মেঘনা লাইফ ইন্স্যুরেন্সের ঋণমান প্রকাশ

megna-smbdস্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত বিমা খাতের কোম্পানি মেঘনা লাইফ ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেডের ঋণমান প্রকাশ করেছে ক্রেডিট রেটিং এজেন্সি অফ বাংলাদেশ লিমিটেড (সিআরএবি)। সম্প্রতি এই রেটিং প্রকাশ করেছে সিআরএবি। বৃহস্পতিবার ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

২০১৭ সালের ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত অনুযায়ী বিমাটির দীর্ঘমেয়াদি ঋণমাণ এএএ৩ এসেছে।

২০১৭ সালের ৩১ ডিসেম্বর সমাপ্ত হিসাব বছর নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন ও ৩০ সেপ্টেম্বর অনিরীক্ষিত প্রতিবেদন ও উপাত্তের ভিত্তিতে এ সিদ্ধান্তে উপনীত হয়েছে ক্রেডিট রেটিং এজেন্সি অফ বাংলাদেশ লিমিটেড (সিআরএবি)।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/বি

সোনালী আঁশের বাৎসরিক বোর্ড সভা ৩ ডিসেম্বর

Sonali_Aanshস্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত পাট শিল্প খাতের কোম্পানি সোনালী আঁশ লিমিটেডের বাৎসরিক বোর্ড সভা আগামী ৩ ডিসেম্বর আহবান করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা যায়।

সূত্র থেকে জানা যায়, সেদিন বেলা ৫ টায় রাজধানীর মতিঝিলে কোম্পানিটির প্রধান কার্যালয়ে বোর্ড সভাটি অনুষ্ঠিত হবে।

আসন্ন বোর্ড সভায় ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) লিস্টিং রেগুলেশন ২০১৫ এর ১৯(১) অনুযায়ী গত ৩০ জুন শেষ হওয়া ২০১৮ সালের নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করা হবে।

এ সভায় বিনিয়োগকারীদের জন্য লভ্যাংশ ঘোষণা করা হবে। এছাড়া রেকর্ড ডেট ও এজিএমের দিন ঘোষণা করা হবে।

গত বছর ২০১৭ সালে সোনালী আঁশ লিমিটেড শেয়ারহোল্ডারদের জন্য ১০ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ ঘোষণা করেছিল।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/বি

ক্ষুদ্র শিল্প উন্নয়নে এডিবি ৫০ মিলিয়ন ডলার ঋণ দিবে

adbস্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক (এডিবি) পল্লী কর্ম সহায়ক ফাউন্ডেশনের (পিকেএসএফ) মাধ্যমে বাংলাদেশে ক্ষুদ্র শিল্প উদ্যোক্তদের আরো উৎসাহিত করতে ৫০ মিলিয়ন ঋণ সহায়তা প্রদান অনুমোদন করেছে।

এডিবি’র এই অর্থ সহায়তা বাংলাদেশে ক্ষুদ্র শিল্প উদ্যোক্তাদের জন্য স্বল্প মেয়াদে অর্থ ঘাটতি মেটাতে সহায়তা করবে। এই অর্থ অংশীদার সংস্থাগুলোকে লোন দিতে পিকেএসএফকে দেয়া হবে। প্রায় ৪০ হাজার ক্ষুদ্র উদ্যোতা কে সাব লোন দেয়া হবে। এদের ৭০ শতাংশই নারী। এডিবি’র দেয়া এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তি এ খবর জানানো হয়।

সংবাদ বিজ্ঞপ্তির খবরে বলা হয়, মধ্যবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় আথির্ক কৌশল উন্নয়নে এবং দীর্ঘমেয়াদের জন্য প্রাতিষ্ঠানিক শক্তি অজর্নের জন্য প্রকল্পটি পিকেএসএফকে সহায়তা করবে।

