জার্মানি-ফ্রান্স-ইটালি-সুইজারল্যান্ডে রাজশাহীর আম

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

‘আমের রাজধানী’ খ্যাত রাজশাহীর আমের খ্যাতি বিশ্বজুড়ে। সারাদেশে এককথায় বিক্রি হয়, মানুষ কেনেও দেদার।

দেশের চাহিদা মিটিয়ে কয়েক বছর ধরেই ইউরোপের বিভিন্ন দেশে যাচ্ছে রাজশাহীর আম। এ বছরও ইউরোপের চার দেশে যাবে রাজশাহীর আম। ব্যাগিং পদ্ধতিতে উৎপাদিত এসব আমে কোনোরকম রাসায়নিক পদার্থ ব্যবহার হয়নি।

বেসরকারী উদ্যোগে জার্মানি, ফ্রান্স, ইটালি ও সুইজারল্যান্ডে যাবে রাজশাহীর আম। ‘বাংলাদেশ ফ্রুটস ভেজিটেবলস অ্যান্ড অ্যালাইড প্রোডাক্টস এক্সপোর্টার অ্যাসোসিয়েশন’ নামের একটি সংগঠন আম রফতানি করবে।

রাজশাহীর বিভিন্ন আমের জাতের মধ্যে হিমসাগর, ল্যাংড়া, আম্রপালি ও তোতাপুড়ি আম রফতানি হবে। এজন্য লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে ৩৩৩ মেট্রিক টন।

রাজশাহী কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতর সূত্রে জানা গেছে, বিদেশে আম রফতানি করতে হলে ২৬টি শর্ত মানতে হয়। ‘ব্যাগিং’ হচ্ছে শর্তগুলোর একটি। তবে ব্যাগিং করা না হলেও আমের মান ভালো হলে রফতানি করা যায়। তবে বিদেশ পাঠাতে হলে সব আম কোয়ারেন্টিন পরীক্ষা করা হয়। এজন্য রফতানিকারকরা আম রাজধানী ঢাকার শ্যামপুর প্ল্যান কোয়ারেন্টিন উইং সেন্ট্রাল প্যাকিং হাউসে নিয়ে যান। সেখানে আমের মান ভালো হলে প্রতিষ্ঠান থেকে ছাড়পত্র দেয় কর্তৃপক্ষ। এরপরই জাহাজে করে আম বিদেশে যায়।

এর আগে, ২০১৯ সালে ইউরোপের বিভিন্ন দেশে রাজশাহীর প্রায় ৩৫.৭৫ মেট্রিক টন আম রফতানি হয়েছিল। এর মধ্যে গোপালভোগ, ল্যাংড়া, আম্রপালি, হিমসাগর ছিলো।

করোনার কারণে ২০২০ সালে রাজশাহী থেকে কোনো আম সরকারীভাবে রফতানি হয়নি। তবে বাঘা উপজেলা থেকে ‘বাংলাদেশ ফ্রুটস ভেজিটেবলস অ্যান্ড অ্যালাইড প্রোডাক্টস এক্সপোর্টার অ্যাসোসিয়েশন’ ৯ মেট্রিক টন এবং অন্যান্য উপজেলা থেকে ১২ মেট্রিক টন আম রফতানি করে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/আহমেদ

বাংলাদেশকে ৬০ কোটি ডলার ঋণ দিবে বিশ্ব ব্যাংক

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

বাংলাদেশকে ৬০ কোটি ডলার ঋণ দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে বিশ্ব ব্যাংক। কর্মসংস্থানের জন্য দক্ষতা বৃদ্ধি ও জীবনযাত্রার মান উন্নয়নের দুটি প্রকল্পে এই ঋণ দেওয়া হচ্ছে।

বিশ্ব ব্যাংকের পরিচালনা বোর্ড বৃহস্পতিবার এই ঋণ অনুমোদন দেয় বলে এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে। এতে বলা হয়, এই ঋণের মাধ্যমে বাংলাদেশে দরিদ্র ও সুবিধাবঞ্চিত নারী, তরুণ ও বিদেশফেরত শ্রমিকসহ সাড়ে ১৭ লাখের বেশি মানুষ উপকৃত হবেন। মোট ঋণের অর্ধেক অর্থাৎ ৩০ কোটি ডলার দক্ষতা উন্নয়ন সংক্রান্ত প্রকল্পে ব্যয় করা হবে। এর মাধ্যমে ১০ লাখের বেশি তরুণ ও বিদেশফেরত শ্রমিক ভবিষ্যত গড়তে কর্মদক্ষতা বাড়াতে পারবেন।

