কপারটেকের আইপিও শেয়ার বিওতে জমা

copertecস্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

কপারটেক ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের আইপিও শেয়ার লটারী বিজয়ীদের বিওতে প্রদান করা হয়েছে। সিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা যায়।

গত ৯ জুন এসব শেয়ার বরাদ্দকৃতদের বিও হিসাবে জমা দেয় সিডিবিএল। তবে ২টি বিওতে এই শেয়ার জঠিলতার কারণে জমা হয়নি।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ (সিএসই) এর আনুমোদন সাপেক্ষ কোম্পানিটির শেয়ার লেনদেন শুরু হবে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এমএম

জাতীয় সংসদে সরকারের ১৬তম বাজেট অধিবেশন শুরু

Perlamentস্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

শুরু হলো জাতীয় সংসদের বাজেট অধিবেশন। মঙ্গলবার (১১ জুন) বিকেল ৫টার পর স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে এ অধিবেশন শুরু হয়।

একাদশ জাতীয় সংসদের এটি তৃতীয় অধিবেশন। এটি হবে একাদশ সংসদের প্রথম বাজেট অধিবেশন। এবারের প্রস্তাবিত বাজেটের আকার হতে পারে ৫ লাখ ২৩ হাজার ১শ’ ৯০ কোটি টাকার।

আগামী বৃহস্পতিবার (১৩ জুন) ২০১৯-২০ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেট পেশ করবেন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল।

গতবছর ৩০ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিপুল বিজয় নিয়ে আওয়ামী লীগ টানা তৃতীয়বারের মতো ক্ষমতায় আসে। আওয়ামি লীগের এই মেয়াদের এটা প্রথম বাজেট এবং গত দুই মেয়াদ মিলিয়ে আওয়ামী লীগ সরকারের ১১তম বাজেট। আওয়ামী লীগের এর আগের দুই মেয়াদে টানা ১০টি বাজেট দিয়ে রেকর্ড করেছেন সাবেক অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আব্দুল মুহিত। বর্তমান অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামালের এটাই প্রথম বাজেট।

এদিন বাজেট পেশের সময় রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদসহ দেশি-বিদেশি সংস্থার প্রতিনিধিরা উপস্থিত থাকবেন। এর আগে ১৯৯৬ সাল থেকে ২০০১ সালের মেয়াদে আওয়ামী লীগ সরকার আরও ৫টি বাজেট প্রণয়ন করে। সে অনুযায়ী এটি হবে আওয়ামী লীগ সরকারের ১৬তম বাজেট। সূত্র : বাসস

স্টকমার্কেটবিডি.কম/বি

আরও আড়াই লাখ মেট্টিক টন ধান কিনবে সরকার : খাদ্যমন্ত্রী

riceস্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

কৃষদের ক্ষতি পুষিয়ে দিতে সরকার আরও আড়াই লাখ মেট্টিক টন ধান কিনবে সরকার।

আজ মঙ্গলবার বিকেলে সচিবালয়ে মন্ত্রণালয়ের সভা কক্ষে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ কথা জানান খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার।

খাদ্যমন্ত্রী বলেন, ‘ধানের ন্যায্যমূল্য নিশ্চিত এবং ক্ষতি পুষিয়ে দিতে কৃষকদের কাছ থেকে সরাসরি প্রতি কেজি ২৬ টাকা দরে আরও আড়াই লাখ টন বোরো ধান কিনবে সরকার।’

তিনি বলেন, ‘আমরা কৃষকের কাছ থেকে আরও আড়াই লাখ টন ধান কিনব। প্রয়োজনে সংগ্রহের পরিমাণ আরও বাড়বে। বোরো ধান-চাল সংগ্রহ কর্মসূচি আগামী আগস্ট মাস পর্যন্ত চলবে।’

সংবাদ সম্মেলনে কৃষিমন্ত্রী ড. আব্দুর রাজ্জাক, খাদ্য সচিব শাহাবুদ্দিন আহমদ প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/বি/জেড

ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকদের আর্থিক ক্ষতিপূরণের সুপারিশ সিপিডির

cpdস্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

ধানের ন্যায্য দাম না পেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকদের ৫ হাজার টাকা করে দেওয়ার সুপারিশ করেছে বেসরকারি গবেষণা সংস্থা সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগ (সিপিডি)। সংস্থাটি হিসেব করে দেখিয়েছে, এতে সরকারের ব্যয় হবে ৯ হাজার ১০০ কোটি টাকা। ১ কোটি ৮০ লাখ কৃষকের ব্যাংক হিসাবে টাকাটা সহজে পৌঁছে দেওয়ার সুযোগও রয়েছে বলে মনে করে সংস্থাটি।

