বন্ড-বিনিয়োগ নিয়ে কাজ করছে নিয়ন্ত্রক সংস্হা : সালমান এফ রহমান

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগ উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান বলেছেন, বেসরকারি খাতে বিনিয়োগের উৎস হিসেবে শক্তিশালী ঋণনির্ভর বা বন্ডবাজার তৈরির উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন

বুধবার (২৩ জুন) ‘টেকসই বেসরকারি খাত’ শীর্ষক এক আলোচনা সভায় তিনি এ কথা বলেন। বিশ্ব ব্যাংকের সহযোগী সংস্থা ইন্টারন্যাশনাল ফিন্যান্স করপোরেশন (আইএফসি) অনলাইনে এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করে। অনুষ্ঠানে ব্যবসায়ী, আমলা ও উন্নয়ন সহযোগী প্রতিষ্ঠানের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা অংশ নেন।

সালমান এফ রহমান বলেন, ‘বাংলাদেশের শেয়ারবাজার ইক্যুইটি-ভিত্তিক বা কোম্পানি-নির্ভর বাজার। কিন্তু অর্থায়নের উৎস হিসেবে শেয়ারবাজার ব্যবহৃত হয় না।’

তিনি উল্লেখ করেন, বন্ডের মাধ্যমে কীভাবে বিনিয়োগের সুযোগ তৈরি করা যায়, তা নিয়ে শেয়ারবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা কাজ করছে। শিগগিরই একটি শক্তিশালী বন্ডের বাজার পাওয়া যাবে বলে মনে করেন তিনি।

তার মতে, করপোরেট খাতের ব্যালেন্স শিটে স্বচ্ছতা আনা খুবই জরুরি। এ ক্ষেত্রে সঠিক নিরীক্ষা প্রতিবেদনের তৈরি করতে হবে। তিনি বলেন, ‘করোনার প্রেক্ষাপটেও বাংলাদেশের অর্থনীতি ভালো করেছে। এতে অর্থনীতির সক্ষমতা বেড়েছে, তা প্রকাশ পেয়েছে।’

অনুষ্ঠানে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন আইএফসির আঞ্চলিক অর্থনীতিবিদ জুলিয়া মিরুনোভা। তিনি বলেন, ‘বেসরকারি খাতের জন্য দীর্ঘ মেয়াদে বিনিয়োগ প্রয়োজন। এ জন্য বন্ডবাজার উন্নয়নে সংস্কার প্রয়োজন।’

এ ছাড়া তিনি আর্থিক খাত, বিশেষ করে ব্যাংক খাতে করপোরেট সুশাসন প্রতিষ্ঠার ওপর জোর দেন।

অনুষ্ঠানে প্রাণ-আরএফএল গ্রুপের চেয়ারম্যান ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা আহসান খান চৌধুরী বলেন, ‘বাংলাদেশের করপোরেট প্রতিষ্ঠানগুলোতে দেশি–বিদেশি সূত্র থেকে অর্থায়নের সুযোগ বাড়ছে। এ দেশের করপোরেট সংস্কৃতি শক্তিশালী হচ্ছে, সেই বার্তাই প্রদান করছে।’

তিনি বলেন, ‘অর্থায়নের খরচ কমলে (সুদ কম হলে) চীন ও ভিয়েতনামের মতো দেশের প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে প্রতিযোগিতা করতে পারবো।’ তিনি জানান, একটি কোম্পানির জন্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হলো অর্থায়ন। প্রতিষ্ঠানটি কত সহজে ঋণ পাচ্ছে, ঋণের বিপরীতে খরচ কত।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/

১২ বছরে দ্বিগুণ তেলজাতীয় ফসল উৎপাদন

স্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

বিগত ১২ বছরে দেশে তেলজাতীয় ফসলের উৎপাদন প্রায় দ্বিগুণ বেড়েছে বলে জানিয়েছেন কৃষিমন্ত্রী ড. মো. আব্দুর রাজ্জাক। বুধবার (২৩ জুন) ভার্চুয়ালি ‘তেলজাতীয় ফসলের উৎপাদন বৃদ্ধি’ প্রকল্পের জাতীয় কর্মশালায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তিনি এ তথ্য জানান।

মন্ত্রী বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বর্তমান সরকারের কৃষি বান্ধব নীতি ও নানামুখী প্রণোদনার ফলে বিগত ১২ বছরে দেশে তেলজাতীয় ফসলের উৎপাদন প্রায় দ্বিগুণ বৃদ্ধি পেয়েছে। তারপরও ভোজ্যতেলের বেশিরভাগ বিদেশ থেকে আমদানি করতে হয় ও এর পেছনে প্রচুর বৈদেশিক মুদ্রা ব্যয় হয়।

