কর্মসংস্থান সৃষ্টিতে রপ্তানিকারকদের দীর্ঘমেয়াদে ঋণ দেবে এনআরবিসি ব্যাংক

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

কর্মসংস্থান সৃষ্টি ও উৎপাদন বৃদ্ধির মাধ্যমে দেশের অর্থনীতির উন্নয়নের স্বার্থে রপ্তানিকারকদের স্বল্প সুদে দীর্ঘ মেয়াদী ঋণ দেবে এনআরবিসি ব্যাংক। রপ্তানিমুখী শিল্পে বিনিয়োগের জন্য মার্কিন মুদ্রা ডলারে এই ঋণ দেওয়া হবে। বাংলাদেশ ব্যাংক কর্তৃক গঠিত ‘লং টার্ম ফাইন্যান্সিং ফ্যাসিলিটি (বিবি-এলটিএফএফ)’ পুনঅর্থায়ণ তহবিলের আওতায় এই ঋণ দেওয়া হবে।

আজ রবিবার, ১০ ডিসেম্বর এই ঋণ বিতরণের জন্য বাংলাদেশ ব্যাংকের সঙ্গে অংশগ্রহণমূলক চুক্তি স্বাক্ষর করেছে এনআরবিসি ব্যাংক পিএলসি। বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ে আয়োজিত অনুষ্ঠানে এনআরবিসি ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী গোলাম আউলিয়া ও বাংলাদেশ ব্যাংকের ফিন্যান্সিয়াল সেক্টর সাপোর্ট অ্যান্ড স্ট্র্যাটেজিক প্ল্যানিং ডিপার্টমেন্টের পরিচালক লিজা ফাহমিদা চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন।

অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন বাংলাদেশ ব্যাংকের ডেপুটি গভর্নর নূরুন নাহার। অন্যদের মধ্যে নির্বাহী পরিচালক মো. আবুল বশর, অতিরিক্ত পরিচালক(এফএসএসএসপিডি) ফিরোজ মাহমুদ ইসলাম এবং এনআরবিসি ব্যাংকের উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিআরও কবীর আহমেদসহ উভয় প্রতিষ্ঠানের উর্দ্ধতন কর্মকর্তারা চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।

অনুষ্ঠানে জানানো হয়, নতুন কারখানা তৈরি, কারখানা স্থানান্তর, কারখানার মানোন্নয়ন, মুলধনী যন্ত্রপাতি ও যন্ত্রাংশ কেনা, কর্মীদের দক্ষ ও স্বাস্থ্য সেবা নিশ্চিতকরণ ইত্যাদি কাজের উদ্দেশ্যে এই ঋণ গ্রহণ করা যাবে। রপ্তানিকারকেরা ৫ মিলিয়ন থেকে ১০ মিলিয়ন ডলার পর্যন্ত অর্থ এই তহবিল থেকে ৫ থেকে ১০ বছর মেয়াদে ঋণ নিতে পারবেন।

স্টকমার্কেটবিডি.কম////

পণ্য রপ্তানির ১,২০০ কোটি ডলার দেশে আসেনি : বাংলাদেশ ব্যাংক

স্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

বিদায়ী ২০২২-২৩ অর্থবছরে পণ্য রপ্তানির ১ হাজার ১৯৯ কোটি বা প্রায় ১২ বিলিয়ন ডলার অর্থ দেশে ফেরেনি। দেশিয় মুদ্রায় যার পরিমাণ ১ লাখ ৩২ হাজার ১৮৯ কোটি টাকা (১ ডলার= ১১০.২৫ টাকা)। আর সেবা রপ্তানির ৯ কোটি ডলার বা ৯৯২ কোটি টাকাও দেশে আসেনি। বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে এমন তথ্য উঠে এসেছে।

