হলমার্কের জেসমিনের জামিন বাতিল করে আত্মসমর্পণের নির্দেশ

courtস্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

ভুয়া এলসির বিপরীতে জনতা ব্যাংকের ৮৫ কোটি ৮৭ লাখ ৩৩ হাজার ৬১৬ টাকা আত্মসাতের মামলায় হলমার্ক গ্রুপের চেয়ারম্যান জেসমিন ইসলামের জামিন বাতিল করেছেন আপিল বিভাগ। একই সঙ্গে আগামী চার সপ্তাহের মধ্যে তাকে আত্মসমর্পণের নির্দেশ দিয়েছেন আদালত।

হাইকোর্টের দেয়া জামিন বাতিল করে আজ রবিবার প্রধান বিচারপতি সৈয়দ মাহমুদ হোসেনের নেতৃত্বে আপিল বিভাগ বেঞ্চ এ আদেশ দেন।

আদালতে জেসমিন ইসলামের পক্ষে ছিলেন সিনিয়র আইনজীবী মনসুরুল হক চৌধুরী ও আবদুল মতিন খসরু।
দুদকের পক্ষে ছিলেন আইনজীবী খুরশীদ আলম খান।
খুরশীদ আলম খান সাংবাদিকদের বলেন, ভুয়া এলসির বিপরীতে জনতা ব্যাংকের ৮৫ কোটি ৮৭ লাখ ৩৩ হাজার ৬১৬ টাকা আত্মসাতের মামলায় হাইকোর্ট চলতি বছরের ১০ মার্চ তাকে রুল যথাযথ ঘোষণা করে জামিন দেন। এর বিরুদ্ধে দুদক আপিল বিভাগে আবেদন করে।
আজ আপিল বিভাগ তার জামিন বাতিল করে চার সপ্তাহের মধ্যে আত্মসমর্পণের নির্দেশ দিয়েছেন!

স্টকমার্কেটবিডি.কম/আই

‘বাংলাদেশ-ভারত মৈত্রী সেতু পাহাড়ের অর্থনীতির প্রবৃদ্ধি বাড়াবে’

indiaস্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

খাগড়াছড়ির রামগড়ে ভারতের ত্রিপুরা রাজ্যের সাথে মৈত্রী সেতু-১ ও রামগড় স্থলবন্দর নির্মাণ কার্যক্রম পরিদর্শন করেছেন বাংলাদেশে নিযুক্ত ভারতীয় হাইকমিশনার রিভা গাঙ্গুলী দাস।

রবিবার বেলা ১১টায় রামগড়ের ফেণী নদীর উপর নির্মাণাধীন ভারত-বাংলাদেশ মৈত্রী সেতুর নির্মাণ কাজ পরিদর্শন করেন তিনি। মৈত্রী সেতু-১ ও স্থলবন্দর নির্মাণ কার্যক্রমের কাজে সন্তোষ জানিয়ে নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে কাজ শেষ করার আশাবাদ ব্যক্ত করেছেন ভারতের হাইকমিশনার।

ভারতীয় হাই কমিশনার রিভা গাঙ্গুলী দাস বলেন, বাংলাদেশ-ভারত মৈত্রী সেতু-১ চালু হলে পাহাড়ের অর্থনীতির প্রবৃদ্ধি বাড়বে।

ভারতের ত্রিপুরা রাজ্যসহ অন্যান্য রাজ্যের সাথে বাংলাদেশের সড়ক যোগাযোগ ও ব্যবসায়ীক সম্পর্ক আরও বেশী সহজ হবে। চট্টগ্রাম আন্তর্জাতিক বন্দর ব্যবহার করে দুই দেশের ব্যবসায়ীরা কম সময় ও ব্যয়ে আমদানি-রপ্তানি করে উপকৃত হবে। আগামী বছরের এপ্রিলের মধ্যে বাংলাদেশ-ভারত মৈত্রী সেতুর নির্মাণ কাজ শেষ করা হবে।

খাগড়াছড়ি জেলা প্রশাসক মো. শহিদুল ইসলাম বলেন, রামগড়ের স্থলবন্দর চালু হলে রামগড় ও আশপাশের বেকার সমস্যা দূর হবে। পাশাপাশি বাংলাদেশ-ভারত মৈত্রী সেতু ব্যবহার করে সেভেন সিস্টার খ্যাত ভারতের ত্রিপুরা রাজ্যের সাথে পর্যটকদের যোগাযোগও সহজ হয়ে যাবে। ভারত সরকারের সহযোগীতায় ১২০ কোটি টাকা ব্যয়ে মৈত্রী সেতুর কাজ শেষ হওয়ার পরপর স্থলবন্দর ও অন্যান্য কার্যক্রম শুরু হবে।

