শেয়ারবাজারে বিদেশী বিনিয়োগকারীদের রেকর্ড পরিমাণ লেনদেন

dse1নিজস্ব প্রতিবেদক :

শেয়ারবাজারে বিদেশি বিনিয়োগকারীদের লেনদেন নতুন উচ্চতায় পৌঁছছে। গত মাসে বিদেশি বিনিয়োগকারীরা শেয়ার লেনদেন করেছে ১ হাজার ৩৬ কোটি ৩৭ লাখ টাকার। দেশের শেয়ারবাজারের ইতিহাসে এর আগে কখনো এক মাসে এতো টাকার শেয়ার লেনদেন করেনি বিদেশি বিনিয়োগকারীরা।

সংশ্লিষ্ট মহলের মতে, আস্থা সংকট ও দরপতনের বৃত্ত থেকে অনেকটাই বেরিয়ে এসেছে দেশের শেয়ারবাজার। বেশ কিছুদিন ধরে অস্বাভাবিক উত্থান বা পতনের ঘটনা না ঘটায় বাজারের ওপর সব শ্রেণীর বিনিয়োগকারীর আস্থা বেড়েছে। যার ইতিবাচক প্রভাব দেখা দিয়েছে বিদেশি বিনিয়োগকারীদের শেয়ার লেনদেনে।

তথ্য পর্যালোচনায় দেখা যায়, গত বছরের সেপ্টেম্বর থেকেই শেয়ারবাজারে বেশ সক্রিয় হয়ে ওঠেন বিদেশি বিনিয়োগকারীরা। অধিকাংশ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার দাম কম থাকায় তারা বেশ ক্রয় করেন। যার ধারাবাহিকতা সদ্য সমাপ্ত জানুয়ারি মাসেও অব্যাহত ছিল। ফলে টানা ৫ মাস বিদেশিরা বাজার থেকে যে পরিমাণ শেয়ার ক্রয় করেন বিক্রয় তার থেকে কম।

জানুয়ারি মাসে বিদেশিরা শেয়ারবাজার থেকে ৬১১ কোটি ২৫ লাখ টাকার শেয়ার ক্রয় করে। এর বিপরীতে বিক্রয় করে ৪২৫ কোটি ১৯ লাখ টাকা। অর্থাৎ মাসটিতে বিদেশিদের শেয়ার বিক্রয় থেকে ক্রয় বেশি হয়েছে ১৮৬ কোটি ১৩ লাখ টাকা।

এর আগে গত ডিসেম্বর মাসে বিদেশি বিনিয়োগকারীরা শেয়ার লেনদেন করে ৯৭৫ কোটি ৯৯ লাখ টাকার। ওই মাসটিতেও বিদেশিদের শেয়ার লেনদেনে নতুন রেকর্ড সৃষ্টি হয়েছিল। তবে এক মাসের ব্যবধানে জানুয়ারিতে এসে লেনদেনের সেই রেকর্ড ভেঙে নতুন রেকর্ড গড়লো পুঁজিবাজার।

এদিকে বিদেশি বিনিয়োগকারীদের বছরভিত্তিক শেয়ার লেনদেনের তথ্য পর্যালোচনা করে দেখা গেছে, ২০১৬ সালজুড়ে বিদেশিরা ৮ হাজার ৭৭৩ কোটি ২৯ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন করে। দেশের শেয়ারবাজারের ইতিহাসে এটিও নতুন রেকর্ড। এর আগে কখনো এক বছরে বিদেশিরা এতো টাকার শেয়ার লেনদেন করেনি।

শুধু লেনদেন চিত্রে নয় ২০১৬ সালে বিদেশিদের শেয়ার ক্রয় ও বিক্রয়ের পার্থক্যও ছিল বেশ ইতিবাচক। বছরটিতে বিদেশিদের শেয়ার বিক্রির থেকে ক্রয় বেশি হয়েছে ১ হাজার ৩৪০ কোটি ৭৮ লাখ টাকা। যা ২০১৫ সালে ছিল ১৮৫ কোটি ৪৮ লাখ টাকা। অর্থাৎ আগের বছরের তুলনায় ২০১৬ সালে বিদেশিদের শেয়ার ক্রয়-বিক্রয়ের (বিক্রয় থেকে ক্রয় বেশি) পার্থক্য বাড়ে ১ হাজার ১৫৫ কোটি ২৯ লাখ টাকা বা ৭২২ শতাংশ।

