সিনিয়র সচিবের মর্যাদা পেলেন শিবলী রুবাইয়াতুল

shibli-rubayat-ul-islam_0স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

শেয়ারবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) চেয়ারম্যান শিবলী রুবাইয়াত-উল-ইসলামকে সিনিয়র সচিবের পদমর্যাদা প্রদান করা হয়েছে।

বুধবার জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের উপসচিব মোঃ অলিউর রহমান সাক্ষরিত এ সংক্রান্ত এক প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে।

প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, শিবলী রুবাইয়াত-উল-ইসলামকে বিএসইসির চেয়ারম্যান পদে কর্মকালীন পর্যন্ত সিনিয়র সচিব পদমর্যাদা প্রদান করা হল।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/

৩৮২টি হোল্ডিং ও ৪০টি ব্যবসা প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন

taxস্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

রাজস্ব বাড়াতে ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের (ডিএনসিসি) চলমান চিরুনি অভিযানে আজ বুধবার ৩৮২টি হোল্ডিং ও ৪০টি ব্যবসা প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন করা হয়। এর মধ্যে ইতিপূর্বে ট্যাক্স অ্যাসেসমেন্ট করা হয়নি এ ধরনের হোল্ডিং পাওয়া যায়নি। তবে ৬টি হোল্ডিং ইতিপূর্বে অ্যাসেসমেন্ট করা হলেও পরবর্তীতে হোল্ডিংগুলো সম্প্রসারণ করা হয়েছে। সম্প্রসারিত এসকল হোল্ডিংকে ট্যাক্সের আওতায় আনা হবে। আজ বুধবার পরিদর্শনকৃত ৪০টি ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ১০টি প্রতিষ্ঠান ট্রেড লাইসেন্স নবায়ন করেনি, তবে ট্রেড লাইসেন্স নেই এ ধরনের কোন ব্যবসা প্রতিষ্ঠান পাওয়া যায়নি। গত ১ সেপ্টেম্বর শুরু হওয়া চিরুনি অভিযানে আজ পর্যন্ত মোট ৪ হাজার ১৩৬টি হোল্ডিং পরিদর্শন করা হয়। এর মধ্যে ৩১৩টি হোল্ডিংয়ে ইতিপূর্বে ট্যাক্স অ্যাসেসমেন্ট করা হয়নি। এছাড়া ইতিপূর্বে ট্যাক্স অ্যাসেসমেন্ট করা হলেও ৬৬২টি ভবন পরে সম্প্রসারণ করা হয়েছে। এসকল ট্যাক্স অ্যাসেসমেন্টবিহীন হোল্ডিং এবং সম্প্রসারিত হোল্ডিংগুলোকে ট্যাক্সের আওতায় আনা হবে। এছাড়া গত ১ সেপ্টেম্বর থেকে আজ পর্যন্ত মোট ১ হাজার ৩৯৬টি ব্যবসা প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন করা হয়। এর মধ্যে ১৯০টি প্রতিষ্ঠান ট্রেড লাইসেন্স নবায়ন করেনি এবং ৫৫৫টি প্রতিষ্ঠান ট্রেড লাইসেন্স ছাড়াই ব্যবসা করে আসছে। ব্যবসা পরিচালনার জন্য এসকল প্রতিষ্ঠানকে ট্রেড লাইসেন্স গ্রহণ ও নবায়ন করতে হবে। উল্লেখ্য, আর্থিক স্বনির্ভরতা অর্জন করে নাগরিক সেবা ও উন্নয়ন কর্মকাণ্ড জনগণের দোরগোড়ায় পৌঁছানোর লক্ষ্যে করের হার না বাড়িয়ে করের পরিধি (Tax Net) বাড়ানোর পরিকল্পনা গ্রহণ করেছে ডিএনসিসি। এ লক্ষ্যে গত ১ সেপ্টেম্বর থেকে মাসব্যাপী অঞ্চল-২ (মিরপুর) ও অঞ্চল-৫ (কাওরান বাজার) এ চিরুনি অভিযান পরিচালিত হচ্ছে। ডিএনসিসির অন্যান্য অঞ্চলেও পরবর্তীতে এই চিরুনি অভিযান পরিচালিত হবে। এই চিরুনি অভিযানের মূল লক্ষ্য হচ্ছে, করের পরিধি বাড়ানো, বাদ পড়া হোল্ডিং বা প্রতিষ্ঠানকে করের আওতাভুক্ত করা, রাজস্ব বিভাগের কার্যক্রমে ওয়ার্ড কাউন্সিলরদের সম্পৃক্ততা বৃদ্ধি করা, রাজস্ব বিভাগের কার্যক্রমে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত করা এবং জনসাধারণকে পৌরকর প্রদানে উৎসাহ প্রদান করা। চিরুনি অভিযানে কর বহির্ভূত বাড়ি-ঘর ও স্থাপনাকে এবং নতুন সৃষ্ট ফ্ল্যাট, বাড়িঘর ও স্থাপনা করের আওতায় আনা হবে। এছাড়া ট্রেড লাইসেন্সবিহীন বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠান চিহ্নিত করা ও আইনসম্মতভাবে ট্রেড লাইসেন্সের আওতায় আনা হবে এবং মেয়াদ উত্তীর্ণ ট্রেড লাইসেন্স দ্বারা পরিচালিত বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠান চিহ্নিত করা ও নবায়নের আওতায় আনা হবে। চিরুনি অভিযান সুষ্ঠুভাবে পরিচালনার লক্ষ্যে প্রতিটি ওয়ার্ডে ওয়ার্ড কাউন্সিলরকে আহবায়ক এবং সংরক্ষিত আসনের কাউন্সিলরকে যুগ্ম আহবায়ক করে ছয় সদস্য বিশিষ্ট কমিটি করা হয়েছে। একজন উপকর কর্মকর্তা কমিটির সদস্য সচিবের দায়িত্ব পালন করবেন। এই কমিটি কর বহির্ভূত বাড়ি-ঘর এবং ট্রেড লাইসেন্সবিহীন ব্যবসা প্রতিষ্ঠান চিহ্নিত করবে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/

