বন্ড সুবিধা পাবেন স্বর্ণ ব্যবসায়ীরা : এনবিআর

nrbস্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

তৈরি পোশাক ও চামড়া শিল্পের মতো যারা রফতানির উদ্দেশে স্বর্ণের কাঁচামাল আমদানি করবেন তাদের বন্ড সুবিধা দেয়া হবে বলে জানিয়েছেন জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) চেয়ারম্যান মোশাররফ হোসেন ভূঁইয়া। তিনি বলেন, তবে যারা বন্ড সুবিধা পাবেন তাদের আমদানি করা সব স্বর্ণ রফতানি করতে হবে। এই স্বর্ণ খোলাবাজারে বিক্রি করা যাবে না।

রবিবার রাজধানীর ইন্টারকন্টিনেন্টাল হোটেলে তিন দিনব্যাপী ‘স্বর্ণ মেলা’র উদ্বোধনকালে এনবিআর চেয়ারম্যান এসব কথা জানান।

এনবিআর সদস্য (আয়কর) কানন কুমার রায়ের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ জুয়েলার্স সমিতির (বাজুস) সভাপতি গঙ্গাচরণ মালাকার, সাধারণ সম্পাদক দিলীপ কুমার আগারওয়ালাসহ স্বর্ণ ব্যবসায়ী ও রাজস্ব কর্মকর্তারা।
সাধারণ মানুষ বিদেশ থেকে সর্বোচ্চ ১০০ গ্রাম স্বর্ণ আমদানি করতে পারবেন জানিয়ে
এনবিআর চেয়ারম্যান বলেন, এর চেয়ে বেশি আনলে তা বাজেয়াপ্ত করা হবে। তবে বিদেশ থেকে স্বর্ণালংকার আমদানি করতে পারবে না।

এনবিআর সদস্য (আয়কর) কানন কুমার রায় বলেন, এসআরও ৩০ জুন পর্যন্ত মেয়াদ। পরবর্তী সময়ে এ ধরনের এসআরও হবে কি না- তা আমি জানি না। তাই এ সময় অপ্রদর্শিত স্বর্ণ ঘে‌াষণা দিয়ে বৈধ করবেন। আর এ সুযোগ নিয়ে যারা স্বর্ণ বৈধ করবেন না তাদের জন্য ভালো কোনো বার্তা আমরা দিতে পারব না।

বাংলাদেশ জুয়েলার্স সমিতির (বাজুস) ও জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) যৌথভাবে আয়োজিত এই মেলা চলবে ২৫ জুন (মঙ্গলবার) পর্যন্ত। প্রতিদিন সকাল ১০টা থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত চলবে এই মেলা।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/জেড

বাজেটে সংখ্যালঘুদের জন্য ২০০ কোটি টাকা থোক বরাদ্দ দাবি

perlaস্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের নেতারা বলছেন, প্রতি বছরের মতো এবারের অর্থবছরের বাজেটেও সংখ্যালঘুদের জন্য বরাদ্দ কম দেওয়া হয়েছে। ধর্ম মন্ত্রণালয়ের বাজেটের বিভিন্ন খাতে ধর্মীয় সংখ্যাগুরু জনগোষ্ঠীর চেয়ে সংখ্যালঘুদের প্রতি বৈষম্য করা হয়েছে। এই বৈষম্য নিরসনে এবারের বাজেটে সংখ্যালঘুদের জন্য ২০০ কোটি টাকা থোক বরাদ্দ দেওয়া হোক।

আজ রবিবার রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবের জহুর হোসেন চৌধুরী মিলনায়তনে এক সংবাদ সম্মেলনে সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের নেতারা এসব কথা বলেন। ধর্ম মন্ত্রণালয়ের বাজেট নিয়ে বাংলাদেশ হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদ এই সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করে।
সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন, বাংলাদেশ হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদের সাধারণ সম্পাদক রানা দাশগুপ্ত। তিনি বলেন, গত কয়েক বছরের বাজেট পর্যালোচনায় মাথাপিছু বরাদ্দের চিত্রটি করুণ ও দুর্ভাগ্যজনক। প্রকল্পবাদে ধর্ম মন্ত্রণালয়ের বাজেট অনুযায়ী, ধর্মীয় সংখ্যাগুরু জনগোষ্ঠীর মাথাপিছু বরাদ্দ যেখানে ১১ থেকে ১২ টাকা, সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের মাথাপিছু বরাদ্দ সেখানে মাত্র ৩ টাকা।

ধর্ম মন্ত্রণালয় সব ধর্ম সম্প্রদায়ের প্রতিনিধিত্ব করতে পারছে না উল্লেখ করে রানা দাশগুপ্ত বলেন, ‘জনসংখ্যার ব্যাপক অংশ হিসেবে ধর্মীয় সংখ্যাগুরু সম্প্রদায় অবশ্যই মোট বরাদ্দের বড় অংশ পাবে। কিন্তু মাথাপিছু বরাদ্দের ক্ষেত্রে কেন বৈষম্য হবে? আমরা মনে করি, ধর্ম মন্ত্রণালয়ের বাজেটে বিদ্যমান বৈষম্য রেখে দেশের ধর্মীয় সম্প্রদায়কে সমভাবে এগিয়ে নিয়ে যাওয়া সম্ভব নয়।’

রানা দাশগুপ্ত বলেন, ধর্ম মন্ত্রণালয়ের বাজেটে দেখা যায়, দেশের জেলা ও উপজেলায় ৫৬০টি মডেল মসজিদ ও সাংস্কৃতিক কেন্দ্র স্থাপনে গত তিন অর্থবছরে ৮৯১ কোটি ৫৪ লাখ টাকা বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। অথচ ধর্মীয় সংখ্যালঘুদের জন্য অনুরূপ মডেল মন্দির, প্যাগোডা বা গির্জা ও সাংস্কৃতিক কেন্দ্র স্থাপনে বাজেটে কোনো বরাদ্দ নেই।