এ ছাড়া ব্যবসা সম্প্রসারন এবং মান নিয়ন্ত্রণ, ব্রান্ডিং, প্যাকেজিং ও মাকের্টিং এর মাধ্যমে ব্যবসা উন্নয়নের জন্য ক্ষুদ্র উদ্যোক্তাদের সহায়তা করবে। প্রকল্পের মোট ব্যায়ের মধ্যে ক্ষুদ্র উদ্যোক্তরা দিবে ১২.৫ মিলিয়ন মার্কিন ডলার।

এডিবি’র সিনিয়ির পোর্টফোলিও ম্যানেজমেন্ট বিশেষজ্ঞ মেউমি ওজাকি বলেন, বাংলাদেশে ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীরা খুবই অর্থ সহায়তা পেয়ে থাকে। ফলে তারা ব্যাংক অর্থ সহায়তার চেয়ে চিরাচরিত ক্ষুদ্র ঋণের ওপরই নির্ভর করে।

এডিবি কর্মকর্তা আরো বলেন, ক্ষুদ্র আর্থিক প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে ক্ষুদ্র উদ্যোক্তাদের অর্থ সহায়তা বাড়াতে পারলে গ্রামীন অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি এবং আয় ও কর্মসংস্থানের সুযোগ আরো বাড়বে। ৭৫৮টি আর্থিক প্রতিষ্ঠানের সমন্বয়ে গঠিত বাংলাদেশ মাইক্রো ফাইন্যান্স ইন্ডাষ্ট্রি ৩০ মিলিয়ন গ্রাহককে সেবা দিয়ে যাচ্ছে। মাইক্রো ফাইন্যান্স মূলত পল্লী এলাকায় দরিদ্র ও স্বল্প আয়ের লোকদেরকে ক্ষুদ্র শিল্প স্থাপনে অর্থ সহায়তা দিচ্ছে।
এডিবি বলেছে, গ্রামে নারীরা কেবলমাত্র অর্থের অভাবেই ক্ষুদ্র শিল্প স্থাপনে বাধাগ্রস্থ হচ্ছে না, তাদের বিজনেস ম্যানেজমেন্ট, উদ্যোক্তা, কারিগরি দক্ষতা, তথ্য ও নেটওর্য়াকিং সাপের্টেরও অভাব রয়েছে। সরকার গ্রামীন অর্থনীতি গতিশীল করতে ক্ষুদ্র উদ্যোক্তাদের অর্থ সহায়তা প্রদানে ১৯৯০ সালে পিকেএসএফ প্রতিষ্ঠা করে।

ক্ষুদ্র ও মাঝারি ঋণদান প্রতিষ্ঠানগুলোর জন্য গুরুত্বপূর্ণ অর্থের উৎস হিসাবে কাজ করছে পিকেএসএফ। তবে এই প্রতিষ্ঠানের বর্তমান তহবিলের অবস্থা পিকেএসএফ এবং এর অংশীদার সংগঠনগুলো কেবলমাত্র তাদের নিজস্ব সদস্যদের চাহিদা মেটাতে পারে। এডিবি’র এই ঋণ সহায়তা পিকেএসপি’র এবং অংশীদার সংগঠনগুলোর সক্ষমতা বৃদ্ধিতে অবদান রাখবে বলে সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়। সূত্র : বাসস

স্টকমার্কেটবিডি.কম/জেড

শুক্র ও শনিবার খোলা থাকবে ব্যাংকের সিআইবি সেল

bbস্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

আসন্ন একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ঋণখেলাপিদের প্রার্থী হওয়া ঠেকাতে আগামী শুক্র ও শনিবার ব্যাংকের সিআইবি সেল খোলা রাখার নির্দেশ দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। বৃহস্পতিবার থেকে শনিবার পর্যন্ত প্রতিদিন সকাল ৯টা থেকে রাত ১০টা পর্যন্ত খোলা রাখতে হবে। প্রয়োজনে এর চেয়েও বেশি সময় সিআইবি সেল খোলা রাখার ব্যবস্থা করতে বলা হয়েছে।

বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে সম্প্রতি সব বাণিজ্যিক ব্যাংকের প্রধান নির্বাহী বরাবর চিঠি দিয়ে এ-সংক্রান্ত নির্দেশনা দেওয়া হয়। নির্বাচন-সংক্রান্ত কাজে প্রয়োজনীয় সহযোগিতা দেওয়ার লক্ষ্যে চিঠিটি দেওয়া হয়। নির্দেশনার আলোকে ব্যাংকগুলো এরই মধ্যে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে শুরু করেছে। নির্দেশনার পাশাপাশি অনেক ব্যাংক সিআইবি সেলের কর্মকর্তাদের নম্বর বাংলাদেশ ব্যাংকে পাঠানো হয়েছে।

চিঠিতে বলা হয়েছে, কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ঋণ তথ্য ব্যুরো (সিআইবি) থেকে রিটার্নিং অফিসার বরাবর মনোনয়নপত্র দাখিলকারী প্রার্থীদের ঋণখেলাপি সংক্রান্ত তথ্য পাঠাতে হবে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/বি/জেড

জাতীয় রফতানি পদক পাচ্ছে শেয়ারবাজারের যে সব কোম্পানি

epbস্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

রফতানি খাতে গুরুত্বপূর্ণ অবদানের স্বীকৃতি হিসেবে জাতীয় ট্রফি পাচ্ছে ৫৬ প্রতিষ্ঠান। এই তালিকা নাম রয়েছে শেয়ারবাজারের প্রকৌশল ও বস্ত্র খাতের কয়েকটি কোম্পানি।

স্বর্ণ, রৌপ্য ও ব্রোঞ্জ শ্রেনীতে গত ২০১৫-১৬ অর্থবছরের সেরা রফতানিকারক হিসেবে এ মর্যাদা পাচ্ছে এসব প্রতিষ্ঠান। খাতওয়ারি পরিমাণে বেশি রফতানি করেছেন এমন রফতানিকারকরা এ সম্মাননা পাচ্ছেন। পরিবেশসম্মত উৎপাদনসহ আরও বেশ কিছু সূচককেও সেরা নির্বাচনের ভিত্তি ধরা হয়েছে।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আগামী রবিবার আনুষ্ঠানিকভাবে রফতানিকারক প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধিদের হাতে ট্রফি তুলে দেবেন। বাণিজ্য মন্ত্রণালয় এবং রফতানি উন্নয়ন ব্যুরো (ইপিবি) রাজধানীর হোটেল সোনারগাঁওয়ে এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করছে।

জানতে চাইলে ইপিবির নীতিবিভাগের উপ-পরিচালক অনুপ কান্তি সমকালকে জানান, এ বছর স্বর্ণপদক পাচ্ছে ২৫ রফতানিকরক প্রতিষ্ঠান। রোপ্যপদক পাচ্ছে ১৭ এবং ব্রোঞ্জপদক পাচ্ছে ১৪ প্রতিষ্ঠান।

তিনি জানান, স্বর্ণপদকে এক ভরি স্বর্ণ, রৌপ্যপদকে এক ভরি রুপা ও ব্রোঞ্জপদকে সমপরিমাণ ব্রোঞ্জ রয়েছে। মর্যাদাপূর্ণ এসব পদকের সঙ্গে সনদও দেওয়া হবে।

রফতানি বাণিজ্যে উৎসাহ দেওয়া এবং সুষ্ঠু প্রতিযোগিতার পরিবেশ সৃষ্টির উদ্দেশ্যে বিভিন্ন খাতে রফতানি পদক দেওয়া হয়। এ ক্ষেত্রে রফতানি আয়, আয়ের প্রবৃদ্ধি, নতুন পণ্য সংযোজন,নতুন বাজার ও পরিবেশসম্মত উৎপাদন পরিবেশকে বিবেচনায় নেওয়া হয়। বাণিজ্য সচিবের নেতৃত্বে উচ্চ পর্যায়ের একটি কমিটি এসব সূচক বিশ্লেষণের মাধ্যমে জাতীয় রফতানি ট্রফির জন্য যোগ্য প্রতিষ্ঠানকে নির্বাচিত করে। ইপিবি, জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর), বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (বিডা), এফবিসিসিআইসহ গুরুত্বপূর্ণ ব্যবসায়ী চেম্বারের প্রতিনিধিরা কমিটিতে রয়েছেন।

