- বেক্সিমকো লিমিটেড
- বেক্সিমকো ফার্মা
- কেডিএস অ্যাক্সেসরিজ
- আফতাব অটো
- কাশেম ড্রাইসেলস
- লাফার্জ সুরমা সিমেন্ট
- তিতাস গ্যাস
- স্কয়ার ফার্মা
- এমারেল্ড অয়েল
- বিএসআরএম স্টিলস।
Day: April 25, 2024
শেয়ারবাজারে সুবাতাস : ডিএসইতে ৫২৬ কোটি টাকার লেনদেন
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নির্দেশনায় দীর্ঘ পতনের পর সুবাতাস লেগেছে দেশের শেয়ারবাজারে। মঙ্গলবার দেশের প্রধান স্টক এক্সচেঞ্জ ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেন ৫২৬ কোটি টাকা ছাঁড়িয়েছে।
সংশ্লিষ্টদের মতে, শেয়ারবাজারে ব্যাংকের অতিরিক্ত বিনিয়োগ সমন্বয়ের একটা চাপ ছিল। গত রবিবার এই সার্কুলার জারির ফলে এই সমন্বয়ের চাপ কিছুটা কমেছে। যারা আগে সমন্বয় করতে পেরেছে তাদের জন্য নতুন বিনিয়োগ সৃষ্টি হবে। এরি সুবাতাস পাচ্ছে ডিএসই।
আজ (ডিএসই) লেনদেন শেষে প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ১৪.৮৫ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে চার হাজার ৫৯৩ পয়েন্টে এবং শরীয়া সূচক ডিএসইএস ৩ পয়েন্ট বেড়ে ১ হাজার ১০৪ পয়েন্ট ও ডিএস৩০ সূচক ১০.৪৯ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১ হাজার ৭৪৪ পয়েন্টে। আর এদিন টাকায় লেনদেন হয়েছে ৫২৬ কোটি ২৫ লাখ টাকার শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ডের ইউনিট। গতকাল সোমবার ৪৮৮ কোটি ৮৭ লাখ টাকার শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ডের ইউনিট লেনদেন হয়েছে।
এ সময়ে ডিএসইতে লেনদেন হওয়া ৩২১টি প্রতিষ্ঠান ও মিউচুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ১৫৯টির, কমেছে ১১৭ টির আর অপরিবর্তিত রয়েছে ৪৫টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ারের।
ডিএসইতে লেনদেনের শীর্ষে রয়েছে – বেক্সিমকো লিমিটেড, বেক্সিমকো ফার্মা, কেডিএস অ্যাক্সেসরিজ, আফতাব অটো, কাশেম ড্রাইসেলস, লাফার্জ সুরমা সিমেন্ট, তিতাস গ্যাস, স্কয়ার ফার্মা, এমারেল্ড অয়েল এবং বিএসআরএম স্টিলস।
এদিকে দিনশেষে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সাধারণ মূল্যসূচক আগের দিনের চেয়ে ১৫ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৮ হাজার ৫২৩ পয়েন্টে। দিনভর লেনদেন হওয়া ২৩৭টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ১১৭টির, কমেছে ৯০টির ও দর অপরিবর্তিত রয়েছে ৩০টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের। যা টাকার অংকে মোট লেনদেন হয়েছে ২৫ কোটি ৮৭ লাখ ৬০ হাজার টাকা।
এর আগের কার্যদিবসে সিএসইর সাধারণ মূল্যসূচক ১২৫ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করে ৮ হাজার ৫০৯ পয়েন্টে। ওইদিন লেনদেন হয়েছিল ২১ কোটি ৮৭ লাখ ৪৯ হাজার টাকা।
স্টকমার্কেটবিডি.কম/এমএ
মার্জিনধারীদের তালিকা চায় হাক্কানী পাল্প
শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি হাক্কানী পাল্প লিমিটেড লভ্যাংশ বিতরণের জন্য ব্রোকারেজ হাউজের কাছ থেকে মার্জিন ঋণধারীদের তালিকা চেয়েছে। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