৩ মাসে ৬০০ কোটি টাকার ঋণ বিতরণ করেছে রাকাব

 

krishiস্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

রাজশাহী কৃষি উন্নয়ন ব্যাংক (রাকাব) চলতি ২০২০-২১ অর্থবছরে ২ হাজার ৮৫০ কোটি টাকা ঋণ বিতরণ লক্ষ্যমাত্রা নিয়ে জুন মাসে কার্যক্রম শুরু করে তিন মাসে ৬০০ কোটি টাকা বিতরণ করেছে। শুরুতে রাজশাহীতে কৃষি ঋণ বিতরণ কম হলেও গত দুই মাসে এ চিত্র পাল্টেছে। বেড়েছে কৃষি ঋণ বিতরণ ও গ্রহণের হার।

অর্থ বছরের জুলাই ও আগস্ট মাসে রাকাবের ৩৮৩টি শাখার মাধ্যমে ব্যাংকটি ঋণ বিতরণ করেছে ৬১৩ কোটি ২ লাখ টাকা। প্রথমদিকে এটি ১০ শতাংশ হলেও সেপ্টেম্বরে এসে তা ৫০ শতাংশ ছাড়িয়ে গেছে। রাজশাহী কৃষি উন্নয়ন ব্যাংক (রাকাব) এর দেয়া তথ্য বিশ্লেষণে এমনটাই জানা গেছে।

রাকাব সূত্র জানায়, রাজশাহী ও রংপুর বিভাগের ১৬টি জেলার ৩৮৩টি শাখার মাধ্যমে ৬১৩ কোটি ২ লাখ টাকা ঋণ বিতরণ করা হয়েছে। এর মধ্যে জুলাই ও আগস্ট মাসেই প্রণোদনা প্যাকেজের আওতায় ৪ শতাংশ সুদে ২৮৩ কোটি ২ লাখ টাকা ঋণ বিতরণ করা হয়েছে। ১৬ হাজার ৫৭২টি আবেদনের বিপরীতে এ ঋণ বিতরণ করা হয়।

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রজ্ঞাপন মোতাবেক গ্রামাঞ্চলে ক্ষুদ্র ও মাঝারি স্তরের কৃষকরা ফুল, ফল, শস্য, মাছ, হাঁস, মুরগি, দুগ্ধ খামার এবং প্রাণিসম্পদ উৎপাদনের সঙ্গে জড়িত খামারিরা এ প্রণোদনার বিশেষ ঋণ পাওয়ার যোগ্য।