সংশ্লিষ্টরা জানান, পদকের জন্য প্রধান ২৫ পণ্যের রফতানি আয় ও প্রক্রিয়া বিবেচনায় নেওয়া হয়। এর মধ্যে রয়েছে তৈরি পোশাকের ওভেন এবং নিট, সব ধরনের সুতা, বস্ত্র, হোম টেপ, হিমায়িত খাদ্য, কাঁচা পাট, পাটজাত পণ্য, চামড়া, চামড়াজাত পণ্য, পাদুকা, চা, কৃষিজ পণ্য, কৃষি প্রক্রিয়াকরণ পণ্য, ফুল, হস্তশিল্প, মেলামাইন, প্লাস্টিকজাত পণ্য, সিরামিকস, হালকা প্রকৌশল পণ্য, ইলেকট্রিক ও ইলেকট্রনিকস পণ্য এবং ওষুধ।

স্বর্ণপদক: এবার পরিমাণে সবচেয়ে বেশি রফতানি আয়ের বিবেচনায় সেরা রফতানিকারক প্রতিষ্ঠানের ট্রফি পাচ্ছে জাবের অ্যান্ড জোবায়ের। স্বর্ণপদকদের জন্য মনোনিত প্রতিষ্ঠানের তালিকাতেও আলাদা করে রয়েছে এ প্রতিষ্ঠানের নাম। অন্য প্রতিষ্ঠানগুলো হচ্ছে- হা-মীম গ্রুপের রিফাত গার্মেন্টস, স্কয়ার গ্রুপের স্কয়ার ফ্যাশনস ও স্কয়ার টেক্সটাইলস, এনভয় টেক্সটাইলস, নোমান টেরিটাওয়েল, সিমার্ক বিডি, উত্তরা পাট সংস্থা, আকিজ জুট মিলস, পিকার্ড বাংলাদেশ, বে-ফুটওয়্যার, মনসুর জেনারেল ট্রেডিং, প্রমি এগ্রো ফুড, রাজধানী এন্ট্রারপ্রাইজ, কারুপণ্য রংপুর, বঙ্গ প্লাস্টিক, শাইন পুকুর সিরামিকস, ইউনিগ্লোরি সাইকেল ইন্ডাস্ট্রিজ, মেরিন সেফটি সিস্টেম, স্কয়ার ফার্মা, সার্ভিস ইঞ্জিন, ইউনিভার্সেল জিন্স, আরএম ইন্টারলাইনিংস ও মন ট্রিমস।

রৌপ্যপদক: রৌপ্য পদক পাচ্ছে অনন্ত গার্মেন্টস, ফোর এইচ ফ্যাশনস, জোবায়ের স্পিনিং, প্যারামাউন্ট টেক্সটাইলস, জালালাবাদ ফ্রোজেন ফুডস, জনতা জুট মিলস, আর এম এম লেদার, এফবি ফুটওয়্যার, হেরিটেজ এন্টারপ্রাইজ, স্কয়ার ফুডস অ্যান্ড বেভারেজ, ক্লাসিক্যাল হ্যান্ড মেইড বিডি, বেঙ্গল প্লাস্টিক, বিএসআরএম স্টিলস, ইনসেপ্টা ফার্মা, গ্রাফিক পিপল, প্যাসিফিক জিনস ও ইউনিগ্লোরি পেপার অ্যান্ড প্যাকেজিং।

