‘ভ্যাট আইন নিয়ে আলোচনার অধিকাংশই কল্পকাহিনি’

naziburনিজস্ব প্রতিবেদক :

নতুন ভ্যাট আইন নিয়ে যেসব আলোচনা হচ্ছে তার অধিকাংশই কল্পকাহিনি বলে মন্তব্য করেছেন অভ্যন্তরীণ সম্পদ বিভাগের সিনিয়র সচিব ও জাতীয় রাজস্ব বোর্ড- এনবিআর চেয়ারম্যান মো. নজিবুর রহমান। অনুষ্ঠানে তিনি ভ্যাট অনলাইন প্রশিক্ষণ কর্মসূচির উদ্বোধন করেন।

শনিবার রাজধানীর কাকরাইলের আইডিবি ভবনে ভ্যাট আইনবিষয়ক ট্যাক্স ট্রেনিং ইনিস্টিটিউটের কর্মশালায় তিনি এ কথা বলেন। কাস্টমস এক্সাইজ ও ভ্যাট কমিশনারেট মিলনায়তনে ২০১৭-২০১৮ অর্থবছরের প্রস্তাবিত ভ্যাট নিয়ে ওই কর্মশালার আয়োজন করা হয়।

নজিবুর রহমান বলেন, “নতুন ভ্যাট আইনের প্রকৃত সত্য উঠে আসছে না। ভ্যাট আইনের ভালো দিকগুলো তুলে ধরা জরুরি। ভারতে ১৮ থেকে ২৮ শতাংশ ভ্যাট শতাংশ পর্যন্ত ভ্যাট দিতে হচ্ছে। আর সেখানে আমাদের ১৫ শতাংশ ভ্যাট দিতে হয়। ভারতে অনেক পণ্যেই ভ্যাট দিতে হয় এমন কিছু পণ্যে এখানে ভ্যাট অব্যাহতি রয়েছে।”

তিনি বলেন, “বাজেট ও ভ্যাট আইন নিয়ে অনেক অলোচনা হয়েছে। অতীতে অনেক অস্পষ্টতা ছিল, যা দূর করা হয়েছে। আলোচনা করলে সব অস্পষ্টতা দূর হবে। যে সব বিষয় ব্যাখ্যা করার প্রয়োজন সেগুলো আপনাদের (আইনজীবী) তুলে ধরতে হবে।”

ইতোমধ্যে ২৯ ইটিআইএনধারী করদাতা সংগ্রহ করতে সক্ষম হয়েছেন দাবি করেন তিনি।

দুই দিনব্যাপী কর্মশালার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন এনবিআর সদস্য লুৎফর রহমান (শুল্কনীতি), পারভেজ ইকবাল (করনীতি) ও বাংলাদেশ ট্যাক্স ট্রেনিং ইনস্টিটিউটের (বিটিটিআই) প্রধান উপদেষ্টা শ্যামল কান্তি ঘোষ প্রমুখ।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এমএ

ব্রেক্সিট নিয়ে দ্রুত আলোচনা চান ম্যারকেল

a289afa4746d71603363d05df2473247-593b8938b2968স্টকমার্কেট ডেস্ক :

যুক্তরাজ্যের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন জার্মান চ্যান্সেলর অ্যাঙ্গেলা ম্যারকেল। ব্রেক্সিট নিয়ে দ্রুত আলোচনা শুরু করতে ইউরোপীয় ইউনিয়নের সঙ্গে আলোচনা শুরু করতে তিনি প্রস্তুত বলেও জানান।

আজ শনিবার বিবিসি অনলাইনের খবরে জানানো হয়, মেক্সিকো সফরকালে এক সংবাদ সম্মেলনে ম্যারকেল বলেন, আমরা যুক্তরাজ্যের নির্বাচনের জন্য অপেক্ষা করছিলাম। শিগগিরই এই আলোচনা শুরু হবে। ইইউয়ের ২৭ সদস্য দেশের প্রয়োজনকে আমরা সমর্থন করব। যুক্তরাজ্য নিজেদের চাহিদার কথা জানাবে।

ম্যারকেল বলেন, আমরা যুক্তরাজ্যের ভালো বন্ধু থাকতে চাই। ইউরোপীয় ইউনিয়নের অংশ না থাকলেও যুক্তরাজ্য ইউরোপের অংশ।

ইইউ ছেড়ে যাওয়ার ওপর গত বছরের জুন মাসে গণভোট হয়। এরপর থেরেসা মে যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রী হন। ব্রেক্সিট ইস্যুতে বৃহত্তর জনসমর্থনের আশায় মে আগাম নির্বাচন ডাকেন। তবে পার্লামেন্টে সংখ্যাগরিষ্ঠতা পাননি তিনি।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এমএ