রাকাবের উর্ধ্বতন এক কর্মকর্তা জানান, চলতি ২০২০-২১ অর্থবছরে ২ হাজার ৮৫০ কোটি টাকা ঋণ বিতরণ লক্ষ্যমাত্রা নিয়ে জুন মাসে কার্যক্রম শুরু হয়। শুরুতেই তেমন ঋণ বিতরণ না হলেও জুলাই ও আগস্ট মাসে ৩৮৩টি শাখার মাধ্যমে ঋণ বিতরণ করা হয়েছে ৬১৩ কোটি ২ লাখ টাকা।

ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, করোনাকালে কৃষি, শস্য, শিল্প-সার্ভিস ও সিএমএসএমই এই ৪ খাতে কৃষকদের ২৮৩ কোটি ২ লাখ টাকা ঋণ বিতরণ করা হয়েছে। ১৬ হাজার ৫৭২টি আবেদনের বিপরীতে এই ঋণ বিতরণ করা হয়। এই ৪ খাতে বিতরণ লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয় ১ হাজার ৩৬২ কোটি টাকা।

এর মধ্যে চলতি মূলধনের কৃষিখাতে ৩২৯ কোটি, সিএমএসএমই খাতে ৩৬ কোটি, শস্য খাতে ৪ শতাংশ সুদে ৯৫০ কোটি, শিল্প-সার্ভিস খাতে ৫৭ কোটি টাকা বিতরণ লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে। এ ঋণ বিতরণ চলবে চলতি বছরের ৩০ ডিসম্বর পর্যন্ত। এছাড়াও মৎস্য, প্রাণি, ডেইরি ও শস্য খাতসহ অন্যান্য খাতে ৩৩০ কোটি টাকা ঋণ বিতরণ করেছে রাকাব।

এদিকে, কৃষিখাতের আওতায় ৩ হাজার ৭২ আবেদনের বিপরীতে ১৬০ কোটি। কুটির, মাইক্রো, ক্ষুদ্র ও মাঝারিশিল্প বা সিএমএসএমই খাতে ৫৫৭ জনের আবেদনের বিপরীতে ১৬ কোটি ২০ লাখ টাকা বিতরণ হয়েছে। সবচেয়ে বেশি শস্য খাতে ৪ শতাংশ সুদে ১২ হাজার ৯৪৩ আবেদনের বিপরীতে কৃষকরা ঋণ সুবিধা পেয়েছে ১০৭ কোটি টাকা।

রাকাব সূত্র জানায়, চলতি অর্থবছরের ২ হাজার ৮৫০ কোটি টাকা মৎস্য, প্রাণি, ডেইরি ও শস্য খাতসহ অন্যান্য খাতে বিতরণ করা হবে। এরমধ্যে প্রণোদনা প্যাকেজের রয়েছে ১ হাজার ৩৬২ কোটি টাকা। শস্য খাতে ৯৫০ কোটি টাকার মধ্যে বিতরণ হয়েছে মাত্র ৮৬ কোটি টাকা। প্রণোদনা প্যাকেজের টাকাসহ ১৯৩ কোটি।

একইভাবে, চলমান কৃষি খাতে ৭০০ কোটির বিপরীতে ১৫৫ কোটি, মৎস্য খাতে ৫০ কোটির বিপরীতে ৯ কোটি ২৭ লাখ, প্রাণিসম্পদ-ডেইরি খাতে ১০০ কোটির বিপরীতে ১১ কোটি ৫৩ লাখ, খামার ও সেচ যন্ত্র খাতে ১০ কোটির বিপরীতে ৪ লাখ, দারিদ্র বিমোচন খাতে ৪০ কোটির বিপরীতে ৪ কোটি ৭ লাখ, কৃষিভিত্তিক শিল্প খাতে ৩৫ কোটির বিপরীতে ১৫ লাখ, এসএমই খাতে ৭৫০ কোটির বিপরীতে ৩৫ কোটি ৭৫ লাখ এবং অন্যান্য খাতে ২১৫ কোটি টাকা বিতরণের লক্ষ্যমাত্রা থাকলেও তা অর্থবছরের শুরু জুলাই-আগস্ট মাসে বিতরণ হয়েছে ৩০ কোটি ২৫ লাখ টাকা। রাজশাহীতে কৃষি ঋণ বিতরণের গতি বৃদ্ধির ফলে লক্ষ্যমাত্রা বছরের শেষে অনেকটাই পূরণ হবে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।