প্রতিবেদন অনুযায়ী, ২০২১-২২ অর্থবছরের তুলনায় বিদায়ী ২০২২-২৩ অর্থবছরে পণ্য রপ্তানি বাবদ ৩ কোটি মার্কিন ডলার কম এসেছে। যদিও রপ্তানি বেড়েছিল ৩৪৮ কোটি ডলার।

রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরো (ইপিবি) দেশের পণ্য ও সেবা রপ্তানির পরিসংখ্যান আনুষ্ঠানিকভাবে প্রকাশ করে। তাদের তথ্যানুযায়ী, ২০২২-২৩ অর্থবছরে ৫ হাজার ৫৫৬ কোটি ডলারের পণ্য রপ্তানি হয়। এর মধ্যে ৪ হাজার ৩৫৭ কোটি ডলারের রপ্তানি আয় দেশে এসেছে বলে নিশ্চিত করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। তার মানে ওই অর্থবছরের রপ্তানির ১ হাজার ১৯৯ কোটি ডলার দেশে আসেনি।

বাংলাদেশের পণ্য রপ্তানির ৮৪ শতাংশ তৈরি পোশাক থেকে আসে। ইপিবির হিসাবে, গত অর্থবছরে ৪ হাজার ৬৯৯ কোটি ডলারের তৈরি পোশাক রপ্তানি হয়। তবে বাংলাদেশ ব্যাংক বলছে, তৈরি পোশাক রপ্তানি থেকে গত অর্থবছরে ৩ হাজার ৬৯৫ কোটি ডলার দেশে এসেছে। তার মানে গত অর্থবছরে তৈরি পোশাক রপ্তানির ১ হাজার ৪ কোটি ডলার গত জুন পর্যন্ত দেশে আসেনি।

একইভাবে ২০২২-২৩ অর্থবছরে ৯১ কোটি ডলারের পাট ও পাটজাত পণ্য রপ্তানি হলেও দেশে এসেছে ৯১ কোটি ৫০ লাখ ডলার। চামড়া ও চামড়াজাত পণ্যের ১২২ কোটি ডলারের রপ্তানির মধ্যে দেশে ফিরেছে ১৩১ কোটি ডলার। আবার ১১০ কোটি ডলারের হোম টেক্সটাইল পণ্য রপ্তানি হলেও দেশে এসেছে ৭৩ কোটি ডলার।

ইপিবির তথ্যানুযায়ী, গত অর্থবছরে ৭৪৯ কোটি ডলারের সেবা রপ্তানি হয়। এর মধ্যে ৭৪০ কোটি ডলার দেশে এসেছে। অর্থাৎ সেবা খাতের রপ্তানির ৯ কোটি ডলার দেশে আসেনি। সূত্র : প্রথম আলো

স্টকমার্কেটবিডি.কম////

এপেক্স ট্যানারির মূল্য সংবেদনশীল তথ্য নেই

স্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত চামড়া শিল্প খাতের কোম্পানি এপেক্স ট্যানারি লিমিটেডের শেয়ার দর অস্বাভাবিকভাবে বাড়ার কোনো ধরণের মূল্য সংবেদনশীল কোনো অপ্রকাশিত তথ্য নেই। ডিএসই’র ওয়েবসাইটে এ তথ্য জানা যায়।

এ বিষয়ে কোম্পানিটিকে নোটিস করলে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) কে এ কথা বলে জানিয়েছে কোম্পানিটি।

বাজার বিশ্লেষণে দেখা গেছে, গত ১১ নভেম্বর এ শেয়ারের দর ছিল ৯৯.৩০ টাকা এবং আর গত ৭ ডিসেম্বর এ শেয়ারের দর সর্বশেষ বেড়ে দাঁড়ায় ১০২.৯০ টাকা।

শেয়ারটির এ দর বাড়াকে অস্বাভাবিক বলে মনে করছেন ডিএসই কর্তৃপক্ষ। এজন্য নোটিস করলে এপেক্স ট্যানারি লিমিটেড জানায়, কোনো রকম মূল্য সংবেদনশীল তথ্য ছাড়াই শেয়ারটির দর বাড়ছে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এসবি

