পাওনা ২৬৫ কোটি টাকার আন্দোলনে পাট ব্যবসায়ীরা

yyyyyyyyyyyyস্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

গত চার অর্থবছরে রাষ্ট্রায়ত্ত পাটকলে সরবরাহ করা কাঁচা পাটের দাম বাবদ বাংলাদেশ জুট মিলস করপোরেশনের (বিজেএমসি) কাছে ‘বকেয়া থাকা’ ২৬৫ কোটি টাকা আদায়ে ‘কঠোর’ আন্দোলনের ঘোষণা দিয়েছে বাংলাদেশ পাট ব্যবসায়ী সমিতি।

সমিতির আহ্বায়ক শামীম আহমেদ মোড়ল রবিবার জাতীয় প্রেসক্লাবে এক সংবাদ সম্মেলনে বলেন, ২০১৬-১৭ থেকে ২০১৯-২০ অর্থবছর পর্যন্ত রাষ্ট্রায়ত্ত জুট মিলগুলোর কাছে পাট ব্যবসায়ী ও চাষিদের বকেয়া পাওনার পরিমাণ ২৬৫ কোটি টাকায় দাঁড়িয়েছে।

“আমরা যারা রাষ্ট্রায়ত্ব জুট মিলে পাট সরবরাহ করেছি, তাদের মধ্যে অধিকাংশ এজেন্সিতে প্রান্তিক চাষিরাও রয়েছেন। আমরা যারা মিল ঘাটে পাট সরবরাহ করেছি, তাদের মধ্যে অধিকাংশ ব্যবসায়ী ব্যাংকের কাছে ঋণগ্রস্ত।”

পাওনা টাকা না পাওয়ায় অর্থসঙ্কটে ব্যবসা বন্ধ হওয়ার উপক্রম হয়েছে জানিয়ে শামীম বলেন, “পাশাপাশি ব্যাংক ঋণ ও বিভিন্ন মোকামে ক্ষুদ্র পাট ব্যবসায়ীদের বকেয়া পাওনার চাপে আমরা দিশেহারা।”

সরবরাহ করা এই পাট থেকে উৎপাদিত পণ্য বিক্রি করে বিজেএমসি তাদের কর্মকর্তা, কর্মচারী ও শ্রমিকদের মজুরি এবং অন্যান্য খরচ মিটিয়ে এলেও কাঁচা পাট সরবরাহকারীদের বকেয়া পরিশোধের বিষয়ে ‘উদাসিনতা’ দেখিয়ে আসছে বলে অভিযোগ করা হয় সংবাদ সম্মেলনে।

এ পরিস্থিতিতে পাট ব্যবসায়ীরা সঙ্কটে পড়েছেন জানিয়ে গত ২০ জুলাই প্রধানমন্ত্রী বরাবর স্মারককলিপিও পেশ করেছিলেন সংগঠনের নেতারা।

আগামী মঙ্গলবার সকাল থেকে ঢাকায় বিজেএমসির প্রধান কার্যালয়ের সামনে অবস্থান নেওয়ার ঘোষণা করেছেন সমিতির নেতারা।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/

দুবাই রুটে টিকিটের সংকট স্বীকার করলো মন্ত্রণালয়

bimanস্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

সংযুক্ত আরব আমিরাতের দুবাই ও আবুধাবি রুটে টিকিট সংকট রয়েছে বলে স্বীকার করেছে বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়। দেশটির সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ সেপ্টেম্বর মাসের শিডিউল না দেওয়া ও ২৪০ জনের বেশি যাত্রী পরিবহন না করার বাধ্যবাধকতা থাকায় দুবাই-আবুধাবি রুটে টিকিট সংকট তৈরি হয়েছে বলেও জানানো হয়েছে।

রবিবার (১৬ আগস্ট) মন্ত্রণালয়ের পাঠানো প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