সভাপতির বক্তব্যে বাংলাদেশ হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য নিম চন্দ্র ভৌমিক বলেন, সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের কল্যাণে হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান ফাউন্ডেশন গঠন করা হোক। পাশাপাশি প্রতিবছরের বাজেটে সব ধর্মীয় সম্প্রদায়ের মধ্যে আনুপাতিক বরাদ্দ নিশ্চিত করা হোক। এই বাজেটে বৈষম্য অবসান করতে ২০০ কোটি টাকা থোক বরাদ্দ দেওয়া হোক।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/জেড

চীনের ৫ সুপারকম্পিউটার প্রতিষ্ঠানকে ‘কালো তালিকাভুক্ত’ করল যুক্তরাষ্ট্র

Coputer suprস্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

সুপার কম্পিউটার নির্মাতা চীনের ৫টি প্রতিষ্ঠানকে নতুন করে কালো তালিকাভুক্ত করেছে যুক্তরাষ্ট্র। সামরিক কাজে যুক্ত থাকার অভিযোগে এ পদক্ষেপ নিয়েছে ট্রাম্প প্রশাসন। ওয়াশিংটনের যুক্তি, ওই প্রতিষ্ঠানগুলো মার্কিন নিরাপত্তার জন্য হুমকি। গত শুক্রবার যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্য বিভাগ এ সিদ্ধান্ত নেয়।

ওয়াশিংটনের এ পদক্ষেপ আগামী সপ্তাহে জি২০ সম্মেলনে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ও চীনা প্রেসিডেন্ট সি চিন পিংয়ের মধ্যেকার বৈঠককে জটিল করে তুলবে।

যুক্তরাষ্ট্রের কালো তালিকাভুক্ত হওয়া প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে রয়েছে সুপারকম্পিউটার নির্মাতা সুগন ও এর তিনটি সহযোগী। আরেকটি প্রতিষ্ঠান হচ্ছে ইউশি জিয়াননান ইনস্টিটিউট অব কম্পিউটিং টেকনোলজি।

যুক্তরাষ্ট্রের অভিযোগ এসব প্রতিষ্ঠানগুলো চাইনিজ আর্মি রিসার্চ ইনস্টিটিউটের মালিকানাধীন। চীনের আধুনিক সেনাবাহিনীকে সাহায্য করতে সাহায্য করে প্রতিষ্ঠানগুলো।

বিশ্বের শীর্ষ ৫০০ সুপারকম্পিউটারের তালিকায় সুগনের তৈরি সুপারকম্পিউটার ৬৩ তম।

মার্কিন কালো তালিকাভুক্তির ফলে মার্কিন প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠানের যন্ত্রাংশ ব্যবহার করতে পারবে না চীনা প্রতিষ্ঠানগুলো। মার্কিন প্রযুক্তিপ্রতিষ্ঠানগুলোর ক্ষেত্রে চীনা প্রতিষ্ঠানের কাছে কোনো যন্ত্রাংশ বিক্রি করতে অনুমতি লাগবে।

মার্কিন চিপ নির্মাতা এএমডি বলেছে, মার্কিন প্রশাসনের আদেশ পর্যালোচনা করে তারা পরবর্তী পদক্ষেপ ঠিক করবে।

গত মাসে যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্য বিভাগ চীনের আরেক প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান হুয়াওয়েকে কালো তালিকাভুক্ত করলে দুই দেশের মধ্যে বাণিজ্যযুদ্ধ ব্যাপক আকার পেয়েছে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/জেড

 

  1. ইউনাইটেড পাওয়ার
  2. ইষ্টার্ণ ইন্স্যুরেন্স
  3. গ্লোবাল ইন্স্যুরেন্স
  4. ফরচুন সুজ
  5. স্কয়ার ফার্মা
  6. জেএমআই সিরিঞ্জ
  7. ন্যাশনাল লাইফ ইন্স্যুরেন্স
  8. আমান ফিডস
  9. মুন্নু সিরামিকস
  10. সেন্ট্রাল ইন্স্যুরেন্স লিমিটেড।

তালিকাভুক্ত ঋণ-খেলাপি কোম্পানিগুলোর নাম ও ঋণের পরিমাণ….

Perlamentস্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

জাতীয় সংসদে শীর্ষ ৩০০ ঋণখেলাপির তালিকা প্রকাশ করেছেন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল। একইসঙ্গে ৫ কোটি টাকার বেশি ঋণখেলাপি ১৪ হাজার ৬১৭ ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের তালিকা তুলে ধরেন তিনি। এই তালিকায় রয়েছে শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি।

কোম্পানিগুলোর নাম ও খেলাপি ঋণের পরিমাণ তুলে ধরা হলো…. মুন্নু ফেব্রিক্স লিমিটেড ২৬৭ কোটি, দি ঢাকা ডাইং অ্যান্ড ম্যানুফ্যাকচারিং কোম্পানি লিমিটেড ২৫৮ কোটি, বাংলাদেশ ইন্ডাস্ট্রিয়াল ফিন্যান্স কোম্পানি লিমিটেড ২০১ কোটি, ইউনাইটেড এয়ারওয়েজ বিডি লিমিটেড ১৮০ কোটি, ইমারাল্ড অয়েল লিমিটেড ১২১ কোটি, কেরু অ্যান্ড কোং বিডি লিমিটেড ৯৪ কোটি, ফ্রাস ফাইন্যান্স অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট লিমিটেড ৭৭ কোটি, এপোলো ইস্পাত কমপ্লেক্স লিমিটেড ৬৯ কোটি টাকা।