করোনাভাইরাস মহামারী চলাকালে বা মহামারীর পর শ্রমবাজারে নিজেদের সম্পৃক্ত করতে তরুণ, নারী ও প্রতিবন্ধী সুবিধাবঞ্চিতরা এই প্রকল্পের আওতায় প্রশিক্ষণ পাবেন।

বাকি ৩০ কোটি ডলার ব্যয় করা হবে উদ্যোক্তা সৃষ্টির জন্য একটি প্রকল্পে, যার মাধ্যমে ২০টি জেলায় ৩ হাজার ২০০ গ্রামের প্রায় সাড়ে সাত লাখ দরিদ্র মানুষের জীবনযাত্রার মান উন্নয়ন করা হবে। বাংলাদেশ ও ভুটানের দায়িত্বে থাকা বিশ্ব ব্যাংকের ভারপ্রাপ্ত কান্ট্রি ডিরেক্টর দানদান চেন বলেন, করোনাভাইরাসে বাংলাদেশে লাখ লাখ মানুষ, বিশেষত তরুণ, নারী শ্রমিক ও বিদেশফেরতদের জীবন ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।

“এই দুই প্রকল্পের আওতায় গ্রামীণ জনগণের জীবনযাত্রার মান বৃদ্ধি এবং প্রশিক্ষণ দিয়ে সুবিধাবঞ্চিতদের ভবিষ্যৎ শ্রমবাজারের জন্যে প্রস্তুত করা হবে।”

সহজ শর্তে স্বল্প সুদের এই ৬০ কোটি ডলারের ঋণ ৫ বছরের রেয়াতকালসহ ৩০ বছরে পরিশোধ করতে হবে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/আহমেদ

দাম কমায় স্বস্তি ফিরেছে নিত্যপণ্যের বাজারে

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

চাল, ব্রয়লার মুরগি ও সবজির সরবরাহ ভালো হওয়ায় বাজারে এর সুবাতাস বইতে শুরু করেছে। পণ্যের দাম কমায় ঈদের পর কিছুটা স্বস্তি ফিরে এসেছে নিত্যপণ্যের বাজারে। আগামী ৩ জুন মহান সংসদে বাজেট উপস্থাপন করবেন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল।

এবারের বাজেটে ভোগ্যপণ্যের দাম কমানোর বিশেষ কৌশল থাকবে। সবচেয়ে বড় কৌশল হচ্ছে মূল্যস্ফীতি কমিয়ে আনা। আসন্ন বাজেটে দ্রব্যমূল্য কমিয়ে আনার লক্ষ্যে মূল্যস্ফীতি নির্ধারণ করা হয়েছে ৫ দশমিক ৩ শতাংশ যা গত বারো বছরের মধ্যে সবচেয়ে কম।

শুক্রবার রাজধানীর কাওরান বাজার, কাপ্তান বাজার, ফকিরাপুল বাজার, যাত্রাবাড়ী বাজার এবং মুগদা বড় বাজার ঘুরে দেখা যায় নতুন করে আর কোন পণ্যের দাম বাড়েনি। বরং চাল, মুরগি, সবজিসহ বেশ কয়েকটি পণ্যের দাম কমেছে। আগামী বাজেট ঘোষণার পর যাতে নতুন করে কোন পণ্যের দাম না বাড়ে সেই প্রত্যাশা করছেন সাধারণ ভোক্তারা।

তাঁদের আশা, বাজেট ঘোষণার পরও বাজারেও স্বস্তি বিরাজ করবে। বোরো মৌসুমের নতুন চাল ওঠায় দাম কমতে শুরু করেছে। এবার ধানের বাম্পার ফলন হয়েছে। এর পাশাপাশি খাদ্য মজুদ বাড়াতে বিপুল পরিমাণ চাল আমদানি করা হয়েছে। এর একটি ইতিবাচক প্রভাব পড়েছে নিত্যপণ্যের বাজারে।

গত পনের দিন আগেও মোটা চাল প্রতিকেজি ৪৮-৫০ টাকায় বিক্রি হতো। এখন নতুন মৌসুমের মোটা চাল বিক্রি হচ্ছে ৪২-৪৫ টাকায়। কমেছে মাঝারি মানের পাইজাম, লতা ও সরুমানের নাজিরশাইল ও মিনিকেট চালের দামও।

