দেশে ৭ হাজার নতুন কোটিপতি

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

দেশের ব্যাংক হিসাবে কোটি টাকার বেশি রয়েছে, এমন ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা এখন এক লাখ ১৩ হাজার ৫৮৬টি। এক বছর আগে অর্থাৎ ২০২২ সালের সেপ্টেম্বর শেষে কোটি টাকার এ হিসাব ছিল এক লাখ ছয় হাজার ৫২০টি।

অর্থাৎ বছরের ব্যবধানে কোটি টাকার হিসাবের সংখ্যা বেড়েছে সাত হাজার ৬৬টি। আর তিন মাসে বেড়েছে ৩২টি। বাংলাদেশ ব্যাংকের সর্বশেষ প্রতিবেদনে এ তথ্য জানা গেছে।

দেশে মূল্যস্ফীতি এখন স্মরণকালের সর্বোচ্চ। চলছে বৈশ্বিক অর্থনৈতিক সংকটের অভিঘাত। নিম্নআয়ের মানুষের জীবনযাত্রার ব্যয় বেড়েছে, সঞ্চয় কমেছে। জীবন নির্বাহে ভোগান্তি বেড়েছে। তবুও বেড়েছে কোটি টাকার ব্যাংক হিসাবের সংখ্যা।

তথ্য অনুযায়ী, চলতি ২০২৩ সালের সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ব্যাংক খাতে মোট আমানতকারীর সংখ্যা ১৪ কোটি ৯৭ লাখ ৭০ হাজার ৬৮৪। এসব হিসাবে জমা আছে ১৭ লাখ ১৩ হাজার ১৩৪ কোটি টাকা। এর মধ্যে কোটি টাকার হিসাবে জমা আছে ৭ লাখ ২৫ হাজার ৫৫০ কোটি টাকা।

ব্যাংক খাতের মোট আমানতের ৪২ দশমিক ৩৫ শতাংশ কোটি টাকার হিসাবধারীদের।

বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য বলছে, ২০২৩ সালের সেপ্টেম্বরে এক কোটি এক টাকা থেকে পাঁচ কোটি টাকার হিসাব সংখ্যা ৮৯ হাজার ৭৬০। যাতে জমা এক লাখ ৮৭ হাজার ৩২৭ কোটি টাকা। পাঁচ কোটি এক টাকা থেকে ১০ কোটির ১২ হাজার ২২১টি হিসাবে জমা ৮৬ হাজার ৩১২ কোটি টাকা।

এ ছাড়া ১০ কোটি থেকে ১৫ কোটি টাকার হিসাবের সংখ্যা রয়েছে চার হাজার ৭৪টি, ১৫ কোটি থেকে ২০ কোটির মধ্যে এক হাজার ৯৬৮টি, ২০ কোটি থেকে ২৫ কোটির মধ্যে এক হাজার ২৭৪টি, ২৫ কোটি থেকে ৩০ কোটির মধ্যে রয়েছে ৯১৯টি হিসাব।

স্টকমার্কেটবিডি.কম////

ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের মতামত চেয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

চলতি ২০২৩-২৪ অর্থবছরের দ্বিতীয় ভাগের জন্য মুদ্রানীতি প্রণয়ন করতে যাচ্ছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এ লক্ষ্যে আগ্রহী ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের কাছ থেকে মতামত ও পরামর্শ চেয়েছে দেশের কেন্দ্রীয় ব্যাংক।

এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। সে জন্য বাংলাদেশ ব্যাংকের মুদ্রানীতি বিভাগের পরিচালক মো. আব্দুল কাইয়ুমের ই-মেইল ঠিকানা দেওয়া হয়েছে বিজ্ঞপ্তিতে। আগ্রহী ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠান abdul.kayum@bb.org.bd বা gm.mpd@bb.org.bd এই ঠিকানায় ই-মেইল পাঠিয়ে মতামত বা পরামর্শ পাঠাতে পারেন। ২০২৪ সালের ৭ জানুয়ারির মধ্যে মতামত দিতে বলা হয়েছে।

বাংলাদেশ ব্যাংক এর আগেও মুদ্রানীতি বিষয়ে আগ্রহী ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের মতামত বা পরামর্শ চেয়েছে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম////

