অর্থনৈতিকভাবে দেউলিয়া হওয়ার পথে তুরস্ক!

185751erdoganস্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

তুরস্কের মুদ্রা লিরার দাম ক্রমশ কমেই চলেছে। সাম্প্রতিক ইতিহাসে সবচেয়ে বাজে অর্থনৈতিক সংকটে পড়েছে দেশটি। কিন্তু কিভাবে এ থেকে উত্তরণ করা সম্ভব, তা নিয়ে নেই সুনির্দিষ্ট কোনো পরিকল্পনা নেই।

শনিবার দেশটির প্রেসিডেন্ট রেসেপ তাইয়েপ এরদোয়ান জনগনের প্রতি আহবান জানিয়েছেন, তাদের কাছে যত ডলার এবং ইউরো আছে সেসব ব্যাংকের কাছে বিক্রি করে দিতে। আর নিজেদের মুদ্রার মান পুনরুদ্ধারের এই লড়াইকে তিনি স্বাধীনতা যুদ্ধ বলেও আখ্যায়িত করেছেন।

বিশ্লেষকরা বলছেন, এতো দ্রুত লিরার মান কমছে, ধীরে ধীরে দেউলিয়াত্বের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে সবচেয়ে বড় অর্থনীতির তালিকায় ১৮ নম্বরে থাকা দেশটি। তুর্কি মুদ্রার দাম কমে যাওয়ায় প্রভাব ফেলছে বিশ্বের বিভিন্ন উন্নয়নশীল দেশের বাজারে এমনকি ইউরোপেও।

লিরার মান শুক্রবারও ২২ শতাংশ পর্যন্ত কমেছে, যদিও দিনের শেষে তা কিছুটা পুনরুদ্ধার হয়ে ১৭ শতাংশে পৌঁছেছে। গত সপ্তাহের শুরু থেকেই এই ধারা অব্যাহত আছে।

বছরের শুরু থেকে এখন পর্যন্ত ৪০ শতাংশ দাম কমেছে টার্কিশ মুদ্রার। গত বছরের জুনে ব্যর্থ সামরিক অভ্যুত্থানের পর প্রেসিডেন্ট রেসেপ তাইয়েপ এরদোয়ান ক্ষমতা আরো সুসংহত করার পর থেকে অবনমন ঘটেছে ৩০ শতাংশ।

মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প এক টুইটে বলেছেন, ‘আমাদের খুব শক্তিশালী ডলারের বিপরীতে টার্কিশ লিরার দাম দ্রুতই কমছে। তুরস্কের সঙ্গে আমাদের সম্পর্ক এই মুহূর্তে খুব একটা ভালো যাচ্ছে না।’

তুরস্কের এরদোয়ান অবশ্য এই পরিস্থিতির জন্য দায়ী করছেন ট্রাম্প এবং যুক্তরাষ্ট্রকেই। নিউইয়র্ক টাইমসে লেখা এক উপ-সম্পাদকীয়তে তিনি লিখেছেন, ‘যুক্তরাষ্ট্র কখনই তুরস্কের জনগণের উদ্বেগ অনুধাবন বা সম্মান করতে পারেনি। যুক্তরাষ্ট্র তুরস্কের সার্বভৌমত্বকে সম্মান দিতে হবে এবং তুর্কিদের বিপদ বোঝার চেষ্টা করতে হবে। তা না হলে, আমাদের সম্পর্ক আরও জটিল হবে।’

তুরস্কে আটক মার্কিন যাজক অ্যান্ড্রু ব্রুনসনের মুক্তি নিয়ে দুই দেশের মধ্যে বেশ কিছু দিন ধরে টানাপড়েন চলছে।

সিরিয়ায় কুর্দি যোদ্ধাদের মার্কিন সমর্থন, রুশ মিসাইল প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা কিনতে তুরস্কের আগ্রহ এবং যুক্তরাষ্ট্র থেকে তুরস্কে ব্যর্থ সামরিক অভ্যুত্থানে উসকানিদাতা হিসেবে অভিযুক্ত ফেতুল্লাহ গুলেনকে ফেরত আনা নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে দুই দেশের মধ্যে কূটনৈতিক সংকট চলছে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/বি/জেড

বাংলাদেশকে ২০০ মেট্রিক টন খেজুর দিল সৌদি

Datস্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

বাংলাদেশকে ২০০ মেট্রিক টন খেজুর প্রদান করেছে সৌদি আরব। রবিবার সচিবালয়ে সৌদি ডেপুটি কনসুলার সায়ীদ আল গাহতানী দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রাণালয়ের

