ডিএসইতে পিই রেশিও কমেছে ২.৭৮ শতাংশ

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক:

সর্বশেষ সপ্তাহে প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) সার্বিক মূল্য আয় অনুপাত (পিই রেশিও) পৌনে তিন শতাংশ কমেছে। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

জানা গেছে, গত সপ্তাহের শুরুতে ডিএসইর পিই ছিল ১৬.৯০ পয়েন্টে। যা সপ্তাহ শেষে ১৬.৪৩ পয়েন্টে অবস্থান করছে। অর্থাৎ সপ্তাহের ব্যবধানে পিই রেশিও ০.৪৭ পয়েন্ট বা ২.৭৮ শতাংশ কমেছে।

সপ্তাহ শেষে ব্যাংক খাতের পিই রেশিও অবস্থান করছে ৭.৮৯ পয়েন্টে। এছাড়া তথ্যপ্রযুক্তি খাতের ১৪.৮০ পয়েন্টে, খাতের ১৬.৭৮ পয়েন্টে, ওষুধ ও রসায়ন খাতের ১৮.৩২ পয়েন্টে, প্রকৌশল খাতের ১৯.৩১ পয়েন্টে, বীমা খাতের ১৭.৭৫ পয়েন্টে, বিবিধ খাতের ৫০.১৩ পয়েন্টে, খাদ্য খাতের ১২.৬১ পয়েন্টে, বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতের ১০.৮৯ শতাংশ, চামড়া খাতের (-) ১৩.৬৫ পয়েন্টে, সিমেন্ট খাতের ৩৯.৪২ পয়েন্টে, আর্থিক খাতের ৭০.৪০ পয়েন্টে, ভ্রমণ ও অবকাশ খাতের ৫০.২২ পয়েন্টে, পেপার খাতের ৬৭.০২ পয়েন্টে, টেলিযোগাযোগ খাতের ১৩.১১ পয়েন্টে, সেবা ও আবাসন খাতের ১৫.৭২ পয়েন্টে, সিরামিক খাতের ২৫.৯২ পয়েন্টে এবং পাট খাতের পিই (-) ৪৩.৪৭ পয়েন্টে অবস্থান করছে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/

 

 

সাপ্তাহিক দর কমার শীর্ষে আনলিমা ইয়ার্ন ডাইং

স্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

গত সপ্তাহে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) দর কমার শীর্ষে রয়েছে আনলিমা ইয়ার্ন ডাইং লিমিটেড। গত সপ্তাহে শেয়ারটির সর্বোচ্চ দর কমেছে ২০.৪৩ শতাংশ। ডিএসইর সূত্রে এ তথ্য জানা যায়।

সূত্র থেকে জানা যায়, সপ্তাহজুড়ে কোম্পানিটির মোট ১০ কোটি ২৮ লাখ টাকা লেনদেন হয়। যা গড়ে প্রতিদিন ২ কোটি ৫ লাখ টাকা ছিল।

দর কমার তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে ফাইন ফুডস লিমিটেড। গত সপ্তাহে শেয়ারটির দর কমেছে ১৩.৮ শতাংশ। সপ্তাহজুড়ে শেয়ারটি মোট ১০ কোটি ৯৮ লাখ টাকার লেনদেন হয়। যা গড়ে প্রতিদিন ২ কোটি ১৯ লাখ টাকা ছিল।

বিডি থাই অ্যালুমিনিয়াম লিমিটেড তালিকার তৃতীয় স্থানে রয়েছে। গত সপ্তাহে শেয়ারটির দর কমেছে ১২.৭২ শতাংশ। সপ্তাহজুড়ে শেয়ারটি মোট ৬ কোটি ২১ লাখ টাকা লেনদেন হয়। যা গড়ে প্রতিদিন ১ কোটি ২৪ লাখ টাকা ছিল।

এই তালিকায় থাকা শীর্ষ ১০টি কোম্পানি হচ্ছে- জিবিবি পাওয়ারের ১২.৩০ শতাংশ, লুব-রেফ বিডির ১২.৩০ শতাংশ, বীকন ফার্মাসিউটিক্যালসের ১২.২৫ শতাংশ, লংকাবাংলা ফিন্যান্সের ১২.১৫ শতাংশ, ই-জেনারেশনের ১১.৬৯ শতাংশ, অ্যারামিট সিমেন্টের ১১.৫৩ শতাংশ ও রহিমা ফুড কর্পোরেশন লিমিটেডের ১১.২৫ শতাংশ দর কমেছে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/

