পানি বণ্টনের ফর্মুলা বের করতে রাজি ভারত: জয়শঙ্কর

indiaস্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে অভিন্ন নদীর পানি বণ্টনের ক্ষেত্রে দু’পক্ষই লাভবান হয়, এমন একটি ফর্মুলা বের করার জন্য সম্মত হয়েছে দুই দেশ। বাংলাদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী একে আব্দুল মোমেন ও ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শঙ্করের মধ্যে অনুষ্ঠিত বৈঠক শেষে ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কথা বলেন।

মঙ্গলবার (২০ আগস্ট) সকালে রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।

জয়শঙ্কর বলেন, ‘দুই দেশের ৫৪টি অভিন্ন নদীর পানি বণ্টনে আমরা প্রস্তুত।’ তিস্তার বিষয়ে তিনি বলেন, ‘তিস্তার বিষয়ে আমাদের একটি অবস্থান আছে। এ বিষয়ে আমরা প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। এর কোনও পরিবর্তন হয়নি।’

রোহিঙ্গাদের বিষয়ে তিনি বলেন, ‘এই মানুষদের নিরাপদ ও সম্মানজনক প্রত্যাবাসন বাংলাদেশ-ভারত ও মিয়ানমারের জাতীয় স্বার্থে দরকার। আমরা রোহিঙ্গাদের বিষয়ে বাংলাদেশকে সহায়তা করতে প্রস্তুত।’

ভারতের আসামে ৪০ লাখেরও বেশি মানুষ নাগরিকত্ব সমস্যায় রয়েছে, এ নিয়ে বৈঠকে কোনও আলোচনা হয়েছে কিনা, জানতে চাইলে ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘এটি ভারতের অভ্যন্তরীণ বিষয়।’

নিরাপত্তা ইস্যুর বিষয়ে জয়শঙ্কর বলেন, ‘আমরা এ নিয়ে আলোচনা করেছি এবং নিরাপত্তা বিষয়ে সহযোগিতা বাড়লে সন্ত্রাসী গ্রুপগুলোকে দমনে সহযোগিতা বাড়বে।’

প্রসঙ্গত, ভারতীয় পররাষ্ট্রমন্ত্রীর এবারের ঢাকা সফরের উদ্দেশ্য হচ্ছে—প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ভারত সফর সম্পর্কে আলোচনা করা। তিনি বলেন, ‘আমাদের সম্পর্ক কৌশলগত সম্পর্কে পরিণত হয়েছে।’

নিরাপত্তা, কানেক্টিভিটি, পানি বণ্টন সহযোগিতা, মানুষে মানুষে যোগাযোগ ইত্যাদি বিষয়ে দুই পররাষ্ট্রমন্ত্রী আলোচনা করেন।

জ্বালানি নিরাপত্তার বিষয়ে জয়শঙ্কর বলেন, ‘আমাদের মধ্যে অনেক সরকারি ও বেসরকারি খাত নিয়ে আলোচনা চলছে। আমরা আরও আলোচনা করবো।’ কানেক্টিভিটির বিষয়ে তিনি বলেন, ‘আমরা সম্পর্ক বৃদ্ধির মাধ্যমে এই সম্ভাবনাকে বাস্তবে পরিণত করতে চাই।’

স্টকমার্কেটবিডি.কম/জেড

২০২০ সালে গাড়ি তৈরি বন্ধ করবে হোন্ডা

hondaস্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

২০২০ সাল থেকে আর্জেন্টিনায় গাড়ি তৈরি বন্ধ করবে জাপানের হোন্ডা মোটর করপোরেশন (Honda)। অনেক দিন ধরেই বিশ্বের বিভিন্ন দেশের কোম্পানির ব্যাবসার পদ্ধতি ঢেলে সাজাচ্ছে কোম্পানিটি। সেই কারণেই দক্ষিণ আমেরিকার দেশে গাড়ি তৈরি বন্ধের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছে Honda।

গাড়ি তৈরি বন্ধ হলেও আর্জেটিনায় কারখানা বন্ধ হচ্ছে না।

সেই দেশের বুয়েন্স আইয়ার্স শহরের পাশে কারখানা থেকে তৈরি হয় Honda HR-V গাড়ি। এবার থেকে সেই কারখানায় মোটরসাইকেল তৈরি হবে। ২০১৬ সাল থেকে আর্জেন্টিনায় মোটরসাইকেল তৈরি করে Honda।