সপ্তাহের ব্যবধানে ডিএসইতে লেনদেন বেড়েছে ৩৫.৮৬ শতাংশ

low indexনিজস্ব প্রতিবেদক :

বিদায়ী সপ্তাহে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেন হয়েছে দুই হাজার ৭৮০ কোটি টাকা, যা আগের সপ্তাহে ছিল দুই হাজার ৫৫ কোটি টাকা। এক সপ্তাহের ব্যবধানে লেনদেন বেড়েছে ৩৫ দশমিক ৮৬ শতাংশ। এসময় বেড়েছে সবধরনের সূচক। অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সেচঞ্জেও (সিএসই) বেড়েছে লেনদেন। এসময়ের মধ্যে বেড়েছে সবধরনের সূচক।

গত সপ্তাহে মোট লেনদেন হয়েছে দুই হাজার ৭৮০ কোটি চার লাখ টাকার শেয়ার। আগের সপ্তাহে লেনদেন ছিল দুই হাজার ৫৫ কোটি ৫৬ লাখ টাকার। এসময়ের মধ্যে লেনদেন কমেছে ৭২৪ কোটি ৮৪ লাখ টাকা। ওই সময় ডিএসইএক্স সূচক বেড়েছে ৩৭ দশমিক শূন্য ৪ পয়েন্ট। সপ্তাহের ব্যবধানে ডিএসই৩০ সূচক বেড়েছে ১৪ দশমিক ২৮ পয়েন্ট। আর শরীয়াহ বা ডিএসইএস সূচক বেড়েছে ৯ দশমিক ৩৯ পয়েন্টে।

বিদায়ী সপ্তাহে ‘এ’ ক্যাটাগরির কোম্পানির শেয়ার লেনদেন হয়েছে ৯৩ দশমিক ২৪ শতাংশ। ‘বি’ ক্যাটাগরির লেনদেন ২ দশমিক ৯২ শতাংশ। ‘এন’ ক্যাটাগরি ১ দশমিক ৩৭ শতাংশ। ‘জেড’ ক্যাটাগরির ১ দশমিক ৪৭ শতাংশ।

সপ্তাহজুড়ে ডিএসইতে তালিকাভুক্ত মোট ৩৩৪টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের শেয়ার লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে দর বেড়েছে ১৯৮টি কোম্পানির। দর কমেছে ১১২টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২২টির। লেনদেন হয়নি দুটি কোম্পানির শেয়ার।

সিএসইতে বিদায়ী সপ্তাহে লেনদেন হয়েছে ৩৪৬ কোটি ৬৮ লাখ টাকার শেয়ার। আগের সপ্তাহে লেনদেন ছিল ৩১০ কোটি ৪১ লাখ টাকা।

সপ্তাহের ব্যবধানে ওই সময় সিএসইএক্স সূচক বেড়েছে দশমিক ৭১ শতাংশ, সিএসই৩০ সূচক বেড়েছে দশমিক ৯৮ শতাংশ, সিএসই৫০ সূচক বেড়েছে দশমিক ৯২ শতাংশ, সিএসআই সূচক কমেছে দশমিক ৯৪ শতাংশ ও সিএএসপিআই সূচক বেড়েছে দশমিক ৭৫ শতাংশ।

সপ্তাহজুড়ে সিএসইতে তালিকাভুক্ত মোট ২৭৮টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের শেয়ার লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে দর বেড়েছে ১৭১টি কোম্পানির, কমেছে ৮৯টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ১৮টির।

‘এ’ ক্যাটাগরির কোম্পানির শেয়ার লেনদেন হয়েছে ৯৫ দশমিক ১৭ শতাংশ, ‘বি’ ক্যাটাগরির লেনদেন ১ দশমিক ৩৭ শতাংশ, ‘এন’ ক্যাটাগরির ২ দশমিক ৩৬ শতাংশ, ‘জেড’ ক্যাটাগরির লেনদেন ১ দশমিক শূন্য ৭ শতাংশ।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এমএ

সবচেয়ে ধনী দেশ কাতার : ১৪৩ তম অবস্থানে বাংলাদেশ

globalনিজস্ব প্রতিবেদক :