এতে বলা হয়, কোভিড-১৯ এর কারণে পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে স্বাস্থ্যবিধি অনুসরণ করে বিমানের ফ্লাইট পরিচালনা করার বাধ্যবাধকতা রয়েছে। উপরন্তু দুবাই ও আবুধাবিগামী কোনো ফ্লাইটে ২৪০ জনের বেশি যাত্রী পরিবহন না করার ব্যাপারে সংযুক্ত আরব আমিরাত কর্তৃপক্ষের নির্দেশনা রয়েছে। এই নির্দেশনার কারণে বিমানের বোয়িং-৭৭৭ উড়োজাহাজে ৪১৯ জন ও বোয়িং- ৭৮৭-৮ এ ২৭১ জন যাত্রী পরিবহনের সুযোগ থাকলেও তা করা যাচ্ছে না।

এছাড়াও আবুধাবিতে উড়োজাহাজ পরিচালনার জন্য আবুধাবি কর্তৃপক্ষ সেপ্টেম্বর মাসের শিডিউল এখনো পর্যন্ত না দেওয়ায় বর্তমানে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের ঢাকা-আবুধাবি-ঢাকা রুটে পরিচালিত ফ্লাইটের সেপ্টেম্বর মাসের টিকিট বিক্রি করা যাচ্ছে না। শিডিউল অনুমোদনের কার্যক্রম প্রক্রিয়াধীন। এসব কারণে বর্তমানে ঢাকা-দুবাই ও ঢাকা-আবুধাবি রুটে টিকিটের কিছুটা সংকট দেখা দিয়েছে।

এ পরিস্থিতিতে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনস সিদ্ধান্ত নিয়েছে, ঢাকা-দুবাই ও ঢাকা-আবুধাবি রুটে যেসব যাত্রী আগে ফিরতি টিকিট করার পরও কোভিড-১৯ এর কারণে তখন যেতে পারেননি, আগে তাদের টিকিট দেওয়া হবে। ফিরতি টিকিট রি-ইস্যু করার জন্য কোনো যাত্রীকে অতিরিক্ত কোনো টাকা দিতে হবে না। ফিরতি টিকিট রি-ইস্যু করা সম্পন্ন হওয়ার পরই কেবল নতুন করে টিকিট বিক্রি শুরু করা হবে। এছাড়াও আবুধাবি রুটের সেপ্টেম্বর মাসের শিডিউল আবুধাবি কর্তৃপক্ষ অনুমোদন হওয়া মাত্রই সেপ্টেম্বর মাসের টিকিট বিক্রি করা শুরু হবে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/

রিজেন্ট টেক্সটাইলের ৩য় প্রান্তিকের প্রতিবেদন প্রকাশ

logo-regentস্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত বস্ত্র শিল্প খাতের কোম্পানি রিজেন্ট টেক্সটাইল মিলস লিমিটেডের তৃতীয় প্রান্তিকের আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। কোম্পানি সূত্রে তথ্য জানা গেছে।

আর্থিক প্রতিবেদন সূত্রে জানা যায়, এই প্রান্তিকে (জানু-মার্চ, ২০) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.১৪ টাকা। আর (জুলাই ১৯-মার্চ, ২০) এ ৯ মাসে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.৩৪ টাকা।

এ সময়ে কোম্পানির শেয়ার প্রতি প্রকৃত সম্পদের মূল্য (এনএভি) দাঁড়িয়েছে ২৯.১১ টাকা। যা ২০১৯ সালের ৩০ জুন ছিল ৩০.২১ টাকা।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/কেএ

জিডিপি প্রবৃদ্ধি এখন রাজনৈতিক সংখ্যা পরিণত হয়েছে : সিপিডি

cpdস্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

বাংলাদেশের পরিসংখ্যান বিশ্বাসযোগ্যতা হারিয়েছে এবং জিপিডির প্রবৃদ্ধি এখন একটা রাজনৈতিক সংখ্যায় পরিণত হয়েছে। এজন্য পরিসংখ্যানের সঠিক চিত্র তুলে ধরতে একটি স্বাধীন কমিশন গঠনের দাবি জানিয়েছে সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি)।

রবিবার ‘২০১৯-২০ অর্থবছরে জিডিপি প্রবৃদ্ধির প্রাথমিক হিসাব : সিপিডির প্রতিক্রিয়া’ শীর্ষক এক ভার্চুয়াল মিডিয়া ব্রিফিংয়ে এ অভিমত দিয়েছে বেসরকারি গবেষণা সংস্থাটি।

