সপ্তাহ জুড়ে দর বৃদ্ধির শীর্ষে ডমিনেজ স্টিল

স্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক:

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সাপ্তাহিক শেয়ার দর বৃদ্ধির শীর্ষ তালিকায় উঠে এসেছে ডমিনেজ স্টিল বিল্ডিং সিস্টেমস লিমিটেড। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

ডিএসইর তথ্যমতে, গত সপ্তাহে কোম্পানির দর বেড়েছে ৫৯ দশমিক ৫৬ শতাংশ। শেয়ারটি সর্বমোট ১ কোটি ৬৮ লাখ ২৮ হাজার টাকা লেনদেন করে। যা গড়ে প্রতিদিন ৩৩ লাখ ৬৫ হাজার ৬০০ টাকা।

তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে থাকা ইউনিলিভার কনজুমার কেয়ার লিমিটেড দর বেড়েছে ২৭ দশমিক ৫২ শতাংশ। শেয়ারটি সর্বমোট ২০ কোটি ৮০ লাখ ৪০ হাজার টাকা লেনদেন করে। যা গড়ে প্রতিদিন ৪ কোটি ১৬ লাখ ৮ হাজার টাকা।

তালিকায় তৃতীয় স্থানে ফরচুন সুজ লিমিটেডের দর বেড়েছে ২৫ দশমিক ৪৩ শতাংশ। শেয়ারটি সর্বমোট ৯৬ কোটি ৭১ লাখ ৫০ হাজার টাকা লেনদেন করে। যা গড়ে প্রতিদিন ১৯ কোটি ৩৪ লাখ ৩০ হাজার টাকা।

তালিকার অন্যান্য কোম্পানিগুলোর মধ্যে– রূপালী ইন্স্যুরেন্সের ২২ দশমিক ৭১ শতাংশ, ফাইন ফুডের ২০ দশমিক ৯৩ শতাংশ, একটিভ ফাইন কেমিক্যালয়ের ১৮ দশমিক ৩১ শতাংশ, মাকসনম স্পিনিং মিলসের ১৭ দশমিক ৬৫ শতাংশ, রিপাবলিক ইন্স্যুরেন্সের ১৫ দশমিক ৪৪ শতাংশ, মিরাকেল ইন্ডাস্টিজ লিমিটেডের ১৫ দশমিক ১৫ শতাংশ এবং আফতাব অটোমোবাইল লিমিটেডের দর ১৮ দশমিক ৩৯ শতাংশ দর বেড়েছে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/

আরও ১২ বছর এলডিসি সুবিধা চায় বাংলাদেশ

স্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

এলডিসি থেকে উত্তরণের পরও রপ্তানিতে শুল্ক্কমুক্ত সুবিধা ১২ বছর অব্যাহত রাখার প্রস্তাব করে বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থায় (ডব্লিউটিও) চিঠি দিয়েছে বাংলাদেশসহ স্বল্পোন্নত দেশগুলোর সংগঠন এলডিসি গ্রুপ। একই সঙ্গে বাণিজ্য সুবিধা একসঙ্গে বাতিল না করে ধাপে ধাপে বাতিল করার প্রস্তাব করা হয়েছে। এ ছাড়া ওষুধ শিল্পে মেধাস্বত্ব আইন পালন থেকে অব্যাহতি পূর্ণ মেয়াদ ভোগ করার প্রস্তাব করেছে এই গ্রুপ। বাণিজ্য মন্ত্রণালয় সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। সম্প্রতি এসব প্রস্তাব দিয়েছে এলডিসি গ্রুপ।

