1. বেক্সিমকো লিমিটেড
  2. পাইওনিয়ার ইন্স্যুরেন্স
  3. ফরচুন সুজ
  4. লংকা বাংলা ফাইন্যান্স
  5. ন্যাশনাল ফিড মিল
  6. এনআরবিসি ব্যাংক
  7. সন্ধানী লাইফ ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি
  8. গ্লোবাল ইন্স্যুরেন্স
  9. সোনার বাংলা ইন্স্যুরেন্স
  10. কাট্টালী টেক্সটাইল লিমিটেড।

ডিএসইতে ২০৬৫ ও সিএসইতে ৮৫ কোটি টাকার লেনদেন

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) দিনের শেষে সূচকের উত্থান হয়েছে। এদিন সেখানে লেনদেন আগের দিনের চেয়ে সামান্য কমেছে। আর চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) সূচক বাড়লেও লেনদেন কমেছে। ডিএসই ও সিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা যায়।

মঙ্গলবার দিন শেষে ডিএসইতে প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ৪৭.২৫ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৬,০২৩ পয়েন্টে। আর ডিএসই শরীয়াহ সূচক ১.১১ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১২৯০ পয়েন্টে এবং ডিএসই-৩০ সূচক ০.৮৬ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ২১৯৫ পয়েন্টে।

এদিন ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ২০৬৫ কোটি ২৭ লাখ টাকা। গতকাল সোমবার সেখানে লেনদেনের পরিমাণ ছিল ২০৮৩ কোটি ২৮ লাখ টাকা।

ডিএসইতে আজ ৩৬৯টি কোম্পানি ও মিউচুয়াল ফান্ডের শেয়ারের লেনদেন হয়। এর মধ্যে ১৮১টির শেয়ারের দর বেড়েছে, কমেছে ১৪৫টির, আর দর অপরিবর্তিত আছে ৪৩টির।

এদিন ডিএসইতে লেনদেনে এগিয়ে থাকা ১০টি কোম্পানি হলো- বেক্সিমকো লিমিটেড, পাইওনিয়ার ইন্স্যুরেন্স, ফরচুন সুজ, লংকা বাংলা ফাইন্যান্স, ন্যাশনাল ফিড মিল, এনআরবিসি ব্যাংক, সন্ধানী লাইফ ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি, গ্লোবাল ইন্স্যুরেন্স, সোনার বাংলা ইন্স্যুরেন্স ও কাট্টালী টেক্সটাইল লিমিটেড।

অন্যদিকে দেশের অপর বাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) ব্রড ইনডেক্স ১৫২.২০ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১৭ হাজার ৪৬৯ পয়েন্টে।

দিনভর লেনদেন হওয়া ৩০০টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ১৬১টির, কমেছে ১১০টির ও দর অপরিবর্তিত রয়েছে ২৯টির।

এদিন সিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৮৫ কোটি ৭৭ লাখ টাকা। গতকাল সোমবার সেখানে লেনদেন হয়েছে ৯০ কোটি ৬৭ লাখ টাকা।

দিনশেষে সিএসইতে লেনদেনের শীর্ষে রয়েছে বিএসসিসিএল ও গ্রামীনফোন লিমিটেড।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/রিমা

বার্জার পেইন্টস বাংলাদেশের বাৎসরিক বোর্ড সভা ১৭ জুন

স্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত বিবিধ খাতের প্রতিষ্ঠান বার্জার পেইন্টস বাংলাদেশ লিমিটেডের বাৎসরিক বোর্ড সভা আগামী ১৭ জুন আহবান করা হয়েছে। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

সূত্র থেকে জানা যায়, সেদিন বেলা ৩:৩০টায় কোম্পানিটির প্রধান কার্যালয়ে বোর্ড সভাটি অনুষ্ঠিত হবে।

আসন্ন বোর্ড সভায় ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) লিস্টিং রেগুলেশন ২০১৫ এর ১৯(১) অনুযায়ী গত বছরের নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করা হবে।

এ সভায় কোম্পানিটি শেয়ারহোল্ডারদের জন্য লভ্যাংশ ঘোষণা করা হতে পারে। এছাড়া রেকর্ড ডেট ও এজিএমের দিন ঘোষণা করা হবে।