সচিব শাহ্ কামালের সাথে সাক্ষাৎ করে আনুষ্ঠানিকভাবে এ খেজুর হস্তান্তর করেন।

বাংলাদেশ ও সৌদি আরবের দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক নিয়ে মতবিনিময়কালে সৌদি দুতাবাসের কর্মকর্তারা জানান, প্রতি বছর রোজার শুরুর আগে সৌদি সরকার বাংলাদেশকে উপহার স্বরূপ খেজুর প্রদান করে থাকে। এ বছর দেশটির অভ্যন্তরীণ কারনে মুসলিম দেশগুলোয় খেজুর পাঠানোয় দেরি হয়েছে। ভবিষ্যতে রোজার পূর্বেই খেজুর পাঠাতে ব্যবস্থা নেবেন বলে জানান তারা।

প্রাপ্ত খেজুর দুঃস্থ ও গরীব মানুষের জন্য উপজেলা পর্যায়ে প্রেরণ করা হবে বলে জানিয়েছেন মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব (ত্রাণ) জাকির হোসেন আকন্দ।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/বি/জেড

পোশাক রফতানিতে বাংলাদেশ ফের দ্বিতীয়

garmentsস্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

একক দেশ হিসেবে ২০১৭ সালে বাংলাদেশ বিশ্বের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ পোশাক রফতানিকারক দেশ হিসেবে তার অবস্থান ধরে রেখেছে। তবে ইইউ জোট হিসাবে নিলে বাংলাদেশের অবস্থান তৃতীয়।

সব মিলিয়ে গত বছর বিশ্বের মোট রফতানিকৃত পোশাকের ৬ দশমিক ৫ শতাংশ বাংলাদেশের। ২০১৬ সালে যা ছিল ৬ দশমিক ৪ শতাংশ। চীন পোশাক রফতানিতে শীর্ষস্থান ধরে রেখেছে।

বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থার (ডব্লিউটিও) ‘ওয়ার্ল্ড ট্রেড স্টাটিসটিক্স রিভিউ ২০১৮’ শীর্ষক প্রতিবেদন থেকে এসব তথ্য জানা যায়। সম্প্র্রতি প্রকাশিত এ প্রতিবেদন অনুযায়ী, বাংলাদেশ থেকে গত বছর ২ হাজার ৯০০ কোটি মার্কিন ডলারের তৈরি পোশাক রফতানি হয়। পোশাক রফতানিতে বরাবরের মতো শীর্ষ অবস্থানে আছে চীন। দেশটি গত বছর ১৫ হাজার ৮০০ কোটি ডলারের পোশাক রফতানি করেছে।

বিশ্বের মোট পোশাক রফতানির ৩৪ দশমিক ৯ শতাংশ চীনের দখলে। তবে গেল বছর পোশাক রফতানি ৭ শতাংশ কমে গেছে চীনের। দ্বিতীয় বাংলাদেশ। তৃতীয় শীর্ষ পোশাক রফতানিকারক দেশ ভিয়েতনাম গত বছর ২ হাজার ৭০০ কোটি ডলারের পোশাক রফতানি করেছে। তাদের প্রবৃদ্ধি ৫ শতাংশ। পার্শ্ববর্তী দেশ ভারত গত বছর ১ হাজার ৮০০ কোটি ডলারের পোশাক রফতানি করেছে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/বি/জেড

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত ১৪টি ব্যাংকের নগদ অর্থ সংকট

bankস্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত ৩০টি ব্যাংকের মধ্যে ১৪টি ব্যাংকের নগদ অর্থ সংকট দেখা দিয়েছে। ব্যাংকগুলো হলো- ব্যাংক এশিয়া, যমুনা ব্যাংক, শাহজালাল ইসলামী ব্যাংক, ট্রাস্টং ব্যাংক, এবি ব্যাংক, সিটি ব্যাংক, মিউচ্যুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংক, ঢাকা ব্যাংক, ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ, ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক, সাউথ ইস্ট ব্যাংক, এক্সিম ব্যাংক, ইস্টার্ন ব্যাংক এবং আইসিবি ইসলামী ব্যাংক। ব্যাংকগুলোর সর্বশেষ প্রকাশিত আর্থিক প্রতিবেদন বিশ্লেষণ করে এ তথ্য পাওয়া গেছে।

