আইপিওর মাধ্যমে আসা নতুন কোম্পানিগুলোকে প্রথমেই ‘এন’ ক্যাটাগরিতে দেওয়া হয়। আবার নিবন্ধিত কোম্পানি যারা নিয়মিত এজিএম করতে পারে না বলে দেওয়া হয় ‘জেড’ ক্যাটাগরিতে।
বিষয়টি নিয়ে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) সঙ্গে আলোচনা হয়েছে বলে সাংবাদিকদের জানিয়েছেন ডিএসইর ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) ড. স্বপন কুমার বালা।
বৃহস্পতিবার বিএসইসির চেয়ারম্যান ড.এম খায়রুল হোসনের সভাপতিত্বে এক জরুরি সভা শেষে তিনি এই কথা জানান। সভায় সংস্থাটির কমিশনার মো. হেলাল উদ্দিন নিজামী, আরিফ খান, মো. সালাম শিকদারসহ ডিএসইর পরিচালনা পর্ষদের সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।
এসময় তিনি বলেন, আইপিওর ব্যাপারে ডিএসইর পক্ষ থেকে নতুন কিছু প্রস্তাব দিয়েছি। যেমন- এখানে প্রথম ৫ দিন প্রাইজ লিমিট ওপেন থাকে। অন্যদিকে একটা কোম্পানি ডিভিডেন্ড ঘোষণা করলে তা মাত্র একদিন ওপেন থাকে। কিভাবে এটাকে সমন্বয় আনা যায় এটা কমিশন বিবেচনায় আনবেন।
তিনি বলেন, নতুন কোম্পানি শেয়ারজারে অর্ন্তভুক্তির আগে নিয়মিত বার্ষিক সধারণ সভা (এজিএম) করে না। তাদেরকে আমরা প্রথমে ‘এন’ ক্যাটাগরিতে দিয়ে থাকি। আবার নিবন্ধিত কোম্পানি যারা নিয়মিত এজিএম করতে পারে না; তাদেরকে দেওয়া হয় ‘জেড’ ক্যাটাগরিতে। এই বিষয়টিও সমন্বয়ের জন্য আলোচনা হয়েছে।
স্বপন কুমার বালা বলেন, বাংলাদেশ ব্যাংকের এক্সপোজার লিমিট নিয়ে শেয়ারবাজারে যে সমস্যা রয়েছে তার সমাধানে বিএসইসির সঙ্গে আলোচনা করেছি।
স্টকমার্কেটবিডি.কম/এম/এএআর