ভারত-বাংলাদেশ-নেপাল নিয়ে বড় অর্থনৈতিক জোন সৃষ্টি হয়েছে : তাসকিন আহমেদ

20170216_101154নিজস্ব প্রতিবেদক :

ইন্দো-বাংলা চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজের (আইবিসিসিআই) সভাপতি তাসকিন আহমেদ বলেন, ভারত বাংলাদেশ ও নেপাল নিয়ে একটি বড় অর্থনৈতিক জোন সৃষ্টি হয়েছে। বানিজ্যিক সম্পর্ক বাড়াতে এ তিন দেশের মধ্যে ট্রানজিট সুবিধা বাড়ানোর উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।

বৃহস্পতিবার সকালে রাজধানীর সোনারগাঁও হোটেলে ৩ দিনব্যাপী ইন্দো-বাংলা ট্রেড ফেয়ারের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে সভাপতির বক্তব্যে এসব কথা বলেন আইবিসিসিআইয়ের সভাপতি তাসকিন আহমেদ। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ। এছাড়া বিশেষ অতিথি ছিলেন বাংলাদেশে নিযুক্ত ভারতীয় হাইকমিশনার হর্ষবর্ধন শ্রিংলা ও দ্য ফেডারেশন অব বাংলাদেশ চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজের (এফবিসিসিআই) সভাপতি আব্দুল মাতলুব আহমাদ।

তাসকিন আহমেদ, ভারতের ও বাংলাদেশের ভালো সম্পর্ক থাকলে দুই দেশই লাভবান হবে। ভারতের প্রযুক্তি বাংলাদেশে আনা জরুরী। আজ ভারতের যে ওয়ার্ডলুক তা আমাদের দেশ দেখতে পারছে না।

তিনি বলেন, ভারত বাংলাদেশ ১১ বিলিয়ন বিনিয়োগে আগ্রহী। তারা বাংলাদেশ জ্বালানী ও শক্তি খাত এবং অটোমোবাইলস ও হোম এপ্লায়েন্সে বিনিয়োগ করতে চায়। দেশটি বাংলাদেশে কারখানা তৈরি করতে চায়। আর উৎপাদিত দ্রব্যাদি তারা নিজেরাই আমদানি করতে আগ্রহী।

তিনি জানান, বাংলাদেশ ভারতের ভিসা জটিলতা ইতোমধ্যে অনেকটা কাটিয়ে উঠেছে। তরপরও এই ভিসা আরো সহজ করা বা ইজি ভিসা পক্রিয়া চালু করতে হবে।

অনুষ্ঠানে তোফায়েল আহমেদ বলেন, আমাদের রপ্তানি এখন ৩৪ দশমিক ২ বিলিয়ন ডলার। যার মধ্যে তৈরি পোশাক রপ্তানিই ২৮ বিলিয়ন ডলার। তবে ভারতের বাজারে এখনও আমাদের তৈরি পোশাক রপ্তানি করা সম্ভব হয়নি। যদিও আমাদের রপ্তানিকারকরা ভারতে তৈরি পোশাক রপ্তানির চেষ্টা করছে।

তোফায়েল জানান, ভারতীয় বিনিয়োগকারীরা এদেশে বিনিয়োগে খুবই আগ্রহী। ইতিমধ্যেই ভারত এদেশে ১১ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ করবে বলে ভারতীয় হাইকমিশনার জানিয়েছেন। তাদের জন্য ৩ টি বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চল বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে।

তিন দিন ব্যাপী এই মেলায় ৩০টিরও বেশি প্রতিষ্ঠান অংশগ্রহণ করেছে। যাদের মধ্যে রয়েছে অটোমোবাইল, প্রক্রিয়াজাত খাদ্য, হোম অ্যাপলায়েন্স, ইলেকট্রনিক্স অ্যান্ড ইলেকট্রিক্যাল, পেইন্টস, ব্যাংকিং সেবা, পাওয়ার জেনারেশন, ইনসুরেন্স, টেক্সটাইল, সিমেন্ট ম্যানুফ্যাকচার ইত্যাদি বিশেষায়িত খাতের প্রতিষ্ঠানসমূহ তাদের পণ্য ও সেবা প্রদর্শন করছে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/শরীফ

আল আরাফাহ ব্যাংকের বোর্ড সভা স্থগিত

al-arafaস্টকমার্কেট ডেস্ক :