বিশ্বের সবচেয়ে ধনী দেশ হিসেবে শীর্ষস্থান ধরে রেখেছে মধ্যপ্রাচ্যের সম্পদশালী দেশ কাতার। আর সবচেয়ে গরিব দেশ হওয়ার ভাগ্য বরণ করেছে আফ্রিকার মধ্য আফ্রিকান প্রজাতন্ত্র। মাথাপিছু জিডিপি ও ক্রয়ক্ষমতার সমতার ভিত্তিতে গ্লোবাল ফাইন্যান্স ম্যাগাজিন বিশ্বের সবচেয়ে ধনী ও গরিব দেশ হিসেবে এই দেশ দুটিকে নির্বাচিত করেছে।

বিশ্বের ১৮৯টি দেশের এ তালিকায় বাংলাদেশ আছে ১৪৩ নম্বরে। অর্থাৎ বিশ্বের সবচেয়ে গরিব দেশ মধ্য আফ্রিকান প্রজাতন্ত্র থেকে ৪৬ ধাপ সামনে আর সবচেয়ে ধনী দেশ কাতার থেকে ১৪২ ধাপ পেছনে আছে বাংলাদেশ। নিম্নমধ্যবিত্ত আয়ের দেশ হিসেবে বাংলাদেশ নিজের অবস্থান এই তালিকায় ধরে রেখেছে।

সবচেয়ে ধনী ও গরিব দেশের তালিকা তৈরিতে বিবেচনায় নেওয়া হয়েছে ক্রয়ক্ষমতার সমতার ভিত্তিতে (পিপিপি) হিসাব করা মোট দেশজ উৎপাদনের (জিডিপি) আকারকে।

প্রতিবেদন অনুযায়ী, বর্তমানে কাতারের মানুষের মাথাপিছু আয়ের পরিমাণ ১ লাখ ২৯ হাজার ডলার। ধনী দেশ হিসেবে শীর্ষস্থান ধরে রাখতে পারলেও জ্বালানি তেলের দরপতনে গত এক বছরে কাতারের মানুষের মাথাপিছু আয় ১৫ হাজার ডলার কমেছে। যদিও তা তালিকার দ্বিতীয় ধনী দেশ লুক্সেমবার্গের মাথাপিছু আয়ের প্রায় ২৮ হাজার ডলার বেশি।

কাতার ছাড়াও শীর্ষ দশে এশিয়া মহাদেশের আরও পাঁচটি দেশ রয়েছে। এর মধ্যে ম্যাকাউ আছে তৃতীয় স্থানে, সিঙ্গাপুর চতুর্থ, ব্রুনাই দারুসসালাম পঞ্চম, কুয়েত ষষ্ঠ ও সংযুক্ত আরব আমিরাত নবম স্থানে রয়েছে। এ ছাড়া আয়ারল্যান্ড সপ্তম, নরওয়ে অষ্টম ও সান ম্যারিনো দশম স্থানে রয়েছে।

এই তালিকায় শীর্ষ ১০ দেশ হলো – কাতার, ম্যাকাউ, সিঙ্গাপুর, ব্রুনাই দারুসসালাম, কুয়েত, আয়ারল্যান্ড, নরওয়ে, সংযুক্ত আরব আমিরাত ও সান ম্যারিনো

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এমএ

প্রস্তাবিত দর কম আসায় শেয়ার বিক্রি করছে না ডিএসই

dseনিজস্ব প্রতিবেদক :

কৌশলগত বিনিয়োগকারী হওয়ার লক্ষ্যে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের প্রস্তাবিত দর বিবেচনার জন্য বোর্ড সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। কিন্তু প্রতিষ্ঠানগুলো যে দর হাঁকিয়েছে, তাতে করে এখন শেয়ার বিক্রি না করার নীতিগত সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছেযাযাদি রিপোর্ট কৌশলগত বিনিয়োগকারীদের কাছ থেকে প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক একচেঞ্জের (ডিএসই) শেয়ার দরে কাঙ্ক্ষিত দর প্রস্তাব আসেনি। এমতাবস্থায় শেয়ার বিক্রি না করার নীতিগত সিদ্ধান্ত নিয়েছে ডিএসইর পরিচালনা পর্ষদ। বৃহস্পতিবার ডিএসইর পর্ষদ সভায় এ সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে।

ডিএসইর এক পরিচালক বলেন, কৌশলগত বিনিয়োগকারী হওয়ার লক্ষ্যে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের প্রস্তাবিত দর বিবেচনার জন্য বোর্ড সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। কিন্তু প্রতিষ্ঠানগুলো যে দর হাঁকিয়েছে, তাতে করে এখন শেয়ার বিক্রি না করার নীতিগত সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে।