চিঠিতে চলমান করোনাভাইরাস পরিস্থিতিতে এলডিসি থেকে উত্তরণের অপেক্ষায় থাকা দেশগুলোর অর্থনৈতিকভাবে দুর্বল হওয়ার চিত্র তুলে ধরা হয়েছে। ডব্লিউটিওর আগামী মন্ত্রী পর্যায়ের বৈঠকে এসব বিষয়ে আলোচনা ও সিদ্ধান্ত হতে পারে। নিয়ম অনুযায়ী এলডিসি থেকে বের হওয়ার পর বাণিজ্য সুবিধা বাতিল হয়ে যায়। শুধু ইউরোপীয় ইউনিয়ন ও তুরস্ক উত্তরণের পর এলডিসিকে অতিরিক্ত তিন বছর বাণিজ্য সুবিধা দিয়ে থাকে। এলডিসি গ্রুপের প্রস্তাব কার্যকর হলে ২০৩৬ সাল পর্যন্ত বাণিজ্য সুবিধা ভোগ করতে পারবে বাংলাদেশ। ২০২৪ সালে বাংলাদেশের এলডিসি থেকে বের হওয়ার কথা।

বাণিজ্য সচিব মো. জাফর উদ্দিন এ বিষয়ে বলেন, উন্নয়নশীল দেশে উত্তরণের পরও বাণিজ্য সুবিধাসহ এলডিসির জন্য বিদ্যমান সুবিধা যাতে ভোগ করা যায়, সে জন্য ডব্লিউটিওর মন্ত্রী পর্যায়ের বৈঠকে লিখিত প্রস্তাব পাঠিয়েছে বাংলাদেশসহ অন্য এলডিসিগুলো। তিনি বলেন, উন্নয়নশীল দেশে উত্তরণের পর বাণিজ্য সুবিধা বাতিল হলে বাংলাদেশের রপ্তানি কমে যাওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। ওই ক্ষতি পুষিয়ে নিতে বিভিন্ন দেশের সঙ্গে এফটিএ করাসহ পণ্য ও রপ্তানি বাজার বহুমুখীকরণের নানা উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।

বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের ডব্লিউটিও সেলের মহাপরিচালক মো. হাফিজুর রহমান সমকালকে বলেন, এলডিসি থেকে বের হওয়ার পর আরও ১২ বছর বিদ্যমান শুল্ক্কমুক্ত রপ্তানি সুবিধা বহাল রাখার প্রস্তাব করা হয়েছে এবং বিভিন্ন সুবিধা একসঙ্গে বাতিল না করে পর্যায়ক্রমে বাতিল করার কথা বলেছে। তিনি বলেন, এলডিসিগুলোর জন্য সার্ভিস ওয়েভার সুবিধা ২০৩০ সাল পর্যন্ত বহাল আছে। এ সুবিধাও পূর্ণ মেয়াদে ভোগ করার প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে।

ডব্লিউটিওতে পাঠানো চিঠিতে বলা হয়েছে, ইতোমধ্যে এলডিসি থেকে উত্তরণ করেছে- এমন দেশগুলোর বাণিজ্য ও উন্নয়নে অনেক চ্যালেঞ্জ রয়েছে। এলডিসি থেকে উত্তরণের পর একটি দেশ আন্তর্জাতিক অনেক সহায়তা হারায়, যা দেশটির আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে প্রভাব রাখে। ফলে এ ধরনের সুবিধা হঠাৎ করেই বন্ধ করে দেওয়া ঠিক হবে না। যে দেশ এলডিসি থেকে বের হচ্ছে, তার চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় সহযোগিতা দরকার।

করোনাভাইরাস পরিস্থিতি বিষয়ে চিঠিতে বলা হয়েছে, এই মহামারির কারণে দেশগুলোর কর্মসংস্থান, আয় ও সঞ্চয় কমে গেছে। অর্থনীতিতে দুর্বলতা বেড়েছে। জাতীয় আয় কমছে। কিছু এলডিসি এ অবস্থায় উত্তরণের সিদ্ধান্ত থেকে সরে আসতে পারে। আর যারা উত্তরণ নেবে, তাদের পাশে দাঁড়ানো জরুরি। সূত্র : সমকাল

