এনআরবিসি ব্যাংকের ৮ম এজিএম অনুষ্ঠিত

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

এনআরবি কমার্শিয়াল (এনআরবিসি) ব্যাংকের ৮ম বার্ষিক সাধারণ সভা (এজিএম) অনুষ্ঠিত হয়েছে। করোনাভাইরাসের সংক্রমনের কারণে স্বাস্থ্য ঝুঁকি এড়াতে অনলাইন প্লাটফর্ম জুমে আজ শনিবার এই এজিএম অনুষ্ঠিত হয়।

ব্যাংকের চেয়ারম্যান এস এম পারভেজ তমালের সভাপতিত্বে বার্ষিক সাধারণ সভায় সকল পরিচালক, উদ্যোক্তা, শেয়ারহোল্ডার এবং ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক গোলাম আউলিয়াসহ শীর্ষ কর্মকর্তারা অংশ নেন। সাধারণ শেয়ারহোল্ডারদের মধ্যে বাংলাদেশ ক্রিকেটের উজ্জ্বল নক্ষত্র বিশ্বের নাম্বার ওয়ান অলরাউন্ডার সাকিব আল হাসান অংশ নেন।

এজিএমে ২০২০ সালের জন্য সাড়ে ১২ শতাংশ লভ্যাংশ অনুমোদন করেন শেয়ারহোল্ডাররা। এরমধ্যে নগদ লভ্যাংশ সাড়ে ৭ শতাংশ এবং স্টক ডিভিডেন্ট ৫ শতাংশ।

এজিএমে ব্যাংকের চেয়ারম্যান এস এম পারভেজ তমাল বলেন, এনআরবিসি ব্যাংক শুধু একটি লাভজনক প্রতিষ্ঠানই নয়, এটি সেবামূলক প্রতিষ্ঠানও। সাধারণ মানুষের ভাগ্য পরিবর্তনের জন্য ব্যাংকটি কাজ করছে। সম্প্রতি ব্যাংকটি ক্ষুদ্রঋণ প্রকল্প চালু করেছে যার উদ্দেশ্য প্রান্তিক পর্যায়ের অন্তত ১ লাখ মানুষকে কর্মসংস্থানের মাধ্যমে স্বনির্ভর করে গড়ে তোলা। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বপ্ন ছিল অর্থনৈতিক মুক্তি অর্জনের মাধ্যমে সোনারবাংলা গড়ে তোলা। সোনার বাংলা বাস্তবায়নের লক্ষে বর্তমান সরকারের দৃষ্টিভঙ্গির সঙ্গে একাত্ম হয়ে কাজ করছে এনআরবিসি ব্যাংক।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/

নতুন অর্থবছরেও ব্যয় সংযমী নীতিতে থাকবে সরকার: অর্থমন্ত্রী

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

নতুন অর্থবছরেও বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচি বাস্তবায়নসহ অন্যান্য ক্ষেত্রে সরকারের সংযমী ব্যয় নীতি অব্যাহত থাকবে বলে জানিয়েছেন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল। শনিবার ক্রয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে এ কথা বলেন তিনি।

অর্থমন্ত্রী বলেছেন, করোনাভাইরাসের কারণে উদ্ভূত পরিস্থিতিতে প্রয়োজনের অতিরিক্ত ব্যয় করা হবে না। অপচয় বন্ধ করাও এর উদ্দেশ্য।

তিনি জানান, এদিন ক্রয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির বৈঠকে ১৬টি প্রকল্পে কেনাকাটার প্রস্তাব অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। এসব কেনাকাটায় এক হাজার ৬০৫ কোটি ৫২ লাখ টাকা ব্যয় হবে। এর মধ্যে সরকারের তহবিল থেকে দেওয়া হবে এক হাজার ৫৫২ কোটি টাকা। আর ৫৩ কোটি টাকা আসবে বিশ্বব্যাংক থেকে ঋণ হিসেবে।