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত ব্যাংকিং খাতের কোম্পানি আল আরাফাহ ব্যাংক লিমিটেডের বোর্ড সভা স্থগিত করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার ডিএসই’র ওয়েবসাইটে এ তথ্য জানা গেছে।

ডিএসই জানায়, স্থগিত করা এই বোর্ড সভার দিন ও সময় পরবর্তীতে জানানো হবে।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (লিস্টিং) রেজুলেশন ২০১৫ এর ১৯(১) ধারা অনুযায়ী, এই বোর্ড সভায় ২০১৬ সালের ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত সমাপ্ত বছরের নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করা হবে।

আগামী ১৮ ফেব্রুয়ারি বেলা সাড়ে ১১টায় নিজস্ব প্রধান কার্যালয়ে এই বোর্ড সভাটি অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা ছিল।

বোর্ড সভায় পরিচালনা বাের্ডের সর্বসম্মতিতে কোম্পানিটি সর্বশেষ বছরের আর্থিক প্রতিবেদনটি শেয়ারহোল্ডারদের জানিয়ে দিবে। একই সাথে শেয়ারহোল্ডারদের জন্য লভ্যাংশ ঘোষণা করতে পারে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এস

  1. বারাকা পাওয়ার
  2. লংকাবাংলা ফাইন্যান্স
  3. আইডিএলসি
  4. ইফাদ অটোস
  5. সেন্ট্রাল ফার্মা
  6. এ্যাপোলো ইস্পাত
  7. জেনারেশন নেক্সট
  8. ফরচুন সুজ
  9. ডরিন পাওয়ার
  10. আমান ফিডস।

সূচক বাড়ার সাথে বেড়েছে লেনদেন ও দর

h indexনিজস্ব প্রতিবেদক :

দেশের দুই শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) লেনদেন আগের দিনের চেয়ে সামান্য কমেছে। বেশিরভাগ শেয়ারের দর বাড়ায় এদিন চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) ডিএসইর মতো বেড়েছে সব ধরণের সূচক। ডিএসই ও সিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা যায়।

ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা যায়, বৃহস্পতিবার ডিএসইতে ১০৬২ কোটি ৭৬ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। গতকাল বুধবার সেখানে ১০৫৩ কোটি ৬১ লাখ টাকার লেনদেন হয়। আজ দিন শেষে দিনের লেনদেন আগের দিনের চেয়ে বেড়েছে।

এদিন ডিএসইতে ডিএসইএক্স সূচক আগের দিনের চেয়ে ১০.০২ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৫৫৯০ পয়েন্টে। আর ডিএসই শরিয়াহ সূচক ২.০৫ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১৩০৬ পয়েন্টে। ডিএসই-৩০ সূচক ২.১৪ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ২০২৭ পয়েন্টে।

এদিন দিনভর লেনদেন হওয়া মোট ৩২৭টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ১১৮টির, কমেছে ১৫৬টির আর অপরিবর্তিত রয়েছে ৫৩টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের শেয়ার দর।

এদিন ডিএসইতে লেনদেনের শীর্ষ কোম্পানির মধ্যে রয়েছে – বারাকা পাওয়ার, লংকাবাংলা ফাইন্যান্স, আইডিএলসি, ইফাদ অটোস, সেন্ট্রাল ফার্মা, এ্যাপোলো ইস্পাত, জেনারেশন নেক্সট, ফরচুন সুজ, ডরিন পাওয়ার ও আমান ফিডস।

এদিকে বৃহস্পতিবার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) ৬৩ কোটি ৫৩ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। গতকাল বুধবার সেখানে ৬১ কোটি ৬৫ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়।

এদিন সিএসইতে লেনদেনের শীর্ষে ছিল লংকাবাংলা ফাইন্যান্স ও এপেক্স ফুটওয়ার লিমিটেড।

এদিন সিএসই সার্বিক সূচক সিএএসপিআই ২০ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৭ হাজার ৩০৯ পয়েন্টে। সিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ২৫৬টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের শেয়ার। এর মধ্যে দর বেড়েছে ১০০টির, কমেছে ১১৬টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৪০টির।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এম

 

শেষদিন সূচকের উর্ধ্বমুখী ধারায় লেনদেন চলছে

h indexনিজস্ব প্রতিবেদক :

