হলমার্ক কেলেঙ্কারি: তানভীর-জেসমিনদের রায় ১৯ মার্চ

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

হলমার্ক কেলেঙ্কারির ঘটনায় দুদকের করা এক মামলায় প্রতিষ্ঠানটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মো. তানভীর মাহমুদ এবং তার স্ত্রী ও গ্রুপের চেয়ারম্যান জেসমিন ইসলামসহ ১৮ জনের নামে হওয়া মামলার রায় ঘোষণার জন্য আগামী ১৯ মার্চ দিন নির্ধারণ করেছেন আদালত।

মঙ্গলবার (১২ মার্চ) ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-১ এর বিচারক মো. আবুল কাশেম রায় ঘোষণার এদিন ধার্য করেন।

মামলায় প্রথম দফায় রায় ঘোষণার জন্য গত ২৮ ফেব্রুয়ারি দিন ধার্য ছিল। তবে সেদিন মামলাটি রায় থেকে উত্তোলনপূর্বক ফের দুজনের সাক্ষ্যগ্রহণের আবেদন করেন দুদকের কৌঁসুলি মীর আহমেদ আলী সালাম। সেই আবেদন মঞ্জুর করে ৪ মার্চ দুজনের সাক্ষ্যগ্রহণের দিন রাখা হয়। সেদিন সাক্ষ্য দেন তৎকালীন দুই মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট সাইফুর রহমান ও কেশব রায় চৌধুরী। এরপর পুনরায় যুক্তিতর্ক উপস্থাপনের জন্য ১২ মার্চ দিন ধার্য করা হয়। আজ যুক্তিতর্ক উপস্থাপন শেষে ১৯ মার্চ ফের রায়ের দিন ধার্য করেন আদালত।

আসামিদের মধ্যে জামাল উদ্দিন সরকার ও আলতাফ হোসেন জামিনে রয়েছেন। এছাড়া সাইফুল, মতিন, হুমায়ুন, গোপাল নাথ, তসলিম, সাইফুল, মেরী ও জাকারিয়া পলাতক। বাকিরা কারাগারে আছেন।

২০১২ সালের ৪ অক্টোবর আসামিদের বিরুদ্ধে প্রতারণা, জালিয়াতি, অর্থ আত্মসাৎ, পরস্পরের যোগসাজশে ক্ষমতার অপব্যবহার ও অর্থের অপব্যবহার এবং পাচারের অভিযোগে রাজধানীর রমনা থানায় এ মামলা করে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।

মামলায় অভিযোগ করা হয়েছে, ভুয়া ম্যাক্স স্পিনিং মিলসের হিসাবে সুতা রপ্তানির নামে ৫২৫ কোটি ৬২ লাখ ৯২ হাজার ৮০০ টাকা মূল্যের সুতা রপ্তানি করা হয় বলে নথিপত্রে দেখানো হয়। ওই হিসাবে পুরো অর্থ জমা করা হলে তা থেকে ১৬ কোটি ৫০ লাখ টাকা হলমার্কের আরেক ভুয়া প্রতিষ্ঠান অ্যাপারেল এন্টারপ্রাইজের হিসাবে স্থানান্তর করা হয়, যা পরে তানভীর ও তার স্ত্রী তুলে নেন।

চার্জশিট দাখিলের পর ২০১৬ সালের ২৭ মার্চ ঢাকার মহানগর দায়রা জজ কামরুল হোসেন মোল্লা অভিযোগ গঠন করে বিচার শুরুর আদেশ দেন। পরে বিচারের জন্য মামলা হয়ে এ আদালতে আসে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম///

সংশোধিত এডিপির আকার কমলো ১৮ হাজার কোটি টাকা

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

চলতি অর্থবছরের সংশোধিত বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচির (আরএডিপি) আকার ১৮ হাজার কোটি টাকা কমিয়ে ২ লাখ ৪৫ হাজার কোটি টাকা নির্ধারণ করেছে সরকার। প্রতিবারের মতো এবারও মন্ত্রণালয়ের বরাদ্দ পাওয়া অর্থ ব্যয় করতে না পারায় কাটছাঁট করতে হয় সংশোধিত এডিপি। এডিপি কাটছাঁটের ফলে আরএডিপির আকার দাঁড়াল ২ লাখ ৪৫ হাজার কোটি টাকা। মূল এডিপির আকার ছিল ২ লাখ ৬৩ হাজার কোটি টাকা।