মাঝারি চাল ৫৪ থেকে ৫৫ এবং সরু চাল ৬০ থেকে ৬৫ টাকা কেজি দরে বিক্রি হতে দেখা গেছে। কাপ্তান বাজারের চাল ব্যবসায়ী ও নুরু রাইছ এজেন্সির সত্বাধিকারী মো. নুরুল ইসলাম জনকণ্ঠকে জানিয়েছেন, বাজারে নতুন মোটা চাল প্রতি কেজি ৩৮ থেকে ৪০ টাকা, বিআর আটাশ চাল ৪৫ থেকে ৪৬, মিনিকেট ৫২ থেকে ৫৩ এবং নাজিরশাইল চাল ৫৫ থেকে ৫৬ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।

এছাড়া কেজিতে ৩০ টাকা কমে প্রতিকেজি ব্রয়লার মুরগি বিক্রি হচ্ছে ১২৫-১৩০ টাকায়। তবে ব্রয়লার মুরগির দাম কমলেও পাকিস্তানী লেয়ার মুরগি আগের মতো ২৮০-৩০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে খুচরা বাজারে। বেড়েছে ডিমের দাম। প্রতিডজন ফার্মের মুরগির ডিম বিক্রি হচ্ছে ১০০ টাকায়। এক্ষেত্রে ডজনে দাম বেড়েছে ১০ টাকা পর্যন্ত।

ফকিরাপুল বাজারে এক কেজি দেশি পেঁয়াজ ৪৫ টাকা দরে বিক্রি করতে দেখা যায়। মসলাজাতীয় পণ্যের ব্যবসায়ীরা বলেন, বাজারে প্রতি কেজি দেশি পেঁয়াজ ৩৪ থেকে ৩৫ টাকায় বিক্রি হয়, যা কয়েক দিন আগের তুলনায় কেজিতে দুই টাকার মতো বেশি।

এছাড়া বাজারে ডাল ও চিনির দাম এখনো আগের মতোই রয়েছে। প্রতি কেজি চিনি ৭০ টাকা ও সরু দানার মসুর ডাল ১১০ টাকায় বিক্রি করা হচ্ছে। অপরিবর্তিত আদা-রসুনের দাম।

কারওয়ান বাজারে আদা (চীনা) ১২০ টাকা ও আমদানি করা রসুন ১৩০ টাকা কেজি দরে বিক্রি করা হচ্ছে। বাজারে কমেছে বেশিরভাগ সবজির দাম। প্রতিকেজি গাজর বিক্রি হচ্ছে ৪০ টাকা, বেগুন ৩০ থেকে ৪০ টাকা, করলা ৪০ থেকে ৫০ টাকা, মুলা ৪০ টাকা, টমেটো ৩০ থেকে ৪০ টাকা, বরবটি ৬০ টাকা, মিষ্টি কুমড়া ২০ থেকে ৩০ টাকা, চিচিঙ্গা ৩০ টাকা, পটল ৪০ থেকে ৫০ টাকা, লতি ৬০ টাকা, সাজনা ৫০ থেকে ৬০ টাকা, আলু ২০ টাকা, কাঁচামরিচ ৪০ থেকে ৫০ টাকায়।

এছাড়া প্রতিপিস লাউ আকারভেদে বিক্রি হচ্ছে ৫০ টাকা, বাঁধাকপি ৩০ টাকায়। ৫ টাকা দাম বেড়ে প্রতিকেজি পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ৪০ থেকে ৪৫ টাকায়। শসা ৪০ টাকা, কাকরোল ৬০ টাকা ও লেবুর হালি বিক্রি হচ্ছে ১৫ থেকে ২০ টাকায়। নিত্যপণ্যের বাজারে অপরিবর্তিত আছে গরু ও খাসির মাংস, মসলাসহ অন্যান্য পণ্যের দাম। বাজাওে প্রতিকেজি খাসির মাংস বিক্রি হচ্ছে ৭০০ থেকে ৭৫০ টাকা, বকরির মাংস ৭০০ থেকে ৭৫০ টাকা, গরুর মাংস বিক্রি হচ্ছে ৫৮০-৬০০ টাকায়। এছাড়া মাছ আগের দামে বিক্রি হচ্ছে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/

ডিএসইতে পিই রেশিও বেড়েছে ০.৫৬ শতাংশ

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক:

সর্বশেষ সপ্তাহে প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) সার্বিক মূল্য আয় অনুপাত (পিই রেশিও) ০.৫৬ শতাংশ বেড়েছে। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

