ডিএসইতে ১৭১২ ও সিএসইতে ৫৯ কোটি টাকার লেনদেন

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) দিনের শেষে সূচকের মিশ্রা প্রতিক্রিয়া দেখা গেছে। তবে এদিন সেখানে লেনদেন আগের দিনের চেয়ে বেড়েছে। আর চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) সূচক ও লেনদেন বেড়েছে। ডিএসই ও সিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা যায়।

সপ্তাহের তৃতীয় কার্যদিবস মঙ্গলবার দিন শেষে ডিএসইতে প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ০.৪৩ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৭০৫৫ পয়েন্টে। আর ডিএসই শরীয়াহ সূচক ১.৫৫ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১৫০৬ পয়েন্টে এবং ডিএসই-৩০ সূচক ৮.৮৭ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ২৫৯৮ পয়েন্টে।

এদিন ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ১৭১২ কোটি ৮৭ লাখ টাকা। গতকাল সোমবার সেখানে লেনদেনের পরিমাণ ছিল ১৬৮৬ কোটি ৭৩ লাখ টাকা।

ডিএসইতে আজ ৩৭৮টি কোম্পানি ও মিউচুয়াল ফান্ডের শেয়ারের লেনদেন হয়। এর মধ্যে ১৮৪টির শেয়ারের দর বেড়েছে, কমেছে ১৪৬টির, আর দর অপরিবর্তিত আছে ৪৮টির দর।

এদিন ডিএসইতে লেনদেনে এগিয়ে থাকা ১০টি কোম্পানি হলো- বাংলাদেশ শিপিং করপোরেশন, বেক্সিমকো লিমিটেড, সাইফ পাওয়ারটেক, জিপিএইচ ইস্পাত, ফারইষ্ট লাইফ ইন্স্যুরেন্স, পাওয়ার গ্রিড কোম্পানি, জিএসপি ফাইন্যান্স, ফরচুন সুজ, আরএকে সিরামিকস ও প্যারামাউন্ট টেক্সটাইল লিমিটেড।

অন্যদিকে দেশের অপর বাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) ব্রড ইনডেক্স ৮.০১ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ২০ হাজার ৬৫৮ পয়েন্টে।

দিনভর লেনদেন হওয়া ৩০৭টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ১৫৮টির, কমেছে ১১০টির ও দর অপরিবর্তিত রয়েছে ৩৯টির।

এদিন সিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৫৯ কোটি ৫০ লাখ টাকা। গতকাল সোমবার সেখানে লেনদেন হয়েছে ৪৫ কোটি ২১ লাখ টাকা।

দিনশেষে সিএসইতে লেনদেনের শীর্ষে রয়েছে লাফার্জ হোলসিম বিডি ও বাংলাদেশ শিপিং করপোরেশন লিমিটেড।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/

গ্যাসের দাম এক চুলা ২০০০ টাকা করার প্রস্তাব

স্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

গ্রাহক পর্যায়ে গ্যাসের দাম প্রতি ঘনমিটার গড়ে ১১৭ শতাংশ বাড়ানোর প্রস্তাব করা হয়েছে। অর্থাৎ প্রতি ঘনমিটার গ্যাসের দাম ৯ টাকা ৩৬ পয়সা থেকে বেড়ে ২০ টাকা ৩৫ পয়সা হবে। এই প্রস্তাব অনুসারে বাসাবাড়ির দুই চুলার মাসিক বিল হবে দুই হাজার ১০০ টাকা, যা এখন ৯৭৫ টাকা। আর এক চুলার মাসিক বিল হবে দুই হাজার টাকা, যা বর্তমানে ৯২৫ টাকা। শিল্পে প্রতি ঘনমিটার গ্যাসের দাম ১০ টাকা ৭০ পয়সা থেকে বাড়িয়ে ২৩ টাকা ২৪ পয়সা এবং ক্যাপটিভে (শিল্পকারখানায় নিজস্ব বিদ্যুৎ উৎপাদনে ব্যবহূত গ্যাস) ১৩ টাকা ৮৫ পয়সার স্থলে ৩০ টাকা করার প্রস্তাব করেছে একাধিক বিতরণ কোম্পানি।

ছয়টি বিতরণ কোম্পানির মধ্যে তিতাস, বাখরাবাদ ও পশ্চিমাঞ্চল গ্যাস কোম্পানি গত সপ্তাহে এনার্জি রেগুলেটরি কমিশনে (বিইআরসি) পৃথকভাবে এই প্রস্তাব জমা দিয়েছে। এই সপ্তাহে অন্য কোম্পানিগুলো তাদের প্রস্তাব জমা দেবে। পেট্রোবাংলা সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।

