পিপলস লিজিংয়ের লেনদেন বন্ধের সময় ৬৭ দফা বাড়লো

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত আর্থিক খাতের কোম্পানি পিপলস লিজিং এন্ড ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিসেস লিমিটেডের শেয়ার লেনদেন বন্ধ রাখার সময় আবারও বেড়েছে। কোম্পানিটিকে আগামীকাল ৭ জুলাই থেকে ৬৭ দফায় আরও ১৫ দিন শেয়ার লেনদেন বন্ধ রাখার আদেশ দিয়েছে ডিএসই। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।

জানা যায়, গত বছরের ১৪ জুলাই থেকে ১২ আগস্ট পর্যন্ত পিপলস লিজিংয়ের শেয়ার লেনদেন বন্ধের ঘোষণা করে ডিএসই। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ৯৩২তম বোর্ড সভায় সেই স্থগিতাদেশই বর্ধিত করে গত ১৩ আগস্ট থেকে ২৭ আগস্ট করা হয়।

এরপর আবারো দ্বিতীয় দফায় ২৮ আগস্ট থেকে ১২ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত, ৩য় দফায় গত ১২ সেপ্টেম্বর থেকে ২৬ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত, ৪র্থ দফায় ২৭ সেপ্টেম্বর থেকে ১৩ অক্টোবর, ৫ম দফায় ১৩ অক্টোবর থেকে ২৮ অক্টোবর, ৬ষ্ঠ দফায় ২৮ অক্টোবর থেকে ১০ নভেম্বর, ৭ম দফায় ১১ নভেম্বর থেকে ২৫ নভেম্বর ৮ম দফায় ২৬ নভেম্বর থেকে ১০ ডিসেম্বর, ৯ম দফায় ১১ ডিসেম্বর থেকে ২৪ ডিসেম্বর, দশম দফায় ২৬ ডিসেম্বর থেকে ৯ জানুয়ারি, ১১ দফায় ১২ জানুয়ারি থেকে ২৬ জানুয়ারি, ১২ দফায় ২৭ জানুয়ারি থেকে ১১ ফেব্রুয়ারি, ১৩ দফায় ১২ ফেব্রুয়ারি থেকে ২৬ ফেব্রুয়ারি, ১৪ দফায় ২৭ ফেব্রুয়ারি থেকে ১২ মার্চ, ১৫ দফায় ১৩ মার্চ থেকে ২৫ মার্চ, ১৬ দফায় ৩১ মে থেকে ১৪ জুন, ১৭ দফায় ১৫ জুন থেকে ২৯ জুন ১৮ দফায় ৩০ জুন থেকে ১৪ জুলাই, ১৯ দফায় ১৫ জুলাই থেকে ২৯ জুলাই, ২০ দফায় ৩০ জুলাই থেকে ১৩ আগস্ট, ২১ দফায় ১৪ আগস্ট থেকে ২৮ আগস্ট এবং ২২ দফায় ২৯ আগস্ট থেকে ১০ সেপ্টেম্বর, ২৩ দফায় ১৩ সেপ্টেম্বর হতে ২৭ সেপ্টেম্বর আর ২৪ দফায় ২৮ সেপ্টেম্বর হতে ১২ অক্টোবর আর ২৫ দফার ১৩ অক্টোবর থেকে ২৮ অক্টোবর, ২৬ দফায় ২৮ অক্টোবর হতে ১২ নভেম্বর, ২৭ দফায় ১৪ নভেম্বর হতে ২৬ নভেম্বর, ২৮ দফায় ২৭ নভেম্বর হতে ১১ ডিসেম্বর, ২৯ দফায় ১১ ডিসেম্বর হতে ২৬ ডিসেম্বর, ৩০ দফায় ২৭ ডিসেম্বর হতে ১১ জানুয়ারি আর ৩১ দফায় ১২ জানুয়ারি হতে ২৭ জানুয়ারি, ৩২ দফায় ২৮ জানুয়ারি হতে ১০ ফেব্রুয়ারি, ৩৩ দফায় ১১ ফেব্রুয়ারি হতে ২৫ ফেব্রুয়ারি ও ৩৪ দফায় ২৬ ফেব্রুয়ারি ১২ মার্চ, ৩৫ দফায় ১৩ মার্চ হতে ২৫ মার্চ, ৩৬ দফায় ২৮ মার্চ থেকে ১২ এপ্রিল ও ৩৭ দফায় ১৩ এপ্রিল থেকে ২৭ এপ্রিল, ৩৮ দফায় ২৮ এপ্রিল থেকে ১১ মে, ৩৯ দফায় ১২ মে থেকে ২৭ মে, ৪০ দফায় ২৮ মে থেকে ১০ জুন, ৪১ দফায় ১১ জুন থেকে ২৫ জুন, ৪২ দফায় ২৭ জুন ১১ জুলাই, ৪৩ দফায় ১২ জুলাই থেকে ২৬ জুলাই, ৪৪ দফায় ২৭ জুলাই থেকে ১০ আগষ্ট, ৪৫ দফায় ১১ আগষ্ট থেকে ২৫ আগষ্ট, ৪৬ দফায় আগামী ২৬ আগষ্ট থেকে ৯ সেপ্টেম্বর, ৪৭ দফায় আগামী ১০ সেপ্টেম্বর ২৫ সেপ্টেম্বর, ৪৮ দফায় ২৬ সেপ্টমে্বর হতে ৯ অক্টোবর, ৪৯ দফায় ১০ অক্টোবর হতে ২২ অক্টোবর, ৫০ দফায় ২৩ অক্টোবর হতে ৭ নভেম্বর, ৫১ দফায় ৮ নভেম্বর হতে ২৩ নভেম্বর, ৫২ দফায় ২৪ নভেম্বর হতে ৮ ডিসেম্বর, ৫৩ দফায় ৯ ডিসেম্বর হতে ২৩ ডিসেম্বর, ৫৪ দফায় ২৪ ডিসেম্বর হতে ৭ জানুয়ারি, ৫৫ দফায় ৮ জানুয়ারি হতে ২২ জানুয়ারি, ৫৬ দফায় ২৩ জানুয়ারি হতে ৬ ফেব্রুয়ারি, ৫৭ দফায় ৭ ফেব্রুয়ারি হতে ২০ ফেব্রুয়ারি, ৫৮ দফায় ২২ ফেব্রুয়ারি ৮ মার্চ, ৫৯ দফায় ৯ মার্চ থেকে ২৩ মার্চ, ৬০ দফায় ২৪ মার্চ থেকে ৭ এপ্রিল, ৬১ দফায় ৮ এপ্রিল থেকে ২১ এপ্রিল, ৬২ দফায় ২৩ এপ্রিল থেকে ৭ মে, ৬৩ দফায় ৮ মে থেকে ২২ মে, ৬৪ দফায় ২৩ মে থেকে ৬ জুন, ৬৫ দফায় ৭ জুন থেকে ২১ জুন, ৬৬ দফায় ২২ জুন থেকে ৬ জুলাই এবং ৬৭ দফায় ৭ জুলাই থেকে আরো ১৫ দিন পর্যন্ত লেনদেন বন্ধ রাখার ঘোষণা দেয় ডিএসই।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এস