আজ মঙ্গলবার রাজধানীর সিরডাপ মিলনায়তনে চলতি ২০১৮-১৯ অর্থবছরের অর্থনৈতিক পর্যালোচনা তুলে ধরতে গিয়ে সিপিডি এই সুপারিশ করে। সংস্থাটির সন্মানীয় ফেলো দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য বলেন, রপ্তানি খাত ৫ শতাংশ হারে নগদ সহায়তা দাবি করছে। এটা দিলে সরকারের বাড়তি ১৫ হাজার কোটি টাকার মতো ব্যয় হবে। ফলে রপ্তানি খাতে মোট ভর্তুকি দাঁড়াবে ২০ হাজার কোটি টাকার মতো। তিনি বলেন, ‘আমি কৃষককে ৯ হাজার কোটি টাকা দিতে কোনো সমস্যা দেখি না। এটা দিলে তা যুক্তিযুক্ত ও সাম্যবাদী আচরণ হবে।’
দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য আরও বলেন, এ বছর ধানের দাম নিয়ে কৃষকের সঙ্গে অন্যায় করা হয়েছে। সঠিক সময়ে সঠিক সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়নি। এ রকম অর্থনৈতিক অব্যবস্থাপনার প্রকট চিত্র অন্য খাতে দেখা যায়নি। তাই কৃষক ভর্তুকি দাবি করতেই পারে। তিনি বলেন, ধানের দাম না পাওয়ায় গ্রাম থেকে উদ্বৃত্ত শহরে এসেছে। শহর থেকে তা বিদেশে চলে যাচ্ছে।

এর আগে সিপিডির অর্থনৈতিক পর্যালোচনা তুলে ধরেন সংস্থাটির জ্যেষ্ঠ গবেষণা ফেলো তৌফিকুল ইসলাম খান। এতে ধানের দাম আলাদাভাবে আলোচনা করা হয়। তৌফিকুল ইসলাম খান বিশ্লেষণ করে দেখান, বোরো মৌসুমে কৃষকের ধান উৎপাদন খরচ অনেক বেড়েছে। বিপরীতে দাম কমেছে। তিনি বলেন, হঠাৎ কৃষি খাতে মজুরিও বেড়ে গেছে। এটা সামাল দিতে কৃষিতে যান্ত্রিকীকরণ বাড়াতে হবে। পাশাপাশি উৎপাদনশীলতা বাড়িয়ে উৎপাদন ব্যয় কমিয়ে আনতে হবে।

সিপিডির পর্যালোচনায় সামষ্টিক অর্থনীতি, মুদ্রার বিনিময় হার, আমদানি-রপ্তানি, পুঁজিবাজার, ব্যাংক খাত, রাষ্ট্রমালিকানাধীন কারখানাসহ সামগ্রিক চিত্র উঠে আসে। সংস্থাটি কর আদায় বাড়ানো, মুদ্রার বিনিময় হারে ব্যবস্থাপনা, বিলাসপণ্যের আমদানি নিয়ন্ত্রণ, সুদের হার হুকুমের বদলে বাজারের ওপর ছেড়ে দেওয়া এবং সর্বোপরি সুশাসনের ওপর জোর দিয়েছে।

দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য বলেন, অপশাসনের সুবিধাভোগীরা যদি নীতিমালাকে প্রভাবিত করে, তাহলে পরিবর্তন আসবে না।

অনুষ্ঠানে সিপিডির গবেষণা পরিচালক খোন্দকার গোলাম মোয়াজ্জেম, সংলাপ পরিচালক আনিসাতুল ফাতেমা ইউসুফসহ গবেষকেরা উপস্থিত ছিলেন।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/বি/জেড

  1. ইউনাইটেড পাওয়ার
  2. জেএমআই সিরিঞ্জ
  3. বিবিএস ক্যাবলস
  4. স্কয়ার ফার্মা
  5. খুলনা পাওয়ার
  6. বাংলাদেশ শিপিং
  7. ব্র্যাক ব্যাংক
  8. ইষ্টার্ণ হাউজিং
  9. নিউ লাইন ক্লোথিংস
  10. ডরিন পাওয়ার লিমিটেড।

যে সব ব্যাংক-বীমা স্পট মার্কেটে যাচ্ছে কাল

Spot-Market-230x155স্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত ৩ কোম্পানি আগামীকাল বুধবার, ১২ জুন স্পট এবং ব্লক মার্কেট যাচ্ছে।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

কোম্পানিগুলো হচ্ছে- পূরবী জেনারেল, ওয়ান ব্যাংক ও ন্যাশনাল ব্যাংক ।

ওই দিন কোম্পানিগুলো স্পট এবং ব্লক মার্কেটে লেনদেন করবে। কোম্পানিগুলোর লেনদেন চলবে ১৩ জুন পর্যন্ত ।