এসময় খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান কংজরী চৌধুরী, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার এমএম সালাহউদ্দিন, রামগড় উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান বিশ্ব প্রদীপ কার্বারী উপস্থিত ছিলেন।

উল্লেখ্য, ২০১৭ সালে বাংলাদেশ-ভারত মৈত্রী সেতু-১ এর কাজ শুরু হয়। আগামী বছরের এপ্রিল মাসে এর নির্মাণ কাজ শেষ হওয়ার কথা রয়েছে!

স্টকমার্কেটবিডি.কম/জেড

বিড়িতে “সম্পূরক শুল্ক” কমানোর জন্য ৮ দফা দাবি

cigarateস্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

বিড়িতে “সম্পূরক শুল্ক” কমিয়ে বিড়ির দাম ১৪ টাকা থেকে ১০ টাকা করাসহ ৮ দফা দাবিতে সংবাদ সম্মেলন করেছে বাংলাদেশ বিড়ি শ্রমিক ফেডারেশন। রোববার বেলা ১১টা জাতীয় প্রেসক্লাবে বাজেট প্রতিক্রিয়ায় এ সংবাদ সম্মেলন করেন তারা।

বিড়ি শ্রমিক ফেডারেশনের যুগ্ম সম্পাদক মোঃ: হারিক হোসেনের সঞ্চালনায় সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন ফেডারেশনের সভাপতি এম কে বাঙ্গালী।

এসময় উপস্থিত ছিলেন কার্যকরী সভাপতি আমিন উদ্দিন বিএসসি, সাধারণ সম্পাদক আব্দুর রহমান, সহ-সম্পাদক প্রনব দেনাথ, সাংগঠনিক সম্পাদক আবুল হাসনাত লাভলু প্রমুখ। সংবাদ সম্মেলনে দেশের বিভিন্ন জেলা থেকে আগত প্রায় অর্ধসহস্রাধিক বিড়ি শ্রমিক অংশগ্রহণ করেন।

লিখিত বক্তব্যে এম কে বাঙ্গালী বলেন, ‘২০১৯-২০ অর্থ বছরের প্রস্তাবিত বাজেটে বিড়ির ওপর অযৌক্তিকভাবে কম দামি সিগারেটের চেয়ে ৪ গুণ বেশি শুল্ক নির্ধারণ করা হয়েছে। বিড়িতে ২৪.২০ শতাংশ শুল্ক বৃদ্ধি করা হয়েছে, অন্যদিকে কম দামি সিগারেটে মাত্র ৫.৭১ শতাংশ শুল্ক বৃদ্ধি করা হয়েছে। বিড়ির সম্পূরক শুল্ক ৩০% থেকে ৩৫% করা হয়েছে অর্থাৎ ৫% বৃদ্ধি করা হয়েছে, অন্যদিকে বহুজাতিক কোম্পানির কমদামী সিগারেট ও বেশি দামি সিগারেটের সম্পূরক শুল্ক বৃদ্ধি করা হয় নাই।’

তিনি আরও বলেন, ‘বিগত অর্থমন্ত্রী বিড়ি শিল্প বন্ধের জন্য সময় নির্ধারণ করেছেন ২০৩০ সাল আর সিগারেট শিল্প বন্ধের সময় দিয়েছেন ২০৪০ সাল পর্যন্ত। দেশীয় শিল্প হিসেবে বিড়ি শিল্পের ওপর এধরনের করারোপ অমানবিক।’

তিনি আরও বলেন, ‘আমাদের পার্শ্ববর্তী দেশ ভারতে বিড়িকে কুটির শিল্প হিসেবে ঘোষণা দিয়ে সুরক্ষা দিচ্ছে। দরিদ্র মানুষের কর্মসংস্থানের দিকে বিবেচনা করে প্রতিবেশী দেশ ভারতে বিড়ির ওপর শুল্ক সহনীয় মাত্রায় রাখা হয়েছে। ভারতে এক হাজার বিড়িতে যেখানে শুল্ক দিতে হয় ১৪ টাকা সেখানে বাংলাদেশে ৩১৩ টাকা ৬০ পয়সা করা হয়েছে। যা বিড়ি শিল্প ধ্বংসের পাঁয়তারা।’