ঢাকায় ব্যাংক লেনদেন রাত ৮টা পর্যন্ত, শক্র-শনিবারও খোলা

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

আসন্ন ঈদুল আজহা উপলক্ষে রাজধানী ঢাকা শহরে কুরবানি পশুর হাটের আশেপাশের ব্যাংকের শাখাগুলো রাত ৮টা পর্যন্ত খোলা রাখার নির্দেশ দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। একইসঙ্গে ব্যাংক প্রয়োজন বোধে কুরবানির পশুর হাটে অস্থায়ী বুথও খুলতে পারবে। আগামী শুক্র ও শনিবার ওইসব এলাকার সংশ্লিষ্ট শাখায় স্বাভাবিক ব্যাংকিং কার্যক্রম চলবে।

এ বিষয়ে মঙ্গলবার রাতে বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে একটি সার্কুলার জারি করে বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোর প্রধান নির্বাহীদের কাছে পাঠানো হয়েছে।

সার্কুলারে বলা হয়, ঢাকা উত্তর ও দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের তত্ত্বাবধানে পরিচালিত কুরবানির পশুর হাটগুলোর আশেপাশের ব্যাংকের শাখাগুলো ৭ জুলাই পর্যন্ত স্বাভাবিক লেনদেনের পর বিকাল ৬টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত অতিরিক্ত দুই ঘণ্টা খোলা রাখতে হবে। একইসঙ্গে আগামী শুক্র ও শনিবার সংশ্লিষ্ট এলাকার ব্যাংকের শাখাগুলো সকাল ১০টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত স্বাভাবিক ব্যাংকিং কার্যক্রম চালু রাখতে হবে।

