অ্যাপলের আর্থিক মূল্য এক ট্রিলিয়ন ডলার!

imagesস্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

প্রযুক্তিপণ্য নির্মাতা প্রতিষ্ঠান অ্যাপলের আর্থিক মূল্য দাঁড়িয়েছে এক ট্রিলিয়ন (এক লাখ কোটি) ডলার। আজ বৃহস্পতিবার পাবলিক কোম্পানি হিসেবে প্রতিষ্ঠানটির এই মূল্য দাঁড়ায়। বিশ্বে এই প্রথম কোনো পাবলিক কোম্পানির আর্থিক মূল্য এক ট্রিলিয়ন ডলারে পৌঁছাল।

বিবিসি জানিয়েছে, বৃহস্পতিবার বিকেলে নিউইয়র্কে আইফোন প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠান অ্যাপলের প্রতিটি শেয়ারের মূল্য ২০৭ ডলারের ওপরে উঠলে এর বাজার মূলধন এই মাইলফলক স্পর্শ করে।

জুন পর্যন্ত গত তিন মাসে প্রত্যাশিত মূল্যের চেয়ে গত মঙ্গলবার থেকে কোম্পানিটির স্টক মূল্য প্রায় ৯ শতাংশ বেড়েছে। ১৯৮০ সালে কোম্পানিটি তালিকাভুক্ত হওয়ার পর প্রথমবারের মতো অ্যাপলের স্টক মূল্য বেড়েছে ৫০ হাজার শতাংশ।

প্রসঙ্গত, অ্যাপল বা অ্যাপল ইনকরপোরেটেড হচ্ছে যুক্তরাষ্ট্রের ব্যক্তিগত কম্পিউটার, কম্পিউটার যন্ত্রাংশ ও সফটওয়্যার নির্মাণকারী প্রতিষ্ঠান। প্রতিষ্ঠানটি নিজেদের তৈরি ম্যাকিন্টশ কম্পিউটার তৈরির মাধ্যমে বেশি পরিচিতি লাভ করে। আধুনিক কম্পিউটারের মধ্যে রয়েছে আইম্যাক, ম্যাকবুক এয়ার, ম্যাকবুক প্রো ও দ্য ম্যাকবুক। এ ছাড়া প্রতিষ্ঠানটি নিজেদের অপারেটিং সিস্টেম আইওএসের মাধ্যমে তৈরি করে আইফোন, আইপ্যাড ও আইপড।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/বি

ডিএসইতে পিই ০.৩৪ পয়েন্ট বেড়ে ১৫.২৮ পয়েন্ট

PE-300x197স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

গত সপ্তাহে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সার্বিক মূল্য আয় অনুপাত (পিই রেশিও) বেড়েছে। আগের সপ্তাহের চেয়ে পিই রেশিও বেড়েছে দশমিক ৩৪ পয়েন্ট বা ২ দশমিক ২৮ শতাংশ।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

ডিএসইর তথ্য অনুযায়ী, আলোচ্য সপ্তাহে ডিএসইতে পিই রেশিও অবস্থান করছে ১৫.২৮ পয়েন্টে। এর আগের সপ্তাহে ডিএসইর পিই রেশিও ছিল ১৪.৯৪ পয়েন্ট।

বিশ্লেষকদের মতে, পিই রেশিও যতদিন ১৫ এর ঘরে থাকে ততদিন বিনিয়োগ নিরাপদ থাকে।

সপ্তাহ শেষে খাতভিত্তিক ট্রেইলিং পিই রেশিও বিশ্লেষণে দেখা যায়, ব্যাংক খাতের পিই রেশিও অবস্থান করছে ৮.৯ পয়েন্টে, সিমেন্ট খাতের ৪২.০ পয়েন্টে, সিরামিক খাতের ২৭.১ পয়েন্টে, প্রকৌশল খাতের ১৯.৭ পয়েন্টে, খাদ্য ও আনুষাঙ্গিক খাতের ২৩.৬ পয়েন্টে, জ্বালানি ও বিদ্যুৎ খাতে ১৪.০ পয়েন্টে, সাধারণ বিমা খাতে ১১.৩ পয়েন্টে, তথ্য ও প্রযুক্তি খাতে ২২.৮ পয়েন্টে।