অন্যদিকে ২০১১ সালে লাতিন আমেরিকার দেশে গাড়ি উৎপাদন শুরু করেছিল জাপানের কোম্পানিটি।
সম্প্রতি এক বিবৃতিতে Honda জানিয়েছে, আর্জেন্টিনায় গাড়ি বিক্রি বন্ধের সাথে সেই দেশের ভোটের ফলাফলের কোন সম্পর্কে নেই। কোম্পানির দীর্ঘ দিনের পরিকল্পনার জন্যই আর্জেন্টিনায় গাড়ি তৈরি বন্ধ হচ্ছে।

Honda জানিয়েছে আর্জেন্টিনায় কোম্পানির প্রায় ১, ০০০ কর্মী কাজ করেন। এই কর্মীদের নতুন কারখানায় যোগদানের প্রস্তাব দিয়েছে কোম্পানি।

সেই কারণে স্থানীয় কর্মী ইউনিয়নের সাথে কথা চালাচ্ছে Honda।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/জেড

একনেকে ৩৪৭০ কোটি টাকার ১২টি প্রকল্প অনুমোদন

ECNEC-1স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটি (একনেক) ৩ হাজার ৪৭০ কোটি ২০ লাখ টাকার ১২টি প্রকল্প অনুমোদন করেছে।

এই অর্থের মধ্যে সরকারের নিজস্ব তহবিলের (জিওবি) ৩ হাজার ১৬৩ কোটি ৫০ লাখ এবং প্রকল্প ঋণ ৩০৬ কোটি ৭০ লাখ টাকা।

মঙ্গলবার (২০ আগস্ট) প্রধানমন্ত্রী ও একনেক চেয়ারপারসন শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে রাজধানীর শেরেবাংলা নগরে এনইসি সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত সভায় এ অনুমোদন দেওয়া হয়।

একনেক সভা শেষে পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান এক সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/জেড

মুন্নু স্টাফলার্সের মূল্য সংবেদনশীল তথ্য নেই

munnoস্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত প্রকৌশল খাতের কোম্পানি মুন্নু জুট স্টাফলার্স লিমিটেডের শেয়ার দর অস্বাভাবিকভাবে বাড়ার কোনো ধরণের মূল্য সংবেদনশীল কোনো অপ্রকাশিত তথ্য নেই। মঙ্গলবার ডিএসই’র ওয়েবসাইটে এ তথ্য জানা যায়।

এ বিষয়ে কোম্পানিটিকে নোটিস করলে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) কে এ কথা বলে জানিয়েছে কোম্পানিটি।

শেয়ারটির এ দর বাড়াকে অস্বাভাবিক বলে মনে করছেন ডিএসই কর্তৃপক্ষ। এজন্য নোটিস করলে মুন্নু জুট স্টাফলার্স লিমিটেড জানায়, কোনো রকম মূল্য সংবেদনশীল তথ্য ছাড়াই শেয়ারটির দর বাড়ছে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/বি

  1. ইউনাইটেড পাওয়ার
  2. মুন্নু সিরামিকস
  3. খুলনা পাওয়ার
  4. মুন্নু স্টাফলার্স
  5. জেএমআই সিরিঞ্জ
  6. বাংলাদেশ শিপিং করপোরেশন
  7. অরিয়ন ইনফিউশন
  8. বীকন ফার্মা
  9. সিলকো ফার্মা
  10. ফরচুন সুজ লিমিটেড ।

হংকংয়ের অর্থনীতি এখনো চীনের জন্য গুরুত্বপূর্ণ?

000000000000000000স্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

উদ্বেগ বাড়ছে যে হংকং এ তিন মাস ধরে যে গনতন্ত্রপন্থী বিক্ষোভ চলছে তার বিরুদ্ধে চীন কঠিন পদক্ষেপ নিতে পারে।

গত দুই দশক ধরে বেইজিং ব্যাপক ভাবে লাভবান হচ্ছে এই তাদের বিশেষ প্রশাসনিক অঞ্চল থেকে যেটা কিনা এশিয়ার অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ বাণিজ্যিক কেন্দ্র। সুতরাং কীভাবে এটা সংকটকে আরো বাড়িয়ে তুলবে?
সংকট ঘনীভূত হচ্ছে

বিবিসির চীনের সম্পাদক হুয়ার্ড ঝাং বলছেন লক্ষণ দেখে মনে হচ্ছে বেইজিং হংকং এর ব্যাপারে ব্যবস্থা নিতে প্রস্তুত হচ্ছে। গত কয়েক দিনে বেইজিং বিক্ষোভকারীদের বিরুদ্ধে তীক্ষ্ণ মনোভাব দেখাচ্ছে।

