বিএসইসির শেয়ার ধারণের নির্দেশনাকে তোয়াক্কা করছে না উত্তরা ব্যাংক

uttara-smbdএম এইচ রনি :

বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ এন্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) নিয়ম অনুসারে উদ্যোক্তা পরিচালকদের ন্যূনতম শেয়ার ধারণের আইনি নির্দেশনা থাকলেও, তা তোয়াক্কার করছে না শেয়ার বাজারে তালিকাভুক্ত ব্যাংক খাতের উত্তরা ব্যাংক লিমিটেড।

২০১১ সালের ২২ নভেম্বর কোম্পানির পরিচালকদের ন্যূনতম শেয়ার ধারণ নিয়ে একটি নির্দেশনা জারি করে বিএসইসি। ওই নির্দেশনায় বলা হয়, শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত সব কোম্পানির উদ্যোক্তা বা পরিচালককে ন্যূনতম ২ শতাংশ শেয়ার ধারণ করতে হবে। একই সঙ্গে উদ্যোক্তা-পরিচালকদের সম্মিলিতভাবে ৩০ শতাংশ শেয়ার থাকবে।

বিএসইসির এ নির্দেশনা মানছে না শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত ব্যাংকটি। সর্বশেষ, ২৮ ডিসেম্ভর ২০১৭ পযন্ত এ কোম্পানির পরিচালকদের কাছে ১২.৫৮ শতাংশ, সরকারের হাতে ২০.৩৫ শতাংশ, বিদেশি বিনিয়োগকারীদের হাতে ২.২২ শতাংশ এবং সাধারণ বিনিয়োগকারীদের হাতে ৬৪.৮৫ শতাংশ শেয়ার রয়েছে।

নির্দেশনা অনুযায়ী, এখনো এ কোম্পানির পরিচালকদের আরো ১৭.৪২ শতাংশ শেয়ার ধারন করতে হবে। নয়তো বিএসইসির নির্দেশনা পরিপালন হবে না।

এ প্রসঙ্গে উত্তরা ব্যাংকের নির্বাহী উপব্যবস্থাপক ও সচিব ইফতেখার জামান স্টকমার্কেটবিডিকে বলেন, আমাদের স্পন্সর ডিরেক্টরই নেই শেয়ার ধারণ করবে কে। তবে ২০১২ সালে বিএসইসি একটি চিঠি দিয়েছিলো, তার জবাবও আমরা দিয়েছি। তবে আমরা আইনের উর্দ্ধে নয়। যেহেতু বিএসইসি নির্দেশনা দিয়েছে তাই আমরা এটা মানবো। নির্দেশনা অনুযায়ী কোম্পানির পরিচালকেরা শেয়ার ধারণ করবেন।

ডিএসইর সূত্র অনুযায়ী, কোম্পানিটির মোট রিজার্ভ রয়েছে ৯৪০ কোটি ৮৭ লাখ টাকা। পরিশোধিত মূলধন রয়েছে ৪০০ কোটি ৮ লাখ টাকা, অনুমোদিত মূলধন ৬০০ কোটি টাকা । ব্যাংকটির মোট শেয়ার সংখ্যা ৪০ কোটি ৮০ হাজার ৩শ ৩৭।

২০০৯ ও ২০১০ সালে যখন শেয়ারবাজার চাঙ্গা ছিল তখন তালিকাভুক্ত কোম্পানির অনেক উদ্যোক্তা-পরিচালক হাজার হাজার কোটি টাকার শেয়ার বাজারে বিক্রি করে দেন। পরে পরিচালকদের সম্মিলিত শেয়ার ধারণ খুব কমে যায়। এতে কোম্পানিগুলোর প্রতি পরিচালকদের দায়িত্ববোধ নিয়ে প্রশ্ন ওঠে। এ অবস্থায় ২০১১ সালের ২২ নভেম্বর কোম্পানির পরিচালকদের ন্যূনতম শেয়ার ধারণ নিয়ে একটি নির্দেশনা জারি করে বিএসইসি।

ওই নির্দেশনায় বলা হয়, শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত সব কোম্পানির উদ্যোক্তা বা পরিচালককে ন্যূনতম ২ শতাংশ শেয়ার ধারণ করতে হবে। একই সঙ্গে উদ্যোক্তা-পরিচালকদের সম্মিলিতভাবে ৩০ শতাংশ শেয়ার থাকবে। কোনো কোম্পানি এ শর্ত পূরণ না করা পর্যন্ত রাইট ইস্যুসহ বাজার থেকে নতুন করে মূলধন সংগ্রহ করতে পারবে না।