চলতি অর্থবছরে বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচি বাস্তবায়নে প্রথমে ৭০ শতাংশ এবং পরে তা বাড়িয়ে ৮৫ শতাংশ পর্যন্ত অর্থ ছাড় করেছে সরকার। অন্যান্য ক্ষেত্রেও সরকার ব্যয় কম করেছে। এই কৃচ্ছ্রসাধন নীতি নতুন অর্থবছরের উন্নয়ন ব্যয়ের ক্ষেত্রে থাকবে কি-না জানতে চাইলে অর্থমন্ত্রী বলেন, ‘সরকার কম ব্যয় করেছে এই মতের বিরোধী আমি। করোনার কারণে বাংলাদেশসহ পুরো বিশ্বেই পরিস্থিতি স্বাভাবিক নয়। এরকম অবস্থায় সরকার যতটা প্রয়োজন ততটাই ব্যয় করতে চেয়েছে। যাতে অপচয় না হয়। সরকার এখনও অপচয় করতে চায় না।’

এক সপ্তাহের কঠোর লকডাউনে নগরের দরিদ্যদের নিয়ে অর্থমন্ত্রীর কোনো পরিকল্পনা আছে কি-না জানতে চাইলে মুস্তফা কামাল বলেন, ‘এ বিষয়ে আলাদা কমিটি আছে। প্রধানমন্ত্রী বিষয়টি দেখাশোনা করেন। কোনো ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে কোনো সিদ্ধান্ত নেওয়ার দরকার হলে প্রধানমন্ত্রী ঘোষণা দেবেন।’

একই বিষয়ে অপর এক প্রশ্নের জবাবে অর্থমন্ত্রী বলেন, ‘সরকার দুস্থদের সহায়তা করে যাচ্ছে। নগদ অর্থ দিচ্ছে। যারা সমস্যায় আছেন বলে চিহ্নিত করা গেছে তাদের নগদ সহায়তা করা হয়েছে। প্রয়োজনে আরও করা হবে।’

তৈরি পোশাক খাতে দেওয়া বিশেষ প্রণোদনা সুবিধার শেষ কিস্তি ছাড়ের সময় হয়েছে। নতুন করে লকডাউনসহ অন্যান্য পরিপ্রেক্ষিতে তৈরি পোশাক খাতের উদ্যোক্তারা প্রণোদনার সময় বাড়ানোর আবেদন করেছেন। বিষয়টি বিবেচনা করা হবে কি-না জানতে চাইলে অর্থমন্ত্রী বলেন, ‘যে উদ্দেশ্য নিয়ে বিশেষ প্রণোদনা দেওয়া হয়েছিল, তার এখন প্রয়োজন আছে কি-না সেটা পর্যালোচনা করা হচ্ছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নরের সঙ্গে আলোচনা হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী এ বিষয়ে কথা বলবেন।’

অর্থনীতিতে লকডাউনের প্রভাব কী হতে পারে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘সরকার সব সময়ই ভালো প্রত্যাশা করে। এখনও তাই করছে। গত বছরও লকডাউন ছিল, তার মধ্যে যেসব লক্ষ্য ছিলো সেগুলো অর্জিত হয়েছে। বিশেষ করে রাজস্ব বেড়েছে ১৭ শতাংশ। রেমিট্যান্স, রিজার্ভ বেড়েছে। এ বছরও আশা করা যায় ভালো হবে। তবে অন্যান্য সবার মতো সরকারেরও একটা উদ্বেগ আছে। সেটা হচ্ছে টিকাদান। অবশ্যই দ্রুত টিকা দিতে হবে। সরকার টিকা সংগ্রহের সর্বাত্মক চেষ্টা করছে। আশা করা যায় দ্রুত টিকা পাবেন জনগণ।’

স্টকমার্কেটবিডি.কম/

ব্যাংক খোলা থাকবে কি না… কাল জানাবে বাংলাদেশ ব্যাংক

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

প্রাণঘাতী করোনাভাইরাসের প্রকোপ বাড়তে থাকায় সারাদেশে কঠোর লকডাউন আরোপ করতে যাচ্ছে সরকার। সোমবার থেকে ৭ দিনের জন্য লকডাউন ঘোষণা করা হবে বলে ইতোমধ্যে জানানো হয়েছে। আজ এ বিষয়ে প্রজ্ঞাপন জারি হওয়ার কথা।

তবে লকডাউনে ব্যাংক বন্ধ না কি খোলা থাকবে তা নিয়ে এখনও কোনও সিদ্ধান্ত হয়নি। যদিও গতকাল শুক্রবার জানা গিয়েছিল, আজ শনিবার এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত হবে। তবে আজ নয়, আগামীকাল রবিবার এই বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত ব্যাংকগুলোকে জানিয়ে দেওয়া হবে বলে জানা গেছে।

