1. খুলনা পাওয়ার
  2. বেক্সিমকো ফার্মা
  3. বিএসআরএম স্টিলস
  4. লাফার্জ সুরমা সিমেন্ট
  5. কেডিএস এক্সেসরিজ
  6. আফতাব অটো
  7. এমজেএল বাংলাদেশ
  8. ডেল্টা লাইফ ইন্স্যুরেন্স
  9. স্কয়ার ফার্মা
  10. সাইফ পাওয়ারটেক।

ডিএসইতে লেনদেন ৬০০ কোটি টাকা ছাড়ালো

DSE_CSE-smbdনিজস্ব প্রতিবেদক :

সপ্তাহের শেষ কার্যদিবস বৃহস্পতিবার দুই স্টক এক্সচেঞ্জে সূচকের উত্থান ধারায় লেনদেন শেষ হয়েছে। এদিন ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সূচকের পাশাপাশি লেনদেন বেড়ে ৬০০ কোটি টাকা ছাড়িয়েছে। তবে অপর বাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সূচক বাড়লেও লেনদেন কমেছে।

বাজার পর্যালোচনায় দেখা গেছে, বৃহস্পতিবার ডিএসইতে প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের চেয়ে ২১ পয়েন্ট বেড়ে ৪ হাজার ৬৪১ পয়েন্টে অবস্থান করছে। এছাড়া শরিয়া সূচক ডিএসইএস ৮ পয়েন্ট বেড়ে ১ হাজার ১২৪ পয়েন্টে এবং ডিএস৩০ সূচক ১৫ পয়েন্ট বেড়ে ১ হাজার ৭৭২ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে।

ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৬০৪ কোটি টাকার শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ডের ইউনিট। যা আগের কার্যদিবসের চেয়ে ৪০ কোটি টাকা বেশি। বুধবার ডিএসইতে লেনদেন হয়েছিল ৫৬৪ কোটি টাকা।

বৃহস্পতিবার ডিএসইতে মোট ৩২৩টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ডের লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে দর বেড়েছে ১৪৪টির, কমেছে ১১৯টির আর অপরিবর্তিত আছে ৬০টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার দর।

ডিএসইতে লেনদেনের শীর্ষে থাকা দশ কোম্পানি হচ্ছে- খুলনা পাওয়ার কোম্পানি, বেক্সিমকো ফার্মা, বিএসআরএম স্টিলস, লাফার্জ সুরমা সিমেন্ট, কেডিএস এক্সেসরিজ, আফতাব অটোমোবাইলস, এমজেএল বাংলাদেশ, ডেল্টা লাইফ ইন্স্যুরেন্স, স্কয়ার ফার্মা এবং সাইফ পাওয়ারটেক।

অপরদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সার্বিক সূচক সিএসসিএক্স ৫৬ পয়েন্ট বেড়ে ৮ হাজার ৬৫৩ পয়েন্টে অবস্থান করছে। এছাড়াও সিএসই৫০ সূচক ৮ পয়েন্ট বেড়ে এক হাজার ৪০পয়েন্ট, সিএসই৩০ সূচক ৯১ পয়েন্ট বেড়ে ১২ হাজার ৪৭১ এবং সিএএসপিআই সূচক ৯১পয়েন্ট বেড়ে ১৪ হাজার ২১৭ পয়েন্টে এবং সিএসআই শরিয়াহ সূচক ৬ পয়েন্ট বেড়ে ৯৮৮ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে।

সিএসইতে মোট ২৩৯টি কোম্পানি ও মিউচুয়াল ফান্ডের লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে দর বেড়েছে ৯৯টির, কমেছে ১০৫টির আর অপরিবর্তিত আছে ৩৫টি কোম্পানির শেয়ার দর। সিএসইতে টাকার অংকে লেনদেন হয়েছে ৩৭ কোটি টাকা।

আইটিসির আইপিও লটারির ফলাফল প্রকাশ

IT-Consultants-230x130স্টকমার্কেট ডেস্ক :

সদ্য প্রাথমিক গণ প্রস্তাবের (আইপিও) অনুমোদন পাওয়া তথ্য প্রযুক্তি খাতের কোম্পানি ইনফরমেশন টেকনোলজি কনসালন্টেস (আইটিসি) লিমিটেডের আইপিও লটারির ড্রয়ের ফলাফল প্রকাশিত হয়েছে।

সূত্র মতে, কোম্পানির আইপিও লটারির ড্র আজ ৩ ডিসেম্বর বৃহস্পতিবার সকাল ১০টায় রাজধানীর রমনায় ইঞ্জিনিয়ারিং ইন্সটিটিউট মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত হয়।

ব্যাংক কোড

সারারণ বিনিয়োগকারী

ক্ষতিগ্রস্ত ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারী

প্রবাসী বিনিয়োগকারী

মিউচ্যুয়াল ফান্ড 

আইটিসির আইপিও আবেদন ২ নভেম্বর থেকে ১১ নভেম্বর পর্যন্ত চলে। আর প্রবাসী বিনিয়োগকারীদের জন্য এই একই তারিখ নির্ধারণ ছিল।

