কোম্পানি বন্ধ হয়ে গেলে ক্ষতিগ্রস্ত হয় অর্থনীতি : বিএসইসি চেয়ারম্যান

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

একটি কোম্পানি বন্ধ হয়ে গেলে দেশের সামগ্রিক অর্থনীতির পাশাপাশি ব্যাংক খাত ক্ষতিগ্রস্ত হয় বলে জানিয়েছেন পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) চেয়ারম্যান অধ্যাপক শিবলী রুবাইয়াত-উল-ইসলাম। তিনি গতকাল রাজধানীর একটি হোটেলে দেশের একমাত্র তথ্য ব্যবস্থাপনা প্লাটফর্ম ‘ভেলোর অব বাংলাদেশ’ আয়োজিত ‘সিএক্সও সামিট ২০২২: ইন পারসুট অব সাসটেইনেবিলিটি’ শীর্ষক এক অনুষ্ঠানে এ কথা বলেন।

এবারের সামিটের আলোচকেরা জাতীয় অগ্রাধিকার এজেন্ডা এবং কার্যকর সমাধান ও সচেতনতা সৃষ্টির ব্যবস্থা নিয়ে আলোচনা করেন। এছাড়া সামিটে আলোচকরা বিভিন্ন ব্যবসায়িক মডেল নিয়ে আলোচনা করেন।

অধ্যাপক শিবলী রুবাইয়াত-উল-ইসলাম তার বক্তব্যে বলেন, একটি কোম্পানি টিকে থাকার জন্য ভালো ব্যবস্থাপনা থাকা দরকার। কোম্পানিগুলোকে নৈতিকতার ওপর জোর দিতে হবে। একটি কোম্পানি বন্ধ হয়ে গেলে ক্ষতিগ্রস্ত হয় দেশের সামগ্রিক অর্থনীতি। পাশাপাশি ক্ষতিগ্রস্ত হয় ব্যাংক খাত। একটি কোম্পানির অনেক ব্যাংকঋণ থাকে। কোম্পানি বন্ধ হয়ে গেলে সেই ঋণগুলো পরিশোধ করতে পারে না। ফলে ব্যাংকগুলো আর্থিকভাবে বিশাল ক্ষতির মুখে পড়ে। পাশাপাশি বেকার হয়ে পড়ে অনেকে। যার ফলে অনেক পরিবার ক্ষতির মুখে পড়ে। কোম্পানিগুলোর স্থিতিশীলতা নিয়ে এ ধরনের আলোচনা আয়োজনের জন্য তিনি ভেলোর অব বাংলাদেশকে সাধুবাদ জানান।

অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্যে ভেলোর অব বাংলাদেশের চেয়ারম্যান আনিস খান এ সামিটে অংশ নেয়ার জন্য আলোচকদের ধন্যবাদ জানান।

অন্যান্যের মধ্যে আরো উপস্থিত ছিলেন গ্রামীণফোনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ইয়াসির আজমান, ইউনিলিভার কনজিউমার কেয়ারের চেয়ারম্যান মাসুদ খান, ইউনিলিভার বাংলাদেশের ব্যবস্থাপনা পরিচালক জাভেদ আকতার, স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এনামুল হক, আকিজ গ্রুপের পরিচালক খুরশিদ আলমসহ স্থানীয় ও বহুজাতিক কোম্পানির শীর্ষ কর্মকর্তারা।

ভেলোর অব বাংলাদেশ গত আগস্টে ‘স্ট্র্যাটেজি সামিট’র আয়োজন করে। এতে মুদ্রাস্ফীতি ও ব্যয়, জ্বালানি অবকাঠামো, ফরেক্স ম্যাট্রিক্স, তৈরি পোশাক ও উৎপাদন, কৃষি অর্থনীতি, ব্যাংকিং ও ফাইন্যান্স, ডিজিটাল অর্থনীতি বিষয়ে আলোচনা করা হয়।

স্টকমার্কেটবিডি.কম////

২০২১-২২ অর্থবছরে সাবমেরিন ক্যাবলের আয় ৪৪১ কোটি টাকা

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন বাংলাদেশ সাবমেরিন ক্যাবল কোম্পানি লিমিটেড ২০২১-২২ অর্থবছরে ৪৪১ কোটি ৭৪ লাখ টাকা আয় করেছে। এর ফলে গত অর্থবছরে কোম্পানিটির কর পরবর্তী নিট মুনাফা হয়েছে ২৫০ কোটি টাকা।

