ফ্রিল্যান্সারদের সহজে ঋণ ও ক্রেডিট কার্ড দেয়ার নির্দেশ

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

ভার্চুয়াল আইডি কার্ডধারী ফ্রিল্যান্সারদের সহজে ঋণ ও ক্রেডিট কার্ডের সুবিধা দেয়ার নির্দেশ দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। ফ্রিল্যান্সিং সেক্টরের প্রয়োজনীয় বিকাশের লক্ষ্যে এ সুবিধা দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে বলে জানা গেছে।

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ব্যাংকিং প্রবিধি ও নীতি বিভাগ থেকে এ সংক্রান্ত একটি সার্কুলার জারি করে রবিবার  দেশের কার্যরত সব তফসিলি ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহীদের কাছে পাঠানো হয়েছে।

বাংলাদেশ ব্যাংকের ওই সার্কুলারে বলা হয়েছে, তথ্য-প্রযুক্তিভিত্তিক শিল্পের মধ্যে ফ্রিল্যান্সারদের আউটসোর্সিংয়ের মাধ্যমে অর্জিত বৈদেশিক মুদ্রা ক্রমাগত বাড়ছে। যা দেশের অর্থনীতিতে উল্লেখযোগ্য অবদান রাখতে শুরু করেছে।

তথ্য-প্রযুক্তি খাতে পারদর্শী ফ্রিল্যান্সারদের সামাজিক ও প্রাতিষ্ঠানিক স্বীকৃতি প্রদানের লক্ষ্যে ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্য-প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগ থেকে বাংলাদেশের আইটি ফ্রিল্যান্সারদের ভার্চুয়াল আইডি কার্ড প্রদানের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়েছে।

সার্কুলারে বলা হয়, ভার্চুয়াল আইডি কার্ডধারী ফ্রিল্যান্সারদেরকে সহজে ঋণ সুবিধা ও ক্রেডিট কার্ড সুবিধা প্রদান করা হলে অমিত সম্ভাবনাময় ফ্রিল্যান্সিং সেক্টর যথাযথভাবে বিকশিত হওয়ার সুযোগ পাবে। সরকারের লক্ষ্যমাত্রা অনুযায়ী বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনের মাধ্যমে জাতীয় অর্থনীতিতে অবদান রাখতে পারবে।

ইতোমধ্যে সরকার বাংলাদেশি ফ্রিল্যান্সারদের ফ্রিল্যান্সার আইডি কার্ড দেয়া শুরু করেছে। এক বছরে এক হাজার ডলার আয় করেছেন এমন ব্যক্তি ফ্রিল্যান্সার আইডি কার্ডের জন্য আবেদন করতে পারছেন।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এম

লেনদেনের শীর্ষে বেক্সিমকো লিমিটেড

স্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক:

দিন শেষে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেনের শীর্ষ তালিকায় রয়েছে বেক্সিমকো লিমিটেড। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

জানা যায়, আজ সোমবার কোম্পানিটির ১৩০ কোটি ৬ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে আইএফআইসি ব্যাংক। যার শেয়ার লেনদেন হয়েছে ৭৩ কোটি ২৫ লাখ টাকার।

তৃতীয় স্থানে বেক্সিমকো ফার্মার শেয়ার লেনদেন হয়েছে ৬৪ কোটি ২৪ লাখ টাকার।

লেনদেনের তালিকার কোম্পানিগুলো হচ্ছে- লংকা বাংলা ফাইন্যান্সের ৬১ কোটি ৭ লাখ টাকা, স্কয়ার ফার্মাসিউটিক্যালসের ৪২ কোটি টাকার, লাফার্জ হোলসিম বাংলাদেশের ৩৯ কোটি ৭২ লাখ টাকার, বাংলাদেশ ফাইন্যান্স এন্ড ইনভেস্টমেনন্টের ৩১ কোটি ২০ লাখ টাকা, বাংলাদেশ সাবমেরিন ক্যাবলের ২৬ কোটি ১৮ লাখ টাকা, ওয়ালটন হাই-টেক ইন্ডাস্ট্রিজের ২২ কোটি ৮ লাখ টাকার ও এস.এস. স্টিল লিমিটেডের লেনদেন হয় ২০ কোটি ৮১ লাখ টাকার।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এম

