ন্যাশনাল টীর মূল্য সংবেদনশীল তথ্য নেই

স্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত খাদ্য ও আনুসাঙ্গিক শিল্প খাতের কোম্পানি ন্যাশনাল টী কোম্পানি লিমিটেডের সাম্প্রতিক সময়ে শেয়ার দর বাড়ার পেছনে কোনো কারণ বা তথ্য নেই বলে জানিয়েছে। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

সম্প্রতি শেয়ারটির দর বাড়ার কারণ জানতে চাইলে কোম্পানিটির পক্ষ থেকে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জকে (ডিএসই) এ কথা জানানো হয়েছে।

কোম্পানিটির শেয়ারের এ দর বাড়াকে অস্বাভাবিক বলে মনে করছে ডিএসই। তবে দর বাড়ার পেছনে মূল্য সংবেদনশীল কোন তথ্য কি তা জানতে চায় ডিএসই।

এ সময় ন্যাশনাল টী লিমিটেডের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, দর বৃদ্ধির পেছনে মূল্য সংবেদনশীল অপ্রকাশিত কোন তথ্য কোম্পানিটির কাছে নেই।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এম

ভালো লভ্যাংশ দিয়ে ‘বি’ থেকে ‘এ’ ক্যাটাগরিতে

স্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত বস্ত্র খাতের কোম্পানি ম্যাকসন স্পিনিং মিলস লিমিটেড ‘বি’ থেকে ‘এ’ ক্যাটাগরিতে উন্নীত হয়েছে। ভালো লভ্যাংশ দিয়ে কোম্পানিটি ‘এ’ ক্যাটাগরিতে উন্নীত হয়েছে। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

জানা গেছে, কোম্পানিটি গত ৩০ জুনে সমাপ্ত অর্থ বছরে শেয়ারহোল্ডারদের জন্য ১১ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ দিয়েছে।

আগামী ২৭ ফেব্রুয়ারি থেকে শেয়ারবাজারে কোম্পানিটি বি এর পরিবর্তে ‘এ’ ক্যাটাগরিতে লেনদেন হবে।

এরআগে কোম্পানিটির শেয়ার বি ক্যাটাগরিতে ছিল।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এই

লূব রেফ বিডির ২য় প্রান্তিকের ইপিএস ০.৪৯ টাকা

স্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

শেয়ারবাজারের তালিকাভূক্ত জ্বালানী ও শক্তি শিল্প খাতের কোম্পানি লূব রেফ বিডি লিমিটেড চলতি বছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। এই প্রান্তিকে কোম্পানিটির আয় বেড়েছে। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

কোম্পানিটির দ্বিতীয় প্রান্তিকের আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী, তিন মাসে (জুলাই-সেপ্টেম্বর,২১) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.৪৯ টাকা। গত বছরের এ সময়ের কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় ছিল ০.৩৩ টাকা। এ সময় কোম্পানিটির আয় ৮ গুণ বেড়েছে।

একই বছর ৬ মাসে (জুলাই-সেপ্টেম্বর,২১) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১.০২ টাকা। গত বছরের এ সময়ের কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় ছিল ০.৮৪ টাকা।

এই প্রান্তিকে কোম্পানির শেয়ার প্রতি প্রকৃত সম্পদের মূল্য (এনএভি) দাঁড়িয়েছে ৩২.৭৩ টাকা। যা গত বছরের ৩০ জুন ছিল ৩২.৩৭ টাকা।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/

জেএমআই হসপিটালের সিংহভাগ পণ্যের ক্রেতা নিজেদের দুই কোম্পানি

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

জেএমআই হসপিটাল রিকুইজিটি ম্যানুফেকচারিং লিমিটেডের পণ্যের সিংহভাগ ক্রেতা নিজেদের গ্রুপের মালিকানাধীন দুই কোম্পানি জেএমআই সিরিঞ্জ এন্ড মেডিক্যাল ডিভাইস লিমিটেড ও নিপ্রো জেএমআই মার্কেটিং লিমিটেড।

সূত্র থেকে জানা যায়, কোম্পানিটির উৎপাদিত পণ্যের বড় ক্রেতা জেএমআই সিরিঞ্জ এন্ড মেডিক্যাল ডিভাইস লিমিটেড। পরের অবস্থানে রয়েছে নিপ্রো জেএমআই মার্কেটিং লিমিটেড।