তিনি বলেন, দেশে তেল উৎপাদনের মূল বাধা হলো জমির স্বল্পতা। ইতোমধ্যে আমাদের বিজ্ঞানীরা উচ্চ ফলনশীল ও স্বল্পকালীন উন্নত জাতের ধান ও সরিষার জাত উদ্ভাবন করেছে। এগুলোর চাষ দ্রুত কৃষকের কাছে ছড়িয়ে দেওয়া ও জনপ্রিয় করতে পারলে ধান উৎপাদন বৃদ্ধি না কমিয়েও অতিরিক্ত ফসল হিসাবে সরিষাসহ তেলজাতীয় ফসলের উৎপাদন বাড়ান সম্ভব হবে।

সে লক্ষ্যে মন্ত্রণালয় সমন্বিত কর্মসূচি নিয়ে কাজ করে যাচ্ছে বলেও জানান কৃষিমন্ত্রী। ২০০৯ সালে তেলজাতীয় ফসলের উৎপাদনের পরিমাণ ছিল ৬ লাখ ৬০ হাজার মেট্রিক টন, ২০২০ সালে তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১১ লাখ ৫৪ হাজার মেট্রিক টনে।

মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব মো. মেসবাহুল ইসলাম বলেন, ব্রিধান-৭১, ব্রিধান-৮১, ব্রিধান-৮৯, ব্রিধান-৯২ সহ উন্নত জাতের ধান চাষ করে হেক্টর প্রতি এক টন উৎপাদন বাড়ানো সম্ভব। এটি করতে পারলে ১০ শতাংশ জমি উদ্বৃত্ত থাকবে, যাতে ধান চাষ না করে অন্যান্য ফসল চাষ করা যাবে। এছাড়া উন্নত জাতের ধান ও সরিষার চাষ করে শস্যের নিবিড়তা বাড়ানোও সম্ভব।

উল্লেখ্য, ২৭৮ কোটি টাকার ‘তেলজাতীয় ফসলের উৎপাদন বৃদ্ধি’ প্রকল্পটি ২০২০-২০২৫ মেয়াদে ২৫০টি উপজেলায় বাস্তবায়িত হবে। এর মাধ্যমে প্রচলিত শস্য বিন্যাসে কৃষি গবেষণা প্রতিষ্ঠানের পরীক্ষিত স্বল্পমেয়াদী তেল ফসলের আধুনিক জাত অন্তর্ভুক্ত করে সরিষা, তিল, সূর্যমুখী, চীনাবাদাম, সয়াবিনসহ তেল ফসলের আবাদ এলাকা ২০ শতাংশ বৃদ্ধি করা হবে। এছাড়া বিএআরআই ও বিনা কর্তৃক উদ্ভাবিত তেল ফসলের আধুনিক প্রযুক্তির সম্প্রসারণ এবং মৌ-চাষ অন্তর্ভুক্ত করে তেলজাতীয় ফসলের হেক্টর প্রতি ফলনও ১৫- ২০ শতাংশ বৃদ্ধি পাবে। ফলে, তেলজাতীয় ফসলের উৎপাদন বাড়বে ও আমদানির পরিমাণ হ্রাস পাবে।

কর্মশালায় বিশেষ অতিথি ছিলেন কৃষি মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব মো. মেসবাহুল ইসলাম। কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতরের মহাপরিচালক মো. আসাদুল্লাহর সভাপতিত্বে অন্যান্যের মধ্যে কৃষি মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব (পরিকল্পনা) ড. মো. আব্দুর রৌফ, অতিরিক্ত সচিব (সম্প্রসারণ) হাসানুজ্জামান কল্লোল বক্তব্য রাখেন। প্রকল্পের কার্যক্রম তুলে ধরেন প্রকল্প পরিচালক মো. জসীম উদ্দিন।

প্রকল্পের উপস্থাপনায় জানানো হয়, দেশের ভোজ্য তেলের চাহিদার ৯০ শতাংশ আসে বিদেশ থেকে। আর দেশে উৎপাদন হয় মাত্র ১০ শতাংশ। ২০১৮-১৯ সালে বিদেশ থেকে প্রায় ৪৭ লাখ মেট্রিক টন তেল ফসল আমদানি করতে হয়েছে, যার পেছনে ব্যয় হয়েছে ২৪ হাজার ৮০০ কোটি টাকা।