‘ভর্তুকির চাপ’ সামলাতে গত মাসে বিদ্যুৎ ও জ্বালানির দাম বাড়ানোর পরামর্শ দিয়েছে আর্থিক মুদ্রা ও মুদ্রা বিনিময় হার সংক্রান্ত কো-অর্ডিনেশন কাউন্সিল। এরপর ৩ জানুয়ারি জ্বালানি বিভাগ গ্যাসের দাম বৃদ্ধির প্রস্তাব বিইআরসিতে পাঠানোর জন্য পেট্রোবাংলাকে নির্দেশনা দেয়। পরে পেট্রোবাংলা থেকে আমদানি করা এলএনজি ও দেশীয় গ্যাসের দাম, ভ্যাট-ট্যাক্স, বিভিন্ন তহবিলের চার্জ ধরে একটা খসড়া হিসাব বিতরণ কোম্পানিগুলোতে ৫ জানুয়ারি পাঠানো হয়। এরপর বিতরণ কোম্পানিগুলো নিজেদের আয়-ব্যয় হিসাব উল্লেখ করে প্রায় একই ধরনের দাম বৃদ্ধির প্রস্তাব কমিশনে পাঠায়। একই সঙ্গে কোম্পানিগুলো নিজেদের পরিচালন ব্যয় (মার্জিন) বৃদ্ধিরও প্রস্তাব দিয়েছে।

কোম্পানিগুলোর প্রস্তাব বিশ্নেষণ করে দেখা গেছে, বিদ্যুৎ ও সারে ব্যবহূত গ্যাসের দাম প্রতি ঘনমিটার ৪ টাকা ৪৫ পয়সা থেকে বাড়িয়ে ৯ টাকা ৬৬ পয়সা থেকে ১০ টাকা (১২৫%) করার প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে। শিল্পে ব্যবহূত ক্যাপটিভে দাম ১৩ টাকা ৮৫ পয়সা থেকে বাড়িয়ে ৩০ টাকা (১১৬) এবং শিল্পে ও চা বাগানে ১০ টাকা ৭০ পয়সা থেকে ২৩ টাকা ২৪ পয়সা (১১৬%) করার প্রস্তাব এসেছে। হোটেল-রেস্টুরেন্টে ২৩ টাকা থেকে ৫০ টাকা (১১৭%), ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্পে ১৭ টাকা ৪ পয়সা থেকে ৩৭ টাকা ২ পয়সা (১১৭%), সিএনজিতে ৩৫ টাকা থেকে ৭৫-৭৬ টাকা (১১৪%) এবং আবাসিক মিটারে ১২ টাকা ৬০২ পয়সা থেকে ২৭ টাকা ৩৭ পয়সা (১১৫%) করার প্রস্তাব দিয়েছে বিতরণ কোম্পানিগুলো। একই সঙ্গে তিতাস তার পরিচালন মার্জিন ২৫ পয়সা থেকে বড়িয়ে ৩৮ পয়সা, জালালাবাদ ৫৫.১৮ পয়সা এবং বাখরাবাদ ২৬ পয়সা থেকে বাড়িয়ে ৭৬.৮৪ পয়সা করার আবেদন করেছে।

বিতরণ কোম্পানিগুলো তাদের প্রস্তাবে মূল্য নির্ধারণের ব্যাখ্যায় দেখিয়েছে, এলএনজি আমদানি ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় চলতি অর্থবছরে দেশি-বিদেশি গ্যাস কেনা ও সরবরাহ, পরিচালন ব্যয়, ভ্যাট-ট্যাক্স এবং নানা চার্জ মিলিয়ে ৬৫ হাজার ২২৫ কোটি টাকা ব্যয় হবে। এর মধ্যে বছরে ৮৭৮ কোটি ঘনফুট এলএনজি আমদানিতে ৪৪ হাজার ২২৫ কোটি টাকা ব্যয় হবে। অর্থাৎ প্রতি ঘনমিটার এলএনজিতে ব্যয় ৫০ টাকা ৩৮ পয়সা, যার মধ্যে ক্রয়মূল্য ৩৬ টাকা ৬৯ পয়সা, আমদানি পর্যায়ে মূসক ৫ টাকা ৫০ পয়সা, অগ্রিম আয়কর ৭৪ পয়সা, ফাইন্যান্সিং ব্যয় ১ টাকা ৪৪ পয়সা, ব্যাংক চার্জ ও কমিশন ৫৯ পয়সা, রিগ্যাসিফিকেশন ব্যয় ১ টাকা ৮৬ পয়সা, অপারেশনাল ব্যয় ৫ পয়সা এবং ভোক্তা পর্যায়ে উৎসে কর ৩ টাকা ৫২ পয়সা (৭%)।