স্টকমার্কেটবিডি.কম/

ওয়ালটন এমপিএলের জার্সি-লোগো উন্মোচন

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

ময়মনসিংহের ক্রিকেট ঐতিহ্যে প্রাণ ফেরাতে শুরু হচ্ছে ‘ওয়ালটন ময়মনসিংহ প্রিমিয়ার লিগ (এমপিএল)’। প্রথমবারের মতো আয়োজিত এ টুর্নামেন্টে পৃষ্ঠপোষকতা করেছে ক্রীড়াবান্ধব প্রতিষ্ঠান ওয়ালটন। জাতীয় ও স্থানীয় ক্রিকেটার নিয়ে আয়োজিত হচ্ছে টুর্নামেন্টটি।

শুক্রবার ময়মনসিংহের মুকুল নিকেতন উচ্চ বিদ্যালয় হলরুমে টুর্নামেন্টে দলগুলোর পরিচিতি ও জার্সি লোগো উন্মোচন করা হয়। অনুষ্ঠিত হয় প্লেয়ার্স ড্রাফটও। লোগো উন্মোচন করেন জাতীয় দলের সাবেক অধিনায়ক হাবিবুল বাশার সুমন। অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন ওয়ালটনের ফাস্ট সিনিয়র এডিশনাল ডিরেক্টর মিল্টন আহমেদ ও টুর্নামেন্ট চেয়ারম্যান মারুফ খান পাঠান।

ময়মনসিংহ মাস্টার্স ক্রিকেট অ্যাসোসিয়েশন (এমএমসিএ)-এর আয়োজনে আগামী ২১ ডিসেম্বর শুরু হবে এই টুর্নামেন্ট। পাঁচদিনের টুর্নামেন্টের সব খেলা হবে সার্কিট হাউজ মাঠে। মুজিব শতবর্ষের বিশেষ আয়োজন হবে ১০০ বলের নতুন ফরম্যাটে।

দলগুলো হলো ময়মনসিংহ টাইগার, ময়মনসিংহ ঈগল, ময়মনসিংহ রাইডার্স, ময়মনসিংহ সিক্সারস, ময়মনসিংহ ওয়ারিয়র্স ও ময়মনসিংহ থান্ডার। ছয় দল দুই গ্রুপে ভাগ হয়ে অংশ নেবে। গ্রুপ পর্বের খেলা শেষে ২৪ ডিসেম্বর সেমিফাইনাল ও ২৫ ডিসেম্বর হবে ফাইনাল। প্রতিযোগিতায় ম্যাচ হবে নয়টি। দুইটি সেমিফাইনাল ও একটি ফাইনাল দেখানো হবে টি স্পোর্টস চ্যানেলে।

ড্রাফটের মাধ্যমে ছয় দল বেছে নিয়েছে তাদের স্কোয়াড। প্রত্যেক দলে দুইজন করে জাতীয় তারকা খেলবেন। আর স্থানীয় ৬৫ জন ক্রিকেটারকে দল পেয়েছেন।
ময়মনসিংহের মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ, মোসাদ্দেক হোসেন সৈকত, শুভাগত হোম, রাকিবুল হাসানরা খেলছেন এই টুর্নামেন্টে। ঢাকা থেকে আরও আসবেন সাবেক অধিনায়ক মোহাম্মদ আশরাফুল, নাসির হোসেন, ইলিয়াস সানি, আরাফাত সানি।

এ ছাড়া যুব বিশ্বকাপ জয়ী দলের অধিনায়ক আকবর আলী, বিশ্বকাপ জয়ী দলের সদস্য তানজিদ হাসান তামিম, পারভেজ হোসেন ইমন ও তৌহিদ হৃদয়।
এমন টুর্নামেন্টে পৃষ্ঠপোষকতা করার জন্য ওয়ালটনকে ধন্যবাদ জানিয়ে হাবিবুল বাশার বলেন, ‘ওয়ালটন সবসময় ক্রিকেটের পাশে থাকে। যে কোন খেলায় স্পন্সর একটি বড় বিষয়। সেক্ষেত্রে বাংলাদেশের ক্রীড়া অঙ্গনে ওয়ালটনের সহযোগিতা নি:সন্দেহে প্রশংসনীয়। এই টুর্নামেন্ট সফল হবে সেই প্রত্যাশা রাখি। এটা একটা ভালো উদ্যোগ, আয়োজকদের ধন্যবাদ জানান।’