এছাড়া পাট খাতের পিই রেশিও মাইনাস ২৯.৮ পয়েন্টে, বিবিধ খাতের ১৮.৪ পয়েন্টে, এনবিএফআই খাতে ১৬.৯ পয়েন্ট, কাগজ খাতের ১৬৬.৩ পয়েন্টে, ওষুধ ও রসায়ন খাতের ১৮.৮ পয়েন্টে, সেবা ও আবাসন খাতের ৩১.৩ পয়েন্টে, চামড়া খাতের ১৮.৫ পয়েন্টে, টেলিযোগাযোগ খাতে ১৭.৮ পয়েন্টে, বস্ত্র খাতের ২৪.২ পয়েন্টে এবং ভ্রমণ ও অবকাশ খাতে মাইনাস ২১.৯ পয়েন্টে অবস্থান করছে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/বি/জেড

৫ দিনে ডিএসইতে বাজার মূলধন বেড়েছে ৩,৩০৮ কোটি টাকা

dse1স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

সর্বশেষ সপ্তাহের ব্যবধানে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেন বেড়েছে ০.৯৪ শতাংশ। সপ্তাহশেষে বেশিরভাগ শেয়ারের দর বাড়ায় বেড়ে সূচক। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবসে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) বাজার মূলধন ছিল ৩,৮৩,৩২২ কোটি টাকা। যা সপ্তাহের শেষদিনে বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৩,৮৬,৬৮২ কোটি টাকা। এ হিসাবে গত সপ্তাহের ৫ কার্যদিবসে ডিএসইতে বাজার মূলধন বেড়েছে দশমিক ৯৯ শতাংশ বা ৩,৩০৮ কোটি টাকা।

সর্বশেষ সপ্তাহে ডিএসইতে ৩২৯০ কোটি ১ লাখ টাকার লেনদেন হয়েছে। এর আগের সপ্তাহে সেখানে ৪৪৫৪ কোটি ৭২ লাখ টাকার লেনদেন হয়েছে। যা আগের সপ্তাহ থেকে ২৩.০৩ শতাংশ কম।

গত সপ্তাহে ডিএসইতে প্রতিদিন গড়ে ৬৫৮ কোটি ৮০ লাখ টাকার লেনদেন হয়েছে। এর আগের সপ্তাহে সেখানে ৮৯০ কোটি ৯৪ লাখ টাকার লেনদেন হয়েছে।

এসময় ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসই্ক্স ৯৪.৬২ পয়েন্ট কমে দাঁড়িয়েছে ৫ হাজার ৩৯৯ পয়েন্টে। ডিএসই-৩০ সূচক পয়েন্ট ৮.৭৩ পয়েন্ট কমে দাড়িয়েছে ১৮৯৯ পয়েন্টে। শরিয়াহ সূচক ২.৩২ পয়েন্ট কমে দাঁড়িয়েছে ১২৬২ পয়েন্টে।

সপ্তাহজুড়ে ডিএসইতে মোট ৩৪৩ টি প্রতিষ্ঠান লেনদেনে অংশ নিয়েছে। প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে দর বেড়েছে ১৮১টির, কমেছে ১৩২টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৭টি প্রতিষ্ঠানের। আর ১টি শেয়ারের কোনো লেনদেনের হয়নি।

আর চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সার্বিক সূচক সিএএসপিআই ১ দশমিক ৩৪ শতাংশ বেড়েছে সপ্তাহ শেষে দাঁড়িয়েছে ১৬ হাজার ৫৯৩ পয়েন্টে। আলোচ্য সপ্তাহে মোট লেনদেন হয়েছে ১৮২ কোটি টাকা।

অপরদিকে সিএসইতে হাত বদল হওয়া২৮৯ প্রতিষ্ঠানের মধ্যে শেয়ার দর বেড়েছে ১৩৬টির, শেয়ার দর কমেছে ১৩৭টির এবং দর অপরিবর্তিত রয়েছে ১৬টির।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/বি/জেড