‘নন-শেয়ারহোল্ডাররা যেন আগামী বার্ষিক সাধারণ সভাতে না আসে’

malekনিজস্ব প্রতিবেদক :

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত মালেক স্পিনিং মিলস লিমিটেডের বার্ষিক সাধারণ সভায় (এজিএম) উপস্থিত নন-শেয়ারহোল্ডারদের সম্পর্কে এসব কথা বলেন কোম্পানিটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক আব্দুল মতিন চৌধুরী।

সোমবার সকাল সাড়ে ১০ টায় রাজধানীর সেনানিবাসে ট্রাস্ট মিলানয়তন ২৭ তম বার্ষিক সাধারণ সভায় (এজিএম) এসব কথা বলেন তিনি।

তিনি বলেন, গ্রোস প্রফিট ১ কোটি থেকে বেড়ে ৩৩ কোটি হয়েছে গ্রোস প্রফিট নিয়ন্ত্রণ করতে না পারলে ভবিষতেও ব্যবসা ভাল হবেন না।

তিনি বলেন, মালেক স্পিনিং এর মূল উৎপাদনের উপাদান হল তুলা। তুলার দাম কম হওয়ার কারনে আমরা সার্বিক ভাবে ক্ষতি হয়েছে বলে জানান। এবছরে  মালেক স্পিনিং এর সেলস কিছুটা কম হলেও আগামীতেও আরো ভাল অবস্থানে থাকতে পারি তার জন্য তিনি চেষ্টা করবেন।

তিনি বলেন, মালেক স্পিনিং এ আজ ২৭তম বার্ষিক সাধারণ সভায়  তার জন্য আহ্ববান জানান।

বার্ষিক রিপাের্ট সম্পর্কে তিনি বলেন, ডিএসইর নতুন নিয়নুযায়ী ভবিষতে আর অ্যানাউল রিপাের্ট দেওয়া হবে না অাপনাদের বিভিন্ন স্থান হতে সংগ্রহ করতে হবে।

তিনি বলেন, প্রতিষ্ঠানের উন্নতির জন্য পরিশ্রম করে যাচ্ছি। স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা আমাদের বড় সম্পদ এটা নিয়েই আমরা সামনের দিকে এগিয়ে যাব।

এজিএম অনুষ্ঠানে কোম্পানির চেয়ারম্যান এএফএম জুবায়ের, স্বাধীন পরিচালক সেকান্দার আলী, স্বাধীন পরিচালক, কারিমূল হক, প্রধান অর্থনৈতিক কর্মকর্তা বিকে চাকী ও কেম্পানী সেক্রেটারি সৈয়দ সাইফুল হক উপস্থিত ছিলেন।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এমএস

  1. বিবিএস
  2. অলিম্পিক এক্সেসরিজ
  3. এ্যাপোলো ইস্পাত
  4. বেক্সিমকো লিমিটেড
  5. কেয়া কসমেটিকস
  6. সেন্ট্রাল ফার্মা
  7. দ্যা পেনিনসুলা
  8. সিএমসি কামাল
  9. ইউনিক হোটেল
  10. রতনপুর স্টিলস।

ডিএসইতে সূচক ৫ হাজার ছুঁই ছুঁই : লেনদেন ১০৮১ কোটি

index upনিজস্ব প্রতিবেদক :

দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবসে মূল্য সূচক বেড়ে ৫ হাজার ছুঁই ছুঁই অবস্থানে রয়েছে। এদিন সেখানে লেনদেন ১০৮১ কোটি টাকা হয়েছে। আর চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) লেনদেন ও সূচক গত দিনের চেয়ে বেড়েছে। ডিএসই ও সিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

সোমবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) ১০৮১ কোটি ৮০ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। গত বৃহস্পতিবার সেখানে ৯০০ কোটি ৬ লাখ টাকার লেনদেন হয়।

এদিন ডিএসইতে ব্রড ইনডেক্স আগের দিনের চেয়ে ৩৬.৭৯ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৪৯৯৩ পয়েন্টে। আর ডিএসই শরিয়াহ সূচক ৫.৩৭ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১১৮১ পয়েন্টে। ডিএসই-৩০ সূচক ১.৬১ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১৭৯৮ পয়েন্টে।

এদিন দিনভর লেনদেন হওয়া ৩২৫ টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ২০৪টির, কমেছে ৯৮ টির আর অপরিবর্তিত রয়েছে ২৩টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের শেয়ার দর।