গতকাল জাতীয় সংসদ অধিবেশনে টেবিলে উপস্থাপিত প্রশ্নোত্তরে সরকারি দলের সদস্য মো. ইসরাফিল আলম ও বেগম লুৎফুন নেসা খানের লিখিত প্রশ্নের জবাবে অর্থমন্ত্রী এ তথ্য জানান। বৈঠকে স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরী সভাপতিত্ব করেন। অর্থমন্ত্রী সংসদকে আরও জানান, বাংলাদেশ ব্যাংকের সিআইবি ডাটাবেজে সব তফসিলি ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের ঋণখেলাপির সংখ্যা ১ লাখ ৭০ হাজার ৩৯০। তাদের কাছে সরকারের পাওনা ১ লাখ ২ হাজার ৩১৫ কোটি ১৯ লাখ টাকা। মন্ত্রীর দেওয়া তথ্যানুযায়ী ২০১৮ সালে ঋণখেলাপির সংখ্যা বেড়েছে ৫৮ হাজার ৪৩৬। অর্থের পরিমাণ বেড়ে হয়েছে ৪৩ হাজার ২১০ কোটি ১৯ লাখ।

অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল জানান, ২০০৯ সাল থেকে অদ্যাবধি বাংলাদেশের বিভিন্ন ব্যাংক ও লিজিং কোম্পানি থেকে ৫ কোটি টাকার বেশি বিভিন্ন ধরনের ঋণ প্রদান করা হয়েছে। মন্ত্রীর দেওয়া তথ্যানুযায়ী এই শীর্ষ ৩০০ ঋণখেলাপি বিভিন্ন ব্যাংক থেকে ঋণ নিলেও অনেকে ঋণের কোনো টাকাই ফেরত দেননি। এদের ঋণের পরিমাণ ৭০ হাজার ৫৭১ কোটি টাকা। খেলাপি হয়েছে ৫০ হাজার ৯৪২ কোটি টাকা। এর মধ্যে শ্রেণিকৃত হয়েছে ৫২ হাজার ৮৩৭ কোটি টাকার ঋণ। এ ছাড়া ৫ কোটি টাকার ঊর্ধ্বে ঋণখেলাপি ১৪ হাজার ৬১৭ ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের কাছে ঋণ বিতরণ করা হয়েছে ১৭ লাখ ৪১ হাজার ৩৪৮ কোটি টাকা। এর মধ্যে খেলাপি হয়েছে ১ লাখ ১৮৩ কোটি টাকার ঋণ।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/বি

প্রগতি লাইফ ইন্স্যুরেন্সের লভ্যাংশ ঘোষণা

pragatilifeস্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত বিমা খাতের কোম্পানি প্রগতি লাইফ ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেড শেয়ারহোল্ডারদের জন্য ১৫ শতাংশ নগদ ও ১৫ শতাংশ বোনাস লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। কোম্পানি সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

বৃহস্পতিবার অনুষ্ঠিত ৩১ ডিসেম্বর ২০১৮ সালের জন্য এ লভ্যাংশ ঘোষণা করে বিমাটির পরিচালনা বোর্ড।

আগামী ২৫ আগষ্ট বিমাটির বার্ষিক সাধারণ সভা (এজিএম) অনুষ্ঠিত হবে। এ জন্য রেকর্ড ডেট নির্ধারণ করা হয়েছে আগামী ১৭ জুলাই।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এ

সাবসিডিয়ারি প্রতিষ্ঠানের ৭৫ শতাংশ শেয়ার অধিগ্রহণ করবে ইউনাইটেড পাওয়ার

UPGDস্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

সাবসিডিয়ারি প্রতিষ্ঠান লিভিয়াথান গ্লোবাল বাংলাদেশ লিমিটেডের ৭৫ শতাংশ শেয়ার অধিগ্রহণের সিদ্ধান্ত নিয়েছে শেয়ারবাজারে তালিকাভ্রুক্ত ইউনাইটেড পাওয়ার জেনারেশন অ্যান্ড ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

জানা গেছে, ইউনাইটেড পাওয়ার প্রতিটি ১০ টাকা মূল্যে লিভিয়াথান গ্লোবাল বাংলাদেশ লিমিটেডে ৩ লাখ শেয়ার অধিগ্রহণ করবে।

চট্টগ্রামের কর্ণফুলি ইপিজেড এ অবস্থিত লিভিয়াথান গ্লোবার বাংলাদেশের একটি ৫০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ কেন্দ্র রয়েছে। বাংলাদেশ এক্সপোর্ট প্রোসেসিং জোন অথরিটির সাথে ৩০ বছর মেয়াদে চুক্তি রয়েছে প্রতিষ্ঠানটির। যার বাণিজ্যিক উৎপাদন শুরু হবে চলতি বছরের ১ জুন থেকে।

স্টকমার্কেটবিডি /

সংসদে শীর্ষ ৩০০ ঋণখেলাপির তথ্য উপস্থাপন অর্থমন্ত্রীর

Perlamentস্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

জাতীয় সংসদে শীর্ষ ৩০০ ঋণখেলাপির তালিকা প্রকাশ করেছেন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল। একইসঙ্গে ৫ কোটি টাকার বেশি ঋণখেলাপি ১৪ হাজার ৬১৭ ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের তালিকা তুলে ধরেন তিনি।

গতকাল জাতীয় সংসদ অধিবেশনে টেবিলে উপস্থাপিত প্রশ্নোত্তরে সরকারি দলের সদস্য মো. ইসরাফিল আলম ও বেগম লুৎফুন নেসা খানের লিখিত প্রশ্নের জবাবে অর্থমন্ত্রী এ তথ্য জানান।

বৈঠকে স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরী সভাপতিত্ব করেন। অর্থমন্ত্রী সংসদকে আরও জানান, বাংলাদেশ ব্যাংকের সিআইবি ডাটাবেজে সব তফসিলি ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের ঋণখেলাপির সংখ্যা ১ লাখ ৭০ হাজার ৩৯০। তাদের কাছে সরকারের পাওনা ১ লাখ ২ হাজার ৩১৫ কোটি ১৯ লাখ টাকা। মন্ত্রীর দেওয়া তথ্যানুযায়ী ২০১৮ সালে ঋণখেলাপির সংখ্যা বেড়েছে ৫৮ হাজার ৪৩৬। অর্থের পরিমাণ বেড়ে হয়েছে ৪৩ হাজার ২১০ কোটি ১৯ লাখ। অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল জানান, ২০০৯ সাল থেকে অদ্যাবধি বাংলাদেশের বিভিন্ন ব্যাংক ও লিজিং কোম্পানি থেকে ৫ কোটি টাকার বেশি বিভিন্ন ধরনের ঋণ প্রদান করা হয়েছে।

মন্ত্রীর দেওয়া তথ্যানুযায়ী এই শীর্ষ ৩০০ ঋণখেলাপি বিভিন্ন ব্যাংক থেকে ঋণ নিলেও অনেকে ঋণের কোনো টাকাই ফেরত দেননি। এদের ঋণের পরিমাণ ৭০ হাজার ৫৭১ কোটি টাকা। খেলাপি হয়েছে ৫০ হাজার ৯৪২ কোটি টাকা। এর মধ্যে শ্রেণিকৃত হয়েছে ৫২ হাজার ৮৩৭ কোটি টাকার ঋণ। এ ছাড়া ৫ কোটি টাকার ঊর্ধ্বে ঋণখেলাপি ১৪ হাজার ৬১৭ ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের কাছে ঋণ বিতরণ করা হয়েছে ১৭ লাখ ৪১ হাজার ৩৪৮ কোটি টাকা। এর মধ্যে খেলাপি হয়েছে ১ লাখ ১৮৩ কোটি টাকার ঋণ।

