আইডিএলসিকে দেশের বেস্ট ইনভেস্টমেন্টস ব্যাংক হিসেবে স্বীকৃতি

idlcস্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

আইডিএলসি ইনভেস্টমেন্টস লিমিটেডকে “ইউরোমানি অ্যাওয়ার্ডস ফর এক্সিলেন্স ২০২০: বেস্ট ইনভেস্টমেন্ট ব্যাংক” হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া হয়েছে।

আইডিএলসি ইনভেস্টমেন্টেস এর যুগপোযোগী অফার, সুশাসন, প্রতিযোগীদের তুলনায় শক্তিশালী আর্থিক অবস্থান, বিভিন্ন ব্যাবসা সফল চুক্তি এবং বিনিয়োগ, স্থানীয় এবং আন্তর্জাতিক গ্রাহকদের জন্য বিভিন্ন সময় উপযোগী ও উদ্ভাবনী সমাধান এই স্বীকৃতি পাওয়ার অন্যতম কারণ হিসেবে বিবেচিত হয়েছে।

এই কৃতিত্বের প্রশংসা করে, আইডিএলসি ফাইন্যান্স এর সিইও এবং ব্যবস্থাপনা পরিচালক আরিফ খান বলেন, “আইডিএলসির মূল চালিকা শক্তি হলো পরিবর্তনশীল পরিস্থিতির সাথে কৌশলগত পরিবর্তন আনা এবং সমাজে টেকসই ও সুদূরপ্রসারী প্রভাব তৈরী করা। পর পর তৃতীয়বারের মতো এই পুরষ্কার অর্জন এটাই প্রমান করে যে আইডিএলসি ইনভেস্টমেন্টসই বাংলাদেশের সেরা মার্চেন্ট ব্যাংক।”

১৯৯২ সালে প্রতিষ্ঠিত, “ইউরোমানি অ্যাওয়ার্ডস ফর এক্সিলেন্স” বিশ্বব্যাপী ব্যাংকিং শিল্পে প্রথম সারির একটি পুরস্কার। আইডিএলসি ২০১৮ এবং ২০১৯ সালেও এই পুরস্কার অর্জন করে এবং এ বছরেরটি সহ এটি তাদের টানা তৃতীয় বারের মতো অর্জন।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এমএ

রিপাবলিক ইন্স্যূরেন্সের নগদ ও বোনাস লভ্যাংশ ঘোষণা

republic-smbdস্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত বিমা খাতের কোম্পানি রিপাবলিক ইন্স্যূরেন্স কোম্পানি লিমিটেডের পরিচালনা বোর্ড শেয়ারহোল্ডারদের জন্য ৭ শতাংশ নগদ ও ৭ শতাংশ বোনাস লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। কোম্পানি সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

সূত্র জানায়, ৩১ ডিসেম্বর ২০১৯ পর্যন্ত সমাপ্ত অর্থবছরের আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা শেষে এই লভ্যাংশ দিয়েছে বিমাটি।

এ বছর বিমাটির শেয়ার প্রতি আয় করেছে ২.০২ টাকা। ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত বিমাটির শেয়ার প্রতি সম্পদের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ১৫.৪৯ টাকা।

আগামী ৩ সেপ্টেম্বর বিমাটির বার্ষিক সাধারণ সভা (এজিএম) অনুষ্ঠিত হবে। আর রেকর্ড ডেট নির্ধারণ হয়েছে ১০ আগষ্ট।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/ইএসএ

‘ওয়ালটন শেয়ারবাজারকে নতুন মাত্রায় নিয়ে যাবে’

Walton-Sharebazar Picস্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

শেয়ারবাজারের ওপর বিনিয়োগকারীদের আস্থা এমনই তলানিতে নেমেছে, যা এ মুহূর্তে কেবল ওয়ালটনই ফিরিয়ে আনতে পারে। বিনিয়োগকারীরা প্রত্যাশা করছেন, ওয়ালটন শেয়ারবাজারের জন্য আশার আলো হয়ে দেখা দেবে।

আগামী ৪ থেকে ৫ বছরের মধ্যে ওয়ালটন শেয়ারবাজারকে নতুন মাত্রায় নিয়ে যাবে বলে মন্তব্য করেছেন প্রাইম ব্যাংক সিকিউরিটিজের চিফ বিজনেস অপারেশন (সিবিও) কাজী আহসান হাবিব। সম্প্রতি শেয়ারবাজারের উন্নয়ন ও স্থিতিশীলতা আনতে ভালো কোম্পানির ভূমিকা নিয়ে আলাপকালে তিনি এ মন্তব্য করেন।