চলতি বছরের জানুয়ারি-সেপ্টেম্বর সময়ের আর্থিক প্রতিবেদন বিশ্লেষণ করে দেখা গেছে, সেপ্টেম্বর মাস শেষে এ ১৪ ব্যাংকের পরিচালন নগদ প্রবাহ বা অপারেটিং ক্যাশ ফ্লো ঋণাত্মক হয়ে পড়েছে। পরিচালন নগদ প্রবাহ ঋণাত্মক হয়ে যাওয়ার অর্থ ওই প্রতিষ্ঠানে নগদ অর্থের সংকট সৃষ্টি হওয়া। ব্যাংকের ক্ষেত্রে বিতরণ করা ঋণ প্রত্যাশা অনুযায়ী আদায় না হওয়া পরিচালন নগদ প্রবাহ ঋণাত্মক হয়ে যাওয়ার অন্যতম কারণ।

জানা যায়, কোন কোম্পানির কাছে কি পরিমাণ নগদ অর্থ আছে তা অপারেটিং ক্যাশ ফ্লোর মাধ্যমে প্রকাশ করা হয়। একাধিক নিরীক্ষা প্রতিষ্ঠানের শীর্ষ ব্যক্তিদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, কোনো ব্যাংকের ক্যাশ ফ্লো ঋণাত্মক হয়ে যাওয়া মানে ওই ব্যাংকটিতে নগদ অর্থের সংকট তৈরি হওয়া। শেয়ার প্রতি ক্যাশ ফ্লো (এনওসিএফপিএস) যত বেশি ঋণাত্মক, নগদ অর্থের সংকটও তত বেশি। এ অবস্থা তৈরি হলে চাহিদা মেটাতে ব্যাংকটিকে চড়া মাশুলে স্বল্প মেয়াদে টাকা ধার করতে হয়। তাতে খরচ বাড়ে। আর খরচ বাড়লে আয় কমে যাবে, এটাই স্বাভাবিক।

তারা আরো বলেন, শেয়ারবাজারের ক্ষেত্রে যেকোনো কোম্পানির শেয়ার প্রতি ক্যাশ ফ্লোও একটি গুরুত্বপূর্ণ নির্দেশক। এটির মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট কোম্পানির আর্থিক অবস্থার ধারণা পাওয়া যায়। ক্যাশ ফ্লো ঋণাত্মক মানে ওই কোম্পানির কাছে নগদ অর্থের ঘাটতি রয়েছে। আর ক্যাশ ফ্লো ইতিবাচক মানে হলো ওই কোম্পানির হাতে উদ্বৃত্ত তহবিল রয়েছে।

নগদ অর্থের সংকটে থাকা ব্যাংকগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বেশি সংকটে রয়েছে ঢাকা ব্যাংক। তাদের এনওসিএফপিএস ১৬.১৩ টাকা ঋণাত্মক। এর আগের বছর একই সময়ে এনওসিএফপিএস ৯.২৬ টাকা ঋণাত্মক ছিল।

এছাড়া অর্ধবার্ষিকে এনওসিএফপিএস ঋণাত্মক রয়েছে এমন ব্যাংকগুলোর মধ্যেেএবি ব্যাংকের ১০.৯০ টাকা; আল আরাফাহ ইসলামী ব্যাংকের ৭.৯৬ টাকা; ব্যাংক এশিয়ার ৪.১২ টাকা; ডাচ বাংলা ব্যাংকের ১৩.৭৬ টাকা; এক্সিম ব্যাংকের ৭.৮৬ টাকা; আইসিবি ইসলামিক ব্যাংক ০.৩৭ টাকা; ইসলামী ব্যাংক ১০.৬২ টাকা; যমুনা ব্যাংক ৪.৯৩ টাকা; মিউচ্যুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংক ৩.০২ টাকা; ন্যাশনাল ব্যাংক ২.৭৫ টাকা; এসআইবিএল ১.৩২ টাকা; ইউনাইটেড কমার্সিয়াল ব্যাংক ৯.৪২ টাকা ঋণাত্মক রয়েছে।

এদিকে ৪টি ব্যাংক নগদ অর্থের সঙ্কট কাটিয়ে উঠেছে। এদের মধ্যে সিটি ব্যাংকের এনওসিএফপিএস ১২.৯২ টাকা। এর আগের বছর একই সময়ে এনওসিএফপিএস ১০.৪৩ টাকা ঋণাত্মক ছিল। শাহজালাল ইসলামী ব্যাংকের এনওসিএফপিএস ৫.৭২ টাকা। আগে ০.৩৫ টাকা ঋণাত্মক ছিল। সাউথইস্ট ব্যাংকের এনওসিএফপিএস ৫.৮৪ টাকা। আগে ৪.৫৩ টাকা ঋণাত্মক ছিল। ট্রাস্ট ব্যাংকের এনওসিএফপিএস ১৮.৭২ টাকা। আগে ব্যাংকটির এনওসিএফপিএস ২৬.৫২ টাকা ঋণাত্মক ছিল।

