নতুন মুদ্রানীতির জন্য কেন্দ্রীয় ব্যাংককে ডিএসই’র অভিনন্দন

dse1স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

২০১৮-১৯ অর্থবছরের (জানুয়ারি-জুন ২০১৯) দ্বিতীয়ার্ধের মুদ্রানীতিতে শেয়ারবাজারকে গুরুত্বারোপ করায় বাংলাদেশ ব্যাংককে আন্তরিক অভিনন্দন জানিয়েছে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) কর্তৃপক্ষ। ঘোষিত মুদ্রানীতিতে কর্পোরেট খাতের অত্যধিক ব্যাংক নির্ভর মেয়াদি অর্থায়নকে মূলধন বাজারে বন্ড ইস্যু করে অর্থায়েনের পাশাপাশি ক্ষুদ্র ও মাঝারি উদ্যোগের মেয়াদি অর্থায়ন আহরণের সরলতর crowdfunding বিকল্প বিধিব্যবস্থা প্রণয়ন ও প্রবর্তনের গুরুত্বারোপকে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ লিঃ বাংলাদেশ ব্যাংককে আন্তরিক অভিনন্দন জানায়৷

ডিএসই জানায়, বাংলাদেশের মূলধন বাজারের সূচকের গতিধারা এখন আন্তর্জাতিক বাজারের MSCI Emerging Markets সূচকের গতিধারার সাথে বহুলাংশে সামঞ্জস্যপূর্ণ হয়ে দাঁড়িয়েছে, যা মূলধন বাজারে বৈদেশিক পোর্টফোলিও বিনিয়োগ (FPI) অন্তঃপ্রবাহ বৃদ্ধি সুগম করে মূলধন বাজারের গতিশীলতা বৃদ্ধি করবে। ঘোষিত মুদ্রানীতিতে বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নরের এই আশাবাদের সাথে ডিএসই একমত পোষণ করে শেয়ারবাজার উন্নয়নে বাংলাদেশ ব্যাংক ও ডিএসই একযোগে কাজ করার আশাবাদ ব্যক্ত করেন৷ ঘোষিত মুদ্রানীতিতে শেয়ারবাজারের প্রতি বাংলাদেশ ব্যাংকের এই সমর্থন শেয়ারবাজারের সম্প্রসারণ তথা সামগ্রিক অর্থনৈতিক উন্নয়নে ভূমিকা রাখবে বলে আশা করা যায়৷

শেয়ারবাজারের উন্নয়ন ও বিকাশে সারা বিশ্বে নীতি-সমর্থন এবং প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ সম্পৃক্ততার মাধ্যমে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের যে বলিষ্ঠ ভূমিকা থাকে, ঘোষিত মুদ্রানীতিতে শেয়ারবাজারের জন্য বাংলাদেশ ব্যাংকের সে ধরণের ভূমিকাই রয়েছে বলে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ বিশ্বাস করে৷ এই মুদ্রানীতি প্রণয়নের ক্ষেত্রে ব্যাংকিং খাতের পাশাপাশি শেয়ারবাজারকে প্রাধান্য দেয়ার জন্য শেয়ারবাজার সংশ্লিষ্ট সকলের পক্ষ থেকে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ বাংলাদেশ ব্যাংককে বিশেষভাবে অভিনন্দন জানায়৷

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এম/জেড

নূরানী ডায়িংয়ের ৬ মাসের ইপিএস ০.৮৩ টাকা

nuraniস্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত বস্ত্র খাতের কোম্পানি নূরানী ডায়িং ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের চলতি বছরের প্রথম ৬ মাসে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.৮৩ টাকা। কোম্পানি সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

কোম্পানিটির অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী, চলতি বছরের জুলাই হতে ডিসেম্বর পর্যন্ত কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় হয়েছে ০.৮৩ টাকা। যা আগের বছর একই সময় ছিল ০.৬৯ টাকা।

কোম্পানিটির চলতি বছরের অক্টোবর- ডিসেম্বরের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী শেয়ারপ্রতি আয় হয়েছে ০.৩৫ টাকা। যা আগের বছর একই সময় ছিল ০.৩৪ টাকা।

চলতি বছর এই প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সম্পদের পরিমাণ হয়েছে ১২.৪৫ টাকা, যা গত ৩০ জুন ২০১৮ সালে ছিল ১৩.১০ টাকা।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/বি/জেড

এম এল ডায়িংয়ের ৬ মাসের ইপিএস ০.৬৫ টাকা

ML Dyingস্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত বস্ত্র খাতের কোম্পানি এম এল ডায়িং ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের চলতি বছরের প্রথম ৬ মাসে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.৬৫ টাকা। কোম্পানি সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

কোম্পানিটির অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী, চলতি বছরের জুলাই হতে ডিসেম্বর পর্যন্ত কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় হয়েছে ০.৬৫ টাকা। যা আগের বছর একই সময় ছিল ০.৫৯ টাকা।

কোম্পানিটির চলতি বছরের অক্টোবর- ডিসেম্বরের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী শেয়ারপ্রতি আয় হয়েছে ০.৩৪ টাকা। যা আগের বছর একই সময় ছিল ০.৩০ টাকা।

চলতি বছর এই প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সম্পদের পরিমাণ হয়েছে ১৯.৯২ টাকা, যা গত ৩০ জুন ২০১৮ সালে ছিল ২৫.০৬ টাকা।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/বি/জেড

ইন্দো-বাংলা ফার্মার ৬ মাসের ইপিএস ০.৭১ টাকা

indoস্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত রসায়ন ও ঔষধ খাতের কোম্পানি ইন্দো-বাংলা ফার্মাসিটিক্যালস লিমিটেডের চলতি বছরের প্রথম ৬ মাসে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.৭১ টাকা। কোম্পানি সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