কাজী আহসান হাবিব বলেন, এক সময় গ্রামীণফোনকে নিয়ে অনেকেই বাজে মন্তব্য করেছিলেন। তবে তালিকাভুক্তির পর গ্রামীণফোন শেয়ারবাজারকে ধীরে ধীরে সামনের দিকে এগিয়ে নিয়ে গেছে। বিনিয়োগকারীদের মাঝে আশার আলো ছড়িয়েছে। তেমনিভাবে ওয়ালটন এখনও দেশীয় কোম্পানি হিসেবে রয়েছে। তবে ভবিষ্যতে ওয়ালটন যদি আন্তর্জাতিক কোম্পানিতে রূপান্তর হতে পারে, তাহলে বিনিয়োগকারীদের আস্থা বৃদ্ধিতে আরও সক্ষম হবে।

তিনি বলেন, ক্যাপিটাল মার্কেটে ২০০৩ থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত শেয়ারবাজারকে দাঁড় করেছিল কিছু ব্যাংক। তারপর ২০০৯ থেকে ২০১১ সাল পর্যন্ত পুঁজিবাজারে কাণ্ডারির ভূমিকা পালন করেছিল গ্রামীণফোন। আর ২০২০ সাল পরবর্তী ৪ থেকে ৫ বছর ওয়ালটন শেয়ারবাজারের উন্নয়নে ব্যাপক ভূমিকা রাখবে। ওয়ালটনের তেমন কোনো ঋণ নেই। সে হিসেবে একটি ভালো স্টকের ক্রাইটেরিয়া ফুলফিল করছে তারা।

কাজী আহসান হাবিব আরও বলেন, ওয়ালটন যে সময়ে শেয়ারবাজারে আসছে, যে সময় লো ইন্টারেস্ট রেট বিরাজ করছে। এ সময়ই দেশে ইন্ডাস্ট্রিয়ালাইজেশন হবে। আর সেখানে মূখ্য ভূমিকা পালন করবে ওয়ালটন। আর ওয়ালটনের দেখাদেখি আরও অনেক উদ্যোক্তা প্রতিষ্ঠান শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্তির জন্য এগিয়ে আসবে বলে আশা করছি। ওয়ালটনের সাবস্ক্রিপশন আগামী মাসে শুরু হচ্ছে। কোম্পানিটির সাবক্রিপশন খারাপ হওয়ার সুযোগ নেই বলে মনে করছি।

প্রাইম ব্যাংক সিকিউরিটিজের এই সিবিও বলেন, যুগের পরম্পরায় ওয়ালটন আধুনিক প্রযুক্তিগত ভাবে রূপান্তরিত হয়েছে। এ ধারাবাহিকতা অব্যাহত রাখলে সেদিন বেশি দূরে নয়, যখন সারা বিশ্ব বুঝবে ওয়ালটন মানে বাংলাদেশ। গত ১৫ বছর ধরে এ ধারাবাহিকতা অব্যাহত রেখেছে ওয়ালটন। এ কারণে ওয়ালটন সারা বিশ্বের এত কোম্পানিগুলোর মধ্যে হারিয়ে যায়নি। এক সময় ওয়ালটন ওয়ার্ল্ডের লিডিং কোম্পানিগুলোর মতোই স্থান দখল করে নেবে।

শেয়ারবাজারের এ বিশেষজ্ঞ বলেন, প্রত্যেক দেশেই একটি সিম্বল বা কাণ্ডারি প্রোডাক্ট থাকে। আমার মতে, বাংলাদেশের সিম্বল প্রোডাক্ট ওয়ালটন। পৃথিবীর যেকোনও দেশে স্যামস্যাংকে বলা হয়ে থাকে দক্ষিণ কোরিয়ার কোম্পানি, ডেকোকে বলা হয় তুরস্কের কোম্পানি। ঠিক একইভাবে ওয়ালটনের প্রোডাক্ট দেখলেই বলা হয় এটা বাংলাদেশি কোম্পানি। ওয়ালটন হাঁটিহাঁটি পা, পা করে বড় হয়েছে। ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষের অদম্য মোটিভেশন না থাকলে কোম্পানিকে এ পর্যন্ত আনা সম্ভব হতো না। ওয়ালটন মনে-প্রণে দেশের কথা ভাবে বলেই এ পর্যায়ে আসতে পেরেছে।

গ্রাহকদের আস্থা বৃদ্ধি প্রসঙ্গে তিনি বলেন, আগামীতে গ্রাহকদের আস্থা বৃদ্ধিতে ওয়ালটনকে অত্যাধুনিক ই-প্ল্যাটফর্ম তৈরি করা উচিত। কারণ সামনের দিনগুলো ই-প্ল্যাটফর্মের যুগ। তাই ই-প্ল্যাটফর্ম শক্তিশালী হলে ওয়ালটনের ব্যাপ্তি আরো বাড়বে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/