এদিকে ২০১৮ বছরের অর্ধবার্ষিকে (জানুয়ারি-জুন) শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত ৩০টি ব্যাংকের মধ্যে ১৪টির মুনাফা আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় কমেছে। এদের মধ্যে এবি ব্যাংকের শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) আগের বছরের একই সময়ের তুলায় ৫১ শতাংশ কমে ০.৩৯ টাকা; আল আরাফাহ ব্যাংকের ৬২ শতাংশ কমে ০.৪৩ টাকা; সিটি ব্যাংকের ৩১ শতাংশ কমে ১.৫১ টাকা; ইস্টার্ন ব্যাংকের ২১ শতাংশ কমে ১.৮৩ টাকা; এক্সিম ব্যাংকের ৭০ শতাংশ কমে ০.১৩ টাকা; ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংকের ৩৮ শতাংশ কমে ০.৫০ টাকা; আইএফআইসি’র ৩১ শতাংশ কমে ০.৪৩ টাকা; ওয়ান ব্যাংকের ৭৮ শতাংশ কমে ০.৪০ টাকা; প্রাইম ব্যাংকের ১০ শতাংশ কমে ০.৭০ টাকা; রূপালী ব্যাংকের ৩৩ শতাংশ কমে ০.৪৪ টাকা; স্ট্যান্ডার্ড ব্যাংকের ৭৬ শতাংশ কমে ০.১০ টাকা; ট্রাস্ট ব্যাংকের ৪৯ শতাংশ কমে ১.০৮ টাকা; ইউনাইটেড কমর্সিয়াল ব্যাংকের ১৬ শতাংশ কমে ১.০৫ টাকা এবং উত্তরা ব্যাংকের ইপিএস ৩৪ শতাংশ কমে ১.৩৮ টাকা হয়েছে।

২০১৮ বছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে (এপ্রিল-জুন) অর্থাৎ তিন মাসে ১৩ ব্যাংকের মুনাফা আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় কমেছে। এদের মধ্যে এবি ব্যাংকের শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) আগের বছরের একই সময়ের তুলায় ৪৯ শতাংশ কমে ০.২৪ টাকা; আল আরাফাহ ব্যাংকের ৯৪ শতাংশ কমে ০.০৩ টাকা; সিটি ব্যাংকের ২৭ শতাংশ কমে ১.১১ টাকা; এক্সিম ব্যাংকের ৫২ শতাংশ কমে ০.৪৭ টাকা; ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংকের ৮২ শতাংশ কমে ০.০৬ টাকা; আইএফআইসি’র ৫৯ শতাংশ কমে ০.১৬ টাকা; ওয়ান ব্যাংকের ৮৬ শতাংশ কমে ০.০৯ টাকা; রূপালী ব্যাংকের ৩৯ শতাংশ কমে ০.১৭ টাকা; এসআইবিএলের ৭০ শতাংশ কমে ০.০৮ টাকা; স্ট্যান্ডার্ড ব্যাংকের ৮৮ শতাংশ কমে ০.০৩ টাকা; ট্রাস্ট ব্যাংকের ৭৭ শতাংশ কমে ০.২৫ টাকা; ইউনাইটেড কমর্সিয়াল ব্যাংকের ৩৬ শতাংশ কমে ০.৭৪ টাকা এবং উত্তরা ব্যাংকের ইপিএস ২৪ শতাংশ কমে ১.০০ টাকা হয়েছে।

এদিকে অর্ধবার্ষিকে ইপিএসে সেরা অবস্থানে রয়েছে ডাচ বাংলা ব্যাংক। তাদের ইপিএস আগের বছরের চেয়ে বেড়ে হয়েছে ৮.১৩ টাকা। এরপর রয়েছে ব্র্যাক ব্যাংক। তাদের ইপিএস ২.৩৬ টাকা। এরপরই পূবালী ব্যাংক। এদের ইপিএস আগের বছরের তুলনায় ৮৯ শতাংম বেড়ে ২.১৭ টাকা হয়েছে। এছাড়া মার্কেন্টাইল ব্যাংকের ইপিএস ১.৯৪ টাকা; ইসলামী ব্যাংকের ইপিএস ১.৮৮ টাকা;ইস্টার্ন ব্যাংকের ইপিএস ১.৮৩ টাকা এবং সাউথইস্ট ব্যাংকের ইপিএস ১.৭৩ টাকা হয়েছে।

