বৈদেশিক বিনিয়োগ বাড়াতে ৮ প্রণোদনা

Perlamentস্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

সংসদ কার্যে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক জানিয়েছেন, বৈদেশিক বিনিয়োগ বাড়াতে সরকার নানা পরিকল্পনা হাতে নিয়েছে। দেশে বিনিয়োগের জন্য আকর্ষণীয় প্রণোদনাও দিচ্ছে সরকার। এর মধ্যে রয়েছে শতভাগ বিদেশি মালিকানা সুবিধা; ৭০ শতভাগ মূলধন ও মুনাফা প্রত্যাবাসন সুবিধা। সেইসঙ্গে নির্দিষ্ট খাতে রপ্তানির ওপর ক্যাশ ইনসেনটিভ; এলাকা ও খাত ভেদে ৫-১০ বছরের ট্যাক্স হলিডে; দ্বৈত কর রেয়াত চুক্তির আওতায় কর রেয়াত সুবিধা; শতভাগ রপ্তানিমুখি শিল্পে শূন্য শুল্ক হারে যন্ত্রপাতি আমদানি ও বন্ড সুবিধায় কাঁচামাল আমদানির সুবিধা; রয়্যালটি, ফ্রাঞ্চাইজি, কারিগরি সহায়তা ও কারিগরি জ্ঞান ফি প্রত্যাবাসন সুবিধা দেওয়া হচ্ছে।

বৃহস্পতিবার স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সংসদের ষষ্ঠ অধিবেশনে রংপর-১ আসনের সংসদ সদস্য মসিউর রহমান রাঙ্গার লিখিত প্রশ্নের উত্তরে মন্ত্রী এ সব তথ্য জানান।

তিনি বলেন, দেশি-বিদেশি বিনিয়োগ নিবন্ধনের তুলনায় প্রকৃত বৈদেশিক বিনিয়োগ বছরভেদে কম বা বেশি হয়ে থাকে। বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষে নিবন্ধনের সময় আবেদনকারী শিল্প প্রকল্পসমূহের শিল্প কর্মপরিকল্পনা অনুযায়ী বিনিয়োগ প্রস্তাব করা হয়।

এ শিল্প কর্মপরিকল্পনা সময়ের পরিক্রমায় বাস্তবায়িত করা হয়। নতুন বিনিয়োগ প্রস্তাবের পাশাপাশি পুরনো প্রকল্পের বিনিয়োগও অন্তর্ভুক্ত হওয়ার সুযোগ আছে।

তিনি জানান, বিগত ৫ বছরের বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তপক্ষে নিবন্ধিত প্রস্তাবিত বিনিয়োগ (১০০% বিদেশি এবং যৌথ উদ্যোগ) এবং বাংলাদেশে প্রাপ্ত প্রকৃত বিনিয়োগ সংক্রান্ত তথ্য হলো ২০১৪ সালে নিবন্ধিত প্রকল্পসমূহের প্রস্তাবিত ৯৩৬.৯৩৫ মিলিয়ন মার্কিন ডলার বিনিয়োগ প্রস্তাবের বিপরীতে প্রকৃত বিনিয়োগ হয়েছিল ১ হাজার ৫৫১.২৮ মিলিয়ন মার্কিন ডলার; ২০১৫ সালে নিবন্ধিত প্রকল্পসমূহের প্রস্তাবিত ৫৬২.৩০৩ মিলিয়ন মার্কিন ডলার বিনিয়োগ প্রস্তাবের বিপরীতে প্রকৃত বিনিয়ােগ হয়েছিল ২ হাজার ২৩৫.৩৯ মিলিয়ন মার্কিন ডলার। ২০১৬ সালে নিবন্ধিত প্রকল্পসমূহের প্রস্তাবিত ১১ হাজার ৩২১.০৫৪ মিলিয়ন মার্কিন ডলার বিনিয়োগ প্রস্তাবের বিপরীতে প্রকৃত বিনিয়োগ হয়েছিল ২ হাজার ৩৩২.৭২ মিলিয়ন মার্কিন ডলার; ২০১৭ সালে নিবন্ধিত প্রকল্পসমূহের প্রস্তাবিত ১০ হাজার ৪৬৯.৯৭ মিলিয়ন মার্কিন ডলার বিনিয়োগ প্রস্তাবের বিপরীতে প্রকৃত বিনিয়োগ হয়েছিল ২ হাজার ১৫১.৫৬ মিলিয়ন মার্কিন ডলার; ২০১৮ সালে নিবন্ধিত প্রকল্পসমূহের প্রস্তাবিত ৫ হাজার ১৬৬.৮২২ মিলিয়ন মার্কিন ডলার বিনিয়োগ প্রস্তাবের বিপরীতে প্রকৃত বিনিয়োগ হয়েছিল ৩ হাজার ৬১৩.৩০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার। নিবন্ধিত প্রকল্পসমূহের গত ৫ বছরে প্রস্তাবিত এবং প্রকৃত বিনিয়োগের এই তুলনামূলক চিত্র হতে এটা বলা সমীচীন হবে না যে নিবন্ধনের তুলনায় প্রকৃত বিনিয়োগ অনেক কম।