এদিকে রাজশাহীর বিভিন্ন এলাকার কৃষকদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, বেশিরভাগ কৃষক প্রণোদনা ঋণ সম্পর্কে জানেন না। সরকারি ব্যাংক থেকে ঋণ গ্রহণে তাদের তেমন আগ্রহও নেই। এছাড়াও সরকারি ব্যাংকে ঋণ গ্রহনে বেশ জামেলা পোহাতে হয় বলেও অভিযোগ রয়েছে। ফলে বিভিন্ন এনজিও থেকে ঋণ গ্রহণের প্রবনতা থেকে বেরিয়ে সরকারি ঋণ সুবিধা গ্রহণ করতে রাজীও নন অনেকে।

রাজশাহীর মোহনপুর এলাকার মৎস্য চাষি ও হ্যাচারি মালিক সাবের বলেন, কৃষি উন্নয়ন ব্যাংকে যোগাযোগ করেছিলাম ঋণ নেওয়ার জন্য। পরে আর যাইনি। সোনালী ব্যাংকে ৩০ লাখ টাকার আবেদন করেছি। আজ না কাল এরকম করে খালি ঘুরায়। তারা বলেছে, ৩০ লাখের আবেদন করলেও কিছু কম দিবে।

৪ শতাংশ সুদে ঋণ নেওয়ার বিষয়ে জানতে চাইলে জেলার পবা উপজেলার হরিপুর ইউনিয়নের পোল্ট্রি ব্যবসায়ী জাহিদ হাসান বলেন, করোনার মধ্যে আমার ২লাখ টাকা লোকসান হয়েছে। তারপর ঋণ পাওয়ার ঘোষণা শুনেছি। আমি কৃষি উন্নয়ন ব্যাংকে যোগাযোগ করে ৪ শতাংশ সুদে ঋণ নিব ভাবছি।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/

নাশনার লাইফের শেয়ার হস্তান্তরের ঘোষণা

national life-smbdস্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত বিমা খাতের কোম্পানি ন্যাশনাল লাইফ ইন্স্যুরেন্সের উদ্যোক্তা মাহমুদুল হক তাহের ১ লাখ ৫০ হাজার শেয়ার হস্তান্তরের সিদ্ধান্ত নিয়েছে।ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

সূত্র জানায়, মাহমুদুল হকের কাছে কোম্পানির মোট ৭ লাখ ৮৮ হাজার ৪২১টি শেয়ার আছে। এর মধ্যে থেকে দেড় লাখ শেয়ার স্ত্রী রওশন আরা বেগমকে হস্তান্তর করা হবে।

ন্যাশনাল লাইফের উদ্যোক্তা আগামী ৩০ কর্মদিবসের মধ্যে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের লেনদেন সিস্টেমের বাইরে উপহার হিসাবে উল্লেখিত পরিমাণ শেয়ার স্ত্রীকে দিতে পারবেন।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/

দিনশেষে সূচক বাড়লেও লেনদেন কমেছে


ছঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) বুধবার মূল্য সূচকের পতনে লেনদেন শেষ হয়েছে। আজ ডিএসইতে আগের দিনের তুলনায় লেনদেনও কমেছে। অপর বাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) একই চিত্রে লেনদেন শেষ হয়েছে।

বুধবার ডিএসই প্রধান মূল্য সূচক ডিএসইএক্স ৬ পয়েন্ট বেড়ে ৪ হাজার ৯৭১ পয়েন্টে অবস্থান করছে।

অন্য সূচকগুলোর মধ্যে ডিএসই–৩০ সূচক ৭ পয়েন্ট কমে এক হাজার ৭২৬ পয়েন্টে অবস্থান করছে। এছাড়া ডিএসইএস বা শরীয়াহ সূচক ৩ পয়েন্ট কমেছে।

বুধবার ডিএসইতে এক হাজার ৭৭ কোটি ৯৭ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিটের লেনদেনা হয়েছে। যা আগের দিন থেকে ১১২ কোটি ১৭ লাখ টাকা কম। গতকাল লেনদেন হয়েছিল এক হাজার ১৯০ কোটি ১৫ লাখ টাকার।

আজ চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) সূচকের উত্থানে লেনদেন শেষ হয়েছে। সার্বিক সূচক সিএএসপিআই ২৪ পয়েন্ট কমে দাঁড়িয়েছে ১৪ হাজার ১৯৪ পয়েন্টে। টাকার অংকে সিএসইতে ২৮ কোটি ৮২ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে।

সিএসইতে ২৮৬টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার লেনদেন হয়েছে। তার মধ্যে ১১৯টির দর বেড়েছে, কমেছে ১৩২টির। আর ৩৫টির দর অপরিবর্তিত রয়েছে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/

