প্রধানমন্ত্রীর হস্তক্ষেপ ছাড়া শেয়ারবাজারের উত্থান হবে না : ফিরোজ রশিদ

Firoj-SM12016061214445120200115200343স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

শেয়ার বাজার উত্থানের জন্য প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন বিরোধী দল জাতীয় পার্টির সংসদ সদস্য কাজী ফিরোজ রশিদ।

বুধবার (১৫ জানুয়ারি) জাতীয় সংসদের অধিবেশনে পয়েন্ট অব অর্ডারে গণমাধ্যমে প্রকাশিত বিনিয়োগকারীদের রাস্তায় বসে থাকার খবরের সূত্র ধরে তিনি এ দাবি জানান।

কাজী ফিরোজ রশিদ বলেন, বিনিয়োগকারীরা আজ রাস্তায় বসে গেছে। ৩০ বছর ধরে দেখছি তাদের পায়ে জুতা নেই। তারা বলে আমাদের কী অবস্থা হলো? দেখার কি কেউ নেই?

তিনি বলেন, সিকিউরিটিজ একচেঞ্জ কমিশন জগদ্দল পাথরের মতো বসে আছে। তালিকাভুক্তি ছাড়া তাদের আর কোনো কাজ নেই। সব দোষ দেওয়া হয় মেম্বারদের ঘাড়ে। তারা যে পচা কোম্পানিগুলো এনে এনে আমাদের প্রতিদিন নিঃস্ব করে দিচ্ছে তার জন্য কোনো কমিশন গঠন করা হচ্ছে না। আজ পর্যন্ত কারও বিরুদ্ধে কোনো শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়া হয় নাই। ১০ টাকার শেয়ার ৩০ টাকায় বাজারে আনার জন্য ইস্যু ম্যানেজারদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে না। মার্চেন্ট ব্যাংকগুলোকে জবাবদিহির আওতায় আনা হচ্ছে না। প্রশান্ত কুমার হাওলাদার ৩৫শ’ কোটি টাকা নিয়ে উধাও হয়েছেন।

কাজী ফিরোজ রশিদ বলেন, এসব বিষয়ে আমি অর্থমন্ত্রীর দৃষ্টি আকর্ষণ করছি। নিশ্চয়ই একথা প্রধানমন্ত্রীর কানেও যাবে। আমি মনে করি প্রধানমন্ত্রী হস্তক্ষেপ করলে আমাদের শেয়ার বাজারে ফিরে আসতে পারে। না হলে শেয়ার বাজারের উত্থানের কোনো উপায় দেখি না।

তিনি বলেন, দুর্বল কোম্পানিগুলোর তালিকাভুক্তি বন্ধ করতে হবে। শেয়ার বাজারের এ অবস্থার একমাত্র কারণ দুর্বল কোম্পানি। যাদের কোনো ভিত নেই, তাদের শেয়ার বাজারে তালিকাভুক্ত করা হয়েছে। কিছু দুর্বল কোম্পানি, পচা ব্যাংক বিনিয়োগকারীদের রাস্তায় নামিয়েছে। এজন্য আমি বলেছিলাম একটি তদন্ত কমিশন গঠন করেন। তাদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেন। আজ পর্যন্ত কোনো কমিশন গঠন করা হয়নি। একজন মানুষকেও শাস্তির আওতায় আনা হয়নি। দুদক এখানে নিশ্চুপ। বাজার থেকে মূলধন ৯৫ হাজার কোটি টাকা নেই। আমি ৪০ বছর ধরে শেয়ার বাজারে আছি।