তথ্য পর্যালোচনায় দেখা যায়, গত ডিসেম্বর মাসে বিদেশিরা শেয়ারবাজার থেকে ৬৮০ কোটি ৭৬ লাখ টাকার শেয়ার ক্রয় করেছেন। এর বিপরীতে বিক্রয় করেছেন ২৯৫ কোটি টাকা। অর্থাৎ মাসটিতে বিদেশিরা শেয়ার বিক্রর থেকে ক্রয় বেশি করেছে ৩৮৫ কোটি ৫২ লাখ টাকা। যা গত ২৭ মাস বা ২০১৪ সালের সেপ্টেম্বরের পর সর্বোচ্চ ছিল। ২০১৪ সালের সেপ্টেম্বরে বিদেশি বিনিয়োগকারীদের শেয়ার বিক্রির থেকে ক্রয় বেশি ছিল ৪২৬ কোটি ২৫ লাখ টাকা। পরবর্তী ২৬ মাসে বিদেশিদের শেয়ার ক্রয় ও বিক্রয়ের ব্যবধান ৩০০ কোটি টাকা অতিক্রম করেনি।

দেশের শেয়ারবাজারে বিদেশিদের শেয়ার ক্রয়-বিক্রয়ের ব্যবধান (বিক্রির থেকে ক্রয় বেশি) সব থেকে বেশি হয় ২০১৪ সালের এপ্রিল মাসে। মাসটিতে বিক্রয় থেকে ক্রয় বেশি ছিল ৫৭২ কোটি ৮ লাখ টাকা। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ৪২৬ কোটি ২৫ লাখ টাকা একই বছরের সেপ্টেম্বর মাসে। আর তৃতীয় সর্বোচ্চ গত বছরের ডিসেম্বর মাসে ৩৮৩ কোটি ৫৫ লাখ টাকা।

গত ২০১৬ সালে ৯ মাসে বিদেশিরা শেয়ার বিক্রয় থেকে ক্রয় বেশি করে। এর মধ্যে ডিসেম্বরের পরেই অক্টোবরে ছিল সর্বচ্চো ব্যবধান। মাসটিতে বিদেশিরা ৪৭৪ কোটি ৮৯ লাখ টাকার শেয়ার ক্রয়ের বিপরীতে বিক্রয় করে ২৬১ কোটি ৬৬ লাখ টাকা। অর্থাৎ বিক্রয় থেকে ক্রয় বেশি হয় ২১৩ কোটি ২২ লাখ টাকা।

এরপরে নবেম্বর মাস। মাসটিতে বিদেশিরা ৪০৯ কোটি ২৪ লাখ টাকার শেয়ার ক্রয়ের বিপরীতে বিক্রয় করে ২৫৪ কোটি ৪৭ লাখ টাকার। বিক্রয় থেকে ক্রয় বেশি হয় ১৫৪ কোটি ৭৭ লাখ টাকা।

এছাড়া সেপ্টেম্বরে ১৪১ কোটি ৫৪ লাখ, জুলাইতে ৮ কোটি ৩০ লাখ, মে মাসে ১২২ কোটি ৪২ লাখ, এপ্রিলে ১৩৯ কোটি ৭৮ লাখ, মার্চে ১৪২ কোটি ৬৭ লাখ এবং ফেব্রুয়ারিতে ৯৪ কোটি ৪৭ লাখ টাকা শেয়ার বিক্রয় থেকে ক্রয় বেশি করে বিদেশি বিনিয়োগকারীরা।

অপরদিকে বছরটির তিনটি মাসে বিদেশিদের শেয়ার ক্রয়ের থেকে বিক্রয় বেশি ছিল। এরমধ্যে গত বছরের প্রথম মাস জানুয়ারিতে ক্রয়ের থেকে বিক্রয় বেশি ছিল ২২ কোটি ৫৩ লাখ টাকা। মাসটিতে বিদেশিরা ৩২২ কোটি ৭৬ লাখ টাকার শেয়ার ক্রয়ের বিপরীতে বিক্রয় করে ৩৪৫ কোটি ৩০ লাখ টাকা। এছাড়া গত বছরের জুনে ৩৬৬ কোটি ৪০ লাখ টাকার শেয়ার ক্রয়ের বিপরীতে বিক্রয় হয় ৪০২ কোটি ৭ লাখ টাকা। অর্থাৎ ক্রয়ের থেকে বিক্রয় বেশি ৩৫ কোটি ৬৬ লাখ টাকা। আগস্টে ৩৬৯ কোটি ২৫ লাখ টাকার শেয়ার ক্রয়ের বিপরীতে বিক্রয় হয় ৩৭৩ কোটি ১ লাখ টাকা। অর্থাৎ মাসটিতে শেয়ার ক্রয়ের থেকে বিক্রয় বেশি ছিল ৩ কোটি ৭৫ লাখ টাকা।

