ব্যাংক লেনদেনের সময় ৩০ মিনিট বাড়বে

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

করোনাভাইরাস মোকাবিলায় সরকার ঘোষিত চলমান ‘লকডাউন’ বা বিধিনিষেধ আগামী ১৬ জুন পর্যন্ত বাড়িয়েছে সরকার।

রবিবার (৬ জুন) এ সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। লকডাউনের সময় বাড়ানোর সঙ্গে সঙ্গে ব্যাংকে লেনদেনের সময় আগের চেয়ে ৩০ মিনিট বাড়ানো হয়েছে। নতুন সময় অনুযায়ী লেনদেন সকাল ১০টা থেকে ৩টা পর্যন্ত চলবে।

এতদিন বেলা ২টা ৩০ মিনিট পর্যন্ত লেনদেন হতো।

সোমবার (৭ জুন) থেকে ১৬ জুন পর্যন্ত সাপ্তাহিক ও সরকারি ছুটির দিন ছাড়া ব্যাংকগুলোতে সকাল ১০টা থেকে বিকেল ৩টা পর্যন্ত লেনদেন চলবে। লেনদেন পরবর্তী অন্যান্য আনুষাঙ্গিক কাজ সম্পন্ন করার জন্য বিকেল সাড়ে ৪টা পর্যন্ত ব্যাংক খোলা রাখা যাবে। এ নির্দেশনা আগামী ১৬ জুন পর্যন্ত বহাল থাকবে।

এ বিষয়ে রবিবার (৬ জুন) বাংলাদেশ ব্যাংকের অফ-সাইট সুপারভিশন বিভাগের মহাব্যবস্থাপক মো. আনোয়ারুল ইসলাম স্বাক্ষরিত একটি বিজ্ঞপ্তি দেশে কার্যরত সকল তফসিলি ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তার কাছে পাঠানো হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, লেনদনের পরবর্তী আনুষাঙ্গিক কার্যক্রম সম্পাদনের জন্য সংশ্লিষ্ট শাখা ও প্রধান কার‌্যালয়ের সংশ্লিষ্ট বিভাগ বিকেল ৪টা পর্যন্ত খোলা থাকবে। জনসাধারণের প্রয়োজন বিবেচনায় নিয়ে করোনাভাইরাসের কারণে সরকার ঘোষিত সাধারণ ছুটির সময় দেশের ব্যাংকিং ব্যবস্থা সীমিত আকারে চালু রাখার নির্দেশ দেয় বাংলাদেশ ব্যাংক।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/

বিদেশে বাংলাদেশের চায়ের বিপুল চাহিদা রয়েছে : টিপু মুনশি

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি, এমপি বলেছেন, আগামী ২০২৫ সালের মধ্যে ১৪ কোটি কেজি চা উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা নিয়ে চা শিল্পের রোডম্যাপ বাস্তবায়ন করা হচ্ছে। আমাদের চা এর উৎপাদন বেড়েই চলছে। একই সাথে বাড়ছে চাহিদা। বিদেশেও বাংলাদেশের চায়ের বিপুল চাহিদা রযেছে। অভ্যন্তরিন চাহিদা মিটিয়ে চা তেমন রপ্তানি করা যাচ্ছে না। চায়ের উৎপাদন বাড়িয়ে রপ্তানির চেষ্টা করা হচ্ছে।

বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন, দেশে চায়ের উৎপাদন বাড়াতে উদ্যোক্তাদের এগিয়ে আসতে হবে। সরকার প্রয়োজনীয় সবধরনের সহযোগিতা প্রদান করবে। চায়ের ন্যায্যমূল নিশ্চিত করার জন্য কাজ করা হচ্ছে। চা শিল্পে বঙ্গবন্ধুর স্পর্শ আছে। তিনি চা শিল্পের উন্নয়নের জন্য অনেক যুগান্তকারী পদক্ষেপ নিয়েছেন। চা শিল্পে নিয়োজিত শ্রমিকদের কল্যাণে তিনি অনেক পদক্ষেপ নিয়েছেন। বর্তমান সরকারও এ বিষয়ে সচেতন রয়েছে, চা শিল্পের উন্নয়নে কাজের ধারা অব্যাহত রেখেছে। নতুন চায়ের বাগান বৃদ্ধি, নতুন জাত উদ্ভাবণ, উৎপাদন বৃদ্ধি এবং ন্যায়্যমূল্য নিশ্চিত করে যথাযথ বাজারজাত করণের বিষয়ে সরকার আন্তরিকতার সাথে কাজ করে যাচ্ছে।