এবং কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ডেট নির্ধারণ করা হয়েছে ১৬ জুন।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/বি

২০১৯-২০ অর্থবছরের বাজেটের আকার হবে ৫২৩১৯০ কোটি টাকা

ooooস্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

আওয়ামী লীগ সরকারের প্রতিটি বাজেটই আকারে ছাড়িয়ে গেছে আগেরটিকে। এবার তৃতীয় মেয়াদের প্রথম বাজেটের আকারও আগের সব রেকর্ড ভাঙছে। ২০১৯-২০ অর্থবছরের বাজেটের আকার হতে যাচ্ছে পাঁচ লাখ ২৩ হাজার ১৯০ কোটি টাকা। চলতি অর্থবছর বাজেটের আকার চার লাখ ৬৪ হাজার ৫৭৩ কোটি টাকা। সে হিসাবে বাজেটের আকার বাড়ছে ৫৮ হাজার ৬১৭ কোটি টাকা বা ১৩ শতাংশ। ‘সমৃদ্ধির সোপানে বাংলাদেশ, সময় এখন আমাদের’ শিরোনামের খসড়া বাজেট প্রস্তাব আগামী বৃহস্পতিবার জাতীয় সংসদে উপস্থাপন করবেন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল। এটি অর্থমন্ত্রী হিসেবে তাঁর প্রথম বাজেট। সংশ্লিষ্ট সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।

সূত্র মতে, প্রস্তাবিত বাজেটের মোট আকার হতে যাচ্ছে পাঁচ লাখ ২৩ হাজার ১৯০ কোটি টাকা। এতে রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হচ্ছে তিন লাখ ৭৭ হাজার ৮১০ কোটি টাকা। চলতি অর্থবছর রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্যমাত্রা তিন লাখ ৩৯ হাজার ২৮০ কোটি টাকা। সে হিসাবে রাজস্ব লক্ষ্যমাত্রা বাড়ছে ৩৮ হাজার ৫৩০ কোটি টাকা। আসছে বাজেটে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) নিয়ন্ত্রিত করের পরিমাণ ধরা হচ্ছে তিন লাখ ২৫ হাজার ৬০০ কোটি টাকা। এনবিআর বহির্ভূত করের পরিমাণ ধরা হচ্ছে ১৪ হাজার ৫০০ কোটি টাকা। আর কর ছাড়া প্রাপ্তি ধরা হচ্ছে ৩৭ হাজার ৭১০ কোটি টাকা। এ ছাড়া বৈদেশিক অনুদান ধরা হচ্ছে চার হাজার ১৬৮ কোটি টাকা।

আসছে বাজেটে পরিচালন ব্যয় ধরা হচ্ছে তিন লাখ ১০ হাজার ২৬২ কোটি টাকা। উন্নয়ন ব্যয় ধরা হচ্ছে দুই লাখ ১১ হাজার ৬৮৩ কোটি টাকা। এর মধ্যে বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচির (এডিপি) আকার দুই লাখ দুই হাজার ৭২১ কোটি টাকা। এরই মধ্যে এডিপি অনুমোদন করা হয়েছে।

আয়-ব্যয়ের বিশাল পার্থক্যের কারণে এবার বাজেট ঘাটতিও অন্য যেকোনো সময়ের চেয়ে বেশি। ২০১৯-২০ অর্থবছরে অনুদান ছাড়া বাজেট ঘাটতি দাঁড়াতে পারে এক লাখ ৪৫ হাজার ৩৮০ কোটি টাকা। এটি মোট দেশজ উৎপাদনের (জিডিপি) ৫ শতাংশ। চলতি অর্থবছরের বাজেটে ঘাটতির পরিমাণ এক লাখ ২৫ হাজার ২৯৩ কোটি টাকা। অর্থাৎ আগামী অর্থবছরে বাজেট ঘাটতির পরিমাণ বাড়ছে ২০ হাজার ৮৭ কোটি টাকা। ওই ঘাটতি মেটাতে বিদেশ থেকে ঋণ নেওয়ার পরিকল্পনা করা হচ্ছে ৬৩ হাজার ৮৪৮ কোটি টাকার। এটি চলতি অর্থবছরে রয়েছে ৫০ হাজার ১৬ কোটি টাকা। আগামী অর্থবছরে বাজেট ঘাটতি মেটাতে অভ্যন্তরীণ খাত থেকে নেওয়া হবে ৭৭ হাজার ৩৬৩ কোটি টাকা। চলতি অর্থবছরে এর পরিমাণ ৭১ হাজার ২২৬ কোটি টাকা। অভ্যন্তরীণ ঋণ খাতের মধ্যে আগামী অর্থবছরের বাজেটে ব্যাংক ব্যবস্থা থেকে নেওয়ার পরিকল্পনা করা হচ্ছে ৪৭ হাজার ৩৬৪ কোটি টাকা। চলতি অর্থবছরে এর পরিমাণ রয়েছে ৪২ হাজার ২৯ কোটি টাকা। ২০১৯-২০ অর্থবছরে জাতীয় সঞ্চয়পত্র থেকে নেওয়ার লক্ষ্যমাত্রা ধরা হচ্ছে ২৭ হাজার কোটি টাকা। চলতি অর্থবছরে এর পরিমাণ ২৬ হাজার ১৯৭ কোটি টাকা। যদিও চলতি অর্থবছরে সংশোধিত বাজেটে সঞ্চয়পত্র থেকে ঋণ নেওয়ার লক্ষ্যমাত্রা বাড়িয়ে করা হয় ৪৫ হাজার কোটি টাকা। এ ছাড়া অন্যান্য খাত থেকে নেওয়ার পরিকল্পনা করা হচ্ছে তিন হাজার কোটি টাকা। এটি চলতি অর্থবছরে একই পরিমাণ রয়েছে।