‘মজার বিষয় হলো বাংলাদেশ ব্যাংক ও সিকিউরিটি একচেঞ্জ কমিশন যারা আমাদের দেখাশোনা করবেন, তারাই পচা কোম্পানিগুলো ছেড়ে দিচ্ছেন। এসব কোম্পানি ১০ টাকার শেয়ারের প্রিমিয়াম দেয় ৩০-৪০ টাকা। পরবর্তীকালে দেখা যায়, এসব কোম্পানির শেয়ার ৭,৮, ১০ টাকায় নেমে এসেছে। অর্থাৎ মূল দামের নিচে চলে আসছে। এভাবে বিনিয়োগকারী শেষ হয়ে যাচ্ছে। আমাদের টাকা দিলো ৩ কোটি ৭২ লাখ। ২৫ শতাংশ শেয়ার নিয়ে গেলো প্রতি শেয়ারের ২১ টাকা দাম ধরে। অথচ ১০০ টাকা আমরা দাম ঠিক করেছিলাম। আমাদের বাধ্য করা হলো বিক্রি করতে। পৃথিবীর কোনো দেশে নাই মিচ্যুয়ালাইজেশন করার পরে বাধ্য করবেন এ টাকায় তোমার শেয়ার বিক্রি করতেই হবে। ৩ কোটি ৭২ লাখ টাকা দিয়ে বলা হলো এখান থেকে টাকা নিলে ১৫ শতাংশ ট্যাক্স দিতে হবে। ৫০ লাখ টাকা ট্যাক্স দিতে হবে। অথবা তিন বছরের জন্য বিনিয়োগ করতে হবে।’

বিএনপির সংসদ সদস্য হারুনুর রশীদ বলেন, এক সপ্তাহ যাবত শেয়ার বাজারের জন্য মানুষ রাস্তায় শুয়ে পড়েছে। তারা কান্নায় বিপর্যস্ত। লাখ লাখ পরিবার সর্ম্পূণ ধুলায় মিশে যাচ্ছে। তারপরও এ ব্যাপারে সরকার কোনো পদক্ষেপ বা কার্যকর কোনো ব্যবস্থা গ্রহণ করেছেন বলে দৃশ্যমান হয়নি। সংসদে তিনদিনেও আশ্বস্ত হতে পারছি না। এ অবস্থা থেকে বিনিয়োগকারীদের বাঁচানোর জন্য কী ব্যবস্থা নিয়েছেন তা অর্থমন্ত্রীর কাছে জানতে চান তিনি।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/আর

ভারত পাম ওয়েল বর্জন করলেও কাশ্মীর ইস্যুতে সরব মাহাথির

mahathir-mohamad-1স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী মাহাথির মুহাম্মাদ বলেছেন, কাশ্মীরের মজলুম জনগণের প্রতি তার দেশের সমর্থন অব্যাহত থাকবে। মালয়েশিয়ার পাম ওয়েল বর্জনের ভারতীয় পদক্ষেপ কুয়ালালামপুরকে তার অবস্থান থেকে সরাতে পারবে না বলে তিনি জানান।

মঙ্গলবার এক অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন তিনি। এসময় তিনি আরও বলেছেন, ভারত সরকার কাশ্মীরের জনগণের সঙ্গে অন্যায় আচরণ করছে।

মাহাথির মুহাম্মদ বলেন, আমরা ভারতীয় ক্রেতাদের কাছে প্রচুর পাম অয়েল বিক্রি করি। আমরা তাই বিষয়টি নিয়ে উদ্বিগ্ন। অন্যদিকে আমরা অবশ্যই অন্যায়ের বিরুদ্ধে কথা বলব।

মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, যদি আমরা অর্থের কারণে একটি অন্যায়কে প্রশ্রয় দিই, তবে আরও অনেকেই অনেক অন্যায় করবে।

মাহাথির মুহাম্মাদ সতর্ক করে দিয়ে বলেন, মালয়েশিয়ার পাম ওয়েলের ওপর ভারত সরকারের নিষেধাজ্ঞার কারণে দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে।

এর আগে, মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী জাতিসংঘে দেওয়া ভাষণে কাশ্মীরের জনগণের প্রতি সমর্থন জানিয়েছিলেন। এরপর ভারত সরকার ওই ভাষণের প্রতিবাদ জানিয়ে মালয়েশিয়ার পাম ওয়েল কেনা বন্ধের হুমকি দেয়। সম্প্রতি এই হুমকি বাস্তবায়ন শুরু হয়েছে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/

দ্যা পেনিনসুলার ২য় প্রান্তিক প্রতিবেদন প্রকাশ

the-peninsula-chittagongস্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

শেয়ারবাজারের তালিকাভুক্ত ভ্রমণ ও প্রণোদনা খাতের কোম্পানি দ্যা পেনিনসুলা টিটাগাং লিমিটেডের চলতি বছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকের আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। বুধবার কোম্পানি সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