বাণিজ্যমন্ত্রী আজ রবিবার (৬ জুন) ঢাকায় বাংলাদেশ চা বোর্ড আয়োজিত ‘১ম জাতীয় চা দিবস-২০২১’ উদযাপন উপলক্ষে জুম প্লাটফর্মে “বাংলাদেশের চা শিল্পঃ সমস্যা ও সম্ভাবনা” শীর্ষক সেমিনারে বক্তব্য প্রদানের সময় এসব কথা বলেন।

বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন, ২০২৫ সালে চায়ের সম্ভাব্য অভ্যন্তরীন চাহিদা হবে ১২৯ মিলিয়ন কেজি। অভ্যন্তরীণ চাহিদা মিটিয়ে অতিরিক্ত ১১ মিলিয়ন কেজি চা রপ্তানি করা সম্ভব হবে। চা বাংলাদেশের অন্যতম রপ্তানি পণ্য হবে বলে আশা করা যায়। আমাদের চা উৎপাদনের বিপুল সম্ভাবনা রয়েছে। গত ২০১৯ সালে বাংলাদেশে ৯৬.০৭ মিলিয়ন কেজি চা উৎপাদিত হয়েছে। বাংলাদেশ ২০২০ সালে ২২টি দেশে মোট ২.১৭ মিলিয়ন কেজি চা রপ্তানি করেছে, যা ২০১৯ সালের রপ্তানির তুলনায় প্রায় ২৬০% বেশি। দেশের উত্তরাঞ্চলে চা উৎপাদনে আশাব্যাঞ্জক সারা পাওয়া যাচ্ছে। সেখানে দিন দিন চায়ের উৎপাদন বৃদ্ধি পাচ্ছে। সম্মিলিত ভাবে প্রচেষ্টা চালালে চা শিল্পের রোডম্যাপ বাস্তবায়ন করা সম্বব।

ড. মঈদউদ্দীন আহমেদের সঞ্চালনায় সেমিনারে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন বাংলাদেশ চা বোর্ডের চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল মো. জহিরুল ইসলাম এনডিসি, পিএসসি ।

বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন বাণিজ্য সচিব তপন কান্তি ঘোষ। অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশীয় চা সংসদের সভাপতি এম শাহ আলম, টি ট্রেডার্স এসোসিয়েশন অফ বাংলাদেশ এর সভাপতি শাহ মঈনুদ্দীন হাসান, পঞ্চগড় টি গ্রোয়ার্স এসোসিয়েশনের সভাপতি আমিরুল হকসহ চা শিল্পের সাথে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি এবং গণমাধ্যমকর্মীগণ।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/আহমেদ

মে মাসের সেরা ব্রোকার লংকাবাংলা

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) চলতি বছরের মে মাসের শীর্ষ ২০টি ব্রোকারেজ হাউজের তালিকা প্রকাশ করেছে। লেনদেনের ওপর ভিত্তি করে এ তালিকা প্রকাশ করা হয়েছে।

শীর্ষ ব্রোকারেজ হাউজের তালিকায় মে মাসে শীর্ষে স্থান দখল করে নিয়েছে লংকাবাংলা সিকিউরিটিজ। দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে ইউসিবি স্টক ব্রোকারেজ ও তৃতীয় স্থানে রয়েছে সিটি ব্রোকারেজ। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