লেনদেনের শীর্ষে খুলনা প্রিন্টিং; ২য় সেন্ট্রাল ফার্মা

স্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

সপ্তাহের দ্বিতীয় কর্মদিবস সোমবার দিনশেষে প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেনের শীর্ষে উঠে এসেছে খুলনা প্রিন্টিং এন্ড প্যাকেজিং লিমিটেড। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

জানা গেছে, এদিন কোম্পানিটির ২৭ কোটি ২০ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। লেনদেনের তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে সেন্ট্রাল ফার্মা লিমিটেড শেয়ার লেনদেন হয়েছে ২৬ কোটি ৪৭ লাখ টাকা।

এসকে ট্রিমসের ১৮ কোটি ৫৯ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেনের মাধ্যমে তৃতীয় স্থানে উঠে এসেছে।

লেনদেনের তালিকায় থাকা অন্যান্য কোম্পানিগুলোর মধ্যে রয়েছে- বিডি থাই এলুমিনিয়ামের ১৭ কোটি ৯ লাখ, ইয়াকিন পলিমারের ১৫ কোটি ৭১০, প্যাসিফিক ডেনিমসের ১৫ কোটি ১২০, ফুয়াং ফুডসের ১৩ কোটি ৪৭ লাখ, ডমিনেজ স্টিল বিল্ডিংর ১৩ কোটি ১৯ লাখ, ফুয়াং ফুডসের ১১ কোটি ৯৭ লাখ ও এ্যাডভেন্ট ফার্মার ১১ কোটি ৮৯ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এসবি

  1. খুলনা প্রিন্টিং
  2. সেন্ট্রাল ফার্মা
  3. এসকে ট্রিমস
  4. বিডি থাই এলুমিনিয়াম
  5. ইয়াকিন পলিমার
  6. প্যাসিফিক ডেনিমস
  7. ফুয়াং সিরামিকস
  8. ডমিনেজ স্টিল বিল্ডিং
  9. ফুয়াং ফুডস
  10. এ্যাডভেন্ট ফার্মা।

দিনশেষে সূচকের বড় উত্থান এবং বেড়েছে লেনদেনও

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) দিনশেষে সূচকের বড় উত্থান হয়েছে। এদিন সেখানে লেনদেনও আগের দিনের চেয়ে বেড়েছে। অপরদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) সূচক ও লেনদেন বেড়েছে । ডিএসই ও সিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা যায়।

সপ্তাহের দ্বিতীয় কর্মদিবস সোমবার ডিএসইতে প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ১৩.০৬ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৬২৬৪ পয়েন্টে। আর ডিএসই শরীয়াহ সূচক ৩.৯১ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১৩৬৪ পয়েন্টে এবং ডিএসই-৩০ সূচক ৪.৩৯ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ২১১৬ পয়েন্টে।

এদিন ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৫৯১ কোটি ৭৬ লাখ টাকা। গতকাল রবিবার সেখানে লেনদেনের পরিমাণ ছিল ৫৩৭ কোটি ৯১ লাখ টাকা।

ডিএসইতে দিনভর ৩৪৫টি কোম্পানি ও মিউচুয়াল ফান্ডের শেয়ারের লেনদেন হয়। এর মধ্যে ১২২টি শেয়ারের দর বেড়েছে, কমেছে ৪৩টির আর দর অপরিবর্তিত আছে ১৮০টির দর।

এদিন ডিএসইতে লেনদেনে এগিয়ে থাকা ১০টি কোম্পানি হলো – খুলনা প্রিন্টিং এন্ড প্যাকেজিং, সেন্ট্রাল ফার্মা, এসকে ট্রিমস, বিডি থাই এলুমিনিয়াম, ইয়াকিন পলিমার, প্যাসিফিক ডেনিমস, ফুয়াং সিরামিকস, ডমিনেজ স্টিল বিল্ডিং, ফুয়াং ফুডস ও এ্যাডভেন্ট ফার্মা।