তবে, জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন বলেছেন, জুন ক্লোজিংয়ের কারণে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের কিছু বিভাগ ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান খোলা থাকবে।
লকডাউন সংক্রান্ত সরকারের দেওয়া বক্তব্যে জরুরি পরিষেবা ছাড়া সব কিছু বন্ধ থাকার কথা জানানো হয়েছে।

কিছু আর্থিক প্রতিষ্ঠান খোলা রাখা নিয়ে জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রীর দেওয়া বক্তব্যের বিষয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র সিরাজুল ইসলাম গণমাধ্যমকে বলেন, ব্যাংক খোলা থাকবে না কি বন্ধ থাকবে সে সিদ্ধান্ত আগামীকাল রবিবার ব্যাংকগুলোকে জানানো হবে। ‘লকডাউন’র বিষয়ে সরকারের প্রজ্ঞাপনের পরই আমরা বিস্তারিত জানাতে পারবো।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/

রিং সাইন টেক্সটাইলের অনিয়ম প্রতিবেদন প্রকাশ

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

শেয়ারবাজারে বস্ত্র খাতে তালিকাভুক্ত কোম্পানি রিং সাইন টেক্সটাইল লিমিটেডের অনিয়মের তদন্ত প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)।

সম্প্রতি বিএসইসির চেয়ারম্যান অধ্যাপক শিবলী রুবাইয়াত-উল-ইসলামের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত ৭৭৯তম কমিশন সভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। বিএসইসির নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র মোহাম্মদ রেজাউল করিম স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

এই তদন্ত প্রতিবেদনে যে সব চিত্র তুলে ধরা হয়েছে :

১. রিং সাইনের পরিশোধিত মূলধন ছিল ৯ কোটি ৯৫ লাখ টাকা। উদ্যোক্তা বা পরিচালক ও ৭৩ জন সাধারণ শেয়ারহোল্ডারদের কাছে ২৭৫ কোটি ১০ লাখ টাকার প্লেসমেন্ট শেয়ার বিক্রির মাধ্যমে এই পরিশোধিত মূলধন ২৮৫ কোটি পাঁচ লাখ টাকা করা হয়েছে। এর মধ্যে ১১ জন উদ্যোক্তা বা পরিচালক এবং ৩৩ জন সাধারণ শেয়ারহোল্ডার এই শেয়ারের বিপরীতে কোনো টাকা পরিশোধ করেননি।

২. ২০১৭ সালের ৩০ জুন থেকে ২০২০ সালের ৩০ জুন পর্যন্ত প্রকাশিত নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদনগুলো ছিল ভুল ও মিথ্যা। এসব আর্থিক প্রতিবেদনে ব্যবসার সঠিক তথ্য দেওয়া হয়নি।

৩. কোম্পানিটির আর্থিক দুর্নীতির জন্য পরিচালকদের সিকিউরিটিজ আইন ও মানি লন্ডারিং (অর্থপাচার) আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

৪. কোম্পানিটির বন্ধ থাকা কারখানার উৎপাদন আবারো চালু করা হয়েছে।

তথ্য মতে, ২০১৮ সালের ১২ মার্চ শেয়ারবাজারের নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন রিং সাইনকে আইপিওর মাধ্যমে শেয়ারবাজার থেকে টাকা তোলার অনুমোদন দেয়। নিয়ন্ত্রক সংস্থার অনুমোদন পেয়ে প্রতিষ্ঠানটি যন্ত্রপাতি ও কলকব্জা ক্রয়, ঋণ পরিশোধ এবং আইপিও খরচ খাতে ব্যয় করতে শেয়ারবাজারে ১৫ কোটি সাধারণ শেয়ার ছেড়ে ১৫০ কোটি টাকা উত্তোলন করে।

আইপিওর কিছু দিনের মধ্যেই কোম্পানিটির পরিচালকের দেশ ছেড়ে যাওয়ার গুজবের পরিপ্রেক্ষিতে সংশ্লিষ্ট ব্যাংক হিসাব সাময়িকভাবে জব্দ করা হয়। এছাড়া কোম্পানিটির পরিচালনা বোর্ড ভেঙে সাত স্বতন্ত্র পরিচালক নিয়োগ দেয় বিএসইসি।

কোম্পানিটির এসব অনিয়ম অনুসন্ধানে তিন সদস্যের তদন্ত কমিটিও গঠন করে নিয়ন্ত্রক সংস্থা। রিং সাইনের অনিয়মের তদন্ত প্রকাশ করে বিএসইসি।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/আহমেদ

ফজলি আমের দাম ১১/১২ টাকা কেজি!