সংবাদ সম্মেলনে শ্রমিক নেতারা ৮ দফা দাবি তুলে ধরেন। দাবিসমূহ হলো- ১. বিড়ির দাম ১৪ টাকা থেকে কমিয়ে ১০ টাকা করতে হবে।২. “সম্পূরক শুল্ক” কমিয়ে ভারতের ন্যায় প্রতি হাজারে ১৪ টাকা করতে হবে। ৩. কম দামি ও বেশি দামি সিগারেটে সম্পূরক শুল্ক বৃদ্ধি করতে হবে।

৪. বিড়ির ওপর আরোপিত অগ্রিম আয়কর বাতিল করতে হবে। ৫. বঙ্গবন্ধুর চালুকৃত বিড়িকে অবিলম্বে “কুটির শিল্প” ঘোষণা করতে হবে। ৬. নিম্নস্তর ও মধ্যম স্তরের সিগারেট একীভূত করে সমমূল্য করতে হবে। ৭. উচ্চস্তরের সিগারেটের মূল্য ও সম্পূরক শুল্ক অধিক হারে বৃদ্ধি করতে হবে। ৮. শ্রমিকদের নূন্যতম মজুরী হাজার প্রতি ১০০ টাকা করতে হবে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/বি

দেশের শেয়ারবাজারকে কাঙ্খিত লক্ষ্যে এগিয়ে নিবে সরকার : ডিএসই

uuuuuuস্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

ডিএসই’র ব্যবস্থাপনা পরিচালক কে এ এম মাজেদুর রহমান বলেন, শেয়ারবাজারের উন্নয়ন ও বিকাশে সারা বিশ্বনীতি সমর্থন এবং প্রত্যক্ষ-পরোক্ষ সম্পৃক্ততার মাধ্যমে সরকারের যে বলিষ্ঠ ভূমিকা থাকে, ঘোষিত বাজেটেও সে ধরনের ভূমিকা রয়েছে।

রবিবার দুপুরে রাজধানীর মতিঝিলের ডিএসই কার্যালয়ে আয়োজিত প্রস্তাবিত বাজেট পরবর্তী সংবাদ সম্মেলনে ডিএসই’র ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) কে এ এম মাজেদুর রহমান এ কথা জানান।

ডিএসই’র ব্যবস্থাপনা পরিচালক বলেন, দীর্ঘমেয়াদী মূলধন সংগ্রহের অন্যতম প্রধান মাধ্যম হলো দেশের শেয়ারবাজার। আগামীতে অর্থনৈতিক উন্নয়ন পরিকল্পনার অংশীদার হিসেবে দেশের শেয়ারবাজারকে সরকার কাঙ্খিত লক্ষ্যে এগিয়ে নেবে।

লিখিত বক্তব্যে তিনি বলেন, ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ আশা করে যে, সরকারের ২০১৯-২০ অর্থবছরের বাজেটে শেয়ারবাজারের জন্য যেসব প্রস্তাব রাখা হয়েছে। এতে বাজারে বিনিয়োগের অনুকূল পরিবেশ সৃষ্টি ও জাতীয় অর্থনীতি আরও গতিশীল হবে। বেসরকারিখাত আরো শক্তিশালী ও বিকশিত হয়ে দেশে বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ সৃষ্টি হবে। যা দেশি-বিদেশি বিনিয়োগকারীদের আরও বেশি আকৃষ্ট করবে।

সংবাদ সম্মেলনে ডিএসই চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. আবুল হাশেম, ডিএসই’র পরিচালক রকিবুর রহমান, পরিচালক মিনহাজ মান্নান ইমন উপস্থিত ছিলেন।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এম/বি

বাজেটে শিক্ষাকে বিশেষ শ্রেণির হাতে দেওয়ার চেষ্টা: ছাত্র ইউনিয়ন

perlaস্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

২০১৯-২০ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেটে শিক্ষা খাতে বরাদ্দের বিষয়ে সামগ্রিক পর্যালোচনা ও বিশ্লেষণ তুলে ধরতে কেন্দ্রীয় ছাত্র ইউনিয়ন এই সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করে। সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পড়ে শোনান ছাত্র ইউনিয়নের কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক অনিক রায়।

আজ রবিবার দুপুরে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মধুর ক্যানটিনে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে ছাত্র ইউনিয়নের পক্ষ থেকে এসব কথা বলা হয়।