মীর আখতার হোসেনের বিডিং ২৭ সেপ্টেম্বর

mir-akhter-150x150স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

বুক বিল্ডিং পদ্ধতিতে আইপিও প্রক্রিয়াধীন মীর আখতার হোসেন লিমিটেড যোগ্য প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের কাছে শেয়ার বিক্রির জন্য বিডিং বা নিলামের তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে। আগামী ২৭ সেপ্টেম্বর বিকাল ৫টায় কোম্পানিটির নিলাম শুরু হবে;যা চলবে ৩০ সেপ্টেম্বর বিকাল ৫টা পর্যন্ত।ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

এর আগে গত ১৩ আগস্ট নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি) কোম্পানিটিকে যোগ্য বিনিয়োগকারী (Eligible Investors) তথা প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের কাছে শেয়ার বিক্রির জন্য নিলাম (Bidding) অনুষ্ঠানের অনুমতি দিয়েছে।

সূত্র মতে, আলোচ্য কোম্পানিটি বুকবিল্ডিং পদ্ধতিতে প্রাথমিক গণপ্রস্তাব (আইপিও) এর মাধ্যমে শেয়ারবাজার থেকে ১২৫ কোটি টাকা মূলধন সংগ্রহ করবে। সংগৃহীত টাকায় নির্মাণ সংক্রান্ত যন্ত্রপাতি কেনা, ব্যবসা সম্প্রসারণ, ব্যাংক ঋণ পরিশোধ এবং প্রাথমিক গণপ্রস্তাবের খরচ খাতে ব্যয় করবে।

কোম্পানিটি ৩০ জুন ২০১৯ সমাপ্ত সমন্বিত আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী যথাক্রমে শেয়ার প্রতি নিট সম্পত্তি মূল্য (পুনর্মূল্যায়ন সঞ্চিতিসহ) ৩৪ টাকা ৭১ পয়সা ও শেয়ার প্রতি নিট সম্পত্তির মূল্য (পুনর্মূল্যায়ন সঞ্চিতি ব্যতীত) ৩৩ টাকা ৬৩ পয়সা।

কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) ৬ টাকা ৩২ পয়সা।

আরো উল্লেখ্য, বিগত ৫ টি আর্থিক বিবরণী অনুযায়ী কর পরবর্তী নীট মুনাফার ভারিত গড় হারে শেয়ারপ্রতি আয় (ওয়েটেড এভারেজ ইপিএস) ৬.২১ টাকা।

কোম্পানিটির ইস্যু ব্যবস্থাপনার দায়িত্ব পালন করছে আইডিএলসি ইনভেস্টমেন্টস লিমিটেড।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/

ইসলামিক ফাইন্যান্সের ঋণমান প্রকাশ

islami fস্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত নন ব্যাংকিং খাতের প্রতিষ্ঠান ইসলামিক ফাইন্যান্স লিমিটেডের দীর্ঘমেয়াদি ঋণমান ‘এ+’ এবং স্বল্পমেয়াদের ঋণমাণ ‘এসটি-২’। সম্প্রতি এই রেটিং প্রকাশ করেছে ইমাজিং ক্রেডিট রেটিং লিমিটেড (ইসিআরএল)। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

২০১৯ সালের ৩১ ডিসেম্বর সমাপ্ত হিসাব বছরের নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন ও হালনাগাদ অন্যান্য আর্থিক উপাত্তের ভিত্তিতে এ সিদ্ধান্তে উপনীত হয়েছে ক্রেডিট রেটিং এজেন্সি।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এইচ

মার্কেন্টাইল ইন্স্যূরেন্সের ঋণমান প্রকাশ

mercantile-smbdস্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত বিমা খাতের প্রতিষ্ঠান মার্কেন্টাইল লিমিটেডের দীর্ঘমেয়াদি ঋণমান ‘এএ-’ এবং স্বল্পমেয়াদের ঋণমাণ ‘এসটি-২’। সম্প্রতি এই রেটিং প্রকাশ করেছে আলফা ক্রেডিট রেটিং লিমিটেড (আলফারেটিং)। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

২০১৯ সালের ৩১ ডিসেম্বর সমাপ্ত হিসাব বছরের নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন ও হালনাগাদ অন্যান্য আর্থিক উপাত্তের ভিত্তিতে এ সিদ্ধান্তে উপনীত হয়েছে ক্রেডিট রেটিং এজেন্সি।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এইচ