দেশে তেলজাতীয় ফসল উৎপাদনের মূল সমস্যা হলো জমির স্বল্পতা। ধানসহ অন্যান্য ফসলের তুলনায় কৃষকেরা এ ফসল চাষে কম আগ্রহী। বর্তমানে দেশে ফসল আবাদের ৭৫ শতাংশ জমিতে দানাজাতীয় ফসলের চাষ হয়। অন্যদিকে ক্রমশ তেলের ব্যবহার বৃদ্ধি পাচ্ছে। ২০১৫ সালে তেল এবং চর্বি ব্যবহারের পরিমাণ ছিল ২ দশমিক ২২ মিলিয়ন টন, তা বেড়ে ২০১৯ সালে হয়েছে ৩ দশমিক ৮ মিলিয়ন টন। মাথাপিছু তেল ও চর্বি ব্যবহারের পরিমাণ বছরে ২০১৫ সালে ছিল ১৩ দশমিক ৮০ কেজি, তা বেড়ে ২০১৯ সালে হয়েছে ১৮ দশমিক ৭ কেজি।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/

অনেক দেশের তুলনায় বাংলাদেশের সম্ভাবনা বেশি : অর্থমন্ত্রী

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল বলেছেন, করোনা অতিমারির কারণে পুরো বিশ্বই চ্যালেঞ্জের মুখে পড়েছে। যেকোনো মহামারির সময় চ্যালেঞ্জ আসে। পাশাপাশি সম্ভাবনাও তৈরি হয়। অন্যান্য দেশের তুলনায় বাংলাদেশের সামনে সম্ভাবনা বেশি। আগামী দিনে বাংলাদেশের অর্থনীতি অনেক ভালো করবে।

আজ বুধবার সরকারি ক্রয়সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তরে তিনি এসব কথা বলেন।
ক্রয়সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির বৈঠকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগের ১৬টি প্রস্তাব অনুমোদন হয়েছে। এসব প্রস্তাবে ব্যয় হবে এক হাজার ৩৯ কোটি টাকা। এর মধ্যে সরকারের নিজস্ব তহবিল থেকে খরচ হবে ৬৩৫ কোটি ৫৪ লাখ টাকা। বিশ্বব্যাংক, এডিবি, ইআইবি ও ডানিডা থেকে ৪০৩ কোটি ৮৬ লাখ টাকা আসবে ঋণ হিসেবে পাওয়া যাবে।

বাজেট ঘাটতি নিয়ে এক প্রশ্নের উত্তরে কামাল বলেন, উন্নত ও উন্নয়নশীল সকল দেশের বাজেটেই ঘাটতি রয়েছে। বাংলাদেশের ঘাটতি তুলনামূলকভাবে কম। যুক্তরাষ্ট্রের বাজেট ঘাটতি জিডিপির ১৮ শতাংশ, ভারতের ১৩ শতাংশ, জাপানের ১২ দশমিক ৯ শতাংশ, চীনের ১১ দশমিক ৮৮ শতাংশ, ইন্দোনেশিয়ার ৮ ও ভিয়েতনামের ৬ দশমিক ২ শতাংশ। তাই ঘাটতি নিয়ে উদ্বেগের কিছু নেই।

তিনি বলেন, অর্থনীতি ভালো অবস্থায় আছে। রাজস্ব আয় বেড়েছে। রপ্তানি ক্রমান্বয়ে বাড়ছে। বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ও রেমিটেন্স আহরণে অনেক অগ্রগতি হয়েছে। ফলে বাজেট ঘাটতি নিয়ে উদ্বেগের প্রয়োজন নেই।

অপর এক প্রশ্নের উত্তরে কামাল বলেন, কেন্দ্রীয় ব্যাংকের রিজার্ভ থেকে অর্থ চুরির ঘটনায় জড়িতদের বিরুদ্ধে সরকার মামলা করেছে। মামলাগুলো বিচারাধীন। ফলে বিচারাধীন বিষয় নিয়ে তিনি কোনো মন্তব্য করবেন না।

অর্থমন্ত্রী আরো বলেন, ভারতের কাছ থেকে পরবর্তী ধাপের টিকা পাওয়ার সর্বশেষ অগ্রগতি সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের কাছে আছে। লক্ষ্যমাত্রার তুলনায় কম রাজস্ব আহরণের বিষয়ে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডকে এককভাবে দোষ দেওয়া যাবে না। সময় স্বাভাবিক যাচ্ছে না। এর মধ্যে যে কিছু কাজ হয়েছে সেটাই ভালো। পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলে কাজের গতি বাড়বে।