সংবাদ সম্মেলনে বলা হয়, ‘২০১৯-২০ অর্থবছরের বাজেটে শিক্ষা খাত নিয়ে শুরুতেই একটা ধোঁয়াশা ও বিভ্রান্তি তৈরি হয়েছে। বলা হয়েছে, ২৮টি মন্ত্রণালয় ও বিভাগের শিক্ষা এবং প্রশিক্ষণসংক্রান্ত কার্যক্রম বাস্তবায়ন বাবদ মোট ৮৭ হাজার ৬২০ কোটি টাকা (বাজেটের ১৬ দশমিক ৭৫ শতাংশ ও জিডিপির ৩ দশমিক ০৪ শতাংশ) বরাদ্দ করা হয়েছে। ২৮টি মন্ত্রণালয় ও বিভাগের অভ্যন্তরীণ শিক্ষণ ও প্রশিক্ষণ কার্যক্রমকে জনপ্রশাসন বা নিজ নিজ বিভাগ বা মন্ত্রণালয়ের বাইরে শিক্ষার সঙ্গে যুক্ত করে শিক্ষা খাতে বরাদ্দের পরিমাণ অনেক বাড়িয়ে দেখানোর একটা প্রহসন ও প্রতারণামূলক একটা প্রচেষ্টা বাজেট বক্তৃতায় লক্ষণীয়। আর এর পুরো ব্যাপারই অস্বচ্ছ। শিক্ষা ও প্রযুক্তি খাতকে এক করে মোট বাজেটের ১৫ দশমিক ১৯ শতাংশ বরাদ্দ করে শিক্ষায় সর্বোচ্চ গুরুত্ব দেখানোর একটা মেকি প্রচেষ্টাও বাজেটে লক্ষণীয়। প্রযুক্তি খাতকে বাদ দিলে শুধু শিক্ষা খাতের বরাদ্দ দাঁড়ায় ১১ দশমিক ৬৮ শতাংশ। ২০১৮-১৯ অর্থবছরের সংশোধিত বাজেটে এই বরাদ্দটি ছিল ১১ দশমিক ৫৯ শতাংশ। ফলে, বর্তমান বাজেটে শিক্ষা খাতে বরাদ্দ আগের বছরের সংশোধিত বাজেটের চেয়ে শতাংশের হিসাবে ০ দশমিক ০৯ শতাংশ বেড়েছে।’

ছাত্র ইউনিয়নের পক্ষ থেকে বলা হয়, বর্তমান সরকার এমডিজি লক্ষ্যমাত্রা অর্জন ও বাস্তবায়নের অবিস্মরণীয় সাফল্যের ঘোষণা দিলেও সত্যকথন হচ্ছে, কখনোই শিক্ষা খাতে নির্ধারিত ন্যূনতম লক্ষ্যমাত্রা মোট বাজেটের ২০ শতাংশ বরাদ্দ নিশ্চিত করা সম্ভব হয়নি। শিক্ষায় বরাদ্দ মোটামুটি সব সময়ই মোট বাজেটের ১০ থেকে ১১ শতাংশের আশপাশেই ঘোরাফেরা করেছে। শিক্ষায় এমডিজি লক্ষ্যমাত্রার ধারেকাছে না ঘেঁষলেও বর্তমানে এসডিজি অর্জনের জন্য সরকারের ব্যাপক তোড়জোড় লক্ষ করা যাচ্ছে।

বাজেট বক্তৃতায় বিদেশ থেকে শিক্ষক আনার বিষয়ে ছাত্র ইউনিয়ন বলছে, ‘বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসসহ সব শিক্ষাঙ্গনে শিক্ষকদের অন্ধ দলীয় আনুগত্য, মাস্তানতন্ত্র, স্তাবকতা ও লেজুড়বৃত্তির মাধ্যমে শিক্ষকতা পেশা যে কলুষিত পর্যায়ে পৌঁছেছে, সে ব্যাপারে শিক্ষকদের নিজেদের আত্মোপলব্ধি না হলে বিদেশ থেকে শিক্ষক-প্রশিক্ষক এনে জনগণের অর্থের নিদারুণ সরকারি অপচয়ই করা হবে।’