স্টকমার্কেটবিডিকম

সিভিও পেট্রোর শেয়ার অফিস পরিবর্তন

CVO_logo2স্টকমার্কেট ডেস্ক :

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত প্রকৌশল খাতের কোম্পানি সিভিও পেট্রো কেমিক্যালস লিমিটেডের শেয়ার বিভাগের অফিস পরিবর্তন করা হয়েছে। বুধবার ডিএসই’র ওয়েবসাইটে এ তথ্য জানা গেছে।

সূত্র জানায়, কোম্পানিটির শেয়ার বিভাগের অফিস রাজধানীর মতিঝিল হতে পল্টনে তোপখানা রোডস্থ আমিনা ভাস্তা ভবনে স্থানান্তর করা হয়েছে।

এখন থেকে সকল বিনিয়োগকারী ও স্টেক হোল্ডারদের এই অফিসে যোগাযোগ করতে বলা হয়েছে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/বিএ

লাফার্জ সুরমার নাম পরিবর্তন ও হোলসিম অধিগ্রহণে শেয়ারহোল্ডারদের সম্মতি

lafarge-holcim-smbdনিজস্ব প্রতিবেদক :

হোলসিম সিমেন্ট (বাংলাদেশ) লিমিটেডের শতভাগ শেয়ার কিনে নেয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে লাফার্জ সুরমা সিমেন্ট লিমিটেডের পরিচালনা পর্ষদ। একই সঙ্গে কোম্পানিটি লাফার্জ সুরমা সিমেন্ট লিমিটেড নামের পরিবর্তে লাফার্জহোলসিম বাংলাদেশ লিমিটেড নাম ব্যবহারেরও প্রস্তাব করেছে। ৩১ জানুয়ারি কোম্পানির বিশেষ সাধারণ সভায় (ইজিএম) এ দুটি পরিকল্পনায় সম্মতি জানিয়েছেন শেয়ারহোল্ডাররা। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

হোল্ডার ফিন বিভি নামের বিদেশী মালিক প্রতিষ্ঠানের কাছ থেকে ১১ কোটি ৭০ লাখ মার্কিন ডলার বা প্রায় ৯২৮ কোটি টাকায় হোলসিম বাংলাদেশের সব শেয়ার কিনে নেবে তারা।

এখন বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) অনুমোদন সাপেক্ষে এ সিদ্ধান্ত কার্যকর করা হবে বলে জানা গেছে।
২০১৬ সালের ২ নভেম্বর হোলসিমের পুরো শেয়ার কিনে নিতে আলোচনা শুরু করে লাফার্জ সুরমার পরিচালনা পর্ষদ। আর ১৫ ডিসেম্বর হোলসিমকে কিনে নেয়া প্রসঙ্গে ডিএসইতে একটি সংবাদ প্রকাশ করে কোম্পানিটি।

২০১৬ হিসাব বছরের প্রথম ৩ প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক ফলাফল পর্যালোচনা করে ৫ শতাংশ অন্তর্বর্তী নগদ লভ্যাংশ দিয়েছে লাফার্জ সুরমা।

এ সময়ে লাফার্জ সুরমার শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১ টাকা ১৩ পয়সা। ২০১৫ সালের একই সময়ে তা ছিল ১ টাকা ৪৮ পয়সা। ৩০ সেপ্টেম্বর কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি নিট সম্পদমূল্য (এনএভিপিএস) দাঁড়ায় ১৩ টাকা ১ পয়সা।

৩১ ডিসেম্বর সমাপ্ত ২০১৫ হিসাব বছরের জন্য মোট ১০ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ (৫ শতাংশ অন্তর্বর্তীসহ) পেয়েছেন বহুজাতিক সিমেন্ট কোম্পানিটির শেয়ারহোল্ডাররা।

ডিএসই সর্বশেষ ৮৩ টাকা ৫০ পয়সায় লাফার্জ সুরমার শেয়ার হাতবদল হয়। গত এক বছরে এর সর্বোচ্চ দর ছিল ৯০ টাকা ও সর্বনিম্ন ৫৫ টাকা ৩০ পয়সা।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এম