স্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

চাঁপাইনবাবগঞ্জের আম চাষিদের মাথাই হাত পড়েছে। চলতি মৌসুমে আমের ফলন বেশি হলেও আমের ন্যায্য দাম পাচ্ছেন না তারা।
বিশেষ করে ফজলি আমের দাম রেকড পরিমাণ কমে কেজি প্রতি বিক্রি হচ্ছে ১১ টাকা দরে।

আমচাষিদের অভিযোগ আম্রপালির আবাদ বেড়ে যাওয়ায় এবং সাপাহার থেকে আমদানি হওয়ায় ফজলি আমের বাজারে ধস নেমেছে।

আমের দাম কম হওয়ার বিষয়ে জানতে চাইলে দেশের বড় আম বাজার কানসাটের চাষিরা বলেন, এবার আমের বাম্পার ফলন হয়েছে। কিন্তু বাজারে আমের দাম নেই। কপালে যে কী আছে?

দেশে আম উৎপাদনে শীর্ষ জেলা চাঁপাইনবাবগঞ্জ। আমের সবচেয়ে বড় পাইকারি বাজার কানসাট আম বাজারে শুক্রবার (২৫ জুন) আমচাষিরা প্রতি কেজি ফজলি আম বিক্রি করেন ১১ থেকে ১২ টাকায়।

মোবারকপুরের আম চাষি শামিম জানান, আমের দাম গত বছরের চেয়ে অনেক কম। বাগান মালিকদের চরম লোকসান গুনতে হবে এবার। আমার ৫ বিঘা আমের ফজলি বাগান আছে। আম ৪শ থেকে ৫শ টাকা মণ বিক্রি হচ্ছে। এভাবে চলতে থাকলে আমার অনেক টাকা লোকসান হবে।

মনাকষা ইউনিয়নের আব্দুল রহমান বলেন, বাজারে আম্রপালি আম আসার পর ফজলির দাম কমে গেছে। তার অভিযোগ সাপাহারের আম্রপালি কানসাট বাজার দখল করে নেওয়ায় ফজলির এ দরপতন।

আমের পাইকারি হাট ঘুরে জানা যায়, ফজলি ৪শ থেকে ৪৫০ টাকা, ক্ষীরসাপাত ১৪শ থেকে ১৯শ, ল্যাংড়া ১১শ থেকে ১২শ, লক্ষণা ৫শ থেকে ৮শ, ভাল গুটি ৪শ থেকে ৯শ টাকা মণদরে বিক্রি হচ্ছে। আর দেশি গুটি আম প্রতি মণ ৫শ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। সূত্র : বাংলা নিউজ২৪

স্টকমার্কেটবিডি.কম/

‘কঠোর লকডাউনে’ গার্মেন্টস খোলা রাখতে চান মালিকরা

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

করোনাভাইরাসে মৃত্যু ও সংক্রমণ বেড়ে যাওয়ায় আগামী সোমবার থেকে সাত দিনের জন্য সারা দেশে ‘কঠোর লকডাউন’ ঘোষণা করেছে সরকার। এই সময়ে সরকারি-বেসরকারি অফিস-আদালত বন্ধ থাকবে। বন্ধ থাকবে শপিংমল ও দোকানপাটও। এ অবস্থায় পোশাক কারখানা খোলা রাখার দাবি জানিয়েছেন মালিকরা।

গার্মেন্টস খোলা রাখার বিষয়ে যুক্তি তুলে ধরে মালিকরা বলছেন, গার্মেন্টস কারখানা বন্ধ হলে শ্রমিকরা বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করে গ্রামে যেতে চাইবে। এ কারণে গার্মেন্টস খোলা রাখা জরুরি।

সারা দেশে আগামী সোমবার থেকে (২৮ জুন) কঠোর লকডাউন আসছে। জরুরি সেবা ছাড়া বাকি সবই বন্ধ থাকবে এ সময়। তবে লকডাউনেও