তিনি বলেন, মোট রাজস্ব সংগ্রহ বেড়েছে। কিছু ইএফডি মেশিন বসানো হয়েছে। আরো বসানো হবে। এগুলো এনবিআরের কেন্দ্রীয় সিস্টেমের সঙ্গে যুক্ত হচ্ছে। আশা করা যায় আগামীতে পরিস্থিতির উন্নতি হবে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/

সাইফ পাওয়ারের ৩য় প্রান্তিকের প্রতিবেদন প্রকাশ

স্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি ‌সাইফ পাওয়ারটেক লিমিটেড গত ৩১ মার্চ, ২০২১ তারিখে সমাপ্ত তৃতীয় প্রান্তিকের (জানুয়ারি’২১-মার্চ’২১) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে।

আজ বুধবার (২৩ জুন) অনুষ্ঠিত কোম্পানির পরিচালনা পর্ষদের বৈঠকে চলতি হিসাববছরের তৃতীয় প্রান্তিকের আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা ও অনুমোদনের পর তা প্রকাশ করা হয়।

চলতি হিসাববছরের তৃতীয় প্রান্তিকে (জানুয়ারি’২১-মার্চ’২১) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (EPS) হয়েছে ৯ পয়সা। গত বছর একই সময়ে ইপিএস হয়েছিল ১৪ পয়সা।

অন্যদিকে হিসাববছরের প্রথম তিন প্রান্তিকে (জুলাই’২০-মার্চ’২১) কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ৭৫ পয়সা। গত বছর একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় হয়েছিল ১ টাকা ৪ পয়সা।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/

ভারত থেকে ৫০ হাজার মেট্রিক টন সিদ্ধ চাল আমদানি

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

ভারত থেকে ৫০ হাজার মেট্রিক টন নন-বাসমতি সিদ্ধ চাল আমদানি করবে খাদ্য মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন খাদ্য অধিদপ্তর। ভারতের বাগডিয়া ব্রাদার্স প্রাইভেট লিমিটেডের কাছ থেকে চাল আমদানির জন্য ১৬৯ কোটি ৫৫ লাখ ৭৬ হাজার টাকায় ক্রয়ের অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।
এটাসহ ১ হাজার ৩৯ কোটি টাকার ১৬টি প্রস্তাব অনুমোদন দিয়েছে সরকারি ক্রয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটি।

বুধবার (২৩ জুন) মন্ত্রিপরিষদ বিভাগে অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামালের সভাপতিত্বে সরকারি ক্রয়সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির সভায় এসব ক্রয় প্রস্তাবে অনুমোদন দেওয়া হয়। ভার্চ্যুয়াল সভায় অংশ নেন কমিটির সদস্য, মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সিনিয়র সচিব, সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের সচিব ও ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা। সভা শেষে অনুমোদিত প্রকল্পগুলোর বিভিন্ন দিক তুলে ধরেন অর্থমন্ত্রী ও মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের অতিরিক্ত সচিব।

‘যশোর-বেনাপোল জাতীয় মহাসড়ক যথাযথ মানে ও প্রশস্ততায় উন্নীতকরণ’ প্রকল্পের প্যাকেজ নম্বর-ডাব্লিউপি-১ এর পূর্ত কাজ ভেরিয়েশন বাবদ অতিরিক্ত ১২ কোটি ৭৪ লাখ ৪৬ হাজার ১৩৭ টাকার ক্রয় প্রস্তাব অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।

‘যশোর-বেনাপোল জাতীয় মহাসড়ক যথাযথ মানে ও প্রশস্ততায় উন্নীতকরণ’ প্রকল্পের প্যাকেজ নং- ডাব্লিউপি-২ এর পূর্ত কাজ ভেরিয়েশন বাবদ ব্যয় ৯ কোটি ৫১ লাখ ১৬ হাজার ৫২৩ টাকা হ্রাস করে সংশোধিত ১২৭ কোটি ৭৫ লাখ ১ হাজার ৪৯৪ টাকার ক্রয় প্রস্তাব অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।

‘সৌর বিদ্যুৎ চালিত পাম্পের মাধ্যমে কৃষি সেচ” প্রকল্পের প্যাকেজ নং-SPIP-W-3 এর আওতায় নওগাঁ পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি-২ এর অধীন টার্ন-কী পদ্ধতিতে ৩৫৫ সেট সৌর বিদ্যুৎ চালিত সেচ পাম্প স্থাপন কাজ যৌথভাবে বাস্তবায়নের জন্য বেঙ্গল সোলার, পাওয়ার ইউটিলিটি বাংলাদেশ লিমিটেড এবং জার্মানির আরএএসিএইচ কোম্পানির নিকট থেকে ৪০ কোটি ৯৭ লাখ ৪১ হাজার ৬৯১ টাকায় ক্রয়ের অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।