এদিন ডিএসইতে লেনদেনের শীর্ষ কোম্পানির মধ্যে রয়েছে – বিবিএস, অলিম্পিক এক্সেসরিজ, এ্যাপোলো ইস্পাত, বেক্সিমকো লিমিটেড, কেয়া কসমেটিকস, সেন্ট্রাল ফার্মা, দ্যা পেনিনসুলা, সিএমসি কামাল, ইউনিক হোটেল ও রতনপুর স্টিলস।

এদিকে সোমবার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) ৬৮ কোটি ৩০ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। গত বৃহস্পতিবার সেখানে ৪৮ কোটি ৯৭ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়।

এদিন সিএসইতে লেনদেনের শীর্ষে ছিল ফার্ষ্ট সিকিউরিটিজ ব্যাংক ও বেক্সিমকো লিমিটেড।

এদিন সিএসই সার্বিক সূচক সিএএসপিআই ১৩৭ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৫ হাজার ৩৮৬ পয়েন্টে। সিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ২৫৪ টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের শেয়ার। এর মধ্যে দর বেড়েছে ১৮০টির, কমেছে ৬৩টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ১১টির।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এসএম

 

মূলধন সংরক্ষনে ব্যর্থ আইসিবি ইসলামী ও কমার্স ব্যাংক

bankনিজস্ব প্রতিবেদক :

দশ শতাংশ মূলধন সংরক্ষণের বাধ্যবাধকতার বিপরীতে মূলধন সংরক্ষনে ব্যর্থ দুই বেসরকারী ব্যাংক আইসিবি ইসলামী ব্যাংক ও কমার্স ব্যাংক লিমিটেড। তবে এর বিপরীতে ১১ শতাংশের বেশি মূলধন রাখতে সক্ষম হয়েছে ৪২টি ব্যাংক। শুধু সরকারি মালিকানার ৭টি টাকা মূলধন ঘাটতি রয়েছে।

বাংলাদেশ ব্যাংকের গত সেপ্টেম্বরভিত্তিক তথ্য অনুযায়ী, ১৪ হাজার ৬৫৮ কোটি টাকা মূলধন ঘাটতি রয়েছে সরকারি মালিকানার ৭ ব্যাংকে। সবচেয়ে বেশি ঘাটতিতে পড়েছে বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংক। ব্যাংকটির ঘাটতি দাঁড়িয়েছে ৬ হাজার ৯৮২ কোটি টাকা। এর বাইরে বেসিকে ২ হাজার ৪২৪ কোটি, সোনালীতে ২ হাজার ২৭৪ কোটি, রূপালীতে এক হাজার ৩৬৯ কোটি, জনতায় ৭৭১ কোটি, রাজশাহী কৃষি উন্নয়ন ব্যাংকে ৭২৬ কোটি এবং অগ্রণীতে ১১২ কোটি টাকা ঘাটতি রয়েছে। এ ছাড়া বেসরকারি খাতের আইসিবি ইসলামীতে এক হাজার ৪৪৪ কোটি এবং বাংলাদেশ কমার্স ব্যাংকে ৩০৩ কোটি টাকার ঘাটতি রয়েছে।

আন্তর্জাতিক নীতিমালার আলোকে বর্তমানে বাংলাদেশের ব্যাংকগুলোকে ঝুঁকিভিত্তিক সম্পদের ১০ শতাংশ বা চারশ’ কোটি টাকা এর মধ্যে যেটি বেশি সে হারে মূলধন রাখতে হয়। তবে এ বছর থেকে প্রতিটি ব্যাংককে আপৎকালীন সুরক্ষা সঞ্চয় (কনজারভেশন বাফার) হিসেবে ধীরে ধীরে বাড়িয়ে ২০১৯ সালে মূলধন সাড়ে ১২ শতাংশে উন্নীত করার কথা রয়েছে। আর এ জন্য ডিসেম্বর ভিত্তিতে প্রতিটি ব্যাংককে অতিরিক্তি হিসেবে শূন্য দশমিক ৬২৫ শতাংশ হারে মূলধন রাখতে হবে। আগামী বছর ১০ শতাংশের ওপরে এক দশমিক ২৫, তার পরের বছর এক দশমিক ৮৭ এবং ২০১৯ সালে ২ দশমিক ৫০ শতাংশ অতিরিক্ত সংরক্ষণ করতে হবে।