তৈরি পোশাক মালিকদের সংগঠন বিজিএমইএ’র সভাপতি ফারুক হাসান বলেন, আমি মনে করি- পোশাক কারখানা এই লকডাউনের বাইরে থাকবে। কারণ তৈরি পোশাক কারখানা যদি বন্ধ করা হয়, তাহলে গার্মেন্টস কর্মীরা তখন গ্রামে যাওয়ার চেষ্টা করবে, বিশৃঙ্খলা তৈরি হবে। এটা সবাই জানে, ছুটি পেলেই শ্রমিকরা গ্রামের দিকে রওনা দেন। এতে করোনার প্রকোপ আরও ছড়িয়ে পড়বে। গ্রাম-শহর একাকার হয়ে যাবে।

তিনি আরও বলেন, কারখানা বন্ধ রাখা যতটা না উপকার, তার চেয়ে খোলা রাখাই বেশি উপকার। বন্ধ হলে অর্ডার বাতিল হবে, বায়াররা (বিদেশি ক্রেতা) চলে যাবে। ব্যাংকের ঋণ পরিশোধ করার সুযোগ কমে যাবে।

উল্লেখ্য, শুক্রবার রাতে প্রধান তথ্য অফিসার সুরথ কুমার সরকার জানান, করোনাভাইরাসের সংক্রমণ ও মৃত্যু আশঙ্কাজনকভাবে বাড়তে থাকায় পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আগামী সোমবার থেকে ‘কঠোর লকডাউন’ ঘোষণা করা হয়েছে। ‘কঠোর লকডাউন’ চলাকালীন জরুরি পরিষেবা ছাড়া সব সরকারি বেসরকারি অফিস বন্ধ থাকবে। জরুরি পণ্যবাহী যান ব্যতীত সব ধরনের যানবাহন চলাচল বন্ধ থাকবে। চিকিৎসা সংক্রান্ত কাজে শুধু যানবাহন চলাচল করতে পারবে। গণমাধ্যম এর আওতামুক্ত থাকবে। এ বিষয়ে আরও বিস্তারিত আদেশ আগামীকাল (শনিবার) মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ থেকে প্রজ্ঞাপন জারি করা হবে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/আহমেদ

সাপ্তাহিক দর পতনের শীর্ষে সি পার্ল বিচ

স্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) বিদায়ী সপ্তাহে (২০ থেকে ২৪ জুন) লেনদেনে অংশ নেওয়া কোম্পানিগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বেশি শেয়ারের দাম কমেছে সি পার্ল বিচ রিসোর্টস অ্যান্ড স্পার। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

তথ্য মতে, বিদায়ী সপ্তাহের আগের সপ্তাহ শেষ কার্যদিবসে সি পার্ল বিচ রিসোর্টস অ্যান্ড স্পার শেয়ারের ক্লোজিং দর ছিল ৬৫.১০ টাকা। আর বিদায়ী সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে কোম্পানিটির শেয়ারের ক্লোজিং দর কমে দাঁড়ায় ৪৬.৬০ টাকায়। ফলে সপ্তাহের ব্যবধানে কোম্পানিটির শেয়ার দর কমেছে ১৮.৫০ টাকা বা ২৮.৪২ শতাংশ।

এদিকে, ডিএসইতে সাপ্তাহিক দাম কমার তালিকায় থাকা অন্যান্য কোম্পানিগুলোর মধ্যে প্রাইম ইসলামী লাইফ ইন্স্যুরেন্সের ২৩.৫৪ শতাংশ, স্ট্যান্ডার্ড সিরামিকের ১৮.২৯ শতাংশ, সেন্ট্রাল ইন্স্যুরেন্সের ১৭.২৮ শতাংশ, সমতা লেদারের ১৭.২২ শতাংশ, এসকে ট্রিমসের ১৬.৪১ শতাংশ, পাইওনিয়ার ইন্স্যুরেন্সের ১৫.০৭ শতাংশ, রিলায়েন্স ইন্স্যুরেন্সের ১৩.৯৮ শতাংশ, গ্রিন ডেল্টা ইন্স্যুরেন্সের ১২.৬৮ শতাংশ এবং তাকাফুল ইসলামী ইন্স্যুরেন্সের ১২.৩১ শতাংশ শেয়ারের দাম কমেছে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/আহমেদ