মঙ্গলবার শেরে-বাংলা নগরের এনইসি সম্মেলন কক্ষে জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের (এনইসি) সভায় সংশোধিত এডিপি অনুমোদন দেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

কমিশন সূত্র জানায়, সব মন্ত্রণালয় সময় মতো বরাদ্দ করা অর্থ খরচ করতে পারছে না। ফলে এডিপির বাস্তবায়নে প্রত্যেকবারই ব্যয় কমানো হচ্ছে।

মোট সংশোধিত বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচির (আরএডিপি) সর্বোচ্চ ২৫ দশমিক ৮২ শতাংশ বরাদ্দ দেয়া হচ্ছে পরিবহন ও যোগাযোগ খাতে। যা টাকার অঙ্কে ৬৩ হাজার ২৬৩ কোটি ৩১ লাখ টাকা। এরপরই দ্বিতীয় সর্বোচ্চ বরাদ্দ দেয়া হয়েছে বিদ্যুৎ খাতে ১৫ দশমিক ৪৭ শতাংশ। যা টাকার অঙ্কে ৩৭ হাজার ৮৯৬ কোটি টাকা।

স্টকমার্কেটবিডি.কম///

এ মাসেই বাজারে আসবে শাওমির বৈদ্যুতিক গাড়ি

স্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

চীনা প্রতিষ্ঠান শাওমি জানিয়েছে, এ মাসেই তারা প্রথম বৈদ্যুতিক গাড়ি এসইউ-সেভেন বাজারে আনবে। এর মাধ্যমে শাওমি বিশ্বের অটো বাজারে প্রবেশ করবে। আজ সকালের লেনদেনে শাওমির শেয়ারের দাম বেড়েছে ৭ শতাংশ।

আজ মঙ্গলবার বার্তা সংস্থা রয়টার্সের এক প্রতিবেদনে এসব তথ্য জানানো হয়েছে।

চীনের পঞ্চম বৃহত্তম স্মার্টফোন নির্মাতা প্রতিষ্ঠান শাওমি ওয়েইবো পোস্টে জানিয়েছে, চীনের ২৯ শহরে তাদের ৫৯টি দোকান আছে, যেখান থেকে অর্ডার নেওয়া হবে। আগামী ২৮ মার্চ একটি লঞ্চ ইভেন্ট নির্ধারণ করে রেখেছে শাওমি, সেদিন নতুন বৈদুত্যিক গাড়ির স্টিকার ট্যাগ ঘোষণা করা হবে বলে আশা করা হচ্ছে।

চলতি বছরের জানুয়ারি-ফেব্রুয়ারিতে চীনের বৈদ্যুতিক গাড়ি বিক্রি বেড়েছে ১৮ শতাংশ, ২০২৩ সালে দেশটির এই খাতে প্রবৃদ্বি ছিল ২১ শতাংশ।

গত ডিসেম্বরে স্পিড আল্ট্রা সেভেন (এসইউ৭) সেডান আনার সময় শাওমির প্রধান নির্বাহী লেই জুন বলেছিলেন, শাওমি বিশ্বের শীর্ষ পাঁচ গাড়ি নির্মাতার একটি হওয়ার পরিকল্পনা করছে।

তিনি আরও বলেছিলেন, তাদের বৈদ্যুতিক গাড়িটিতে ‘সুপার বৈদ্যুতিক মোটর’ প্রযুক্তি আছে, যা টেসলার চেয়ে দ্রুত গতি সরবরাহ করতে সক্ষম।

শাওমির জনপ্রিয় ফোন ও অন্যান্য ইলেকট্রনিক ডিভাইসের সঙ্গে যুক্ত অপারেটিং সিস্টেমের কারণে এসইউ সেভেন গাড়িটি গ্রাহক আকর্ষণ করবে বলে মনে করা হচ্ছে। এর চালক শাওমির মোবাইল অ্যাপগুলোতে নিরবচ্ছিন্ন অ্যাক্সেস পাবেন।