আর্থিক প্রতিবেদন সূত্রে জানা যায়, এই প্রান্তিকে (অক্টোবর-ডিসেম্বর, ১৯) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৩০ পয়সা। গত বছরের এ সময়ের কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় ছিল ৬৪ পয়সা। এ হিসাবে চলতি বছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানির আয় কমেছে।

এ সময়ে কোম্পানির শেয়ার প্রতি প্রকৃত সম্পদের মূল্য (এনএভি) দাঁড়িয়েছে ৩১.১৮ টাকা। যা গত ২০১৯ সালের ৩১ জুনে ছিল ৩১.৬৩ টাকা।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/

বাংলাদেশের কাছে বিক্রি করতে চায় ভারত

521219c027d95-onionস্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

ভারত বিভিন্ন রাজ্যের চাহিদা মেটাতে যে পেঁয়াজ আমদানি করেছে, সেই পেঁয়াজের বেশিরভাগটা এখনো গুদামেই রয়ে গেছে। কারণ, অধিকাংশ রাজ্য জানিয়েছে তাদের আর পেঁয়াজের দরকার নেই। এই উদ্বৃত্ত পেঁয়াজ কিনতে বাংলাদেশকে আহ্বান জানাল ভারত।

গুদামে থাকা পেঁয়াজ এখন পচতে শুরু করেছে। পেঁয়াজ এমন এক পণ্য যা কিনা এক সপ্তাহের মধ্যেই ৩৫ শতাংশ পচে যায়। ইতোমধ্যে নিরুপায় হয়ে ২২ টাকা কেজি দরে পেঁয়াজ বিক্রির ঘোষণাও দিয়েছে ভারতের কেন্দ্রীয় সরকার। ভারতীয় সংবাদমাধ্যমে এসব তথ্য দেওয়া হয়।

প্রতিবেদনে বলা হয়, গত সোমবার অনুষ্ঠিত এক সভায় কেন্দ্রের শিল্প ও বাণিজ্য মন্ত্রী বাংলাদেশের কাছে পেঁয়াজ বিক্রি করতে ভারতে বাংলাদেশের ভারপ্রাপ্ত রাষ্ট্রদূত রকিবুল হকের কাছে প্রস্তাবনাও উত্থাপন করেছে। দেশের চাহিদা মেটানোর জন্যে আমদানি করা পেঁয়াজের উদ্বৃত্ত বাংলাদেশের কাছে বিক্রি করতে চায় তারা।

নাম প্রকাশ না করার শর্তে এক ভারতীয় কর্মকর্তা সংবাদমাধ্যমকে জানান, ১২ জানুয়ারি নাগাদ ভারতে আমদানি করা পেঁয়াজের ১৮ হাজার মেট্রিক টন এসে পৌঁছায়। দেশটি ৩৬ হাজার মেট্রিক টন পেঁয়াজ আমদানির চুক্তি করে। যে পরিমাণ পেঁয়াজ এসেছে তার মধ্যে মাত্র ৩ হাজার মেট্রিক টন বিভিন্ন রাজ্যে পাঠানো হয়েছে। বাকি ১৫ হাজার মেট্রিক টন মুম্বাই জেএনপিটি বন্দরে পড়ে রয়েছে। বেশিরভাগ রাজ্য তাদের আর পেঁয়াজ দরকার নেই বলে জানিয়ে দিয়েছে। বিভিন্ন রাজ্য যে চাহিদা দিয়েছিল কেন্দ্রকে তাও তুলে নিয়েছে। মহারাষ্ট্র ১০ হাজার মেট্রিক টন, আসাম ৩ হাজার, হরিয়ানা ৩ হাজার ৪৮০, কর্নাটক ২৫০ এবং উড়িষা ১০০ মেট্রিক টন পেঁয়াজের চাহিদা তুলে নিয়েছে।

গত বছরের শেষ দু মাসে ভারতে পেঁয়াজের দাম বেড়ে যায়। নভেম্বর-ডিসেম্বরে ভারতের বাজারে এই নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্যের দাম প্রতিকেজি ১০০ রুপি ছাড়িয়ে যায়। এ অবস্থা সামলাতেই পেঁয়াজ আমদানি করে কেন্দ্রীয় সরকার।