কোনো পরিচালক এ শর্ত পূরণ করতে না পারলে তার পদ হারাতে হবে। এ নির্দেশনা চ্যালেঞ্জ করে ওই বছরই ৪ কোম্পানির ১৪ পরিচালক আদালতে রিট করেন। শেষ পর্যন্ত পরিচালকদের রিট খারিজ করে বিএসইসির সিদ্ধান্ত বহাল রাখেন আদালত। পরে এটি কোম্পানি আইনে অন্তর্ভুক্ত করা হয়।

কোম্পানিটি প্রতি বছর ঋণের সুদ বাবদ মোটা অংকের টাকা ব্যাং করে থাকে, যা শেয়ার হোল্ডাদের জন্য হতাশাজনক। ২০১৩ সালে কোম্পানটি এই খাতে ব্যয় করে ৮.১৯ কোটি টাকা। এছাড়া ২০১৪, ২০১৫ ও ২০১৬ ঋণের সুদের পরিমাণ ছিল ৮.২১ কোটি, ৭.৮০ কোটি, ৬.০৫ কোটি টাকা।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এমএ

প্রধানমন্ত্রীর চিন্তার ফসল পঞ্চগড়ের চা বাগান

pm-3-20180218171420স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

বাংলাদেশের সর্ব উত্তরের জেলা পঞ্চগড়ে যে চা চাষ করা সম্ভব, সে চিন্তা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার মাথা থেকেই এসেছিল। ‘বাংলাদেশ চা প্রদর্শনী- ২০১৮ উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে সেই কাহিনি তুলে ধরলেন প্রধানমন্ত্রী।

রবিবার রাজধানীর আন্তর্জাতিক কনভেনশন সিটি, বসুন্ধরায় (আইসিসিবি) এ প্রদর্শনীর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখতে গিয়ে চা বাগান গড়তে নিজের অবদানের কথা উপস্থিত সবাইকে স্মরণ করিয়ে দেন শেখ হাসিনা।

‘আমি তাকে ধন্যবাদ জানাই, আমি পরামর্শ দেয়ার পর সেই উদ্যোগটা নিলেন। তারা (ভারতীয় কর্তৃপক্ষ) চাওয়ার পর একটা চারা দিল এবং ডিসি নিজের বাংলোয় চারাটা লাগালেন। তারপর সেই চারা টবে করে আমার কাছে নিয়ে এসে দেখালেন যে, আমাদের মাটিতে চা উৎপাদন করা সম্ভব। তারপরই আমরা উদ্যোগ নিলাম’- বলেন প্রধানমন্ত্রী।

সরকারিভাবে বাগান গেতে গেলে জটিলতা থাকায় বেসরকারি উদ্যেক্তাদের সুযোগ-সুবিধা দিয়ে উদ্যোগ নেয়া হয় জানিয়েছে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘সরকারিভাবে করতে গেলে কখনও এটা হবে না। ওটা করতে গেলে অনেক প্রজেক্ট করো, এটা করো, ওটা করো..। বললাম, বেসরকারি খাতে কারা আছে, তাদের সুযোগটা করে দেয়া হোক। সেই সুযোগ করে দিয়েই পঞ্চগড়ের চা বাগান শুরু।’

বাণিজ্য মন্ত্রণালয় এবং বাংলাদেশ চা বোর্ড (বিটিবি) যৌথভাবে তিনদিনব্যাপী এ প্রদর্শনীর আয়োজন করেছে। দেশ-বিদেশের চাপ্রেমীদের কাছে চায়ের ইতিহাস-ঐতিহ্য তুলে ধরা হচ্ছে এ প্রদর্শনীতে।

বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ, বাণিজ্য সচিব শুভাশীষ বসু এবং চা বাগান মালিকদের সংগঠন বাংলাদেশীয় চা সংসদের চেয়ারম্যান আরদাশিল কবির অনুষ্ঠানে বক্তৃতা করেন।

বিটিবির চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল সাফিনুল ইসলাম অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য দেন। দেশের চা শিল্পের অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যৎ নিয়ে একটি ভিডিও চিত্র অনুষ্ঠানে প্রদর্শিত হয়। শেখ হাসিনা অনুষ্ঠান স্থল থেকে মতিঝিলে ৩০তলা বিশিষ্ট ‘বঙ্গবন্ধু চা ভবন’-এর ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন। এর আগে চা বহুমুখীকরণসহ সাতটি ক্ষেত্রে বিশেষ অবদান রাখার জন্য শ্রেষ্ঠ সাত প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধিদের হাতে পুরস্কার তুলে দেন প্রধানমন্ত্রী।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এমএ