বৈদেশিক বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পরিকল্পনার বিষয়ে তিনি বলেন, বিনিয়োগের জন্য বেসরকারি খাতকে সর্বোচ্চ ভূমিকার সুযোগ করে দেয়া হয়েছে। এবং ৪টি রিজার্ভ খাত ব্যতীত সকল খাতকে বেসরকারি বিনিয়োগের জন্য উন্মুক্ত করে দেয়া হয়েছে।

তিনি জানান, বিনিয়োগকারীদের বিবিধ সেবা প্রদানের জন্য বর্তমান আওয়ামী লীগ সরকার ওয়ান স্টপ সার্ভিস আইন, ২০১৮ প্রণয়ন করেছে। এই আইনের আওতায় বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তপক্ষে সম্পূর্ণ ইন্টারনেট ভিত্তিক অনলাইন ওয়ান স্টপ সার্ভিস (ও এসএস) প্লাটফর্ম চালু করা হয়েছে। সূত্র : কালেরকন্ঠ

স্টকমার্কেটবিডি.কম/

সমবায় ব্যাংকের অনাদায়ি ঋণ ১৯৩ কোটি টাকা

perlaস্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় প্রতিমন্ত্রী স্বপন ভট্টাচার্য জানিয়েছেন, বর্তমানে সমবায় ব্যাংকের অনাদায়ি ঋণের পরিমাণ ১৯৩ কোটি ৭২ লাখ ৮৪ হাজার টাকা।

আজ বৃহস্পতিবার জাতীয় সংসদে সরকারি দলের সাংসদ এ কে এম রহমতুল্লাহর এক প্রশ্নের জবাবে প্রতিমন্ত্রী এই তথ্য জানান। স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে বৈঠকের শুরুতে প্রশ্নোত্তর টেবিলে উপস্থাপন করা হয়।

স্বপন ভট্টাচার্য জানান, সমবায় ব্যাংকের অনাদায়ি ঋণের মধ্যে কৃষি ঋণ ৩৬ কোটি ৬৯ লাখ ৮২ হাজার টাকা, প্রকল্প ঋণ ১০ কোটি ৬৯ লাখ ৪২ হাজার টাকা, প্রকল্প ঋণ (মহিলা) ৫৩ লাখ ৮২ হাজার টাকা, কনজুমারস ঋণ ৭ কোটি ৯৬ লাখ ৫৭ হাজার টাকা, ব্যক্তিগত ঋণ ৫৫ কোটি ৯৪ লাখ ২ হাজার টাকা, স্বর্ণ বন্ধকী ঋণ ৮১ কোটি ৮৯ লাখ ২২ হাজার টাকা।

জাতীয় পার্টির সাংসদ মসিউর রহমানের প্রশ্নের জবাবে সংসদ কাজে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের কাছে ৫ বছরের নিবন্ধিত প্রস্তাবিত বিনিয়োগ ও প্রকৃত বিনিয়োগের তথ্য তুলে ধরেন। মন্ত্রীর দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, ২০১৪ সালে ৯৩৬ দশমিক ৯৩৫ মিলিয়ন প্রস্তাবের বিপরীতে প্রকৃত বিনিয়োগ এসেছে ১ হাজার ৫৫১ দশমিক ২৮ মিলিয়ন ডলার। ২০১৫ সালে ৫৬২ দশমিক ৩০৩ মিলিয়ন প্রস্তাবের বিপরীতে প্রকৃত বিনিয়োগ এসেছে ২ হাজার ২৩৫ দশমিক ২৯ মিলিয়ন ডলার। ২০১৬ সালে ১১ হাজার ৩২১ দশমিক শূন্য ৫৪ মিলিয়ন প্রস্তাবের বিপরীতে প্রকৃত বিনিয়োগ এসেছে ২ হাজার ৩৩২ দশমিক ৭২ মিলিয়ন ডলার। ২০১৭ সালে ১০ হাজার ৪৬৯ দশমিক ৯৭ মিলিয়ন প্রস্তাবের বিপরীতে প্রকৃত বিনিয়োগ এসেছে ২ হাজার ১৫১ দশমিক ৫৬ মিলিয়ন ডলার এবং ২০১৮ সালে ৫ হাজার ১৬৬ দশমিক ৮২২ মিলিয়ন প্রস্তাবের বিপরীতে ৩ হাজার ৬১৩ দশমিক ৩০ মিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ হয়েছে।

মন্ত্রী বলেন, এই তুলনামূলক চিত্র থেকে এটা বলা সমীচীন হবে না যে নিবন্ধনের তুলনায় প্রকৃত বিনিয়োগ অনেক কম। সূত্র : প্রথম আলো

স্টকমার্কেটবিডি.কম/

ঢাকা মহানগরীতে গৃহকর পুনর্মূল্যায়নের অনুমতি

Perlamentস্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমাজয় মন্ত্রী মো. তাজুল ইসলাম জানিয়েছেন, ঢাকা মহানগরীতে গৃহকর পুনর্মূল্যায়নের জন্য ঢাকা উত্তর ও দক্ষিণ সিটি করপোরেশনকে অনুমতি হয়েছে। উভয় সিটি কর্পোরেশনে অটোমেশনের মাধ্যমে অনলাইনভিত্তিক গৃহকর পুনর্মূল্যায়নের জন্য নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।

আজ বৃহস্পতিবার জাতীয় সংসদ অধিবেশনে প্রশ্নোত্তর পর্বে তিনি এ তথ্য জানান। স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে অধিবেশনে এ সংক্রান্ত প্রশ্নটি উত্থাপন করেন সরকারদলীয় সংসদ সদস্য এ কে এম রহমতুল্লাহ। জবাবে মন্ত্রী ওই দুটি সিটি কর্পোরেশনে সম্প্রতি অন্তর্ভুক্ত এলাকায়ও গৃহকর মূল্যায়নের আওতায় আনা হয়েছে বলে তিনি জানিয়েছেন।

সরকারদলীয় অপর সংসদ সদস্য বেনজীর আহমদের প্রশ্নের লিখিত জবাবে মন্ত্রী জানান, ঢাকা ওয়াসা ঢাকা দক্ষিণ ও উত্তর সিটি কর্পোরেশনে সর্বদা বিশুদ্ধ পানি সরবরাহ করে আসছে। এক্ষেত্রে ভূ-গর্ভস্থ পানি অর্থাৎ গভীর নলকূপের পানি ক্লোরিনেশনের মাধ্যমে বিশুদ্ধ করে লাইনে সরবরাহ করা হয়। আর ভূ-উপরিস্থ অর্থাৎ পানি শোধনাগারের (নদীর) পানি প্রি-ট্রিটমেন্টসহ কমপক্ষে তিন স্তরে বিশুদ্ধ করে লাইনে সরবরাহ করা হয়।

তিনি জানান, কখনো কখনো পাইপ লাইনে ত্রুটির কারণে পানি দূষণের ঘটনা ঘটে, যা নিরসনে ঢাকা ওয়াসা ট্রেন্সলেস প্রযুক্তির মাধ্যমে ডিএমএ চালু করে সমস্ত পুরনো পাইপ লাইন পরিবর্তনের কার্যক্রম বাস্তবায়ন করছে। সূত্র : কালের কন্ঠ

স্টকমার্কেটবিডি.কম/

বায়ুদূষণে নষ্ট হচ্ছে জিডিপির ৫%: গ্রিনপিস

air-pollution-dhaka-241119-21স্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

বায়ুদূষণের কারণে প্রতিবছর বাংলাদেশকে যে আর্থিক ক্ষতির মুখে পড়তে হচ্ছে,তার পরিমাণ মোট দেশজ উৎপাদনের (জিডিপি) প্রায় ৫ শতাংশ বলে তথ্য এসেছে এক গবেষণা প্রতিবেদনে।

সেন্টার ফর রিসার্চ অন এনার্জি অ্যান্ড ক্লিন এয়ার এবং গ্রিনপিসের দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া শাখার করা এই গবেষণায় বলা হয়েছে, জীবাশ্ম জ্বালানি যে বায়ুদূষণ ঘটাচ্ছে, তাতে বিশ্বের প্রতিদিন ৮০০ কোটি ডলারের (প্রাক্কলিত) আর্থিক ক্ষতি হচ্ছে। টাকার এই অংক বিশ্বের মোট জিডিপির ৩.৩ শতাংশ।

আর বাংলাদেশের ক্ষেত্রে এই আর্থিক ক্ষতির পরিমাণ বছরে ১৪০০ কোটি ডলার, যা মোট জিডিপির প্রায় ৫ শতাংশ।

‘বিষাক্ত বাতাস: জীবাশ্ম জ্বালানির খেসারত’ শীর্ষক এই প্রতিবেদন বায়দূষণের কারণে মৃত্যুর সংখ্যা নিয়েও একটি ধারণা দেওয়া হয়েছে।

সেখানে বলা হয়েছে,বাতাসে ২.৫ পিএম (পার্টিকুলেট ম্যাটার) আকারের ভারী কণার দূষণে ২০১৮ সালে ৪৫ লাখ মানুশের জন্য ডেকে এসেছে অকাল মৃত্যু। এর মধ্যে ৪০ হাজার শিশু মারা গেছে বয়স পাঁচ বছর হওয়ার আগেই। আর বাংলাদেশে অকালমৃত্যু হয়েছে ৯৬ হাজার মানুষের।

প্রতিবেদনটি বলছে, ওই বছর বায়ুদূষণের কারণে বিভিন্ন বয়সী ৭৭ লাখ মানুষকে অ্যাজমা বা শ্বাসকষ্ট নিয়ে হাসপাতালে যেতে হয়েছে।

বায়ুদূষণের প্রভাবে অসুস্থতায় ২০১৮ সালে পুরো বিশ্বের মানুষ যত কর্মদিবস ছুটি কাটাতে বাধ্য হয়েছে, সব যোগ করলে সংখ্যাটা দাঁড়ায় ১৮০ কোটি দিন।

কয়লা ও পেট্রোলিয়ামের মত জীবাশ্ম জ্বালানি ব্যবহারের ফলে যে দূষণ ঘটছে মূলত তার ভিত্তিতেই এ প্রতিবেদন তৈরি করেছে সেন্টার ফর রিসার্চ অন এনার্জি অ্যান্ড ক্লিন এয়ার এবং গ্রিনপিস। নাইট্রোজেন ডাই অক্সাইড, ওজন এবং ২.৫ পিএম (পার্টিকুলেট ম্যাটার) আকারের ভারী কণার দূষণের জন্য ক্ষতির মাত্রা হিসাব করা হয়েছে আলাদা করে।

আর ক্ষতি হিসাব করার ক্ষেত্রে অকালমৃত্যুজনিত ক্ষতি, চিকিৎসা ব্যয় এবং কর্মক্ষেত্রে অনুপস্থিতির কারণে উৎপাদনে বিঘ্ন ঘটার মত বিষয়গুলো বিবেচনায় নেওয়া হয়েছে। সূত্র : বিডি নিউজ২৪

স্টকমার্কেটবিডি.কম/

সাত মাসে রাজস্ব খাতে প্রবৃদ্ধি ১২ হাজার কোটি টাকা

kamalস্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

রাজস্ব আহরণ গত বছরের (জুলাই ২০১৯-জানুয়ারি ২০২০) তুলনায় এখন পর্যন্ত ১২ হাজার কোটি টাকার বেশি প্রবৃদ্ধি হয়েছে বলে জানিয়েছেন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল।

তিনি বলেন, প্রবৃদ্ধি হিসাব হবে গত বছর এ সময়ে আমরা কী অর্জন করেছি এবং এ বছর কেমন অর্জন করলাম। কিন্তু এ বছর যদি কম হয়, তাহলে দ্যাট ইজ নেগেটিভ গ্রোথ। আর যদি গত বছরের তুলনায় বেশি করি, তাহলে পজিটিভ গ্রোথ। আমার জানা মতে, এ বছর ১২ হাজার কোটি টাকার বেশি প্রবৃদ্ধি অর্জন আছে।

বৃহস্পতিবার (১৩ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত সরকারি ক্রয়-সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির বৈঠকে শেষে সাংবাদিকদের অর্থমন্ত্রী এসব কথা জানান। এতে সভাপতিত্ব করেন কমিটির আহ্বায়ক মুস্তফা কামাল।

রাজস্ব ঘটতি বাড়ছে সাংবাদিকদের এমন এক প্রশ্নের জবাবে অর্থমন্ত্রী বলেন, আমাদের রাজস্ব লক্ষ্যমাত্রা দেওয়া হয় বড় আকারের, যাতে এটি অর্জন করার জন্য সবাই চেষ্টা করে। এ বিষয়ে আমাদের প্রকাশনাগুলো দেখবেন, সারা বিশ্বের অবস্থা দেখবেন, তারপর বলবেন আমরা কেমন আছি। রাজস্ব আহরণ গত বছরের তুলনায় এ বছর কমেনি। আপনারা যে পদ্ধতিতে হিসাব করেন, সে পদ্ধতিতে হিসাব করা নিয়ম না।

ব্যাংক কোম্পানি আইনের খসড়ায় প্রস্তাব করা হয়েছে যে, প্রাইভেট ব্যাংকের ডিরেক্টর, এমডি, ডিএমডি নিয়োগের ক্ষেত্রে বাংলাদেশ ব্যাংক একটি নিয়োগ বোর্ডের মাধ্যমে অ্যাপ্রুভ করলে তাদের নিয়োগ হবে। এ সংক্রান্ত ধারা সংযুক্ত হচ্ছে, এ বিষয়ে মুস্তফা কামাল বলেন, খসড়া ব্যাংকিং কোম্পানি অ্যাক্টের নতুন ধারা আছে একটি। এটি আমি এখনও পাইনি। আমার কাছে খসড়া এলে বলতে পারবো। যদি এটি হয় তাহলে ভালো হবে বাস্তবায়ন করা গেলে। সরকারি ব্যাংকের ক্ষেত্রে এভাবেই অনুমোদন নিয়ে করা হয়। সুতরাং বেসরকারি ব্যাংকের ক্ষেত্রেও এভাবে অনুমোদন নিয়ে স্ট্রাকচার বডির আওতায় যদি এটি করা যায়, তাহলে ভালো হবে। সেটা ভালো কাজ, আস্তে আস্তে ভালো কাজের দিকে যেতে হবে।

তিনি বলেন, আমাদের ব্যাংকিং কোম্পানি আইন বিদ্যমান আছে। এখানে কিছু অ্যামেনমেন্ট আনতে হবে এ আইনে। পুরো আইন চেঞ্জ করতে হবে না। প্রপোজাল এলে আমিই নিয়ে যাবো কেবিনেটে। সেখানে আলোচনা করে কেবিনেট যেগুলো গ্রহণ করবে সেগুলোই সংসদে অনুমোদনের জন্য যাবে, সেটাই নিয়ম।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এম.

রেনেটার ৯০০০ শেয়ার ক্রয়ের ঘোষণা

reneta-smbdস্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক:

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত রসায়ন ও ঔষুধ শিল্প খাতের কোম্পানি রেনেটা লিমিটেডের একজন পরিচালক শেয়ার ক্রয়ের ঘোষণা দিয়েছে। বৃহস্পতিবার ডিএসই’র ওয়েবসাইটে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

সাঈদ এস কাওসার কবির নামে কোম্পানির এ পরিচালক ৯,০০০ শেয়ার চলমান বাজার দরে ক্রয়ের আগ্রহ প্রকাশ করেছে।

ঘোষণার পর ৩০ দিনের মধ্যে উল্লেখিত পরিমাণ শেয়ার ক্রয় করা হবে বলে কোমটির পক্ষ থেকে জানানো হয়।

এ পরিচালক এসব শেয়ার চলমান বাজার দরে পাবলিক হতে ক্রয় করবেন।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এম.

আইডিএলসির বাৎসরিক বোর্ড সভা ২০ ফেব্রুয়ারি

idlcস্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

শেয়ারবাজারে তালিকাভূক্ত নন ব্যাংকিং আর্থিক খাতের কোম্পানি আইডিএলসি ফাইন্যান্স লিমিটেডের বোর্ড সভা আগামী ২০ ফেব্রুয়ারি অনুষ্ঠিত হবে। এ বোর্ড সভায় কোম্পানিটি লভ্যাংশ ঘোষণা করতে পারে। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা যায়।

জানা যায়, প্রতিষ্ঠানের পরিচালনা বোর্ডের সিদ্ধান্তে বেলা ৪ টায় বোর্ড সভাটি অনুষ্ঠিত হবে।

আসন্ন বোর্ড সভায় ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) লিস্টিং রেগুলেশন ১৯(১) ৩১ ডিসেম্বর ২০১৯ হিসাব বছরের নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করা হবে।