জানা গেছে, গত সপ্তাহের শুরুতে ডিএসইর পিই ছিল ১৭.৭৩ পয়েন্টে। যা সপ্তাহ শেষে ১৭.৮৩ পয়েন্টে অবস্থান করছে। অর্থাৎ সপ্তাহের ব্যবধানে পিই রেশিও ০.১০ পয়েন্ট বা ০.৫৬ শতাংশ বেড়েছে।

সপ্তাহ শেষে ব্যাংক খাতের পিই রেশিও অবস্থান করছে ৭.০৬ পয়েন্টে। এছাড়া তথ্যপ্রযুক্তি খাতের ১৮.২০ পয়েন্টে, বস্ত্র খাতের ২৭.৪০ পয়েন্টে, ওষুধ ও রসায়ন খাতের ১৯.০৪ পয়েন্টে, প্রকৌশল খাতের ১৫.০৮ পয়েন্টে, বীমা খাতের ২০.৯৮ পয়েন্টে, বিবিধ খাতের ৫৭.১০ পয়েন্টে, খাদ্য খাতের ১৩.৪৫ পয়েন্টে, বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতের ১১.৮২ শতাংশ, চামড়া খাতের (-) ১২.৫৮ পয়েন্টে, সিমেন্ট খাতের ১৩.১৪ পয়েন্টে, আর্থিক খাতের ৪২.৬৫ পয়েন্টে, ভ্রমণ ও অবকাশ খাতের ৫১.৯৩ পয়েন্টে, পেপার খাতের ৮১.২৮ পয়েন্টে, টেলিযোগাযোগ খাতের ১১.০৮ পয়েন্টে, সেবা ও আবাসন খাতের ১৮.৪৪ পয়েন্টে, সিরামিক খাতের ২৬.৪৭ পয়েন্টে এবং পাট খাতের পিই (-) ৪৩.৩৭ পয়েন্টে অবস্থান করছে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/রিমা

কপারটেক ইন্ডাস্ট্রিজের বোর্ড সভা বিকালে

স্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত প্রকৌশল খাতের কোম্পানি কপারটেক ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের তৃতীয় প্রান্তিকের বোর্ড সভা আজ আহবান করা হয়েছে। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (লিস্টিং) রেজুলেশন ২০১৫ এর ১৬(১) ধারা অনুযায়ী, এই বোর্ড সভায় কোম্পানিটির ২০২১ সালের ৩য় প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করা হবে।

আজ বেলা ৪টায় অনুষ্ঠিত রাজধানীতে কোম্পানির নিজস্ব অফিসে অনুষ্ঠিত এ সভায় কোম্পানিটির ৩য় প্রান্তিকের ইপিএস ও ন্যাভসহ অন্যান্য আর্থিক তথ্য শেয়ারহোল্ডারদের জানিয়ে দেওয়া হবে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/রিমা

সাপ্তাহিক দর কমার শীর্ষে গোল্ডেন সন

স্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

গত সপ্তাহে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) দর কমার শীর্ষে রয়েছে গোল্ডেন সন লিমিটেড। গত সপ্তাহে শেয়ারটির সর্বোচ্চ দর কমেছে ১০.৮৩ শতাংশ। ডিএসইর সূত্রে এ তথ্য জানা যায়।

সূত্র থেকে জানা যায়, সপ্তাহজুড়ে কোম্পানিটির মোট ১৪ কোটি ১১ লাখ টাকা লেনদেন হয়। যা গড়ে প্রতিদিন ২ কোটি ৮২ লাখ টাকা ছিল।

দর কমার তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে ফারইস্ট নিটিং এন্ড ডাইং ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড। গত সপ্তাহে শেয়ারটির দর কমেছে ১০.২৬ শতাংশ। সপ্তাহজুড়ে শেয়ারটি মোট ৯ কোটি ৩৭ লাখ টাকার লেনদেন হয়। যা গড়ে প্রতিদিন ১ কোটি ৮৭ লাখ টাকা ছিল।

মালেক স্পিনিং মিলস তালিকার তৃতীয় স্থানে রয়েছে। গত সপ্তাহে শেয়ারটির দর কমেছে ১০.১০ শতাংশ। সপ্তাহজুড়ে শেয়ারটি মোট ১৯ কোটি ৯০ লাখ টাকা লেনদেন হয়। যা গড়ে প্রতিদিন ৩ কোটি ৯৮ লাখ টাকা ছিল।