স্টকমার্কেটবিডি.কম////

আট মাসে ৬৩ কোটি ৭০ লাখ ডলারের কৃষিপণ্য রপ্তানি

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

চলতি অর্থবছরে দেশের কৃষিপণ্য রপ্তানি আগের বছরের তুলনায় কিছুটা বেড়েছে। গত তিন বছরে রপ্তানি ধীরে ধীরে কমলেও সংশ্লিষ্টরা মনে করছেন, সরবরাহ ব্যবস্থা ভালো হওয়ায় ও ডলার সংকট কিছুটা কেটে যাওয়ায় এই খাতে উন্নতি হচ্ছে।

রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরো (ইপিবি) বলছে, গত আট মাসে কৃষিপণ্য রপ্তানি হয়েছে ৬৩ কোটি ৭০ লাখ ডলার।

এর আগের ২০২২-২৩ অর্থবছরের একই সময়ে তা ছিল ৬১ কোটি ৫০ লাখ ডলার।

এই তালিকায় আছে—চা, শাকসবজি, তামাক, ফল, মশলা, শুকনো খাবার, তৈলবীজ, পান, প্রাণী বা উদ্ভিদ থেকে পাওয়া চর্বি ও তেল, চিনি ও মিষ্টি খাবার, পানীয়, স্পিরিট ও ভিনেগার এবং তেলসহ অন্যান্য পণ্য।

বাজার সংশ্লিষ্টরা বলছেন, ২০২২ সালের ফেব্রুয়ারিতে রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ শুরুর মাত্র চার মাস আগে ২০২০-২১ অর্থবছরে রপ্তানি সর্বোচ্চ পর্যায়ে পৌঁছেছিল।

বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (বিডা) তথ্য অনুসারে, বাংলাদেশ থেকে ৬৩ মৌলিক প্রক্রিয়াজাত পণ্যসহ সাত শতাধিক কৃষিপণ্য রপ্তানি করা হয়।

স্টকমার্কেটবিডি.কম///

চিনি ও খেজুরের দাম নির্ধারণ করে দিল সরকার

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

রোজার শুরুতেই খেজুর ও চিনির দাম নির্ধারণ করে দিয়েছে সরকার। প্রতি কেজি অতি সাধারণ খেজুরের দর ঠিক করা হয়েছে ১৫০ থেকে ১৬৫ টাকা। এছাড়া কেজিপ্রতি চিনির মূল্য ১৪০ টাকা ধার্য করা হয়েছে।

সোমবার বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সহকারী সচিব ফুয়ারা খাতুনের সই করা এক সার্কুলারে এসব তথ্য জানা গেছে। এতে বলা হয়, নিম্নমানের খেজুরের দাম ধরা হয়েছে কেজিতে ১৫০ থেকে ১৬৫ টাকা। আর বহুল ব্যবহৃত জাইদি খেজুরের কেজি নির্ধারণ করা হয়েছে ১৭০ থেকে ১৮০ টাকা।

পাশাপাশি প্রতি কেজি চিনির মূল্য ১৪০ টাকা ঠিক করা হয়েছে। তাছাড়া প্যাকেটজাত চিনির সর্বোচ্চ দর ধার্য করা হয়েছে ১৪৫ টাকা। এসব দামে খেজুর ও চিনি বিক্রি করতে ব্যবসায়ীদের নির্দেশ দেয়া হয়েছে।

বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী আহসানুল ইসলাম টিটু বলেন, সাধারণ মানুষের কথা চিন্তা করে নিম্নমানের খেজুরের মূল্য নির্ধারণ করা হয়েছে। তবে দামি খেজুরের দাম ঠিক করে দেয়া হয়নি।

তিনি আরও জানান, ভারত থেকে ৫০ হাজার টন পিঁয়াজ আমদানির প্রক্রিয়া চলছে। আশা করি, শিগগিরই তা দেশে আসবে। এতে মসলাজাতীয় পণ্যটির দরও কমে যাবে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম///

পিয়াজের দাম কমানোর সিদ্ধান্ত আসছে জানালেন বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী

বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী আহসানুল ইস‌লাম টিটু‌।

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

পিয়াজ আমদানির জন্য ভারত থেকে অনুমোদন পেয়েছি। এখন দাম নিয়ে আলোচনা হচ্ছে। দুয়েকদিনের মধ্যে এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত আসবে বলে জানিয়েছেন বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী আহসানুল ইসলাম টিটু।

মঙ্গলবার সচিবালয়ে ঢাকায় নিযুক্ত জাপানের রাষ্ট্রদূত ইওয়ামা কিমিনোরির সঙ্গে বাংলাদেশ-জাপান অর্থনৈতিক অংশীদারিত্ব চুক্তি (ইপিএ) সম্পাদনের বিষয়ে যৌথ সংবাদ সম্মেলনে সাংবাদিকদের প্রশ্নে এ কথা বলেন বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী।

বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী বলেন, পিয়াজের শুল্ক বাংলাদেশের জন্য ৮০০ ডলার, আর যুক্তরাজ্যের জন্য এক হাজার ২০০ ডলার। আমাদের সিনিয়র সেক্রেটারি গত তিনদিন ধরে দাম কমাতে নিয়মিত যোগাযোগ করছেন, আলোচনা করছেন। দুয়েকদিনের মধ্যে এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত আসবে।

তিনি বলেন, আন্তর্জাতিক বাণিজ্যের বাধাগুলো আমি চাইলেই সবকিছু নিরসন করতে পারি না। তবে আমাদের উদ্যোগ, চেষ্টা ও এর সফলতা আছে। পিয়াজ রফতানিতে মার্চ পর্যন্ত নিষেধাজ্ঞা দিয়ে রেখেছে ভারত, তারপরেও তারা রাজি হয়েছে। সামনের তাদের দেশে নির্বাচন, সেটাও দেখতে হবে। তাদের ভোক্তা বাজার আছে, সেটা মাথায় রাখতে হবে। সবকিছু বিবেচনা করে ৫০ হাজার টন পিয়াজের অনুমোদন আমরা পেয়েছি। হয় আমরা সরকারিভাবে জি টু জি আনব, অথবা আমাদের আমদানিকারকদের অনুমোদন দেব। যত দ্রুত সম্ভব বাজারে যাতে স্বস্তি ফিরিয়ে আনা যায়, সেই চেষ্টা করব।

প্রতিমন্ত্রী বলেন, ধর্মীয় অনুভূতি নিয়ে আমাদের কথা বলার দরকার নেই। এটা যার যার বিষয়। যে যেটা দিয়ে ইচ্ছা ইফতার করবেন। কিছু খেজুরের শুল্ক কমানো হয়েছে। আমরা উঁচু জাতের দামি খেজুরের শুল্ক কমাইনি। সাধারণ মানুষ যেটা খায়, সেটার দাম কমাতে চিঠি দেওয়া হয়েছে।

চিনি নিয়ে প্রতিমন্ত্রী বলেন, খোলা বাজারের চিনির সর্বোচ্চ মূল্য ১৪০ টাকার বেশি হবে না। তারা আমাদের কথা দিয়েছে, তাদের যথেষ্ট মজুত আছে। প্যাকেটজাত চিনির দামও ১৪৫ থেকে ১৪৬ টাকার বেশি হবে না। সেটা আমরা নিশ্চিত করতে পেরেছি। রমজানে চিনির দাম বাড়ার কোনো সুযোগ নেই।

স্টকমার্কেটবিডি.কম///

লাভেলো আইসক্রিমের লভ্যাংশ বিতরণ

স্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত খাদ্য ও আনুসাঙ্গিক শিল্প খাতের কোম্পানি তাওফিকা ফুডস এন্ড লাভেলো আইসক্রিম পিএলসির ঘোষিত নগদ লভ্যাংশ বিনিয়োগকারীদের ব্যাংক হিসাবে কাছে প্রেরণ করা হয়েছে। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

৩০ জুন ২০২৩ সালের সমাপ্ত হিসাব বছরে কোম্পানির শেয়ারহোল্ডারদের জন্য ১০ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ দিয়েছে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এসবি

লেনদেনের শীর্ষে এস এস স্টিলস; ২য় স্থানে ওরিয়ন ইনফিউশন

স্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

সপ্তাহের তৃতীয় কর্মদিবস মঙ্গলবার দিনশেষে প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেনের শীর্ষে উঠে এসেছে এস এস স্টিলস লিমিটেড। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