বীমায় জনগণের আস্থা আনতে কাজ করার আহ্বান

esmot-ara-স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

বীমা সংশ্লিষ্টদের উদ্দেশ্যে জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ইসমত আরা সাদেক বলেছেন, বীমায় জনগণের আস্থা আনতে আপনারা কাজ করুন। গ্রাহকদের যেসব সেবা দিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ হন সময়মতো সেসব সেবা দিন।

রবিবার জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে ‘সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের জন্য স্বাস্থ্য বীমা প্রণয়ন’বিষয়ক সেমিনারে তিনি এ আহ্বান জানান। এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন, জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব মো. মোজাম্মেল হক খান, আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের অতিরিক্ত সচিব মানিক চন্দ্র দে ও আইডিআরএ’র প্রতিনিধি খলিল আহমেদ প্রমুখ।

সেমিনারে প্রতিমন্ত্রী তার নিজের অভিজ্ঞতা তুলে ধরে বলেন, তিনি একটি বীমা কোম্পানিতে গাড়ির বীমা করেছিলেন। নিয়মিত প্রিমিয়ামও দিতেন। কিন্তু যখন গাড়ি ক্ষতিগ্রস্ত হলো তখন ক্ষতিপূরণ দেয়ার সময় শুরু হলো নানা টালবাহানা। এভাবে একটা সেক্টর চলতে পারে না।

ইসমত আরা সাদেক বলেন, জিডিপিতে বীমা খাতের অনেক অবদান রাখার সুযোগ রয়েছে। সুতরাং এ খাতে মানুষকে আকৃষ্ট করতে এর নিয়মনীতি আরও সহজ করতে হবে।

তিনি আরও বলেন, কোনো ব্যক্তি যখন বীমা খুলবে তখন শর্তগুলো স্পষ্ট করে গ্রাহককে জানাতে হবে। তাহলে এখানে কিছুটা স্বচ্ছতা ফিরবে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এমএ

দীর্ঘ প্রতীক্ষার পর যুক্তরাজ্যের কার্গো পরিবহন নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার

(JPEG Image, 246 × 205 pixels)স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

দীর্ঘ প্রতীক্ষার অবসান ঘটিয়ে বাংলাদেশ থেকে সরাসরি আকাশপথে পণ্য পরিবহনে (কার্গো) নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করলো যুক্তরাজ্য। রবিবার দুপুরে বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ (বেবিচক) এবং বাংলাদেশে ব্রিটিশ হাইকমিশন যৌথ সংবাদ সম্মেলনে এ ঘোষণা দেয়।

বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটনমন্ত্রী এ কে এম শাহজাহান কামাল ও ব্রিটিশ হাইকমিশনের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন।

সংবাদ সম্মেলনে বিমানমন্ত্রী বলেন, গত দুই বছর ধরে কার্গো নিষেধাজ্ঞা থাকায় বাণিজ্যিক ও অর্থনৈতিকভাবে বাংলাদেশ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। মন্ত্রণালয়, সিভিল এভিয়েশন, বিমানসহ বিভিন্ন সংস্থার আন্তরিক সহযোগিতায় সার্বিক পরিস্থিতির উন্নতি হওয়ায় যুক্তরাজ্য সন্তোষ প্রকাশ করে এ নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করে নিয়েছে।

যুক্তরাজ্যের রাষ্ট্রদূত এলিসন ব্লেকও বর্তমান হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের নিরাপত্তা ব্যবস্থায় সন্তোষ প্রকাশ করেন। তিনি বলেন, নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারে বেশকিছু শর্ত দেয়া হয়েছিল। সেগুলো বাস্তবায়িত হওয়ায় আমরা নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করে নিলাম।

এর আগে বেবিচক জনসংযোগ কর্মকর্তা রেজাউল করিম জাগো নিউজকে কার্গো নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের বিষয়টি নিশ্চিত করেন।

জানা গেছে, নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের ঘোষণা এলেও বেশকিছু শর্ত দিয়েছে যুক্তরাজ্য। শর্তগুলো হলো- হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের নিরাপত্তা বিষয়ে দীর্ঘমেয়াদে দু’জন পরামর্শক নিয়োগ, এভিয়েশন সিকিউরিটিতে ইউকে মডেল অনুসরণ এবং যুক্তরাজ্য ও বাংলাদেশ যৌথভাবে বিমানবন্দরের নিরাপত্তা ব্যবস্থা পুনর্মূল্যায়ন।