শীর্ষ ব্রোকারেজ হাউজের তালিকায় থাকা অন্য প্রতিষ্ঠানগুলো হলো— আইসিবি সিকিউরিটিজ ট্রেডিং কোম্পানি, আইডিএলসি সিকিউরিটিজ, ইবিএল সিকিউরিটিজ, ব্র্যাক ইপিএল স্টক ব্রোকারেজ, ইউনাইটেড ফাইন্যান্সিয়াল ট্রেডিং কোম্পানি, শেলটেক ব্রোকারেজ, ব্যাংক এশিয়া সিকিউরিটিজ।

এছাড়া তালিকায় আরও রয়েছে— এমটিবি সিকিউরিটিজ, শান্তা সিকিউরিটিজ, ইউনাইটেড সিকিউরিটিজ, মার্কেন্টাইল ব্যাংক সিকিউরিটিজ, শাহজালাল ইসলামী ব্যাংক সিকিউরিটিজ, বিডি সানলাইফ সিকিউরিটিজ, এআইবিএল ক্যাপিটাল মার্কেট সার্ভিসেস, ইউনিক্যাপ সিকিউরিটিজ, ভারটেক্স স্টক অ্যান্ড সিকিউরিটিজ ও এনআরবিসি ব্যাংক সিকিউরিটিজ।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/আহমেদ

পোশাক খাতের প্রস্তাবের প্রতিফলন নেই বাজেটে: বিজিএমইএ

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

তৈরি পোশাক খাতের উদ্যোক্তাদের বিভিন্ন প্রস্তাব প্রতিফলিত হয়নি জাতীয় বাজেটে। তবে এ খাতের আগের বিভিন্ন প্রণোদনা ও কর সুবিধা অব্যাহত রাখা হয়েছে, যা ইতিবাচক। শনিবার এক সংবাদ সম্মেলনে প্রস্তাবিত বাজেটের ওপর বিজিএমইএ এমন প্রতিক্রিয়া জানিয়েছে।

এবারের বাজেট সামনে রেখে বিজিএমইএর অন্যতম দাবি ছিল, কৃত্রিম তন্তু দিয়ে উৎপাদিত পোশাক রপ্তানির ওপর ১০ শতাংশ হারে নগদ সহায়তা দেওয়া এবং উৎসে কর শতকরা ৫০ পয়সা হারে পাঁচ বছর অব্যাহত রাখার ঘোষণা দেওয়া। এ ছাড়া ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পের সহায়তায় সরকারের দেওয়া রপ্তানি প্রণোদনার আওতা এক কোটি ডলার পর্যন্ত বাড়ানো। এখন বছরে ৫০ লাখ ডলারের কম রপ্তানি করা কারখানা এ সুবিধা পাচ্ছে।

বিজিএমইএ বলেছে, বাজেটে পোশাক খাতে রপ্তানি প্রণোদনা এবং উৎসে কর কর্তনের হার শূন্য দশমিক ৫০ শতাংশ অব্যাহত রাখা হয়েছে। তারা একে ইতিবাচক হিসেবে দেখছেন। তবে তারা পাঁচ বছরের জন্য একই হারে থাকার ঘোষণা চান। কর্মসংস্থান, অবকাঠামো উন্নয়ন, ভ্যাট আইনে আমদানি পর্যায়ে আগাম কর ৪ থেকে ৩ শতাংশে নামিয়ে আনাসহ ব্যবসা-সহায়ক পদক্ষেপের জন্য বাজেটের প্রশংসা করেছে বিজিএমইএ। তবে করোনায় ক্ষতিগ্রস্ত পোশাক খাতের ঘুরে দাঁড়ানো এবং চাকরি হারানো শ্রমিকদের কাজে ফেরানোর চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় তা যথেষ্ট নয়।

রাজধানীর উত্তরায় বিজিএমইএ ভবনে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে সংগঠনের সভাপতি ফারুক হাসান, সিনিয়র সহসভাপতি এস এম মান্নান কচি, সহসভাপতি শহীদুল্লাজ আজিম, খন্দকার রফিকুল ইসলাম, মিরান আলী, মো. নাছির উদ্দিন, রাকিবুল আলম চৌধুরী ও অন্য পরিচালকরা উপস্থিত ছিলেন।