এর আগের বছর কোম্পানিটি শেয়ারহোল্ডারদের জন্য ২৯৫ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ প্রদান করেছে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/রিমা

পাঁচ বছরে অর্থ পাচারের প্রমাণিত ঘটনা ১০২৪টি

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

বাংলাদেশ ফিন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট (বিএফআইইউ) গেল পাঁচ বছরে বিদেশে অর্থ পাচারের ১ হাজার ২৪টি ঘটনা ঘটেছে বলে প্রমাণ পেয়েছে। এর মধ্যে ২০১৭-১৮ অর্থবছরেই ঘটেছে অর্ধেকের বেশি অর্থ পাচারের ঘটনা।

এসব ঘটনার সঙ্গে জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে চিঠি পাঠিয়েছে বিএফআইইউ।

বিএফআইইউর প্রতিবেদন মতে, ২০১৯-২০ অর্থবছরে ১১৬টি অর্থ পাচারের ঘটনা ঘটেছে। ২০১৮-১৯ অর্থবছরে ৫২টি, ২০১৭-১৮ অর্থবছরে ৬৭৭টি, ২০১৬-১৭ অর্থবছরে ১২১টি ও ২০১৫-১৬ অর্থবছরে ৫৮টি অর্থ পাচারের ঘটনা ঘটেছে।

১ হাজার ২৪টি অর্থ পাচারের ঘটনার অর্ধেকই বিদেশে অর্থ পাচার করেছে। এর বাইরে গত পাঁচ অর্থবছরে ২ হাজার ২৯০টি অর্থ পাচারের ঘটনার তথ্য সরবরাহ করেছে সরকারের বিভিন্ন সংস্থা।

এ বিষয়ে বিএফআইইউ প্রধান আবু হেনা মোহাম্মদ রাজী হাসান বলেন, অর্থ পাচারের অনেকগুলো মামলার বিচার কাজ চলছে। বিচার কাজ শেষ না হলে কেউ শাস্তির আওতায় আসবে না।

বিএফআইইউ সূত্র জানায়, অর্থ পাচারের ঘটনার সঙ্গে জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ, বাংলাদেশ পুলিশ, দুর্নীতি দমন কমিশন ও বাংলাদেশ ব্যাংকের কাছে প্রতিবেদন পাঠানো হয়েছে।

প্রতিবেদনে পাচারকারীদের দেশের বাইরে কোথায় কী পরিমাণ সম্পদ, বাড়ি, গাড়ি, ফ্ল্যাট ও বিনিয়োগ আছে তার বিবরণ দেওয়া হয়েছে।

দেশে কার্যত ব্যাংক, আর্থিক প্রতিষ্ঠান, বিমা কোম্পানি ও মানি একচেঞ্জ প্রতিষ্ঠানগুলো প্রতিমাসে সন্দেহজনক লেনদেনের তথ্য বাংলাদেশ ফিন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিটকে দিয়ে থাকে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/

১১ ব্যাংকের মূলধন ঘাটতি ২৪ হাজার ৭৮৩ কোটি টাকা

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

ব্যাংকগুলো গ্রাহক থেকে আমানত নিয়ে ঋণ প্রদান করে। সেই ঋণ খারাপ হয়ে পড়লে সেই অনুপাতে নিরাপত্তা সঞ্চিতি সংরক্ষণ করতে হয়। আবার খারাপ ঋণের ওপর অতিরিক্ত মূলধন রাখার বাধ্যবাধকতাও রয়েছে। তবে দেশের সরকারি-বেসরকারি ১১টি ব্যাংক সেই অনুপাতে মূলধন সংরক্ষণ করতে পারছে না। ফলে মূলধন ঘাটতিতে পড়েছে এসব ব্যাংক।

এর মধ্যে সরকারি ৫টি, বিশেষায়িত দুটি ও বেসরকারি খাতের ৪টি ব্যাংক রয়েছে। গত মার্চ পর্যন্ত এসব ব্যাংকের মূলধন ঘাটতি দাঁড়িয়েছে ২৪ হাজার ৭৮৩ কোটি টাকা।