বিদ্যুৎ বিভাগের অধীন বাংলাদেশ পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ড কর্তৃক “সৌর বিদ্যুৎ চালিত পাম্পের মাধ্যমে কৃষি সেচ” প্রকল্পের প্যাকেজ নং- এসপিপি ডাব্লিউ ৪ এর আওতায় দিনাজপুর পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি-১ এর অধীন টার্ন-কী পদ্ধতিতে ৩৪৫ সেট সৌর বিদ্যুৎ চালিত সেচ পাম্প স্থাপন কাজ যৌথভাবে বাস্তবায়নের বেঙ্গল সোলার, পাওয়ার ইউটিলিটি বাংলাদেশ লিমিটেড এবং জার্মানির আরএএসিএইচ কোম্পানির নিকট থেকে ৪০ কোটি ৫৯ লাখ ৪ হাজার ১৪৩ টাকায় ক্রয়ের অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।

‘সৌর বিদ্যুৎ চালিত পাম্পের মাধ্যমে কৃষি সেচ” প্রকল্পের প্যাকেজ নম্বর এসপিআইপি ডাব্লিউ-৫ এর আওতায় ঠাকুরগাঁও পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির অধীন ৩৪৫ সেট সৌর বিদ্যুৎ চালিত সেচ পাম্প স্থাপন কাজ যৌথভাব বাস্তবায়নের জন্য বেঙ্গল সোলার, পাওয়ার ইউটিলিটি বাংলাদেশ লিমিটেড এবং জার্মানির আরএএসিএইচ কোম্পানির কাছ থেকে ৪০ কোটি ৩৫ লাখ ৭৬ হাজার ৯৯৫ টাকায়ক্রয়ের অনুমোদন দেয়া হয়েছে।

বিদ্যুৎ বিভাগের অধীন বাংলাদেশ পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ড কর্তৃক ‘সৌর বিদ্যুৎ চালিত পাম্পের মাধ্যমে কৃষি সেচ” প্রকল্পের প্যাকেজ নম্বর-৬ এর আওতায় গোপালগঞ্জ, ফরিদপুর, মাদারীপুর, কুমিল্লা-২ এবং ফেনী পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির অধীন টার্ন-কী পদ্ধতিতে ২৫০ সৌর বিদ্যুৎ চালিত সেচ পাম্প স্থাপন কাজ যৌথভাব বাস্তবায়নের জন্য বেঙ্গল সোলার, পাওয়ার ইউটিলিটি বাংলাদেশ লিমিটেড এবং জার্মানির আরএএসিএইচ কোম্পানির কাছ থেকে ৩৪ কোটি ৯৬ লাখ ৭১ হাজার ৩৬৫ টাকায় ক্রয়ের অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।

‘পল্লী বিদ্যুৎ বিতরণ সিস্টেমের ক্ষমতাবর্ধন (ঢাকা, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগ) সংশোধিত প্রকল্পের লট নং ০০১ এর ২৮টি উপকেন্দ্রের ৫ ফুট উচ্চতা বিশিষ্ট বাউন্ডারি ওয়াল, ৩ ফুট উচ্চতা বিশিষ্ট বারবেড ওয়্যার ফেন্সিং ও মেইন গেইট নির্মাণ এবং ২টি উপকেন্দ্র ও ১টি বে-সম্প্রসারণ নির্মাণ কাজ ভেরিয়েশন বাবদ অতিরিক্ত ১৫ কোটি ৮৭ লাখ ৭ হাজার ২৫ টাকার ক্রয় প্রস্তাব অনুমোদন দেয়া হয়েছে।

বিদ্যুৎ বিভাগের অধীন বাংলাদেশ পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ড কর্তৃক “পল্লী বিদ্যুৎ বিতরণ সিস্টেমের ক্ষমতাবর্ধন (ঢাকা, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগ) সংশোধিত প্রকল্পের লট নম্বর ২ এর ১৮টি উপকেন্দ্রের ৫ ফুট উচ্চতা বিশিষ্ট বাউন্ডারি ওয়াল, ৩ ফুট উচ্চতা বিশিষ্ট বারবেড ওয়্যার ফেন্সিং ও মেইন গেইট নির্মাণ এবং অতিরিক্ত ১টি উপকেন্দ্র নির্মাণ কাজ বাবদ অতিরিক্ত ৯ কোটি ২৮ লাখ ১৩ হাজার ৮৬৪ টাকার ক্রয় প্রস্তাব অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।