এ সভা থেকে লভ্যাংশ, এজিএম ও রেকর্ড ডেটের সিদ্ধান্ত নিয়ে তা শেয়ারহোল্ডারদের জানানো হবে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/বি

  1. খুলনা পাওয়ার কোম্পানি
  2. লাফার্জ হোলসিম সিমেন্ট
  3. ইন্দো বাংলা ফার্মা
  4. শেফার্ড ইন্ডাস্ট্রিজ
  5. এস এস স্টিলস
  6. ওরিয়ন ইনফিউশন
  7. ডরিন পাওয়ার
  8. এডিএন টেলিকম
  9. সামিট পাওয়ার
  10. বেক্সিমকো লিমিটেড।

শেষ কার্যদিবসে সূচক ও লেনদেনে ব্যাপক উত্থান

DSE_CSE-smbdস্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) দিন শেষে লেনদেনের পরিমাণ আগের দিনের চেয়ে অনেকটা বেড়েছে। এদিন সেখানে সূচকের ব্যাপক উত্থান ছিল। আর চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) লেনদেন ও সূচক বেড়েছে। ডিএসই ও সিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা যায়।

বৃহস্পতিবার ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৭৩০ কোটি ৫৭ লাখ টাকা। গতকাল বুধবার ডিএসইতে লেনদেন হয় ৬৫৭ কোটি ১৯ লাখ টাকা। এ হিসাবে লেনদেন আগের দিনের চেয়ে অনেকটা বেড়েছে।

এদিন লেনদেন শেষে ডিএসইতে প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ৮৩.৭৮ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৪ হাজার ৫৬৪ পয়েন্টে। আর ডিএসই সূচক ১৫.১২ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১০৪৫ পয়েন্টে এবং ডিএস-৩০ সূচক ২০.৫৬ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ১৫৩৬ পয়েন্টে।

ডিএসইতে আজ ৩৫৬ কোম্পানি ও মিউচুয়াল ফান্ডের শেয়ারের লেনদেন হয়। এর মধ্যে ২৫৯টির শেয়ারের দর বেড়েছে, কমেছে ৬৫টির। আর দর অপরিবর্তিত আছে ৩২টির দর।

দিন শেষে ডিএসইতে লেনদেনের শীর্ষ তালিকায় রয়েছে – খুলনা পাওয়ার কোম্পানি, লাফার্জ হোলসিম সিমেন্ট, ইন্দো বাংলা ফার্মা, শেফার্ড ইন্ডাস্ট্রিজ, এস এস স্টিলস, ওরিয়ন ইনফিউশন, ডরিন পাওয়ার, এডিএন টেলিকম, সামিট পাওয়ার ও বেক্সিমকো লিমিটেড।

এদিকে বৃহস্পতিবার দিনশেষে দেশের অপর বাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সিএসইর সার্বিক সূচক সিএএসপিআই ২৬৯ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১৩ হাজার ৯০৩ পয়েন্টে।

সিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ২৬০ কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ড। এর মধ্যে দর বেড়েছে ১৯৪টির, কমেছে ৪২টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৪টির শেয়ার দর।

এদিন সিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৭৩ কোটি ৩৯ লাখ টাকা। গতকাল বুধবার সেখানে লেনদেন হয়েছে ১৯ কোটি ৩৬ লাখ টাকা।

সেখানে লেনদেনের শীর্ষ রয়েছে অলিম্পিক ইন্ডাস্ট্রিজ ও এ্যাডভেন্ট ফার্মা লিমিটেড।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/বি/জেড

প্যারামাউন্ট টেক্সটাইলের শেয়ার কিনবে প্যারামাউন্ট হোল্ডিংস

paraস্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক:

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত বস্ত্র খাতের কোম্পানি প্যারামাউন্ট টেক্সটাইল  লিমিটেডের এক করপোরেট পরিচালক শেয়ার ক্রয়ের ঘোষণা দিয়েছে। বৃহস্পতিবার  ডিএসই’র ওয়েবসাইটে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

প্যারামাউন্ট হোল্ডিংস  নামে কোম্পানিটির ৩ লাখ শেয়ার চলমান বাজার দরে ক্রয়ের আগ্রহ প্রকাশ করেছে।

ঘোষণার পর ৩০ দিনের মধ্যে উল্লেখিত পরিমাণ শেয়ার ক্রয় করা হবে বলে কোম্পানিটির  পক্ষ থেকে জানানো হয়।

এ পরিচালক এসব শেয়ার চলমান বাজার দরে ব্লক মার্কেট হতে ক্রয় করবে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এম.