১০ টাকা অভিহিত মূল্য বাজারে ১ কোটি ২০ লাখ শেয়ার ছাড়ে আইটিসি। যার মার্কেট লট নির্ধারণ করা হয়েছে ৫০০টি শেয়ারে। আর এর মাধ্যমে শেয়ারবাজার থেকে ১২ কোটি টাকা সংগ্রহ করবে কোম্পানিটি।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এম

নতুন ট্রেডিং কোডে ‘UCBL’ এর লেনদেন

ucblস্টকমার্কেট ডেস্ক :

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত ব্যাংকিং খাতের কোম্পানি ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংক লিমিটেডের লেনদেন বৃহস্পতিবার হতে নতুন ট্রেডিং কোডে শুরু হয়েছে। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

সম্প্রতি ব্যাংকটি ট্রেডিং কোড পরিবর্তন করেছে। কোম্পানির নতুন ট্রেডিং কোড UCB।

সূত্র জানায়, বিষয়টি ইতোমধ্যে ডিএসইর পরিচালনা পর্ষদের সভায় অনুমোদিত হয়েছে।

ঘোষণা অনুযায়ী, ৩ ডিসেম্বর থেকে ব্যাংকটির ট্রেডিং কোড পরিবর্তনের বিষয়টি কার্যকর হবে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এমএ/এলকে

আইপিওতে স্বল্প মূলধনী কোম্পানির সুযোগ বাড়ছে

ipoনিজস্ব প্রতিবেদক :

আগামী জানুয়ারি থেকে ন্যুনতম ১০ কোটি টাকা পরিশোধিত মূলধনের কোম্পানিও শেয়ারবাজার থেকে প্রাথমিক গণপ্রস্তাব (আইপিও) প্রক্রিয়ায় অর্থ উত্তোলনের সুযোগ পেতে যাচ্ছে। এ জন্য আইনের সংশোধন চলতি বছরের মধ্যে শেষ করার পরিকল্পনা নিয়ে কাজ করছে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)। তবে এসব কোম্পানির শেয়ার আইপিওতে সবাই কিনতে পারবেন না। সংশ্লিষ্ট সূত্রে এ তথ্য জানা যায়।

যৌথ মূলধনী কোম্পানিগুলোর নিবন্ধক প্রতিষ্ঠান আরজেএসসির তথ্যানুযায়ী, দেশে প্রায় দেড় লাখ নিবন্ধিত কোম্পানির মধ্যে ৯৪ শতাংশের মূলধন ১০ কোটি টাকা বা এর কম। কমিশন সূত্র জানিয়েছে, দেশের সিংহভাগ কোম্পানি যাতে শেয়ারবাজারকে ব্যবহার করে মূলধন উত্তোলনের মাধ্যমে ব্যবসা সম্প্রসারণের সুযোগ পায়, সে লক্ষ্যেই আইন সংশোধনের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।

সম্প্রতি ঢাকা ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই ও সিএসই) কর্তৃপক্ষ স্বল্প মূলধনী কোম্পানিগুলোকে আইপিও প্রক্রিয়ায় মূলধন উত্তোলনের সুযোগ প্রদানের দাবি জানায়। বর্তমানের ওভার দ্য কাউন্টার (ওটিসি) বাজারের নিষ্ক্রিয়তার পরিপ্রেক্ষিতে এ বাজারকে বিলুপ্ত করে বিকল্প শেয়ারবাজার প্রতিষ্ঠার অনুরোধ করা হয়েছিল।

আইপিও অনুমোদনের বর্তমান আইন অনুযায়ী ৩০ কোটি টাকার কম পরিশোধিত মূলধনের কোম্পানির আইপিও অনুমোদনের সুযোগ নেই। ২০০৯ সালে অর্থ মন্ত্রণালয়ের নির্দেশে নিয়ন্ত্রক সংস্থা আইপিওতে আসতে আগ্রহী কোম্পানির মূলধনের এ নূ্যনতম সীমা আরোপ করেছিল।

কমিশনের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা বলেন, আইপিওতে স্বল্প মূলধনী কোম্পানির শেয়ার কেনার সুযোগ পাবেন আয়কর বিবরণী অনুযায়ী এক কোটি টাকা বা তার বেশি সম্পদশালী ব্যক্তি। এ ছাড়া সব ধরনের প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারী প্রতিষ্ঠানও আইপিওতে শেয়ার কেনার আবেদন করতে পারবে।

এ ছাড়া তালিকাভুক্তির পর সেকেন্ডারি শেয়ারবাজারে স্বল্প মূলধনী কোম্পানিগুলোর জন্য পৃথক লেনদেন বোর্ড করা হবে।

কমিশন সূত্র আরও জানায়, আইপিওতে স্বল্প মূলধনী কোম্পানির জন্য অনেক শিথিল নীতি অনুসরণ করা হবে। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো সর্বশেষ বছরে মুনাফা থাকার এবং সর্বশেষ তিন বছরে লোকসান না থাকার বিদ্যমান আইনের শর্ত স্বল্প মূলধনী কোম্পানির জন্য প্রযোজ্য হবে না।

তবে এসব শর্তে ছাড় পেতে চাইলে কোম্পানিটি প্রিমিয়াম চাইতে পারবে না। অর্থাৎ, অভিহিত মূল্যেই শেয়ার বিক্রি করতে হবে।