বিবিএস থেকে ২০১৯-২০ অর্থবছরে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৫ দশমিক ২৪ শতাংশ অর্জিত হয়েছে বলে তথ্য প্রকাশ করা হয়েছে। তবে এর আগে সিপিডির পক্ষ থেকে পূর্বাভাস দেয়া হয় ২০১৯-২০ অর্থবছরে জিডিপির প্রবৃদ্ধি ২ দশমিক ৫ শতাংশ হতে পারে। অর্থাৎ সিপিডি যে পূর্বাভাস দেয় সরকারি হিসাবে জিডিপির প্রবৃদ্ধি তার দ্বিগুণের বেশি হয়েছে।

এর পরিপ্রেক্ষিতেই রোববার ভার্চুয়ালে মিডিয়া ব্রিফিংয়ে আসে সিপিডি। এই মিডিয়া ব্রিফিংয়ে সিপিডির পক্ষ থেকে জিডিপির বিভিন্ন দুর্বলতার দিক তুলে ধরেন প্রতিষ্ঠানটির রিসার্চ ফেলো তৌফিকুল ইসলাম খান।

এর ওপর ভিত্তি করে সিপিডির নির্বাহী পরিচালক ফাহমিদা খাতুন বলেন, ‘জিডিপির প্রবৃদ্ধির যে তথ্য তুলে ধরা হয়েছে, সেখানে তিনটি গুরুত্বপূর্ণ সমস্যা রয়েছে। এগুলো হচ্ছে- হিসাব পদ্ধতির মধ্যে অন্তর্নিহিত দুর্বলতা রয়েছে। কারণ আমরা দেখছি, এখানে অর্থবছরের প্রথম ৯ মাসের ভিত্তিতে এই হিসাবটি করা হয়েছে। ফলে পরবর্তী তিন মাসে অর্থনীতির কী হলো তার কোনো তথ্য পাওয়া যায় না।’ ‘দ্বিতীয় বিষয় হলো-অনেক গুরুত্বপূর্ণ তথ্য হালনাগাদ নয়। তার মানে নিয়মিতভাবে সেই তথ্যগুলো আহরণ করা হয় না। অনেক তথ্য অনেক পুরোনো, তার ভিত্তিতে একটা প্রাক্কলন করা হয়েছে’, বলেন ফাহমিদা।

তৃতীয় গুরুত্বপূর্ণ সমস্যার বিষয়ে সিডিপির নির্বাহী পরিচালক বলেন, ‘অর্থবছরের প্রথম ৯ মাসের ভিত্তিতে জিডিপির হিসাব করা হয়েছে। এই অর্থবছরে বাংলাদেশের এবং সারা পৃথিবীতে অর্থনীতিতে করোনার যে প্রভাব পড়েছে, সেই প্রভাবটা একটা ঐতিহাসিক। এটার প্রভাব সর্বব্যাপী। এ প্রভাবটা কিন্তু আমরা জিডিপির হিসাবের মধ্যে তুলে ধরতে পারলাম না।’

তিনি বলেন, আমাদের দেশে মার্চ মাস থেকে করোনা শনাক্ত হয়েছে। এরপর থেকে লকডাউন দেয়া হয়েছে। সুতরাং অর্থনীতিতে এর প্রভাবটা শেষ প্রান্তিকে এসে বেশি বোঝা যায়।

প্রবৃদ্ধি নিয়ে একটা মোহ সৃষ্টি হয়েছে উল্লেখ করে ফাহমিদা খাতুন বলেন, এই মোহ সৃষ্টি হওয়ার কারণ প্রবৃদ্ধি রাজনৈতিকভাবেও ব্যবহার করা হয়েছে। অর্থনীতির প্রবৃদ্ধি শুধু একটা সংখ্যা নয়, এর পেছনে অনেক তাৎপর্য রয়েছে। যেমন মানুষের ওপর প্রভাব, নীতিমালার ক্ষেত্রে প্রভাব। কিন্তু এখন আমরা দেখছি, এটা একটা রাজনৈতিক সংখ্যায় পরিণত হয়েছে।

তিনি বলেন, প্রবৃদ্ধির সুফল যদি সবাই না পায়, প্রবৃদ্ধির ফলে যদি কর্মসংস্থা সৃষ্টি না হয়, দারিদ্র্য না কমে, বৈষম্য না কমে, তাহলে সেই প্রবৃদ্ধি কোনো ধরনের অন্তর্ভুক্তমূলক হয় না। সুতরাং এ সংখ্য দিয়ে যদি আমরা আমাদের সাফল্য দেখাতে চাই, তাহলে তা কোন কাজের হবে না।

সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তরে সিপিডির সম্মানীয় ফেলো মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, ‘আমরা ধরে নিচ্ছি এবং বিবিএস যে কথা বলছে, সেটাই ধরে নিচ্ছি। এটা হলো ২০১৯ সালের জুলাই থেকে ২০২০ সালের জুন অর্থবছরে ২০১৮-১৯ অর্থবছরের তুলনায় প্রবৃদ্ধি কত হয়েছে। বিবিএসই বলেছে, ৫ দশমিক ২৪ শতাংশ বৃদ্ধি হয়েছে। যেহেতু চতুর্থ প্রান্তিকে আমাদের একটা নেগেটিভ অবস্থা ছিল, সুতরাং প্রবৃদ্ধির তো প্রশ্নই আসে না। এটা আমরা চ্যালেঞ্জ করতে পারি। কেউ যদি বলে চতুর্থ প্রান্তিকে, গত বছরের চতুর্থ প্রান্তিকর তুলনায় প্রবৃদ্ধি হয়েছে।

তিনি বলেন, আমরা দেখেছি, জুলাই-মার্চে (২০১৯ সালের জুলাই থেকে চলতি বছরের মার্চ পর্যন্ত) একমাত্র রেমিট্যান্স ছাড়া আমদানি, উৎপাদন, বেসরকারি খাতের ঋণ, ব্যক্তিখাতের বিনিয়োগ সবগুলো মিলিয়ে জুলাই-মার্চেই অর্থনীতিতে একটা শ্লোথ গতি দেখছিলাম। তারপর যোগ হয়েছে চতুর্থ প্রান্তিক। যেখানে প্রবৃদ্ধির তো প্রশ্নই আসে না। সবকিছু বিবেচনায় নিয়ে আমরা বলছি ৫ দশমিক ২৪ শতাংশ প্রবৃদ্ধি বাস্তবতার সঙ্গে মিল খাচ্ছে না।

আরেক প্রশ্নের উত্তরে গবেষণা পরিচালক ড. খন্দকার গোলাম মোয়াজ্জেম বলেন, সরকারের যে পরিসংখ্যানগুলো দেয়া হয়েছে সেগুলো এবং সরকার অন্যান্য যে কার্যক্রম নিচ্ছে তার সঙ্গে মিলিয়ে আমরা তথ্যের বিশ্বাসযোগ্যতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছি।

তিনি বলেন, ‘৫ দশমিক ২৪ শতাংশ প্রবৃদ্ধি সরকারের এই হিসাব যদি ঠিক থাকে, তাহলে কিন্তু মাথাপিছু আয় যেটি সরকার বলছে, ২০৬৪ ডলার হয়েছে এবং সেই ভিত্তিতে আপনি অনুমান করতে পারেন, বিভিন্ন সংস্থা যে হারে দারিদ্র্য বাড়ার কথা বলছে, সেহারে বাড়ার কথা নয়। অথবা নতুন দারিদ্র্য সৃষ্টি হওয়ার যে কথা বলা হচ্ছে, সেটাও হওয়ার কথা নয়। যেহেতু যথেষ্ট মাত্রই প্রবৃদ্ধি হয়েছে। তাহলে তো সামাজিক নিরাপত্তা বৃদ্ধির জন্য সরকারের এত বড় উদ্যোগ নেয়ার প্রয়োজন পড়ে না, সরকারের তথ্য-উপাত্ত যদি আমরা বিশ্বাসযোগ্যমাত্রাই ধরে নিই।’

‘সিপিডির পক্ষ থেকে আমরা বলছি, দারিদ্র্যের হার ৩৫ শতাংশ পর্যন্ত উন্নীত হতে পারে। সরকারও কিন্তু দারিদ্র্য বিমোচনের জন্য বিভিন্ন কর্মসূচি নিয়েছে। যদি এই মাত্রায় প্রবৃদ্ধি হয় তাহলে তো এমন কর্মসূচি নেয়ার প্রয়োজন পড়ে না’-যোগ করেন খন্দকার গোলাম মোয়াজ্জেম।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/