বিদ্যুৎ বিভাগের অধীন বাংলাদেশ পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ড কর্তৃক “পল্লী বিদ্যুৎ বিতরণ সিস্টেমের ক্ষমতাবর্ধন (ঢাকা, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগ) সংশোধিত প্রকল্পের লট ২৭টি উপকেন্দ্রের ৫ ফুট উচ্চতা বিশিষ্ট বাউন্ডারি ওয়াল, ৩ ফুট উচ্চতা বিশিষ্ট বারবেড ওয়্যার ফেন্সিং ও মেইন গেইট নির্মাণ এবং অতিরিক্ত ২টি উপকেন্দ্র নির্মাণ কাজ ভেরিয়েশন বাবদ অতিরিক্ত ১৫ কোটি ৫২ লাখ ৮১ হাজার ৮৯৬ টাকার ক্রয় প্রস্তাব অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।

“পল্লী বিদ্যুৎ বিতরণ সিস্টেমের ক্ষমতাবর্ধন (ঢাকা, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগ) সংশোধিত প্রকল্পের লট নং-৪ এর ১৮টি উপকেন্দ্রের ৫ ফুট উচ্চতা বিশিষ্ট বাউন্ডারি ওয়াল, ৩ ফুট উচ্চতা বিশিষ্ট বারবেড ওয়্যার ফেন্সিং ও মেইন গেইট নির্মাণ এবং অতিরিক্ত ১টি উপকেন্দ্র ও বে-সম্প্রসারণ নির্মাণ কাজ ভেরিয়েশন বাবদ অতিরিক্ত ১৩ কোটি ৩৪ লাখ ৫৩ হাজার ৬৩৩ টাকার ক্রয় প্রস্তাব অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।

‘পল্লী বিদ্যুৎ বিতরণ সিস্টেমের ক্ষমতাবর্ধন (ঢাকা, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগ) সংশোধিত প্রকল্পের লট নম্বর-৫ এর ১৯টি উপকেন্দ্রের মেইন গেইট নির্মাণ এবং অতিরিক্ত ১টি উপকেন্দ্র নির্মাণ কাজ ভেরিয়েশন বাবদ অতিরিক্ত ৬ কোটি ৭২ লাখ ৩৫ হাজার ৯৪৯ টাকার ক্রয় প্রস্তাব অনুমোদন দেয়া হয়েছে।

‘পল্লী বিদ্যুৎ বিতরণ সিস্টেমের ক্ষমতাবর্ধন (ঢাকা, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগ) সংশোধিত প্রকল্পের ১টি সুইচিং স্টেশন ও ৪৬টি বে-সম্প্রসারণ নির্মাণ ভেরিয়েশন বাবদ অতিরিক্ত ১৬ কোটি ৮৬ লাখ ১৬ হাজার ২০৬ টাকার ক্রয় প্রস্তাব অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/জেড

‘শান্তা ফিক্সড ইনকাম ফান্ড’ এর প্রসপেক্টাস অনুমোদন

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

শান্তা অ্যাসেট ম্যানেজমেন্ট কোম্পানির বে-মেয়াদি ফান্ড ‘শান্তা ফিক্সড ইনকাম ফান্ড’ এর খসড়া প্রসপেক্টাস অনুমোদন দিয়েছে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)।

বুধবার আগাঁরগায়ে অবস্থিত প্রধান অফিসে কমিশনের ৭৭৯তম নিয়মিত সভায় এ অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।

সূত্রে জানা যায়, এই মিউচ্যুয়াল ফান্ডটির প্রাথমিক লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে ১০ কোটি টাকা। ফান্ডটিতে উদ্যোক্তা শান্তা অ্যাসেট ম্যানেজমেন্ট লিমিটেড ১ কোটি টাকার যোগান দেবে। বাকি ৯ কোটি টাকা সাধারণ বিনিয়োগকারীদের জন্য বরাদ্দ থাকবে। ফান্ডের প্রতি ইউনিটের অভিহিত মূল্য ১০ টাকা।

ফান্ডটির ট্রাস্টি হিসাবে বাংলাদেশ জেনারেল ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি (বিজিআইসি) লিমিটেড ও কাস্টডিয়ান হিসেবে কাজ করবে ব্র্যাক ব্যাংক লিমিটেড।

এই ফান্ডের ফান্ড ম্যানেজার হিসেবে কাজ করছে শান্তা অ্যাসেট ম্যানেজমেন্ট লিমিটেড।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/জেড