সংশ্লিষ্ট ভারতীয় কর্মকর্তারা সাংবাদিকদের বলেন, তবে ভারতে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূতকে যে প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে ওই সভাতেই বাংলাদেশের পক্ষ থেকে বলা হয়, ইতোমধ্যে চাইনিজ পেঁয়াজ আমদানি করেছে বাংলাদেশ। কাজেই ভারতের এই প্রস্তাবনায় বিনামূল্য পরিবহনের মতো বিশেষ সুবিধা থাকা প্রয়োজন।

ওই প্রতিবেদনে মোদি সরকারের বাংলাদেশে পেঁয়াজ রপ্তানি নিষিদ্ধের ঘোষণায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রতিক্রিয়ার কথাও তুলে ধরা হয়।

ভারতে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার চার দিনের সফরের সময় মোদি সরকার দেশটিতে পেঁয়াজ রপ্তানি বন্ধের ঘোষণা দেয়। ভারতের এমন পদক্ষেপে ‘অসন্তুষ্টির’ কথা জনসমক্ষেই প্রকাশ করেন শেখ হাসিনা। বাংলাদেশকে কিছু না জানিয়ে ভারতের এমন আকস্মিক সিদ্ধান্তে ক্ষোভ প্রকাশ করেন শেখ হাসিনা এবং তিনি রান্নায় শেফকে কোনো পেঁয়াজ না ব্যবহারের কথা জানান, বলা হয় প্রতিবেদনে।

সূত্র: দ্য প্রিন্ট

স্টকমার্কেটবিডি.কম/আর

এসডিজি অর্জনে সঠিক পথে রয়েছে বাংলাদেশ : প্রধানমন্ত্রী

PM-Climateস্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

সহস্রাব্দ উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা (এমডিজি) অর্জনে বাংলাদেশের উল্লেখযোগ্য সাফল্যের কথা উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, তার সরকারের সময়োচিত পদক্ষেপের ফলে বাংলাদেশ এখন সাসটেইনেবল ডেভেলপমেন্ট গোল্ডস (এসডিজি) অর্জনের পথে রয়েছে।

আজ বুধবার ‘ফিউচার সাসটেইনেবলিটি সামিট’-এ ইন্টারভিউ সেশনে বিভিন্ন প্রশ্নের জবাবে এ কথা বলেন তিনি। প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘এমডিজি অর্জনে আমরা চমৎকার সাফল্য অর্জন করেছি এবং ইতোমধ্যে আমরা এসডিজি অর্জনের পথে রয়েছি। ’

আজ বুধবার আবুধাবি ন্যাশনাল এক্সিবিশন সেন্টারে এই ইন্টারভিউ সেশন অনুষ্ঠিত হয়।

অনুষ্ঠান শেষে প্রধানমন্ত্রীর প্রেস সচিব ইহসানুল করিম এ ব্যাপারে সাংবাদিকদের ব্রিফ করেন।

এসডিজি উন্নয়নে জাতিসংঘে বাংলাদেশ ঘনিষ্ঠভাবে জড়িত রয়েছে উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘বিশ্বের মানুষের জন্য সকল দেশের গৃহীত এটি একটি ঐতিহাসিক সিদ্ধান্ত বলে আমরা বিবেচনা করি। তিনি বলেন, দীর্ঘমেয়াদি উন্নয়ন যদি দৃশ্যমান না হয় তাহলে বৈষম্য সৃষ্টি হবে এবং অসমতা দেখা দেবে।

এক প্রশ্নের জবাবে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘এসডিজির অনেক আগেই আমরা রূপকল্প-২০২১ ও রূপকল্প-২০৪১ ঘোষণা করেছি। এতে সাসটেইনেবলিটির বিষয়টি আমরা অন্তর্ভুক্ত করেছি। ’

তিনি বলেন, ‘আমরা জানি উন্নয়নের পথে সবসময় সম্পদের স্বল্পতাই মূল কারণ নয়, সম্পদের সমবন্টনের সমস্যাও আরেকটি কারণ। ’

প্রধানমন্ত্রী বলেন, তার সরকার প্রান্তিক জনগণকে বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে চিহ্নিত করেছে।