জানা গেছে, এদিন কোম্পানিটির ৩২ কোটি ৫০ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। লেনদেনের তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে ওরিয়ন ইনফিউশন লিমিটেড শেয়ার লেনদেন হয়েছে ৩১ কোটি ২ লাখ টাকা।

ফুয়াং সিরামিকসের ৩০ কোটি ৬২ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেনের মাধ্যমে তৃতীয় স্থানে উঠে এসেছে।

লেনদেনের তালিকায় থাকা অন্যান্য কোম্পানিগুলোর মধ্যে রয়েছে- গোল্ডেন সনের ২৬ কোটি ৫ লাখ, লাভেলো আইসক্রিমের ১৮ কোটি ৮৬ লাখ, আলিফ ইন্ডাস্ট্রিজের ১৫ কোটি ১২ লাখ, সেন্ট্রাল ফার্মার ১৪ কোটি ১৩ লাখ, বেষ্ট হোল্ডিংসের ১৩ কোটি, ফরচুন সুজের ১১ কোটি ৫৮ লাখ ও আফতাব অটোসের ১১ কোটি ৪৩ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এসবি

  1. এস এস স্টিলস
  2. ওরিয়ন ইনফিউশন
  3. ফুয়াং সিরামিকস
  4. গোল্ডেন সন
  5. লাভেলো আইসক্রিম
  6. আলিফ ইন্ডাস্ট্রিজ
  7. সেন্ট্রাল ফার্মা
  8. বেষ্ট হোল্ডিংস
  9. ফরচুন সুজ
  10. আফতাব অটোস।

দিনশেষে সূচকের সাথে কমেছে লেনদেন

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) দিনশেষে সূচকের পতন হয়েছে। এদিন সেখানে লেনদেন আগের দিনের চেয়ে কমেছে। অপরদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সূচক ও লেনদেন কমেছে । ডিএসই ও সিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা যায়।

সপ্তাহের তৃতীয় কর্মদিবস মঙ্গলবার ডিএসইতে প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ৫১.৫১ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ৬০০৬ পয়েন্টে। আর ডিএসই শরীয়াহ সূচক ১২.৭৪ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ১৩০৯ পয়েন্টে এবং ডিএসই-৩০ সূচক ১২.০৪ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ২০৬৫ পয়েন্টে।

এদিন ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৫৬৩ কোটি ৫৩ লাখ টাকা। গতকাল সোমবার সেখানে লেনদেনের পরিমাণ ছিল ৭৫৪ কোটি ১৪ লাখ টাকা।

ডিএসইতে দিনভর ৩৯৮টি কোম্পানি ও মিউচুয়াল ফান্ডের শেয়ারের লেনদেন হয়। এর মধ্যে ৪৫টি শেয়ারের দর বেড়েছে, কমেছে ৩০৮টির আর অপরিবর্তিত আছে ৪৫টির দর।

এদিন ডিএসইতে লেনদেনে এগিয়ে থাকা ১০টি কোম্পানি হলো – এস এস স্টিলস, ওরিয়ন ইনফিউশন, ফুয়াং সিরামিকস, গোল্ডেন সন, লাভেলো আইসক্রিম, আলিফ ইন্ডাস্ট্রিজ, সেন্ট্রাল ফার্মা, বেষ্ট হোল্ডিংস, ফরচুন সুজ ও আফতাব অটোস।

অন্যদিকে দেশের অপর বাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) ব্রড ইনডেক্স ১২৪.১৩ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ১৭ হাজার ২৬৩ পয়েন্টে।

দিনভর লেনদেন হওয়া ২৩৩টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ৬০টির, কমেছে ১৪৫টির ও দর অপরিবর্তিত রয়েছে ২৮টির।

এদিন সিএসইতে লেনদেন হয়েছে ১৬ কোটি ৯৪ লাখ টাকা। গতকাল সোমবার সেখানে লেনদেন হয়েছে ২০ কোটি ৭৮ লাখ টাকা।

দিনশেষে সিএসইতে লেনদেনের শীর্ষে রয়েছে লাভেলো আইসক্রিম ও ইষ্টার্ণ ব্যাংক।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এসবি