বাজেটকে শিক্ষাবান্ধব করতে সাত দফা দাবি জানিয়েছে ছাত্র ইউনিয়ন। দাবিগুলোর মধ্যে রয়েছে, শিক্ষা খাতে বরাদ্দ বৃদ্ধির লক্ষ্যে বাজেটে সমতা ও ন্যায্যতা সৃষ্টির ভিত্তিতে দেশীয় ও আন্তর্জাতিক করপোরেট প্রতিষ্ঠান-বাণিজ্যিক ব্যাংক-বিমা-ধনাঢ্য ব্যক্তিবর্গের আয় বা লভ্যাংশের ওপর শিক্ষা খাতের ওপর বিশেষ সারচার্জ আরোপ; অন্যান্য মন্ত্রণালয় ও বিভাগের সঙ্গে সমন্বয় না করে শিক্ষাক্ষেত্রে ব্যয়ের খাতগুলো আরও বিস্তারিত, সুস্পষ্ট ও সুবিন্যস্ত করা; প্রতিশ্রুত জিডিপির ৬ শতাংশ ও মোট বাজেটের ২০ শতাংশ শিক্ষা খাতে বরাদ্দ করা; শিক্ষার মৌল ভিত্তি, মৌলিক দর্শন ও কাঠামো কী হবে এবং উচ্চশিক্ষা, মাধ্যমিক-প্রাথমিক-কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা কীভাবে পরিচালিত হবে, সেই লক্ষ্যে সংশ্লিষ্ট অংশীজন, নাগরিক ও বিশিষ্টজনদের সঙ্গে আলোচনার লক্ষ্যে বিশেষায়িত টাস্কফোর্স বা কমিশন গঠন।

ছাত্র ইউনিয়নের কেন্দ্রীয় সভাপতি মেহেদী হাসান নোবেলের সঞ্চালনায় সংবাদ সম্মেলনে সংগঠনের ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখার সভাপতি ফয়েজ উল্লাহ, কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক মনীষী রায়, সাংস্কৃতিক সম্পাদক রাগীব নাঈম, শিক্ষা ও গবেষণা সম্পাদক নজির আমিন চৌধুরী প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এম/বি

  1. জেএমআই সিরিঞ্জ
  2. ইউনাইটেড পাওয়ার
  3. ইষ্টার্ণ হাউজিং
  4. বিবিএস ক্যাবলস
  5. নিউ লাইন ক্লোথিংস
  6. ড্রাগন সোয়েটার
  7. ইষ্টার্ণ ক্যাবলস
  8. র্নদার্ণ ইন্স্যুরেন্স
  9. সিলকো ফার্মা
  10. বিএটিবিসি লিমিটেড।

বাজেটের পরের দিন শেয়ারবাজারে পতন

DSE_CSE-smbdস্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

বাজেট ঘোষণার পরের দিন দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) দিন শেষে লেনদেনের পরিমাণ আগের দিনের চেয়ে কমেছে। এদিন দিনশেষে সেখানে সূচকেরও সামান্য পতন হয়েছে। আর চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) সূচক ও লেনদেন দুটোই বেড়েছে। ডিএসই ও সিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা যায়।

রবিবার ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৫৩৪ কোটি ৩১ লাখ টাকা। গত বৃহস্পতিবার ডিএসইতে লেনদেন হয় ৫৭২ কোটি ৪০ লাখ টাকা। এ হিসাবে লেনদেন আগের দিনের চেয়ে কমেছে।

এদিন লেনদেন শেষে ডিএসইতে প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ৪৩.৪৭ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ৫ হাজার ৪৩০ পয়েন্টে। আর ডিএসই শরিয়াহ সূচক ৮.৬৫ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ১২৩৫ পয়েন্টে এবং ডিএস-৩০ সূচক১৩.৬৪ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ১৯০৫ পয়েন্টে।

ডিএসইতে আজ ৩৪৯টি কোম্পানি ও মিউচুয়াল ফান্ডের শেয়ারের লেনদেন হয়। এর মধ্যে ৯৮টির শেয়ারের দর বেড়েছে, কমেছে ২০১টির। আর দর অপরিবর্তিত আছে ৫০টির দর।

দিন শেষে লেনদেনের শীর্ষ তালিকায় রয়েছে – জেএমআই সিরিঞ্জ, ইউনাইটেড পাওয়ার, ইষ্টার্ণ হাউজিং, বিবিএস ক্যাবলস, নিউ লাইন ক্লোথিংস, ড্রাগন সোয়েটার, ইষ্টার্ণ ক্যাবলস, র্নদার্ণ ইন্স্যুরেন্স, সিলকো ফার্মা ও বিএটিবিসি লিমিটেড।