নারী ও শিশু, সাধারণ দরিদ্র মানুষ, প্রতিবন্ধী এবং ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী সম্প্রদায়ের প্রতি বিশেষ নজর দেয়ার জন্য এ ক্যাটাগরি করা হয়েছে।
প্রান্তিক জনগণের উন্নয়নে বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণের কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘আমি শিক্ষা দিয়ে শুরু করেছি এবং সরকার ২৬ হাজার ১৯৩টি বেসরকারি প্রাথমিক স্কুল ও ৬৮৫টি মাধ্যমিক স্কুলকে জাতীয়করণ করেছে। ’

প্রধানমন্ত্রী বলেন, দ্বাদশ শ্রেণী পর্যন্ত মেয়েদের লেখাপড়া অবৈতনিক করা হয়েছে এবং অটিস্টিকসহ বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন শিশুদের মূল ধারায় সম্পৃক্ত করার জন্য প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করা হয়েছে।

এ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, এখন সারাদেশে ‘আমার বাড়ি, আমার খামার’ প্রকল্পের আওতায় এক লাখ ৪২ হাজার সমবায় সমিতির মাধ্যমে ৬০ লাখ দরিদ্র পরিবারকে সংগঠিত করা হচ্ছে।

শেখ হাসিনা বলেন, দেশের প্রায় এক চতুর্থাংশ পরিবার সামাজিক নিরাপত্তাবলয়ের কর্মসূচির আওতায় এসেছে।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, তার সরকার মুক্তিযোদ্ধা, বিধবা এবং সামাজিক নির্যাতনের শিকার, ব্যক্তি এবং শিক্ষার্থী, প্রতিবন্ধি, ভবঘুরে এবং সমাজের পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠী, চা বাগানের শ্রমিক, দরিদ্র ও স্তন্যদানকারী মা এবং তৃতীয় লিঙ্গের ব্যক্তিবর্গকে বিভিন্ন পর্যায়ে নগদ অর্থ সহায়তা প্রদান করে আসছে।

রোহিঙ্গাদের প্রসঙ্গে তিনি বলেন, বাংলাদেশ জোরপূর্বক বাস্তুচ্যুত মিয়ানমারের নাগরিকদের খাদ্য, আবাসন, স্বাস্থ্য ও অন্যান্য জরুরি সেবাসহ প্রয়োজনীয় সকল ধরনের পরিসেবা প্রদান করে আসছে।

জলবায়ু পরিবর্তন ইস্যু সম্পর্কে প্রধানমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশ যদিও কার্বন নিঃসরণের জন্য দায়ী নয়, কিন্তু কার্বন নিঃসরণের ফলে জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত একটি দেশ।

তিনি বলেন, ‘আমরা শুধু বসে না থেকে এটি মোকাবেলায় নিজস্ব সম্পদ দিয়ে জলবায়ু পরিবর্তন ট্রাস্ট ফান্ড গঠন করেছি। ’

স্টকমার্কেটবিডি.কম/আর

সূচকের উত্থানে কমেছে দিনের লেনদেন

DSE_CSE-smbdস্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সব ধরনের মূল্য সূচকের উত্থানে লেনদেন শেষ হয়েছে। গত দুই ডিএসইএক্স সূচক কমেছে প্রায় ১৭৫ পয়েন্ট। এর বীপরীতে আজ মাত্র ৩১ পয়েন্ট বেড়েছে সূচকটি। এদিন ডিএসইতে লেনদেনের পরিমাণ আড়াই’শ কোটি টাকার নিচে অবস্থান করছে।

দিনশেষে ডিএসই প্রধান বা ডিএসইএক্স সূচক ৩১ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৪ হাজার ৬৮ পয়েন্টে। অন্য সূচকগুলোর মধ্যে ডিএসইএস বা শরীয়াহ সূচক ৭ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৯১৪ পয়েন্টে এবং ডিএস৩০ সূচক ৯ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১ হাজার ৩৭১ পয়েন্টে।

ডিএসইতে আজ ২৪২ কোটি ৮২ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। যা গত কার্যদিবস থেকে ১৯ কোটি ৯৮ লাখ টাকা কম। গতকাল লেনদেনের পরিমাণ ছিল ২৬২ কোটি ৮১ লাখ টাকা।