প্রতিষ্ঠানটি থেকে ২০২১-২২ অর্থবছরে সরকার ৫৬ কোটি টাকা লভ্যাংশ পেয়েছে। সাবমেরিন ক্যাবল কোম্পানির ২০১৭-১৮ অর্থবছরে অর্থাৎ পাঁচ বছর আগে রাজস্ব আয় ছিল ১ কোটি ৪০ লাখ ৫০ হাজার টাকা।

আজ শনিবার (৩ ডিসেম্বর) রাজধানীর হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টালে বাংলাদেশ সাবমেরিন ক্যাবল কোম্পানির বার্ষিক সাধারণ সভা পরবর্তী অনুষ্ঠান আয়োজিত হয়। সেখানে ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বারকে আয়ের তথ্য অবহিত করেন প্রতিষ্ঠানটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. আজম আলী।

এ সময় প্রধান অতিথি টেলিযোগাযোগাযোগ মন্ত্রী সাবমেরিন ক্যাবলকে ‘দেশের অত্যন্ত অপরিহার্য টেলিযোগাযোগ অবকাঠামো’ বলে উল্লেখ করেন। আগামী দিনের চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় সাবমেরিন ক্যাবল কোম্পানিকে একটি সময়োপযোগী প্রযুক্তিতে দক্ষ প্রতিষ্ঠান হিসেবে গড়ে তোলার প্রয়োজনীয়তার ওপর মন্ত্রী গুরুত্বারোপ করেন।

রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠান হিসেবে দেশ ও জনগণের প্রতি সাবমেরিন ক্যাবল কোম্পানির দায় রয়েছে উল্লেখ করে সাশ্রয়ী মূল্যে ইন্টারনেট সরবরাহে সরকারের গৃহীত উদ্যোগ তুলে ধরেন মন্ত্রী।

তিনি বলেন, ২০০৮ সালে প্রতি এমবিপিএস ইন্টারনেট ব্যান্ডউইথের দাম ছিল ২৭ হাজার টাকা। আমরা জনগণের নিকট ইন্টারনেটের দাম সাশ্রয়ী করতে তা বর্তমানে মাত্র ২৪০ টাকায় নামিয়ে এনেছি।

স্টকমার্কেটবিডি.কম////

‘ব্যাংক থেকে গ্রাহকরা তুলে নিয়েছেন প্রায় ৫০ হাজার কোটি টাকা’

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

ব্যাংকে টাকা নেই এমন একটি প্রসঙ্গ আলোচনায় আসার পর গ্রাহকরা প্রায় ৫০ হাজার কোটি টাকা তুলে নিয়েছিলেন বলে জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব ড. আহমেদ কায়কাউস। তিনি বলেন, কিন্তু এরপর মানুষ তাদের ভুল বুঝতে পারে। ফলে এখন আবার টাকা ব্যাংকে ফেরত দিতে শুরু করেছে।

শনিবার বাংলাদেশ উন্নয়ন গবেষণা প্রতিষ্ঠানের (বিআইডিএস) তিন দিনব্যাপী বার্ষিক সম্মেলনের শেষদিন ‘ইকোনোমিক পলিসি: অ্যাড্রেসিং পোস্ট কভিড চ্যালেঞ্জেস’ শীর্ষক আলোচনায় গেস্ট অব অনারের বক্তব্যে এসব কথা বলেন তিনি।

ড. আহমেদ কায়কাউস বলেন, ‘ব্যাংকে টাকা নেই, এটা বলার পরে সত্যিকারের একটা ইমপ্যাক্ট হয়েছিল। প্রায় ৫০ হাজার কোটি টাকা মানুষ উইথড্র করেছে। বাংলাদেশ ব্যাংক কিন্তু তাতে বাধা দেয়নি। এখন সবাই টের পেয়েছে, আরে! এটা তো ভুল করেছি। এখন সবাই টাকা ফেরত দিতে শুরু করেছে। আপনারা খোঁজ নিয়ে দ্যাখেন। এখন কিন্তু সবাই আবার ফেরত দিচ্ছে।’

এসময় সরকারের বিনিয়োগ নিয়ে ওঠা সমালোচনার প্রসঙ্গেও কথা বলেন তিনি। মুখ্য সচিব বলেন, লার্জ স্কেল ইনভেস্টমেন্ট থেকে সরকার সরে এসেছে বলে একটি প্রসঙ্গ আলোচনায় এসেছে। কথাটি পুরোপুরি সঠিক নয়। বাংলাদেশে লার্জ স্কেল ইনভেস্টমেন্ট নিয়ে প্রধানমন্ত্রী একটি নির্দেশনা দিয়েছিলেন সেটি হচ্ছে, বিনিয়োগের ক্ষেত্রে প্রায়োরিটি নির্ধারণ করা। প্রায়োরিটি অনুযায়ী কাজ করা, যেন নির্ধারিত সময়ের মধ্যে কাজ দ্রুত শেষ হয় সেদিকে লক্ষ্য রাখা। লার্জ স্কেল ইনভেস্টমেন্ট থেকে বাংলাদেশ কখনো সরেনি, এখনো সরবে না।

অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন প্রধানমন্ত্রীর অর্থনৈতিক বিষয়ক উপদেষ্টা ড. মসিউর রহমান। তিনি বলেন, আমার বাড়িতে যে মালির কাজ করে তার এক টাকা এবং আমার এক টাকা মূল্য একই। এক্সচেঞ্জ রেটের ক্ষেত্রেও যেই আয় করুক বা খরচ করুক তার মূল্য একই। সেখানে একাধিক মূল্য নির্ধারণ করা কতটুকু যুক্তিসঙ্গত। তিনি বলেন, টাকা যদি ওভারভ্যালু হয়, তাহলে স্বয়ংক্রিয়ভাবে সেটা এক্সপোর্টের বিরুদ্ধে চলে যায়। যদি এক্সপোর্ট নেট গ্রোথ বা ট্রেড নেট গ্রোথের দিকে আমরা যায় তাহলে ওইদিকটায় আমাদের খেয়াল করতে হবে। এক্সচেঞ্জ রেট প্রত্যেক দুই মাস পরে বদলানোও ঠিক হবে না।

এছাড়া তিনি আরো বলেন, ইন্টারেস্ট রেটে একসময় অস্থিরতা তৈরি হয়েছিল এবং ব্যাংকগুলো যখন সুপার প্রফিট করছিলো সেটা বিজনেসের জন্য খারাপ ছিল। ফলে তখন একটা ইন্টারেস্ট রেট বেধে দেয়া হয়। তাহলে প্রশ্ন হলো শর্ট টার্ম ইন্টারেস্ট রেট কীভাবে ঠিক করা হয়। তার মানে, এটা করতে হলে কেন্দ্রীয় ব্যাংক আরো বেশি মানি ইনজেক্ট করছে। আর কেন্দ্রীয় ব্যাংক বেশি মানি ইনজেক্ট করা মানে তারা মুদ্রাস্ফীতি বাড়াতেও ফুয়েল দিচ্ছে। সাবসিডিকে যদি ইনভেস্টমেন্ট হিসেবে দেখা হয়, তাহলে এটা ডিসরেসপেক্টফুল অ্যাটিটিউডের দিকে চলে যায়। সাবসিডিকে বিজনেস সাপোর্ট বললে ভালো হয়।

তিনি বলেন, সরকার যে ভর্তুকি দিচ্ছে সেটা সঠিক জায়গায় যাচ্ছে কিনা বা সঠিক উদ্দেশ্য সম্পাদন করছে কিনা সেটাও দেখতে হবে। অর্থনীতির বিচারে এটাও গুরুত্বপূর্ণ।

অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন প্রধানমন্ত্রীর বিদ্যুৎ, জ্বালানী ও খনিজ সম্পদ বিষয়ক উপদেষ্টা ড. তৌফিক-ই-ইলাহী চৌধুরী,প্যানেলিস্ট হিসেবে ছিলেন বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর আতিউর রহমান, বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের জ্যেষ্ঠ সচিব তপন কান্তি ঘোষ, পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের সচিব মামুন আল রশিদ, ইআরডি’র সচিব শরিফা খান, এফবিসিসিআইয়ের সভাপতি মো. জসিম উদ্দিন, বিসিআই সভাপতি আনোয়ার উল আলম চৌধুরী, সিপিডির সম্মাননীয় ফেলো দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য ও মোস্তাফিজুর রহমান প্রমুখ। আলোচনায় মডারেটর হিসেবে ছিলেন বিআইডিএসের পরিচালক বিনায়ক সেন।

স্টকমার্কেটবিডি.কম////

বিনিয়োগ সম্ভাবনার প্রচার করবে এফবিসিসিআই

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

প্রতিষ্ঠার ৫০ বছর পূর্তি উপলক্ষে আগামী বছরের মার্চে ‘বাংলাদেশ বিজনেস সামিট ২০২৩’ আয়োজন করতে যাচ্ছে ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন এফবিসিসিআই। বড় এ আয়োজনের বহুল প্রচারে আন্তর্জাতিক গণমাধ্যম সিএনএনের সঙ্গে একটি সমঝোতা স্মারক সই করেছে সংগঠনটি। এর আওতায় চলতি বছরের ডিসেম্বর মাস থেকে আগামী বছরের মার্চ পর্যন্ত বাংলাদেশের উন্নয়ন এবং বিনিয়োগ সম্ভাবনা নিয়ে প্রচারণা চালাবে সিএনএন।