ইউনিয়ন ইন্স্যুরেন্সের ১৯ কোটি টাকার আইপিও অনুমোদন

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

ইউনিয়ন ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেডকে প্রাথমিক গণপ্রস্তাবের (আইপিও) মাধ্যমে শেয়ারবাজার থেকে ১৯ কোটি টাকা উত্তোলনের অনুমোদন দিয়েছে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)।

বুধবার আগাঁরগায়ে অবস্থিত প্রধান অফিসে কমিশনের ৭৭৯তম নিয়মিত সভায় এ অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।

সূত্রে জানা যায়, ইউনিয়ন ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেড শেয়ারবাজারে ১ কোটি ৯৩ লাখ ৬০ হাজার সাধারণ শেয়ার ছেড়ে ১৯ কোটি ৩৬ লাখ টাকা উত্তোলন করবে। কোম্পানিটি ১০ টাকা ইস্যু মূল্যে শেয়ার ইস্যু করবে।

উত্তোলিত অর্থ দিয়ে কোম্পানিটি সরকারী ট্রেজারি বন্ড, ফিক্সড ডিপোজিট, শেয়ারবাজারে বিনিয়োগ ও আইপিও খরচ খাতে ব্যয় করবে।

৩০ সেপ্টেম্বর ২০২০ সময়ের নিরীক্ষিত আর্থিক বিবরণী অনুযায়ী কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.৯৩ টাকা এবং শেয়ার প্রতি সম্পদের পরিমাণ (এনএভিপিএস) দাঁড়িয়েছে ১৬.০২ টাকায়।

কোম্পানিটির ইস্যু ম্যানেজার হিসেবে কাজ করছে সোনার বাংলা ক্যাপিটাল ম্যানেজমেন্ট লিমিটেড।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/জেড

ফাইন ফুডসের ৩য় প্রান্তিকের বোর্ড সভা আহবান

স্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত খাদ্য ও আনুসাঙ্গিক খাতের কোম্পানি ফাইন ফুডস লিমিটেডের চলতি বছরের ৩য় প্রান্তিকের বোর্ড সভা আগামী ২৯ জুন আহবান করা হয়েছে। ডিএসই’র ওয়েবসাইটে এ তথ্য জানা গেছে।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (লিস্টিং) রেজুলেশন ২০১৫ এর ১৬(১) ধারা অনুযায়ী, এই বোর্ড সভায় কোম্পানিটির ৩১ মার্চ ২০২০ সালের তৃতীয় প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত এই আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করা হবে।

এদিন বেলা ৩ টায় কোম্পানিটির নিজস্ব অফিসে অনুষ্ঠিত এ সভায় কোম্পানিটির উক্ত প্রান্তিকের ইপিএস ও ন্যাভসহ অন্যান্য আর্থিক তথ্য শেয়ারহোল্ডারদের জানিয়ে দেওয়া হবে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এম

ব্লক মার্কেটে ১১৪ কোটি টাকার লেনদেন

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) বুধবার ব্লক মার্কেটে মোট ৫৩টি কোম্পানির শেয়ার লেনদেন হয়েছে। কোম্পানিগুলোর মোট ১ কোটি ৭০ লাখ ৮৪ হাজার ৮৮২টি শেয়ার লেনদেন হয়েছে। যার আর্থিক মূল্য ১১৪ কোটি ২২ লাখ টাকা। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

ব্লক মার্কেটে সবচেয়ে বেশি টাকার লেনদেন হয়েছে এসিআই লিমিটেডের শেয়ার। কোম্পানিটি ৩০ কোটি ৩৪ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন করেছে।

মালেক স্পিনিং ১৬ কোটি ৩১ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন করে তালিকার দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে।

বিডি ফিন্যান্স ৯ কোটি ৯১ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন করে তালিকার তৃতীয় স্থানে রয়েছে।