অন্যদিকে দেশের অপর বাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) ব্রড ইনডেক্স ৩৮.২৮ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১৮ হাজার ৫৮৪ পয়েন্টে।

দিনভর লেনদেন হওয়া ২১৬টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ৭৭টির, কমেছে ২৬টির ও দর অপরিবর্তিত রয়েছে ১১৩টির।

এদিন সিএসইতে লেনদেন হয়েছে ২৩ কোটি ২২ লাখ টাকা। গতকাল রবিবার সেখানে লেনদেন হয়েছে ১৭ কোটি ৯২ লাখ টাকা।

দিনশেষে সিএসইতে লেনদেনের শীর্ষে রয়েছে সাবমেরিন ক্যাবলস ও সেন্ট্রাল ফার্মা।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এসবি

পিপলস লিজিংয়ের লেনদেন বন্ধের সময় ১০০ দফা বাড়লো

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত আর্থিক খাতের কোম্পানি পিপলস লিজিং এন্ড ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিসেস লিমিটেডের শেয়ার লেনদেন বন্ধ রাখার সময় আবারও বেড়েছে। কোম্পানিটিকে আগামীকাল ১২ ডিসেম্বর থেকে ১০০ দফায় আরও ১৫ দিন শেয়ার লেনদেন বন্ধ রাখার আদেশ দিয়েছে ডিএসই। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।

জানা যায়, গত ২০১৮ সালের ১৪ জুলাই থেকে ১২ আগস্ট পর্যন্ত পিপলস লিজিংয়ের শেয়ার লেনদেন বন্ধের ঘোষণা করে ডিএসই। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ৯৩২তম বোর্ড সভায় সেই স্থগিতাদেশই বর্ধিত করে গত ১৩ আগস্ট থেকে ২৭ আগস্ট করা হয়।

এরপর আবারো দ্বিতীয় দফায় ২৮ আগস্ট থেকে ১২ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত, ৩য় দফায় গত ১২ সেপ্টেম্বর থেকে ২৬ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত, ৪র্থ দফায় ২৭ সেপ্টেম্বর থেকে ১৩ অক্টোবর, ৫ম দফায় ১৩ অক্টোবর থেকে ২৮ অক্টোবর, ৬ষ্ঠ দফায় ২৮ অক্টোবর থেকে ১০ নভেম্বর, ৭ম দফায় ১১ নভেম্বর থেকে ২৫ নভেম্বর ৮ম দফায় ২৬ নভেম্বর থেকে ১০ ডিসেম্বর, ৯ম দফায় ১১ ডিসেম্বর থেকে ২৪ ডিসেম্বর ও ২০১৯ সালের ১০ম দফায় থেকে ৩০ দফায় এই লেনদেন বন্ধ রাখা হয়।

৩০ দফায় ২০২০ সালের ২৭ ডিসেম্বর হতে ২০২১ সালের ১১ জানুয়ারি আর ৩১ দফায় ১২ জানুয়ারি হতে ২৭ জানুয়ারি। একই বছরের ৫২ দফায় ২৪ নভেম্বর হতে ৮ ডিসেম্বর, ৫৩ দফায় ৯ ডিসেম্বর হতে ২৩ ডিসেম্বর পর্যন্ত লেনদেন বন্ধ রাখা হয়।

