ছুটি শেষে শেয়ারবাজারে লেনদেন শুরু রবিবার

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

দেশের দুই শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) ঈদুল আজহা উপলক্ষে বন্ধের ঘোষণা দেওয়া হয়েছিল। এই বন্ধের পর শেয়ারবাজারে লেনদেন শুরু হবে রবিবার। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা যায়।

ঈদুল আজহায় ৫দিন শেয়ারবাজারে সকল দাপ্তরিক কার্যক্রম ও লেনদেন বন্ধের ঘোষণা দেওয়া হয়।

ডিএসই ও সিএসইর পরিচালনা বোর্ডের সভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।

সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, ঈদুল আজহা উপলক্ষে ২৭ জুন থেকে ২৯ জুন পর্যন্ত ডিএসই ও সিএসইর সকল কার্যক্রম বন্ধ ছিল। এর পরের দুদিন শুক্রবার ও শনিবার সাপ্তাহিক ছুটি হওয়ায় এর পরের দিন ২ জুলাই রবিবার থেকে পুনরায় সেখানে লেনদেন এবং দাপ্তরিক কার্যক্রম চালু হবে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/বি

পাঁচ দিনে বঙ্গবন্ধু সেতুতে এক লাখ ৮০ হাজার যানবাহন পার

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

ঈদযাত্রাকে কেন্দ্র করে গত পাঁচ দিনে বঙ্গবন্ধু সেতুতে এক লাখ ৮০ হাজার ৫১৪টি যানবাহন যমুনা পার হয়েছে। এতে টোল আদায় হয়েছে ১৩ কোটি ৩৮ লাখ ২৯ হাজার ২৫০ টাকা। বঙ্গবন্ধু সেতুর টোল প্লাজা সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

সেতু কর্তৃপক্ষ জানায়, গত সোমবার ঈদের ছুটি শুরু হওয়ার পর থেকেই বঙ্গবন্ধু সেতুতে গাড়ির চাপ বাড়তে থাকে। সোমবার রাত ১২টা থেকে পরদিন মঙ্গলবার রাত ১১টা ৫৯ মিনিট পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টায় সর্বোচ্চ ৫৫ হাজার ৪৮৮টি গাড়ি সেতু পার হয়। এ থেকে টোল আদায় হয় ৩ কোটি ৫৮ লাখ ৪০ হাজার ২০০ টাকা, যা এখন পর্যন্ত সর্বোচ্চ। এ সময় সেতুর পূর্ব প্রান্ত থেকে ৩৬ হাজার ৪৯১টি গাড়ি উত্তর বঙ্গের দিকে যায়। আর পশ্চিম প্রান্ত থেকে পার হয় ১৮ হাজার ৯৯৭টি গাড়ি।

স্টকমার্কেটবিডি.কম////

নির্ধারিত দামের চেয়ে কমে বিক্রি হচ্ছে চামড়া

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

কোরবানির কাঁচা চামড়া সংগ্রহ কার্যক্রম শুরু হয়েছে। এবার বাণিজ্য মন্ত্রণালয় নির্ধারিত দামের চেয়ে কম দামে চামড়া বিক্রি হচ্ছে।

বৃহস্পতিবার (২৯ জুন) ঢাকার বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখা গেছে, বড় আকারের গরুর চামড়া প্রতিপিস ৯০০-১২০০ টাকা এবং মাঝারি আকারের চামড়া ৭০০-৭৫০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। ছাগলের চামড়া বিক্রি হচ্ছে প্রতিপিস ৫০ থেকে ৬০ টাকায়।

ঢাকার সিটি কলেজের সামনে কাঁচা চামড়া কিনতে আসা লুৎফুর রহমান হিমু বলেন, ‘এ বছর সরকার নির্ধারিত দামের চেয়ে কিছুটা কম দামে কাঁচা চামড়া কিনছি। সরকার নির্ধারিত দামে কাঁচা চামড়া কিনলে লাভ হবে না। কারণ পরিবহন খরচ, লবণের দাম ও শ্রমিকদের মজুরি গত বছরের তুলনায় উল্লেখযোগ্যভাবে বেড়েছে।’