অর্ধবার্ষিকে শেয়ার প্রতি প্রকৃত সমন্বিত সম্পদ (এনএভি) কমেছে ৫ ব্যাংকের। এগুলো হলো: ওয়ান ব্যাংক, ন্যাশনাল ব্যাংক, এবি ব্যাংক, সিটি ব্যাংক এবং পূবালী ব্যাংক।

গতকাল ২০১৮ বছরের দ্বিতীয়ার্ধের মুদ্রানীতি ঘোষণায় ব্যাংকিংয়ে স্থিতিশীলতা আনতে তিনটি সংস্কার চাইলেন বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ফজলে কবির। তিনি বলেন, অনুকূল পরিস্থিতি টেকসই করতে আবশ্যিক এই তিন সংস্কার দ্রুত সম্পন্ন না করা গেলে আর্থিক বাজারে আমানত ও ঋণের সুদহারে চাহিদা এবং জোগান ভিত্তিক পরিবর্তনশীলতা বাধাগ্রস্ত হবে।

তিনি বলেন, তিন সংস্কার না হলে মধ্যম আয় ও উন্নত অর্থনীতি পর্যায়ে দেশের প্রত্যাশিত উত্তরণের জন্য প্রয়োজনীয় মধ্য ও দীর্ঘমেয়াদী দেশি-বিদেশি বিনিয়োগ আহরণ প্রক্রিয়াকে বিঘ্নিত করার মাধ্যমে প্রবৃদ্ধি বান্ধব হওয়ার পরিবর্তে প্রবৃদ্ধি প্রতিবন্ধক হয়ে দাঁড়াতে পারে। আবশ্যিক জরুরি সংস্কারগুলোর মধ্যে রয়েছে, খেলাপি ঋণজনিত ব্যয়ভারসহ ব্যাংকের সামগ্রিক পরিচালনা ব্যয় দ্রুত কমানোর মাধ্যমে আমানত এবং ঋণের সুদহারের ব্যবধান কমিয়ে আনা। দ্বিতীয়ত, সরকারি সঞ্চয়পত্রের মুনাফা হার কমাতে হবে এবং মেয়াদি ট্রেজারি বন্ডের বাজার ইল্ড হার-এদুয়ের মধ্যে পার্থক্য যৌক্তিকীকরণ। তৃতীয়, সামগ্রিকভাবে মূল্যষ্ফীতি নিম্নামাত্রায় রাখার পরিবেশ সৃষ্টিকরতে হবে।

গভর্নর বলেন, সুদ হার কমানোকে কেন্দ্র করে সরকারি আমানতের ৫০ শতাংশ বেসরকারি ব্যাংকে রাখার সুযোগ দেওয়া হয়েছে। সরকারি সংস্থাসমূহের আমানতের সুদহারও রয়েছে নিম্ন মাত্রায়। উচ্চ জিডিপি প্রবৃদ্ধিধারা ধরে রাখার স্বার্থে ব্যাংকগুলো স্বতঃপ্রবৃত্ত হয়ে ঋণের গড় সুদহার এক অংকে রাখার সমন্বিত উদ্যোগ নিয়েছে। এই উদ্যোগের পাশাপাশি বিভিন্ন উৎপাদনশীল খাতে ঋণ প্রবাহের পর্যাপ্ততার ওপর বাংলাদেশ ব্যাংক নিবিড় নজরদারী বজায় রেখেছে।

নতুন মুদ্রানীতিতে বেসরকারি খাতে ঋণ প্রবাহের প্রবৃদ্ধি আগের মেয়াদের মুদ্রানীতির মতোই ১৬ দশমিক ৮ শতাংশ রাখার কথা উল্লেখ করেন গভর্নর। মুদ্রানীতিতে সরকারি খাতে ঋণের প্রবৃদ্ধি ধরা হয়েছে ৮ দশমিক ৬ শতাংশ।

গভর্নর বলেন, সঞ্চয়পত্রে সুদ হার বেশি থাকার কারণে বেসরকারি ব্যাংকে আমানতে প্রবৃদ্ধি হার মন্থর হয়ে পড়েছে। এই অবস্থা নিরসনে তিনি গত ১৫ এপ্রিল ব্যাংকগুলোর বিধিবদ্ধ জমার অনুপাত বা সিআরআর ১ শতাংশ কমিয়ে ৫.৫০ শতাংশ করেছেন। একইভাবে রেপো সুদ হার ০.৭৫ শতাংশ কমিয়ে ৬ শতাংশে নামিয়ে আনা হয়। গভর্নর বলেন, আগের মুদ্রানীতিতে মূল্যস্ফীতি লক্ষ্যমাত্রা ছিল ৫ দশমিক ৫ শতাংশ, তা অর্জিত হয়নি। এ বছরের জুনে মূল্যস্ফীতি বেড়ে হয়েছে ৫ দশমিক ৭৮ শতাংশ।