ময়মনসিংহের ক্রিকেট ঐতিহ্যে প্রাণ ফেরাতে শুরু হচ্ছে ‘ওয়ালটন ময়মনসিংহ প্রিমিয়ার লিগ (এমপিএল)’। প্রথমবারের মতো আয়োজিত এ টুর্নামেন্টে পৃষ্ঠপোষকতা করেছে ক্রীড়াবান্ধব প্রতিষ্ঠান ওয়ালটন। জাতীয় ও স্থানীয় ক্রিকেটার নিয়ে আয়োজিত হচ্ছে টুর্নামেন্টটি।

ময়মনসিংহের ক্রিকেট এগিয়ে নিতে এই টুর্নামেন্টের মধ্য দিয়ে মাঠে নামছেন মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ। সঙ্গে থাকবেন মোসাদ্দেক হোসেন, শুভাগত হোম, শাহরিয়ার নাফিস ও আশরাফুলরা। পাশে পাচ্ছেন যুব বিশ্বকাপজয়ী পাঁচ ক্রিকেটার আকবর আলী, পারভেজ হোসেন ইমন, তানজিদ হাসান তামিম, রাকিবুল হাসান ও তৌহিদ হৃদয়দের।
শুক্রবার ময়মনসিংহের মুকুল নিকেতন উচ্চ বিদ্যালয় হলরুমে টুর্নামেন্টে দলগুলোর পরিচিতি ও জার্সি লোগো উন্মোচন করা হয়। অনুষ্ঠিত হয় প্লেয়ার্স ড্রাফটও। লোগো উন্মোচন করেন জাতীয় দলের সাবেক অধিনায়ক হাবিবুল বাশার সুমন।

অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন ওয়ালটনের ফাস্ট সিনিয়র এডিশনাল ডিরেক্টর মিল্টন আহমেদ ও টুর্নামেন্ট চেয়ারম্যান মারুফ খান পাঠান। ময়মনসিংহ মাস্টার্স ক্রিকেট অ্যাসোসিয়েশন (এমএমসিএ)-এর আয়োজনে আগামী ২১ ডিসেম্বর শুরু হবে এই টুর্নামেন্ট। পাঁচদিনের টুর্নামেন্টের সব খেলা হবে সার্কিট হাউজ মাঠে। মুজিব শতবর্ষের বিশেষ আয়োজন হবে ১০০ বলের নতুন ফরম্যাটে।

দলগুলো হলো ময়মনসিংহ টাইগার্স, ময়মনসিংহ ঈগল, ময়মনসিংহ রাইডার্স, ময়মনসিংহ সিক্সার্স, ময়মনসিংহ ওয়ারিয়র্স ও ময়মনসিংহ থান্ডার। ছয় দল দুই গ্রুপে ভাগ হয়ে অংশ নেবে। গ্রুপ পর্বের খেলা শেষে ২৪ ডিসেম্বর সেমিফাইনাল ও ২৫ ডিসেম্বর হবে ফাইনাল। প্রতিযোগিতায় ম্যাচ হবে নয়টি। দুইটি সেমিফাইনাল ও একটি ফাইনাল দেখানো হবে টি স্পোর্টস চ্যানেলে। ড্রাফটের মাধ্যমে ছয় দল বেছে নিয়েছে তাদের স্কোয়াড। প্রত্যেক দলে দুইজন করে জাতীয় তারকা খেলবেন। আর স্থানীয় ৬৫ জন ক্রিকেটারকে দল পেয়েছেন। এমন টুর্নামেন্টে পৃষ্ঠপোষকতা করার জন্য ওয়ালটনকে ধন্যবাদ জানিয়ে হাবিবুল বাশার বলেন, ‘ওয়ালটন সবসময় ক্রিকেটের পাশে থাকে। যে কোন খেলায় স্পন্সর একটি বড় বিষয়। সেক্ষেত্রে বাংলাদেশের ক্রীড়া অঙ্গনে ওয়ালটনের সহযোগিতা নি:সন্দেহে প্রশংসনীয়। এই টুর্নামেন্ট সফল হবে সেই প্রত্যাশা রাখি। এটা একটা ভালো উদ্যোগ, আয়োজকদের ধন্যবাদ জানান।