  1. বেক্সিমকো লিমিটেড
  2. আইএফআইসি ব্যাংক
  3. বেক্সিমকো ফার্মা
  4. লংকা বাংলা ফাইন্যান্স
  5. স্কয়ার ফার্মা
  6. লাফার্জ হোলসিম বাংলাদেশ
  7. বিডি ফাইন্যান্স এন্ড ইনভেস্টমেন্ট
  8. বাংলাদেশ সাবমেরিন ক্যাবল
  9. ওয়ালটন হাই-টেক
  10. এস.এস. স্টিল লিমিটেড।

দিনশেষে লেনদেন কমলেও বেড়েছে সূচক

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) দিনের শেষে লেনদেন কমলেও সূচক বেড়েছে। তবে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) সূচক বেড়েছে। ডিএসই ও সিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা যায়

সোমবার দিন শেষে ডিএসইতে প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ১৫.৭৩ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৫৩৪৪ পয়েন্টে। আর ডিএসই শরীয়াহ সূচক ৪.৮৭ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১২৩১ পয়েন্টে এবং ডিএসই-৩০ সূচক ৮.৫৭ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১৯২৪ পয়েন্টে।

এদিন ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ১৩৪৬ কোটি ৯৮ লাখ টাকা। গতকাল রবিবার সেখানে লেনদেনের পরিমাণ ১৫৩৮ কোটি ৩০ লাখ টাকা।

ডিএসইতে আজ ৩৬১টি কোম্পানি ও মিউচুয়াল ফান্ডের শেয়ারের লেনদেন হয়। এর মধ্যে ১৫৪টির শেয়ারের দর বেড়েছে, কমেছে ১৪২টির। আর দর অপরিবর্তিত আছে ৬৫টির।

এদিন ডিএসইতে লেনদেনে এগিয়ে থাকা ১০টি কোম্পানি হলো- বেক্সিমকো লিমিটেড, আইএফআইসি ব্যাংক, বেক্সিমকো ফার্মা, লংকা বাংলা ফাইন্যান্স, স্কয়ার ফার্মাসিউটিক্যালস, লাফার্জ হোলসিম বাংলাদেশ, বাংলাদেশ ফাইন্যান্স এন্ড ইনভেস্টমেন্ট, বাংলাদেশ সাবমেরিন ক্যাবল, ওয়ালটন হাই-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ ও এস.এস. স্টিল লিমিটেড।

অন্যদিকে দেশের অপর বাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) ব্রড ইনডেক্স ৪৭.৪৩ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১৫ হাজার ৪০৭ পয়েন্টে।

দিনভর লেনদেন হওয়া ২৯২টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ১৩২টির, কমেছে ১১৭টির ও দর অপরিবর্তিত রয়েছে ৪৩টির।

এদিন সিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৪৭ কোটি ১১ লাখ টাকা। গতকাল রবিবার সেখানে লেনদেন হয়েছে ৬৮ কোটি ৪৯ লাখ টাকা।

দিনশেষে সিএসইতে লেনদেনের শীর্ষে রয়েছে বেক্সিমকো লিমিটেড ও রবি আজিয়াটা লিমিটেড।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এম

এবারের বাণিজ্য মেলা’র জন্য প্রস্তুত পূর্বাচল

স্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

এবার ঢাকা আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলার আয়োজন হবে পূর্বাচলের বাংলাদেশ চায়না ফ্রেন্ডশিপ এক্সিবিশন সেন্টারে। চীনের রাষ্ট্রায়ত্ত প্রতিষ্ঠান চায়না স্টেট কনস্ট্রাকশন ইঞ্জিনিয়ারিং করপোরেশন (সিএসসিইসি) এই এক্সিবিশন সেন্টার নির্মাণ এরই মধ্যে শেষ করেছে।

প্রকল্প পরিচালক মোহাম্মদ রেজাউল করিম বলেন, এ মাসের মধ্যেই রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর (ইপিবি) কাছে এক্সিবিশন সেন্টারটি বুঝিয়ে দেবে সিএসসিইসি।

২০১৭ সালের অক্টোবরে শুরু হওয়া এই প্রকল্পে ব্যয় হয়েছে ৮০০ কোটি টাকা যার মধ্যে ৬২৫ কোটি টাকা দিয়েছে অনুদান দিয়েছে চায়না এইড। আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলা আয়োজনের পাশাপাশি সারা বছরই রপ্তানি যোগ্যপণ্য প্রদর্শনীর পরিকল্পনা আছে সরকারের।