এ বিষয়ে বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের সদস্য (পরিচালনা ও পরিকল্পনা) এয়ার কমডোর এম মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের নিরাপত্তা ব্যবস্থার যথেষ্ট উন্নতি হয়েছে। প্রায় দুই বছর ধরে এ জন্য কাজ করেছে বেবিচক। বিমানবন্দরের নিরাপত্তার বিভিন্ন অনুষঙ্গ যেমন- ইডিএস, ইডিটি স্থাপন হয়েছে।

তিনি আরও বলেন, ইতোমধ্যে ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) প্রতিনিধিরা শাহজালাল বিমানবন্দরের কার্গো কমপ্লেক্স সরেজমিন পরিদর্শন করে সন্তুষ্টি প্রকাশ করেছেন।

উল্লেখ্য, ২০১৬ সালের মার্চ থেকে বাংলাদেশের সঙ্গে আকাশপথে সরাসরি কার্গো পরিবহন স্থগিত করে যুক্তরাজ্য। সে সময় হযরত শাহজালাল বিমানবন্দরের কার্গো ভিলেজের অপ্রতুল নিরাপত্তা ব্যবস্থা ও বহিরাগতদের অবাধ প্রবেশের সুযোগকে কারণ হিসেবে দেখানো হয়।

গ্লাক্সো স্মিথক্লিনের বার্ষিক বোর্ড সভা ২৭ ফেব্রুয়ারি

glaxo-smbdস্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত রসায়ন ও ঔষধ খাতের প্রতিষ্ঠান গ্লাক্সো স্মিথক্লিন লিমিটেড বার্ষিক বোর্ড সভা আগামী ২৭ ফেব্রুয়ারি আহবান করা হয়েছে। রবিবার ডিএসই’র ওয়েবসাইটে এ তথ্য জানা গেছে।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (লিস্টিং) রেজুলেশন ২০১৫ এর ১৯(১) ধারা অনুযায়ী, এই বোর্ড সভায় প্রতিষ্ঠানটির ২০১৭ সালের নিরীক্ষিত এই আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করা হবে।

এদিন বেলা সাড়ে ৪টায় রাজধানীতে প্রতিষ্ঠানের নিজস্ব অফিসে অনুষ্ঠিত এ সভায় বার্ষিক ইপিএস ও ন্যাভসহ অন্যান্য আর্থিক তথ্য শেয়ারহোল্ডারদের জানিয়ে দেওয়া হবে।

এই সভায় প্রতিষ্ঠানটি শেয়ারহোল্ডারদের জন্য লভ্যাংশ ঘোষণা করবে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এমএ/এসটি

  1. ফু ওয়াং ফুড
  2. ইউনিক হোটেল
  3. লংকা বাংলা ফাইন্যান্স
  4. ব্র্যাক ব্যাংক
  5. গ্রামীন ফোন
  6. মুন্নু সিরামিকস
  7. আনোয়ার গ্যালভানাইজিং
  8. ফুয়াং সিরামিকস
  9. কেয়া কসমেটিকস
  10. আলিফ ইন্ডাস্ট্রি লিমিটেড।

ডিএসইতে ও সিএসইতে সূচকের বড় পতনে লেনদেনও কম

DSE_CSE-smbdস্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) দিন শেষে টাকার অংকে লেনদেনের পরিমাণ আগের দিনের চেয়ে কমেছে। এদিন সেখানে সূচকেরও বড় পতন হয়েছে। অন্যদিকে এদিন চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) লেনদেন বাড়লেও সূচক কমেছে। ডিএসই ও সিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা যায়।

রবিবার লেনদেন শেষে ডিএসইতে প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ৯৯.৪৩ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ৫৯৫০ পয়েন্টে। আর ডিএসই শরিয়াহ সূচক ১০.৭৯ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ১৩৯৪ পয়েন্টে এবং ডিএস-৩০ সূচক ৩৭.৩৮ পয়েন্ট কমে অবস্থান করে ২১৯৩ পয়েন্টে।

এদিন লেনদেন হয়েছে ৪৪০ কোটি ২৩ লাখ টাকা। গত বৃহস্পতিবার লেনদেনের পরিমাণ ছিল ৫১২ কোটি ১৭ লাখ টাকা।

ডিএসইতে আজ ৩৩৬ টি কোম্পানি ও মিউচুয়াল ফান্ডের শেয়ারের লেনদেন হয়। এর মধ্যে ৪৯টির শেয়ারের দর বেড়েছে, কমেছে ২৭০টির। আর দর অপরিবর্তিত আছে ১৭টির।