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সবশেষ তথ্য অনুযায়ী, ২০২১ সালের মার্চ শেষে মূলধন সংকটে পড়া ব্যাংকগুলো হলো- রাষ্ট্রায়ত্ত সোনালী, জনতা, অগ্রণী, রূপালী, বেসিক ব্যাংক; বেসরকারি খাতের এবি, বাংলাদেশ কমার্স, আইসিবি ইসলামিক ও পদ্মা ব্যাংক। এছাড়াও রয়েছে বিশেষায়িত কৃষি ব্যাংক এবং রাজশাহী কৃষি উন্নয়ন ব্যাংক।

আন্তর্জাতিক ব্যাংকিং রীতি ব্যাসেল-৩ অনুযায়ী ঝুঁকি বিবেচনায় ব্যাংকগুলোকে নিয়মিত মূলধন সংরক্ষণ করতে হয়। বর্তমান নিয়মে ব্যাংকগুলোকে ৪০০ কোটি টাকা অথবা ঝুঁকিভিত্তিক সম্পদের ১০ শতাংশের মধ্যে যা বেশি সেই পরিমাণ অর্থ ন্যূনতম মূলধন হিসেবে সংরক্ষণ করতে হয়। এ শর্ত পূরণে ডিসেম্বর শেষে ব্যর্থ হয়েছে উপরোক্ত ১১টি ব্যাংক।

খাত সংশ্লিষ্টরা জানান, খেলাপি ঋণসহ নানা কারণে ব্যাংকিং খাত ব্যবস্থা দুর্বল হয়ে পড়ছে। আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় ও স্থানীয় ব্যবসায়ীরা এটিকে নেতিবাচক হিসেবে দেখছে। এতে করে দেশি ও বৈদেশিক বিনিয়োগে নেতিবাচক প্রভাব পড়তে পারে। তাই কেন্দ্রীয় ব্যাংকের উচিত যত দ্রুত সম্ভব এ সংকট উত্তরণে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা।

এ বিষয়ে সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অর্থ উপদেষ্টা এ বি মির্জ্জা আজিজুল ইসলাম গণমাধ্যমকে বলেন, খেলাপিরা বিভিন্ন সুযোগ সুবিধা নিলেও ঋণ পরিশোধ করছে না। আর ঋণ আদায় না হলে ব্যাংকগুলো মূলধন ঘাটতি পূরণ করবে কীভাবে। এটি ব্যাংক খাতের জন্য খারাপ দিক।

তিনি বলেন, বেশিরভাগ সরকারি ব্যাংক মূলধন ঘাটতিতে পড়েছে। এর মূল কারণ তাদের কোনো জবাবদিহিতা নেই। তারা ইচ্ছেমতো ব্যাংক চালাচ্ছে। যাচাই-বাছাই ছাড়াই ঋণ দিচ্ছে। এটি চলতেই থাকবে, যদি না কাঠামোগত কোনো পরিবর্তন না হয়। এজন্য সবার আগে রাজনৈতিক সদিচ্ছা থাকতে হবে। কারণ সরকারি ব্যাংকগুলো রাজনৈতিক প্রভাবে পরিচালিত হয়।

কয়েকটি বেসরকারি ব্যাংকও মূলধন ঘাটতিতে পড়েছে। ঋণ আদায়ে এসব ব্যাংকের টার্গেট নির্ধারণ করে দিতে হবে জানিয়ে মির্জ্জা আজিজুল বলেন, একটি নির্দিষ্ট সময় বেঁধে দিতে হবে। এ সময়ের মধ্যে তারা সংশোধন না হলে পর্ষদ পরিবর্তন করতে দিতে হবে।

বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রতিবেদনে দেখা যায়, ঝুঁকিভিত্তিক সম্পদের ১০ শতাংশ বিবেচনায় গত মার্চ শেষে ব্যাংকগুলোর মূলধন রাখার কথা এক লাখ ১৮ হাজার ৮৪৪ কোটি টাকা। তবে আপৎকালীন সুরক্ষা সঞ্চয়সহ ব্যাংক খাতে মূলধন রয়েছে এক লাখ ৩৫ হাজার ৪০৬ কোটি টাকা। এতে করে সার্বিক উদ্বৃত্ত রয়েছে ১৬ হাজার ৫৬২ কোটি টাকা বা ১১ দশমিক ৬৭ শতাংশ। আগের প্রান্তিক গত বছর ডিসেম্বর পর্যন্ত ছিল ১১ দশমিক ৯৪ শতাংশ।