এদিকে ব্যাংক সংশ্লিষ্টরা বলছেন, চলতি বছর থেকে করপোরেট কর আড়াই শতাংশ কমে যাওয়ায় ব্যাংকগুলোর ইপিএস গতবারের তুলনায় বাড়বে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/বি/জেড

পোশাক খাতে অর্থায়নে বিলম্ব রফতানিকে বাধা বলে মনে করে ব্যাংক

205c67f1ddeaac78e554ebe5f3563b59-5b700edce0f80স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

পোশাক খাতের অর্থায়নে বিলম্ব রফতানিকে বড় বাধা বলে মনে করেন ৬৬ শতাংশ ব্যাংকার। আবার ৫৩ শতাংশ ব্যাংকারের মতে, রফতানিকারকরা সঠিক কাগজ-পত্র উপস্থাপন না করার কারণে অর্থায়নে জটিলতা তৈরি হয়।

রবিবার (১২ আগস্ট) রাজধানীর বিআইবিএম অডিটোরিয়ামে বাংলাদেশ ইনিস্টিটিউট অব ব্যাংক ম্যানেজমেন্ট আয়োজিত (বিআইবিএম) ‘ট্রেড ফ্যাসিলিটেশনস ইন আরএমজি বাই ব্যাংকস: রিস্কস অ্যান্ড মিটিগেশন টেকনিকস’শীর্ষক এক গবেষণা প্রতিবেদনে এই তথ্য তুলে ধরা হয়েছে।

প্রতিবেদনে তৈরি পোশাক খাতের অর্থায়নে ব্যাংক ও ব্যবসায়ীদের সচেতনতা ও দক্ষতা বৃদ্ধি প্রয়োজনীয়তার কথা বলা হয়েছে।

কর্মশালায় প্রতিবেদনটি উপস্থাপন করেন বিআইবিএমের পরিচালক (প্রশিক্ষণ) ড. শাহ মো. আহসান হাবীব। গবেষণা দলে অন্যান্যের মধ্যে ছিলেন বিজিএমইএ পরিচালক মনির হোসেন, বিআইবিএমের সহকারী অধ্যাপক অন্তরা জেরীন, বিআইবিএমের সহকারী অধ্যাপক তোফায়েল আহমেদ, বাংলাদেশ ব্যাংকের যুগ্ম পরিচালক মোহাম্মদ আনিসুর রহমান, ইসলামী ব্যাংকের সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট মাহমুদুর রহমান, মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংকের ভাইস প্রেসিডেন্ট এটিএম নেসারুল হক, বিকেএমইএ-এর সহ-যুগ্ম সম্পাদক ফারুক হোসেন।

ড. শাহ মো. আহসান হাবীব বলেন, ‘গ্রাহকদের ব্যাংকের বৈদেশিক বাণিজ্য সেবার মান আগের চেয়ে ভালো। তবে পুরোপুরি কমপ্ল্যায়েন্স মানার বিষয়টি বিশ্বব্যাপী উদ্বিগ্নের বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে। এর নেতিবাচক প্রভাব পড়ছে তৈরি পোশাক খাতের ওপর।’
কর্মশালায় সভাপতিত্ব করেন বিআইবিএমের মহাপরিচালক ড. তৌফিক আহমদ চৌধুরী। তিনি ব্যাংকিং কার্যক্রমে আর্ন্তজাতিক বাণিজ্যসেবা দক্ষতা ও কমপ্ল্যায়েন্স পুরোপুরি পরিপালনের ওপর গুরুত্বারোপ করেন।

কর্মশালায় আরও বক্তব্য দেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক অধ্যাপক ড.বরকত-এ-খোদা, পূবালী ব্যাংকের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক অধ্যাপক হেলাল আহমদ চৌধুরী, বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক নির্বাহী পরিচালক অধ্যাপক ইয়াছিন আলি, অ্যাসোসিয়েশন অব ব্যাংকার্স বাংলাদেশ (এবিবি) চেয়ারম্যান ও ঢাকা ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সৈয়দ মাহবুবুর রহমান, এনআরবি ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মেহমুদ হোসেন, বিকেএমইএ দ্বিতীয় সহ-সভাপতি ফজলে শামীম এহসান ও ইস্টার্ন ব্যাংকের উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালক আহমেদ শাহীন।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/বি/জেড