ডিএসইতে এদিন লেনদেনে এগিয়ে থাকা ১০টি কোম্পানি হলো –ফু ওয়াং ফুড, ইউনিক হোটেল, লংকা বাংলা ফাইন্যান্স, ব্র্যাক ব্যাংক, গ্রামীন ফোন, মুন্নু সিরামিকস, আনোয়ার গ্যালভানাইজিং, ফুয়াং সিরামিকস, কেয়া কসমেটিকস ও আলিফ ইন্ডাস্ট্রি লিমিটেড।

এদিকে দিনশেষে দেশের অপর বাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) ব্রড ইনডেক্স ১৭৮.৩৫ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ১১ হাজার ১১৮ পয়েন্টে।

দিনভর লেনদেন হওয়া ২২৭টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ৩০টির, কমেছে ১৮২টির ও দর অপরিবর্তিত রয়েছে ১৫টির।

এদিন টাকায় লেনদেন হয়েছে ৩০ কোটি ৫ লাখ টাকা। গত বৃহস্পতিবার লেনদেন হয়েছিল ২৭ কোটি ৭৩ লাখ টাকা। এ হিসাবে লেনদেন আগের দিনের চেয়ে বেড়েছে।

দিনশেষে সিএসইতে লেনদেনের শীর্ষে রয়েছে ইষ্টার্ণ ক্যাবলস ও লংকা বাংলা ফাইন্যান্স লিমিটেড।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এমএম

ফাইন ফুডসের কোনো সংবেদনশীল তথ্য নেই

fineস্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত খাদ্য ও আনুসাঙ্গিক খাতের কোম্পানি ফাইন ফুডস লিমিটেডের শেয়ারের দর বাড়ার কোনো কারণ নেই। সাম্প্রতিক অস্বাভাবিক হারে শেয়ার দর বাড়ার কারণ জানতে চাইলে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) কে কোনো ধরণের মূল্য সংবেদনশীল তথ্য নেই বলে জানিয়েছে কোম্পানিটি। রবিবার ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

বাজার বিশ্লেষণে দেখা গেছে, গত ৫ ফেব্রুয়ারি এ শেয়ারের দর ছিল ২৮.৮০ টাকা এবং ১৫ ফেব্রুয়ারি এ শেয়ারের দর দাঁড়ায় ৩৮.৫০ টাকা।

শেয়ারটির অস্বাভাবিক দর বাড়ার পেছনে কারণ জানতে চেয়ে গত ডিএসই নোটিস পাঠায়। এর জবাবে ফাইন ফুডস লিমিটেড জানায়, কোনো রকম মূল্য সংবেদনশীল তথ্য ছাড়াই শেয়ারটির দর বাড়ছে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এমএম

অলটেক্স ইন্ডাস্ট্রিজের মূল্য সংবেদনশীল তথ্য নেই

altexস্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত বস্ত্র খাতের কোম্পানি অলটেক্স ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের শেয়ারের দর বাড়ার কোনো কারণ নেই। সাম্প্রতিক অস্বাভাবিক হারে শেয়ার দর বাড়ার কারণ জানতে চাইলে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) কে কোনো ধরণের মূল্য সংবেদনশীল তথ্য নেই বলে জানিয়েছে কোম্পানিটি। রবিবার ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

বাজার বিশ্লেষণে দেখা গেছে, গত ৪ ফেব্রুয়ারি এ শেয়ারের দর ছিল ১০.৬ টাকা এবং ১৫ ফেব্রুয়ারি এ শেয়ারের দর দাঁড়ায় ১৩.৬ টাকা।

শেয়ারটির অস্বাভাবিক দর বাড়ার পেছনে কারণ জানতে চেয়ে গত ডিএসই নোটিস পাঠায়। এর জবাবে অলটেক্স ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড জানায়, কোনো রকম মূল্য সংবেদনশীল তথ্য ছাড়াই শেয়ারটির দর বাড়ছে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এমএম

মবিল যমুনার ৯৭ কোটি টাকার জমি কিনার সিদ্ধান্ত

mjl-smbdস্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত জ্বালানী ও শক্তি খাতের কোম্পানি মবিল যমুনা লিমিটেডের পরিচালনা পর্ষদ জমি কেনার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এ জন্য ব্যয় ধরা হয়েছে ৯৭ কোটি টাকা। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

জানা গেছে, এই কোম্পানিটি রাজধানীর পল্টনে অবস্থিত ৫৩ বিঘা জমি কিনবে। এ জন্য ব্যয় ধরা হয়েছে মোট ৯৭ কোটি টাকা।

কোম্পানিটি নিয়ন্ত্রক সংস্থার অনুমোদন সাপেক্ষে জমিটি কিনবে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এমএ/এলকে