গ্লোবাল অটো ডিজেবল সিরিঞ্জ মার্কেটে জেএমআই

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

২০২০ সালের গ্লোবাল অটো ডিজেবল (এডি) সিরিঞ্জ ইনজেক্টর মার্কেটে আধিপত্যকারী হাতে গোনা কোম্পানিগুলোর তালিকায় ওঠে এসেছে বাংলাদেশের জেএমআই সিরিঞ্জ-এর নাম। বৈশ্বিক গবেষণা প্রতিষ্ঠান মার্কেটসঅ্যান্ডরিসার্চডটবিজ (marketsandresearch.biz) প্রকাশিত সমন্বিত ও তথ্যনির্ভর একটি গবেষণায় এ তথ্য উল্লেখ করা হয়েছে।

বিশেষ অটো ডিজেবেল সিরিঞ্জ বা এডি সিরিঞ্জের মাধ্যমে করোনার টিকা দেয়া হয়। গত ২১ বছর ধরে সাশ্রয়ীমূল্যে এডি সিরিঞ্জ উৎপাদন করছে জেএমআই। এডি সিরিঞ্জ উৎপাদনকারী দেশের একমাত্র প্রতিষ্ঠান এটি। জেএমআইয়ের কারখানায় উৎপাদিত এডি সিরিঞ্জ দিয়েই দেশে চলমান করোনা ও ইপিআই টিকাদান কর্মসূচি চলছে।

বিশেষ এই সিরিঞ্জটি মাত্র একবার ব্যবহার করা সম্ভব। ব্যবহারের পর সিরিঞ্জটি স্বয়ংক্রিয়ভাবে অকেজো হয় যায়। এই সিরিঞ্জের মাধ্যমে এইডস, গনোরিয়া, হেপাটাইটিস জাতীয় ভাইরাস বাহিত কোন ভয়ঙ্কর রোগ ছড়ানো সম্ভব নয়। সামনের বছর গুলোতে বিশ্বে এই সিরিঞ্জের চাহিদা আরও বাড়বে বলেও জানানো হয় প্রতিবেদনে।

গবেষণায় উল্লেখিত কোম্পানিগুলোর তালিকায় জেএমআই সিরিঞ্জসহ আরও আছে বিডি, আভাপেজেস্ক (Avapezeshk), রিট্রাক্টেবল টেকনোলজিস, সানাভিটা ফার্মাসিউটিক্যালস, জিবিএমএইচ, গুয়াংডং হাইয়ো অ্যাপারেটাস, আনহুই তিয়ানকাং মেডিকলা টেকনোলজি, ফার্মাজেট, হ্যামিলটন, ইউনিভেক, তেরুমো, আলশিফা আভা, ভিওজিটি মেডিকেল, আমসোন, স্টার সিরিঞ্জ, এইচএমডি, এসআরএস মেডিটেক, পিটি ওয়ানজেক্ট, ইমপ্রুভ মেডিকেল, বাদের, উইপন, সানজিন মেডিকেল।

গ্লোবাল অটো ডিজেবল সিরিঞ্জ ইনজেক্টর মার্কেটের বর্তমান অবস্থা, ঝুঁকি ও ভবিষ্যৎ বাজার কেমন হতে পারে তা নিয়ে গবেষণাটি করা হয়েছে। গবেষণায় ২০২০ সালকে ভিত্তি বছর ধরা হয়েছে। পূর্বের প্রাপ্ত তথ্যগুলো বিশ্লেষণ করে ২০২০-২০২৫ সাল পর্যন্ত গ্লোবাল অটো ডিজেবল সিরিঞ্জ ইনজেক্টর মার্কেটের চালিকাশক্তি, বাধা, মার্কেটের গতিবিধি ও সম্ভাবনার বিষয়গুলো নিয়ে গবেষণা করা হয়েছে।

গ্লোবাল অটো ডিজেবল সিরিঞ্জ ইনজেক্টর মার্কেটে মহামারী করোনাভাইরাস কেমন প্রভাব ফেলেছে, বর্তমান অবস্থা, অর্থনৈতিক মন্দা, করোনা মহামারীর পর পরিস্থিতি কেমন দাঁড়াতে পারে তার ওপর আলোকপাত করা হয়েছে।

গবেষণায় স্বয়ংক্রিয় রিট্রাক্টেবল সিরিঞ্জ, ম্যানুয়ালি রিট্রাক্টেবল সিরিঞ্জ, নন-রিট্রাক্টেবল অটো ডিজেবল এর মতো প্রোডাক্টের ওপর গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে।