কোম্পানিটির আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী, ৩০ জুন ২০২০ সালে জেএমআই সিরিজ এন্ড মেডিক্যাল ডিভাইস কোম্পানিটির ৬৫ কোটি ৯১ লাখ টাকার পণ্য কেনে। যা মোট পণ্য বিক্রির ৪১ শতাংশ। আর নিপ্রো জেএমআই মার্কেটিং লিমিটেড একই সময় কোম্পানিটির ১৫ শতাংশ পণ্য কিনেছে।

আগের বছর ২০১৯ সালে এই দুটি মধ্যস্থতা কোম্পানির পণ্য কেনার এই হার ছিল যথাক্রমে ৪৪ শতাংশ ও ১৩ শতাংশ। যা এর আগের বছর ২০১৮ ছিল ৪১ ও ১৫ শতাংশ। বলা যায়, জেএমআই হসপিটালের পণ্যের ৫৫ থেকে ৬০ শতাংশ বাজার নিয়ন্ত্রন করে জেএমআই সিরিঞ্জ এন্ড মেডিক্যাল ডিভাইস লিমিটেড ও নিপ্রো জেএমআই মার্কেটিং লিমিটেড।

৩০ জুন ২০২০ সালে জেএমআই হসপিটাল রিকুইজিটির ১৪৯ কোটি ৮০ লাখ টাকার টার্ণওভার ছিল। এর মধ্যে জেএমআই সিরিজ এন্ড মেডিক্যাল ডিভাইস থেকে কোম্পানিটির আয় হয় ৬৫ কোটি ৯১ লাখ টাকা। আর নিপ্রো জেএমআই মার্কেটিং লিমিটেডের মাধ্যমে আয় করে ২৫ কোটি ১২ লাখ টাকা।

আগের বছর কোম্পানিটি এই টার্ণওভার ছিল ১৩০ কোটি টাকার বেশি। সে বছর এই দুই কোম্পানিই ৭৪ কোটি ২৮ লাখ টাকা পণ্য কেনে।

কোম্পানিটির দুই ক্যাটাগরিতে ব্যবসা করে থাকে , এক : মেডিক্যাল সার্ভিসেস পণ্য – স্কিপ ক্যাপ, স্টোপার, চেম্বার, ফিল্টার, ব্যারেল, নিডলস, গ্যাস কিট, ফেস মাস্ক পণ্য উৎপাদন ও বাজারজাতকরণ। দুই : ক্যাথার, ব্লাড ব্যাগ, ব্লাড পেসার মেশিন ও ডায়লোসিস মেশিন আমদানি ও বাজারজাতকরণ।

এই দুই ক্যাটাগরিতে ব্যবসা জেএমআই হসপিটাল রিকুইজিটির দুটি ইউনিটে সম্পন্ন হয়ে থাকে। মেনুফেকচারিং ইউনিট ও টেডিং ইউনিটের মাধ্যমে। মেনুফেকচারিং ইউনিটের আড় কাস্টমার জেএমআই সিরিঞ্জ এন্ড মেডিক্যাল ডিভাইস ও টেডিং ইউনিটের বড় ভূমিকা রাখছে নিজেদের আরেক কোম্পানি নিপ্রো জেএমআই মার্কেটিং লিমিটেড।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/

সালভোর ২য় প্রান্তিকের আয় ৮ গুণ বেড়েছে

স্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

শেয়ারবাজারের তালিকাভূক্ত রসায়ন ও ঔষুধ শিল্প খাতের কোম্পানি সালভো কেমিক্যালস লিমিটেড চলতি বছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। এই প্রান্তিকে কোম্পানিটির আয় ৩ গুণের বেশি বেড়েছে। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

কোম্পানিটির দ্বিতীয় প্রান্তিকের আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী, তিন মাসে (জুলাই-সেপ্টেম্বর,২১) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.৮০ টাকা। গত বছরের এ সময়ের কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় ছিল ০.১০ টাকা। এ সময় কোম্পানিটির আয় ৮ গুণ বেড়েছে।

একই বছর ৬ মাসে (জুলাই-সেপ্টেম্বর,২১) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১.৩৫ টাকা। গত বছরের এ সময়ের কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় ছিল ০.৩০ টাকা।

এই প্রান্তিকে কোম্পানির শেয়ার প্রতি প্রকৃত সম্পদের মূল্য (এনএভি) দাঁড়িয়েছে ১৪.০৪ টাকা। যা গত বছরের ৩০ জুন ছিল ১২.৬৯ টাকা।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/