পেঁয়াজের দাম কমে যাবে বলে জানালেন তোফায়েল আহমেদ

piazস্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

ঈদের পর পেঁয়াজের দাম কমে যাবে বলে জানিয়েছেন বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ। বাজারে পেঁয়াজের দাম বাড়ার কারণ জানতে চাইলে রবিবার (১২ আগস্ট) দুপুরে সচিবালয়ে তিনি সাংবাদিকদের একথা বলেন।

তিনি বলেন, ‘ভারতে অতিবৃষ্টির কারণে অনেক পেঁয়াজ নষ্ট হয়ে গেছে। বাজারে তার একটা প্রভাব এবং ঈদের একটা প্রভাব পড়েছে। আশা করছি ঈদের পর পেঁয়াজের দাম কমে যাবে।’

নিরাপদ সড়কের দাবিতে আন্দোলনের সময় সাংবাদিকদের ওপর হামলার ঘটনায় জড়িতদের গ্রেফতারে বিষয়ে জানতে চাইলে বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন, ‘সাংবাদিকদের ওপর হামলার ঘটনা অত্যন্ত দুঃখজনক ও ন্যক্কারজনক ঘটনা। এই ঘটনা যারাই ঘটিয়েছে, সরকার তাদের খুঁজে বের করতে কার্পণ্য করবে না।’

তিনি সাংবাদিকদের উদ্দেশে প্রশ্ন রেখে বলেন, ‘নিরাপদ সড়কের দাবিতে আন্দোলনের সময় জিগাতলার মোড়ে মুখোশ পরা যারা হামলায় অংশ নিয়েছিল, এরা কারা। এদেরও খুঁজে বের করতে হবে।’

নির্বাচনকালীন সরকারে কারা থাকবে জানতে চাইলে বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন, ‘জাতীয় সংসদে নির্বাচিত প্রতিনিধিদের নিয়েই নির্বাচনকালীন সরকার গঠিত হবে। সেখানে বিএনপির থাকার কোনও সুযোগ নাই। কারণ, বর্তমান সংসদে বিএনপির কোনও প্রতিনিধিত্ব নাই।’

বিএনপির সঙ্গে সংলাপের বিষয়ে জানতে চাইলে বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ বলেন, ‘বিএনপির সঙ্গে সংলাপ হবে না। প্রয়োজনও নাই।’

এর আগে সচিবালয়ে বাণিজ্যমন্ত্রীর দফতরে মন্ত্রীর সঙ্গে ঢাকায় নিযুক্ত চীনা রাষ্ট্রদূত ঝ্যাং জু সাক্ষাৎ করেন।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/বি

বিদ্যুৎ বাণিজ্যের অগ্রগতিতে অবদান রাখবে সার্ক: বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী

Nasrulস্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বলেছেন, আঞ্চলিক সহযোগিতার মাধ্যমে বিদ্যুৎ বাণিজ্য সার্ক অঞ্চলের অগ্রগতিতে অবদান রাখবে।

নেপালের কাঠমান্ডুতে ‘বিদ্যুৎখাতে বাংলাদেশ ও নেপালের মধ্যে পারস্পরিক মিথস্ক্রিয়া’ শীর্ষক এক সেমিনারে তিনি এ কথা বলেন।

তিনি বলেন, ‘বিদ্যুৎখাতে সহযোগিতার জন্য সার্ক ফ্রেমওয়ার্ক চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে, বিমসটেকও সহযোগিতা বৃদ্ধিতে কাজ করছে।
নেপালের বিদ্যুৎ উন্নয়ন কাউন্সিল এবং ইন্ডিপেনডেন্ট পাওয়ার প্রডিউসার এসোসিয়েশনের সহযোগিতায় নেপালে বাংলাদেশ দূতাবাস সেমিনারের আয়োজন করে।

প্রতিমন্ত্রী বলেন, ২০৪০ সালের মধ্যে বাংলাদেশকে ৬০ হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুৎ সরবরাহ করতে হবে এবং এর জন্য বিদ্যুৎ খাতে ৮০
নেপালের জ্বালানি উন্নয়ন কাউন্সিলের নির্বাহী কমিটির সদস্য সীমান্ত দাহালের সঞ্চালনায় নেপালের বিদ্যুৎ উন্নয়ন কাউন্সিলের নির্বাহী কমিটির চেয়ারম্যান কুশাল গুরুং, ইন্ডিপেনডেন্ট বিদ্যুৎ উৎপাদনকারী সংস্থার সভাপতি নেপাল শৈলেন্দ্র গোরাগেন এবং নেপালে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মাসফী বিনতে শামস সেমিনারে বক্তব্য রাখেন। সূত্র : বাসস