দেশের দুই স্টক এক্সচেঞ্জে সূচকের উর্ধ্বমুখী ধারায় লেনদেন চলছে। এদিন দুই শেয়ারবাজারেই সব ধরনের সূচক ও শেয়ারের দর বেড়েছে। সপ্তাহের শেষদিন বৃহস্পতিবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) বেলা সাড়ে ১১টা পর্যন্ত ২৮৩ কোটি টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। ডিএসই ও সিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা যায়।

ডিএসইর তথ্য অনুযায়ী, এই সময়ে ডিএসইতে লেনদেনে অংশ নিয়েছে ২৯৪টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ড। এর মধ্যে দর বেড়েছে ১৩৬টি কোম্পানির। আর দর কমেছে ৮৯টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৬৯টির।

ডিএসই প্রধান বা ডিএসই এক্স সূচক ৬.৪৮ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৫ হাজার ৫৮৭ পয়েন্টে। ডিএসইএস বা শরীয়াহ সূচক ২.৪৬ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৩০৬ পয়েন্টে। ডিএস৩০ সূচক ৩.৭৯ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২০২৯ পয়েন্টে।

বৃহস্পতিবার লেনদেনের প্রথম ঘণ্টায় চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সিএসই সার্বিক সূচক ৩১ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৭ হাজার ৩২০ পয়েন্টে। এসময় সিএসইতে ১৬ কোটি ৫৭ লাখ টাকার লেনদেন হয়।

সিএসইতে লেনদেনে অংশ নিয়েছে ১৫৬টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ড। এর মধ্যে দর বেড়েছে ৬৫টির, কমেছে ৫৩টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩৮টির।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এনএস

শিপিং কর্পোরেশনের ১ম প্রান্তিক ইপিএস বেড়েছে

bscস্টকমার্কেট ডেস্ক :

শেয়ারবাজারের তালিকাভুক্ত প্রকৌশল খাতের কোম্পানি বাংলােদশ শিপিং কর্পোরেশন লিমিটেডের প্রথম প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। বৃহস্পতিবার ডিএসই সূত্রে এই তথ্য জানা য়ায়।

আর্থিক প্রতিবেদন সূত্রে জানা যায়, এই প্রান্তিকে (জুলাই-সেপ্টেম্বর, ১৬) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি (ইপিএস) ৩ টাকা ১৬ পয়সা। গত বছরের এ সময়ের কোম্পানিটির (ইপিএস) ছিল ২ টাকা ৯১ পয়সা । এ হিসাবে কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় বেড়েছে।

এ সময়ে কোম্পানির শেয়ার প্রতি প্রকৃত সম্পদ মূল্য (এনএভি) হয়েছে ৬০৮ টাকা। ২০১৬ সালের ৩০ জুন যা ছিল ৬১০ টাকা।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এস

ইউনাইটেড ফাইন্যান্সের বোর্ড সভা ২৩ ফেব্রুয়ারি

united-finance-smbdস্টকমার্কেট ডেস্ক :

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত বব ব্যাংকিং আর্থিক খাতের কোম্পানি ইউনাইটেড ফাইন্যান্স লিমিটেডের বোর্ড সভা আগামী ২৩ ফেব্রুয়ারি আহবান করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার ডিএসই’র ওয়েবসাইটে এ তথ্য জানা গেছে।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (লিস্টিং) রেজুলেশন ২০১৫ এর ১৯(১) ধারা অনুযায়ী, এই বোর্ড সভায় ২০১৬ সালের ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত সমাপ্ত বছরের নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করা হবে।
.
কোম্পানিটি এদিন বেলা ৩টায় নিজস্ব প্রধান কার্যালয়ে এই বোর্ড সভাটি করবে।

বোর্ড সভায় পরিচালনা বাের্ডের সর্বসম্মতিতে কোম্পানিটি সর্বশেষ বছরের আর্থিক প্রতিবেদনটি শেয়ারহোল্ডারদের জানিয়ে দিবে। একই সাথে শেয়ারহোল্ডারদের লভ্যাংশ ঘোষণা করতে পারে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এনএস

এনসিসি ব্যাংক সিকিউরিটিজে নগদ বিওতে সুদ আদায়ের অভিযোগ

CapitalMarketBannerনিজস্ব প্রতিবেদক :

এনসিসি ব্যাংক সিকিউরিটিজ অ্যান্ড ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিস লিমিটেডের বিরুদ্ধে নগদ বিও হিসাবে সুদ ধার্য করার অভিযোগ আনা হয়েছে। একই কারণে বিওতে থাকা সব শেয়ার হিসাবধারীকে না জানিয়ে বিক্রির অভিযোগ তুলেছেন এক বিনিয়োগকারী।