  1. ইসলামী ব্যাংক
  2. বেক্সিমকো লিমিটেড
  3. কনফিডেন্স সিমেন্ট
  4. আরএসআরএম স্টিলস
  5. লংকাবাংলা ফাইন্যান্স
  6. সাইফ পাওয়ার
  7. বারাকা পাওয়ার
  8. ইবনে সিনা
  9. অরিয়ন ফার্মা
  10. এ্যাপোলো ইস্পাত।

দুই এক্সচেঞ্জেই সূচক সামান্য বাড়লেও লেনদেন পতন

DSE_CSE-smbdনিজস্ব প্রতিবেদক :

দেশের দুই এক্সচেঞ্জেই ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) লেনদেনের পতন অব্যহত রয়েছে। এদিন সব ধরণের সূচকের সামান্য উত্থান হয়েছে। ডিএসই ও সিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা যায়

বুধবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) ৮৮২ কোটি ৫৫ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার সেখানে ৯৫৬ কোটি ৭২ লাখ টাকার লেনদেন হয়। দিন শেষে দিনের লেনদেন আগের দিনের চেয়ে কমেছে।

এদিন ডিএসইতে ডিএসইএক্স সূচক আগের দিনের চেয়ে ৫.৫৫ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৫৪৭৩ পয়েন্টে। আর ডিএসই শরিয়াহ সূচক ৪.৪৯ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১২৭২ পয়েন্টে। ডিএসই-৩০ সূচক ০.৪৯ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১৯৯৩ পয়েন্টে।

এদিন দিনভর লেনদেন হওয়া ৩২৭টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ১৮৩টির, কমেছে ১১২টির আর অপরিবর্তিত রয়েছে ৩২টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের শেয়ার দর।

এদিন ডিএসইতে লেনদেনের শীর্ষ কোম্পানির মধ্যে রয়েছে – ইসলামী ব্যাংক, বেক্সিমকো লিমিটেড, কনফিডেন্স সিমেন্ট, আরএসআরএম স্টিলস, লংকাবাংলা ফাইন্যান্স, সাইফ পাওয়ার, বারাকা পাওয়ার, ইবনে সিনা, অরিয়ন ফার্মা ও এ্যাপোলো ইস্পাত।

এদিকে বুধবার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) ৫০ কোটি ৮১ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার সেখানে ৪৯ কোটি ৫৮ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়।

এদিন সিএসইতে লেনদেনের শীর্ষে ছিল বেক্সিমকো লিমিটেড ও ইসলামী ব্যাংক।

এদিন সিএসই সার্বিক সূচক সিএএসপিআই ১৩ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৬ হাজার ৯৫১ পয়েন্টে। সিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ২৫৬টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের শেয়ার। এর মধ্যে দর বেড়েছে ১৩০টির, কমেছে ১০১টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৫টির।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এম

গ্রামীণফোন শেয়ারহোল্ডারদের চূড়ান্ত লভ্যাংশ ঘোষণা

gramnস্টকমার্কেট ডেস্ক :

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত টেলিযোগাযোগ খাতের কোম্পানি গ্রামীণফোন লিমিটেড শেয়ারহোল্ডারদের জন্য ২০১৬ সমাপ্ত হিসাব বছরে ৯০ শতাংশ চূড়ান্ত নগদ লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে । এর আগে কোম্পানিটি ৮৫ শতাংশ অর্ন্তবর্তীকালীন নগদ লভ্যাংশ ঘোষণা করেছিল। সে হিসাবে কোম্পানিটির মোট লভ্যাংশের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ১৭৫ শতাংশ। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

সূত্র মতে, আলোচিত সময়ে কোম্পানিটি শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) করেছে ১৬ টাকা ৬৮ পয়সা। শেয়ার প্রতি প্রকৃত সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) হয়েছে ২৪ টাকা ৮৬ পয়সা। আর শেয়ার প্রতি কার্যকরী নগদ প্রবাহ (এনওসিএফপিএস) হয়েছে ৩৪ টাকা ১৮ পয়সা। যা আগের বছর একই সময় কোম্পানিটির ইপিএস ছিল ১৪ টাকা ৫৯ পয়সা। আর এনএভিপিএস ছিল ২২ টাকা ৬৮ পয়সা এবং এনওসিএফপিএস ছিল ২৮ টাকা ৭৩ পয়সা।

ঘোষিত লভ্যাংশ বিনিয়োগকারীদের সম্মতিক্রমে অনুমোদনের জন্য এ কোম্পানির বার্ষিক সাধারণ সভা (এজিএম) আগামী ২০ ইন্টারন্যাশনাল কনভেনশন সিটিতে অনুষ্ঠিত হবে। এ জন্য রেকর্ড ডেট নির্ধারণ করেছে আগামী ২২ ফেব্রুায়ারি।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/