কোম্পানিটির অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী, চলতি বছরের জুলাই হতে ডিসেম্বর পর্যন্ত কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় হয়েছে ০.৭১ টাকা। যা আগের বছর একই সময় ছিল ০.৫৯ টাকা।

কোম্পানিটির চলতি বছরের অক্টোবর- ডিসেম্বরের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী শেয়ারপ্রতি আয় হয়েছে ০.৩৭ টাকা। যা আগের বছর একই সময় ছিল ০.২৮ টাকা।

চলতি বছর এই প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সম্পদের পরিমাণ হয়েছে ১২.৭৪ টাকা, যা গত ৩০ জুন ২০১৮ সালে ছিল ১৪.১৯ টাকা।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/বি/জেড

এ্যাডভেন্ট ফার্মার ৬ মাসের ইপিএস ১.১৮ টাকা

adventস্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত রসায়ন ও ঔষধ খাতের কোম্পানি এ্যাডভেন্ট ফার্মা লিমিটেডের চলতি বছরের প্রথম ৬ মাসে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১.১৮ টাকা। কোম্পানি সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

কোম্পানিটির অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী, চলতি বছরের জুলাই হতে ডিসেম্বর পর্যন্ত কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় হয়েছে ১.১৮ টাকা। যা আগের বছর একই সময় ছিল ০.৫৭ টাকা।

কোম্পানিটির চলতি বছরের অক্টোবর- ডিসেম্বরের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী শেয়ারপ্রতি আয় হয়েছে ০.৬৩ টাকা। যা আগের বছর একই সময় ছিল ০.২৮ টাকা।

চলতি বছর এই প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সম্পদের পরিমাণ হয়েছে ১২.৫৮ টাকা, যা গত ৩০ জুন ২০১৮ সালে ছিল ১২.৭৪ টাকা।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/বি/জেড

জাহিন স্পিনিংয়ের ৬ মাসের ইপিএস ০.৫১ টাকা

zahinস্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত বস্ত্র খাতের কোম্পানি জাহিন স্পিনিং মিলস লিমিটেডের চলতি বছরের প্রথম ৬ মাসে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.৫১ টাকা। কোম্পানি সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

কোম্পানিটির অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী, চলতি বছরের জুলাই হতে ডিসেম্বর পর্যন্ত কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় হয়েছে ০.৫১ টাকা। যা আগের বছর একই সময় ছিল ০.৮২ টাকা।

কোম্পানিটির চলতি বছরের অক্টোবর- ডিসেম্বরের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী শেয়ারপ্রতি আয় হয়েছে ০.১৯ টাকা। যা আগের বছর একই সময় ছিল ০.৩৭ টাকা।

চলতি বছর এই প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সম্পদের পরিমাণ হয়েছে ১৩.৯০ টাকা, যা গত ৩০ জুন ২০১৮ সালে ছিল ১৩.৪০ টাকা।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/বি/জেড

বেসরকারি খাতে ঋণের প্রবৃদ্ধি কমিয়ে নতুন মুদ্রানীতি ঘোষণা

bbস্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

বেসরকারি খাতে ঋণের প্রবৃদ্ধি কমিয়ে ২০১৮-১৯ অর্থবছরের দ্বিতীয়ার্ধের (জানুয়ারি-জুন) মুদ্রানীতি ঘোষণা করেছেন বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ফজলে কবির। বুধবার (৩০ জানুয়ারি) কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সভাকক্ষে নতুন এই মুদ্রানীতি ঘোষণা করা হয় ।

ফজলে কবির বলেন, ‘আগামী জুন পর্যন্ত বেসরকারি খাতে বার্ষিক ঋণ প্রবৃদ্ধির প্রাক্কলন করা হয়েছে ১৬.৫০ শতাংশ। গত ডিসেম্বর পর্যন্ত বেসরকারি খাতে বার্ষিক ঋণ প্রবৃদ্ধির প্রাক্কলন করা হয়েছিল ১৬.৮০ শতাংশ।’

গভর্নর জানান, নতুন মুদ্রানীতিতে বিভিন্ন লক্ষ্যমাত্রা প্রাক্কলনের ক্ষেত্রে খুব একটা পরিবর্তন আসছে না। কয়েক বছরের ধারাবাহিকতায় এবারও মুদ্রানীতির কৌশল নির্ধারণে বিভিন্ন পক্ষের সঙ্গে মতবিনিময় করেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।

প্রসঙ্গত, বাংলাদেশ ব্যাংক প্রতি বছর দুই বার মুদ্রানীতি প্রণয়ন ও প্রকাশ করে থাকে। একটি অর্থ বছরের প্রথম প্রান্তিকে অর্থাৎ জুলাইয়ে এবং অন্যটি জানুয়ারি মাসে। সাধারণত মুদ্রার গতিবিধি প্রক্ষেপণ করে এই মুদ্রানীতি। এতে ঋণপ্রবাহ, কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নীতি নির্ধারণী সুদহার, বৈদেশিক মুদ্রাবাজারসহ বিভিন্ন বিষয়ে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নীতির উল্লেখ থাকে।

মুদ্রানীতির অন্যতম কাজগুলো হলো,মুদ্রাস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে কাজ করা, ঋণের প্রক্ষেপণের মাধ্যমে সরকারি-বেসরকারি ঋণের জোগান ধার্য করা এবং মুদ্রার প্রচলন নিয়ন্ত্রণ করা।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এম/জেড