পূরবী জেনারেল ইন্স্যূরেন্সের বোর্ড সভা ২০ আগষ্ট

purabi-smbdস্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত বিমা খাতের কোম্পানি পূরবী জেনারেল ইন্স্যূরেন্স কোম্পানি লিমিটেড দ্বিতীয় প্রান্তিক বোর্ড সভা আগামী ২০ আগষ্ট আহবান করা হয়েছে। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (লিস্টিং) রেজুলেশন ২০১৫ এর ১৬(১) ধারা অনুযায়ী, এই বোর্ড সভায় বিমাটির ৩০ জুন শেষ হওয়া ২০২০ সালের ২য় প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত এই আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করা হবে।

এদিন বেলা ৫টায় রাজধানীতে নিজস্ব অফিসে অনুষ্ঠিত এ সভায় বিমাটির ২য় প্রান্তিকের ইপিএস ও ন্যাভসহ অন্যান্য আর্থিক তথ্য শেয়ারহোল্ডারদের জানিয়ে দেওয়া হবে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এম

  1. বেক্সিমকো ফার্মা
  2. বেক্সিমকো লিমিটেড
  3. ব্র্যাক ব্যাংক
  4. স্কয়ার ফার্মা
  5. সোনার বাংলা ইন্স্যূরেন্স
  6. সাসিট পাওয়ার কোম্পানি
  7. নাহি এলুমিনাম কম্পোজিট
  8. এসকে ট্রিমস
  9. বাংলাদেশ সাবমেরিন ক্যাবলস
  10. রিপাবলিক ইন্স্যূরেন্স লিমিটেড।

ডিএসইতে ১৩৫১ ও সিএসইতে ৪৬ কোটি টাকার লেনদেন

DSE_CSE-smbdস্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেন ১৩৫১ কোটি টাকা ছাড়িয়েছে। এদিন দিনশেষে সেখানে সূচকের বড় উত্থান হয়েছে। আর চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) সূচক ও লেনদেন বড় উত্থান হয়েছে। ডিএসই ও সিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা যায়।

রবিবার লেনদেন শেষে ডিএসইতে প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ১৫৬.১৬ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান বেড়ে ৪৮৫৯ পয়েন্টে। আর ডিএসই শরিয়াহ সূচক ২১.৪২ বেড়ে অবস্থান করছে ১০৯৯ পয়েন্টে এবং ডিএস-৩০ সূচক ৪৫.৫৮ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১৬৩৯ পয়েন্টে।

এদিন লেনদেন হয়েছে ১৩৫১ কোটি ৩৩ লাখ টাকা। গত বৃহস্পতিবার লেনদেনের পরিমাণ ছিল ১২০৭ কোটি ৭৭ লাখ টাকা।

ডিএসইতে আজ ৩৫৪টি কোম্পানি ও মিউচুয়াল ফান্ডের শেয়ারের লেনদেন হয়। এর মধ্যে ৩০১টির শেয়ারের দর বেড়েছে, কমেছে ৪২টির। আর দর অপরিবর্তিত আছে ১১টির।

এদিন ডিএসইতে লেনদেনে এগিয়ে থাকা ১০টি কোম্পানি হলো- বেক্সিমকো ফার্মা, বেক্সিমকো লিমিটেড, ব্র্যাক ব্যাংক, স্কয়ার ফার্মা, সোনার বাংলা ইন্স্যূরেন্স, সাসিট পাওয়ার কোম্পানি, নাহি এলুমিনাম কম্পোজিট, এসকে ট্রিমস, বাংলাদেশ সাবমেরিন ক্যাবলস ও ইন্স্যূরেন্স লিমিটেড।

অন্যদিকে দেশের অপর বাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) ব্রড ইনডেক্স ৪৯৪ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১৩ হাজার ৮৫৫ পয়েন্টে।

দিনভর লেনদেন হওয়া ২৯৬টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ২৫১টির, কমেছে ২৫টির ও দর অপরিবর্তিত রয়েছে ২০টির।

এদিন সিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৪৬ কোটি ৯ লাখ টাকা। গত বৃহস্পতিবার সেখানে লেনদেন ৩৫ কোটি ৯ লাখ টাকার হয়েছিল।

