আইএফআইসির শেয়ারদর ১৩.৮৭ শতাংশ বেড়েছে

ific-smbdস্টকমার্কেট ডেস্ক :

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) গত সপ্তাহে আইএফআইসি ব্যাংক লিমিটেডের শেয়ারদর ১৩ দশমিক ৮৭ শতাংশ বেড়েছে। সপ্তাহ শেষে স্টক এক্সচেঞ্জটির দরবৃদ্ধির তালিকায় দ্বিতীয় অবস্থানে উঠে আসে এ ব্যাংক। পাঁচ কার্যদিবসে আইএফআইসি ব্যাংকের ৩৪ কোটি ১৩ লাখ ৩৫ হাজার টাকার শেয়ার কেনাবেচা হয়।

বাজার পর্যবেক্ষণে দেখা যায়, এক বছরেরও বেশি সময় নিম্নমুখী প্রবণতায় থাকার পর চলতি মাসের শুরু থেকে আইএফআইসি ব্যাংকের শেয়ারদর বাড়তে শুরু করে। ডিএসইতে সর্বশেষ ১৯ টাকা ৫০ পয়সায় আইএফআইসির শেয়ার হাতবদল হয়, ২৮ আগস্ট যা ছিল ১৫ টাকা ৯০ পয়সা। গত এক বছরে শেয়ারটির সর্বোচ্চ দর ছিল ২৪ টাকা ৩০ পয়সা ও সর্বনিম্ন ১৪ টাকা ৮০ পয়সা। ৩১ ডিসেম্বর ২০১৫ সমাপ্ত হিসাব বছরের জন্য ১২ শতাংশ স্টক লভ্যাংশ দিয়েছে আইএফআইসি ব্যাংক। গেল বছর ব্যাংকের শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) দাঁড়িয়েছে ২ টাকা ১০ পয়সা, আগের বছর যা ছিল ৩ টাকা ৫১ পয়সা।

এদিকে, চলতি হিসাব বছরের প্রথমার্ধে (জানুয়ারি-মার্চ) এ ব্যাংকের ইপিএস দাঁড়িয়েছে ১ টাকা ৬১ পয়সা, আগের বছরের একই সময়ে যা ছিল ১ টাকা ৪৩ পয়সা। ৩০ জুন ব্যাংকের শেয়ারপ্রতি নিট সম্পদমূল্য (এনএভিপিএস) দাঁড়ায় ২৬ টাকা ৮ পয়সা। ২০১৪ সালের জন্য শেয়ারহোল্ডারদের ১৫ শতাংশ স্টক লভ্যাংশ দেয় আইএফআইসি।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এমএ

সাবমেরিন ক্যাবলের এজিএম ২৯ সেপ্টেম্বর

submerinস্টকমার্কেট ডেস্ক :

শেয়ারবাজারে টেলিকম খাতের কোম্পানি বাংলাদেশ সাবমেরিন কেবল কোম্পানি লিমিটেড (বিএসসিসিএল) বার্ষিক সাধারণ সভা (এজিএম) আগামী ২৯ সেপ্টেম্বর অনুষ্ঠিত হবে ।ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

এদিন বেলা ১১টায় কুয়াকাটার মাইটভাঙ্গা এলাকায় অবস্থিত এসএমডব্লিউ-৫ সাবমেরিন কেবল ল্যান্ডিং স্টেশনে এজিএমটি অনুষ্ঠিত হবে। সভার রেকর্ড ডেট ছিল ৭ সেপ্টেম্বর।

৩০ জুন সমাপ্ত ২০১৬ হিসাব বছরের জন্য ১০ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ সুপারিশ করেছে সরকারের টেলিযোগাযোগ কোম্পানিটির পরিচালনা পর্ষদ। গেল হিসাব বছরের নিরীক্ষিত প্রতিবেদন অনুসারে, বিএসসিসিএলের শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১ টাকা; আগের বছর যা ছিল ৭৮ পয়সা।