এতে আরও বলা হয়, কুরবানির পশুর হাটে ব্যাংক নিজ বিবেচনায় বিশেষ বুথ স্থাপন করতে পারবে। ওইসব বুথও রাত ৮টা পর্যন্ত খোলা রাখতে হবে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম///

দামি গাড়ি-প্রসাধনী আমদানিতে মিলবে না ব্যাংক ঋণ

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

দেশে চলমান ডলার-সংকট ঠেকাতে দামি গাড়ি, প্রসাধনী, স্বর্ণালংকারসহ বেশকিছু পণ্য আমদানি নিরুৎসাহিত করতে আমদানি পর্যায়ে কড়াকড়ি আরোপ করেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। ফলে, এসব পণ্য আমদানিতে এখন থেকে আমদানিকারকেরা ব্যাংক থেকে কোনো ধরনের ঋণসুবিধা পাবেন না। এছাড়াও বাড়িয়ে দেওয়া হয়েছে আমদানির ঋণপত্র খোলার সময় নগদ জমার হার।

গত সোমবার বাংলাদেশ ব্যাংকের ‘ব্যাংকিং প্রবিধি ও নীতি’ বিভাগ এসংক্রান্ত নির্দেশনা দিয়ে সার্কুলার জারি করেছে।

নতুন শর্ত অনুযায়ী, এখন থেকে বিলাসবহুল পণ্য আমদানির ঋণপত্র খুলতে হলে ১০০ শতাংশ নগদ মার্জিন সংরক্ষণ করতে হবে। এতদিন ৭৫ শতাংশ মার্জিন ছিল।

এছাড়া অন্যান্য এলসির ক্ষেত্রে মার্জিন হার ৫০ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে ৭৫ শতাংশ নির্ধারণ করা হয়েছে। একই সঙ্গে আমদানির এলসির নগদ মার্জিন গ্রাহকের নিজের অর্থ থেকে পরিশোধ করতে হবে; এ জন্য কোনো ধরনের ব্যাংক ঋণ পাবে না।

তবে শিশুখাদ্য, জ্বালানিসহ অত্যাবশ্যকীয় খাদ্যপণ্য, জীবন রক্ষাকারী ওষুধ, স্থানীয় ও রপ্তানিমুখী শিল্প এবং কৃষি খাত সংশ্লিষ্ট পণ্য আমদানির ঋণপত্র এ নির্দেশনার বাইরে থাকবে।

ব্যাংকগুলোর ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহীদের কাছে পাঠানো নতুন নির্দেশনায় বলা হয়েছে, কোভিড-১৯-এর দীর্ঘমেয়াদি নেতিবাচক প্রভাব এবং বহির্বিশ্বে সাম্প্রতিক যুদ্ধাবস্থা প্রলম্বিত হওয়ার কারণে চলমান বৈশ্বিক অর্থনৈতিক অস্থিতিশীল পরিস্থিতির প্রেক্ষাপটে দেশের মুদ্রা ও ঋণ ব্যবস্থাপনা অধিকতর সুসংহত রাখার লক্ষ্যে আমদানি ঋণপত্র স্থাপনের ক্ষেত্রে নগদ মার্জিন হার পুনর্নির্ধারণ করা হলো।

নতুন নির্দেশনায় বলা হয়েছে-মোটর কার (সেডানকার, এসইউভি, এমপিভি ইত্যাদি), ইলেকট্রিক্যাল এবং ইলেকট্রনিকস হোম অ্যাপ্লায়েন্স, স্বর্ণ ও স্বর্ণালংকার, মূল্যবান ধাতু ও মুক্তা, তৈরি পোশাক, চামড়াজাত পণ্য, পাটজাত পণ্য, প্রসাধনী, আসবাবপত্র ও সাজসজ্জা সামগ্রী, ফল ও ফুল, নন সিরিয়াল ফুড যেমন অ-শস্য খাদ্যপণ্য, প্রক্রিয়াজাত খাদ্যদ্রব্য ও পানীয়; যেমন টিনজাত খাদ্য, চকোলেট, বিস্কুট, জুস, সফট ড্রিংকস ইত্যাদি, অ্যালকোহল জাতীয় পানীয়, তামাক, তামাকজাত বা এর বিকল্প পণ্যসহ অন্যান্য বিলাসজাতীয় পণ্যের আমদানি ঋণপত্রের জন্য ১০০ শতাংশ নগদ মার্জিন সংরক্ষণ করতে হবে।

