিটালাইজেশনের ক্ষেত্রে বিশ্বে বাংলাদেশ ভালো অবস্থানে রয়েছে। ডিজিটাল অডিট ব্যবস্থাপনার এই সফটওয়্যার সরকারের মন্ত্রণালয়, বিভাগসহ সকল দপ্তরের অর্থ ব্যয়ে মিতব্যয়িতা চর্চায় অত্যন্ত সহায়ক হবে।

সিএজি মুসলিম চৌধুরী বলেন, এর মাধ্যমে মন্ত্রণালয়, বিভাগ এবং দপ্তরসমূহের অডিট এবং আপত্তিসহ সামগ্রিক কার্যক্রম মনিটরিংয়ে আরো স্বচ্ছতা ও দ্রুততা আসবে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম//

এবার বাণিজ্যমেলা শুরু হবে ১ জানুয়ারি

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

২৭তম ঢাকা আন্তর্জাতিক বাণিজ্যমেলা (ডিআইটিএফ) আগামী বছরের ১ জানুয়ারি শুরু হচ্ছে। রাজধানীর পূর্বাচলে বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশ-চীন মৈত্রী এক্সিবিশন সেন্টারে (বিবিসিএফইসি) মাসব্যাপী অনুষ্ঠিত হবে এ মেলা। বুধবার এ তথ্য জানান রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর (ইপিবি) সচিব ইফতেখার আহমেদ চৌধুরী।

করোনার কারণে ২০২০ ও ২০২১ সালে আন্তর্জাতিক বাণিজ্যমেলা আয়োজন করা সম্ভব হয়নি।

এর পরের বছর অর্থাৎ চলতি বছরের ১ জানুয়ারি মেলা আয়োজন করা হয়। তবে মেলার স্থান পরিবর্তন করায় দর্শনার্থীর ভিড় তুলনামূলক কম ছিল।

ইফতেখার আহমেদ গণমাধ্যমে বলেন, আগামী বছরের ১ জানুয়ারি থেকে আন্তর্জাতিক বাণিজ্যমেলা শুরু হবে। প্রতি বছরের মতো এবারও বাংলাদেশ ও অন্যান্য দেশের একাধিক প্রতিষ্ঠান এতে অংশ

সিঙ্গাপুর, ইন্দোনেশিয়া, কোরিয়া ও ভারত থেকে অনেক প্রতিষ্ঠান মেলায় অংশ নেওয়ার বিষয়টি চূড়ান্ত করেছে। আরও বহু দেশ অংশ নেওয়ার জন্য যোগাযোগ করছে। মেলায় অংশ নেওয়া দেশি-বিদেশি প্রতিষ্ঠানের সংখ্যাও গতবারের চেয়ে বেশি হবে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম////

রহিমা ফুডের ১ম প্রান্তিকের আয় বেড়েছে

স্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

শেয়ারবাজারের তালিকাভুক্ত খাদ্য ও আনুসাঙ্গিক শিল্প খাতের কোম্পানি রহিমা ফুড কর্পোরেশন লিমিটেড চলতি বছরের প্রথম প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। এই প্রান্তিকে কোম্পানিটির আয় বেড়েছে। কোম্পানি সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

আজ বুধবার (২৩ নভেম্বর) অনুষ্ঠিত বোর্ড সভায় চলতি বছরের প্রথম প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত এই আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করে কোম্পানিটির পরিচালনা বোর্ড।

কোম্পানিটির প্রথম প্রান্তিকের আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী, তিন মাসে (জুলাই-সেপ্টেম্বর,২২) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.২১ টাকা। গত বছরের এ সময়ের কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় ছিল ০.০৪ টাকা।

এই প্রান্তিকে কোম্পানির শেয়ার প্রতি প্রকৃত সম্পদের মূল্য (এনএভি) দাঁড়িয়েছে ৯.৭৭ টাকা। যা চলতি বছরের ৩০ জুন ছিল ১৯.৩৩ টাকা।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/

মার্সেল ফ্রিজ, ওয়াশিং মেশিনে ৫০ হাজার পর্যন্ত ক্যাশব্যাক

মার্সেলের ‘ডিজিটাল ক্যাম্পেইনের সিজন-১৬’ এর ডিক্লারেশন প্রোগ্রামে উপস্থিত প্রতিষ্ঠানটির ঊর্দ্ধতন কর্মকর্তাগণ।