সম্প্রতি চীনের সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমে বিক্ষোভ বিরোধী পোষ্ট বেড়ে গেছে। এক বিরল সতর্কবার্তা দিয়েছেন যুক্তরাজ্যে নিযুক্ত চীনের রাষ্ট্রদূত। তিনি বলেছেন “যদি হংকং সরকারের দ্বারা পরিস্থিতি আরো খারাপের দিকে যায় তাহলে কেন্দ্রীয় সরকার সেটা বসে বসে দেখবে না”।

মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেছেন তিনি উদ্বিগ্ন। দ্বীপটির অর্থনীতি ইতিমধ্যে এই ১১ মাসের বিক্ষোভের প্রভাব বুঝতে পারছে। স্থানীয় অর্থনীতির ২০ শতাংশ আসে পর্যটন এবং খুচরা ব্যবসা থেকে। এই খাতগুলো বিক্ষোভের কারণে সরাসরি প্রভাবিত হয়েছে।

ব্যবসায়ী, বিমানবন্দরের কর্মী, এবং সবচেয়ে কঠিন ব্যাপার হল সরকারি কর্মকর্তা, কর্মচারীরা এই বিক্ষোভে অংশ নিয়েছে।

যার ফলে এশিয়ার বাণিজ্যিক এই বিশাল কেন্দ্রে বাণিজ্যিক কার্যক্রম প্রভাবিত হয়েছে।

দক্ষিণ চায়না মর্নিং পোষ্ট খবরের কাগজের হিসেব অনুযায়ী একদিনের ৫ ই অগাস্টের বিক্ষোভে ৩’শ মিলিয়ন থেকে দুই দশমিক ৬ বিলিয়ন হংকং ডলার খরচ হয়েছে।

কিন্তু যদি চীন সিদ্ধান্ত নেয় বিক্ষোভ কারীদের হটিয়ে দেবে তাহলে আরো বড় অংকের লোকসানের মুখে পরতে হবে বলছিলেন ঝাং।

তিনি বলছিলেন ” আন্তর্জাতিক বাণিজ্যিক কেন্দ্র এবং খরচ বিহীন বন্দর হিসেবে হংকং এর যে মর্যাদা আছে সেটা অপূরণীয় ভাবে ক্ষতি হয়ে যেতে পারে”।

“বেইজিং আন্তর্জাতিকভাবে তীব্র নেতিবাচক প্রতিক্রিয়ার মুখে পরবে। সব পশ্চিমা সরকার চীনের সাথে তাদের সম্পর্ক নতুন করে মূল্যায়ন করবে এবং চীনের অর্থনীতি আর বিশ্বে তাদের যে মর্যাদা সেটার জন্য ভুগতে হতে পারে”।

অর্থনীতির প্রবেশপথ

হংকং চীনের জন্য অর্থনীতি উভয়- বাণিজ্য এবং আর্থিক খাতের চাবিকাঠি। ২০১৭/১৮ সালে চীন ১২৫ বিলিয়ন ডলারের কাছাকাছি বিদেশি বিনিয়োগ পায় যেটা ৯৯ বিলিয়ন ডলার আসে হংকং হয়ে। এর অর্থ মোট অর্থ প্রবাহের ৮০ শতাংশ আসছে হংকং থেকে।

এর কারণ হংকং এর আইন এবং স্বাধীন বিচার বিভাগ কোম্পানিগুলোর জন্য একটা নিরাপদ বিনিয়োগের স্থান করে দিয়েছে।

ঝাং বলছিলেন এই অঞ্চল মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র থেকে একটা বিশেষ সুবিধা পায়। সেগুলো বাণিজ্য, প্রযুক্তি, শুল্কের ক্ষেত্রে।

আর এই সুবিধাটা চীন ভোগ করে অন্যভাবে।মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র চীনের উপর যে শুল্ক নির্ধারণ করেছে, চীন যদি সেটা হংকং হয়ে ব্যবসাটা করে তাহলে তাদের উপর আর মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ঐ শুল্কের বোঝা বইতে হয় না।

ঝুঁকি

কিন্তু এই বিক্ষিপ্ত অবস্থা কি কোম্পানিগুলোকে ভীত করবে এবং অর্থ চীনের বাইরে চলে যাওয়া বেড়ে যাবে?

