সঞ্চয়পত্রের মুনাফার হার কমানো হয়নি

soncoyস্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

জাতীয় সঞ্চয় অধিদপ্তর জানিয়েছে, সঞ্চয়পত্র বা সঞ্চয় স্কিমসমূহের মুনাফার হার কমানো হয়নি। সংস্থাটি আরো বলছে, তারা সঞ্চয়পত্রের বিনিয়োগকারী বা জনসাধারণের স্বার্থকে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিতে অঙ্গীকারবদ্ধ।

সঞ্চয়পত্রসমূহের মুনাফার হার ৫ বছর মেয়াদী সঞ্চয়পত্র ১১ দশমিক ২৮ শতাংশ, ৩ মাস অন্তর মুনাফা ভিত্তিক সঞ্চয়পত্র ১১ দশমিক শূণ্য ৪ শতাংশ, পরিবার সঞ্চয়পত্র ১১ দশমিক ৫২ শতাংশ ও পেনশনার সঞ্চয়পত্র ১১ দশমিক ৭৬ শতাংশ পূর্বের ন্যায় বলবৎ রয়েছে।

এছাড়া অনিবাসী বাংলাদেশীদের জন্য বিদ্যমান ৩ টি বন্ডের মুনাফার হারও কমানো হয়নি অর্থাৎ পূর্ব নির্ধারিত হার ওয়েজ আর্নার ডেভেলপমেন্ট বন্ড: ১২ শতাংশ, ইউ.এস ডলার প্রিমিয়াম বন্ড: ৭ দশমিক ৫ শতাংশ ও ইউ.এস ডলার ইনভেস্টমেন্ট বন্ড : ৬ দশমিক ৫ শতাংশ বলবৎ রয়েছে।

বুধবার জাতীয় সঞ্চয় অধিদপ্তর গণমাধ্যমে পাঠানো এক ব্যাখ্যায় এই তথ্য জানিয়েছে। সংস্থাটির মহাপরিচালক স্বাক্ষরিত ব্যাখ্যায় বলা হয়েছে, সম্প্রতি দেশের বিভিন্ন গণমাধ্যমে সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগে মুনাফার হার কমানোর বিষয়ে যেসব সংবাদ পরিবেশন করা হয়েছে তা বিভ্রান্তিকর ও অসঙ্গতিপূর্ণ তথ্য সম্বলিত। এ ধরনের সংবাদ বিনিয়োগকারী বা সাধারণ জনগণের মধ্যে বিভ্রান্তি তৈরি করছে বলে উল্লেখ করা হয়।

জাতীয় সঞ্চয় অধিদপ্তর বলছে, বিনিয়োগ উৎসাহিত করার জন্য সকল ব্যাংক ঋণের সুদের হার একক অংকে নামিয়ে আনার সরকারি অনুশাসনের ধারাবাহিকতায় গত ১৩ ফেব্রুয়ারি অভ্যন্তরীণ সম্পদ বিভাগ এক প্রজ্ঞাপনের মাধ্যমে জাতীয় সঞ্চয় অধিদপ্তরের নিয়ন্ত্রণাধীন ডাকঘর সঞ্চয় ব্যাংক- সাধারণ হিসাব এবং ডাকঘর সঞ্চয় ব্যাংক- মেয়াদী হিসাব এর মুনাফার হার হ্রাসপূর্বক পুন:নির্ধারণ করা হয়েছে।
পুন:নির্ধারণের হার হলো ডাকঘর সঞ্চয় ব্যাংক সাধারণ হিসাব ৫ শতাংশ, ডাকঘর সঞ্চয় ব্যাংক-মেয়াদী হিসাব ৬ শতাংশ (মেয়াদান্তে), ৬ মাস অন্তর মুনাফা উত্তোলন না করলে ১ম বছরান্তে ৫ শতাংশ, দ্বিতীয় বছরান্তে ৫ দশমিক ৫ শতাংশ ও তৃতীয় বছরান্তে ৬ শতাংশ এবং ৬ মাস অন্তর মুনাফা উত্তোলন করলে ১ম বছরান্তে ৪ শতাংশ, দ্বিতীয় বছরান্তে ৪ দশমিক ৫ শতাংশ ও তৃতীয় বছরান্তে ৫ শতাংশ।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/

আমানত নিয়ে বিভ্রান্ত না হওয়ার আহবান বাংলাদেশ ব্যাংকের

 

bbস্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

প্রস্তাবিত ‘আমানত সুরক্ষা আইন, ২০২০’ নিয়ে গুজবে বিভ্রান্ত বা আতঙ্কিত না হতে সবার প্রতি আহ্বান জানিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক।