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

সারা দেশে ডিজিটাল ক্যাম্পেইন সিজন-১৬ শুরু করেছে অন্যতম শীর্ষ ইলেকট্রনিক্স ব্র্যান্ড মার্সেল। প্রতিবারের ন্যায় ক্যাম্পেইনের এই সিজনেও মার্সেল পণ্য ক্রয়ে থাকছে বিশেষ সুবিধা। সিজন-১৬ এর আওতায় দেশের যে কোনো শোরুম থেকে মার্সেল ফ্রিজ ও ওয়াশিং মেশিন কিনে স্ক্র্যাচ কার্ডে ৫০ হাজার টাকা পর্যন্ত ক্যাশব্যাক পেতে পারেন ক্রেতারা। রয়েছে অসংখ্য মার্সেল পণ্য ফ্রি পাওয়ার সুযোগ। ২১ নভেম্বর থেকে এসব সুবিধা দেয়া হচ্ছে।

উল্লেখ্য, অনলাইন অটোমেশনের মাধ্যমে গ্রাহকদের আরও দ্রুত ও সর্বোত্তম বিক্রয়োত্তর সেবা দিতে সারা দেশে ডিজিটাল ক্যাম্পেইন চালাচ্ছে মার্সেল। ইতোমধ্যে সফলভাবে ক্যাম্পেইনের ১৫টি সিজন সম্পন্ন হয়েছে। প্রতিটি সিজনেই গ্রাহকদের কাছ থেকে অভূতপূর্ব সাড়া মিলেছে। এরই প্রেক্ষিতে ডিজিটাল ক্যাম্পেইনের সিজন-১৬ শুরু করলো মার্সেল। এর আওতায় ৫০ হাজার টাকা পর্যন্ত ক্যাশব্যাক, ফ্রি পণ্যসহ বিভিন্ন ক্রেতাসুবিধার ঘোষণা দিয়েছে প্রতিষ্ঠানটি।

গত রোববার (২০ নভেম্বর, ২০২২) রাজধানীতে মার্সেল করপোরেট অফিসে অনুষ্ঠিত ‘ডিজিটাল ক্যাম্পেইন সিজন-১৬’ এর ডিক্লারেশন প্রোগ্রামে এসব ক্রেতাসুবিধার কথা জানানো হয়। এছাড়া ৩০ নভেম্বর ২০২২ পর্যন্ত হট সেল ক্যাম্পেইনের আওতায় আকর্ষণীয় অঙ্কের নগদ ছাড়ে মার্সেলের নির্দিষ্ট মডেলের ফ্রিজ কেনার সুযোগ পাচ্ছেন ক্রেতারা।

অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন প্রতিষ্ঠানের ডেপুটি ম্যানেজিং ডিরেক্টর ইভা রিজওয়ানা নিলু, এমদাদুল হক সরকার ও হুমায়ুন কবীর, প্লাজা ট্রেডস এর চিফ এক্সিকিউটিভ অফিসার মোহাম্মদ রায়হান, সিনিয়র এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর এস এম জাহিদ হাসান ও আমিন খান, মার্সেলের এডভাইজার ড. মো. সাখাওয়াৎ হোসেন, চিফ মার্কেটিং অফিসার (সিএমও) ফিরোজ আলম, হেড অব বিজনেস ইন্টেলিজেন্স আরিফুল আম্বিয়া, ফ্রিজের চিফ বিজনেস অফিসার (সিবিও) তোফায়েল আহমেদ, হোম অ্যাপ্লায়েন্সের সিবিও আল ইমরান প্রমুখ।

অনুষ্ঠানে জানানো হয়, দেশের যেকোনো মার্সেল শোরুম থেকে ফ্রিজ ও ওয়াশিং মেশিন কেনার পর পণ্যটির ডিজিটাল রেজিস্ট্রেশন করার পাশাপাশি ক্রেতাদের স্ক্র্যাচ কার্ড দেয়া হবে। সেই স্ক্র্যাচ কার্ডে ক্রেতারা পাবেন ৫০ হাজার টাকা পর্যন্ত ক্যাশব্যাক কিংবা মার্সেল পণ্য ফ্রি। সংশ্লিষ্ট শোরুম ক্রেতাদেরকে প্রাপ্ত ক্যাশব্যাক অথবা ফ্রি পণ্য বুঝিয়ে দেবে।