দেশের ৫৬টি ব্যাংকে ৭৮ হাজার ৩৪৩ কোটি টাকা মূলধন রাখার প্রয়োজন ছিল। কয়েকটি ব্যাংকের ঘাটতির কারণে পুরো ব্যাংক খাতে সংরক্ষণের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৭৭ হাজার ৬৮৭ কোটি টাকা। সেপ্টেম্বরে বিদেশি ব্যাংকগুলোতে ৬ হাজার ২০৮ কোটি টাকা মূলধন সংরক্ষণের প্রয়োজনের বিপরীতে রাখা হয়েছে ১০ হাজার ৮৯১ কোটি টাকা। এতে সংরক্ষেণের হার দাঁড়িয়েছে ২৪ দশমিক ১৫ শতাংশ। একই সময়ে সরকারি মালিকানার বিডিবিএল, বেসরকারি খাতের এনআরবি ব্যাংক লিমিটেড, মধুমতি, মেঘনা ও মিডল্যান্ড ব্যাংকে ২০ শতাংশের বেশি মূলধন রয়েছে। আর সাউথ বাংলা এগ্রিকালচার অ্যান্ড কমার্সে রয়েছে প্রায় ১৯ শতাংশ।

আলোচ্য সময়ে বেসরকারি খাতের আল-আরাফাহ, ইস্টার্ন ও এনআরবি কমার্শিয়ালে ১৪ শতাংশের বেশি মূলধন রয়েছে। এ সময় ১৩ শতাংশের বেশি আছে ডাচ্-বাংলা, উত্তরা ও এনআরবি গ্গ্নোবাল ব্যাংকে। এ ছাড়া বেসরকারি খাতের শাহ্জালাল ইসলামী, প্রাইম, ব্র্যাক, ঢাকা, মার্কেন্টাইল, ন্যাশনাল ও ইউনিয়ন ব্যাংকে রয়েছে ১২ শতাংশের ওপরে। এ ছাড়া ১১ শতাংশের ওপরে রয়েছে ব্যাংক এশিয়া, দ্য সিটি, এক্সিম, ইসলামী, আইএফআইসি, যমুনা, মিউচুয়াল ট্রাস্ট, এনসিসি, ওয়ান, পূবালী, সাউথইস্ট, স্ট্যান্ডার্ড, ট্রাস্ট ও ইউসিবিএলের। আর ১০ শতাংশের বেশি রয়েছে এবি, ফারমার্স, ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী, প্রিমিয়ার ও সোস্যাল ইসলামী ব্যাংকে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এমএ

ইবনে সিনার শেয়ার ক্রয়ের ঘোষণা

ibnস্টকমার্কেট ডেস্ক:

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত ঔষধ ও রসায়ন খাতের কোম্পানি ইবনে সিনা লিমিটেডের একটি কর্পোরেট স্পন্সর শেয়ার ক্রয় করবে। সোমবার সিএসই’র ওয়েবসাইটে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

ইবনে সিনা ট্রাষ্ট নামে কোম্পানিটির এই কর্পোরেট স্পন্সরের প্রতিনিধি কাজী হারুন অর রশিদ ৩০ হাজার শেয়ার ক্রয় করবে।

এই কর্পোরেট স্পন্সর এসব শেয়ার চলমান বাজার দরে পাবলিক ও ব্লক মার্কেটে ক্রয় করবে।

ঘোষণার পর ৩০ কার্যদিবসের মধ্যে উল্লেখিত পরিমাণ শেয়ার ক্রয় করা হবে বলে কোম্পানিটির পক্ষ থেকে জানানো হয়।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এমআর

সাত কোম্পানির বিরুদ্ধে দুই সদস্যের তদন্ত কমিটি

bsecনিজস্ব প্রতিবেদক :

লোকসানি কোম্পানির শেয়ার দর অস্বাভাবিক বৃদ্ধির কারণে সাত কোম্পানির বিরুদ্ধে দুই সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করেছে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)। সোমবার ডিএসই’র ওয়েবসাইটে সূত্রে এ তথ্য জানা যায়।