দর বাড়ার শীর্ষে-১০ এ ৯টিই ইন্স্যুরেন্স

স্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

গত সপ্তাহে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) দর বাড়ার শীর্ষ-১০ কোম্পানির মধ্যে ৯টিই রয়েছে ইন্স্যুরেন্স।ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা যায়।
এসময় দর বাড়ার শীর্ষে উঠে এসেছে নিটল ইন্স্যুরেন্স লিমিটেড। সপ্তাহজুড়ে শেয়ারটির দর ২১.০৯ শতাংশ বেড়েছে।

ডিএসই সূত্রে জানা যায়, উক্ত সপ্তাহে শেয়ারটির ১৯ কোটি ৩০ লাখ টাকার লেনদেন হয়। যা গড়ে প্রতিদিন ৩ কোটি ৮৬ লাখ টাকা ছিল

দর বাড়ার তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে এশিয়া প্যাসিফিক জেনারেল ইন্স্যুরেন্স লিমিটেড। গত সপ্তাহে শেয়ারটির দর বেড়েছে ১৯.৮৪ শতাংশ। সপ্তাহজুড়ে শেয়ারটির ৭ কোটি ১১ লাখ টাকা লেনদেন হয়। যা গড়ে প্রতিদিন ১ কোটি ৪২ লাখ টাকা ছিল।

প্রিমিয়ার লিজিং অ্যান্ড ফাইন্যান্স কোম্পানি দর বাড়ার তৃতীয় স্থানে রয়েছে। সপ্তাহে শেয়ারটির দর বেড়েছে ১৪.৫৫ শতাংশ। সপ্তাহজুড়ে শেয়ারটি ১ কোটি ৮৮ লাখ টাকা লেনদেন করে। যা গড়ে প্রতিদিন ৩৭ লাখ টাকা ছিল।

এই তালিকায় থাকা শীর্ষ ১০টি কোম্পানি হচ্ছে- পূরবী জেনারেল ইন্স্যুরেন্সের ১১.৭১ শতাংশ, কন্টিনেন্টাল ইন্স্যুরেন্সের ১১.২২ শতাংশ, প্যারামাউন্ট ইন্স্যুরেন্সের ৯.১৫ শতাংশ, রিপাবলিক ইন্স্যুরেন্সের ৮.৭৬ শতাংশ, মার্কেন্টাইল ইন্স্যুরেন্সের ৮.১৭ শতাংশ, পিপলস ইন্স্যুরেন্সের ৮.১৫ শতাংশ ও সেন্ট্রাল ইন্স্যুরেন্সের ৭.৩৮ শতাংশ কোম্পানি লিমিটেড।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/

বাংলাদেশ এখন এশিয়ার ৫ম অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি দেশ

স্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

‘তলাবিহীন ঝুড়ি’ থেকে স্বাধীনতার ৫০ বছর পর বাংলাদেশ আজ এশিয়ার ৫ম অর্থনৈতিক সমৃদ্ধির দেশ হিসেবে পরিচিতি পাওয়ার পথে। স্মরণকালের সবচেয়ে বড় বিপর্যয় মহামারির মধ্যেও বাংলাদেশের অর্থনৈতিক অগ্রযাত্রা বিশ্বজুড়ে আজ অনুকরণীয়।

জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সুযোগ্যা কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বলিষ্ঠ নেতৃত্বে বাংলাদেশ আজ উন্নয়নের মহাসড়কে দুর্বার যাত্রা অব্যাহত রেখেছে।
করোনা মহামারি সত্ত্বেও বিগত ২০১৯-২০ অর্থবছরে দেশে ৫.২৪ শতাংশ হারে প্রবৃদ্ধি হয়েছে। বাস্তবমুখী ও পর্যাপ্ত প্রণোদনা প্যাকেজ বাস্তবায়নের মাধ্যমে সরকার বর্তমান অর্থবছরে ব্যবসা-বাণিজ্যে গতিসঞ্চার, কর্মসৃজন ও কর্মসুরক্ষা, অভ্যন্তরীণ চাহিদা সৃষ্টি এবং অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড সচল রেখেছে। আমি দৃঢ়ভাবে বলতে চাই, কোভিড-১৯ এর প্রাদুর্ভাব অব্যাহত থাকা সত্ত্বেও বর্তমান অর্থবছরের বাকি সময়ে অর্থনৈতিক উন্নয়নের চলমান এই ধারা অব্যাহত রাখা সম্ভবপর হবে।