তিনি জানান, এখনও অনেকে ৩৮ কোটি টাকা দিয়ে ডিএসইর মেম্বারশিপ বা ট্রেকহোল্ডার কিনতে চায়। এ হিসাবে ডিএসইর প্রতিটি শেয়ারের দাম পাওয়া যাবে ৫০ টাকা করে। কিন্তু স্ট্যাটেজিক পার্টনার হওয়ার জন্য সর্বোচ্চ দর এসেছে ৩০ টাকা। এই দরে শেয়ার বিক্রয় করার কোনো প্রশ্ন আসে না। ডিএসইর শেয়ার পানির দরে বিক্রয় করার মতো কিছু হয়নি। এ ছাড়া এখন বিক্রয় করতেই হবে তাও না।

তিনি আরও জানান, ডিএসইর কৌশলগত বিনিয়োগকারী হতে আগ্রহী প্রস্তাবকারীদের রিভাইসড প্রস্তাব দেয়ার জন্য আহ্বান করা হয়েছিল। কিন্তু এতে সাড়া পাওয়া যায়নি। বরং ব্রামার্স অ্যান্ড পার্টনার্স অ্যাসেট ম্যানেজমেন্ট (বাংলাদেশ) লিমিটেডের নেতৃত্বাধীন বিদেশি কনসোর্টিয়াম ডিএসইকে রিভাইসড করার জন্য প্রস্তাব দিয়েছে। ডিএসইর ভবন বিক্রি করে ট্রেকহোল্ডারদের নিয়ে নিতে বলেছে। যা কোনোভাবেই সম্ভব না।

নির্ভরশীল সূত্রে জানা গেছে, স্টক এক্সচেঞ্জটির শেয়ারের জন্য লংকাবাংলা ও ডেল্টা লাইফের নেতৃত্বাধীন স্থানীয় কনসোর্টিয়াম ও স্থানীয় দুটি ব্যাংকই বেশি দরপ্রস্তাব করেছে। এদিকে দীর্ঘমেয়াদি কৌশলগত বিনিয়োগকারী হিসেবে সম্পূর্ণ ভিন্ন ধরনের প্রস্তাব দিয়ে কার্যত সর্বনিম্ন দরপ্রস্তাব করেছে ব্রামার্স অ্যান্ড পার্টনার্স অ্যাসেট ম্যানেজমেন্ট (বাংলাদেশ) লিমিটেডের নেতৃত্বাধীন বিদেশি কনসোর্টিয়াম।

বিভিন্ন সূত্রে জানা গেছে, প্রতিটি ডিএসই শেয়ারের জন্য সর্বোচ্চ দর উঠেছে ৩০ টাকা। অন্যদিকে সর্বনিম্ন দরের সুনির্দিষ্ট অঙ্ক নির্ধারিত না হলেও তা ২০ টাকার কম হবে বলে মনে করা হচ্ছে।

এখন পর্যন্ত প্রাপ্ত তথ্য অনুসারে, কৌশলগত বিনিয়োগকারী হিসেবে ডিএসইর শেয়ার ক্রয়ে সর্বোচ্চ দরপ্রস্তাব করেছে সাউথইস্ট ব্যাংক লিমিটেড। স্থানীয় বাণিজ্যিক ব্যাংকটি কোনো কনসোর্টিয়ামের অংশ হিসেবে দরপ্রস্তাব করেনি। কৌলশগত বিনিয়োগকারী হিসেবে তারা স্টক এক্সচেঞ্জটিতে কী মূল্য সংযোজন করবে, সে বিষয়ে কোনো প্রস্তাবের কথাও জানা যায়নি। সূত্র নিশ্চিত করেছে, তারা স্টক এক্সচেঞ্জটির ২ শতাংশের বেশি শেয়ার কিনবে না।

প্রস্তাবিত দরের মধ্যে এর পরই রয়েছে লংকাবাংলা ইনভেস্টমেন্টস ও ডেল্টা লাইফ ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেড নেতৃত্বাধীন স্থানীয় কনসোর্টিয়ামটি। সেখানে স্থানীয় অন্তত সাতটি প্রতিষ্ঠান রয়েছে বলে জানা গেছে। এগুলো হলো_ ডেল্টা লাইফ ইন্স্যুরেন্স, লংকাবাংলা ফিন্যান্স, পূবালী ব্যাংক, ব্যাংক এশিয়া, শান্তা হোল্ডিংস, ইউনাইটেড হোল্ডিংস ও র‌্যাংগস মটরস। তারা ডিএসইর প্রায় ১৭ শতাংশ শেয়ার কেনার প্রস্তাব দিয়েছে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এমএ