শনিবার গুলশানে বেক্সিমকো কার্যালয়ে প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগ উপদেষ্টা সালমান এফ রহমানের উপস্থিতিতে এ স্মারক স্বাক্ষরিত হয়। এতে স্বাক্ষর করেন এফবিসিসিআইর পক্ষে সভাপতি মো. জসিম উদ্দিন ও সিএনএনের পক্ষে প্রতিষ্ঠানটির দক্ষিণ এশিয়া অঞ্চলের পরিচালক (সেলস) অভিজিৎ ধর।

সালমান এফ রহমান বলেন, ‘বাংলাদেশ বিজনেস সামিটের মাধ্যমে বিভিন্ন দেশের ব্যবসায়ী প্রতিনিধিরা বাংলাদেশের সফলতা ও সম্ভাবনা সম্পর্কে জানতে পারবেন, যা বিদেশি বিনিয়োগকারীদের এ দেশে বিনিয়োগ করতে আকৃষ্ট করবে। গত ৫০ বছরে বাংলাদেশের অগ্রযাত্রা এবং আগামীতে বাংলাদেশের উন্নয়ন সম্ভাবনার সামিটে তুলে ধরা হবে।’

এফবিসিসিআই সভাপতি বলেন, সামিটে ডব্লিউটিওর মহাপরিচালক, ইউরোপীয় ইউনিয়নের ট্রেড কমিশনার, জেটরো চেয়ারম্যান, বিভিন্ন বহুজাতিক কোম্পানির সিইও এবং বাংলাদেশের সঙ্গে বাণিজ্যিক সম্পর্ক আছে এমন ৩০টির বেশি দেশের মন্ত্রী ও ব্যবসায়ী প্রতিনিধিদের আমন্ত্রণ করা হয়েছে।

অনুষ্ঠানে এফবিসিসিআইর সিনিয়র সহসভাপতি মোস্তফা আজাদ চৌধুরী বাবু, সহসভাপতি এমএ মোমেন, সালাউদ্দিন আলমগীর, পরিচালক সৈয়দ সাদাত আলমাস কবির, আনোয়ার-উল-আলম চৌধুরী (পারভেজ), আবুল কাসেম খান প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

স্টকমার্কেটবিডি.কম////

ভরিতে আরও ৩ হাজার টাকা বাড়ল স্বর্ণের দাম

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

ভরিতে আরও ৩ হাজার ৩২ টাকা বাড়ল স্বর্ণের দাম। ফলে ২২ ক্যারেটের (ভালো মানের) প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম দাঁড়াল ৮৭ হাজার ২৪৬ টাকা। রোববার থেকে এ দাম কার্যকর হবে।

বাংলাদেশ জুয়েলার্স সমিতির (বাজুস) সভায় শনিবার এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। সংগঠনের মূল্য নির্ধারণ ও মূল্য পর্যবেক্ষণ সংক্রান্ত স্থায়ী কমিটির চেয়ারম্যান এমএ হান্নান আজাদ স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়।

সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়, দাম বেড়ে ২২ ক্যারেট প্রতি ভরি স্বর্ণ বিক্রি হবে ৮৭ হাজার ২৪৬ টাকায়। ২১ ক্যারেটে ৩ হাজার ৩৮৩ টাকা বেড়ে ৮৩ হাজার ৭৪৭ টাকা, ১৮ ক্যারেটে ২ হাজার ৪৪৯ টাকা বেড়ে ৭১ হাজার ৩৮৩ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণে ২ হাজার ৭৯৯ টাকা বেড়ে ৫৯ হাজার ৪৮৬ টাকায় বিক্রি হবে।

এর আগে ২২ ক্যারেটের এক ভরি (১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রাম) স্বর্ণ বিক্রি হচ্ছিল ৮৪ হাজার ২১৪ টাকায়। ২১ ক্যারেট ৮০ হাজার ৩৬৪ টাকা, আর ১৮ ক্যারেট স্বর্ণ বিক্রি হয়েছে ৬৮ হাজার ৯৩৪ টাকায় এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণ ৫৬ হাজার ৬৮৭ টাকায় বিক্রি হয়েছে।

তবে রুপার দামে কোনো পরিবর্তন আসেনি। ক্যাটাগরি অনুযায়ী ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি রুপার দাম এক হাজার ৫১৬ টাকা। ২১ ক্যারেটের রুপার দাম এক হাজার ৪৩৫ টাকা, ১৮ ক্যারেটের রুপার দাম এক হাজার ২২৫ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির রুপার দাম ৯৩৩ টাকায় অপরিবর্তিত আছে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম////