মূলধন সংকটে সমতা লেদার : তবুও বাড়ছে শেয়ার দর

samataস্টকমার্কেট ডেস্ক :

কার্যকরী মূলধন সংকটে ভুগছে শেয়ারবাজরে তালিকাভুক্ত সমতা লেদার। এ জন্য প্রতিষ্ঠানটির পক্ষে কোনো আর্থিক উন্নয়ন সম্ভব না। সোমবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) থেকে এ তথ্য প্রকাশ করা হয়েছে।

ডিএসই জানিয়েছে, গত ২২ জুন চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ (সিএসই) থেকে সমতা লেদার কর্তৃপক্ষের কাছে তথ্য চাওয়া হয়। সিএসইর ওই তথ্য চাওয়ার প্রেক্ষিতে সমতা লেদারের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে প্রতিষ্ঠানটির পক্ষে আর্থিকভাবে কোনো উন্নয়ন সম্ভব না। কারণ, কোম্পানিটি ওয়ার্কিং ক্যাপিটাল সংকটে ভুগছে। পাশাপাশি প্রতিষ্ঠানটি আরও জানায় সমতা লেদারের শেয়ার দাম অস্বাভাবিকভাবে বৃদ্ধির কোনো কারণ নেই।

ডিএসইর তথ্য অনুযায়ী, গত ৯ মে থেকে অনেকটা একটানা দাম বাড়ছে সমতা লেদারের শেয়ারের। ৯ মে প্রতিষ্ঠানটির প্রতিটি শেয়ারের দাম ছিল ২৪ টাকা ৬০ পয়সা। এরপর ২২ মে প্রতিষ্ঠানটির শেয়ার দাম বেড়ে দাঁড়ায় ২৭ টাকা ৮০ পয়সা। ১২ জুন তা আরও বেড়ে ২৮ টাকায় দাঁড়ায়। এরপর প্রতিষ্ঠানটির শেয়ার দাম আরও বেড়ে ৩০ টাকা ৩০ পয়সায় পৌঁছে যায়।

ডিএসই জানিয়েছে, চলতি বছরের মে মাস শেষে প্রতিষ্ঠানটির মোট শেয়ারের ৫০ শতাংশ রয়েছে উদ্যোক্তা ও পরিচালকদের কাছে। বাকি শেয়ারের মধ্যে ১৮ দশমিক ৩৬ শতাংশ প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারী এবং ৩১ দশমিক ৬৪ শতাংশ সাধারণ বিনিয়োগকারীদের কাছে রয়েছে। তবে বিদেশি বিনিয়োগকারীদের কাছে প্রতিষ্ঠানটির কোনো শেয়ার নেই।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/বিএ

গুগলকে ২৭১ কোটি ডলার জরিমানা

googlelogoস্টকমার্কেট ডেস্ক :

রেকর্ড পরিমাণ জরিমানার মুখোমুখি হয়েছে যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক টেক জায়ান্ট গুগল। শপিং সার্চ রেজাল্টে কারসাজির মাধ্যমে নিজেদের পণ্য ওপরের দিকে দেখানোর অভিযোগ উঠেছে প্রতিষ্ঠানটির বিরুদ্ধে। এর মাধ্যমে প্রতিদ্বন্দ্বীদের তুলনায় নিজের শপিং সার্ভিসকে বাড়তি সুবিধা দিচ্ছিল গুগল; যা দৃশ্যত অনৈতিক। এ ঘটনায় ২৬ জুন ২০১৭ মঙ্গলবার গুগলকে ২৭০ কোটি ডলার জরিমানা করেছে ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ)। প্রতিষ্ঠানটির সাত বছরের কর্মপদ্ধতি পরীক্ষা করে এ জরিমানা করা হয়েছে। এ বিষয়টি নিয়ে বুধবার শিরোনাম করেছে দ্য ওয়াল স্ট্রিট জার্নাল-এর ইউরোপীয় সংস্করণ।

জরিমানা ছাড়াও এ ধরনের চর্চা থেকে সরে আসতে গুগলকে তিন মাসের সময়সীমা বেঁধে দেওয়া হয়েছে। অন্যথায় প্রতিষ্ঠানটির বিরুদ্ধে আরও শাস্তিমূলক পদক্ষেপ নেওয়ার কথা জানিয়েছে ইউরোপীয় ইউনিয়ন।

গুগলের প্রতিদ্বন্দ্বীদের কাছ থেকে এক ডজনেরও বেশি অভিযোগ পাওয়ার পর বিষয়টি আমলে নেয় ইইউ। অভিযোগকারীরা বলছেন, সার্চ ইঞ্জিন ব্যবহারের মাধ্যমে প্রতিদ্বন্দ্বীদের ক্ষতিগ্রস্ত করে বাজারে একচেটিয়া অবৈধ সুবিধা নিচ্ছে গুগলের পণ্যসামগ্রী। পরে বিষয়টি নিয়ে অনুসন্ধানে নামে ইউরোপীয় ইউনিয়ন।

এর আগে ২০১৫ সালেও গুগল সার্চের ফলাফলে কারসাজির অভিযোগ উঠেছিল। তখন এ ধরনের কর্মকাণ্ড থেকে সরে আসতে গুগলকে তিন মাস সময় দেওয়া হয়েছিল।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/বিএ

সমতা লেদারের মূল্য সংবেদনশীল তথ্য নেই

samataস্টকমার্কেট ডেস্ক :

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত চামড়া শিল্প খাতের কোম্পানি সমতা লেদার  কমপ্লেক্স লিমিটেডের শেয়ারের দর বাড়ার কোনো কারণ নেই। কোম্পানিটির শেয়ারের দর সাম্প্রতিক অস্বাভাবিক হারে বাড়ার কারণ জানতে চাইলে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) কে কোনো ধরণের মূল্য সংবেদনশীল তথ্য নেই বলে জানিয়েছে কোম্পানিটি। সোমবার ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

বাজার বিশ্লেষণে দেখা গেছে, গত ৪ জুন এ শেয়ারের দর ছিল ২৪.৪০ টাকা এবং গতকাল ২ জুলাই এ শেয়ারের দর দাঁড়ায় ৩০ টাকা। এসময় শেয়ারটির দর বেড়েছে প্রায় সাড়ে ৫ টাকা। শেয়ারটির এই দর বাড়াকে অস্বাভাবিক বলে মনে করছেন ডিএসই কর্তৃপক্ষ।

শেয়ারটির অস্বাভাবিক দর বাড়ার পেছনে কারণ জানতে চেয়ে গত ডিএসই নোটিস পাঠায়। এর জবাবে সমতা লেদার লিমিটেড জানায়, কোনো রকম মূল্য সংবেদনশীল তথ্য ছাড়াই শেয়ারটির দর বাড়ছে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/বিএ

  1. লংকাবাংলা ফাইন্যান্স
  2. রিজেন্ট টেক্সটাইল
  3. বেক্সিমকো লিমিটেড
  4. ব্র্যাক ব্যাংক
  5. ডরিন পাওয়ার
  6. সাইফ পাওয়ারটেক
  7. প্রাইম ব্যাংক
  8. গ্রামীন ফোন
  9. আইসিবি
  10. নূরানী ডায়িং।

ডিএসইতে লেনদেন হাজার কোটি ছাড়ালো

DSE_CSE-smbdনিজস্ব প্রতিবেদক :

দেশের বৃহৎ শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) শেয়ার লেনদেন এক হাজার কোটি টাকা ছাড়িয়েছে। এদিন সব ধরণের মূল্য সূচকের বড় উত্থান ছিল। এদিন চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) ৫৭ কোটি টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। ডিএসই ও সিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা যায়।

ডিএসই সূত্রে জানা যায়, সোমবার দিনের শেষে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) ১০৪৬ কোটি ৩১ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। গতকাল রবিবার এই লেনদেন ৮৫৫ কোটি ১৩ লাখ টাকা হয়। আজ দিনশেষে লেনদেন আগের দিনের চেয়ে বেড়েছে।

এদিন ডিএসইতে ডিএসইএক্স সূচক আগের দিনের চেয়ে ৭১.৭৫ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৫৭২৬ পয়েন্টে। আর ডিএসই শরিয়াহ সূচক ১২.৮৬ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১৩১০ পয়েন্টে। ডিএসই-৩০ সূচক ২৬.৬১ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ২১০৫ পয়েন্টে।

এদিন দিনভর লেনদেন হওয়া মোট ৩২৯টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ২০৯টির, কমেছে ৭৭টির আর অপরিবর্তিত রয়েছে ৪৩টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের শেয়ার দর।

এদিন ডিএসইতে লেনদেনের শীর্ষ কোম্পানির মধ্যে রয়েছে – লংকাবাংলা ফাইন্যান্স, রিজেন্ট টেক্সটাইল, বেক্সিমকো লিমিটেড, ব্র্যাক ব্যাংক, ডরিন পাওয়ার, সাইফ পাওয়ারটেক, প্রাইম ব্যাংক, গ্রামীন ফোন, আইসিবি ও নূরানী ডায়িং।

এদিকে সোমবার দিনেশেষে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) ৫৭ কোটি ৯৫ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। গতকাল রবিবার এই লেনদেন ৬৩ কোটি ১৫ লাখ টাকা হয়। আজ দিনশেষে লেনদেন আগের দিনের চেয়ে বেড়েছে।

এদিন সিএসই সার্বিক সূচক সিএএসপিআই ২২১ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৭ হাজার ৭২৩ পয়েন্টে। সিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ২৪৯টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের শেয়ার। এর মধ্যে দর বেড়েছে ১৭১টির, কমেছে ৪৬টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩২টির।

এদিন সিএসইতে লেনদেনের শীর্ষে ছিল সাইফ পাওয়ারটেক ও নূরানী ডায়িং।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/সোনিয়া

২০১৬-১৭ অর্থবছরে রেমিটেন্স কম ১৭ হাজার ২৯৪ কোটি টাকা

dolerনিজস্ব প্রতিবেদক :

প্রবাসী আয় বা রেমিটেন্স আহরণ ধারাবাহিকভাবে কমছে। সদ্য বিদায়ী ২০১৬-১৭ অর্থবছরে প্রবাসীরা যে বৈদেশিক মুদ্রা দেশে পাঠিয়েছেন, তা আগের অর্থবছরের তুলনায় ২১৬ কোটি ১৭ কোটি ডলার বা ১৪ দশমিক ৪৭ শতাংশ কম। বাংলাদেশ ব্যাংকের বৈদেশিক মুদ্রানীতি বিভাগের সর্বশেষ প্রতিবেদনে এ তথ্য জানা গেছে।

তথ্য অনুযায়ী, সদ্য বিদায়ী ২০১৬-১৭ অর্থবছরে প্রবাসীরা এক হাজার ২৭৬ কোটি ৯৪ লাখ ডলার সমপরিমাণ মূল্যের রেমিটেন্স দেশে পাঠিয়েছেন। যা এর আগের ২০১৫-১৬ অর্থবছরে ছিল এক হাজার ৪৯২ কোটি ৬২ লাখ মার্কিন ডলার। সে হিসাবে গত অর্থবছরে রেমিটেন্স কমেছে ২১৬ কোটি ১৭ কোটি ডলার বা ১৪ দশমিক ৪৭ শতাংশ। আর ৮০ টাকা এক ডলার ধরলে টাকার অংকে রেমিটেন্স কমেছে ১৭ হাজার ২৯৪ কোটি টাকা।

দেশে প্রবাসীদের পাঠানো অর্থের বড় উৎস মধ্যপ্রাচ্য। দেশগুলো থেকেও রেমিটেন্সের পরিমাণ কমেছে। এছাড়া ব্যাংকিং চ্যানেল বহির্ভূত অবৈধভাবে মোবাইল ব্যাংকিং হুন্ডির মাধ্যমে রেমিটেন্স পাঠানোর প্রবণতা বেড়ে যাওয়া, জনশক্তি রফতানিতে ভাটা ও আন্তর্জাতিক বাজারে জ্বালানি তেলের মূল্য হ্রাস রেমিটেন্স প্রবাহ কমে যাওয়ার অন্যতম কারণ বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।

প্রতিবেদনের তথ্য অনুযায়ী, ঈদ উপলক্ষে গেল জুনে প্রবাসীরা ১২১ কোটি ৪৬ লাখ ডলার রেমিটেন্স পাঠিয়েছেন। এটি মে মাসের তুলনায় সামান্য কম। মে মাসে গত অর্থবছরের মাসগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বেশি ১২৬ কোটি ৭৬ লাখ ডলার রেমিটেন্স আসে।

রেমিটেন্সের তথ্য বিশ্লেষণে দেখা যায়, গত দুই বছর ধারাবাহিক রেমিটেন্স কমে সদ্য সমাপ্ত অর্থবছরের গত পাঁচ বছরে সর্বনিম্ন পর্যায়ে নেমেছে। গত ২০১১-১২ অর্থবছর থেকে ধারাবাহিকভাবে বাড়লেও ২০১৬-১৭ অর্থবছরে তা আশংকাজনক হারে কমে গেছে।

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তথ্য অনুসারে, গত ২০১১-১২ অর্থবছরে প্রবাসীদের রেমিটেন্স পাঠানোর পরিমাণ এক হাজার ২৮৪ কোটি ৩৪ লাখ ডলার ছিল। এরপর থেকে প্রতি বছরই প্রবাসী আয় ১৪ হাজার ডলারের উপরে ছিল। কিন্তু চলতি ২০১৬-১৭ অর্থবছরে হঠাৎ প্রবাসী আয় কমে ১ হাজার ২৭৬ কোটি ৯৪ লাখ ডলারে নেমে এসেছে। যা গত পাঁচ বছরের তুলনায় সর্বনিম্ন রেমিটেন্স।

এদিকে গত ২০১৫-১৬ অর্থবছরে দেশে প্রবাসী আয় ছিল ১৪ হাজার ৯৩১ দশমিক ১৫ মিলিয়ন ডলার। আর ২০১৪-১৫ অর্থবছরে প্রবাসী আয় ছিল ১৫ হাজার ৩১৬ দশমিক ৯১ মিলিয়ন ডলার। ২০১৩-১৪ অর্থবছরে ছিল ১৪ হাজার ২২৪ দশমিক ৩১ মিলিয়ন ডলার। ২০১২-১৩ অর্থবছরে ছিল ১৪ হাজার ৪৬১ মিলিয়ন ডলার।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এমএ

ডব্লিউএফই’র পূর্ণাঙ্গ সদস্য হলো ডিএসই

dseনিজস্ব প্রতিবেদক :

ওয়ার্ল্ড ফেডারেশন অব এক্সচেঞ্জেস (ডব্লিউএফই)-এর পূর্ণাঙ্গ সদস্যপদ অর্জন করেছে দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই)। ডিএসইর থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জনানো হয়েছে।

ডিএসই জানিয়েছে, ২০১৫ সালের ১৯ জানুয়ারি ডব্লিউএফই’র পূর্ণাঙ্গ সদস্যপদের জন্য আবেদন করে ডিএসই, যা ২০১৬ সালের ১ জুলাই ডব্লিউএফই’র পরিচালনা পর্ষদে গ্রহণ করা হয়। এরপর ২০১৬ সালের ২-৪ নভেম্বর কলম্বিয়ায় অনুষ্ঠিত ডব্লিউএফই’র ৫৬তম বার্ষিক সাধারণ সভায় ডিএসই’র পূর্ণাঙ্গ সদস্যপদের বিষয়টি উপস্থাপন করা হয় এবং তা নীতিগতভাবে গৃহীত হয়।

পরবর্তীতে ডব্লিউএফই’র রিসার্চ এবং পাবলিক পলিসির প্রধান, সিক্স সুইস এক্সচেঞ্জ, কলম্বো স্টক এক্সচেঞ্জ এবং নাইজেরিয়ান স্টক এক্সচেঞ্জের প্রতিনিধিদের সমন্বয়ে ডব্লিউএফই একটি ডেক্সটপ রিভিউ টিম (ডিটিআর) গঠন করে। এই প্রতিনিধি দল চলতি বছরের ১ ও ২ ফেব্রুয়ারি ডিএসই, বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি) এবং অর্থ মন্ত্রণালয় পরিদর্শন করেন।

প্রতিনিধি দল ডিএসই’র অটোমেশন, ট্রেডিং কার্যক্রম, ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা, ট্রেডিং পরবর্তী ক্লিয়ারিং ও সেটেলমেন্ট, লিস্টিং ও সার্বিক কার্যক্রম সম্পর্কে সন্তোষ প্রকাশ করেন এবং ডিএসই সম্পর্কে উচ্চ ধারণা পোষণ করেন। সব আনুষ্ঠানিকতা শেষে চলতি বছরের ৬ জুন ওয়ার্ল্ড ফেডারেশন অব এক্সচেঞ্জেস-এর পূর্ণাঙ্গ সদস্যপদ লাভ করে ডিএসই।

এর আগে ডিএসই ২০১২ সালের ১৪ অক্টোবর ডব্লিউএফ’র করেসপন্ডেন্ট পদ লাভ করে। ২০১৫ সালের ১ জানুয়ারি ডব্লিউএফই’র এফিলিয়েটেড সদস্যপদে উন্নীত হয়।

১৯৬১ সালের অক্টোবর মাসে ওয়ার্ল্ড ফেডারেশন অব এক্সচেঞ্জেস, লা ফেডারেশন ইন্টারন্যাশনাল ডেস বোর্সেস ডি ভ্যালেউরস (এফআইবিভি) নামে প্রতিষ্ঠিত হয়। মূলত ইউরোপীয় স্টক এক্সচেঞ্জগুলোকে নিয়ে সংগঠনটি গঠিত হয়। ২০০১ সালে সংগঠনটির বিশ্বব্যাপী সম্প্রসারণ হয় এবং নাম পরিবর্তন করে ওয়ার্ল্ড ফেডারেশন অব এক্সচেঞ্জেস হিসেবে নামকরণ করা হয়।

বর্তমানে এই সংগঠনটির ৬৭টি পূর্ণ সদস্য রয়েছে। ওয়ার্ল্ড ফেডারেশন অব এক্সচেঞ্জেস বিশ্বব্যাপী সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ ইন্ডাস্ট্রির মধ্যে সর্বোত্তম চর্চার বিষয়ে প্রাতিষ্ঠানিক উৎস হিসেবে কাজ করে আসছে এবং এর সদস্য এক্সচেঞ্জগুলো কর্পোরেট গভর্নেন্স পালন ও কমপ্লায়েন্স বিষয়ে সহায়তা করছে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এমএ