এই তালিকায় থাকা শীর্ষ ১০ কোম্পানির মধ্যে অন্য কোম্পানিগুলো হচ্ছে- বিডি থাই অ্যালুমনিয়ামের ৮.৯৮ শতাংশ, ফরচুন সুজের ৮.৭৯ শতাংশ, সিমটেক্স ইন্ডাস্ট্রিজের ৮.১৩ শতাংশ, নিউ লাইন ক্লোথিংসের ৮.০৬ শতাংশ, প্যারামাউন্ট ইন্স্যুরেন্সের ৭.৭৪ শতাংশ, এমারেল্ড অয়েল ইন্ডাস্ট্রিজের ৭.২৭ শতাংশ ও অগ্রণী ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেডের ৭.১৮ শতাংশ দর কমেছে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/রিমা

সাপ্তাহিক দর বাড়ার শীর্ষে এনআরবিসি ব্যাংক

স্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

গত সপ্তাহে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) দর বাড়ার শীর্ষে রয়েছে এনআরবি কমার্শিয়াল ব্যাংক লিমিটেড। সপ্তাহজুড়ে শেয়ারটির দর ৪২.৮৬ শতাংশ বেড়েছে। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা যায়।

ডিএসই সূত্রে জানা যায়, উক্ত সপ্তাহে শেয়ারটির ১১৯ কোটি ২২ লাখ টাকার লেনদেন হয়। যা গড়ে প্রতিদিন ২৩ কোটি ৮৪ লাখ টাকা ছিল।

দর বাড়ার তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে জেনেক্স ইনফোসিস লিমিটেড। গত সপ্তাহে শেয়ারটির দর বেড়েছে ৩৮.৯৪ শতাংশ। সপ্তাহজুড়ে শেয়ারটির ১৩১ কোটি ৪ লাখ টাকা লেনদেন হয়। যা গড়ে প্রতিদিন ২৬ কোটি ২০ লাখ টাকা ছিল।

প্রাইম ব্যাংক দর বাড়ার তৃতীয় স্থানে রয়েছে। সপ্তাহে শেয়ারটির দর বেড়েছে ২২.৩৪ শতাংশ। সপ্তাহজুড়ে শেয়ারটি ২৫৫ কোটি ২ লাখ টাকা লেনদেন করে। যা গড়ে প্রতিদিন ৫১ কোটি টাকা ছিল।

এই তালিকায় থাকা শীর্ষ ১০ কোম্পানির মধ্যে অন্য কোম্পানিগুলো হচ্ছে- ইনডেক্স এগ্রোর ২০.৪৯ শতাংশ, প্রভাতী ইন্স্যুরেন্সের ১৮.২০ শতাংশ, এনসিসি ব্যাংকের ১৪.৭৭ শতাংশ, সুরিদ ইন্ডাস্ট্রিজের ১৪.৬৭ শতাংশ, রিং শাইনের ১৪.৫২ শতাংশ, প্রিমিয়ার লিজিং এন্ড ফাইন্যান্সের ১৪.৪৯ শতাংশ এবং ওয়ান ব্যাংকের শেয়ার দর ১৪.২৯ শতাংশ দর বেড়েছে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/রিমা

 

সাপ্তাহিক লেনদেনের শীর্ষে বেক্সিমকো লিমিটেড

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

সপ্তাহের ব্যাবধানে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেনের শীর্ষে রয়েছে বেক্সিমকো লিমিটেড। সপ্তাহজুড়ে কোম্পানিটির ৭০০ কোটি ৬৭ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

তালিকার দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে প্রাইম ব্যাংক লিমিটেড। কোম্পানিটির শেয়ার লেনদেন হয়েছে ২৫৫ কোটি ২ লাখ টাকার।

সাইফ পাওয়ারটেক লিমিটেড তালিকার তৃতীয় স্থানে রয়েছে। কোম্পানিটির লেনদেন হয়েছে ২৪৮ কোটি ২৫ লাখ টাকার।

এই তালিকায় থাকা শীর্ষ ১০ কোম্পানির মধ্যে অন্য কোম্পানিগুলো হচ্ছে- ব্রিটিশ আমেরিকান টোব্যাকো বাংলাদেশের ২০০ কোটি ৯ লাখ, লংকাবাংলা ফাইন্যান্সের ১৯১ কোটি ২৫ লাখ, রবি আজিয়াটার ১৮৯ কোটি ৯৫ লাখ, ন্যাশনাল ফীড মিলের ১৮৪ কোটি ৪৯ লাখ, আএফআইসি ব্যাংকের ১৫৪ কোটি ৫৭ লাখ, জেনেক্স ইনফোসিসের ১৩১ কোটি ৪ লাখ ও ম্যাকসন্স স্পিনিং মিলসের ১২৫ কোটি ৫২ লাখ টাকা লেনদেন হয়েছে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/রিমা