এদিকে ২০১৬ সাল থেকে ক্যাপিটাল কনজারভেশন বাফার বা আপৎকালীন সুরক্ষা সঞ্চয় হিসাবে ব্যাংকগুলোকে অতিরিক্ত মূলধন রাখতে হচ্ছে। ব্যাসেল-৩ বাস্তবায়নের আওতায় ২০১৬ সালের ডিসেম্বরে শূন্য দশমিক ৬২৫, ২০১৭ সালে ১ দশমিক ২৫, ২০১৮ সালে ১ দশমিক ৮৭৫ ও ২০১৯ সালের ডিসেম্বরে ২ দশমিক ৫ শতাংশ হারে এই বাড়তি পুঁজি সংরক্ষণের নির্দেশনা ছিল। এভাবে ন্যূনতম মূলধন এবং সংস্থান বজায় রেখে ২০১৬ থেকে ২০১৯ সাল পর্যন্ত ব্যাংকের মূলধন পর্যাপ্ততার হারের লক্ষ্যমাত্রা যথাক্রমে ১০ দশমিক ৬২৫, ১১ দশমিক ২৫, ১১ দশমিক ৮৭৫ ও ১২ দশমিক ৫০ শতাংশে উন্নীতি করার কথা বলা ছিল।

বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রতিবেদন অনুযায়ী, গত মার্চ পর্যন্ত ৬০ ব্যাংকের মধ্যে ৪৬টির মূলধন সাড়ে ১২ শতাংশের ওপরে আছে। ঘাটতিতে থাকা ১১ ব্যাংকসহ ১৪ ব্যাংকের মূলধন সংরক্ষণের পরিমাণ এর কম।

বাংলাদেশ ব্যাংকের কর্মকর্তারা জানান, কোনো ব্যাংক ন্যূনতম মূলধন বজায় রাখার পর বাফার আপৎকালীন সুরক্ষা সঞ্চয় হারে মূলধন রাখতে না পারে, সেই ব্যাংক কোনো নগদ লভ্যাংশ বা বোনাস দিতে পারবে না। তবে কেবল বাংলাদেশ ব্যাংকের পূর্বানুমতি নিয়ে বোনাস শেয়ার ইস্যু করতে পারে।

সরকারি ব্যাংকগুলোর মূলধন ঘাটতি তৈরি হলে বাজেট থেকে তার জোগান দিতে হয়। জনগণের করের টাকায় বিভিন্ন সময় মূলধন ঘাটতিতে পড়া ব্যাংকগুলোতে অর্থ জোগান দেয় সরকার। তবে করের টাকায় মূলধন জোগানের বরাবরই বিরোধিতা করে থাকেন অর্থনীতিবিদরা। এ কারণে গত কয়েক বছর ধরে এ অর্থ দেওয়া বন্ধ রাখা হয়েছে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/

বোনাস বিওতে পাঠিয়েছে উত্তরা ব্যাংক

স্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত ব্যাংকিং খাতের কোম্পানি উত্তরা ব্যাংক লিমিটেডের লভ্যাংশের বোনাস শেয়ার বিনিয়োগকারীদের বিও হিসাবে পাঠিয়েছে। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

সূত্র জানায়, ব্যাংকটি ৩১ ডিসেম্বর, ২০২০ সমাপ্ত হিসাব বছরের বোনাস শেয়ার সিডিবিএলের মাধ্যমে গত ২ জুন বিও হিসাবে পাঠিয়েছে ও নগদ লভ্যাংশটি নিজ নিজ ব্যাংক হিসেবে বাংলাদেশ ইলেক্ট্রনিক ফান্ড ট্রান্সফার নেটওয়ার্ক (বিইএফটিএন) মাধ্যমে জমা দিয়েছে।

৩১ ডিসেম্বর,২০২০ সমাপ্ত হিসাব বছরে ব্যাংকটি ২৫ শতাংশ লভ্যাংশ দিয়েছে। এর মধ্যে ১২.৫০ শতাংশ বোনাস।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/রিমা

ইনটেকের বোর্ড সভা পিছালো

স্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত তথ্যপ্রযুক্তি খাতের কোম্পানি ইনটেক লিমিটেড চলতি বছরের তৃতীয় প্রান্তিকের বোর্ড সভা আগামী ১৪ জুন আহবান করেছে। সিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (লিস্টিং) রেজুলেশন ২০১৫ এর ১৬(১) ধারা অনুযায়ী, এই বোর্ড সভায় কোম্পানিটির ২০২১ সালের ৩য় প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করা হবে।

সূত্র থেকে জানা যায়, বোর্ড সভাটি আগামী ৯ জুন ,২০২১ এ অনুষ্ঠিত হবার কথা ছিল। তবে বোর্ড সভাটি স্থগিত করা হয়েছিল। বোর্ড সভাটি পুন:নির্ধারণ করা হয়েছে।

এদিন বেলা ৩টায় অনুষ্ঠিত রাজধানীতে কোম্পানির নিজস্ব অফিসে অনুষ্ঠিত এ সভায় কোম্পানিটির ৩য় প্রান্তিকের ইপিএস ও ন্যাভসহ অন্যান্য আর্থিক তথ্য শেয়ারহোল্ডারদের জানিয়ে দেওয়া হবে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/রিমা

নিয়াকো অ্যালুসের লেনদেন শুরু ১০ জুন

স্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

শেয়ারবাজারে সদ্য তালিকাভুক্ত এসএমই খাতের কোম্পানি নিয়াকো অ্যালুস লিমিটেডের শেয়ার লেনদেন শুরু হবে আগামী ১০ জুন থেকে। সিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

এদিন দেশের চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) আনুষ্ঠানিকভাবে শুরু হবে এ কোম্পানির লেনদেন।

‘এন’ ক্যাটাগরির আওতায় লেনদেন শুরু করা কোম্পানিটির স্ক্রিপ্ট কোড- “NIALCO” এবং সিএসইতে স্ক্রিপ্ট আইডি- ১৬৬০১ নির্ধারণ হয়েছে।

সম্প্রতি কোম্পানিটির আইপিও প্রক্রিয়া সম্পন্ন করে। ইতোমধ্যে বরাদ্দ পাওয়া শেয়ার সেন্ট্রাল ডিপোজিটরি বাংলাদেশ লিমিটেডের (সিডিবিএল) মাধ্যমে বিনিয়োগকারীদের নিজ নিজ বিও হিসাবে জমা হয়েছে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/

 

স্ট্যান্ডার্ড ইন্স্যুরেন্স স্পট মার্কেটে যাচ্ছে

স্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

শেয়ারবাজারের তালিকাভুক্ত প্রতিষ্ঠান স্ট্যান্ডার্ড ইন্স্যুরেন্স লিমিটেড রেকর্ড ডেটের আগে আগামীকাল বুধবার স্পট মার্কেটে যাচ্ছে। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

আগামী ১০ জুন বিমাটির স্পট মার্কেটে লেনদেন শেষ হবে। বিমাটির রেকর্ড তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে আগামী ১৩ জুন।

রেকর্ড ডেটের কারণে ওইদিন বিমাটির শেয়ার লেনদেন বন্ধ থাকবে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/রিমা

 

যমুনা ব্যাংকের ৫২ লাখ শেয়ার ক্রয়ের ঘোষণা

স্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত ব্যাংকিং খাতের কোম্পানি যমুনা ব্যাংক লিমিটেডের একজন উদ্দ্যোক্তা ৫২ লাখ শেয়ার ক্রয়ের ঘোষণা দিয়েছেন। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা যায়।

সূত্র জানায়, আবু খায়ের মোহাম্মদ সাখাওয়াত নামে এই উদ্যোক্তা ৫২ লাখ শেয়ার ক্রয় করবেন।

ঘোষণার পর ৩০ কার্যদিনের মধ্যে এই পরিচালক উল্লেখিত পরিমাণ শেয়ার পাবলিক মার্কেট হতে ক্রয় করবেন।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/রিমা