আর্থিক প্রতিষ্ঠানে কোনো আমানতকারীর যত টাকাই থাকুক না কেন, এক লাখ টাকার বেশি ফেরত পাবেন না- সোশাল মিডিয়ায় এমন খবর ছড়িয়ে পড়ার পরিপ্রেক্ষিতে বুধবার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তি দিয়ে এই আহ্বান জানানো হয়।

পরে উপস্থিত সাংবাদিকদের ব্রিফও করেন বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র সিরাজুল ইসলাম।

তিনি বলেন, “আমি আমানতকারীদের আশ্বস্ত করছি, আগামী কয়েক বছরের মধ্যে কোনো ব্যাংক বন্ধ হবে না। তাই যে যাই বলুক না কেন, আতঙ্কিত হবেন না।”

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, তফসিলি ব্যাংকের পাশাপাশি আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোকেও আমানত সুরক্ষা আইনের আওতায় আনা হলে এর আমানতকারীরা সুরক্ষিত হবেন।

ব্যাংক আমানত বীমা আইন, ২০০০ অনুসারে কোনো ব্যাংক অবসায়নে বা বন্ধ হয়ে গেলে আমানতকারীদের অর্থ ফেরত দেওয়ার ক্ষেত্রে কভারেজের পরিমাণ ১ লাখ টাকা।

আমানত সুরক্ষা আইনের আওতায় আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোকেও আনার উদ্যোগে সোশাল মিডিয়ায় খবর ছড়ায় যে আর্থিক প্রতিষ্ঠানে যার যত অর্থই থাকুক না কেন, বন্ধ হলে এক লাখ টাকার বেশি ফেরত পাবে না।

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের বিজ্ঞপ্তিতে বিষয়টি ব্যাখ্যা করতে গিয়ে এর ইতিহাসের উপর আলোকপাত করা হয়েছে।

এতে বলা হয়, ১৯৮৪ সালে ‘ব্যাংক ডিপোজিট ইনসুরেন্স অর্ডিন্যান্স ১৯৮৪’ জারি করা হয়। সে অনুযায়ী যে কোনো তফসিলি ব্যাংক অবসায়নের ক্ষেত্রে আমানতকারীদের আমানতের অর্থ ফেরত প্রদানের জন্য কভারেজের পরিমাণ ধার্য হয়েছিল ৬০ হাজার টাকা।

২০০০ সালে ওই অর্ডিন্যান্স রহিত করে ব্যাংক আমানত বীমা আইন, ২০০০ (ব্যাংক ডিপোজিট ইনসুরেন্স অর্ডিন্যান্স ২০০০) প্রবর্তন করা হয়। তখন আমানতকারীদের স্বার্থ আরও সুরক্ষিত করতে কভারেজের পরিমাণ বাড়িয়ে এক লাখ টাকা করা হয়।

কেন্দ্রীয় ব্যাংক বলছে, “ব্যাংক আমানত বীমা আইন, ২০০০ এ একজন আমানতকারীর জন্য ইন্স্যুরেন্স কভারেজের পরিমাণ নির্ধারিত থাকলেও কভারেজের পরিমাণ বৃদ্ধি করার কোনো সুযোগ ছিল না। তবে বর্তমান অর্থনৈতিক প্রেক্ষাপটে তফসিলি ব্যাংকের ন্যায় নন-ব্যাংক আর্থিক প্রতিষ্ঠানসমূহকেও ডিপোজিট ইন্সুরেন্সের আওতায় আনয়ন এবং ডিপোজিট ইন্স্যুরেন্স কভারেজের পরিমাণ বৃদ্ধির লক্ষ্যে সংশ্লিষ্ট ধারা সংযোজনপূর্বক ‘ব্যাংক আমানত বীমা আইন, ২০০০’ সংশোধন করে ‘আমানত সুরক্ষা আইন, ২০২০’ চূড়ান্ত অনুমোদনের জন্য অর্থ মন্ত্রণালয়ের সক্রিয় বিবেচনাধীন রয়েছে।”

প্রস্তাবিত ‘আমানত সুরক্ষা আইন, ২০২০’ তে কভারেজের পরিমাণ সময়ে সময়ে বৃদ্ধি/নির্ধারণ করার ক্ষমতা ট্রাস্টি বোর্ড তথা বাংলাদেশ ব্যাংককে দেওয়া হয়েছে।

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, বিদ্যমান আইনে বাংলাদেশ ব্যাংক কর্তৃক কোন তফসিলি ব্যাংক অবসায়িত ঘোষণা করা হলে অনধিক ১৮০ দিনের মধ্যে আমানতকারীদের প্রাপ্য টাকা আমানত বীমা ট্রাস্ট তহবিল হতে পরিশোধ করা হবে।

এছাড়া, বর্তমান বীমা তহবিলে সংরক্ষিত টাকার পরিমাণ অনুযায়ী ৯২ শতাংশ আমানতকারীর হিসাব সম্পূর্ণ বীমাকৃত। এর বাইরেও, ‘ব্যাংক কোম্পানি আইন, ১৯৯১’ এর ৭৪ ধারা অনুসারে কোনো তফসিলি ব্যাংক অবসায়িত হলে ওই ব্যাংকের সম্পদ হতে সব আমানতকারীর পাওনা পরিশোধের সুস্পষ্ট বিধান রয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ‘আমানত সুরক্ষা আইন, ২০২০’ প্রবর্তনের পর আর্থিক প্রতিষ্ঠানের আমানতকারীরাও এ অধিকার প্রাপ্য হবেন। তাছাড়া কভারেজের পরিমাণ দ্বিগুণ করা সম্ভব হলে প্রায় ৯৬ শতাংশ আমানতকারী সম্পূর্ণ বীমাকৃত হবে।

“উপরন্তু আমানত সুরক্ষা ট্রাষ্ট তহবিলের অর্থ বাংলাদেশ ব্যাংক কর্তৃক সরকারি ট্রেজারি বন্ড খাতে বিনিয়োগ করা হয়ে থাকে এবং উক্ত বিনিয়োগ হতে প্রাপ্ত মুনাফা ও তফসিলি ব্যাংকসমূহ কর্তৃক প্রদত্ত প্রিমিয়ামের মাধ্যমে তহবিলের অর্থ উত্তরোত্তর বৃদ্ধি পাওয়ায় ভবিষ্যতে শুধুমাত্র এই তহবিল হতেই শতভাগ আমানতকারীর আমানত বীমার আওতায় আসবে বলে আশা করা যায়।”

‘আমানত সুরক্ষা আইন, ২০২০’ তে তফসিলি ব্যাংকের পাশাপাশি আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোকেও আমানত সুরক্ষার আওতায় আনার বিষয়টি তুলে ধরে বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, “এমতাবস্থায়, বিভিন্ন মাধ্যমে প্রকাশিত সংবাদ দ্বারা জনগণকে বিভ্রান্ত বা আতঙ্কিত না হওয়ার জন্য অনুরোধ করা যাচ্ছে।”

বিকালে বিজ্ঞপ্তি দেওয়ার পর সন্ধ্যায় ব্রিফিংয়েও একই কথা বলেন সিরাজুল ইসলাম।

তিনি বলেন, “মাত্র ৮ শতাংশ ব্যাংক আমানতকারীর হিসাব বিমাকৃত নয়। অর্থাৎ ৮ শতাংশ আমানতকারী ঝুঁকিতে আছেন। এছাড়া বাকি ৯২ শতাংশ আমানতকারীর হিসাব সম্পূর্ণ বিমাকৃত।”

সিরাজুল ইসলাম বলেন, “কোনো ব্যাংক যদি বন্ধ হয়ে যায়, সেক্ষেত্রে ১৮০ দিনের মধ্যে বাংলাদেশ ব্যাংক আমানতকারীকে এক লাখ টাকা দিয়ে দেবে। বাকি টাকা পরবর্তীতে বন্ধ হওয়া ব্যাংকের সম্পদ বিক্রি করে আমানতকারীকে পরিশোধ করা হবে।”

নতুন আইনে আমানতকারীদের সুরক্ষা বাড়ানো হচ্ছে জানিয়ে তিনি বলেন, “বর্তমান আইনে আমানতকারীরা এক লাখ টাকা পর্যন্ত পাওয়ার নিশ্চয়তা আছে। সংশোধিত আইনে এটি বাড়িয়ে ২ লাখ টাকা করার প্রস্তাব দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক।”

স্টকমার্কেটবিডি.কম/

জাপান রোহিঙ্গাদের জন্য আরো ১ কোটি ৭০ লাখ ডলার দিবে

Japanস্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

কক্সবাজারে অবস্থানরত জোরপূর্বক বাস্তুচ্যুত রোহিঙ্গা এবং স্থানীয় সম্প্রদায়ের জন্য জাপান সরকার বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংস্থার মাধ্যমে আরো ১ কোটি ৭০ লাখ ডলার সহায়তা প্রদান করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।

জাপান দূতাবাসের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে আজ বলা হয়, এই অতিরিক্ত সাহায্যসহ রোহিঙ্গাদের জন্য সহায়তার পরিমান দাঁড়িয়েছে মোট প্রায় ১১ কোটি ২০ লাখ মার্কিন ডলার।
২০১৭ সালের আগস্ট মাসে মিয়ানমারের নাগরিকদের বাংলাদেশে আসার ঢল নামার পর জাপান বিভিন্ন এনজিও ও আন্তর্জাতিক সংস্থার মাধ্যমে প্রায় ৯ কোটি ৫০ লাখ মার্কিন ডলার সহায়তা প্রদান করেছে।

এই সহায়তার মধ্যে রয়েছে রোহিঙ্গা অস্থায়ী শিবিরের স্থান ব্যবস্থাপনা, কমিউনিটি ক্ষমতায়ন, আশ্রয়স্থল উন্নয়ন, শিশু সুরক্ষা, ওয়াশ সুবিধা, চিকিৎসা পরিষেবা ও প্রশিক্ষণ, পরিবেশগত পুনর্বাসন, জীবন দক্ষতা ও জীবিকার উন্নয়ন এবং পুষ্টি উন্নয়ন। সূত্র : বাসস

স্টকমার্কেটবিডি.কম/

শেয়ারবাজারে উন্নয়নে আর্থিক রিপোর্টে স্বচ্ছতা জরুরি : এম খায়রুল হোসেন

khairulস্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

শেয়ারবাজারে উন্নয়নে কোম্পানির আর্থিক রিপোর্টে স্বচ্ছতা জরুরি। এতে উদ্যোক্তা এবং বিনিয়োগকারী উভয় লাভবান হয়। আর আর্থিক বিবরণীতে থাকলে, কার্যকর পরিপক্ষ শেয়ারবাজার গড়ে উঠা সম্ভব নয়।

শেয়ারবাজার বিষয়ক এক সেমিনারে বুধবার বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) চেয়ারম্যান ড. এম খায়রুল হোসেন এসব কথা বলেন। বিএসইসির নিজস্ব অডিটোরিয়ামে এ সেমিনারের বিষয় ছিল ‘ফাইন্যান্সিয়াল স্টেটমেন্টস অ্যানালাইসিস অ্যান্ড ডিটেকশন অব ফ্রড’। অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন বিএসইসির কমিশনার ড. হেলাল উদ্দিন নিজামী, ড. স্বপন কুমার বালা, খোন্দকার কামালুজ্জামান প্রমুখ। সেমিনারে মূলপ্রবন্ধ উপস্থাপন করেন বিএসইসির পরিচালক মো. রেজাউল করিম।

ড. এম খায়রুল হোসেন বলেন, নতুন কর্পোরেট গর্ভন্যান্স কোড অনুযায়ী কোম্পানির মধ্যে অডিট কমিটির প্রধান হবেন একজন স্বাধীন পরিচালক। এছাড়াও চেয়ারম্যান, ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি), প্রধান অর্থ কর্মকর্তা (সিএফও) এবং অডিটরসহ কার কী দায়িত্ব সব কিছু নির্ধারণ করে দেয়া হয়েছে।

তিনি বলেন, আমরা প্রকাশিত তথ্যের (ডিসক্লোজার) ভিত্তিতেই কোম্পানির আইপিও অনুমোদন দিয়ে থাকি। এরপরও সব দোষ কমিশনকে দেয়া হয়। এমনকি সেকেন্ডারি মার্কেটে সূচক কমলেও দোষ হয় কমিশনের। অথচ, আমাদের কোনো বিনিয়োগ নেই। বিএসইসির চেয়ারম্যান বলেন, কমিশনের কাজ হল- কারসাজি হলে চিহ্নিত করে বিচার নিশ্চিত, চাহিদা সরবরাহ ঠিক রাখা এবং কেউ গুজব ছড়ালে, তার বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থায় নেয়া। তারপর মার্কেট ওঠা-নামা করার জন্য আমাদেরকে সমস্ত দোষ দেয়া হয়। নিয়ন্ত্রকসংস্থা হিসাবে আমরা এখানে অসহাত্ববোধ করি।