তিনি বড় আকারের (৩০-৩২ বর্গফুট) গরুর চামড়া ৯০০ টাকা ও মাঝারি আকারের (২০-২২ বর্গফুট) চামড়া ৬০০ থেকে ৭০০ টাকায় কিনছেন।

হিমু আরও বলেন, ‘আমি ছোট গরুর চামড়া ৫০০ টাকা দরে কিনছি ও ছাগলের চামড়া ৫০ থেকে ৬০ টাকায় কিনছি।’

একই এলাকার আরেক ব্যবসায়ী মোহাম্মদ হাবিবুল্লাহ বলেন, ‘বড় আকারের (৩৫ বর্গফুট) গরুর চামড়া ১২০০ টাকা, মাঝারি আকারের (২২-২৫ বর্গফুট) ৮০০-৯০০ টাকা এবং ছোট আকারের গরুর চামড়া ৪০০ থেকে ৫০০ টাকায় কিনছি।’

স্টকমার্কেটবিডি.কম/বি

বেড়েই চলেছে কাঁচা মরিচের দাম, কেজি ৭০০

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

কাঁচামরিচের বাজার লাগামহীন। প্রতিদিনই লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে দাম। প্রতি কেজি কাঁচামরিচ বিক্রি হচ্ছে ৬০০-৭০০ টাকায়। শুক্রবার (৩০ জুন) রাজধানীর কারওয়ান বাজার, নিউমার্কেট, কেরানীগঞ্জের জিনজিরা, পুরান ঢাকার শ্যামবাজারসহ বিভিন্ন বাজারে এ দামে বিক্রি হচ্ছে কাঁচামরিচ।

দেশে বেশকিছু দিন ধরেই লাগামছাড়া কাঁচামরিচের বাজার। সরকার বাজার নিয়ন্ত্রণে গত ২৫ জুন কাঁচামরিচ আমদানির অনুমতি দেয়। তবুও কমছে না মরিচের দাম। বরং বেড়েই চলেছে কাঁচামরিচের দাম। রাজধানীর বাজারগুলোতে কাঁচামরিচ প্রতি কেজি বিক্রি হচ্ছে ৬০০ থেকে ৭০০ টাকায়। যা ক্রয়সীমার একেবারেই বাইরে বলে দাবি ক্রেতাদের।

তারা বলেন, প্রতিবছর ঈদকে ঘিরে সিন্ডিকেটের দৌরাত্ম্যে বাড়ে। সরকার ভারত থেকে আমদানির অনুমতি দিয়েছে। এরপরও কমছে না দাম। এর পেছনে অসাধু ব্যবসায়ীরা দায়ী।

রুস্তম মোল্লা নামে এক ক্রেতা জানান, বাজারে কাঁচামরিচের দাম অসম্ভব হারে বাড়ছে। কেন মরিচের এত দাম হবে? ইতোমধ্যে সরকার মরিচ আমদানির অনুমতি দিয়েছে। ব্যবসায়ীরা সিন্ডিকেট করে দাম বাড়াচ্ছে।

অন্য এক নারী ক্রেতা জানান, মরিচ ছাড়া তরকারি রান্না করা যায় না। অন্য মসলা না থাকলেও চলে; কিন্তু মরিচ ছাড়া তরকারি স্বাদ হয় না। কিন্তু যেভাবে মরিচের দাম বাড়ছে; মরিচ কেনাই কষ্টসাধ্য হয়ে পড়ছে।

এদিকে বিক্রেতারা জানাচ্ছেন, গত বেশ কয়েকদিন ধরেই ঊর্ধ্বমুখী কাঁচামরিচের বাজার। মূলত বর্ষকাল হওয়ায় ও ঈদের কারণে সরবরাহ কম থাকায় দাম বাড়ছে কাঁচামরিচের। এ ছাড়া পাইকারিতেই কেজিতে দাম পড়ছে ৫৫০ থেকে ৬০০ টাকার ওপরে।

কাঁচামরিচের এই ঊর্ধ্বমুখী দাম নিয়ন্ত্রণে এখনই লাগাম টেনে ধরার আহ্বান জানিয়েছেন ক্রেতা-বিক্রেতা উভয়ই। ক্রেতারা বলছেন, নিয়মিত বাজার মনিটরিং করা হয় না। এতে বিক্রেতারা ইচ্ছামতো দাম বাড়ানোর সুযোগ পায়।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/বি