ব্লক মার্কেটে লেনদেন করা অন্য কোম্পানিগুলো হচ্ছে-অ্যাডভেন্ট ফার্মা, আলিফ ইন্ডাস্ট্রিজ, আমান ফিড, এশিয়া ইন্স্যুরেন্স, বিএটিবিসি, বেক্সিমকো, বাংলাদেশ ন্যাশনাল ইন্স্যুরেন্স, ব্রাক ব্যাংক, বেক্সিমকো ফার্মা, কন্টিনেন্টাল ইন্স্যুরেন্স, ঢাকা ডাইং, ডেল্টা লাইফ ইন্স্যুরেন্স, ঢাকা ইন্স্যুরেন্স, ইস্টার্ন ইন্স্যুরেন্স, ইবিএল এনআরবি মিউচ্যুয়াল ফান্ড, ইস্টার্ন হাউজিং, ফরচুন সুজ, জেনেক্স ইনফোসিস, গ্রীণডেল্টা ইন্স্যুরেন্স, আইসিবি এএমসিএল সেকেন্ড মিউচ্যুয়াল ফান্ড, ইফাদ অটোস, ইনডেক্স অ্যাগ্রো, কেডিএস এক্সেসরিজ, কাট্টালি টেক্সটাইল, লংকাবাংলা ফিন্যান্স, লাফার্জহোলসিম, ম্যাকসন্স স্পিনিং, ম্যারিকো, মার্কেন্টাইল ব্যাংক, মেট্রো স্পিনিং, নিউ লাইন ক্লোথিংস, এনআরবিসি ব্যাংক, অলিম্পিক ইন্ডাস্ট্রিজ, ওয়ান ব্যাংক, ফনিক্স ফিন্যান্স, প্যারামাউন্ট টেক্সটাইল, পূরবী জেনারেল ইন্স্যুরেন্স, কুইন সাউথ টেক্সটাইল,রিলায়েন্স ইন্স্যুরেন্স, রেনেটা, রূপালী ইন্স্যুরেন্স, সাইফ পাওয়ারটেক, এস.আলম কোল্ড রোল্ড স্টিল, স্যালভো কেমিক্যাল, এসইএম.এল লেকচার ইক্যুয়িটি ম্যানেজমেন্ট ফান্ড, শাশা ডেনিমস,স্কয়ার ফার্মা, স্ট্যান্ডার্ড ইন্স্যুরেন্স, উত্তরা ব্যাংক ও ভিএফএস থ্রেড ডাইং লিমিটেড।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/আহমেদ

বেক্সিমকোর ৩ হাজার কোটি টাকার সুকুক বন্ড ছাড়ার অনুমোদন

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত বাংলাদেশ এক্সপোর্ট-ইমপোর্ট কোম্পানি (বেক্সিমকো) লিমিটেডকে শরিয়াহভিত্তিক সুকুক বন্ড ছেড়ে ৩ হাজার কোটি টাকার তহবিল সংগ্রহের অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।

বুধবার বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন(বিএসইসি) ৭৭৯তম কমিশন সভায় শর্তসাপেক্ষে এ অনুমোদন প্রদান করেছে।

বিএসইসির নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র মোহাম্মদ রেজাউল করিম স্বাক্ষরিত সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানা গেছে।

জানা গেছে, তিন হাজার কোটি টাকার সুকুক বন্ডের মেয়াদ ৫ বছর। বেক্সিমকো অভিপ্রায় পত্র পাওয়ার পাঁচ কার্যদিবসের মধ্যে সুকুকের প্রস্তাবিত ট্রাস্টির নিবন্ধন সনদ এবং কমিশন কর্তৃক অনুমোদিত ট্রাস্ট ডেড সহ চূড়ান্ত সাবস্ক্রিপশন এগ্রিমেন্ট জমা দেয়া সাপেক্ষে সম্মতি পত্র ইস্যু করা হবে। প্রস্তাবিত গ্রীন সুকুকটি ২২.৫০ বিলিয়ন প্রাইভেট প্লেসমেন্ট (৭.৫০ বিলিয়ন বিদ্যমান শেয়ারহোল্ডারদের নিকট হতে এবং ১৫.০০ বিলিয়ন বিদ্যমান শেয়ারহোল্ডারদের ব্যতীত অন্যান্য বিনিয়োগকারীদের নিকট হতে) এর মাধ্যমে এবং ৭.৫০ বিলিয়ন প্রাথমিক গণ প্রস্তাব (আইপিও) এর মাধ্যমে ইস্যু করা হবে।

ন্যুনতম সাবস্ক্রিপশন ৫,০০০ টাকা, ন্যুনতম লট ৫০ টি। সুকুকটির সর্বনিম্ন পিরিয়ডিক ডিসট্রিবিউশন রেড ৯ শতাংশ।

এই সুকুকটির ট্রাস্টি হিসাবে ইনভেস্টমেন্ট কর্পোরেশন অব বাংলাদেশ এবং ইস্যু ম্যানেজার হিসেবে যথাক্রমে সিটি ব্যাংক ক্যাপিটাল রিসোর্সেস লিমিটেড ও অগ্রণী ইকুইটি এন্ড ইনভেস্টমেন্ট কাজ করছে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/আহমেদ