ড. এম খায়রুল হোসেন বলেন, ‘আমাদের কাজের পরিধি বাংলাদেশ ব্যাংকের চেয়েও অনেক বড়। তারা শুধু ব্যাংক এবং আর্থিক প্রতিষ্ঠান নিয়ে কাজ করে। তাদের সেখানে ৭ থেকে ৮ হাজার লোকবল রয়েছে। অথচ, আমাদের মাত্র ৮৪জন অফিসার। আর পিয়ন ও দারোয়ান নিয়ে আমাদের জনবল ১৬০জন। তিনি বলেন, নিয়ন্ত্রক সংস্থা হিসেবে আমরা একদিকে শক্তিশালী, অন্যদিকে অসহায়। আমরা ব্যাংক এবং অব্যাংক আর্থিক প্রতিষ্ঠান, মার্চেন্ট ব্যাংক, ব্রোকারেজ হাউজ, স্টক এক্সচেঞ্জ, এসেট ম্যানেজমেন্ট, ফার্ম ম্যানেজার এবং ক্রেডিট রেটিং কোম্পানি থেকে শুরু করে শেয়ারবাজারের বাইরের কোম্পানিওস কাভার করতে হয়। তিনি বলেন, আমাদের জনবল কাঠামো চূড়ান্ত পর্যায়ে। কিন্তু এখনো লোকবল নিয়োগ করার পর্যায়ে আমরা পৌঁছাইনি।’

বিএসইসির চেয়ারম্যান বলেন, যখন আমরা আইপিও (প্রাথমিক শেয়ার) অনুমোদন দেই, ইস্যুটা সবার সামনে চলে আসে। এখানে অনেক জাগলারি হয়, সেগুলো যাতে তারা আইপিও আসার আগেই ধরতে পারে, তাতে নিয়ন্ত্রকসংস্থা শক্তিশালী হয়। এতে বিনিয়োগকারীরা উপকৃত হবে এবং শক্তিশালী হবে পুঁজিবাজার। তারমতে, তথ্যে গলদ থাকলে কোনোদিন পরিপক্ষ মার্কেট গড়ে উঠবে না।’

ফাইন্যান্সিয়াল স্টেটমেন্ট অ্যানালাইসিসের ওপর গুরুত্ব দেয়ার বিষয়টি উল্লেখ করে তিনি বলেন, গণমাধ্যমকে প্রাধান্য দিয়ে সভা আয়োজন করেছি। কারণ শেয়ারবাজার এবং অর্থনীতিতে কী ঘটছে এগুলোকে জনগণের সামনে তুলে ধরার সবচেয়ে বড় মাধ্যম হলো সাংবাদিকরা।’

বিনিয়োগকারীদের অবস্থা উল্লেখ করে ড. এম খায়রুল হোসেন বলেন, ‘বিনিয়োগকারী দেখে, এ কোম্পানিটির লভ্যাংশ দেয়ার সক্ষমতা কী। তারা আরেকটা জিনিস দেখবে, তা হলো কোম্পানিটির আয় এবং ক্যাশ ফ্লো। এছাড়া সংশ্লিষ্টখাতের কোম্পানিটির অবস্থা তারা বিবেচনায় নেয়।

অনুষ্ঠানে বিএসইসির নির্বাহী পরিচালক ও বাংলাদেশ একাডেমি অব সিকিউরিটি মার্কেটয়ের (বিএএসএম) মহাপরিচালক মো. মাহবুবুল আলম, বিএসইসির নির্বাহী পরিচালক ফরহাদ আহমেদ, মো. সাইফুর রহমান, বিএসইসির পরিচালক কামরুল আনাম খান, এফআরসির নির্বাহী পরিচালক মোহাম্মদ মহিউদ্দিন আহমেদ, সিডিবিএলের ব্যবস্থাপনা পরিচালক শুভ্রকান্তি চৌধুরী, সিএমজেএফের প্রেসিডেন্ট হাসান ইমাম রুবেল এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ফাইন্যান্স বিভাগের সহকারি অধ্যাপক মোহাম্মদ সালাহউদ্দিন চৌধুরী বক্তব্য রাখেন।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/আর