আর ৫৪ দফায় ২০২১ সালের ২৪ ডিসেম্বর হতে ২০২২ সালের ৭ জানুয়ারি থেকে ৭৮ দফায় ২১ ডিসেম্বর থেকে ৯ জানুয়ারি, ৭৯ দফায় ১০ জানুয়ারি হতে ২৪ জানুয়ারি, ৮০ দফায় ২৫ জানুয়ারি হতে ৭ ফেব্রুয়ারি এবং ৮১ দফায় ৯ ফেব্রুয়ারি থেকে ২৩ ফেব্রুয়ারি, ৮২ দফায় ২৬ ফেব্রুয়ারি হতে ১২ মার্চ, ৮৩ দফায় ১৩ মার্চ হতে ২৭ মার্চ, ৮৪ দফায় ২৮ মার্চ থেকে ১১ এপ্রিল, ৮৫ দফায় ১২ এপ্রিল হতে ২৬ এপ্রিল, ৮৬ দফায় ২৭ এপ্রিল থেকে ১১ মে, ৮৭ দফায় ১৪ মে থেকে ২৭ মে, ৮৮ দফায় ২৮ মে থেকে ১২ জুন, ৮৯ দফায় ১৩ জুন থেকে ২৬ জুন , ৯০ দফায় ২ জুলাই থেকে ১৬ জুলাই, ৯১ দফায় ১৬ জুলাই থেকে ৩১ জুলাই, ৯২ দফায় ১ আগষ্ট থেকে ১৪ আগষ্ট, ৯৩ দফায় ১৬ আগষ্ট থেকে ৫ সেপ্টেম্বর, ৯৪ দফায় ৭ সেপ্টেম্বর হতে ২১ সেপ্টেম্বর, ৯৫ দফায় ২৪ সেপ্টেম্বর হতে ৮ অক্টোবর, ৯৬ দফায় ৯ অক্টোবর হতে ২৩ অক্টোবর, ৯৭ দফায় ২৫ অক্টোবর হতে ১১ নভেম্বর , ৯৮ দফায় ১২ নভেম্বর হতে ২৬ নভেম্বর, ৯৯ দফায় ২৭ নভেম্বর হতে ১১ ডিসেম্বর এবং পরবর্তীতে ১০০ দফায় আগামীকাল ১২ ডিসেম্বর থেকে আরো ১৫ দিন পর্যন্ত লেনদেন বন্ধ রাখার ঘোষণা দেয় ডিএসই।

স্টকমার্কেটবিডি.কম////

পিঁয়াজ আমদানিতে বিকল্প বাজার খোঁজার আহ্বান এফবিসিসিআইয়ের

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

পিঁয়াজের মূল্য সহনীয় পর্যায়ে রাখতে এবং বর্তমান সংকট হতে উত্তরণের জন্য আপাতত বিভিন্ন দেশ থেকে পণ্যটি আমদানি করে সাপ্লাই চেইন স্বাভাবিক রাখার আহ্বান জানিয়েছেন ব্যাবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন এফবিসিসিআই সভাপতি মাহবুবুল আলম।

পিঁয়াজের মূল্য অস্বাভাবিক হারে বেড়ে যাওয়ার প্রেক্ষাপটে রবিবার এই আহ্বান জানান এফবিসিসিআই সভাপতি। পিঁয়াজসহ নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্য বিভিন্ন দেশ থেকে আমদানি করে স্বাভাবিক মূল্যে বিক্রির ক্ষেত্রে ব্যবসায়ীদেরকে এফবিসিসিআইয়ের পক্ষ থেকে সব ধরনের সহযোগিতা দেওয়ার আশ্বাস দিয়েছেন তিনি।

এক বিবৃতিতে কৃত্রিম সংকট তৈরি করে পিঁয়াজের দাম না বাড়ানোর জন্যও ব্যবসায়ীদের প্রতি আহ্বান জানান এফবিসিসিআই সভাপতি। মাহবুবুল আলম বলেন, নিম্নবিত্ত হতে শুরু করে উচ্চবিত্ত পর্যন্ত সমাজের সর্বস্তরের মানুষের প্রয়োজনীয় পণ্য হলো পিঁয়াজ । নিজেদের ক্ষুদ্র স্বার্থে যারা দেশের সাধারণ মানুষকে সমস্যায় ফেলেছেন তারা কোন ভাবেই দেশের ব্যবসায়ী সমাজের প্রতিনিধিত্ব করে না। এই ব্যাপারে ব্যবসায়ীদের সহযোগিতামূলক মনোভাব প্রত্যাশা করেছেন এফবিসিসিআই সভাপতি।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/////