গত বৃহস্পতিবার এক্সিবিশন সেন্টার এলাকা ঘুরে দেখা যায়, সিএসসিইসির কর্মকর্তার ইপিবির কর্মকর্তাদের প্রকল্প এলাকাটি ঘুরিয়ে দেখাচ্ছেন। বিভিন্ন বিষয় বুঝিয়ে দিচ্ছেন।

এ সময় সিএসসিইসি প্রকল্প পরিচালক চেন লং বলেন, আমাদের কাজ শেষ, এক্সিবিশন সেন্টারটি ইপিবিকে বুঝিয়ে দেয়া বাকি। ইপিবি কর্তৃপক্ষ আমাদের সঙ্গে আলোচনা করেছে। তারা শিগগিরিই একটি দিন ঠিক করবে যেদিন আমরা তাদের কাছে সেন্টারটি হস্তান্তর করবো।

চেন লং বলেন, আন্তর্জাতিকভাবে একটি প্রদর্শনী সেন্টারে যেসব সুবিধা থাকার কথা তার সবই এখানে আছে।

রাজধানীর কুড়িল বিশ্বরোড হয়ে ৩০০ ফিট রাস্তা ধরে এগিয়ে গেলে কাঞ্চন ব্রিজ মোড়। সেখান থেকে একটু বামে গেলেই দৃষ্টিনন্দন এই এক্সিবিশন সেন্টার। ২০ একর (৮.১ হেক্টর) জমিতে এই প্রদর্শনী সেন্টার। প্রদর্শনী হলের প্রধান গেট দিয়ে প্রবেশ করলেই খোলা যায়গা। পূর্ব ও পশ্চিম দিকে আছে দুইটি সাত হাজার বর্গফুটের প্রদর্শনী হল । সামনের ফুড কোর্ট। দ্বিতীয় তলায় মাল্টি ফাংশনাল কনফারেন্স রুম। যেখানে ৪৭০ জন এক সঙ্গে বসতে পারবে। রয়েছে বাচ্চাদের খেলার যায়গা।

ইপিবির মেলা প্রদর্শনী বিষয়ক পরিচালক মাহমুদুল হাসান বলেন, বাণিজ্য মেলার মিনি প্যাভিলিয়ন ও স্টলগুলো প্রদর্শনী হলের ভেতরে হবে। প্রিমিয়াম প্যাভিলিয়ন বা বড় প্যাভিলিয়ন বাইরে রাখার চেষ্টা করা হবে। এটা আমাদের প্রাথমিক সিদ্ধান্ত।

ভেতরের স্টলগুলো ২০ বর্গফুটের হতে পারে জানিয়ে মাহমুদুল হাসান বলেন, এখনও মাস্টার প্ল্যান চূড়ান্ত হয়নি। তবে গতবারের চেয়ে স্টল কম থাকবে। প্যাভিলিয়ন, মিনি-প্যাভিলিয়ন, প্রিমিয়ার প্যাভিলিয়ন, রেস্তোরাঁ ও স্টলসহ মোট ২৫০ টি জায়গা বরাদ্দ থাকতে পারে।

তিনি বলেন, সেন্টারের পেছন দিকে ছয় একর জায়গা নতুনভাবে আমাদের বরাদ্দ দেয়া হয়েছে। পেছনে খাবারের স্টল বসবে। আর সামনে থাকবে প্যাভিলিয়ন। দুই হলের মাঝখানে প্রবেশ পথের সামনেই হবে বঙ্গবন্ধু প্যাভিলিয়ন।

মেলায় যাতায়াতের জন্য ইতোমধ্যেই বিআরটিসিকে চিঠি দেওয়া হয়েছে জানিয়ে মাহমুদুল হাসান বলেন, বিআরটিসিকে চিঠি দেয়া আছে। তারা মেলা চলাকালীন সময় শাটল বাস সার্ভিস চালু করবে।

প্রকল্প পরিচালক মোহাম্মদ রেজাউল করিম দ্য বিজনেস স্ট্যান্ডার্ডকে বলেন, প্রকল্পে জমির দামসহ এ পর্যন্ত ব্যয় হয়েছে ৮০০ কোটি টাকা। ২০ একরের বাইরেও নতুন করে সরকারের কাছ থেকে পাওয়া ছয় একর জমিসহ সব মিলিয়ে ২৬ একর যায়গা।