স্টকমার্কেটবিডি.কম/বি/জেড

অগ্রনী ইন্স্যুরেন্সের ঋণমান ‘এএ-’ ও ‘এসটি-২’

agriniস্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত বিমা খাতের কোম্পানি অগ্রনী ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেডের দীর্ঘমেয়াদি ঋণমান ‘এএ-’ এবং স্বল্পমেয়াদের ঋণমাণ ‘এসটি-২’। সম্প্রতি এই ঋণমান প্রকাশ করেছে আলফা ক্রেডিট রেটিং লিমিটেড (আলফা রেটিং)। রবিবার ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা যায়।

২০১৭ সমাপ্ত হিসাব বছরের নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন এবং আর্থিক উপাত্তের ভিত্তিতে এ সিদ্ধান্তে উপনীত হয়েছে আলফা রেটিং।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/বি

  1. বিবিএস ক্যাবলস
  2. সায়হাম টেক্সটাইল
  3. শেফার্ড ইন্ডাস্ট্রিজ
  4. ইফাদ অটোস
  5. সিমটেক্স ইন্ডাস্ট্রিজ
  6. প্যারামাউন্ট টেক্সটাইল
  7. রিজেন্ট টেক্সটাইল
  8. লিগ্যাসী ফুটওয়ার
  9. আমান কটন
  10. হামিদ ফেব্রিকস লিমিটেড।

ডিএসইতে ৮১৮ ও সিএসইতে ৪৬ কোটি টাকা লেনদেন

DSE_CSE-smbdস্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) দিন শেষে লেনদেনের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৮১৮ কোটি টাকা। এদিন সেখানে সূচকের মিশ্রাবস্থা লক্ষ করা গেছে। অন্যদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) লেনদেন বাড়লেও সূচকের সামান্য পতন হয়েছে। ডিএসই ও সিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা যায়।

রবিবার ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৮১৮ কোটি ৩৯ লাখ টাকা। গত বৃহস্পতিবার ডিএসইতে লেনদেন হয় ৭০৩ কোটি ৯৩ টাকা। এ হিসাবে লেনদেন আগের দিনের চেয়ে অনেকটা বেড়েছে।

এদিন লেনদেন শেষে ডিএসইতে প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ০.১৮ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৪৪০৭ পয়েন্টে। আর ডিএসই শরিয়াহ সূচক ৯.৮৮ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ১২৩৫ পয়েন্টে এবং ডিএস-৩০ সূচক ০.৬৩ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ১৮৯২ পয়েন্টে।

ডিএসইতে আজ ৩৩৭ টি কোম্পানি ও মিউচুয়াল ফান্ডের শেয়ারের লেনদেন হয়। এর মধ্যে ৯৫টির শেয়ারের দর বেড়েছে, কমেছে ২০৯টির। আর দর অপরিবর্তিত আছে ৩৩টির দর।

ডিএসইতে এদিন লেনদেনে এগিয়ে থাকা ১০টি কোম্পানি হলো – বিবিএস ক্যাবলস, সায়হাম টেক্সটাইল, শেফার্ড ইন্ডাস্ট্রিজ, ইফাদ অটোস, সিমটেক্স ইন্ডাস্ট্রিজ, প্যারামাউন্ট টেক্সটাইল, রিজেন্ট টেক্সটাইল, লিগ্যাসী ফুটওয়ার, আমান কটন ও হামিদ ফেব্রিকস লিমিটেড।

এদিকে রবিবার দিনশেষে দেশের অপর বাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) ব্রড ইনডেক্স ২.৭৬ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১০ হাজার ৬৫ পয়েন্টে।

দিনভর লেনদেন হওয়া ২৪৭টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ৮৬টির, কমেছে ১৪৩টির ও দর অপরিবর্তিত রয়েছে ১৮টির।

এদিন লেনদেন হয়েছে ৪৬ কোটি ৫০ লাখ টাকা। গত বৃহস্পতিবার সেখানে লেনদেন হয়েছে ৪০ কোটি ৯ লাখ টাকা।

দিনশেষে সিএসইতে লেনদেনের শীর্ষে ছিল প্যারামাউন্ট টেক্সটাইল ও হামিদ ফেব্রিকস লিমিটেড।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/বি/জেড