দেশে কার্যরত বিদেশি গ্যাস কোম্পানির (আইওসি) গ্যাস কিনতে ব্যয় হবে প্রতি ঘনমিটারে ২ টাকা ৯১ পয়সা। বাংলাদেশ গ্যাস ফিল্ড কোম্পানি (বিজিএফসিএল), সিলেট গ্যাস ফিল্ড কোম্পানি (এসজিএফএল) এবং বাপেক্সের পরিচলন ব্যয় ধরা হয়েছে প্রতিঘনমিটারে যথাক্রমে ৮৭.৯৮ পয়সা, ৩৩.৮৩ পয়সা এবং চার টাকা ৫৫ পয়সা। এ ছাড়া প্রতি ঘনমিটারে পরিচলন মার্জিন সঞ্চালন কোম্পানির (জিটিসিএল) ৮৬.৪৮ পয়সা, বিতরণ কোম্পানির ২৭.৪৯ পয়সা ধরা হয়েছে। প্রতি ঘনমিটারে পেট্রোবাংলার পরিচলন ব্যয় ধরা হয়েছে ছয় পয়সা, গ্যাস উন্নয়ন তহবিলে ৪৬.১৪ পয়সা এবং জ্বালানি উন্নয়ন তহবিলে ৮৮.৭০ পয়সা চার্জ ধরা হয়েছে। সরকারের হিস্যা হিসাবে ১৫ শতাংশ ভ্যাট ধরা হয়েছে।

বিইআরসি চেয়ারম্যান আবদুল জলিল বলেন, বিতরণ কোম্পানিগুলো কোনো প্রস্তাব দিলে তা যাচাই-বাছাই করে শুনানির আয়োজন করা হবে। গ্যাসের তিনটি বিতরণ কোম্পানির প্রস্তাব পাওয়া গেছে। আরও তথ্য-উপাত্ত চাওয়া হয়েছে।

২০১৯ সালের ১ জুলাই সর্বশেষ গ্যাসের দাম বাড়ে। আবাসিক খাতে দুই চুলার খরচ ৮০০ থেকে বাড়িয়ে ৯৭৫ টাকা করা হয়। বিদ্যুৎ ও সার উৎপাদন, হোটেল ও রেস্তোরাঁ, ক্যাপটিভ পাওয়ার, শিল্প ও চা বাগানে ব্যবহূত গ্যাসের দাম গড়ে ৩২.০৮ শতাংশ বাড়ে।

দেশে গ্যাসের দৈনিক চাহিদা ৪৩০ কোটি ঘনফুট। দেশি গ্যাসক্ষেত্র থেকে এখন পাওয়া যাচ্ছে ২৩৩ কোটি ঘনফুট। বঙ্গোপসাগরে থাকা দুটি ভাসমান এলএনজি প্রক্রিয়াকরণ টার্মিনালের মাধ্যমে পাওয়া যায় ৬০ থেকে ৮০ কোটি ঘনফুট গ্যাস। এর মধ্যে বিদ্যুতে ব্যবহূত হয় ৬৮.৩৭ শতাংশ, সারে ৯.৩৯ শতাংশ, ক্যাপটিভে ৫.৯২ শতাংশ, শিল্পে ৭.০৬ শতাংশ, হোটেল-রেস্টুরেন্টে ০.২৩ শতাংশ, ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্পে ০.২৮ শতাংশ, সিএনজিতে ৩.০৭ শতাংশ. বাসাবাড়িতে ৫.০১ শতাংশ এবং চা বাগানে ০.৬৭ শতাংশ গ্যাস ব্যবহূত হয়। সূত্র : সমকাল