৫ দিনে ডিএসইতে বাজার মূলধন বেড়েছে ২,৩৫২ কোটি টাকা

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

সর্বশেষ সপ্তাহে প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) বাজার মূলধন আগের সপ্তাহের চেয়ে ২,৩৫২ কোটি টাকা বেড়েছে। এসময় গত সপ্তাহের তুলনায় সূচকের মিশ্র প্রতিক্রিয়ায় লেনদেনও বেড়েছে। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

ডিএসই সূত্রে জানা গেছে, বিদায়ী সপ্তাহে মোট ৫ কার্যদিবসে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) মোট লেনদেন হয়েছে ৮ হাজার ৪২৪ কোটি ৪৬ লাখ টাকার। যা আগের সপ্তাহের ৩ দিনে হয়েছিল ৪ হাজার ২০৮ কোটি ৯৫ লাখ টাকার। অর্থাৎ সপ্তাহের ব্যবধানে ডিএসইতে লেনদেন ১০০.১৬ শতাংশ বেড়েছে।

ডিএসইতে সর্বশেষ সপ্তাহে গড় লেনদেন ১৬৮৪ কোটি ৮৯ লাখ টাকার হয়েছে। যা আগের সপ্তাহ থেকে ২০.৯ শতাংশ বেড়েছে। আগের সপ্তাহে লেনদেন হয়েছিল ১৪০২ কোটি ৯৮ লাখ টাকার উপরে।

বিদায়ী সপ্তাহে ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ৬২.৫৭ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৫ হাজার ৮১৩ পয়েন্টে। আর ডিএসই-৩০ সূচক ৮.৪০ পয়েন্ট কমে দাঁড়িয়েছে ২১৭৮ পয়েন্টে। আর শরিয়াহ সূচক ২.৩৩ পয়েন্ট কমে দাঁড়িয়েছে ১২৭২ পয়েন্টে।

ডিএসইতে গত সপ্তাহে ৩৭৫টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার লেনদেনে অংশ নিয়েছে। প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে শেয়ার দর বেড়েছে ১৬৯টির, কমেছে ১৪৯টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৫৩টির শেয়ার ও ইউনিটের দর। আর ৪টি শেয়ারের কোনো লেনদেন হয়নি।

গত সপ্তাহের প্রথম দিন ডিএসইতে বাজার মূলধন ছিল ৪ লাখ ৮৯ হাজার ৯৪০ কোটি টাকা। আর সপ্তাহের শেষ দিনে এই মূলধন দাঁড়িয়েছে ৪ লাখ ৯২ হাজার ২৯২ কোটি টাকা। এই হিসাবে গত সপ্তাহে ডিএসইতে বাজার মূলধন ২,৩৫২ কোটি টাকা বা ০.৪৮ শতাংশ বেড়েছে।

জিল বাংলা সুগারের ৩য় প্রান্তিকের প্রতিবেদন প্রকাশ

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

শেয়ারবাজারের তালিকাভুক্ত খাদ্য ও আনুষঙ্গিক খাতের কোম্পনি জিল বাংলা সুগার মিলস লিমিটেড চলতি বছরের তৃতীয় প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। কোম্পনি সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

কোম্পনিটির ৩য় প্রান্তিকের আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী, তিন মাসে (জানুয়ারি-মার্চ,২১) কোম্পনিটির শেয়ার প্রতি লোকসান (ইপিএস) হয়েছে ১০.২৭ টাকা। গত বছরের এ সময়ের কোম্পনিটির শেয়ার প্রতি লোকসান (ইপিএস) ছিল ৯.২২ টাকা।

নয় মাসে (জুলাই,২০-মার্চ,২১) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি লোকসান (ইপিএস) হয়েছে ৪৭.৮ টাকা। গত বছরের এ সময়ের কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি লোকসান (ইপিএস) ছিল ৪৪.৭৩ টাকা।

এই প্রান্তিকে কোম্পনিটির শেয়ার প্রতি নীট সম্পদের মূল্য (এনএভি) দাঁড়িয়েছে ৭৪৮.৫৩ টাকা।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/রিমা