মার্সেলের এডভাইজার ও সিনিয়র এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর ড. মো. সাখাওয়াৎ হোসেন বলেন, ক্রেতাদের হাতে উন্নত মানের পণ্য তুলে দেয়ার পাশাপাশি সর্বোচ্চ সুবিধা দিচ্ছে মার্সেল। তাই ডিজিটাল ক্যাম্পেইনের আওতায় ক্যাশব্যাক, ফ্রি পণ্য দেয়ার এই উদ্যোগ। এছাড়া মার্সেল ফ্রিজে ক্রেতারা ১ বছরের রিপ্লেসমেন্ট ওয়ারেন্টির পাশাপাশি কম্প্রেসরে ১২ বছর পর্যন্ত গ্যারান্টি ও ৫ বছরের ফ্রি বিক্রয়োত্তর সেবার সুবিধা পাচ্ছেন। এসব সুবিধা থাকায় সারা দেশে মার্সেল ফ্রিজের চাহিদা ও বিক্রি প্রতিনিয়ত বাড়ছে।

বর্তমানে বাজারে মার্সেলের প্রায় ২০০ মডেলের বিভিন্ন ধারণক্ষমতার ফ্রিজ রয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে ইন্টেলিজেন্ট ইনভার্টার, বিএসটিআই’র ৫ স্টার এনার্জি রেটিং, গ্লাস ডোর ও সাইড বাই সাইড ডোর মডেল। মার্সেলের এসব ফ্রিজের দাম ১৪ হাজার ৯৯০ টাকা ৯২ হাজার ৯৯০ টাকার মধ্যে।

এদিকে বাজারে মার্সেলের রয়েছে বিভিন্ন মডেলের সাশ্রয়ী মূল্যের অটোমেটিক ফ্রন্ট লোড, অটোমেটিক টপ লোড এবং সেমি অটোমেটিক ওয়াশিং মেশিন।

কর্তৃপক্ষ জানায়, ডিজিটাল ক্যাম্পেইনের মাধ্যমে রেজিস্ট্রেশন পদ্ধতিতে ক্রেতার নাম, মোবাইল নম্বর এবং বিক্রিত পণ্যের মডেল নম্বরসহ বিস্তারিত তথ্য মার্সেলের সার্ভারে সংরক্ষণ করা হচ্ছে। ফলে গ্রাহক ওয়ারেন্টি কার্ড হারিয়ে ফেললেও দেশের যেকোনো মার্সেল সার্ভিস সেন্টার থেকে দ্রুত সেবা পাচ্ছেন। অন্যদিকে সার্ভিস সেন্টারের প্রতিনিধিরাও গ্রাহকের ফিডব্যাক জানতে পারছেন। এ কার্যক্রমে ক্রেতাদের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণে উদ্বুদ্ধ করতে ক্যাম্পেইনের আওতায় নানা সুবিধা দেওয়া হচ্ছে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম////

আরও ১ লাখ ৪০ হাজার মেট্রিক টন সার আমদানির অনুমোদন

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

আরও ১ লাখ ৪০ হাজার মেট্রিক টন সার আমদানির অনুমোদন দিয়েছে সরকারি ক্রয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটি।

আজ বুধবার ক্রয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির ৩৫তম সভায় এ অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।

অনুমোদন অনুযায়ী, কৃষি মন্ত্রণালয়ের অধীনে বাংলাদেশ কৃষি উন্নয়ন করপোরেশন (বিএডিসি) রাষ্ট্রীয় পর্যায়ে চুক্তির আওতায় কানাডিয়ান কমার্শিয়াল করপোরেশন থেকে অষ্টম চালানে ৫০ হাজার মেট্রিক টন মিউরেট অব পটাশ (এমওপি) সার ৪১৪ কোটি ১৩ লাখ ১৪ হাজার ৩০০ টাকায় আমদানির করবে।

শিল্প মন্ত্রণালয়ের অধীনে বাংলাদেশ কেমিক্যাল ইন্ডাস্ট্রিজ করপোরেশন (বিসিআইসি) রাষ্ট্রীয় চুক্তির মাধ্যমে সংযুক্ত আরব আমিরাতের ফার্টিগ্লোব ডিস্ট্রিবিউশন লিমিটেড থেকে ষষ্ঠ চালানে ৩০ হাজার মেট্রিক টন বাল্ক গ্র্যানুলার ইউরিয়া সার ১৮৮ কোটি ৯৩ লাখ ২০ হাজার ৬৪৪ টাকায় আমদানির করবে।

একইসঙ্গে বিসিআইসি বাংলাদেশের কর্ণফুলী ফার্টিলাইজার কোম্পানি লিমিটেড থেকে নবম চালানে ৩০ হাজার মেট্রিক টন ব্যাগড গ্র্যানুলার ইউরিয়া সার ১৮৫ কোটি ১২ লাখ ৫৭ হাজার ৭০০ টাকায় এবং কাতারের মুনতাজাত থেকে ১১তম চালানে ৩০ হাজার মেট্রিক টন বাল্ক গ্র্যানুলার ইউরিয়া সার ১৮৮ কোটি ৯৩ লাখ ২০ হাজার ৬৪৪ টাকায় আমদানির করবে।