ঝাং বলছেন “হংকং এ জনসংখ্যা ৭ মিলিয়ন। তাদের রিজার্ভ রয়েছে ভারত,দক্ষিণ কোরিয়া এবং ব্রাজিলের চেয়ে বেশি”।

চীনের বৈদেশিক অর্থের রিজার্ভ বিশ্বের সবচেয়ে বড় যেটা পরিমাণ তিন দশমিক এক ট্রিলিয়ন ডলার।

যাইহোক বাণিজ্য যুদ্ধ চীনের অর্থনীতিকে বড় ধরণের ঝাঁকুনি দিয়েছে। এই অবস্থায় কর্তৃপক্ষের দরকার সব সম্পদ দিয়ে চীনের মুদ্রা ইউয়ানের অবস্থা স্থিতিশীল রাখা।

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক কোম্পানিগুলোর জন্য আরো উৎসাহিত করেছে তাদের ব্যবসাকে অন্য দেশে নিয়ে যেতে।

প্রতিযোগিতার বাজারে ভিয়েতনাম, বাংলাদেশ এবং ফিলিপিন্সে তাদের ব্যবসার একটা অংশ পূনস্থাপন করতে চাইবে।

গতবছর মার্কিন চেম্বার অব কর্মাস একটা জরিপ চালিয়ে দেখে দক্ষিণ চীনের তাদের ৭০ শতাংশ সদস্য দেশটির বাইরে ব্যবসা পূনস্থাপন করার কথা বিবেচনা করছে।

দুই দশক আগে হংকংকে চীনের যেমন প্রয়োজন ছিল এখন আর নিশ্চিতভাবেই তেমনটা নেই।

সাবেক এই ব্রিটিশ কলোনি যখন ১৯৯৭ সালে চীনের নিয়ন্ত্রণে আসলো তখন চীনের সমগ্র অর্থনীতির ১৮ শতাংশ প্রতিনিধিত্ব করতো তারা।

ক্যাপিটাল ইকনোমিক্স ইন লন্ডন এর সিনিয়র এশিয়া বিষয়ক অর্থনীতিবিদ গ্যারেথ লেইদার বলছেন ” আমার বিশ্বাস চীনের সরকারের জন্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ জিনিস হল নিয়ন্ত্রণে রাখা”।

“আমি মনে করি তারা প্রস্তুতি নিয়ে রেখেছে হংকং এর কিছু সাফল্য তারা ত্যাগ করবে। ততক্ষণ পর্যন্ত যতক্ষণ তারা চীনের মূল ভূখণ্ড এবং হংকং এর উপর নিয়ন্ত্রণ রাখতে পারে’। কিন্তু চীনের যেকোন পদক্ষেপ যদি হংকং এর স্বায়ত্তশাসনের উপর আঘাত করে সেটা ব্যবসার জন্য খারাপ খবর হবে।-বিবিসি

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এম

সাবসিডিয়ারি কোম্পানির শেয়ার ছেড়ে দিবে আল আরাফাহ ব্যাংক

alarfaস্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত ব্যাংকিং খাতের প্রতিষ্ঠান আল আরাফাহ ব্যাংক লিমিটেড সাবসিডিয়ারি কোম্পানির শেয়ার ছেড়ে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে । মঙ্গলবার ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

ব্যাংকটির সাবসিডিয়ারি কোম্পানি মিলেনিয়াম ইনফরমেশন সলুশন ধারণকৃত শেয়ারের পরিমাণ কমাবে। বর্তমানে ব্যাংকটি কোম্পানিটির ৫১ শতাংশ শেয়ার ধারণ করে আছে। এর পরিমাণ কমে ১০ শতাংশ করা হবে।

তবে এজন্য তিন বছর সময় পাবে ব্যাংকটি। এজন্য ব্যাংকটি ২০২২ সালের জুলাই মাস পর্যন্ত সময় নিয়েছে।

উক্ত শেয়ার কমানোর বিষয়টি বাংলাদেশ ব্যাংক ইতিমধ্যে অনুমোদন করেছে বলে ব্যাংকটি জানিয়েছে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এম

রিপাবলিক ইন্স্যুরেন্সের ঋণমান ‘এ+’ ও ‘এসটি-২’

Republic-insuranceস্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত বিমা খাতের প্রতিষ্ঠান রিপাবলিক ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেডের ঋণমান প্রকাশ করেছে আলফা ক্রেডিট রেটিং কোম্পানি লিমিটেড (আলফারেটিং)। মঙ্গলবার ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

সম্প্রতি এই রেটিং প্রকাশ করে আলফারেটিং। ২০১৬ সালের ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত কোম্পানিটির দীর্ঘমেয়াদি ঋণমান ‘এ+’ এবং স্বল্পমেয়াদের ঋণমাণ ‘এসটি-২’ এসেছে।

২০১৮ সালের ৩১ ডিসেম্বর সমাপ্ত হিসাব বছরের নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যন্ত নিরীক্ষিত এবং হালনাগাদ অন্যান্য আর্থিক উপাত্তের ভিত্তিতে এ সিদ্ধান্তে উপনীত হয়েছে আলফা ক্রেডিট রেটিং কোম্পানি লিমিটেড।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এম