এদিকে রবিবার দিনশেষে দেশের অপর বাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সিএসইর সার্বিক সূচক সিএএসপিআই ১৪০ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ১৬ হাজার ৬২৪ পয়েন্টে।

সিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ২৬৮টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ড। এর মধ্যে দর বেড়েছে ৭৩টির, কমেছে ১৭০টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৫টির শেয়ার দর।

এদিন সিএসইতে লেনদেন হয়েছে ২৯ কোটি ২৫ লাখ টাকা। গত বৃহস্পতিবার সেখানে লেনদেন হয়েছে ৩৪ কোটি ১৯ লাখ টাকা।

দিনশেষে সেখানে লেনদেনের শীর্ষে ছিল মার্কেন্টাইল ইন্স্যুরেন্স ও সিলকো ফার্মা লিমিটেড।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/বি/জেড

বাজেটের ৭টি বিষয় পুনর্বিবেচনার দাবি সিএসই’র

cse-logo-sস্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ লিমিটেড জাতীয় বাজেট ২০১৯-২০ এর উপর ৭টি বিষয় পুনর্বিবেচনার দাবি জানিয়েছে।

রবিবার সিএসই মিলনায়তনে জাতীয় বাজেট ২০১৯-২০ পরবর্তী সংবাদ সম্মেলনে এ বিষয়গুলো তুলে ধরা হয়। এসময় অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামালকে অভিনন্দন জানায় সিএসইসি।

সংবাদ সম্মেলনে বলা হয়, বাংলাদেশকে মধ্যম আয়ের দেশে রুপান্তর করার যে রূপকল্প সরকারের রয়েছে তাতে ব্যাপক ভাবে বেসরকারী পুঁজি সঞ্চালনের প্রয়োজন। আর এ লক্ষ্য পূরণের জন্য শেয়ারবাজার গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারে বলে আমরা দৃঢ় ভাবে বিশ্বাস করি । শুধুমাত্র ব্যাংক ঋণ নির্ভর বেসরকারী বিনিয়োগ এবং পুঁজি সঞ্চালন একদিকে যেমন ব্যাংক ব্যাবস্থার দূর্বলতা তৈরি করে অন্যদিকে শেয়ারবাজারের বিকাশেও প্রতিবন্ধকতা তৈরি করে । এই প্রেক্ষিতে শেয়ারবাজারে টেকসই উন্নয়ন এবং গুণগত সম্প্রসারণের জন্য ব্যাপক কৌশল প্রণয়ন করা প্রয়োজন । এই প্রক্রিয়ার অংশ হিসেবে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ লিমিটেড বিগত ২রা এপ্রিল ২০১৯ তারিখে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড এর আমন্র্ষণে ৮টি প্রস্তাবনা বিবেচনা করার জন্য উপস্থাপন করে । এর মধ্যে মাত্র করমুক্ত লভ্যাংশের সীমা প্রস্তাবটি আংশিকভাবে গ্রহন করা হয়েছে।

সিএসই এর প্রস্তাবনার বিষয়গুলো পুনর্বিবেচনার জন্য আপনাদের মাধ্যমে মাননীয় অর্থমন্ত্রীকে বিনীত অনুরোধ জানাচ্ছি।

১. তালিকাভুক্ত কোম্পানীসমূহের বিদ্যমান কর হার ২৫% থেকে কমিয়ে ২০% করা হলে ভাল কোম্পানীসমূহ শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত হবে, যা শেয়ারবাজারকে সমৃদ্ধ করবে এবং স্বচ্ছ কর্পোরেট রিপোর্টিং এর মাধ্যমে রাজস্ব আদায়ও বৃদ্ধি পাবে ।

২. নতুন তালিকাভুক্ত কোম্পানি সমূহের আয় তিন বছর করমুক্ত রাখা হলে অতালিকাভুক্ত কোম্পানিসমূহ তালিকাভুক্ত হতে উৎসাহিত হবে । এতে শেয়ারবাজারে গুণগত মানসম্পন্ন শেয়ারের যোগান বাড়বে যা বাজারে লেনদেন বৃদ্ধি ও স্থিতিশীলতা আনয়নে ভূমিকা পালন করবে ।