আজ ডিএসইতে ৩৫৩টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের শেয়ার লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে দর বেড়েছে ২১০টির, কমেছে  ৯৪টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৪৯টির।

অপরদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সার্বিক সূচক সিএএসপিআই ৯৭ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১২ হাজার ৩৯৩ পয়েন্টে। সিএসইতে টাকার অংকে ৭ কোটি ৯৯ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/

পূর্বাচলে স্থায়ী প্রদর্শনীকেন্দ্র হচ্ছে: বাণিজ্যমন্ত্রী

tipuস্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

চলতি বছরের মাঝামাঝিতে মে মাসে পূর্বাচলে নিজস্ব স্থায়ী প্রদর্শনীকেন্দ্রে পেয়ে যাবেন বলে জানিয়েছেন বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি।

তিনি জানান, আগামী বছর থেকে পূর্বাচলে সুন্দর পরিসরে এধরনের প্রদর্শনীর আয়োজন করতে পারবেন। এখনকার মতো ৪/৫টি ক্যামপাসে যেতে হবে না।

বুধবার (১৫ জানুয়ারি) ইন্টারন্যাশনাল কনভেনশন সিটি বসুন্ধরায় বাংলাদেশ গার্মেন্টস এক্সেসরিজ অ্যান্ড প্যাকেজিং ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যান্ড এক্সপোর্টার্স এসোসিয়েশন কর্তৃক আয়োজিত তৈরি পোশাক শিল্পপণ্যের চারটি আন্তর্জাতিক প্রদর্শনীর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি একথা বলেন।

বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন, আমরা চাই সারা বছরজুড়ে আমাদের নিজস্ব স্থায়ী প্রদর্শনীকেন্দ্রটি ব্যবহার হোক। একই সঙ্গে আগামী বছর থেকে আন্তর্জাতিক বাণিজ্যমেলার স্থায়ী প্রদর্শনীকেন্দ্রে করার নির্দেশ দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। তার আগে আমি চাই সারা বছর আপনাদের মতো প্রতিষ্ঠানগুলো সেখানে এধরনের প্রদর্শনীর আয়োজন করুক।

এসময় বাংলাদেশ পোশাক প্রস্তুতকারক ও রপ্তানিকারক সমিতি (বিজিএমইএ) এর প্রেসিডেন্ট ড. রুবানা হক, মেলার কো অর্গানাইজার এএসকে ট্রেড অ্যান্ড এক্সিবিশন প্রাইভেট লিমিটেডের পরিচালক নন্দ গোপাল কে ও জাকারিয়া ট্রেড অ্যান্ড ফেয়ার ইন্টারন্যাশনালের চেয়ারম্যান জাকারিয়া ভুঞ্জাসহ পরিচালনা পরিষদের সদস্য ও এসোসিয়েশনের সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।

বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন, ১৯৮৫ সালে আমি যখন ব্যবসা শুরু করি তখন গার্মেন্ট খাতের সমস্ত কিছু দেশের বাইরে থেকে আসতো। এমন কি কার্টন, বোতাম, সুতা কন্টেইনার ভর্তি করে আসতো। এখন সব আমাদের দেশেই তৈরি হচ্ছে। আর আজকে বাংলাদেশ কোথায় এসে দাঁড়িয়েছে। এটা হচ্ছে আমাদের সবচেয়ে বড় সফলতা। আজকে গার্মেন্ট এক্সেসরিজ গার্মেন্টশিল্পের সাথে সাথে সমান তালে এগিয়ে যাচ্ছে। এখন গার্মেন্ট এক্সেসরিজ শিল্প ও গার্মেন্ট শিল্পকে আলাদা করে ভাবার কিছু নেই। আমরা আপনারা সবাই এক ও অভিন্ন।

তিনি বলেন, আমরা বড় ধরেনর রফতানি করি ধরে নিই প্রায় ৪০ বিলিয়ন ডলার। আমাদের যদি এক্সেসরিজ না থাকতো, বাইরের দেশ থেকে আনতে হতো তাহলে কিন্তু রফতানি আয় কমে যেতো। এই খাতে প্রায় ৪/৫ লাখ শ্রমিক রয়েছে। সব মিলিয়ে ভালো অবস্থানে আছি। এখন আমরা নিজেদের প্রয়োজন মিটিয়ে শ্রীলংকা, মিয়ানমারসহ বিভিন্ন দেশে রফতানি করছি। এখাত থেকে সম্ভবত বিলিয়ন ডলার রফতানি হচ্ছে।