তিনি বলেন, ইলেক্ট্রিসিটি, পানি ও ইন্টারনেট ব্যবস্থা মাটির নিচ দিয়ে করা হয়েছে। এক হাজার গাড়ি পার্কিংয়ের ব্যবস্থা রয়েছে বলে জানান তিনি।

ঢাকা আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলা শুরু হয় ১৯৯৫ সালে। তখন থেকেই দেশি প্রতিষ্ঠানগুলো তাদের ব্র্যান্ডকে পরিচিত করার একটা মাধ্যম হিসেবে নেন বাণিজ্য মেলাকে। ক্রেতাদের মধ্যেও মেলায় যাওয়ার জন্য ব্যাপক উৎসাহ থাকে। সাধারণত প্রতিবছর ১ জানুয়ারি মাসব্যাপী ঢাকা আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলা (ডিআইটিএফ)- মেলা শুরু হয়। তবে এবার করোনাভাইরাস মহামারির কারণে মেলা পেছানো হয়েছে।

ইপিবির সচিব ইফতেখার আহমেদ চৌধুরী বলেন, ১৭ মার্চ বঙ্গবন্ধুর জন্মদিন ওই দিন মেলার উদ্বোধনের বিষয়ে নীতিগত সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। সে হিসেবে আমরা প্রস্তুতি নিচ্ছি। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সম্মতির অপেক্ষায় আমরা , তিনি মেলার উদ্বোধন করবেন। সূত্র : দ্য বিজনেস স্ট্যান্ডার্ড

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এম

এএমসিএলের ঋণমান ”এএ-” ও ”এসটি ৩”

স্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত খাদ্য ও আনুষঙ্গিক খাতের কোম্পানি এ্যাগ্রিকালচারাল মার্কেটিং কোম্পানি লিমিটেডের (এএমসিএল) দীর্ঘ মেয়াদী ঋণমান এসেছে ”এএ-”। একই সময় কোম্পানিটির স্বল্প মেয়াদী ঋণমান এসেছে ”এসটি ৩”। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা যায়।

সম্প্রতি এই ঋণমান প্রকাশ করেছে ক্রেডিট রেটিং ইনফরমেশন অ্যান্ড সার্ভিসেস লিমিটেড (সিআরআইএসএল)।

২০২০ সমাপ্ত হিসাব বছরের নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন ও ২০২০ সালের ৩০ জুন পর্যন্ত অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন এবং আর্থিক উপাত্তের ভিত্তিতে এ সিদ্ধান্তে উপনীত হয়েছে সিআরআইএসএল।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এম

রহিমা ফুডের লেনদেন ডিএসইতেও শুরু

স্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

শেয়ারবাজারে তালিকাচ্যুত হওয়া রহিমা ফুড করপোরেশন লিমিটেডের শেয়ার লেনদেন শুরু হবে আগামীকাল বৃহস্পতিবার থেকে। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

এদিন দেশের ডিএসইতে আনুষ্ঠানিকভাবে শুরু হবে এ কোম্পানির লেনদেন।

‘এ’ ক্যাটাগরির আওতায় লেনদেন শুরু করা কোম্পানিটির পূর্বের ট্রেডিং কোড- “RAHIMAFOOD” এবং ডিএসইতে কোম্পানি কোড- ১৪২৮১ নির্ধারণ হয়েছে।

সম্প্রতি কোম্পানিটির শেয়ার লেনদেন শুরু হয় সিএসইতে। সিএসইতে আগের দিনের দর দিয়েই ডিএসইতে শেয়ারটির লেনদেন শুরু হবে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এম

‘রাষ্ট্রপতির শিল্প উন্নয়ন পুরস্কার’ পেল যে সব কোম্পানি

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

দেশের বেসরকারিখাতে শিল্প স্থাপন, কর্মসংস্থান সৃষ্টি ও অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ ছয় ক্যাটাগরিতে ১৯টি শিল্পপ্রতিষ্ঠানকে রাষ্ট্রপতি শিল্প উন্নয়ন পুরস্কারের দিয়েছে সরকার। নির্বাচিতদের মধ্যে বৃহৎ শিল্প প্রতিষ্ঠান খাতে রয়েছে শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত ব্রিটিশ আমেরিকান টোব্যাকো বাংলাদেশ কোম্পানি লিমিটেড, এনার্জিপ্যাক ইঞ্জিনিয়ারিং লিমিটেড এবং অলিম্পিক ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড।