সাম্প্রতিক সময়ে অস্বাভাবিক দর বাড়ায় ৭ কোম্পানি – ফাইন ফুডস, বিডি অটোকার্স, মেঘনা পেট ইন্ডাস্ট্রিজ, মেঘনা কনডেন্সড মিল্ক ইন্ডাস্ট্রিজ, জিল বাংলা সুগার মিলস, ইমাম বাটন ইন্ডাস্ট্রিজ এবং শ্যামপুর সুগার মিলসকে এ তদন্তের আওতায় রাখা হয়েছে।

এই তদন্ত কমিটির সদস্যরা হলেন- বিএসইসির সহকারি পরিচালক মো. গোলাম কিবরিয়া ও মোহাম্মদ রাকিবুর রহমান।

বলে হয়েছে,৭ কোম্পানি লোকসানে থেকেও শেয়ার দর বাড়ার বিষয়টি তদন্ত করবে বিএসইসি।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এমএ

বীচ হ্যাচারির আসন্ন এজিএম স্থগিত

BEATCH-SMBDস্টকমার্কেট ডেস্ক:

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত প্রকৌশল খাতের কোম্পানি বীচ হ্যাচারি লিমিটেড পরিচালনা পর্ষদ বার্ষিক সাধারণ সভা (এজিএম) স্থগিত করেছে। সোমবার ডিএসই’র ওয়েবসাইটে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

সূত্র জানায়, কোম্পানিটির ২১ তম এজিএমটি অনিবার্য কারণে স্থগিত করা হয়েছে। যা আসন্ন ২৮ ডিসেম্বর হওয়ার কথা ছিল।

তবে কোম্পানিটির এজিএমের নতুন ভ্যানু, তারিখ ও সময় পরিবর্তিততে জানানাে হবে ।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এমআর

৫০ কোটি টাকার বন্ড ছাড়তে চায় প্যারামাউন্ট টেক্সটাইল

paraস্টকমার্কেট ডেস্ক :

শেয়ারবাজারে বস্ত্র খাতের কোম্পানি প্যারামাউন্ট টেক্সটাইল মিলস লিমিটেডের পরিচালনা পর্ষদ ৫০ কোটি টাকার নন-কনভারটেবল জিরো কুপন বন্ড ইস্যুর  সিদ্ধান্ত নিয়েছে। সোমবার ডিএসই’র ওয়েবসাইট সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

সূত্র জানায়, কোম্পানিটি ৫০ কোটি টাকার বন্ড ইস্যু করবে। বন্ড ইস্যুর মাধ্যেমে কোম্পানিটি চলমান আর্থিক প্রয়োজনীয়তা ও ফিক্সড সীমা নির্ধারণ করবে।

বন্ডটি বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি) ও অন্যান্য নিয়ন্ত্রক সংস্থার অনুমোদন সাপেক্ষে ইস্যু করবে প্যারামাউন্ট টেক্সটাইল লিমিটেড।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এমএ

আর্থিক প্রতিবেদন নিরীক্ষায় আরো ৪টি নিরীক্ষা প্রতিষ্ঠানকে মনোনীত

bsecনিজস্ব প্রতিবেদক :

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত প্রতিষ্ঠানের আর্থিক প্রতিবেদন নিরীক্ষার (অডিট) জন্য আরো ৪টি নিরীক্ষা প্রতিষ্ঠানকে মনোনীত করেছে শেয়ারবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)। এ নিয়ে এসব প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৪০ টি। সম্প্রতি নিরীক্ষা প্রতিষ্ঠানের এ তালিকা প্রকাশ করেছে বিএসইসি।

প্রকাশিত তালিকাভুক্ত নিরীক্ষা প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমেই শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি ও মিউচুয়াল ফান্ডের আর্থিক প্রতিবেদন নিরীক্ষণ সম্পন্ন করতে হবে। সর্বশেষ গত জুলাইয়ে বিএসইসি যে তালিকা তৈরি করেছিল, তাতে ৩৬টি নিরীক্ষা প্রতিষ্ঠানকে মনোনীত করা হয়েছিল।

বিএসইসির প্রকাশিত তালিকা অনুযায়ী, নতুন তালিকায় মূলত নতুন করে চারটি নিরীক্ষা প্রতিষ্ঠান যুক্ত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানগুলো হলো এ হক অ্যান্ড কোং, আতা খান অ্যান্ড কোং, কাজী জহির খান অ্যান্ড কোং ও এম এম রহমান অ্যান্ড কোং।