টিপু মুনশি বলেন, দেশে বিভিন্ন প্রদর্শনীর জন্য যেসব মেশিনারিজ দেশের বাইরে থেকে আনা হয়, সেসব যেন ডিউটি ফ্রি করা হয়— এই দাবি জানিয়েছেন বিজিএপিএমইএ’র নেতারা। কারণ সেটাতো দেশে থাকবে না। প্রদর্শনী শেষে আবার চলে যাবে। আমি তাদেরকে বলবো আপনারা একটি আবেদন করেন এবং আগামী বছর থেকে যেন এ ধরনের পণ্য আমদানিতে কোনো রকম ডিউটি না থাকে, আমি সেই চেষ্টা করবো।

তিনি বলেন, দেশের অর্থনীতিতে পোশাকশিল্প বিশাল অবদান রেখেছে। ৪৫ লাখ লোকের কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করেছে। রফতানি পণ্যের ৮৪ শতাংশ এ খাত থেকেই আসে। এ খাতে বর্তমানে যে সংকট চলছে সেটা সাময়িক। তবে আমাদের টিকে থাকতে হবে। এই টিকে থাকতে সরকার বিভিন্ন ধরনের সহায়তা করে যাচ্ছে।

বিজিএমইএ সভাপতি রুবানা হক বলেন, গার্মেন্ট খাত ভালো নেই। এটা বলতে ভালো না লাগলেও বলতে হয়। গত ৬ মাসে এ খাত ভালো করেনি। এসময় ৭ দশমিক ৬৪ শতাংশ নেগেটিভ গ্রোথে আছি। সাড়ে ১০ ভাগ কোয়ান্টিটি কমে গেছে। গত ৬ মাসে ৬৯ টা কারখানা বন্ধ হয়ে গেছে। ৩২ হাজার ৯শত জন চাকরি হারিয়েছে। একই সঙ্গে ৫৩ টি নতুন কারখানা হয়েছে। আমরা অনেকে না বুঝে এ ব্যবসায় চলে এসেছি ও আসছি।

তিনি বলেন, আমাদের গার্মেন্ট খাত যে ভাবে এগিয়েছে এক্সেসরিজ খাতও সেভাবে এগিয়েছে। গার্মেন্ট না থাকলে এক্সেসরিজও থাকবে না। এজন্য আমাদের আপনাদের বলার অভ্যাস কমাতে হবে। একই সঙ্গে আমরা বিক্ষিপ্তভাবে দাবি জানাই। এ কারনে পিছিয়ে যাই। এজন্য সবাই একসাথে সুপারিশ করলে ফল ভালো পাওয়া যাবে।

রুবানা হক বলেন, টেকসই উন্নয়নের জন্য রিসাইক্লিং শিল্পের দিকে যেতে হবে। এ খাতে বিনিয়োগ বাড়াতে হবে। এজন্য একযোগে কাজ করতে হবে। আমরা যেন বড় হই আমিতে যেন ঠেকে না থাকি।

বিজিএপিএমইএ’র আব্দুল কাদের খান বলেন, চলতি বছরের প্রথামার্ধে পোশাকশিল্পের রফতানি হ্রাস পেয়েছে ৭.৭৪ শতাংশ। একই সময়ে বাংলাদেশের প্রতিযোগী দেশসমূহের পোশাক রফতানি বৃদ্ধি পেয়েছে। তাই পোশাকশিল্পের অগ্রগতির ধারাবাহিকতা বজায় রাখা এবং কোটি মানুষের কর্মসংস্থান সুরক্ষার জন্য মুখ্য সচিবের নেতৃত্বে পোশাকখাত-সংশ্লিষ্টদের নিয়ে একটি ট্যাক্সফোর্স গঠন, জরুরি। মধ্য এবং দীর্ঘ মেয়াদি পরিকল্পনা গ্রহণ, পরিকল্পনা বাস্তবায়নে আন্ত:মন্ত্রণালয় সমন্বয়হীনতা দূরীকরণ, স্থানীয় পর্যায়ে মূল্য সংযোজনে ডলারপ্রতি অতিরিক্ত পাঁচ টাকা বিনিময় হার নির্ধারনের দাবি জানান তিনি।