সোমবার (২৮ ডিসেম্বর) রাজধানীর প্যান প্যাসিফিক সোনারগাঁও হোটেলে ‘রাষ্ট্রপতির শিল্প উন্নয়ন পুরস্কার ২০১৮’ দেওয়া হয়।

শিল্প সচিব কে এম আলী আজম সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে শিল্পমন্ত্রী নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূন প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন। বিশেষ অতিথি ছিলেন শিল্প প্রতিমন্ত্রী কামাল আহমেদ মজুমদার ও এফবিসিসিআইর সভাপতি শেখ ফজলে ফাহিম।

প্রসঙ্গত, প্রতিবছর জাতীয় অর্থনীতিতে শিল্পখাতে অবদানের স্বীকৃতি প্রদান, প্রণোদনা সৃষ্টি এবং সৃজনশীলতাকে উৎসাহিত করতে রাষ্ট্রপতির শিল্প উন্নয়ন পুরস্কার প্রদান করা হয়। রাষ্ট্রপতির শিল্প উন্নয়ন পুরস্কার প্রদান সংক্রান্ত নির্দেশনাবলী ২০১৩-এর আলোকে এ পুরস্কার দেয়া হয়। পুরস্কার হিসেবে একটি ট্রফি বা ক্রেস্ট ও সম্মাননাপত্র দেয়া হয়।

পুরস্কারের পাওয়া প্রতিষ্ঠানগুলো হলো:

বৃহৎ শিল্প: বৃহৎ শিল্প ক্যাটাগরিতে প্রথম পুরস্কার পাচ্ছে বহুজাতিক প্রতিষ্ঠান ব্রিটিশ আমেরিকান টোব্যাকো বাংলাদেশ কোম্পানি লিমিটেড., দ্বিতীয় ইনসেপ্টা ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেড, তৃতীয় এনার্জিপ্যাক ইঞ্জিনিয়ারিং লিমিটেড এবং অলিম্পিক ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড।

মাঝারি শিল্প: মাঝারি শিল্প ক্যাটাগরিতে প্রথম তাফরিদ কটন মিলস লিমিটেড, শেলটেক টেকনোলজি লিমিটেড, অটো টেক্স লিমিটেড ও মেসার্স এনভয় ফ্যাশনস লিমিটেড।

ক্ষূদ্র শিল্প: ক্ষুদ্র শিল্প ক্যাটাগরিতে প্রথম হয়েছে কনসেপ্ট নিটিং লিমিটেড, এছাড়া মনোনীত করা হয়েছে এপিএস ডিজাইন ওয়ার্কস লিমিটেড ও সামিট অয়েল অ্যান্ড শিপিং কোম্পানি লিমিটেড।

মাইক্রো শিল্প: মাইক্রো শিল্পে মনোনীত হয়েছে ট্রিম টেক্স বাংলাদেশ, মাসকো ওভারসিস লিমিটেড এবং ক্রিমসন রেসেলা সি ফুড লিমিটেড।

কুটির শিল্প: কুটির শিল্পে মনোনীত প্রতিষ্ঠানগুলো হলো- ক্লাসিক্যাল হ্যান্ডমেইড প্রোডাক্টস লিমিটেড, ইন্টেলিজেন্স কার্ড লিমিটেড এবং রূপকথা যুব ও মহিলা উন্নয়ন সংস্থা।

হাইটেক শিল্প: হাইটেক শিল্পে মনোনীত হয়েছে দু’টি প্রতিষ্ঠান। এর মধ্যে রয়েছে সার্ভিস ইঞ্জিন লিমিটেড ও মেটাটিউব এশিয়া লিমিটেড।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এম

মীর আকতারের আইপিও আবেদন শেষ ৩০ ডিসেম্বর

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

মীর আকতার হোসেন লিমিটেডের প্রাথমিক গণপ্রস্তাবের (আইপিও) আবেদন শুরু হয়েছে। আগ্রহীরা বিনিয়োগকারীরা এই আইপিও আবেদন করতে পারবেন আগামী ৩০ ডিসেম্বর পর্যন্ত। কোম্পানি সূত্রে এ তথ্য জানা যায়।

বৃহস্পতিবার সকাল ১০ টা থেকে এই আইপিও আবেদন করতে পারবে বিনিয়োগকারীরা। যা ৩০ ডিসেম্বর বেলা ৫ টা পর্যন্ত চলমান থাকবে। আবেদনের সাথে প্রতি লট শেয়ারের দর ৫৪০০ টাকা জমা দিতে হবে।