করোনাকালে দেশের সামষ্টিক অর্থনীতির উল্লেখযোগ্য চলকগুলোর ইতিবাচক অবস্থা, বিশেষ করে জিডিপি’র প্রবৃদ্ধি, মাথাপিছু জাতীয় আয় বৃদ্ধি, রপ্তানিতে প্রবৃদ্ধি, প্রবাস আয়ে উল্লেখযোগ্য প্রবৃদ্ধি, বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ও মুদ্রা বিনিময় হারের স্থিতিশীলতা এবং মূল্যস্ফীতির নিম্নগতি নির্দেশ করে যে, দেশ কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্যে পৌঁছানোর দিকে এগিয়ে চলেছে।

বিশ্ব অর্থনীতির উপর করোনাভাইরাসের আঘাত সত্ত্বেও সরকারের কার্যকর ও বাস্তবমুখী পদক্ষেপ নেওয়ার ফলে দেশের অর্থনীতির সুদৃঢ় অন্তর্নিহিত শক্তি ও বিভিন্ন আর্থ-সামাজিক চালিকা শক্তিগুলোকে সঠিক পথে এগিয়ে নেওয়ার মাধ্যমে দেশকে কাঙ্খিত লক্ষ্যে পৌঁছুতে সচেষ্ট রয়েছে সরকার। সর্বোপরি, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বলিষ্ঠ ও গতিশীল নেতৃত্ব এবং সুচারু পরিচালন দক্ষতায় টেকসই উন্নয়ন অভীষ্ট, প্রেক্ষিত পরিকল্পনা ২০২১-২০৪১, বদ্বীপ পরিকল্পনা ২১০০ এবং অষ্টম পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনার সঠিক ও সময়োপযোগী বাস্তবায়নের মাধ্যমে ২০৪১ সালের মধ্যে বাংলাদেশ একটি সুখী ও সমৃদ্ধ উন্নত দেশে পরিণত হবে।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে ধারাবাহিকভাবে সাফল্যের সঙ্গে সরকার পরিচালনার এক যুগ ইতোমধ্যে অতিক্রান্ত হয়েছে। করোনাভাইরাসের ভয়াবহ বিপর্যয় থেকে ঘুরে দাঁড়ানোর যুদ্ধেও তাঁর সুদক্ষ ও বিচক্ষণ নেতৃত্বে বাংলাদেশ যথেষ্ট সাফল্য দেখিয়েছে। দেশ উচ্চ প্রবৃদ্ধি অর্জনের পাশাপাশি সামষ্টিক অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতা বজায় রাখাকে অগ্রাধিকার দিয়ে স্বল্প, মধ্য ও দীর্ঘমেয়াদি বিভিন্ন পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করা হচ্ছে। সপ্তম পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনার সফল বাস্তবায়ন শেষে সরকার অষ্টম পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনা অনুমোদন করেছে। বাংলাদেশ ২য় প্রেক্ষিত পরিকল্পনা (২০২১-২০৪১)-এর বাস্তবায়নও শুরু করেছে। সরকারের অন্যতম প্রধান লক্ষ্য হলো ২০৪১ সালের মধ্যে উন্নত দেশের কাতারে শামিল হওয়া। বৈশ্বিক লক্ষ্যমাত্রার সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে টেকসই উন্নয়ন অভিষ্ট বাস্তবায়ন এবং ব-দ্বীপ পরিকল্পনা, ২১০০ বাস্তবায়নের কাজ এগিয়ে নেওয়া।