তিনি বলেন, পোশাকশিল্পের রফতানি সাথে আমাদের গার্মেন্ট এক্সেসরিজ এবং প্যাকেজিং পণ্যের রফতানি সরাসরি সম্পর্কিত। তাদের রফতানি হ্রাস পেলে আমাদেরও রফতানি হ্রাস পায়। তাই আমাদের দাবিগুলো বিবেচনায় নিয়ে পোশাকশিল্পের মতো আমাদের সেক্টরকেও একই সুযোগ সুবিধা দেওয়া হোক।
স্টকমার্কেবিডি.কম/আর

দ্যা ইবনে সিনার দ্বিতীয় প্রান্তিক বোর্ড সভা

ibnস্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত রসায়ন ও ঔষুধ  শিল্প খাতের কোম্পানি দ্যা ইবনে সিনা ফার্মাসিটিউক্যালস লিমিটেডের দ্বিতীয় প্রান্তিকের বোর্ড সভা ২২ জানুয়ারি আহবান করা হয়েছে। বুধবার ডিএসই’র ওয়েবসাইটে এ তথ্য জানা গেছে।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (লিস্টিং) রেজুলেশন ২০১৫ এর ১৬(১) ধারা অনুযায়ী, এই বোর্ড সভায় কোম্পানিটির ২০১৯ সালের ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত দ্বিতীয় প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত এই আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করা হবে।

এদিন বেলা ৩টায় ঢাকায় অবস্থিত নিজস্ব প্রধান অফিসে এই সভাটি অনুষ্ঠিত হবে।

এ সভায় কোম্পানিটির ২য় প্রান্তিকের ইপিএস ও ন্যাভসহ অন্যান্য আর্থিক তথ্য শেয়ারহোল্ডারদের জানিয়ে দেওয়া হবে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এ

সুহৃদের ২য় প্রান্তিকের বোর্ড সভা আহবান

suridস্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত প্রকৌশল শিল্প খাতের কোম্পানি সুহৃদ ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের দ্বিতীয় প্রান্তিকের বোর্ড সভা ২১ জানুয়ারি আহবান করা হয়েছে। বুধবার ডিএসই’র ওয়েবসাইটে এ তথ্য জানা গেছে।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (লিস্টিং) রেজুলেশন ২০১৫ এর ১৬(১) ধারা অনুযায়ী, এই বোর্ড সভায় কোম্পানিটির ২০১৯ সালের ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত দ্বিতীয় প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত এই আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করা হবে।

এদিন সন্ধ্যা ৬টায় ঢাকায় অবস্থিত নিজস্ব প্রধান অফিসে এই সভাটি অনুষ্ঠিত হবে।

এ সভায় কোম্পানিটির ২য় প্রান্তিকের ইপিএস ও ন্যাভসহ অন্যান্য আর্থিক তথ্য শেয়ারহোল্ডারদের জানিয়ে দেওয়া হবে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এ

নাহি এলুমিনিনামের লভ্যাংশ প্রেরণ

naheeস্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত প্রকৌশল খাতের নাহি এলুমিনিনাম কম্পোজিট প্যানেল লিমিটেডের ঘোষিত বোনাস শেয়ার বিনিয়োগকারীদের বেনিফিশিয়ারি ওনার্স (বিও) অ্যাকাউন্টে প্রেরণ করা হয়েছে। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

জানা গেছে, কোম্পানিটির ঘোষিত বোনাস শেয়ার বিনিয়োগকারীদের বিও হিসেবে সাম্প্রতিক প্রেরণ করা হয়েছে। এর আগে নগদ লভ্যাংশও প্রেরণ করা হয়।

এর আগে কোম্পানিটির পরিচালনা পর্ষদ ৩০ জুন ২০১৯ সমাপ্ত অর্থবছরের আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করে বিনিয়োগকারীদের জন্য ১০ শতাংশ স্টক ও ৫ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ ঘোষণা করে।

যা বিনিয়োগকারীদের সম্মতিক্রমে কোম্পনিটির বার্ষিক সাধারণ সভায় (এজিএম) অনুমোদন করা হয়।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/