অঞ্চলভেদে অটো ডিজেবল সিরিঞ্জ ইনজেক্টরের বিষয়ে প্রাপ্ত তথ্য, চাহিদা, নির্দিষ্ট দেশের বিদ্যমান পূর্বাভাস অনুযায়ী এ তালিকা করা হয়েছে। এর মধ্যে আছে আমেরিকার দেশ যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা, মেক্সিকো, ব্রাজিল; এশিয়ার চীন, জাপান, কোরিয়া, ভারত এবং দক্ষিণ পূর্ব এশিয়া অঞ্চল, অস্ট্রেলিয়া, ইউরোপের জার্মানি, ফ্রান্স ইতালি, ব্রিটেন ও রাশিয়া, মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলো, আফ্রিকার মিশর, দক্ষিণ আফ্রিকা, ইসরায়েল, তুরস্ক এবং উপসাগরীয় দেশগুলো।

প্রসঙ্গত, বাংলাদেশের চিকিৎসা সরঞ্জাম খাতে অন্যতম শীর্ষ প্রতিষ্ঠান জেএমআই সিরিঞ্জেস অ্যান্ড মেডিকেল ডিভাইসেস লিমিটেড। ২০০৬ থেকে প্রতিষ্ঠানটি দেশের টিকাদান কর্মসূচির সাথে যুক্ত হয়। বিগত ১৫ বছর ধরে দেশে এক দিন থেকে ১৪ বছর বয়সী শিশুদের টিকাদানে শতভাগ জেএমআই এডি সিরিঞ্জ ব্যবহার করা হচ্ছে। শিশুদের টিকাদান কর্মসূচীর সফলতার স্বীকৃতি স্বরূপ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ভ্যাকসিন হিরো সম্মাননায় ভূষিত করে গ্যাভি। চলতি বছরের মার্চে নিউ ইয়র্ক রির্পোটসের এক প্রতিবেদনে গ্লোবাল মার্কেট লিডারদের তালিকায় শীর্ষ অবস্থান অর্জন করে প্রতিষ্ঠানটির উৎপাদিত এডি সিরিঞ্জ।

দেশে চলমান করোনা প্রতিরোধী টিকাদান কর্মসূচিতে শতভাগ সিরিঞ্জ সরবরাহ করার পাশাপাশি করোনার টিকাদানের জন্য জেএমআইয়ের সিরিঞ্জ রপ্তানি হয়েছে ইন্দোনেশিয়া, পাকিস্তান, নেপালসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/আহমেদ

সিঙ্গাপুরের সঙ্গে বাণিজ্য সম্পর্ক গতিশীল করার অঙ্গীকার

বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুন্সী এবং সিঙ্গাপুরের বাণিজ্য ও শিল্পমন্ত্রী এস ঈশ্বরণ

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

বাংলাদেশের সঙ্গে সিঙ্গাপুরের বাণিজ্য ও বিনিয়োগ সম্পর্ক আরো উপযোগী ও গতিশীল করার লক্ষ্যে অনুষ্ঠিত হলো স্পটলাইট বাংলাদেশ ২০২১-এর ভার্চুয়াল সভা।

শুক্রবার সভার সূচনায় বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুন্সী এবং সিঙ্গাপুরের বাণিজ্য ও শিল্পমন্ত্রী এস ঈশ্বরণ উদ্বোধনী বক্তব্য দেন। উভয় মন্ত্রীই তাঁদের বক্তব্যে দুটি দেশের ক্রম সম্প্রসারমাণ বাণিজ্য সম্পর্কের কথা তুলে ধরেন।

দ্বিপাক্ষীয় বাণিজ্য ও বিনিয়োগে সব প্রতিবন্ধকতা দূর করে এই সম্পর্ককে নতুন উচ্চতায় নিয়ে যাওয়ার অঙ্গীকার ধ্বনিত হয় তাঁদের কণ্ঠে। সিঙ্গাপুরের মন্ত্রী বর্তমান সরকারের নেতৃত্বে বাংলাদেশের অর্জিত অর্থনৈতিক সাফল্যের প্রশংসা করেন। বাংলাদেশের এই উন্নয়ন অগ্রযাত্রায় সিঙ্গাপুরের অংশীদারিত্ব ও সহযোগিতা আরো সম্প্রসারণের আশাবাদ ব্যক্ত করেন তিনি।