কৃত্রিম তন্তুর পোশাকে প্রণোদনার দাবি ব্যাখ্যায় বিজিএমইএ সভাপতি বলেন, চার দশক ধরে রপ্তানি করলেও পোশাকপণ্যে বৈচিত্র্য আসেনি। আমাদের দেশ থেকে পোশাক রপ্তানির প্রায় ৭৫ শতাংশই তুলায় তৈরি। ১০ বছর আগে এ হার ছিল ৬৯ শতাংশ। অর্থাৎ তুলা নির্ভরতা দিন দিন বাড়ছে। অথচ বিশ্ববাজার চাহিদার ৭৫ শতাংশই কৃত্রিম তন্তুর। এ ধরনের পণ্যের চাহিদা বছরে ৩ থেকে ৪ শতাংশ হারে বাড়ছে। কৃত্রিম তন্তুর আন্তর্জাতিক বাজারে বাংলাদেশের অংশ মাত্র ৫ শতাংশ। প্রতিযোগী ভিয়েতনামের এ হার দ্বিগুণ। এ ছাড়া প্রতিযোগী দেশগুলোর কৃত্রিম তন্তুর পোশাকের নিজস্ব কাঁচামাল পেট্রোকেমিক্যাল চিপস নিজস্ব। এ সুবিধায় প্রতিযোগিতায় তারা এগিয়ে আছে। এ বাস্তবতায় কৃত্রিম তন্তুর বিনিয়োগ ও রপ্তানি উৎসাহিত করতে ১০ শতাংশ নগদ সহায়তা দাবি করেছেন তারা। ফারুক হাসান বলেন, এতে বেশি রপ্তানির সম্ভাবনা কাজে লাগানো সম্ভব হবে। কর্মসংস্থান বাড়বে। সার্বিকভাবে দেশ উপকৃত হবে।

ফারুক হাসান বলেন, বাজেট পাসের আগে বিজিএমইএর দাবিগুলো বিবেচনার সুযোগ রয়েছে। এ উদ্দেশ্যে সংবাদ সম্মেলনে দাবিগুলো আবারও তুলে ধরা হয়। বিজিএমইএর অন্য প্রধান দাবির মধ্যে রয়েছে- করোনাকালে শ্রমিকদের মজুরি বাবদ সরকারের দেওয়া ঋণ পরিশোধের মেয়াদ বাড়ানো, নগদ সহায়তার ওপর ১০ শতাংশ হারে কর কর্তন প্রত্যাহার এবং প্রচলিত বাজারে রপ্তানি প্রণোদনা ৪ থেকে ৫ শতাংশে উন্নীত করা। শ্রমিক এবং মিডলেভেল ম্যানেজমেন্ট পর্যায়ে দক্ষতা উন্নয়নে নির্দিষ্ট বরাদ্দ রাখাও তাদের দাবি ছিল। শিল্পের বাইরে শ্রমিকদের কল্যাণেও একগুচ্ছ প্রস্তাব ছিল বিজিএমইএর। এর মধ্যে রয়েছে শ্রমিকদের স্বাস্থ্য, শিক্ষা, আবাসন ও পরিবহনের ব্যবস্থা করা এবং সব শ্রমিক ও তাদের পরিবারের জন্য করোনার টিকার ব্যবস্থা করা।

বাজেটে রপ্তানির লক্ষ্যমাত্রা ১৫ শতাংশ বাড়ানোর প্রাক্কলন করা হয়েছে। বিজিএমইএ সভাপতি মনে করেন, করোনার দুর্যোগকালে এ লক্ষ্যমাত্রা অত্যন্ত বেশি। চলতি অর্থবছরের গত ১১ মাসের রপ্তানি আয় কভিডের আগে স্বাভাবিক সময় ২০১৮-১৯ অর্থবছরের তুলনায় এখনও ১০ শতাংশ কম। করোনার তৃতীয় ঢেউয়ের আশঙ্কাও উড়িয়ে দেওয়া যায় না।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/আহমেদ