৩. প্রস্তাবিত বাজেটে SME কোম্পানিসমূহের করমুক্ত আয় সীমার জন্য বার্ষিক লেনদেন ৩৬ লক্ষ থেকে ৫০ লক্ষ টাকা বাড়ানো হয়েছে । স্টক এক্সচেঞ্জে নতুন প্রবর্তিত SME বোর্ড বাস্তবায়ন, একটি মানসম্মত কর্পোরেট কাঠামো এবং রির্পোটিং এর মাধ্যমে প্রত্যক্ষ কর বাড়ানোর জন্য SME কোম্পানিসমূহকে তিন বছর শূন্য হার কর নির্ধারন করার প্রস্তাব পুনঃব্যক্ত করছি ।

৪. ঘোষিত বাজেটে ৫০ হাজার টাকা পর্যন্ত লভ্যাংশ আয়কে করমুক্ত রাখার প্রস্তাব করা হয়েছে, যা আমাদের প্রস্তাবিত সীমা ০১ লক্ষ টাকায় উন্নীত করার জন্য Aby‡iva করছি ।

৫ ক. দেশের অর্থনীতির আকার এবং ব্যাংকিং খাতের অস্থিরতার প্রেক্ষিতে একটি শক্তিশালী বন্ড মার্কেট তৈরির লক্ষ্যে সকল প্রকার বন্ড থেকে প্রাপ্ত আয়কে করমুক্ত রাখা এবং জিরো কূপন বন্ড থেকে প্রাপ্ত আয়ের করমুক্ত সুবিধা ব্যাংক, ইনস্যুরেন্স ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানসহ সকল করদাতাকে অন্তর্ভুক্ত করার প্রস্তাব পুনঃবিবেচনার আহবান করছি ।

৫ খ. ২০১৩ সালের অর্থ আইন অনুযায়ী ৫৩ বিবিবি ধারা থেকে বণ্ড শব্দটি ডিলিট করা হয় । কিন্তু অন্যান্য আইনে সিকিউরিটিজ এর সংজ্ঞায় বন্ড অর্ন্তভুক্ত থাকায় বন্ড লেনদেনের উপর ০.০৫% হারে উৎসে কর কর্তন করা হয় । একটি শক্তিশালী এবং পৃথক বন্ড মার্কেট গঠনের লক্ষ্যে স্পষ্টভাবে উক্ত ধারা থেকে বন্ড লেনদেনকে অব্যহতি রাখা প্রয়োজন বলে মনে করছি ।

৬. এডিবি ও বাংলাদেশ সরকারের মধ্যে সম্পাদিত ঋণ চুক্তির শর্ত হিসেবে প্রণীত ডিমিউচ্যুয়ালাইজেশন আইন দ্রত বাস্তবায়নের মাধ্যমে আমরা উল্লখেযোগ্য ভূমিকা রেখেছি। ডিমিউচ্যুয়ালাইজেশন প্রক্রয়িা বাস্তবায়নে সরকারও আমাদের সার্বিক সহযোগিতা প্রদান করে আসছে।

বর্তমানে সিএসই ক্রমহ্রাসমান হারে আয়কর প্রদান করে, যা এই অর্থবছরে শেষ হবে । এক্সচেঞ্জ ডিমিঊচ্যুয়ালাইজেশন আইন ২০১৩ এর বিধান অনুযায়ী মোট ইস্যুকৃত শেয়ারের শতকরা পঁচিশ ভাগ কৌশলগত বিনিয়োগকারীর নিকট বিক্রয় করতে হবে। সিএসই এখনো আইন অনুযায়ী কৌশলগত বিনিয়োগকারী নির্ধারণ করতে পারেনি । কৌশলগত বিনিয়োগকারীর নিকট শেয়ার বিক্রয়ের জন্য চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জকে (সিএসই) পাঁচ বছরের জন্য কর অব্যহতির সুবিধা দেয়া হলে ডিমিঊচ্যুয়ালাইজেশন আইন অনুযায়ী কৌশলগত বিনিয়োগকারী পেতে সহায়ক হবে এবং একই সাথে তুলনামূলক ছোট এক্সচেঞ্জ হিসেবে দেশের শেয়ারবাজারে যথাযথ ভূমিকা পালনে সক্ষম হবে ।

৭. স্টক ব্রোকারদের উৎসে কর কর্তনের হার পুনঃ নির্ধারনের জন্য বারংবার অনুরোধ সত্ত্বেও এই হার পূর্ববর্তী ০.০৫% এ বহাল রাখা হয়েছে। অধিকাংশ ব্রোকিং হাউজ বর্তমানে লোকসানী প্রতিষ্ঠানে পরিবর্তিত হওয়া সত্ত্বেও এসকল ব্রোকারেজ হাউজগুলো থেকে ক্রম বর্ধমান হারে কর আদায় আয়করের মৌলিক নীতিরও পরিপন্থী বলে আমরা মনে করি। বিদ্যমান পরিস্থিতিতে স্টক ব্রোকারদের উৎসে কর কর্তনের হার ২০০৬ সালে চালুকৃত হারে, অর্থাৎ ০.০১৫% এ পূনঃনির্ধারনের জোর দাবী জানাচ্ছি।