কোভিড-১৯ মহামারিজনিত বৈশ্বিক বিপর্যয়ের কারণে বাংলাদেশের উচ্চ প্রবৃদ্ধি অর্জনের ধারা কিছুটা শ্লথ হয়েছে। জিডিপি প্রবৃদ্ধির ক্ষেত্রে ২০১৮-১৯ অর্থবছরে রেকর্ড ৮.১৫ শতাংশ প্রবৃদ্ধি অর্জিত হলেও, ২০১৯-২০ অর্থবছরে প্রবৃদ্ধির হার কিছুটা কমে ৫.২৪ শতাংশে দাঁড়িয়েছে। মাথাপিছু জাতীয় আয় বৃদ্ধি পেয়ে দাঁড়িয়েছে ২,০৬৪ মার্কিন ডলারে। ২০১৯ সালে দারিদ্র্য ও অতি দারিদ্র্যের হার কমে যথাক্রমে ২০.৫ ও ১০.৫ শতাংশে নেমে এসেছে। কোভিড-১৯ এর প্রভাব মোকাবিলা ও অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড পুনরুজ্জীবিত করে আগের অবস্থায় ফিরিয়ে আনার লক্ষ্যে প্রধানমন্ত্রীর সরাসরি দিক নির্দেশনায় সরকার সামাজিক সুরক্ষা ও অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধার সংবলিত ১ লক্ষ ২১ হাজার ৩৫৩ কোটি টাকা (জিডিপি’র ৪.৩৪ শতাংশ) ২১টি প্রণোদনা প্যাকেজ ঘোষণা করেছে, যার বাস্তবায়ন কাজ বর্তমানে পুরোদমে চলছে।

দেশ স্বাধীন হওয়ার পর ৫০ বছরে মোট ৪৯টি বাজেট পেয়েছে দেশের জনগণ। ১৯৭২-১৯৭৩ সালে বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বাধীন সরকারের প্রথম অর্থমন্ত্রী তাজউদ্দীন আহমদ ৭৮৬ কোটি টাকার বাজেট ঘোষণা করেন। আর চলতি ২০২০-২০২১ অর্থবছরে বঙ্গবন্ধুর কন্যা শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন সরকারের বর্তমান অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল ৫ লাখ ৬৫ হাজার কোটি টাকার বাজেট দিয়েছেন।

স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তীতে বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় অর্জন সাম্রাজ্যবাদী সহায়তা পুষ্টদাতা গোষ্ঠীকে বৃদ্ধাঙুল দেখিয়ে নিজস্ব অর্থায়নে পদ্মাসেতু নির্মাণ করে বিশ্বের বুকে নিজেদের সক্ষমতা প্রমাণ করা। যারা সেদিন কথায় কথায় তলাবিহীন ঝুড়ি বলে তাচ্ছিল্য করেছে, তারাই আজ বাংলাদেশকে উন্নয়নের রোল মডেল হিসেবে স্বীকার করে নিয়েছে। উন্নয়নের এ ধারা অব্যাহত থাকলে নির্দিষ্ট সময়ের আগেই বিশ্ব দরবারে উন্নত দেশ হিসেবে স্থান করে নেবে লাখো মানুষের রক্তে কেনা বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলাদেশ। সূত্র : অনলাইন পোর্টাল

স্টকমার্কেটবিডি.কম/

ঢাকা-জলপাইগুড়ি রুটে ‘মিতালি এক্সপ্রেস’ ট্রেনের উদ্বোধন বিকেলে

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

ঢাকা থেকে ভারতের নিউ জলপাইগুড়ি পর্যন্ত চলাচলকারী ‘মিতালি এক্সপ্রেস’ ট্রেনের উদ্বোধন করা হবে আজ। শনিবার (২৭ মার্চ) বিকেল সাড়ে ৩টায় বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির ট্রেনটি উদ্বোধন করার কথা রয়েছে।

এর আগে রেলওয়ে সূত্র জানায়, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পক্ষ থেকে ঢাকা-জলপাইগুড়ি চলাচলকারী ট্রেনটির নাম প্রম্তাব করা হয়েছে ‘মিতালী এক্সপ্রেস’। ভারতের আপত্তি না থাকলে এই নামটিই চূড়ান্ত হবে।

গত রবিবার (২১ মার্চ) রেলওয়ের পক্ষ থেকে নতুন ট্রেনের প্রস্তাবিত নাম জানানো হয়।

ট্রেনটি উভয় দেশ থেকে সপ্তাহে দুই দিন করে চলাচল করবে। বাংলাদেশ থেকে সোমবার এবং বৃহস্পতিবার ট্রেনটি যাত্রা করবে। অন্যদিকে ভারত থেকে রবিবার ও বুধবার যাত্রার প্রস্তাব করা হয়েছে। ট্রেনটি পথে কোনো স্টেশনে দাঁড়াবে না।