ইউনিক হোটেলের ২০% নগদ লভ্যাংশ অনুমোদন

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

ইউনিক হোটেল এন্ড রিসোর্টস পিএলসিএর ২২তম বার্ষিক সাধারণ সভা, মঙ্গলবার, ১২ই ডিসেম্বর ২০২৩ সকাল ১০:৩০ ঘটিকায় ডিজিটাল প্লাটফর্মের মাধ্যমে অনুষ্ঠিত হয়েছে।

এতে সভাপতিত্ব করেন কোম্পানীর পরিচালনা পর্ষদের পরিচালক বীর মুক্তিযোদ্ধা রোটারিয়ান গোলাম মুস্তাফা । মাননীয় চেয়ারপার্সন মিসেস সেলিনা আলী এবং ব্যবস্থাপনা পরিচালকবীর মুক্তিযোদ্ধা জনাব মোহাঃ নূর আলী স্যার এর প্রিয় কন্যা মিস নাদিহা আলীর আক¯িমক মৃর্ত্যুর কারনে তারা সভায় উপস্থিত হতে পারেননি। সভায় উপস্থিত শেয়ারহোল্ডারগন ২০২২-২৩ সালের সমাপ্ত বছরের হিসাবের ভিত্তিতে ২০% নগদ লভ্যাংশ অনুমোদন করেন।

শেয়ারহোল্ডারগনের উদ্দেশ্যে সভায় পরিচালক গাজী মোঃ সাখাওয়াত হোসেন প্রতিষ্ঠানের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোহাম্মদ নূর আলীর পক্ষে কোম্পানীর বর্তমান ও ভবিষ্যত পরিকল্পনা তুলে ধরেন এবং শেয়ার হোল্ডারদের বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর প্রদান করেন।

ভাচুর্য়াল প্লাটফর্মের মাধ্যমে অনুষ্ঠিতব্য ২২তম বার্ষিক সাধারণ সভায় বিপুলসংখ্যক শেয়ারহোল্ডারসহ আরও যুক্ত ছিলেন স্বতন্ত্র পরিচালক ও অডিট কমিটির চেয়ারম্যান মোহাম্মদ ফোরকান উদ্দিন এফসিএ, স্বতন্ত্র পরিচালক জনাব মোহাম্মদ আহসান উল্লাহ। মনোনীত পরিচালক, জনাব মোঃ সাইফুল ইসলাম, মোঃ খালেদ নূর, মোঃ গোলাম সরোয়ার এফসিএ এবং প্রধান নির্বাহী অফিসার মোঃ শাখাওয়াত হোসেন এবং পরিচালক-রেগুলেটরি অ্যাফেয়ার্স ও কোম্পানী সচিব মোঃ শরীফহাসান এফসিএস।

এছাড়াও সভায় সংযুক্ত ছিলেন চিফ ফিনান্সিয়াল অফিসার জনাব জনিকুমার গুপ্ত এফসিএ, অভ্যন্তরীন নিরীক্ষা বিভাগের প্রধান মোসাব্বিরুল ইসলাম, নিয়ন্ত্রক সংস্থার প্রতিনিধিগণ, কোম্পানির কর্মকর্তা ও কর্মচারীগন, প্রিন্ট অ্যান্ড ইলেকট্রনিক মিডিয়ার লোকজনসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।

স্টকমার্কেটবিডি.কম////

ভারতে আরও নিচে নেমেছে রুপির মান

স্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

ভারতের শেয়ারবাজার এখন খুবই চাঙা। বাজারের অন্যতম প্রধান সূচক সেনসেক্স সর্বকালীন রেকর্ড উচ্চতায় উঠেছে। কিন্তু এর মধ্যে অস্বাভাবিক বিষয় হলো, একই সঙ্গে ডলারের বিপরীতে ভারতীয় মুদ্রা রুপির মান আরও পড়ে গেছে।

ভারতের বাজারে এই বিপরীতমুখী ঘটনা দেখা গেছে গতকাল সোমবার। টাইমস অব ইন্ডিয়ার খবরে বলা হয়েছে, সেদিন একই সঙ্গে ডলারের বিপরীতে রুপির মান ৮৩ দশমিক ৩৯-এ নেমে যাওয়ার পাশাপাশি শেয়ার সূচক সেনসেক্স এই প্রথম ৭০ হাজারে উঠেছে।

মূলত দুটি কারণে এ বিষয়টি ঘটেছে। প্রথমত, ভারতীয় বিনিয়োগকারীরা শেয়ার বিক্রির হার কমিয়ে দিয়েছেন, যদিও বিদেশি প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীরা কয়েক মাস ধরে শেয়ার বিক্রি করছেন। যুক্তরাষ্ট্রের ট্রেজারি বন্ডের সুদহার প্রায় ৫ শতাংশে উঠেছে, কিন্তু মিউচুয়াল ফান্ডে ব্যক্তিগত বিনিয়োগকারীদের বিনিয়োগ বৃদ্ধি পাওয়ায় বাজারে একধরনের ভারসাম্য এসেছে।

দ্বিতীয়ত, অন্যান্য মুদ্রার সাপেক্ষে রুপি ডলারের সংযোগ ভেঙে যাওয়ার প্রভাব বাজারে পড়েছে। রুপি নিজের অবস্থান কিছুটা ধরে রাখতে পারলেও উপমহাদেশের অন্যান্য মুদ্রার মান ডলারের সাপেক্ষে আরও কমে গেছে।

ভারতের ডিবিএস ব্যাংকের ট্রেজারি বিভাগের প্রধান আশিস বৈদ্য বলেছেন, ঋণ ও ইকুইটি বেড়েছে ঠিকই, তবে এবার দেখা যাচ্ছে যে দেশীয় বিনিয়োগকারীদের কারণেই শেয়ারবাজারে চাঙাভাব বজায় রয়েছে। বিদেশ থেকে পুঁজির বিপুল প্রবাহ আসেনি।

স্টকমার্কেটবিডি.কম////

সৌদি আরবের হাতে আসতে পারে হিথরো বিমানবন্দরের ২৫% শেয়ার

স্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

ইউরোপের ব্যস্ততম বিমানবন্দর লন্ডনের হিথরো বিমানবন্দরের সিংহভাগ শেয়ার সৌদি আরবের হাতে চলে আসতে পারে। ব্লুমবার্গের সূত্রে টাইমস অব ইন্ডিয়া জানিয়েছে, হিথরো বিমানবন্দরের একাধিক শেয়ারহোল্ডার তাঁদের হাতে থাকা শেয়ার বিক্রি করে দেওয়ার চিন্তা করছেন। এই শেয়ারহোল্ডারদের কাছ থেকে শেয়ার কিনে নিতে পারে সৌদি আরব।

স্পেনের ফেরভিয়াল এসই গত নভেম্বর মাসের শেষ দিকে জানায়, তাদের হাতে থাকা হিথরো বিমানবন্দরের শেয়ারের ২৫ শতাংশ শিগগিরই বিক্রি করে দেওয়া হতে পারে। সৌদি পাবলিক ইনভেস্টমেন্ট ফান্ড ও বিনিয়োগ কোম্পানি আরদিয়ান এ শেয়ার কিনতে রাজি হয়েছে।

এ শেয়ারের সম্ভাব্য দাম হতে পারে ৩ বিলিয়ন বা ৩০০ কোটি ডলার। তবে মরগ্যান স্ট্যানলি প্রাথমিকভাবে এর চেয়ে অনেক কম প্রাক্কলন করেছিল। তাদের মূল্যায়নের চেয়ে অন্তত ৭০ শতাংশ বেশি মূল্যে এই কেনাবেচা হতে যাচ্ছে।

হিথরো বিমানবন্দরে যেসব প্রতিষ্ঠান বিনিয়োগ করেছে সেগুলো হলো কাতার, চীন ও সিঙ্গাপুরের বিভিন্ন সার্বভৌম তহবিল। এরা শেয়ার বিক্রি করবে না বলে ধারণা করা হচ্ছে। তবে কুইবেক, অস্ট্রেলিয়া ও যুক্তরাজ্যের সুপারঅ্যানুয়েশন স্কিমের মতো বিনিয়োগকারীরা শেয়ার বিক্রি করতে পারে।

এ বিষয়ে পিআইএফ, আরদিয়ান, সিডিকিউপি ও ইউএসএসের সঙ্গে টাইমস অব ইন্ডিয়া যোগাযোগ করলেও তারা এ বিষয়ে মন্তব্য করতে রাজি হয়নি। কিউআইএ ও অস্ট্রেলিয়ান রিটায়ারমেন্ট ট্রাস্টের সঙ্গে যোগাযোগ করা যায়নি।