এ ছাড়াও, অভ্যন্তরীণ সম্পদ বিভাগের অধীন জাতীয় রাজস্ব বোর্ড বিভিন্ন কাস্টম হাউস ও দপ্তরের জন্য ৬টি পূর্ণাঙ্গ কন্টেইনার স্ক্যানার সিস্টেম নাকটেক কোম্পানি লিমিটেডের কাছ থেকে ৩২৭ কোটি ১ লাখ ২৪ হাজার ৩৬৫ টাকায় কেনার অনুমোদন এ সভায় দেওয়া হয়েছে।

ক্রয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির সভায় অনুমোদিত ৫টি প্রস্তাবে মোট অর্থের পরিমাণ ১ হাজার ৩০৪ কোটি ১৩ লাখ ৩৭ হাজার ৬৫৩ টাকা। মোট অর্থায়নের মধ্যে জিওবি থেকে ব্যয় হবে ৩২৭ কোটি ১ লাখ ২৪ হাজার ৩৬৫ টাকা এবং দেশীয় ব্যাংক ঋণ ৯৭৭ কোটি ১২ লাখ ১৩ হাজার ২৮৮ টাকা।

স্টকমার্কেটবিডি.কম////

 

জাতীয় রপ্তানি পদক পেল শেয়ারবাজারের যে সব কোম্পানি

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

গত ২০১৮-১৯ অর্থবছরে পণ্য রপ্তানিতে অবদানের স্বীকৃতি হিসেবে জাতীয় রপ্তানি পদক পেয়েছে ৭১টি প্রতিষ্ঠান। এই পদকের তালিকায় রযেছে শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি।

মঙ্গলবার বিকেলে রাজধানীর পূর্বাচলে বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশ–চায়না ফ্রেন্ডশিপ এক্সিবিশন সেন্টারে এক আয়োজনে এসব প্রতিষ্ঠানের শীর্ষ নির্বাহীদের হাতে ট্রফি তুলে দেন বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি।

এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন এফবিসিসিআইয়ের সভাপতি মো. জসিম উদ্দিন, বাণিজ্যসচিব তপন কান্তি ঘোষ, রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরো (ইপিবি) ভাইস চেয়ারম্যান এ এইচ এম আহসান।

বাণিজ্য মন্ত্রণালয় ও রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরো (ইপিবি) যৌথভাবে এ সম্মাননা প্রদান করে।

প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে সেরা রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠান হিসেবে স্বর্ণ পদক পেয়েছে ২৯টি প্রতিষ্ঠান। রৌপ্য পদক পেয়েছে ২৪টি প্রতিষ্ঠান এবং ব্রোঞ্জ পদক পেয়েছে ১৮ প্রতিষ্ঠান।

হা-মীম গ্রুপের সহযোগী প্রতিষ্ঠান রিফাত গার্মেন্টস ২০১৮–১৯ অর্থবছরে সর্বোচ্চ রপ্তানি করে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব রপ্তানি ট্রফি পেয়েছে।

এছাড়া স্বর্ণ ট্রফি বিজয়ী প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে রয়েছে ইউনিভার্সাল জিন্স, বাদশা টেক্সটাইল, জাবের অ্যান্ড জোবায়ের ফেব্রিকস, জিএমএস কম্পোজিট নিটিং ইন্ডাস্ট্রিজ, এনভয় টেক্সটাইল ও স্কয়ার টেক্সটাইল।

অন্যান্য বিজয়ীদের মধ্যে রয়েছে আকিজ জুট মিলস, প্রাণ ডেইরি, বে ফুটওয়্যার, নোমান টেরি টাওয়েল মিলস, এনার্জিপ্যাক ইঞ্জিনিয়ারিং, বেঙ্গল প্লাস্টিকস, জালালাবাদ ফ্রোজেন ফুডস, মীর টেলিকম, বেক্সিমকো ফার্মাসিউটিক্যালস, তাসনিম কেমিক্যালস কমপ্লেক্স, ইউনিগ্লোরি সাইকেল কম্পোনেন্ট, পিকার্ড বাংলাদেশ, এপেক্স ট্যানারি ও কারুপণ্য রংপুর।

স্টকমার্কেটবিডি.কম////