গত ৪ নভেম্বর কোম্পানিটির ১২৫ কোটি টাকার আইপিও’র চূড়ান্ত অনুমোদন দেয় বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)।

সম্প্রতি ইলেক্ট্রনিক বিডিংয়ের মাধ্যমে কোম্পানির শেয়ারের কাট অফ প্রাইস নির্ধারণ করে দিয়েছে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই)। এই কাট অফ প্রাইস নির্ধারণ করা হয়েছে ৬০ টাকা। অন্যদিকে পাবলিক ইস্যু রুলস অনুসারে সাধারণ বিনিয়োগকারীরা কাটঅফ প্রাইসের চেয়ে ১০ শতাংশ কমে ৫৪ টাকায় কোম্পানিটির শেয়ার পাবেন।

গত ৪ অক্টোবর বেলা ৫ টায় মীর আকতার হোসেন লিমিটেডের এই বিডিং শুরু হয়। পরবর্তী ৩ দিন এই বিডিং চলে। বিডিং শেষ হয় ৭ অক্টোবর বেলা ৫টায়। বিডিং অংশ নেওয়া প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীরা সুবিধাজনক দরে ক্রয় প্রস্তাব করেন।

এসময় বিডিররা সর্বোচ্চ ৯৮ টাকা ধরে কোম্পানিটির শেয়ার ক্রয়ের প্রস্তাব করে। আর সর্বনিম্ন দর প্রস্তাবটি আসে ১৪ টাকায়। এর মধ্যে সব চেয়ে বেশি বিডার দর হাকায় ৫০ টাকায়। বিডিংয়ে মোট ২৪৫জন বিডার দর প্রস্তাব করেন।

গত ১৩ আগষ্ট অনুষ্ঠিত বিএসইসির ৭৩৫ তম কমিশন সভায় কোম্পানিটিকে বিডিংয়ের অনুমোদন দেয় বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ এন্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)।

জানা গেছে, আলোচ্য কোম্পানিটি বুকবিল্ডিং পদ্ধতিতে প্রাথমিক গণপ্রস্তাব (আইপিও) এর মাধ্যমে শেয়ারবাজার থেকে ১২৫ কোটি টাকা মূলধন সংগ্রহ করবে।

কোম্পানিটি ৩০ জুন ২০১৯ সমাপ্ত সমন্বিত আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী যথাক্রমে শেয়ার প্রতি নিট সম্পত্তি মূল্য (পুনর্মূল্যায়ন সঞ্চিতিসহ) ৩৪ টাকা ৭১ পয়সা।

কোম্পানির ইস্যু ম্যানেজার হিসেবে কাজ করছে আইডিএলসি ইনভেস্টমেন্টস লিমিটেড।

কোম্পানিটি গত ২০১৮ সালের ১৭ অক্টোবর রাজধানীর সোনারগাঁও হোটেলে একটি আইপিও রোড শো করে। সেখানে বিপুল সংখ্যক প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারী অংশগ্রহণ করে।

মীর আকতার হোসাইন লিমিটেড হলো মীর গ্রুপের একটি কোম্পানি। এই কোম্পানিটি দেশে বড় বড় ধরণের অবকাঠামো, যেমন: রাস্তা, ব্রিজ, উচ্চতল ভবন ইত্যাদি নির্মাণ করে থাকে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/আর

এ্যাডভেন্ট ফার্মার ঋণমান প্রকাশ

স্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত ঔষুধ ও রসায়ন খাতের কোম্পানি এ্যাডভেন্ট ফার্মা লিমিটেডের দীর্ঘ মেয়াদী ঋণমান এসেছে “বিবিবি+”। একই সময় কোম্পানিটির স্বল্প মেয়াদী ঋণমান এসেছে ”এসটি-৩”। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা যায়।

সম্প্রতি এই ঋণমান প্রকাশ করেছে আলফা ক্রেডিট রেটিং লিমিটেড (আলফা রেটিং)।

২০২০ সমাপ্ত হিসাব বছরের নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন ও ২০২০ সালের ২৬ ২৬ ডিসেম্বর পর্যন্ত অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন এবং আর্থিক উপাত্তের ভিত্তিতে এ সিদ্ধান্তে উপনীত হয়েছে ইসিআরএল।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এম