স্টকমার্কেটবিডি.কম////

দুই দিন পরেই কমেছে পেঁয়াজের দাম

স্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

নতুন মুড়িকাটা পেঁয়াজ উঠতে শুরু করায় এবং ক্রেতারা পেঁয়াজ কেনা কমিয়ে দেওয়ায় রাজধানীর বাজারগুলোতে কমতে শুরু করেছে নিত্যপ্রয়োজনীয় এই পণ্যটির দাম। দুই দিনের ব্যবধানে প্রকারভেদে পেঁয়াজের দাম কমেছে ৩০-৫০ টাকা।

মঙ্গলবার (১২ ডিসেম্বর) সকালে রাজধানী কারওয়ান বাজারের পাইকারি পেঁয়াজের বাজার ঘুরে এমন চিত্রই দেখা যায়।

বাজার ঘুরে দেখা যায়, বর্তমানে প্রতি কেজি মুড়িকাটা নতুন পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ৯০-১০০ টাকা, পুরান পাবনার পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ১৭০ টাকা, রাজশাহীর পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ১৬০ টাকা এবং ভারতীয় পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ১৪০ টাকা দরে।

এই একই বাজারে গত দুই দিন আগে প্রতি কেজি নতুন মুড়িকাটা পেঁয়াজ বিক্রি হয়েছিল ১৪০ টাকা, পাবনার পেঁয়াজ বিক্রি হয়েছিল ২০০ টাকা, রাজশাহীর পেঁয়াজ বিক্রি হয়েছিল ১৯৬ টাকা ও ভারতীয় পেঁয়াজ বিক্রি হয়েছিল ১৮০ টাকা দরে।

পেঁয়াজের দাম কমার কারণ জানতে চাইলে আব্দুল মান্নান নামের এক বিক্রেতা বলেন, বাজারে মুড়িকাটা পেঁয়াজ আসতে শুরু করেছে। নতুন এই পেঁয়াজের সরবরাহ বাড়ায় দাম কমতে শুরু করেছে। এছাড়া পেঁয়াজের দাম বাড়ায় ক্রেতারাও পেঁয়াজ কেনা কমিয়ে দিয়েছিলেন। পেঁয়াজ যেহেতু পচে যায়, বেশিদিন রাখা যায় না। পেঁয়াজের দাম কমার এটিও একটি কারণ।

পেঁয়াজের দাম কমায় ব্যবসায়ীদের লোকসান হচ্ছে বলেও জানান তিনি।

আব্দুল মান্নান বলেন, দাম যখন বেশি ছিল তখন পেঁয়াজ কিনেছি। ক্রেতা না থাকায় সব বিক্রি করতে পারিনি। এখন দাম কমায় লোকসানে বিক্রি করতে হচ্ছে। ১৮০ টাকা কেজিতে পেঁয়াজ কিনে ১৫০-১৬০ টাকায় বিক্রি করতে হচ্ছে। লেবার খরচ দেওয়ার পর প্রতি কেজিতে লোকসান হচ্ছে ৩০-৩২ টাকা।

একই কথা বলেন আনিস নামের আরেক বিক্রেতা। তিনি বলেন, ১৮৮ টাকা করে পেঁয়াজ কিনে ১৭০ টাকায় বিক্রি করতে হচ্ছে। লোকসান হলেও বিক্রি করতে হবে৷ নইলে নষ্ট হয়ে যাবে। মুড়িকাটা পেঁয়াজ আসায় বাজারে দাম কমছে।

পেঁয়াজের দাম কমায় স্বস্তি প্রকাশ করলেও সন্তুষ্ট নন ক্রেতারা। তারা জানান, প্রতি কেজি পেঁয়াজ ৩০-৪০ টাকা হলে ভালো হতো। বাজারে প্রতিটি জিনিসেরই দাম বেশি৷ সূত্র : বাংলা নিউজ২৪

স্টকমার্কেটবিডি.কম////

আবার পেছালো পি কে হালদারের শুনানি

স্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

ভারতে বন্দি প্রশান্ত কুমার (পি কে) হালদার ও তার পাঁচ সহযোগীর শুনানি আবারও পেছালো।

মঙ্গলবার (১২ ডিসেম্বর) পি কে হালদার ও তার সহযোগীদের কলকাতার নগর দায়রা আদালতে তোলা হলে বিচারক শুভেন্দু সাহা আগামী ১৬ জানুয়ারি শুনানির দিন ধার্য করেন।