বেনাপোল বন্দরে ভারতের সাথে আমদানি-রপ্তানি বন্ধ

Benapolস্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

বেনাপোল বন্দর দিয়ে গতকাল মঙ্গলবার (২৫ ফেব্রুয়ারি) সকাল থেকে অনির্দিষ্ট কালের জন্য ভারতের সাথে সব ধরণের আমদানি-রপ্তানি বাণিজ্য বন্ধ রয়েছে। ফলে বন্দর এলাকার দু’পাশে শতাধিক পন্যবাহী ট্রাক দাঁড়িয়ে আছে দুই বন্দরে প্রবেশের অপেক্ষায়। যার অধিকাংশ রপ্তানিমুখী শিল্প প্রতিষ্ঠানের কাঁচামাল ও পচনশীল দ্রব্য। বন্দর এলাকার দু’পাশে সৃষ্টি হয়েছে ভয়াবহ যানজট।

ব্যবসায়ীরা জানায়, ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিএসএফ সদস্যরা বেনাপোল বন্দরের সিএন্ডএফ এজেন্ট স্টাফদের কাগজপত্র ভারতে প্রবেশ করতে না দেওয়ায় গতকাল মঙ্গলবার সকাল থেকে আমদানি-রপ্তানি বন্ধ রয়েছে। তবে কাস্টমসের কর্মকর্তরা আমদানি-রপ্তানি চালু করতে ভারতীয় পেট্রাপোল বন্দরের কাস্টমস কর্মকর্তাদের সাথে যোগাযোগ চালিয়ে যাচ্ছে বলে জানিয়েছে কাস্টমসের কর্মকর্তারা।

বেনাপোল সিএন্ডএফ এজেন্ট কর্মচারী ইউনিয়নের সাধারন সম্পাদক সাজেদুর রহমান জানান, সকালে মালামাল রপ্তানির জন্য কাগজপত্র নিয়ে পেট্রাপোল বন্দরে প্রবেশ করতে গেলে হঠাৎ করে বিএসএফ এর বাধার মুখে পড়ে আমাদের সদস্যরা।

প্রত্যেক কর্মচারীকে বিএসএফের বাধার কারণে ভারতের পেট্রাপোল বন্দরে প্রবেশ করতে পারেনি। যে কারণে মুহুর্তের মধ্যে ভারতের সাথে সব ধরনের আমদানি ও রপ্তানি বন্ধ হয়ে যায়।

বেনাপোল সিএন্ডএফ এসোসিয়েশনের সভাপতি মফিজুর রহমান স্বজন জানান, সকাল থেকে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিএসএফ সিএন্ডএফ কর্মচারীদের পেট্রাপোল বন্দরে ঢুকতে না দেওয়া সকাল থেকে ভারতের সাথে আমাদানি-রপ্তানি বন্ধ রয়েছে। তবে কি কারণে তারা স্টাফদের ভারতে প্রবেশ করতে দিচ্ছে না তা এখনও জানা যায়নি।

বেনাপোল কাস্টমসের কার্গ শাখার সহকারী কমিশনার উত্তম চাকমা জানান, সিএন্ডএফ এজেন্ট কর্মচারীরা যাতে তাড়াতাড়ি ভারতে প্রবেশ করতে পারে সেই চেষ্টা চালানো হচ্ছে।

তবে ধারণা করা হচ্ছে সে দেশে আমেরিকান প্রেসিডেন্ট সফরের কারনে সীমান্ত জুড়ে কঠোর নজরদারীর ফলে বাংলাদেশ থেকে কোন সিএন্ডএফ কর্মচারীকে ভারতে ঢুকতে দিচ্ছে না।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/

শ্রমিকদের কর্মবিরতি, বন্দর ও ডিপোতে কনটেইনার পরিবহন বন্ধ

port-smbdস্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

চট্টগ্রাম বন্দর থেকে বেসরকারি ১৮টি ডিপোতে আমদানি-রপ্তানি পণ্যবাহী কনটেইনার পরিবহন বন্ধ করে দিয়েছেন শ্রমিকেরা। নিয়োগপত্র প্রদানের দাবিতে আজ বুধবার সকাল নয়টা থেকে হঠাৎ করে তাঁরা কনটেইনার পরিবহন বন্ধ করে দেন।

শ্রমিকদের আকস্মিক কর্মবিরতির কারণে ডিপো থেকে রপ্তানি পণ্য বন্দরে নেওয়া যাচ্ছে না। এখন পর্যন্ত রপ্তানি পণ্য ছাড়া কোনো জাহাজ বন্দর ছেড়ে যায়নি। তবে কর্মবিরতি অব্যাহত থাকলে আগামীকাল রপ্তানি পণ্য জাহাজে তুলে দেওয়া যাবে না।