মোট যাত্রীবাহী কোচ থাকবে আটটি। চারটি কেবিন কোচ ও চারটি এসি চেয়ার কোচ। ঢাকা থেকে নিউ জলপাইগুড়ি পর্যন্ত ভাড়া নির্ধারণ করা হয়েছে ২২০০ টাকা। এছাড়া উত্তরাঞ্চলের মানুষেরা চিলাহাটি স্টেশন থেকেও যাতায়াত করতে পারবে।

সূত্রমতে, ট্রেনটি বাংলাদেশের নীলফামারীর চিলাহাটি ও ভারতের হলদিবাড়ি রেলপথ দিয়ে চলাচল করবে। এতে নীলফামারীর চিলাহাটি স্টেশনের জন্য দুটো পৃথক কোচ বরাদ্দ থাকবে। সমগ্র উত্তরবঙ্গের মানুষ চিলাহাটি থেকে ট্রেনে উঠে নিউ জলপাইগুড়ি যেতে পারবে এবং নিউ জলপাইগুড়ি থেকে চিলাহাটি এসে নামতে পারবে।

ট্রেনটি ভারতের সময় দুপুর ১২টা ১০ মিনিটে সপ্তাহে রবি ও বুধবার নিউ জলপাইগুড়ি (এনজিপি) থেকে ছেড়ে হলদিবাড়ি ইন করবে দুপুর ১টা ১০ মিনিটে। এই স্টেশনে ৫ মিনিট বিরতি দিয়ে ১টা ১৫ মিনিটে ছেড়ে আসবে।

এর পর বাংলাদেশ সময় বেলা ২টায় ট্রেনটি বাংলাদেশের নীলফামারীর চিলাহাটি রেলস্টেশনে ইন করবে। এখানে ৩০ মিনিট বিরতি দিয়ে ট্রেনের কোচে পানি নেওয়া ও ভারতীয় ইঞ্জিনটি কেটে দিয়ে বাংলাদেশের ইঞ্জিন সংযুক্ত ও চিলাহাটির যাত্রীর জন্য দুই কোচ কেটে রাখার জন্য। এর পর দুপুর আড়াইটায় ট্রেনটি চিলাহাটি থেকে ছেড়ে ঢাকা ক্যান্টনমেন্ট রেলস্টেশনে পৌঁছাবে রাত সাড়ে ১০টায়। পথে আর কোথাও দাঁড়াবে না।

ফিরতি যাত্রায় বাংলাদেশ থেকে সোম ও বৃহস্পতিবার ট্রেনটি ঢাকা ক্যান্টনমেন্ট রেলস্টেশন থেকে রাত ৯টা ৫০ মিনিটে ছেড়ে যাবে। এর পর নীলফামারীর চিলাহাটি রেলস্টেশনে ইন করবে ভোর ৫টা ৪৫ মিনিটে।

এখানে চিলাহাটির যাত্রীদের জন্য রাখা দুই কোচ সংযুক্তকরণ, ট্রেনে পানি নেওয়া এবং বাংলাদেশের ইঞ্জিন কেটে ভারতীয় ইঞ্জিন সংযুক্ত করে ভোর ৬টা ১৫ মিনিটে ভারতের দিকে ছেড়ে যাবে। ভারতীয় সময় ভোর ৬টায় ট্রেনটি হলদিবাড়ি ইন করবে।

৫ মিনিট বিরতি দিয়ে ট্রেনটি হলদিবাড়ি থেকে ভোর ৬টা ৫ মিনিটে ছেড়ে নিউ জলপাইগুড়ি পৌঁছবে সকাল ৭টা ৫ মিনিটে।

বর্তমানে দুই দেশের মধ্যে ‘ঢাকা-কলকাতা’ রুটে ‘মৈত্রী’ এবং ‘কলকাতা-খুলনা’ রুটে ‘বন্ধন’ নামে দুটি ট্রেন চলছে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/