স্টকমার্কেটবিডি.কম/

প্রাইম লাইফের শেয়ার দর বৃদ্ধির তথ্য নেই

স্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত বিমা খাতের কোম্পানি প্রাইম ইসলামী লাইফ ইন্স্যুরেন্স লিমিটেডের সাম্প্রতিক সময়ে শেয়ার দর বাড়ার পেছনে কোনো কারণ বা তথ্য নেই বলে জানিয়েছে। দর বাড়ার কারণ জানতে চাইলে কোম্পানিটির পক্ষ থেকে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জকে (ডিএসই) এ কথা জানানো হয়েছে। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

জানা যায়, গত ২৮ ডিসেম্বর শেয়ার দর ছিল ৫৬.৬০ টাকা। আর গতকাল ১৭ জানুয়ারি সর্বশেষ শেয়ারটি ৮১.২০ টাকায় লেনদেন হয়েছে।

কোম্পানিটির শেয়ারের এ দর বাড়াকে অস্বাভাবিক বলে মনে করছে ডিএসই। তবে দর বাড়ার পেছনে মূল্য সংবেদনশীল কোন তথ্য কি তা জানতে চায় ডিএসই।

এ সময় প্রাইম ইসলামী লাইফ ইন্স্যুরেন্স লিমিটেডের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, সম্প্রতি শেয়ারের দর বৃদ্ধির পেছনে মূল্যসংবেদনশীল অপ্রকাশিত কোন তথ্য তাদের কাছে নেই।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এস

ম্যারিকো বিডির বোর্ড সভা ২৪ জানুয়ারি

স্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত বস্ত্র শিল্প খাতের কোম্পানি ম্যারিকো বিডি লিমিটেডের চলতি বছরের তৃতীয় প্রান্তিক বোর্ড সভা আগামী ২৪ জানুয়ারি আহবান করা হয়েছে। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (লিস্টিং) রেজুলেশন ২০১৫ এর ১৬(১) ধারা অনুযায়ী, এই বোর্ড সভায় কোম্পানিটি চলতি বছরের তৃতীয় প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত এই আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করা হবে।

এদিন বেলা সাড়ে ৬টায় রাজধানীতে অবস্থিত নিজস্ব অফিসে অনুষ্ঠিত এ সভায় কোম্পানিটির তৃতীয় প্রান্তিকের ইপিএস ও ন্যাভসহ অন্যান্য আর্থিক তথ্য শেয়ারহোল্ডারদের জানিয়ে দেওয়া হবে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/বি

প্যারামাউন্ট টেক্সটাইলের বোর্ড সভা আহবান

স্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত বস্ত্র শিল্প খাতের কোম্পানি প্যারামাউন্ট টেক্সটাইল লিমিটেডের চলতি বছরের দ্বিতীয় প্রান্তিক বোর্ড সভা আগামী ২৪ জানুয়ারি আহবান করা হয়েছে। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (লিস্টিং) রেজুলেশন ২০১৫ এর ১৬(১) ধারা অনুযায়ী, এই বোর্ড সভায় কোম্পানিটি চলতি বছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত এই আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করা হবে।

এদিন বেলা ৪ টায় রাজধানীতে অবস্থিত নিজস্ব অফিসে অনুষ্ঠিত এ সভায় কোম্পানিটির দ্বিতীয় প্রান্তিকের ইপিএস ও ন্যাভসহ অন্যান্য আর্থিক তথ্য শেয়ারহোল্ডারদের জানিয়ে দেওয়া হবে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/বি

জেএমআই হসপিটাল রিকুইজিটের শেয়ারের দ্রুতই শেষ

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

নিলামে মাত্র পাঁচ সেকেন্ডে বিক্রি হয়ে গেল ৮৮ লাখ শেয়ার। এটি ঘটেছে বুকবিল্ডিং পদ্ধতিতে অনুষ্ঠিত জেএমআই হসপিটাল রিকুইজিট ম্যানুফ্যাকচারিং কোম্পানির শেয়ারের নিলামে। মাত্র পাঁচ সেকেন্ডে নিলামের জন্য নির্ধারিত শেয়ার বিক্রি হয়ে যাওয়ায় অধিকাংশ প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীই আবেদন করেও কোনো শেয়ার পাননি। তাই গতকাল সোমবার শেয়ারবাজারজুড়ে এ নিয়ে ছিল নানা আলোচনা–সমালোচনা।

সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, ৯ জানুয়ারি বিকেল পাঁচটায় জেএমআই হসপিটালের শেয়ারের প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের অংশের নিলাম শুরু হয়। বুকবিল্ডিং পদ্ধতির নিয়ম অনুযায়ী, নিলামে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের কাছে বিক্রির জন্য ৮৮ লাখ ২৩ হাজার ৫২০টি শেয়ার বরাদ্দ ছিল। ৯ থেকে ১২ জানুয়ারি বিকেল পাঁচটা পর্যন্ত টানা ৭২ ঘণ্টা এ নিলাম অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা ছিল।

এতে অংশ নেওয়ার জন্য ৩৮৫টি প্রতিষ্ঠান নিলাম শুরুর আগেই অর্থ জমা দেয়। এমনকি নিলামে অংশ নিয়ে শেয়ারের ক্রয়াদেশও দেয়। কিন্তু বেশির ভাগ প্রতিষ্ঠানকেই শেষ পর্যন্ত হতাশ হতে হয়। কারণ সব প্রক্রিয়া অনুসরণের পরও শেয়ার পায়নি বেশির ভাগ প্রতিষ্ঠান। আগে এলে আগে পাবেন ভিত্তিতে মাত্র পাঁচ সেকেন্ডে ৮৮ লাখ ২৩ হাজার শেয়ার পেয়ে যায় ৬১টি প্রতিষ্ঠান।

নিলামে অংশ নেওয়া ৩৮৫ প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ৩৭৯টি প্রতিষ্ঠানই সর্বোচ্চ দামে প্রায় সাড়ে ৫ কোটি শেয়ারের জন্য দরপ্রস্তাব জমা দেয়।

জেএমআই হসপিটাল বুকবিল্ডিং পদ্ধতিতে শেয়ারবাজার থেকে ৭৫ কোটি টাকা সংগ্রহ করবে। এ জন্য কোম্পানিটি ৩ কোটি ৫২ লাখ ৯৪ হাজার শেয়ার ছাড়বে। এর মধ্যে ৮৮ লাখ ২৩ হাজার ৫২০টি শেয়ার প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের জন্য সংরক্ষিত ছিল। আর প্রাথমিক গণপ্রস্তাবের (আইপিও) মাধ্যমে বিক্রি করা হবে প্রায় ২ কোটি ৬৫ লাখ শেয়ার।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/

এস এস স্টিলের ১ম প্রান্তিকে আয় বেড়েছে

স্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক:

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত বস্ত্র খাতের কোম্পানি আনলিমা ইয়ার্ণ লিমিটেডের চলতি হিসাববছরের প্রথম প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। এই প্রান্তিকে কোম্পানিটির আয় বেড়েছে। ডিএসই সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।

সোমবার (১৭ জানুয়ারি) অনুষ্ঠিত কোম্পানিটির পরিচালনা বোর্ডের সভায় এ প্রতিবেদন পর্যালোচনা করা হয়।

চলতি বছরের প্রথম প্রান্তিকে (জুলাই-সেপ্টেম্বর-২১) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.৭৩ টাকা। গত বছরের এই প্রান্তিকে আয় ছিল ০.৭১ টাকা। উক্ত প্রান্তিকে কোম্পানিটির আয় বেড়েছে।

এই প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) দাঁড়িয়েছে ২১.৭১ টাকা। যা চলতি বছরের ৩০ জুন ছিল ২০.৯৫ টাক।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/

 

মুনাফা থেকে লোকসানে আনলিমা ইয়ার্ণ

স্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক:

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত বস্ত্র খাতের কোম্পানি আনলিমা ইয়ার্ণ লিমিটেডের চলতি হিসাববছরের প্রথম প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। এই প্রান্তিকে কোম্পানিটি মুনাফা থেকে লোকসানে নেমেছে। ডিএসই সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।

সোমবার (১৭ জানুয়ারি অনুষ্ঠিত কোম্পানিটির পরিচালনা বোর্ডের সভায় এ প্রতিবেদন পর্যালোচনা করা হয়।

চলতি বছরের প্রথম প্রান্তিকে (জুলাই-সেপ্টেম্বর-২১) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি লোকসান (ইপিএস) হয়েছে ০.০৮ টাকা। গত বছরের এই প্রান্তিকে আয় ছিল ০.০৬ টাকা। উক্ত প্রান্তিকে কোম্পানিটির আয় কমেছে।

এই প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) দাঁড়িয়েছে ১০.২৯ টাকা। যা চলতি বছরের ৩০ জুন ছিল ১০.৬৩ টাক।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/