এ দিন এক আইনজীবীর অকাল মৃত্যুর কারণে বিচারকাজ স্থগিত রাখা হয়। ফলে কোনো পক্ষের আইনজীবী আদালতে উপস্থিত ছিলেন না। তবে পরবর্তীতে শুনানির দিনে পি কে হালদার ও তার সহযোগীদের বিষয়ে নতুন মোড় আসতে চলছে, সেটা গত শুনানির দিনেই বোঝা গিয়েছিল।

গত শুনানিতে বিচারক জানিয়ে দিয়েছিলেন, পরবর্তী তারিখে ‘চার্জ ফ্রেম’ করা হবে। মঙ্গলবার ছিল সেই দিন। তবে এ দিন তা স্থগিত হয়ে যায়।

আদালতের তথ্য মতে, ভারতের কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থা এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট (ইডি) এবং পুলিশের জেরায় যে তথ্য উঠে এসেছে, তা নথি আকারে জমা পড়েছে আদালতে। তা দেখে ভারতীয় দণ্ডবিধি অনুযায়ী, অভিযুক্তদের দোষী সাবস্ত্য করবেন বিচারক। একেই বলা হয় ‘চার্জ ফ্রেম’। সেখানে অভিযুক্তরা দোষ স্বীকার না করলে তখন ট্রায়ালের মাধ্যমে মামলাটি চলতে থাকবে।

ফলে আগামী ১৬ জানুয়ারি হালদারদের বিরুদ্ধে চার্জ ফ্রেমের কাজ সম্পূর্ণ হতে চলেছে, যার জেরে মামলার নতুন মোড় আসতে চলেছে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম////

আজ আইএমএফের বৈঠকে ঋণের দ্বিতীয় কিস্তির সিদ্ধান্ত

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) বোর্ড সভা আজ মঙ্গলবার হওয়ার কথা। দুটি শর্ত পূরণ না হলেও বাংলাদেশের জন্য ঋণের দ্বিতীয় কিস্তি হিসেবে প্রায় ৬৮১ মিলিয়ন ডলারের অনুমোদন পাওয়া যাবে বলে আশা করা হচ্ছে।

গত ৩০ জানুয়ারি আইএমএফ বোর্ড চার দশমিক সাত বিলিয়ন ডলার ঋণ অনুমোদন দেয়।

গত ২ ফেব্রুয়ারি প্রথম কিস্তিতে বাংলাদেশ পেয়েছে ৪৪ কোটি ৭৮ লাখ ডলার। বাকি অর্থ পাঁচ দফায় পাওয়া যাবে বলে আশা করা হচ্ছে।

গত অক্টোবরে আইএমএফের প্রতিনিধি দল বাংলাদেশে এসে ঋণ কর্মসূচি পর্যালোচনার পর আইএমএফ বোর্ডের কাছে ঋণের দ্বিতীয় কিস্তির প্রস্তাব উপস্থাপন করে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম////

লেনদেনের শীর্ষে সেন্ট্রাল ফার্মা; ২য় অলিম্পিক এক্সেসরিজ

স্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

সপ্তাহের তৃতীয় কর্মদিবস মঙ্গলবার দিনশেষে প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেনের শীর্ষে উঠে এসেছে সেন্ট্রাল ফার্মা লিমিটেড। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

জানা গেছে, এদিন কোম্পানিটির ৩২ কোটি ৩৮ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। লেনদেনের তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে অলিম্পিক এক্সেসরিজ লিমিটেড শেয়ার লেনদেন হয়েছে ৩০ কোটি ১৩ লাখ টাকা।

ফুয়াং সিরামিকসের ২০ কোটি ২১ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেনের মাধ্যমে তৃতীয় স্থানে উঠে এসেছে।

লেনদেনের তালিকায় থাকা অন্যান্য কোম্পানিগুলোর মধ্যে রয়েছে- এ্যাডভেন্ট ফার্মার ১৮ কোটি ৯৬ লাখ, প্যাসিফিক ডেনিমসের ১৮ কোটি ১২, বিডি থাই এলুমিনিয়ামের ১৬ কোটি ৩২ লাখ, খুলনা প্রিন্টিং এন্ড প্যাকেজিংর ১৬ কোটি ১০ লাখ, ডমিনেজ স্টিল বিল্ডিংর ১৪ কোটি ৩১ লাখ, সী পার্লস রিসোর্ট এন্ড স্পার ১৩ কোটি ৮৫ লাখ ও ইয়াকিন পলিমারের ১৩ কোটি ২৩ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এসবি