ব্রোঞ্জপদক: হা-মীম গ্রুপের দ্যাটস ইট স্পোর্টস ওয়্যার, জিএমএস কম্পোজিট, জাবের স্পিনিং মিলস, নোমান টেক্সটাইলস, কুলিয়ার চর সি ফুডস, রহমান জুট স্পিনার্স, লেদারেপ ফুটওয়্যার, আকিজ ফুটওয়্যার, সবজিআনা, কোর দি জুট ওয়ার্কস, ডিউরেবল প্লাস্টিকস, বেপিমকো ফার্মা, জিন্স ২০০০ ও ডিবি টেপ।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/বি/জেড

সিএ নিট কারখানায় শ্রমিক ছাঁটাইয়ের প্রতিবাদে সড়ক অবরোধ

gazipur-oborodh-5bffa1561ba7eস্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

গাজীপুরে সি এ নিট ওয়ার লিমিটেড নামের একটি পোশাক কারখানায় শ্রমিক ছাঁটাইয়ের প্রতিবাদে ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক অবরোধ করা হয়। বৃহস্পতিবার সকাল সোয়া ৮টা থেকে গাজীপুর সদর উপজেলার ভবানীপুর এলাকায় সড়ক অবরোধ করেন শ্রমিকেরা।

দুপুর পৌনে ১২টার দিকে পুলিশ কয়েক রাউন্ড রাবার বুলেট, টিয়ারশেল নিক্ষেপ ও লাঠিচার্জ করলে বিক্ষুব্ধ শ্রমিকরা মহাসড়ক থেকে সরে যান।

সকাল ৯টার দিকে ভবানীপুর এলাকায় গিয়ে দেখা যায়, সি এ নিট ওয়ার কারখানার অন্তত দুই হাজার শ্রমিক ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক অবরোধ করেছেন। এতে ওই সড়কে সব ধরনের যান চলাচল বন্ধ রয়েছে। এ সময় তারা সড়কে অবস্থান করে স্লোগান দিতে থাকেন।

নাম প্রকাশ না করার শর্তে কারখানার এক শ্রমিক বলেন, এই কারখানায় পাঁচ বছর ধরে চাকরি করছিলাম। কিন্তু হঠাৎ করে বুধবার কোনো কারণ ছাড়াই আমাদের অনেককে চাকরিচ্যুত করা হয়। আমাদের দুই মাসের বেতন বকেয়া রয়েছে।

জয়দেবপুর থানার ওসি (তদন্ত) মুহাম্মদ আলী জিন্নাহ বলেন, শ্রমিকদের সড়ক থেকে সরিয়ে দেওয়া হয়েছে। মালিকপক্ষও জানিয়েছে, তারা শ্রমিকদের সব দাবি মেনে নেবেন।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/বি/জেড

কালোটাকায় সঞ্চয়পত্র কেনার সুযোগ থাকবে না

soncoyস্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

কালোটাকায় (অপ্রদর্শিত আয়) সঞ্চয়পত্র কেনার সুযোগ আর থাকছে না। টাকার উৎসের ব্যাপারটিকে সরকার শিথিলভাবে দেখে বলে এখনো যেকোনো (প্রদর্শিত ও অপ্রদর্শিত আয়) অর্থেই সঞ্চয়পত্র কেনা যায়। কিন্তু ভবিষ্যতে কেউ সঞ্চয়পত্র কিনতে চাইলে আগে অর্থের উৎস জানাতে হবে।

সচিবালয়ে সম্প্রতি অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিতের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত আর্থিক, মুদ্রা ও মুদ্রা বিনিময়সংক্রান্ত সমন্বয় কাউন্সিল ও সম্পদ কমিটির সভায় এসব মত উঠে এসেছে। বৈঠক সূত্রে এ কথা জানা গেছে।

বৈঠক শেষে অর্থমন্ত্রী অবশ্য বলেন, ‘সঞ্চয়পত্রে যাঁরা বিনিয়োগ করেছেন, তাঁদের তথ্য যাচাই-বাছাই করা হচ্ছে। ভবিষ্যতে কেউ অবৈধভাবে সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ করতে পারবে না।’ আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পর সঞ্চয়পত্রের মুনাফার হারও কমানো হতে পারে বলেও ইঙ্গিত দেন অর্থমন্ত্রী।