৩০ জুন কোম্পানির শেয়ারপ্রতি নিট সম্পদমূল্য (এনএভিপিএস) দাঁড়ায় ৩৩ টাকা ৯৫ পয়সা; ২০১৫ সালের একই সময়ে যা ছিল ২৬ টাকা ৯১ পয়সা। ২০১৫ হিসাব বছরের জন্য ১০ শতাংশ স্টক লভ্যাংশ দেয় বিএসসিসিএল।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এমএ

লেনদেনের সময় বোর্ড সভা করতে পারবে না পরিচালনা পর্ষদ

boardনিজস্ব প্রতিবেদক :

তালিকাভুক্ত কোনো কোম্পানি শেয়ারবাজারে লেনদেন চলার সময়ে এমন কোনো বোর্ড সভা করতে পারবে না, যেখান থেকে মূল্যসংবেদনশীল তথ্য আসতে পারে। এ ধরনের পর্ষদ সভাগুলো স্টক এক্সচেঞ্জে লেনদেন বন্ধের পর কিংবা ছুটির দিনে আয়োজন করতে হবে। শেয়ারবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ এ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) এক নোটিফিকেশনে সম্প্রতি এ বাধ্যবাধকতা আরোপ করা হয়েছে।

কমিশন চেয়ারম্যান ড. এম. খায়রুল হোসেন স্বাক্ষরিত ওই নির্দেশনায় সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের ওয়েবসাইটে প্রান্তিক প্রতিবেদন প্রকাশের ওপর জোর দেয়ার পাশাপাশি বাজারের স্থিতিশীলতার ওপর মূল্য সংবেদনশীল তথ্যের প্রভাব নিয়ন্ত্রণেরও চেষ্টা করা হয়েছে। ৭ সেপ্টেম্বরের ওই নোটিফিকেশনে বিএসইসি মোট চারটি নির্দেশনা দেয়ার পাশাপাশি ২০০৯ ও ২০১০ সালের এ সংক্রান্ত দুটি নির্দেশনা বাতিল করেছে।

এই নোটিফিকেশনে উল্লেখ করা আরও কিছু বিষয় উল্লেখ করা হয়েছে। এগুলোর মধ্যে প্রথম হলো তালিকাভুক্ত কোন সিকিউরিটিজের ইস্যুয়ার শেয়ারবাজারে লেনদেন চলার সময়ে এমন কোন পর্ষদ সভা করতে পারবে না, যেখান থেকে মূল্যসংবেদনশীল তথ্য আসতে পারে।

এ ধরনের পর্ষদ সভাগুলো স্টক এক্সচেঞ্জে লেনদেন বন্ধের পর কিংবা ছুটির দিনে আয়োজন করতে হবে। দ্বিতীয়ত, জীবন বীমা কোম্পানি ছাড়া অন্য সব সিকিউরিটিজের ইস্যুয়ারকে প্রথম প্রান্তিক শেষ হওয়ার ৪৫ দিনের মধ্যে সংশ্লিষ্ট প্রান্তিক আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করতে হবে, তা নিরীক্ষিতই হোক আর অনিরীক্ষিতই হোক।

দ্বিতীয় ও তৃতীয় প্রান্তিকের ক্ষেত্রে তারা সর্বোচ্চ এক মাস সময় পাবেন। নির্ধারিত সময়ের মধ্যে স্টক এক্সচেঞ্জ ও বিএসইসির কাছে এ প্রতিবেদন দাখিলের পাশাপাশি কমপক্ষে দুটি বহুল প্রচারিত জাতীয় দৈনিকে (একটি বাংলা ও একটি ইংরেজী) তা প্রকাশ করতে হবে। এদিকে জীবন বীমা কোম্পানিগুলো প্রথম প্রান্তিকের প্রতিবেদনের জন্য ৯০ দিন এবং দ্বিতীয় ও তৃতীয় প্রান্তিকের জন্য এক মাস সময় দেয়া হয়েছে। তাদেরও নির্ধারিত সময়ের মধ্যে একই পদ্ধতিতে প্রান্তিক প্রতিবেদন প্রকাশ করতে হবে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এমএ