সংসদে বাজেট আলোচনা শুরু

স্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

চলতি ২০২০-২১ অর্থ বছরের সম্পূরক বাজেটের ওপর সংসদে সাধারণ আলোচনা শুরু হয়েছে। এর আগে রোববার সকাল ১১টার দিকে স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে সংসদ অধিবেশন পুনরায় শুরু হয়।

১১টায় সংসদ শুরু হলে প্রশ্নোত্তর পর্ব টেবিলে উত্থাপিত হয়। শিশু দিবাযত্ন কেন্দ্র এবং হজ ও ওমরাহ ব্যবস্থাপনা বিলের কমিটির রিপোর্ট উপস্থাপন করা হয় এরপর। এছাড়া সংসদে তিনটি বিলের রিপোর্ট উপস্থাপনের সময় বাড়ানো হয়।

পরে সংস্কৃতিমন্ত্রী কেএম খালিদ বাংলাদেশ জাতীয় আরকাইভস বিল-২০২১ সংসদে তোলেন।

এরপরই শুরু হয় সম্পূরক বাজেটের ওপর আলোচনা। সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলী আলোচনা শুরু করেন।

সম্পূরক বাজেটের ওপর দুইদিন সাধারণ আলোচনা শেষে সোমবার সম্পূরক বাজেট পাস হতে পারে।

এর আগে বৃহস্পতিবার সংসদে আসন্ন ২০২১-২২ অর্থবছরের বাজেট উপস্থাপন করেন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল। ওইদিন চলতি ২০২০-২১ অর্থবছরের সম্পূরক বাজেটও পেশ করা হয়।

চলতি অর্থবছরের মূল বাজেটের আকার ছিল পাঁচ লাখ ৬৮ হাজার কোটি টাকা। মহামারির সংকটে সেই গতিপথ ঠিক থাকেনি। সংশোধনে তা পাঁচ লাখ ৩৮ হাজার ৯৮৩ কোটিতে নামিয়ে আনতে হয়।

গত ২ জুন শুরু হয় সংসদের বাজেট অধিবেশন। মহামারির মধ্যে এবারও কঠোর স্বাস্থ্যবিধি মেনে বাজেট অধিবেশন পরিচালিত হচ্ছে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/

ফার ক্যামিক্যাল ইন্ডাস্ট্রিজের বোর্ড সভা আহবান

স্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত ঔষধ ও রসায়ন খাতের প্রতিষ্ঠান ফার ক্যামিক্যাল ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড চলতি বছরের তৃতীয় প্রান্তিকের বোর্ড সভা আগামী ৯ জুন আহবান করেছে। ডিএসই’র ওয়েবসাইটে এ তথ্য জানা গেছে।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (লিস্টিং) রেজুলেশন ২০১৫ এর ১৬(১) ধারা অনুযায়ী, এই বোর্ড সভায় কোম্পানিটির ২০২১ সালের ৩য় প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করা হবে।

এদিন বেলা ৪টায় অনুষ্ঠিত রাজধানীতে কোম্পানির নিজস্ব অফিসে অনুষ্ঠিত এ সভায় কোম্পানিটির ৩য় প্রান্তিকের ইপিএস ও ন্যাভসহ অন্যান্য আর্থিক তথ্য শেয়ারহোল্ডারদের জানিয়ে দেওয়া হবে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/রিমা

এম.এল ডাইংয়ের বোর্ড সভা আহবান

স্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত বস্ত্র খাতের প্রতিষ্ঠান এম.এল ডাইং লিমিটেড চলতি বছরের তৃতীয় প্রান্তিকের বোর্ড সভা আগামী ৯ জুন আহবান করেছে। ডিএসই’র ওয়েবসাইটে এ তথ্য জানা গেছে।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (লিস্টিং) রেজুলেশন ২০১৫ এর ১৬(১) ধারা অনুযায়ী, এই বোর্ড সভায় কোম্পানিটির ২০২১ সালের ৩য় প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করা হবে।