বৈঠক সূত্র জানায়, সঞ্চয়পত্রের সুদ বাবদ সরকারকে প্রতিবছর যে বিপুল পরিমাণ অর্থ ব্যয় করতে হচ্ছে, তা এখন চিন্তার বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে। বৈঠকে তাই সিদ্ধান্ত হয়েছে জাতীয় সঞ্চয় অধিদপ্তরের সব কার্যক্রম স্বয়ংক্রিয় ব্যবস্থার আওতায় আনার। সূত্র : প্রথম আলো

স্টকমার্কেটবিডি.কম/জেড

মালয়েশিয়ায় একটি করে বাড়ীর মালিক ২৫০ বাংলাদেশি

malasiaস্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

মালয়েশিয়ায় দ্বিতীয় নিবাস গড়ার কর্মসূচি ‘মালয়েশিয়া মাই সেকেন্ড হোমে (এমএম২ এইচ)’ অংশ নেওয়া ৩ হাজার ৭৪৬ জন বাংলাদেশির মধ্যে ২৫০ জন সেখানে বাড়িও কিনেছেন। ওই প্রকল্পে অংশ নেওয়ার ক্ষেত্রে বাংলাদেশিরা যেমন তৃতীয় অবস্থানে আছেন, তেমনি বাড়ি কেনার ক্ষেত্রেও একই অবস্থানে তাঁরা।

মালয়েশিয়া সরকারের প্রকাশিত এক পরিসংখ্যান থেকে এ তথ্য পাওয়া যায়। দেশটি বিভিন্ন সময় মোট কতজন বিদেশি নাগরিক দ্বিতীয় নিবাস কর্মসূচিতে অংশ নিয়েছেন, তা প্রকাশ করলেও বাড়ি কেনার তথ্য এই প্রথম প্রকাশ করল। এতে দেখা যায়, চীন ও যুক্তরাজ্যের সবচেয়ে বেশিসংখ্যক লোক সেখানে বাড়ি কিনেছেন।

বাংলাদেশ থেকে বৈধভাবে অর্থ নিয়ে মালয়েশিয়ায় বাড়ি কেনার কোনো সুযোগ নেই। এ দেশের যাঁরা সেখানে বাড়ি কিনেছেন, তাঁরা মূলত টাকা পাচার করেছেন।

মালয়েশিয়া সরকার ২০০২ সালে দ্বিতীয় নিবাস কর্মসূচি চালু করে। এর আওতায় মালয়েশিয়ার ব্যাংকে নির্দিষ্ট পরিমাণ অর্থ জমা রেখে অন্য দেশের একজন নাগরিক দেশটিতে দীর্ঘমেয়াদি বসবাস ও অন্যান্য সুবিধা পান। তাঁরা সেখানে বাড়িও কিনতে পারেন। যদিও মালয়েশিয়ায় সম্প্রতি বিতর্ক তৈরি হয়েছে যে বিদেশিরা সেখানে প্রচুর বাড়ি কিনে ফেলছেন।

মালয়েশিয়ার স্থানীয় সরকার ও গৃহায়ণ উপমন্ত্রী রাজা কামারুল বাহরিন শাহ রাজা আহমাদ ১ নভেম্বর দেশটির সংসদে জানান, মালয়েশিয়ায় দ্বিতীয় নিবাস কর্মসূচির আওতায় বিভিন্ন দেশের মোট ৪ হাজার ৪৯৯ জন নাগরিক বাড়ি কিনেছেন। এর মধ্যে শীর্ষে রয়েছেন চীনের নাগরিকেরা। তাঁরা কিনেছেন ১ হাজার ৬৬৪টি বাড়ি। এর পরের অবস্থান যুক্তরাজ্যের, সেখানকার নাগরিকেরা কিনেছেন ৩৫৭টি। আর তৃতীয় অবস্থানে বাংলাদেশ। বাংলাদেশের পরেই আছে যথাক্রমে ইরান (২১৭টি), জাপান (২০৮টি), পাকিস্তান (১৯২টি), সিঙ্গাপুর (১৭৫টি), অস্ট্রেলিয়া (১৪৭টি), দক্ষিণ কোরিয়া (১২৭টি) ও যুক্তরাষ্ট্র (১১৫টি)। বাড়ি কেনা বাবদ বিভিন্ন দেশের নাগরিকেরা সেখানে কত অর্থ ব্যয় করেছেন, তা উল্লেখ করেননি মালয়েশীয় মন্ত্রী। সূত্র : প্রথম আলো