অন্যদিকে, অত্যাবশ্যকীয় নয়-এমন পণ্যের ঋণপত্রের জন্য ৭৫ শতাংশ মার্জিন রাখতে হবে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/

১১ মাসে বাণিজ্য ঘাটতি তিন হাজার কোটি ডলার ছাড়াল

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

বড় অঙ্কের বাণিজ্য ঘাটতিতে পড়েছে বাংলাদেশ। গত অর্থবছরের প্রথম ১১ মাসে বাণিজ্য ঘাটতি ছাড়িয়েছে তিন হাজার ৮১ কোটি ডলার। একই সময়ে বৈদেশিক লেনদেনের চলতি হিসাবেও ঘাটতি ১৭ বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়েছে।

গত সোমবার বাংলাদেশ ব্যাংক বৈদেশিক লেনদেনের চলতি হিসাবের ভারসাম্যের (ব্যালান্স অব পেমেন্ট) যে হালনাগাদ তথ্য প্রকাশ করেছে, তাতে এ তথ্য উঠে এসেছে।

খাতসংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, অস্বাভাবিক হারে আমদানি বেড়ে যাওয়ায় বড় বাণিজ্য ঘাটতি সৃষ্টি হয়েছে। তবে দেশের অর্থনীতি স্বাভাবিক রাখতে আমদানি নিয়ন্ত্রণে এনে রপ্তানি রেমিট্যান্স বাড়াতে হবে; তা না হলে সংকটে পড়বে অর্থনীতি।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, সদ্যঃসমাপ্ত ২০২১-২২ অর্থবছরের জুলাই থেকে মে পর্যন্ত পণ্য বাণিজ্যে বাংলাদেশের ঘাটতির পরিমাণ দাঁড়িয়েছে তিন হাজার ৮১ কোটি ৬০ লাখ ডলার। বর্তমান বিনিময় হার হিসাবে (প্রতি ডলার ৯৩.৪৫ টাকা) দেশীয় মুদ্রায় যার পরিমাণ দুই লাখ ৮৭ হাজার কোটি টাকার বেশি।

এর আগে ২০২০-২১ অর্থবছরের প্রথম ১১ মাসে বাণিজ্য ঘাটতির পরিমাণ ছিল দুই হাজার ৭০ কোটি ডলার। আর গেল অর্থবছরের পুরো সময়ে এই ঘাটতি ছিল দুই হাজার ২৮০ কোটি ডলার।

পরিসংখ্যান ঘেঁটে দেখা যায়, চলতি অর্থবছরের জুলাই থেকে মে পর্যন্ত সময়ে রপ্তানি বেড়েছে ৩২.৯৮ শতাংশ। অন্যদিকে আমদানি বেড়েছে ৩৯.০৩ শতাংশ। আলোচিত ১১ মাসে রপ্তানি থেকে দেশ আয় করেছে চার হাজার ৪৫৮ কোটি ডলার। এ সময় পণ্য আমদানির পেছনে ব্যয় করেছে সাত হাজার ৫৪০ কোটি ডলার। আমদানি ব্যয় থেকে রপ্তানি আয় বাদ দিলে বাণিজ্য ঘাটতি দাঁড়ায় তিন হাজার ৮১ কোটি ডলার।

স্টকমার্কেটবিডি.কম///

নগদ লভ্যাংশ পাঠিয়েছে পূবালী ব্যাংক ও ন্যাশনাল হাউজিং

স্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত ২ কোম্পানি ৩১ ডিসেম্বর,২০২১ সমাপ্ত সময়ের নগদ লভ্যাংশ বিনিয়োগকারীদের কাছে পাঠিয়েছে।

ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

কোম্পানি দুইটি হচ্ছে-পূবালী ব্যাংক ও ন্যাশনাল হাউজিং ফিন্যান্স অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট লিমিটেড।

সূত্র জানায়, কোম্পানি দুইটি নগদ লভ্যাংশ বিইএফটিএন সিস্টেমসের মাধ্যমে বিনিয়োগকারীদের কাছে পাঠিয়েছে।

সমাপ্ত হিসাব বছরে পূবালী ব্যাংক সাড়ে ১২ শতাংশ নগদ ও ন্যাশনাল হাউজিং ১৫ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ দিয়েছে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/