ডিএসইতে পিই রেশিও বেড়েছে ০.৫৫ শতাংশ

PE-300x197স্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

বিদায়ী সপ্তাহে প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) সার্বিক মূল্য আয় অনুপাত (পিই রেশিও) ০.৫৫ শতাংশ বেড়েছে। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

জানা গেছে, গত সপ্তাহের শুরুতে ডিএসইর পিই ছিল ১০.৯০ পয়েন্টে। যা সপ্তাহ শেষে ১০.৯৬ পয়েন্টে অবস্থান করছে। অর্থাৎ সপ্তাহের ব্যবধানে পিই রেশিও ০.০৬ পয়েন্ট বা ০.৫৫ শতাংশ বেড়েছে।

সপ্তাহ শেষে ব্যাংক খাতের পিই রেশিও অবস্থান করছে ৬.৬৯ পয়েন্টে। এছাড়া তথ্যপ্রযুক্তি খাতের ১৪.১৮ পয়েন্টে, বস্ত্র খাতের ১৩.৪১ পয়েন্টে, ওষুধ ও রসায়ন খাতের ১৬.৮৯ পয়েন্টে, প্রকৌশল খাতের ১৩.৩৮ পয়েন্টে, বীমা খাতের ১১.৫৭ পয়েন্টে, বিবিধ খাতের ১৯.৮৯ পয়েন্টে, খাদ্য খাতের ৭.৫৩ পয়েন্টে, চামড়া খাতের ২১.৮৭ পয়েন্টে, সিমেন্ট খাতের ২৬.০১ পয়েন্টে, বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতের ১০.২২ পয়েন্টে, আর্থিক খাতের ২০.৬৮ পয়েন্টে, ভ্রমণ ও অবকাশ খাতের ৩০.৯০ পয়েন্টে, পেপার খাতের ৪৪.০৮ পয়েন্টে, টেলিযোগাযোগ খাতের ৯.৩৯ পয়েন্টে, সেবা ও আবাসন খাতের ১১.১৭ পয়েন্টে, সিরামিক খাতের ২০.৩১ পয়েন্টে এবং পাট খাতের পিই ৩০.২৩ পয়েন্টে অবস্থান করছে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/

ডিএসইতে সাপ্তাহিক লেনদেন বেড়েছে ৬০ শতাংশ

DSE_CSE-smbdস্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

সর্বশেষ সপ্তাহে প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) লেনদেন ৬০.৩৩ শতাংশ বেড়েছে। এসময় সূচক ও বাজার মূলধন বেড়েছে। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

গত সপ্তাহের প্রথম দিন ডিএসইতে বাজার মূলধন ছিল ৩ লাখ ১৫ হাজার কোটি টাকা আর সপ্তাহের শেষ দিনে এই মূলধন দাঁড়িয়েছে ৩ লাখ ১৫ হাজার ৪৭৭ কোটি টাকা। এই হিসাবে গত সপ্তাহে ডিএসইতে মূলধন বেড়েছে ০.১৫ শতাংশ।

জানা গেছে, বিদায়ী সপ্তাহে ৫ কার্যদিবসে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেন হয়েছে ১,৫০৮ কোটি ৪ লাখ টাকার। আগের সপ্তাহের ৪ দিনের লেনদেন হয়েছিল ৯৪০ কোটি ৫৬ লাখ টাকার। অর্থাৎ সপ্তাহের ব্যবধানে ডিএসইতে লেনদেন ৬০.৩৩ শতাংশ বেড়েছে।

ডিএসইতে সর্বশেষ সপ্তাহে গড় লেনদেন হয়েছে ৩০১ কোটি ৬০ লাখ টাকার লেনদেন হয়েছে। যা আগের সপ্তাহ থেকে ৬০.৩৩ শতাংশ বেশি। আগের সপ্তাহে লেনদেন হয়েছিল ১৮৮ কোটি ১২ লাখ টাকার উপরে।

বিদায়ী সপ্তাহে ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ৭.৫৫ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৪ হাজার ৬৯ পয়েন্টে। আর ডিএসই-৩০ সূচক ০.৬১ পয়েন্ট কমে দাঁড়িয়েছে ১৩৬৮ পয়েন্টে। তবে শরিয়াহ সূচক ৬.৮৫ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৯৪৫ পয়েন্টে।

ডিএসইতে গত সপ্তাহে ৩৬০টি প্রতিষ্ঠান লেনদেনে অংশ নিয়েছে। প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে শেয়ার দর বেড়েছে ৭৯টির, কমেছে ১০০টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ১৭৯টির শেয়ার ও ইউনিট দর। আর ২টি শেয়ারের কোনো লেনদেন হয়নি।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/জেড/এম