দ্বিতীয় প্রান্তিকে বিডি ওয়েল্ডিংয়ের লোকসান কমেছে

bdweldinস্টকমার্কেট ডেস্ক :

শেয়ারবাজারের তালিকাভুক্ত প্রকৌশল খাতের কোম্পানি বিডি ওয়েল্ডিং লিমিটেডের চলতি বছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকের আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। বুধবার ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

আর্থিক প্রতিবেদন সূত্রে জানা যায়, এই প্রান্তিকে (অক্টোবর-ডিসেম্বর, ১৬) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ২৬ পয়সা। গত বছরের এ সময়ের কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি লোকসান ছিল ১ টাকা ৯২ পয়সা। এ হিসাবে চলতি বছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানির লোকসান কমেছে।

এ সময়ে কোম্পানির শেয়ার প্রতি প্রকৃত সম্পদের মূল্য (এনএভি) দাঁড়িয়েছে ১২.৩২ টাকা। যা ২০১৬ সালের ৩০ জুন ছিল ১২.৮৭ টাকা।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এসএম

সিএমসি কামালের ২য় প্রান্তিক ইপিএস ৫৪ পয়সা

cmc--kamal.jpg&w=50&h=35স্টকমার্কেট ডেস্ক :

শেয়ারবাজারের তালিকাভুক্ত বস্ত্র খাতের কোম্পানি সিএমসি কামাল লিমিটেডের চলতি বছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকের আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। বুধবার সিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

আর্থিক প্রতিবেদন সূত্রে জানা যায়, এই প্রান্তিকে (অক্টোবর-ডিসেম্বর, ১৬) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৫৪ পয়সা। গত বছরের এ সময়ের কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় ছিল ৪৯ পয়সা। এ হিসাবে চলতি বছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানির আয় বেড়েছে।

এ সময়ে কোম্পানির শেয়ার প্রতি প্রকৃত সম্পদের মূল্য (এনএভি) দাঁড়িয়েছে ২০.৩০ টাকা। যা ২০১৬ সালের ৩০ জুন ছিল ১৯.৩৪ টাকা।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এসএম

দ্যা পেনিনসুলার ২ লাখ শেয়ার ক্রয় সম্পন্ন

peninস্টকমার্কেট ডেস্ক:

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত ভ্রমণ ও প্রণোদনা খাতের কোম্পানি দ্যা পেনিনসুলা হোটেল লিমিটেডের দুজন স্পন্সর দুই লাখ শেয়ার ক্রয় সম্পন্ন করেছেন। বুধবার সিএসই’র ওয়েবসাইটে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

ইন্জিনিয়ার মোশাররফ হােসেন ও আয়েসা সুলতানা নামে কোম্পানিটির দুই স্পন্সর মোট দুই লাখ শেয়ার ক্রয় করেছেন।

এইসব স্পন্সর এসব শেয়ার চলমান বাজার দরে পাবলিক ও ব্লক মার্কেটে ক্রয় করেন।

ঘোষণার পর ৩০ কার্যদিবসের মধ্যে উল্লেখিত পরিমাণ শেয়ার ক্রয় করলেন বলে কোম্পানিটির পক্ষ থেকে জানানো হয়।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এমআর

দ্বিতীয় প্রান্তিকে লোকসান খুলনা প্রিন্টিং

KPPL1স্টকমার্কেট ডেস্ক :

শেয়ারবাজারের তালিকাভুক্ত কাগজ ও প্রিন্টিং খাতের কোম্পানি খুলনা প্রিন্টিং এণ্ড প্যাকেজিং লিমিটেডের চলতি বছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকের আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। বুধবার সিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

আর্থিক প্রতিবেদন সূত্রে জানা যায়, এই প্রান্তিকে (অক্টোবর-ডিসেম্বর, ১৬) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ২ পয়সা। গত বছরের এ সময়ের কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় ছিল ৭ পয়সা। এ হিসাবে চলতি বছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানির আয় মুনাফা থেকে লোকসানে গেছে।

এ সময়ে কোম্পানির শেয়ার প্রতি প্রকৃত সম্পদের মূল্য (এনএভি) দাঁড়িয়েছে ১৭.০১ টাকা। যা ২০১৬ সালের ৩০ জুন ছিল ১৭.১২ টাকা।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এসএম