বিএসইসির চেয়ারম্যানের সাথে সিএসইর বৈঠক

Pic-Meeting between CSE and BSECস্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ এর চেয়ারম্যান আসিফ ইব্রাহিম-এর নেতৃত্বে সিএসই এর পরিচালনা পর্ষদ বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের চেয়ারম্যান প্রফেসর শিবলী রুবাইয়াত উল ইসলাম এর সাথে একটি সভায় মিলিত হন।

বিএসইসি এর চেয়ারম্যান বলেন, স্টক এক্সচেঞ্জকে কেন্দ্র করেই শেয়ারবাজারের সব ধরনের কার্যক্রম পরিচালিত হয়ে থাকে। সেক্ষেত্রে এক্সচেঞ্জের পরিচালনা পর্ষদের কাছে বিনিয়োগকারীদের প্রত্যাশা সব সময়ই বেশী। আমাদের সকলের উদ্দেশ্য শেয়ারবাজারকে সামনের দিকে এগিয়ে নেয়া। এই লক্ষ্যে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জকে বিএসইসির পক্ষ থেকে সর্বাতœক নীতিগত সহযোগীতা প্রদান করা হবে।

এ সময় উপস্থিত ছিলেন বিএসইসিএর কমিশনার খোন্দকার কামালুজ্জামান, ড. শেখ শামসুদ্দিন আহমেদ, প্রো. ড. মো. মিজানুর রহমান, মো. আবুল হালিম এবং নির্বাহী পরিচালকবৃন্দ মো: আনোয়ারুল ইসলাম, মো: সাইফুর রহমান।

সিএসই এর চেয়ারম্যান আসিফ ইব্রাহিম বলেন, বাংলাদেশের সম্প্রতি অর্থনৈতিক অবস্থায় শেয়ারবাজারকে আরো সক্রিয় ভ‚মিকা পালন করতে হবে। ইতিমধ্যে বিএসইসি এর সময়োপযুগী বেশ কিছু পদক্ষেপ শেয়ারবাজারে আস্থা আনয়নে বিশেষ ভূমিকা রেখেছে। আরো উন্নয়ন এবং উৎকর্ষ সাধনের জন্য স্টক এক্সচেঞ্জের বিজনেস ডেবলোপমেন্ট এর সুযোগ সম্প্রসারণ অতি জরুরী। উভয়ের সমন্বিত উদ্যোগ শেয়ারবাজারকে গতিশীল করবে। বিশেষ করে সময়োপযোগী কিছু প্রোডাক্ট এবং স্ট্র্যাটেজি শেয়ারবাজারকে আরো গাতিশীল করতে পারে যেমন নেটিং, এপিআই শেয়ারিং এবং টি প্লাস জিরো তে সেটেলম্যান্ট।

সিএসই এর পক্ষ থেকে শেয়ারবাজার এর উন্নয়ন এবং উৎকর্ষ সাধনের জন্য স্টক এক্সচেঞ্জের বিজনেস ডেবলোপমেন্ট এর সুযোগ সম্প্রসারণ এর উদ্দ্যেশ্যে একটি প্রতিবেদন প্রদর্শন করা হয়। এটি উপস্থাপন করেন বিজনেজ ডেবলোপমেন্ট ডিপার্টমেন্ট এর ডেপুটি মেনেজার মো. ফয়সাল হদা। বিএসইসি এর চেয়ারম্যান, সম্মানিত কমিশনারগণ এবং নির্বাহী পরিচালকবৃন্দ অত্যন্ত গুরুত্বের সাথে প্রতিবেদনটি দেখেন এবং উপস্থাপিত বিষয়গুলোর দ্রুত এবং যথোপযুক্ত পদক্ষেপ এর ব্যাপারে আশ্বাস প্রদান করেন।

সিএসই’এর প্রতিনিধিদলে ছিলেন সতন্ত্র পরিচালক লিয়াকত হোসেন চৌধুরী, ব্যবস্থাপনা পরিচালক মামুন-উর-রশিদ এবং চীফ টেকনিক্যাল অফিসার মোহাম্মদ মেজবাহ উদ্দিন। উপস্থিত সবাই নিজ নিজ মতামত এবং পরামর্শ প্রদান করেন এবং বিএসইসি ও সিএসই এর চেয়ারম্যান মহোদয়ের বক্তব্যের সাথে সহমত পোষণ করে পুজিঁবাজারকে এগিয়ে নিতে দৃঢ়তা পোষণ করেন।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/