এবারের বাজেটে অপ্রদর্শিত আয় নির্দিষ্ট কর প্রদান সাপেক্ষে বৈধ করনের বিধান রাখা হয়েছে যা ফ্ল্যাট, জমি কনো এবং ইকোনমকি জোনে বিনিয়োগ করা যাবে। এক্ষেত্রে শেয়ারবাজারে বিনিয়োগের জন্য কোন বিশেষ সুবিধা দেয়া হয়নি। পাচার রোধ করা ও বনিয়িোগরে র্স্বাথে অপ্রর্দ্রশতি র্অথ বনিা প্রশ্নে নর্দিষ্টি পরমিান কর দওেয়া সাপক্ষেে শেয়ারবাজারে বিনিয়োগের সুযোগ দেওয়ার জন্য অনুরোধ করছি ।

1. প্রস্তাবিত বাজেটে রুগ্ন কোম্পানিকে ভাল কোম্পানি কতৃক একত্রীকরন/অধিভূক্ত করার কথা বলা হয়েছে। এটি পুজিবাজারের জন্য একটি ভাল প্রস্তাব ।

2. ঘোষিত বাজেটে নগদ লভ্যাংশের পরিবর্তে বোনাস লভ্যাংশের উপর ১৫% হারে করারোপের প্রস্তাব করা হয়েছে। এছাড়াও প্রস্তাবিত বাজেটে রিটেইনড আর্নিংস বা রিজার্ভ যদি পরিশোধিত মূলধনের ৫০ শতাংশের বেশি হয় তবে বাড়তি রিজার্ভের উপর ১৫ শতাংশ হারে করের প্রস্তাব করা হয়েছে । যা কোম্পানিগুলোকে নগদ লভ্যাংশ প্রদানে উৎসাহিত করবে বলে আমরা আশা করছি ।

3. বিনিয়োগকে উৎসাহিত করার জন্য লভ্যাংশ আয়ের দ্বৈত কর তুলে নেওয়ার প্রস্তাব করা হয়েছে। এতে বাজারে একটি ইতিবাচক প্রভাব পরবে ।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এম/বি

ন্যাশনাল ব্যাংকের ১.৩২ কোটি শেয়ার হস্থান্তরের ঘোষণা

nbl-smbdস্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত ব্যাংকিং খাতের প্রতিষ্ঠান ন্যাশনাল ব্যাংক লিমিটেডের একজন পরিচালক শেয়ার হস্থান্তরের ঘোষণা দিয়েছেন। রবিবার ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা যায়।

সূত্র জানায়, মাহবুবুর রহমান নামে এই পরিচালক ব্যাংকটির ১ কোটি ৩২ লাখ ৫০ হাজার শেয়ার হস্থান্তরের করবেন। তার হাতে ব্যাংকটির মোট ২ কোটি ৬৫ লাখ ১১ হাজার ৯৬টি শেয়ার রয়েছে।

তিনি এসব শেয়ার তার স্ত্রী হামিদা রহমানকে উপহার স্বরুপ হস্থান্তর করবেন।

ঘোষণার পর ৩০ দিনের মধ্যে পাবলিক মার্কেট হতে এই পরিচালক উল্লেখিত পরিমাণ শেয়ার হস্থান্তর করবেন।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/বি

ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংকের ঋণমান প্রকাশ

ucblস্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত ব্যাংকিং খাতের কোম্পানি ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংক লিমিটেডের ঋণমান ‘এএ’। আর স্বল্পমেয়াদি ঋণের ঋণমান এসেছে এসটি-২। রবিবার ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

সম্প্রতি এই রেটিং প্রকাশ করেছে ইমাজিং ক্রেডিট রেটিং লিমিটেড (ইসিআরএল)।

২০১৮ সালের ৩১ ডিসেম্বর সমাপ্ত হিসাব বছরের নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন ও হালনাগাদ অন্যান্য আর্থিক উপাত্তের ভিত্তিতে এ সিদ্ধান্তে উপনীত হয়েছে ইসিআরএল।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/বি