চট্টগ্রামের ১৮টি ডিপো থেকে ৮৯ শতাংশ রপ্তানিপণ্য কনটেইনারে বোঝাই করে বন্দর দিয়ে জাহাজে তুলে দেওয়া হয়। আর ৩৭টি আমদানি পণ্যবাহী কনটেইনার বন্দরের পরিবর্তে ডিপোতে খালাস করা হয়। এসব ডিপো মালিকদের রয়েছে ৮০০টি প্রাইম মুভার ট্রেইলার। এসব গাড়িতেই কনটেইনার আনা-নেওয়া হয়। এই ৮০০ গাড়িই এখন চালাচ্ছেন না শ্রমিকেরা।

বেসরকারি কনটেইনার ডিপো মালিক সমিতি ‘বিকডা’র সচিব রুহুল আমিন সিকদার প্রথম আলোকে বলেন, শ্রমিকদের দাবি নিয়ে আলোচনা চলার মধ্যেই হঠাৎ করেই এই কর্মবিরতি পালন করছেন তাঁরা। এতে আমদানি-রপ্তানিতে নেতিবাচক প্রভাব পড়বে।

বিষয়টি সম্পর্কে জানতে চেয়ে প্রাইম মুভার ট্রেইলার শ্রমিক ইউনিয়নের সভাপতি মো. মাইনুদ্দিনের ফোনে যোগাযোগ করা হলে তিনি ফোন ধরেননি। তবে প্রাইম মুভার ট্রেইলার মালিক সমিতির সভাপতি আবু বকর সিদ্দিক প্রথম আলোকে বলেন, শ্রমিকেরা দাবি নিয়ে এই কর্মসূচি পালন করছেন। প্রাইম মুভার ট্রেইলার মালিকদের সঙ্গে এর সম্পর্ক নেই।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/

  1. গ্রামীণফোন লিমিটেড
  2. ইন্দো বাংলা ফার্মা
  3. ভিএফএস থ্রেডস
  4. ব্র্যাক ব্যাংক
  5. ন্যাশনাল পলিমার
  6. আরডি ফুডস
  7. লাফার্জ হোলসিম
  8. ওরিয়ন ইনফিউশন
  9. স্কয়ার ফার্মা
  10. গোল্ডেন হার্ভেষ্ট এগ্রো লিমিটেড।

লেনদেন স্থিতিশীল খাকলেও সূচকের বড় পতন

DSE_CSE-smbdস্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) দিন শেষে লেনদেনের পরিমাণ আগের দিনের সমান রয়েছে। তবে এদিন সেখানে সূচকের বড় পতন হয়েছে। অন্যদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) লেনদেন বেড়েছে। ডিএসই ও সিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা যায়।

বুধবার ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৬২৭ কোটি ৩৪ লাখ টাকা। গতকাল মঙ্গলবার ডিএসইতে লেনদেন হয় ৬২৯ কোটি ৬৮ লাখ টাকা। এ হিসাবে লেনদেন আগের দিনের চেয়ে আগের দিনের সমান রয়েছে।

এদিন লেনদেন শেষে ডিএসইতে প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ৭২.০৮ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ৪ হাজার ৫৪৯ পয়েন্টে। আর ডিএসই সূচক ৯.৬১ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ১০৬০ পয়েন্টে এবং ডিএস-৩০ সূচক ৩৩.২৬ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ১৫১৭ পয়েন্টে।

ডিএসইতে আজ ৩৫৬ কোম্পানি ও মিউচুয়াল ফান্ডের শেয়ারের লেনদেন হয়। এর মধ্যে ৮৪টির শেয়ারের দর বেড়েছে, কমেছে ২২৬টির। আর দর অপরিবর্তিত আছে ৪৬টির দর।

দিন শেষে ডিএসইতে লেনদেনের শীর্ষ তালিকায় রয়েছে –গ্রামীণফোন লিমিটেড, ইন্দো বাংলা ফার্মা, ভিএফএস থ্রেডস, ব্র্যাক ব্যাংক, ন্যাশনাল পলিমার, আরডি ফুডস, লাফার্জ হোলসিম, ওরিয়ন ইনফিউশন, স্কয়ার ফার্মা ও গোল্ডেন হার্ভেষ্ট এগ্রো লিমিটেড।

এদিকে বুধবার দিনশেষে দেশের অপর বাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সিএসইর সার্বিক সূচক সিএএসপিআই ১৯২ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ১৩ হাজার ৯৯৫ পয়েন্টে।

সিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ২৫০ কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ড। এর মধ্যে দর বেড়েছে ৮৭টির, কমেছে ১৩৭টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৬টির শেয়ার দর।

এদিন সিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৩৩ কোটি ৪০ লাখ টাকা। গতকাল মঙ্গলবার সেখানে লেনদেন হয়েছে ২১ কোটি ৬৫ লাখ টাকা।

সেখানে লেনদেনের শীর্ষ রয়েছে বিডিকম অনলাইন ও মার্কেন্টাইল ইন্স্যূরেন্স লিমিটেড।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/বি/জেড

বিকেএমইএর রপ্তানি উন্নয়ন তহবিলের ঋণসীমা বাড়ল

bkmeaস্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

রপ্তানি উন্নয়ন তহবিল (ইডিএফ) থেকে নিটওয়্যার উৎপাদনকারী এবং রপ্তানিকারকদের জন্য ঋণের সীমা দেড় কোটি ডলার থেকে বাড়িয়ে দুই কোটি ডলার করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক।

গতকাল মঙ্গলবার এ বিষয়ে একটি প্রজ্ঞাপন জারি করে বাংলাদেশ ব্যাংক। প্রজ্ঞাপনটি বৈদেশিক মুদ্রা লেনদেনকারী ব্যাংকগুলোর প্রধান নির্বাহীদের কাছে পাঠিয়েছে।

প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, বাংলাদেশ নিটওয়্যার ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যান্ড এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশনের (বিকেএমইএ) সদস্যেরা এখন থেকে ইডিএফ থেকে কাঁচামাল ও যন্ত্রাংশ সংগ্রহের জন্য ২ কোটি ডলার পর্যন্ত ঋণ পাবে। বৈদেশিক মুদ্রা লেনদেনকারী (এডি) ব্যাংক শাখার মাধ্যমে গ্রাহককে আবেদন করে এ ঋণ নিতে হবে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম

পিকে হালদারসহ ২০ জনের ব্যাংক হিসাব ও পাসপোর্ট জব্দের আদেশ বহাল

courtস্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

ইন্টারন্যাশনাল লিজিং অ্যান্ড ফাইন্যান্স সার্ভিস লিমিটেডের অর্থ পাচারের ঘটনায় এনআরবি গ্লোবাল ব্যাংক ও রিলায়েন্স ফাইন্যান্স লিমিটেডের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) প্রশান্ত কুমার হালদারসহ ২০ জনের ব্যাংক হিসাব ও পাসপোর্ট জব্দের হাইকোর্টের আদেশ বহাল রেখেছেন আপিল বিভাগ।

বুধবার প্রধান বিচারপতির নেতৃত্বাধীন আপিল বেঞ্চ ইন্টারন্যাশনাল লিজিং অ্যান্ড ফাইন্যান্স সার্ভিস লিমিটেডের আবেদন খারিজ করে আদেশ দেন।

আদালতে রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন অ্যাটর্নি জেনারেল মাহবুবে আলম। বাংলাদেশ ব্যাংকের পক্ষে ছিলেন ব্যারিস্টার তানজিব উল আলম।

ইন্টারন্যাশনাল লিজিং অ্যান্ড ফাইন্যান্স সার্ভিস লিমিটেডের পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী আহসানুল করিম।
আহসানুল করিম বলেন, কোম্পানিটির পরিচালকদের ব্যাংক হিসাব-পাসপোর্ট জব্দ, খোন্দকার ইব্রাহিম খালেদকে নিয়োগসহ হাইকোর্টের অন্তবর্তীকালীন আদেশকে করে চ্যালেঞ্জ আপিল বিভাগে আবেদন করা হয়েছে। সেটার শুনানি হয়েছে এবং আপিল বিভাগ এটা ডিসমিসড করেছেন।

এরপর দাঁড়ালো যে হাইকোর্টের অন্তর্বর্তীকালীন আদেশ বহাল রয়েছে।

ব্যারিস্টার তানজীব উল আলম বলেন, হাইকোর্টের আদেশ বলবৎ রয়েছে। আদেশ মতো খোন্দকার ইব্রাহিম খালেদ দুইটা বোর্ড মিটিং করেছেন। বাংলাদেশ ব্যাংকও অনুমতি দিয়েছেন। এখন খোন্দকার ইব্রাহিম খালেদের পরবর্তী পদক্ষেপ নির্ভর করবে বাংলাদেশ ব্যাংক কি করবে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/