দিনশেষে সিএসইতে লেনদেনের শীর্ষে রয়েছে আইএফআইসি ব্যাংক ও বারাকা পাওয়ার লিমিটেড।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/

এসিআই মটরসে বিদেশি বিনিয়োগের সিদ্ধান্ত

aciস্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক:

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি এসিআই লিমিটেড সহযোগী প্রতিষ্ঠান এসিআই মটরসে বিদেশি বিনিয়োগ করবে।
ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

সূত্র জানায়, কোম্পানিটি এসিআই মটরসে ১,২৬০,০০০,৩৬০ টাকা বা (ওয়ান বিলিয়ন টু হান্ড্রেড সিক্সটি মিলিয়ন থ্রি হানড্রেড অ্যান্ড সিক্সটি) ২৩ লাখ ৩৩ হাজার ৩৩৪টি কনভারটেবল নন-কিউমুলেটিভ প্রিফারেন্স শেয়ারে বিনিয়োগ করবে। ৪৪০ টাকা প্রিমিয়াম সহ প্রতি শেয়ারের মূল্য হবে ১০০ টাকা।

এসিআই সহযোগী প্রতিষ্ঠান এসিআই মটরসে শেয়ার সাবিসস্ক্রিপশনের জন্য খসড়া চুক্তি অনুমোদন করেছে।

চুক্তি অনুযায়ী, বাংলাদেশ ম্যানেজড অ্যাকাউন্ট সি.ভি এফএমও এর একটি সীমিত পার্টনারশীপ (নেদারল্যান্ডস ফিন্যান্সিয়ারিংস-ম্যাটসচাপ্পিজ জেওর ও এনটিউইকলেইলজেনল্যান্ড এন.ভি) এসডিআই পিটিই নেদারল্যান্ডসের আইনে অন্তভুক্ত একটি প্রতিষ্ঠান। এটি সিঙ্গাপুরের আইনে প্রতিষ্টিত একটি সংস্থা।

এসিআই মটোরসের বিদ্যমান উৎপাদন সুবিধা ব্যবসায়ে বৃদ্ধি এবং প্রসারণের জন্য ব্যবহার হবে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এম.

এশিয়ার টাইগার সন্ধানী ফান্ডের নো ডেভিডেন্ট ঘোষণা

no-dividenedস্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত মিউচুয়াল ফান্ড খাতের কোম্পানি এশিয়ার টাইগার সন্ধানী লাইফ গ্রোথ ফান্ড লিমিটেডের ট্রাষ্টি বোর্ড শেয়ারহোল্ডারদের জন্য নো ডিভিডেন্ট ঘোষণা করেছে। ফান্ড সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

সূত্র জানায়, সম্প্রতি অনুষ্ঠিত ট্রাষ্টি সভায় ৩১ ডিসেম্বর ২০১৯ পর্যন্ত সমাপ্ত অর্থবছরের আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা শেষে এ সিদ্ধান্ত নেয় ফান্ডটি।

এ বছর ফান্ডটির ইউনিট প্রতি লোকসান হয়েছে ১.৬৯ টাকা। আর ইউনিট প্রতি সম্পদের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ১০.৯৭ টাকা।

স্টকমার্কেটবিডি/এম.

এশিয়া ইন্স্যূরেন্সের শেয়ার কিনবে বে-লিজিং

asiaস্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক:

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত বিমা খাতের কোম্পানি এশিয়া ইন্স্যূরেন্স কোম্পানি লিমিটেডের এক করপোরেট পরিচালক শেয়ার ক্রয়ের ঘোষণা দিয়েছে। ডিএসই’র ওয়েবসাইটে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

বে-লিজিং এন্ড ইনভেষ্টমেন্ট নামে বিমাটির এই পরিচালক ৮ লাখ শেয়ার চলমান বাজার দরে ক্রয়ের আগ্রহ প্রকাশ করেছে।

ঘোষণার পর ৩০ দিনের মধ্যে উল্লেখিত পরিমাণ শেয়ার ক্রয় করা হবে বলে বিমাটির পক্ষ থেকে জানানো হয়।

এ পরিচালক এসব শেয়ার চলমান বাজার দরে পাবলিক মার্কেট হতে ক্রয় করবে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এম.