আগের প্রকাশিত তালিকায় যেসব অডিটরের নাম রয়েছে তা হল: কাশেম এন্ড কোং, এ ওহাব এন্ড কোং, এসিএনএবিআইএন, আহমদ এন্ড আকতার, আহমেদ মাশুক এন্ড কোং, আহমেদ জাকির এন্ড কোং, এআরটিআইএসএএন, আশরাফ উদ্দিন এন্ড কোং, আজিজ হালিম খায়ের চৌধুরী, ফেমস এন্ড আর, হুদা ভাসি চৌধুরী এন্ড কোং, হাওলাদার ইউনুস এন্ড কোং, হুসাইন ফরহাদ এন্ড কোং, ইসলাম আফতাব কামরুল এন্ড কোং, ইসলাম কাজি শফিক এন্ড কোং, কে এম আলম এন্ড কোং, কে এম হাসান এন্ড কোং, খান ওহাব শফিক রহমান এন্ড কোং, এম জে আবেদীন এন্ড কোং, ম্যাবস এন্ড জে পার্টনার্স এন্ড কোং, মাহফিল হক এন্ড কোং, মালেক সিদ্দিক ওয়ালি, মাহিশ মুহিত হক এন্ড কোং, নুরুল ফারুক হাসান এন্ড কোং, অক্টোখান, পিনাকি এন্ড কোম্পানি, রহমান মোস্তফা আলম এন্ড কোং, রহমান রহমান হক, এস এফ আহমেদ এন্ড কোং, এস কে বরুয়া এন্ড কোং, সিদ্দিক বসাক এন্ড কোং, সিরাজ খান বসাক এন্ড কোং, সাইফুল সামসুল আলম এন্ড কোং, তোহা খান জামান এন্ড কোং এবং জোহা জামান কবির রশিদ এন্ড কোং চার্টার্ড অ্যাকাউন্ট্যান্টস।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এমএস

‘বিডিকমের প্রবৃদ্ধি অর্জন আগামীতেও ভালো অবস্থানে থাকবে’

bdcomনিজস্ব প্রতিবেদক :

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত বিডিকম অনলাইন লিমিটেডের প্রবৃদ্ধি অর্জন ভাল হয়েছে এবং আগামীতেও আরো ভাল অবস্থানে থাকবে বলে মনে করেন কোম্পানির ব্যবস্থাপনা পরিচালক এসএম গোলাম ফারুক
আলমগীর।

রবিবার বেলা ১১ টায় রাজধানীর ধানমন্ডির এএমএম কনভেনশন সেন্টারে ২০তম বার্ষিক সাধারণ সভায় (এজিএম) এসব কথা বলেন তিনি।

তিনি বলেন, বিগত বছরে শেয়ারবাজারে বিডিকম আস্তে আস্তে সাফল্য অর্জন করে আসছে আর এই সফল্যতার ধারাবাহিকতা আগামীতেও বজায় থাকবে।

তিনি বলেন, বিডিকম থেকে শেয়ার কিনে বিনিয়োগকারী যেন লাভবান হয় এবং কোন শেয়ারহোল্ডার যেন ক্ষতিগ্রস্ত না হয় তার দিকে সর্বচ্চো নজর দেওয়া হবে। বিডিকমের শেয়ার ২৩ শতাংশ থেকে কিভাবে আরো বৃদ্ধি করা য়ায় এবং আগামীতেও শেয়ারবাজারে আরো ভাল অবস্থানে থাকতে পারি তার জন্য আপনারা চেষ্টা করবেন।

তিনি বলেন, বিডিকম অনলাইন লিমিটেড শেয়ারবাজারে ভাল অাছে এবং ভবিৎষ্যতেও ভাল থাকবে ।

তিনি আরও বলেন, প্রতিষ্ঠানের উন্নতির জন্য পরিশ্রম করে যাচ্ছি। স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা আমাদের বড় সম্পদ। এটা নিয়েই আমরা সামনে এগিয়ে যাব।

এজিএম অনুষ্ঠানে কোম্পানির চেয়ারম্যান ওহেদুল হক সিদ্দিকী, পরিচালক, দাস দেবা প্রসাদ, প্রধান অর্থনৈতিক কর্মকর্তা রবিউল আলম চৌধুরী ও সেক্রেটারি একেএম কুতুব উদ্দিন উপস্থিত ছিলেন।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এমএস