কোম্পানিটি ব্রোকারেজ হাউজগুলোর কাছ থেকে মার্জিন ঋনধারীদের নাম, বিও নম্বর, ইটিআইএনসহ বিস্তারিত তথ্য চেয়েছেন। ব্রোকারহাউজ থেকে ঋণ নিয়ে (মার্জিন) শেয়ার কিনেছেন এমন বিনিয়োগকারীদের তালিকা চেয়েছে কোম্পানিটি।
আগামী ২৪ ডিসেম্বরের মধ্যে ব্রোকারেজ হাউজগুলোকে তাদের চিঠিতে ব্যাংক হিসাবের নাম, নম্বর ও রাউটিং নম্বর জমা দিতে বলা হয়েছে। এই companysecretary@hakkanigroup.com মেইলে এসব তথ্য পাঠানো আবেদন করেছে কোম্পানিটি।
স্টকমার্কেটবিডি.কম/এমএ
৭ কোম্পানির এজিএম/ইজিএম আজ
শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত বিভিন্ন খাতের ৭টি কোম্পানির বার্ষিক সাধারণ সভা (এজিএম) অনুষ্ঠিত হবে আজ। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
পূর্বঘোষণানুযায়ী, আজ ২২ ডিসেম্বর মঙ্গলবার এসব সভা অনুষ্ঠিত হবে। কোম্পানিগুলো হচ্ছে- তিতাস গ্যাস ট্রান্সমিশন অ্যান্ড ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি লিমিটেড, ফু-ওয়াং সিরামিক, দেশবন্ধু পলিমার লিমিটেড, দুলামিয়া কটন স্পিনিং মিলস লিমিটেড, এএমসিএল প্রাণ, ইউনাইটেড এয়ারওয়েজ বিডি লিমিটেড এবং মাইডাস ফিন্যান্সিং লিমিটেড।
স্টকমার্কেটবিডি.কম/এলকে
গতিশীল শেয়ারবাজার সৃষ্টিতে বাংলাদেশ ব্যাংকের সমর্থন অব্যাহত : ডিএসই
অর্থনীতির বিকাশের স্বার্থে একটি গতিশীল শেয়ারবাজার সৃষ্টিতে বাংলাদেশ
ব্যাংক কতৃর্ক বিভিন্ন নীতিগত সমর্থন প্রদানও অব্যাহত রয়েছে। এরি ধারাবাহিকতায় তফসিলি ব্যাংকসমূহের বাজার বিনিয়োগের সর্বশেষ পরিস্থিতি বিবেচনায় আইনগত বাধ্যবাধকতা পরিপালনার্থে বাংলাদেশ ব্যাংক নীতিগত সমর্থন বৃদ্ধির লক্ষ্যে নানামূখী সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
সোমবার ডিএসইর উপ-মহাব্যবস্থাপক (জনসংযোগ ও প্রকাশনা) মোঃ শফিকুর রহমান স্বাক্ষরিত এ প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
সম্প্রতি ব্যাংকের বিনিয়োগ সংক্রান্ত নীতিমালা শিথিল করার বিষয়ে ব্যাংক-কোম্পানি কর্তৃক শেয়ারবাজারে বিনিয়োগ সংক্রান্ত নীতিমালা শীর্ষক একটি সার্কুলার জারি করে বাংলাদেশ ব্যাংক।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, শেয়ারবাজারে তফসিলি ব্যাংকসমূহের প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ বিনিয়োগ সংক্রান্ত ঝুঁকি ন্যূনতম পর্যায়ে রাখার উদ্দেশ্যে বাংলাদেশ ব্যাংক কর্তৃক ইতোমধ্যে ব্যাংক কোম্পানী আইন, ১৯৯১ (২০১৩ পর্যন্ত সংশোধিত) এর আওতায় বিভিনড়ব নির্দেশনা জারি করা হয়েছে। শেয়ারবাজার ও মুদ্রাবাজারের সার্বিক স্থিতিশীলতার স্বার্থে উক্ত নির্দেশনাসমূহের যথাযথ পরিপালন নিশ্চিতকরণের লক্ষ্যে ২০১৩ সালে সেপ্টেম্বর হতে কেন্দ্রীয় ব্যাংক বিভিন্ন ধরণের মনিটরিং অব্যাহত রেখেছে।
বিজ্ঞপ্তিতে আরো বলা হয়, শেয়ারবাজারের প্রতি বাংলাদেশ ব্যাংকের বিশেষ গুরুত্বারোপ, ইতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গী ও মনোভাবের কল্যাণে ব্যাংকের বিনিয়োগ সংক্রান্ত বিধিমালা পরিপালন সহজতর হবে এবং এর ইতিবাচক প্রভাব শেয়ারবাজারে পড়বে বলে আশা করা যাচ্ছে। এই সার্কুলারের ফলে ব্যাংকের যে সব সাবসিডিয়ারী কোম্পানি আছে তার মূলধনকে ব্যাংকের শেয়ারবাজারে এক্সপোজারে মধ্যে আনা হবে না।
স্টকমার্কেটবিডি.কম/এম/এলকে