সভায় বাংলাদেশে ব্যবসা ও বৈদেশিক বিনিয়োগ সম্ভাবনার কথা তুলে ধরে একটি প্যানেল বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়, যা সঞ্চালনা করেন বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (বিডা) এক্সিকিউটিভ চেয়ারম্যান সিরাজুল ইসলাম। বাংলাদেশ ও সিঙ্গাপুরের খ্যাতিমান ব্যবসায়ী ও বাণিজ্য বিশ্লেষকগণ এই প্যানেল বৈঠকে অংশ নেন। বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারী শিল্প ও বিনিয়োগ বিষয়ক মাননীয় উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান, এমপি স্পটলাইট সভায় সমাপনী ভাষণ দেন। সভাকালে উত্থাপিত বিভিন্ন মন্তব্য ও পর্যবেক্ষণের আলোকে বিদ্যমান বাণিজ্য প্রতিবন্ধকতা দূরীকরণে দ্রুততম সময়ে কার্যকরী উদ্যোগ গ্রহণের ওপরে তিনি গুরুত্ব আরোপ করেন।

বাংলাদেশ ও সিঙ্গাপুরের মধ্যকার বাণিজ্য সম্পর্ককে সুদৃঢ়করণের লক্ষ্যে একটি বিশেষায়িত বাণিজ্য ব্যবস্থা (special trade arrangement) প্রণয়নের প্রস্তুতি পর্ব হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে এই সভাগুলো। আজকের সভার ধারাবাহিকতায় অতি শীঘ্রই আরো তিনটি গোলটেবিল বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে, যেখানে এই দ্বিপক্ষীয় বিশেষায়িত বাণিজ্য ব্যবস্থার সম্ভাব্য রূপরেখা ও অন্যান্য আঙ্গিক নিয়ে উভয় দেশের উপযুক্ত প্রতিনিধি, বাণিজ্য বিশেষজ্ঞ, ও অংশীজনেরা মতবিনিময় করবেন। এসব সভার আলোচনা ও সিদ্ধান্তের আলোকে বিবেচনাধীন দ্বিপক্ষীয় বিশেষায়িত বাণিজ্য ব্যবস্থার সম্ভাব্য রূপরেখা বিষয়ক খসড়া প্রস্তাব প্রণয়নের লক্ষ্যে একটি সমাপনী সভাও আয়োজিত হবে।

বাংলাদেশ হাইকমিশনের সার্বিক সহযোগিতা আর এন্টারপ্রাইজ সিঙ্গাপুর ও সিঙ্গাপুর বিজনেস ফেডারেশনের আয়োজন করে এ সম্মেলনের।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/আহমেদ

জুন ক্লোজিং, তাই সীমিত পরিসরে কিছু অফিস খোলা থাকবে: জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

কঠোর লকডাউনে জরুরিসেবা ছাড়া বন্ধ থাকবে সবকিছু। তবে অর্থবছর শেষ হওয়ায় আর্থিক প্রতিষ্ঠান এবং জাতীয় রাজস্ব বোর্ড ও হিসাব সংক্রান্ত কিছু অফিস সীমিত পরিসরে খোলা রাখা হবে বলে জানিয়েছেন জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন।

জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন বলেন, সংক্রমণ রোধে ২৮ জুন থেকে এক সপ্তাহের জন্য কঠোর লকডাউন দেওয়া হয়েছে। কঠোর লকডাউনে সব সরকারি-বেসরকারি অফিস ও গণপরিবহন বন্ধ থাকবে। তবে অর্থবছর শেষ হওয়ায় কিছু অফিস খোলা থাকবে জানিয়ে জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী বলেন, আমাদের অর্থবছর শেষ হচ্ছে। অ্যাকাউন্ট সেকশন, এনবিআর রিলেটেড অফিসগুলো সীমিত পরিসরে খোলা থাকবে।
পাশাপাশি জরুরি সেবায় কিছু মন্ত্রণালয় ও বিভাগের কিছু শাখায় কার্যক্রম চলবে বলে জানা গেছে।

কোভিড-১৯ সংক্রমণ রোধকল্পে আগামী সোমবার থেকে সাত দিন সারাদেশে কঠোর লকডাউন পালন করা হবে। এ বিষয়ে আরও বিস্তারিত আদেশ আজ শনিবার মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ থেকে জারি করা হবে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/আহমেদ