আসন্ন বাজেটে জিডিপি প্রবৃদ্ধির লক্ষ্য ধরা হচ্ছে ৮.২০ শতাংশ। চলতি অর্থবছরে ৮.১৩ শতাংশ অর্জিত হবে বলে আশা করা হচ্ছে। তবে চলতি অর্থবছরে জিডিপি প্রবৃদ্ধির লক্ষ্যমাত্রা ধরা আছে ৭.৮ শতাংশ। এ ছাড়া নতুন বাজেটে মূল্যস্ফীতির চাপ ৫.৫ শতাংশে আটকে রাখার পরিকল্পনা করা হচ্ছে।

সংশোধিত বাজেট

চলতি অর্থবছরের সংশোধিত বাজেটে বেশ কাটছাঁট করা হয়েছে। চলতি অর্থবছরের বাজেটের আকার চার লাখ ৬৪ হাজার ৫৭৩ কোটি টাকা। সংশোধিত বাজেটে তা কমে দাঁড়িয়েছে চার লাখ ৪২ হাজার ৫৪১ কোটি টাকায়। অর্থাৎ মূল আকারে কাটছাঁট হয়েছে ২২ হাজার ৩২ কোটি টাকা। চলতি অর্থবছরে রাজস্ব আয়ের লক্ষ্যমাত্রা ধরা আছে তিন লাখ ৩৯ হাজার ২৮০ কোটি টাকা। সংশোধিত বাজেটে তা কমে দাঁড়িয়েছে তিন লাখ ১৬ হাজার ৬১২ কোটি টাকায়। চলতি অর্থবছর এডিপির পরিমাণ এক লাখ ৭৩ হাজার কোটি টাকা। সংশোধিত বাজেটে তা কমে দাঁড়িয়েছে এক লাখ ৬৭ হাজার কোটি টাকায়। চলতি অর্থবছরের বাজেট ঘাটতির পরিমাণ ধরা আছে এক লাখ ২১ হাজার ২৪২ কোটি টাকা। সংশোধিত বাজেটে তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে এক লাখ ২২ হাজার ১৪২ কোটি টাকায়। এটি জিডিপির ৫ শতাংশের মধ্যেই আছে। বাজেট ঘাটতি মেটাতে বৈদেশিক ঋণ ধরা হয়েছে ৫০ হাজার ১৬ কোটি টাকা। সংশোধিত বাজেটে তা কমে এসেছে ৪৩ হাজার ৩৯৭ কোটি টাকায়। ঘাটতি মেটাতে অভ্যন্তরীণ উৎস থেকে ধরা হয়েছে ৭১ হাজার ২২৬ কোটি টাকা। সংশোধিত বাজেটে এটি বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৭৮ হাজার ৭৪৫ কোটি টাকায়। চলতি অর্থবছরে ব্যাংক ব্যবস্থা থেকে ঋণ ধরা আছে ৪২ হাজার ২৯ কোটি টাকা। সংশোধিত বাজেটে তা কমে দাঁড়িয়েছে ৩০ হাজার ৮৯৫ কোটি টাকায়। জাতীয় সঞ্চয়পত্র থেকে ঋণ লক্ষ্যমাত্রা ধরা আছে ২৬ হাজার ১৯৭ কোটি টাকা। লক্ষ্যমাত্রা ছাড়িয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি হওয়ায় সংশোধিত বাজেটে তা বাড়িয়ে করা হয়েছে ৪৫ হাজার কোটি টাকা। সূত্র : দৈনিক পত্রিকা

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এম