মাহমুদউল্লাহরা কে কোন দলে

ময়মনসিংহ রাইডার্স : মোসাদ্দেক হোসেন, পারভেজ হোসেন, উত্তম কুমার, ফাহিম (উইকেটরক্ষক), রনি, এ কে এস স্বাধীন, ইমন, আসিফ পাঠান, দিগন্ত, আতা, মেহেদী, মুনির, কায়সার, আসিফ ও সামি।

ময়মনসিংহ সিক্সার্স : নাসির হোসাইন, তানজীদ হোসাইন, মুনির শাহরীয়ার, প্রিন্স, সান, ইমু, মাহিন, রনি। সাগর, শিবলু, অজয়, নিঝুম, আনন্দ, হৃদয় ও অর্ক।

ময়মনসিংহ থান্ডার: শুভাগত হোম, তৌহিদ হৃদয়, আব্দুল মজিদ, স্বামী, আশিক, সাকিব, তৌহীদ, টিটু, আফজাল, জিমি, শাওন, অনিক, নোবেল, অর্ক ও কৃষ্ণ।

ময়মনসিংহ টাইগার্স: মোহাম্মদ আশরাফুল, রাকিবুল হাসান, রাউহান আনাস, সিজার, সানি, নাঈমুর, সাকিল, লিংকন, মিঠু, রবিন, পাভেল, রুবেল, আতিক, সাকিন ও রাকিব।

ময়মনসিংহ ওয়ারিয়র্স : আকবর আলী, আরাফাত সানী, মুজাহিদুল ইসলাম, মাজেদ, লিয়ন, বাবু, সাদ, সাগর, রায়হান, আশিক, আরাফাত। আরমান, সঞ্চয়, অয়ন ও মাহিম।

ময়মনসিংহ রাইডার্স : মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ, ইলিয়াস সানি, আবির আকাশ, মুন, তানভীর, সাকিব, সিয়াম, রাকিব, তৌফিক, সাজ্জাদ, বিপুল, নাঈম, শাওন ও প্রণয়।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এম

কেয়ার ২০১৯ অর্থবছরের নো ডেভিডেন্ট ঘোষণা

স্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত ঔষধ ও রসায়ন খাতের কোম্পানি কেয়া কসমেটিক্স লিমিটেডের পরিচালনা বোর্ড সমাপ্ত অর্থবছরের জন্য কোনো লভ্যাংশ ঘোষণা করেনি। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

জানা গেছে, ২০১৯ অর্থবছরের আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি লোকসান (ইপিএস) হয়েছে ১২.৯৪ টাকা। একই সময়ে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি সম্পদের মূল্য (এনএভি) দাঁড়িয়েছে ০.০২ টাকা।

কোম্পানিটির বার্ষিক সাধারণ সভা (এজিএম) আগামী ১৯ জানুয়ারি অনুষ্ঠিত হবে। আর রেকর্ড ডেট নির্ধারণ করা হয়েছে ৯ জানুয়ারি।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/

ডিএসইতে পিই রেশিও বেড়েছে ৩.২৩ শতাংশ

স্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) সার্বিক মূল্য আয় অনুপাত (পিই রেশিও) ৩ শতাংশ বেড়েছে। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

জানা গেছে, গত সপ্তাহের শুরুতে ডিএসইর পিই ছিল ১৩.৩০ পয়েন্টে। যা সপ্তাহ শেষে ১৩.৭৩ পয়েন্টে অবস্থান করছে। অর্থাৎ সপ্তাহের ব্যবধানে পিই রেশিও ০.৪৩ পয়েন্ট বা ৩.২৩ শতাংশ বেড়েছে।