সাপ্তাহিক লেনদেনের শীর্ষে বেক্সিমকো লিমিটেড

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

সপ্তাহের ব্যাবধানে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেনের শীর্ষে রয়েছে বেক্সিমকো লিমিটেড। সপ্তাহজুড়ে কোম্পানিটির ৩৫৭ কোটি ৭ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। ডিএসইর সপ্তাহিক বাজার পর্যালোচনা করে এ তথ্য জানা গেছে।

তালিকার দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে বেক্সিমকো ফার্মা লিমিটেড। কোম্পানিটির শেয়ার লেনদেন হয়েছে ২০৩ কোটি ৩১ লাখ টাকার।

রবি আজিয়াটা লিমিটেড তালিকার তৃতীয় স্থানে রয়েছে। কোম্পানিটির লেনদেন হয়েছে ১৬০ কোটি ৩৭ লাখ টাকার।

লেনদেনের তালিকায় থাকা অন্য কোম্পানিগুলো হচ্ছে- লংকাবাংলা ফাইন্যান্সের ১২৮ কোটি ৬০ লাখ, প্রিমিয়ার ব্যাংকের ৮৬ কোটি ৩৭ লাখ, এনআরবি কমার্শিয়াল ব্যাংকের ৭৯ কোটি ৪১ লাখ, লাফার্জহোলসিম বিডির ৭৪ কোটি ৬৩ লাখ, স্কয়ার ফার্মার ৬৬ কোটি ৫৮ লাখ, ব্রিটিশ আমেরিকান টোব্যাকো বাংলাদেশের ৬৪ কোটি ৪৫ লাখ ও জেবিবি পাওয়ারের ৬১ কোটি ৯ লাখ টাকা লেনদেন হয়েছে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/

৫ দিনে ডিএসইতে বাজার মূলধন কমেছে ৮,৭০৩ কোটি টাকা

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

সর্বশেষ সপ্তাহে প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) বাজার মূলধন আগের সপ্তাহের চেয়ে ৮,৭০৩ কোটি টাকা কমেছে। এসময় গত সপ্তাহের তুলনায় সূচক কমলেও লেনদেন বেড়েছে। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

ডিএসই সূত্রে জানা গেছে, বিদায়ী সপ্তাহে মোট ৫ কার্যদিবসে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) মোট লেনদেন হয়েছে ৩ হাজার ৮ কোটি ৮৪ লাখ টাকার। যা আগের সপ্তাহের ৪ দিনে হয়েছিল ২ হাজার ৬২৭ কোটি ৮৫ লাখ টাকার। অর্থাৎ সপ্তাহের ব্যবধানে ডিএসইতে লেনদেন ১৪.৫০ শতাংশ বেড়েছে।

ডিএসইতে সর্বশেষ সপ্তাহে গড় লেনদেন ৬০১ কোটি ৭৬ লাখ টাকার হয়েছে। যা আগের সপ্তাহ থেকে ৮.৪০ শতাংশ কমেছে। আগের সপ্তাহে লেনদেন হয়েছিল ৬৫৬ কোটি ৯৬ লাখ টাকার উপরে।

বিদায়ী সপ্তাহে ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ১০৭.৪৮ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ৫ হাজার ৩২৭ পয়েন্টে। আর ডিএসই-৩০ সূচক ৫২.৯৯ পয়েন্ট কমে দাঁড়িয়েছে ২০২০ পয়েন্টে। আর শরিয়াহ সূচক ২৯.৯৯ পয়েন্ট কমে দাঁড়িয়েছে ১২১৭ পয়েন্টে।

ডিএসইতে গত সপ্তাহে ৩৭৩টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার লেনদেনে অংশ নিয়েছে। প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে শেয়ার দর বেড়েছে ৫৩টির, কমেছে ২২১টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৯৪টির শেয়ার ও ইউনিটের দর। আর ৫টি শেয়ারের কোনো লেনদেন হয়নি।

গত সপ্তাহের প্রথম দিন ডিএসইতে বাজার মূলধন ছিল ৪ লাখ ৭২ হাজার ৯৭ কোটি টাকা। আর সপ্তাহের শেষ দিনে এই মূলধন দাঁড়িয়েছে ৪ লাখ ৬৩ হাজার ৩৯৪ কোটি টাকা। এই হিসাবে গত সপ্তাহে ডিএসইতে বাজার মূলধন ৮,৭০৩ কোটি টাকা বা ১.৮৪ শতাংশ কমেছে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/