বেনাপোলে নস্ট হচ্ছে ৯০ মেট্রিক টন পেঁয়াজ

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

বেনাপোল বন্দর দিয়ে ভারত থেকে আমদানি করা ৯০ মেট্রিক টন পেঁয়াজ পাঁচ দিনেও খালাস হয়নি। ফলে সেগুলো পচতে শুরু করেছে।

গত ৫ ডিসেম্বর সরকারি সংস্থা ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশ (টিসিবি) ৩টি ট্রাকে এসব পেঁয়াজ আমদানি করে। পাঁচ দিনেও খালাস না হওয়ায় এসব পেঁয়াজ পচে নষ্ট হওয়ার আশঙ্কা করছে বন্দর কর্তৃপক্ষ।

বেনাপোলের কোয়ারেন্টাইন উদ্ভিদ নিরীক্ষক কর্মকর্তা হেমন্ত কুমার সরকার জানান, ভারত থেকে টিসিবির আমদানি করা পেঁয়াজের ট্রাকগুলো চারদিন আগে বেনাপোল স্থলবন্দরে আসে। এসব ট্রাকে ৯০ মেট্রিক টন পেঁয়াজ রয়েছে।

পেঁয়াজ নিয়ে আসা ভারতীয় ট্রাকচালক সন্তোষ মণ্ডল বলেন, ‘পেঁয়াজের ট্রাক নিয়ে গত পাঁচদিন ধরে বেনাপোল বন্দরে এসে বসে আছি। পেঁয়াজগুলো নষ্ট হয়ে যাচ্ছে, কেউ আনলোড করতে আসছে না। কবে নাগাদ খালাস হবে সেটাও জানতে পারছি না, খালাসের জন্য কোনো আমদানিকারকের সঙ্গে যোগাযোগও করতে পারছি না। পেঁয়াজের চালানটি খালাসের দায়িত্বে আছে কনফিডেন্স এন্টারপ্রাইজ নামে এক সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট।’

বেনাপোল বন্দরের পরিচালক রেজাউল করিম জানান, গত পাঁচদিন ধরে টিসিবির ৯০ টন পেঁয়াজ আমদানি হয়ে বন্দরে পড়ে আছে। পেঁয়াজের চালান খালাস না করায় তা নষ্ট হওয়ার আশঙ্কা দেখা দিয়েছে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/////

কেন্দ্রীয় ব্যাংককে টেক্সটাইল মিল মালিকদের

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

বাংলাদেশ ব্যাংকের কাছে লেটার অব ক্রেডিটের (এলসি) সীমা বাড়ানোর দাবি জানিয়েছেন টেক্সটাইল মিলাররা। যেন তারা আরও কাঁচামাল আমদানি করতে পারেন।

বাংলাদেশ টেক্সটাইল মিলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বিটিএমএ) গত সপ্তাহে এ সংক্রান্ত একটি চিঠি কেন্দ্রীয় ব্যাংকে পাঠিয়েছে।

এলসি সীমা বৃদ্ধিতে সিঙ্গেল বরোয়ার এক্সপোজার লিমিট সীমা অতিক্রম করলেও তা অনুমোদন করার দাবি জানিয়েছেন তারা।

চলমান মন্দা পরিস্থিতি স্বাভাবিক না হওয়া পর্যন্ত বিটিএমএ তাদের মেয়াদী ঋণের কিস্তির ২০ শতাংশ পরিশোধের অনুমোদন দেওয়া এবং বাকি অর্থ মেয়াদ শেষ হওয়ার চার বছরের মধ্যে পরিশোধ করার সুযোগ চেয়েছে।

তারা রপ্তানি ও প্রবাসী আয়ের ডলারের সমহার দাম বা ডলারের বিনিময় মূল্য নির্ধারিত না রেখে উন্মুক্ত করে দেওয়ার দাবি দাবি জানিয়েছে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/////