সপ্তাহ শেষে ব্যাংক খাতের পিই রেশিও অবস্থান করছে ৮.১০ পয়েন্টে। এছাড়া তথ্যপ্রযুক্তি খাতের ২২.৯০ পয়েন্টে, বস্ত্র খাতের ১৭.৭২ পয়েন্টে, ওষুধ ও রসায়ন খাতের ১৬.২৭ পয়েন্টে, প্রকৌশল খাতের ১৭.৬৩ পয়েন্টে, বীমা খাতের ২০.৩৫ পয়েন্টে, বিবিধ খাতের ৪২.০৭ পয়েন্টে, খাদ্য খাতের ১৭.৬৬ পয়েন্টে, বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতের ১০.১৪ শতাংশ, চামড়া খাতের ঋণাত্বক ১৩.৪৬ পয়েন্টে, সিমেন্ট খাতের ২৩.৯৮ পয়েন্টে, আর্থিক খাতের ৪৬.৪২ পয়েন্টে, ভ্রমণ ও অবকাশ খাতের ১৫৮.৪৮ পয়েন্টে, পেপার খাতের ৫৯.০৯ পয়েন্টে, টেলিযোগাযোগ খাতের ১৩.০২ পয়েন্টে, সেবা ও আবাসন খাতের ১৪.২৬ পয়েন্টে, সিরামিক খাতের ১২২.২১ পয়েন্টে এবং পাট খাতের পিই ঋণাত্বক ৩৪.৮৬ পয়েন্টে অবস্থান করছে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এম

৫ কার্যদিবসে বাজার মূলধন বেড়েছে ১১,৩৩৯ কোটি টাকা

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

সর্বশেষ সপ্তাহে প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) বাজার মূলধন আগের সপ্তাহের চেয়ে ১১,৩৩৯ কোটি টাকা বেড়েছে। এসময় গত সপ্তাহের তুলনায় সূচক ও লেনদেনও বেড়েছে। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

জানা গেছে, বিদায়ী সপ্তাহে মোট ৫ কার্যদিবসে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) মোট লেনদেন হয়েছে ৪১৭৩ কোটি ৪১ লাখ টাকার। যা আগের সপ্তাহের ৫ দিনে হয়েছিল ৩৮৯৭ কোটি ৯৯ লাখ টাকার। অর্থাৎ সপ্তাহের ব্যবধানে ডিএসইতে লেনদেন ৭.০৭ শতাংশ বেড়েছে।

ডিএসইতে সর্বশেষ সপ্তাহে গড় লেনদেন ৮৩৪ কোটি ৬৮ লাখ টাকার হয়েছে। যা আগের সপ্তাহ থেকে ০.০৭ শতাংশ বেড়েছে। আগের সপ্তাহে লেনদেন হয়েছিল ৭৭৯ কোটি ৫৯ লাখ টাকার উপরে।

বিদায়ী সপ্তাহে ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ১১৯.৮২ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৫ হাজার ৯৪ পয়েন্টে। আর ডিএসই-৩০ সূচক ৪৮.০৩ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১ হাজার ৭৭৫ পয়েন্টে। আর শরিয়াহ সূচক ৩৩.৯৯ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১ হাজার ১৬৯ পয়েন্টে।

ডিএসইতে গত সপ্তাহে ৩৬৫টি প্রতিষ্ঠান লেনদেনে অংশ নিয়েছে। প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে শেয়ার দর বেড়েছে ১৯৫টির, কমেছে ১০৭টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৬০টির শেয়ার ও ইউনিটের দর। আর ৩টি শেয়ারের কোনো লেনদেন হয়নি।

গত সপ্তাহের প্রথম দিন ডিএসইতে বাজার মূলধন ছিল ৩ লাখ ৯৯ হাজার ২৭৮ কোটি টাকা। আর সপ্তাহের শেষ দিনে এই মূলধন দাঁড়িয়েছে ৪ লাখ ১০ হাজার ৬১৭ কোটি টাকা। এই হিসাবে গত সপ্তাহে ডিএসইতে বাজার মূলধন ১১,৩৩৯ কোটি টাকা বা ২.৮৪ শতাংশ বেড়েছে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/