অভিযোগটি ইতোমধ্যে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জকে (ডিএসই) জানিয়েছেন মোহাম্মদ গোলাম মোস্তফা নামে এই বিনিয়োগকারী। ডিএসইর চীপ রেগুলেটরি অফিসার বরাবর গত ২৪ জানুয়ারি একটি লিখিত অভিযোগ দেন তিনি।

এনসিসি ব্যাংক সিকিউরিটিজ লিমিটেডে গ্রাহকটির বিও হিসাব নম্বর ১২০২০৯০০১৭৭৮২০৭৯৫। আর ক্লায়েন্ট কোড নম্বর ০৪১৯৯।

ভুক্তভোগী এই বিনিয়োগকারী অভিযোগ করেন, ২০১০ সালে এনসিসি ব্যাংক সিকিউরিটিজে তার বিও হিসাবে ওভার পারচেজ হয়। এর পর থেকে তার বিও তে সুদ আসতে থাকে। ২ বছর পর ২০১২ সালে ব্যাংকটি তা সমাধান করে দেয় আর বিও হিসাব এভারেজ করতে বলা হয়। ব্যাংকের কথা মতো ১.৬০ লাখ টাকার শেয়ার কিনে এভারেজ করেন বলে জানান এই বিনিয়োগকারী।

দুই বছর পর ২০১৫ সালে শেয়ারের দর কমায় তাকে আবার এভারেজ করতে বলা হয় বলে লিখিত অভিযোগে জানায় এই বিনিয়োগকারী। তবে সে সময় তিনি যোগাযোগ করতে অক্ষম হন। এর পর ২০১৬ সালে মে মাসে জানতে পারেন তার বিও হিসাবে কোনো শেয়ার নেই। তার শেয়ারগুলো তাকে না জানিয়ে বিক্রি করে দিয়েছে এনসিসি ব্যাংক সিকিউরিটিজ কর্তৃপক্ষ।

বিনিয়োগকারীদের মতে, দরপতনে যেসব বিনিয়োগকারীর হিসাবে মূলধন ঘাটতি সৃষ্টি হয়েছে, তাদের জানিয়ে এবং তাদের সম্মতিতেই শেয়ার বিক্রি করা হয়। লোকসান কমাতে বিনিয়োগকারীরা নিজে থেকেই শেয়ার বিক্রি করেন। এনসিসি ব্যাংক মোহাম্মদ গোলাম মোস্তফাকে কিছু না জানিয়ে শেয়ার বিক্রি করে ভূল করেছে বলে সহমত পোষণ করেছেন পূঁজিবাজার বিনিয়োগকারী ঐক্য পরিষদের সভাপতি মিজান উর রশিদ চৌধুরী্ও।

তিনি বলেন, অব্যাহত দরপতনে এমনিতেই তারা ব্যাপক লোকসানের মধ্যে রয়েছেন। এ অবস্থায় ব্রোকারেজ হাউসগুলো মার্জিন ঋণ সমন্বয়ের নামে ফোর্স সেল অব্যাহত রাখলে তারা সর্বস্বান্ত হয়ে পড়বেন। এছাড়া ফোর্স সেল অব্যাহত থাকলে বাজারে ব্যাপক ভীতি ছড়িয়ে পড়বে এবং অতিরিক্ত বিক্রির চাপে দরপতন রোধ করা সম্ভব হবে না। ফোর্স সেল নিয়ে নিয়ন্ত্রক সংস্থাদের আরো সচেতন হওয়ার অনুরোধ জানিয়েছেন তিনি।

এ বিষয়ে নিয়ন্ত্রক সংস্থা এসইসির মুখপাত্র ও নির্বাহী পরিচালক মোঃ সাইফুর রহমান সাংবাদিকদের উদ্দেশে বলেন, মানবিক কারণেই সব ব্রোকারেজ হাউস ও মার্চেন্ট ব্যাংককে ফোর্স সেল বা ট্রিগার সেল না করার জন্য বলা হয়েছে।

এ বিষয়ে সুনির্দিষ্ট অভিযোগ বা অনিয়ম সম্পর্কে কেউ অভিযোগ করলে কমিশন নিজস্ব আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নেবে বলে জানান তিনি।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/শরিফ

এবিষয়ে ব্যাংকের সাথে গ্রাহকের নাটকীয়তা জানতে সঙ্গে থাকুন….আগামী রবিবার।