শীর্ষ ৩০০ ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের নাম এবং খেলাপি ঋণের পরিমাণ : সামান্নাজ সুপার অয়েল লিমিটেড ১ হাজার ৪৯ কোটি, গ্যালাক্সি সোয়েটার অ্যান্ড ইয়ার্ন ডাইং ৯৮৪ কোটি, রিমেক্স ফুটওয়্যার লিমিটেড ৯৭৬ কোটি, কোয়ান্টাম পাওয়ার সিস্টেম লিমিটেড ৮২৮ কোটি, মাহিন এন্টারপ্রাইজ লিমিটেড ৮২৫ কোটি, রূপালী কম্পোজিট লেদারওয়্যার লিমিটেড ৭৯৮ কোটি, ক্রিসেন্ট লেদার প্রোডাক্টস লিমিটেড ৭৭৬ কোটি, এস এ অয়েল রিফাইনারি লিমিটেড ৭০৭ কোটি, সুপ্রভ কম্পোজিট নিট লিমিটেড ৬১০ কোটি, গ্রামীণ শক্তি ৬০১ কোটি, সুপ্রভ স্পিনিং লিমিটেড ৫৮২ কোটি, কম্পিউটিার সোর্স লিমিটেড ৫৭৫ কোটি, সিমরান কম্পোজিট লিমিটেড ৫৬৪ কোটি, ম্যাক্স স্পিনিং মিলস ৫২৬ কোটি, বেনটেক্স ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড ৫২৩ কোটি, আলফা কম্পোজিট টাওয়েলস লিমিটেড ৫২৩ কোটি, সিদ্দিক ট্রেডার্স ৫১১ কোটি, রুবাইয়া ভেজিটেবল অয়েলস ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড ৫০১ কোটি, রাইজিং স্টিল লিমিটেড ৪৯৫ কোটি, আনোয়ারা স্পিনিং লিমিটেড ৪৭৪ কোটি, সুপ্রভ রোটোর স্পিনিং লিমিটেড ৪৬৫ কোটি, ইয়াছির এন্টারপ্রাইজ ৪৬৪ কোটি, চৌধুরী নিটওয়্যার লিমিটেড ৪৬২ কোটি, রানকা সোয়েল কম্পোজিট টেক্সটাইল লিমিটেড ৪৪৯ কোটি, লেক্সকো লিমিটেড ৪৩৯ কোটি, জাকুয়ার্ড নিটেক্স লিমিটেড ৪৩০ কোটি, ইব্রাহিম টেক্সটাইল মিলস লিমিটেড ৩৭৩ কোটি, ম্যাক ইন্টারন্যাশনাল ৩৭২ কোটি, বাংলালায়ন কমিউনিকেশন্স লিমিটেড ৩৭১ কোটি, বাংলাদেশ সুগার অ্যান্ড ফুড ইন্ডাস্ট্রিজ ৩৫২ কোটি, হলমার্ক ফ্যাশন লিমিটেড ৩৪১ কোটি, পদ্মা পলি কটন নিট ফেব্রিক্স লিমিটেড ৩৩১ কোটি, গ্র্যান্ড ট্রেডিং এন্টারপ্রাইজ লিমিটেড ৩২৪ কোটি, ফেয়ার ট্রেড ফেব্রিক্স লিমিটেড ৩২২ কোটি, গ্রামবাংলা এনপিকে ফার্টিলাইজার অ্যান্ড অ্যাগ্রো ইন্ডাস্ট্রিজ ৩১৮ কোটি, সাহারীজ কম্পোজিট টাওয়েল লিমিটেড ৩১৪ কোটি, ৭বি অ্যাসোসিয়েটস ৩০৯ কোটি, রুলাল সার্ভিসেস ফাউন্ডেশন ৩০৬ কোটি, সুরুজ মিয়া জুট স্পিনিং লিমিটেড ৩০৪ কোটি, ফেয়ার ইয়ার্ন প্রসেসিং লিমিটেড ২৯৬ কোটি, ঢাকা সেন্ট্রাল ইন্টারন্যাশনাল মেডিকেল কলেজ অ্যান্ড হসপিটাল ২৮৬ কোটি, রূপায়ণ হাউজিং স্টেট লিমিটেড ২৮০ কোটি, এস কে স্টিল ২৭১ কোটি, মাবিয়া শিপ ব্রেকার্স ২৭১ কোটি, মুন্নু ফেব্রিক্স লিমিটেড ২৬৭ কোটি, হেল্পলাইন রিসোর্স লিমিটেড ২৫৮ কোটি, দি ঢাকা ডাইং অ্যান্ড ম্যানুফ্যাকচারিং কোম্পানি লিমিটেড ২৫৮ কোটি, বিসমিল্লাহ টাওয়েল লিমিটেড ২৪৪ কোটি, রানকা ডেনিম টেক্সটাইলস মিলস ২২২ কোটি, তানিয়া এন্টারপ্রাইজ ২১২ কোটি, এইচ স্টিল রি-রোলিং মিলস ২০৯ কোটি, কেয়ার স্পেশালাইজড হসপিটাল অ্যান্ড রিসার্চ সেন্টার ২০৪ কোটি, বাংলাদেশ ইন্ডাস্ট্রিয়াল ফিন্যান্স কোম্পানি লিমিটেড ২০১ কোটি, চিটাগাং সিন্ডিকেট ১৯৮ কোটি, টি অ্যান্ড ব্রাদার্স নিট কম্পোজিট লিমিটেড ১৯৭ কোটি, গ্লোব এডিবল অয়েল লিমিটেড ১৯৭ কোটি, এম এইচ গোল্ডেন জুট মিলস লিমিটেড ১৯৪ কোটি, নর্থস এগ লিমিটেড ১৯৪ কোটি, সিম্যাট সিটি জেনারেল ট্রেডিং লিমিটেড ১৯৩ কোটি, ইব্রাহিম কনসোর্টিয়াম লিমিটেড ১৯২ কোটি, লামিসা স্পিনিং লিমিটেড ১৯১ কোটি, অ্যাপেল সিরামিকস প্রাইভেট লিমিটেড ১৮৯ কোটি, আর আই এন্টারপ্রাইজ ১৮৯ কোটি, এম কে শিপ বিল্ডার্স অ্যান্ড স্টিলস লিমিটেড ১৮৫ কোটি, মাহমুদ ফেব্রিক্স অ্যান্ড ফিনিশিং লিমিটেড ১৮৪ কোটি, কটন করপোরেশন ১৮৪ কোটি, এম বি এ গার্মেন্টস অ্যান্ড টেক্সটাইল লিমিটেড ১৮৩ কোটি, সিক্স সিজনস অ্যাপার্টমেন্ট লিমিটেড ১৮৩ কোটি, ন্যাশনালস স্টিল ১৮৩ কোটি, ক্যাপিটাল বোর্ড লিমিটেড ১৮৩ কোটি, ইউনাইটেড এয়ারওয়েজ বিডি লিমিটেড ১৮০ কোটি, করলা করপোরেশন বিডি লিমিটেড ১৭৮ কোটি, এক্সপার টেক লিমিটেড ১৭৬ কোটি, ব্লু ইন্টারন্যাশনাল ১৭৫ কোটি, সাফারি ট্রেডার্স ১৭৪ কোটি, আমাদের বাড়ি লিমিটেড ১৭৩ কোটি, ওয়ালম্যাট ফ্যাশন লিমিটেড ১৭০ কোটি, অ্যাগ্রো ইন্ডাস্ট্রিজ প্রাইভেট লিমিটেড ১৬৮ কোটি, শবমেহের স্পিনিং মিলস লিমিটেড ১৬৮ কোটি, সুপ্রভ মেলেং স্পিনিং মিলস ১৬৭ কোটি, হিমালয়া পেপার্সি অ্যান্ড বোর্ড মিলস ১৬৬ কোটি, লিবার্টি ফ্যাশনসওয়্যার ১৬৪ কোটি, ক্রিসেন্ট ট্যানারিজ লিমিটেড ১৬৩ কোটি, চৌধুরী টাওয়েল ইন্ডাস্ট্রি প্রাইভেট লিমিটেড ১৬৩ কোটি, চৌধুরী লেদার অ্যান্ড কোম্পানি ১৬২ কোটি, ইসলাম ট্রেডিং কনসোর্টিয়াম লিমিটেড ১৫৬ কোটি, অ্যাপেক্স নিট কম্পোজিট লিমিটেড ১৫৬ কোটি, আবদুল্লাহ স্পিনিং মিলস ১৫৫ কোটি, আনোয়ারা মান্নান টেক্সটাইল ১৫৩ কোটি, সাগির অ্যান্ড ব্রাদার্স ১৫৩ কোটি, মাস্টার্ড ট্রেডিং ১৫২ কোটি, ইসলাম ব্রাদার্স অ্যান্ড কোম্পানি ১৫২ কোটি, হিন্দুল ওয়ালি টেক্সটাইল লিমিটেড ১৫২ কোটি, এরিয়ান কেমিক্যালস ১৫১ কোটি, ওয়ান ডেনিম মিলস লিমিটেড ১৫১ কোটি, মুহিব স্পিনিং অ্যান্ড শিপ রিসাইকেলিং ১৫০ কোটি, গোলাব মেটাল কমপ্লেক্স লিমিটেড ১৫০ কোটি, এরশাদ ব্রাদার্স করপোরেশন ১৪৯ কোটি, জালাল অ্যান্ড সন্স ১৪৯ কোটি, বিশ্বাস গার্মেন্টস লিমিটেড ১৪৯ কোটি, সাইদ ফুড লিমিটেড ১৪৫ কোটি, এইচআরসি শিপিং লিমিটেড ১৪৪ কোটি, আলী পেপার্স মিলস লিমিটেড ১৪৩ কোটি, রহমান শিপ ব্রেকার্স লিমিটেড ১৪২ কোটি, ড্রেইজ বাংলা (প্রা.) লিমিটেড ১৪২ কোটি, ফারইস্ট স্টোক অ্যান্ড বন্ডস লিমিটেড ১৩৯ কোটি, ফিবার সাইন লিমিটেড ১৩৮ কোটি, অর্নেট সার্ভিস লিমিটেড ১৩৭ কোটি, মুজিবুর রহমান খান ১৩৬ কোটি, জাহিদ এন্টারপ্রাইজ লিমিটেড ১৩৪ কোটি, তাবাসসুম এন্টারপ্রাইজ ১৩৩ কোটি, অ্যাপেক্স ওয়েবিংস অ্যান্ড ফিনিশিং লিমিটেড ১৩০ কোটি, মিশন ডেভেলপার লিমিটেড ১৩০ কোটি, তালুকদার ইউপিভিসি ফিটিংস ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড ১৩০ কোটি, এনোন নিট টেক্স লিমিটেড ১২৯ কোটি, দি অয়েল-টেক্স লিমিটেড ১২৯ কোটি, ডেলটা সিস্টেমস লিমিটেড ১২৮ কোটি, এফ আর জুট ট্রেডিং ১২৮ কোটি, গ্যাট নিট টেক্স লিমিটেড ১২৮ কোটি, জে ওয়াই বি টেক্স লিমিটেড ১২৮ কোটি, জারা নিট টেক্স লিমিটেড ১২৭ কোটি, সোনালী জুট মিলস ১২৭ কোটি, সামানাজ কনডেন্সড মিল্ক ১২৭ কোটি, ঝুমা এন্টারপ্রাইজ ১২৬ কোটি, রেফকো ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেড ১২৬ কোটি, স্ট্রিগার কম্পোজাইট লিমিটেড ১২৫ কোটি, শফিকুল স্টিল ১২২ কোটি, স্টাইলো ফ্যাশন গামের্›টস লিমিটেড ১২১ কোটি, রাজশাহী সুগার মিলস লিমিটেড ১২১ কোটি, ইমারাল্ড অয়েল লিমিটেড ১২১ কোটি, লাকি শিপ বিল্ডার্স লিমিটেড ১২০ কোটি, মিম এন্টারপ্রাইজ ১২০ কোটি, আল আমীন বেভারেজ ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড ১২০ কোটি, এফ কে নিট টেক্স লিমিটেড ১১৯ কোটি, ম্যাপ পেপার বোর্ড মিলস লিমিটেড ১১৯ কোটি, অটবি লিমিটেড ১১৮ কোটি, হিলফুল ফুজুল সমাজকল্যাণ সংস্থা ১১৮ কোটি, এ কে জুট ট্রেডিং কোম্পানি ১১৭ কোটি, মনোয়ারা ট্রেডিং ১১৭ কোটি, চিটাগাং ইস্পাত ১১৭ কোটি, টেকনো ড্রেসিং অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট লিমিটেড ১১৬ কোটি, আলভি নিট টেক্স লিমিটেড ১১৬ কোটি, এফ আর জুট মিলস লিমিটেড ১১৪ কোটি, টেক্সটাইল ভীরটুসো ১১৪ কোটি, ম্যাক্স শিপ বিল্ডার্স লিমিটেড ১১৪ কোটি, ওয়েস্টার্ন হাউজিং লিমিটেড ১১৩ কোটি, এমবিইসি-পিবিএল-জেভি ১১৩ কোটি, সিমি নিট টেক্স লিমিটেড ১১৩ কোটি, এলাইন অ্যাপারেলস লিমিটেড ১১৩ কোটি, সাইনিং নিট টেক্স লিমিটেড ১১৩ কোটি, প্রফিউশনস টেক্সটাইল লিমিটেড ১১২ কোটি, সাউথ ইস্টার্ন ১১১ কোটি, মা টেক্স ১১১ কোটি, সিদ্দিক অ্যান্ড কোম্পানি লিমিটেড ১১০ কোটি, কনফিডেন্স সুজ লিমিটেড ১০৮ কোটি, আহমেদ মুজতবা লিমিটেড ১০৮ কোটি, শাপলা ফ্লাওয়ার মিলস ১০৮ কোটি, আবদুর রাজ্জাক লিমিটেড ১০৭ কোটি, হাবিব স্টিলস লিমিটেড ১০৬ কোটি, সর্দার অ্যাপারেলস লিমিটেড ১০৬ কোটি, ক্রিয়েটিভ ট্রেডার্স ১০৬ কোটি, ক্রিস্টাল স্টিল অ্যান্ড শিপ ব্রেকিংস ১০৫ কোটি, সুপার সিক্স স্টার শিপ ব্রেকিং ইয়ার্ড ১০৫ কোটি, জেড অ্যান্ড জে ইন্টারন্যাশনাল ১০৫ কোটি, কক্স ডেভেলপার্স লিমিটেড ১০৫ কোটি, এস শিপিংলাইনস ১০৪ কোটি, জবা টেক্সটাইলস লিমিটেড ১০৩ কোটি, সেন্টার ফর অ্যাসিটেড রিপ্রোডাকশন প্রাইভেট লিমিটেড ১০৩ কোটি, বৈতরণী ট্রেডার্স লি. ১০৩ কোটি, শীতল এন্টারপ্রাইজ ১০২ কোটি, প্রাইস ক্লাব জেনারেল ট্রেডিং লিমিটেড ১০২ কোটি, নিউ অটো ডিফাইন ১০২ কোটি, অনিকা এন্টারপ্রাইজ ১০১ কোটি, এআরএসএস এন্টারপ্রাইজ ১০১ কোটি, গোল্ডেন হরাইজন লিমিটেড ১০০ কোটি, জয়পুরহাট সুগার মিলস ১০০ কোটি, ডুসাই হোটেল অ্যান্ড রিসোর্টস লিমিটেড ১০০ কোটি, মোবারক আলী স্পিনিং মিলস লিমিটেড ৯৯ কোটি, কেয়া কসমেটিকস লিমিটেড ৯৯ কোটি, রেজা জুট ট্রেডিং ৯৯ কোটি, আর কে ফুডস লিমিটেড ৯৮ কোটি, ম্যামকো জুট মিল ৯৮ কোটি, আরডেন্ট সিস্টেমস ৯৮ কোটি, টেক্স নিট ইন্টারন্যাশনাল ৯৬ কোটি, বেঞ্চ ইন্ডাস্ট্রিজ বিডি লিমিটেড ৯৬ কোটি, ম্যাস শিপ রিসাইকেলিং ৯৬ কোটি, বাংলাদেশ ড্রেসেস লিমিটেড ৯৬ কোটি, মোহাম্মদ ইলিয়াস ব্রাদার্স প্রাইভেট লিমিটেড ৯৫ কোটি, জয়নব ট্রেডিং কোম্পানি লিমিটেড ৯৫ কোটি, ওয়েসিজ হাইটেক স্পোর্টসওয়্যার ৯৪ কোটি, কেরু অ্যান্ড কোং বিডি লিমিটেড ৯৪ কোটি, ফিয়াজ এন্টারপ্রাইজ ৯৪ কোটি, এখলাস শিপিং মিলস লিমিটেড ৯৩ কোটি, ফাহমি নিটওয়্যার লিমিটেড ৯২ কোটি, জে অ্যান্ড জে ফেব্রিক্স টেক্সটাইল লিমিটেড ৯২ কোটি, আর বি এন্টারপ্রাইজ ৯২ কোটি, অনলাইন প্রপার্টিজ লিমিটেড ৯২ কোটি, ফাহমি ওয়াশিং প্লান্টস ৯০ কোটি, রামিসা ট্রেডিং ৮৯ কোটি, ল্যান্ডমার্ক ফেব্রিক্স লিমিটেড ৮৮ কোটি, এস কে এন্টারপ্রাইজ ৮৮ কোটি, সাফিন শিপিংলাইনস লিমিটেড ৮৮ কোটি, সুপ্রিম জুট অ্যান্ড নিটেক্স লিমিটেড ৮৮ কোটি, ফরচুন স্টিল ৮৭ কোটি, মোস্তফা অয়েল প্রোডাক্টস লিমিটেড ৮৬ কোটি, এম এস হাবিবুল ইসলাম ৮৬ কোটি, মাবিয়া স্টিল কমপ্লেক্স লিমিটেড ৮৬ কোটি, পদ্মা অ্যাগ্রো ট্রেডার্স ৮৬ কোটি, আমান ট্রেডিং করপোরেশন ৮৫ কোটি, পলিমার নিটওয়ার ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড ৮৫ কোটি, ইমারাল্ড অটো ব্রিক্স লিমিটেড ৮৫ কোটি, মেজেস্টিকা হোল্ডিং লিমিটেড ৮৫ কোটি, ওয়াফা এন্টারপ্রাইজ ৮৪ কোটি, দেশবন্ধু সুগার মিলস লিমিটেড ৮৪ কোটি, মনিকা ট্রেডিং ইন্টারন্যাশনাল ৮৩ কোটি, এস এ ট্রেডার্স ৮৩ কোটি, দি এরিস্টোক্রেট অ্যাগ্রো লিমিটেড ৮৩ কোটি, ইউরোপা বেভারেজ অ্যান্ড ফুডস লিমিটেড ৮৩ কোটি, ফ্যাশন ক্রাফট নিটওয়্যার লিমিটেড ৮৩ কোটি, এটলাস গ্রিনপ্যাক লিমিটেড ৮৩ কোটি, ইমারাল্ড স্পেশালাইজড কোল্ড স্টোরেজ লিমিটেড ৮৩ কোটি, শাহনেওয়াজ জুট মিলস প্রাইভেট লিমিটেড ৮২ কোটি, মার লিমিটেড ৮২ কোটি, ড্রেস মি ফ্যাশনস লিমিটেড ৮২ কোটি, মোহাম্মদ ইলিয়াস ব্রাদার্স পয় মেনুপেকচারিং প্লান্ট লিমিটেড ৮১ কোটি, শাহিল ফ্যাশনস লিমিটেড ৮১ কোটি, ফস্টার রিয়েল এস্টেট লিমিটেড ৮১ কোটি, ইমাম ট্রেডার্স ৮১ কোটি, শাহ লিমিটেড ৮০ কোটি, গ্লোব জনকণ্ঠ শিল্প পরিবার লিমিটেড ৮০ কোটি, ফিয়াজ এন্টারপ্রাইজ ৮০ কোটি, এম নূর সুয়েটার্স ৭৯ কোটি, খানসন্স টেক্সটাইলস লিমিটেড ৭৯ কোটি, ঝুমা এন্টারপ্রাইজ ৭৯ কোটি, এন এইচ কে ফেব্রিক্স অ্যান্ড টেক্সটাইল ৭৮ কোটি, গ্রান্ডেউর শিপিংলাইনস লিমিটেড ৭৮ কোটি, এস রিসোর্সেস শিপিংলাইনস লিমিটেড ৭৮ কোটি, নর্থপোল বিডি লিমিটেড ৭৮ কোটি, অ্যাডভান্সড ডেভেলপমেন্ট টেকনোলজিস লিমিটেড ৭৮ কোটি, ইউরোকারস হোল্ডিংস প্রা. লিমিটেড ৭৮ কোটি, এসএফজি শিপিংলাইনস লিমিটেড ৭৭ কোটি, সোলারেন ফাউন্ডেশন ৭৭ কোটি, এটলাস ফুড অ্যান্ড বেভারেজ লিমিটেড ৭৭ কোটি, এম এ এফ নিউজপ্রিন্ট ইনভেস্টমেন্ট লিমিটেড ৭৭ কোটি, ফ্রাস ফাইন্যান্স অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট লিমিটেড ৭৭ কোটি, ইনফরমেশন সলিউশনস লিমিটেড ৭৭ কোটি, বিশ্বাস টেক্সটাইল লিমিটেড ৭৬ কোটি, গ্লোব ইনসেক্টিড ৭৬ কোটি, এশিয়ান ফুড ট্রেডিং অ্যান্ড কোং ৭৬ কোটি, সারিজা অয়েল রিফাইনার লিমিটেড ৭৬ কোটি, উশান নিট বাংলাদেশ ৭৬ কোটি, ব্রাদার্স এন্টারপ্রাইজ ৭৬ কোটি, নাবিল টেক্সটাইল মিলস লিমিটেড ৭৬ কোটি, ঢাকা ডেনিম লিমিটেড ৭৫ কোটি, এম আর শিপিংলাইনস ৭৫ কোটি, এম এম এস বি টেক্সটাইল মিলস লিমিটেড ৭৫ কোটি, বিল্ডট্রেড ইঞ্জিনিয়ারিং লিমিটেড ৭৫ কোটি, কাবির এন্টারপ্রাইজ ৭৫ কোটি, দেশ জুয়েলার্স ৭৪ কোটি, লৌহজং ট্রেড ইন্টারন্যাশনাল লিমিটেড ৭৪ কোটি, বাঁধন ফুড ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড ৭৪ কোটি, ইনফ্রাটেক কনস্ট্রাকশন কোম্পানি ৭৪ কোটি, প্রীতি সুয়েটার্স লিমিটেড ৭৪ কোটি, ওয়েলপেক পলিমারস লিমিটেড ৭৪ কোটি, ঐশী ইন্টারন্যাশনাল ৭৪ কোটি, ফস্টার ট্রেডিং ইন্টারন্যাশনাল লিমিটেড ৭৪ কোটি, সুরমা স্টিল অ্যান্ড স্টিল ট্রেডিং কোং ৭৪ কোটি, ইব্রাহিম কম্পোজিট টেক্সটাইল মিলস লিমিটেড ৭৪ কোটি, নর্থ সাউথ স্পিনিং মিলস লিমিটেড ৭৩ কোটি, ইউসান নিট কম্পোজিট লিমিটেড ৭৩ কোটি, এহসান স্টিল রি-রোলিং মিলস লিমিটেড ৭৩ কোটি, ঢাকা অ্যালুমুনিয়াম ওয়ার্কস লিমিটেড ৭৩ কোটি, শাহাদাত এন্টারপ্রাইজ ৭৩ কোটি, এম কে ট্রেড ইন্টারন্যাশনাল ৭৩ কোটি, হলমার্ক স্পিনিং মিলস লিমিটেড ৭২ কোটি, এজাক্স জুট মিলস লিমিটেড ৭২ কোটি, শাহেদ শিপ ব্রেকিং ৭২ কোটি, রুম্মান অ্যান্ড ব্রাদার্স ৭২ কোটি, রোজবার্গ রাইস মিলস লিমিটেড ৭১ কোটি, এ এস টি বেভারেজ লিমিটেড ৭১ কোটি, মিনটেক্স ফ্যাশন লিমিটেড ৭১ কোটি, রংপুর জুট মিলস ৭১ কোটি, রোজবার্গ ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড ৭১ কোটি, সি পি এম কম্পোজিট নিট প্রাইভেট লিমিটেড ৭০ কোটি, হানজালা টেক্সটাইলস পার্ক লিমিটেড ৭০ কোটি, ইস্টার্ন করপোরেশন ৭০ কোটি, ফিনকোলি অ্যাপারেলস লিমিটেড ৭০ কোটি, জয়েন্ট ট্রেডার্স ৭০ কোটি, ন্যাশনাল আয়রন অ্যান্ড স্টিল ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড ৬৯ কোটি, ইকো ব্রিক্স লিমিটেড ৬৯ কোটি, তালুকদার প্লাস্টিক কোম্পানি লিমিটেড ৬৯ কোটি, বি এন এস ইন্টারন্যাশনাল কোং ৬৯ কোটি, এপোলো ইস্পাত কমপ্লেক্স লিমিটেড ৬৯ কোটি, টেকো প্লাস্ট ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড ৬৯ কোটি, ওশিয়ান শিপিং মিলস লিমিটেড ৬৯ কোটি, ক্ল্যাসিক সাপ্লাইস লিমিটেড ৬৯ কোটি, সৈয়দ ট্রেডার্স ৬৯ কোটি, ওয়েস্টারিয়া টেক্সটাইলস লিমিটেড ৬৯ কোটি, নোবেল কটন স্পিনিং মিলস লিমিটেড ৬৮ কোটি ও আলী এন্টারপ্রাইজের কাছে খেলাপি ঋণের পরিমাণ ৬৮ কোটি টাকা।