স্টকমার্কেটবিডি.কম/জেড

  1. সায়হাম টেক্সটাইল
  2. ইউনাইটেড পাওয়ার
  3. খুলনা পাওয়ার
  4. এ্যাডভেন্ট ফার্মা
  5. স্কয়ার ফার্মা
  6. প্যারামাউন্ট টেক্সটাইল
  7. ভিএফএস থ্রেডস
  8. কাট্টালী টেক্সটাইল
  9. এসকে ট্রিমস ইন্ডাস্ট্রিজ
  10. কুইন সাইথ টেক্সটাইল লিমিটেড।

ডিএসইতে ৭৭৫ ও সিএসইতে ৫৩ কোটি টাকার লেনদেন

DSE_CSE-smbdস্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) দিন শেষে লেনদেনের পরিমাণ ৭৭৫ কোটি টাকা ছাড়িয়েছে। দিনশেষে সেখানে লেনদেন বাড়লেও সূচক ছিল মিশ্রাবস্থায়। এদিন চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) গত দিনের চেয়ে লেনদেন বেড়েছে। ডিএসই ও সিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা যায়।

বৃহস্পতিবার ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৭৭৫ কোটি ৫৫ লাখ টাকা। গতকাল বুধবার ডিএসইতে লেনদেন হয় ৫৯৪ কোটি ২৭ টাকা। এ হিসাবে লেনদেন আগের দিনের চেয়ে বেড়েছে।

এদিন লেনদেন শেষে ডিএসইতে প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ৫.৪৭ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ৪ হাজার ২৮১ পয়েন্টে। আর ডিএসই শরিয়াহ সূচক ০.৬৪ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১২২৩ পয়েন্টে এবং ডিএস-৩০ সূচক ০.৯৫ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১৮৬১ পয়েন্টে।

ডিএসইতে আজ ৩৩৪টি কোম্পানি ও মিউচুয়াল ফান্ডের শেয়ারের লেনদেন হয়। এর মধ্যে ১১১টির শেয়ারের দর বেড়েছে, কমেছে ১৮২টির। আর দর অপরিবর্তিত আছে ৪১টির দর।

ডিএসইতে এদিন লেনদেনে এগিয়ে থাকা ১০টি কোম্পানি হলো – সায়হাম টেক্সটাইল, ইউনাইটেড পাওয়ার, খুলনা পাওয়ার, এ্যাডভেন্ট ফার্মা, স্কয়ার ফার্মা, প্যারামাউন্ট টেক্সটাইল, ভিএফএস থ্রেডস, কাট্টালী টেক্সটাইল, এসকে ট্রিমস ইন্ডাস্ট্রিজ ও কুইন সাইথ টেক্সটাইল লিমিটেড।

এদিকে বৃহস্পতিবার দিনশেষে দেশের অপর বাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সিএসইর সার্বিক সূচক সিএএসপিআই ১৪.০৫ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ১৬ হাজার ১৮২ পয়েন্টে।

সিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ২৩৩টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ড। এর মধ্যে দর বেড়েছে ৮৯টির, কমেছে ১১৬টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৮টির শেয়ার দর।

এদিন সিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৫৩ কোটি ৬৯ লাখ টাকা। গতকাল বুধবার লেনদেন হয়েছে ২২ কোটি ৯৬ লাখ টাকা।

দিনশেষে সিএসইতে লেনদেনের শীর্ষে ছিল সায়হাম টেক্সটাইল ও সিমটেক্স ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/বি/জেড