চলতি মাসের শুরুতে দেশের দুই স্টক এক্সচেঞ্জে সূচকের অবস্থান তলানিতে গিয়ে ঠেকলেও সংশ্লিষ্টদের বিভিন্ন পদক্ষেপে পতনোন্মুখ অবস্থা থেকে বাজার ইতিবাচক ধারায় মোড় নিয়েছে। গত ১৫ কার্য দিবসে সূচকের বড় ধরনের পরিবর্তন লক্ষ্য করা গেছে।
বিশ্লেষণে দেখা যায়, গত ১৫ কার্য দিবসে ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ৬৫৬ পয়েন্ট বেড়েছে। ৪ মে ডিএসইএক্স সূচক চার হাজার পয়েন্টের নিচে নেমে যায়। এ দিন সূচক ৩,৯৫৯ পয়েন্টে নেমে আসে। এর পর থেকে ইতিবাচক প্রবণতায় যায় সূচক।
একই সময়ে ডিএসইতে লেনদেনও বেশ বেড়েছে। ৪ মে ডিএসইর লেনদেন ৩৩০ কোটি টাকায় নামলেও ১৫ কার্য দিবসের মাথায় লেনদেন গতকাল সোমবার ৮৫৫ কোটি টাকায় দাঁড়িয়েছে।
সোমবারের লেনদেন শেষে দেখা যায়, ডিএসইর ডিএসইএক্স সূচক আগেরদিনের চেয়ে ২ দশমিক ৯০ শতাংশ বা ১৩০ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৪,৬১৫ পয়েন্টে।
অব্যাহত দরপতনে ৪ মে ডিএসইর প্রধান সূচক চার হাজার পয়েন্টের নিচে নেমে যায়। এতে নড়েচড়ে ওঠে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)। শীর্ষ ব্রোকারেজ হাউস ও মার্চেন্ট ব্যাংকের কর্মকর্তাদের সঙ্গে ৪ মে জরুরি বৈঠকে বসে বিএসইসি। তাতে বাজারের পতন রোধে প্রতিষ্ঠানগুলোকে সক্রিয় হওয়ার আহ্বান জানানো হয়।
স্টকমার্কেটবিডি.কম/এইচ/এএআর