এদিন বেলা ৩:৩০টায় অনুষ্ঠিত রাজধানীতে কোম্পানির নিজস্ব অফিসে অনুষ্ঠিত এ সভায় কোম্পানিটির ৩য় প্রান্তিকের ইপিএস ও ন্যাভসহ অন্যান্য আর্থিক তথ্য শেয়ারহোল্ডারদের জানিয়ে দেওয়া হবে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/রিমা

আর. এন. স্পিনিংয়ের বোর্ড সভা ৯ জুন

স্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত বস্ত্র খাতের প্রতিষ্ঠান আর. এন. স্পিনিং মিলস লিমিটেড চলতি বছরের তৃতীয় প্রান্তিকের বোর্ড সভা আগামী ৯ জুন আহবান করেছে। ডিএসই’র ওয়েবসাইটে এ তথ্য জানা গেছে।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (লিস্টিং) রেজুলেশন ২০১৫ এর ১৬(১) ধারা অনুযায়ী, এই বোর্ড সভায় কোম্পানিটির ২০২১ সালের ৩য় প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করা হবে।

এদিন বেলা ৩টায় অনুষ্ঠিত রাজধানীতে কোম্পানির নিজস্ব অফিসে অনুষ্ঠিত এ সভায় কোম্পানিটির ৩য় প্রান্তিকের ইপিএস ও ন্যাভসহ অন্যান্য আর্থিক তথ্য শেয়ারহোল্ডারদের জানিয়ে দেওয়া হবে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/রিমা

বাংলাদেশ জেনারেল ইন্স্যুরেন্সের ১ম প্রান্তিক প্রতিবেদন প্রকাশ

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত বিমা খাতের প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশ জেনারেল ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেড চলতি বছরের প্রথম প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। কোম্পানি সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

বিমাটির ১ম প্রান্তিকের আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী, তিন মাসে (জানুয়ারি-মার্চ,২১) বিমাটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.৬৯ টাকা। গত বছরের এ সময়ের বিমাটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ০.৪০ টাকা।

এই প্রান্তিকে বিমাটির শেয়ার প্রতি প্রকৃত সম্পদের মূল্য (এনএভি) দাঁড়িয়েছে ১৯.৪৩ টাকা। যা গত বছরের ৩১ মার্চ ছিল ১৮.৮৩ টাকা।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/রিমা

সারা দেশে টিসিবির ৩ পণ্য বিক্রি শুরু

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

চলমান করোনা পরিস্থিতিতে সাশ্রয়ী মূল্যে সারা দেশে তিনটি পণ্য বিক্রি শুরু করেছে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশ (টিসিবি)।

আজ রবিবার (৬ জুন) সকাল সাড়ে ১০টা থেকে রাজধানীর মিরপুর, খামারবাড়ি, কারওয়ান বাজার ও প্রেসক্লাব এলাকায় টিসিবির ট্রাক থেকে পণ্য বিক্রি করতে দেখা গেছে। এসব পণ্য সংগ্রহ করতে সকাল থেকেই সাধারণ মানুষের দীর্ঘ সারি চোখে পড়েছে।

জানা গেছে, ভ্রাম্যমাণ ট্রাকে চিনির পাশাপাশি মশুর ডাল ও সয়াবিন তেল বিক্রি করছে টিসিবি। প্রতিকেজি চিনি পাওয়া যাচ্ছে ৫৫ টাকায়, যা একজন ক্রেতা সর্বোচ্চ চার কেজি কিনতে পারছেন। এছাড়া প্রতিকেজি মশুর পাওয়া যাবে ৫৫ টাকায়, যা একজন ক্রেতা সর্বোচ্চ দুই কেজি কিনতে পারবেন। সয়াবিন তেল ১০০ টাকা লিটারে একজন ক্রেতা দুই থেকে সর্বোচ্চ পাঁচ লিটার নিতে পারবেন।

সারা দেশে ৪০০ জন ডিলারের ভ্রাম্যমাণ ট্রাকে এ বিক্রয় কার্যক্রম চলছে। এর মধ্যে ঢাকায় ৮০টি ও চট্টগ্রাম সিটিতে ২০টি ট্রাকে এ পণ্য বিক্রি করা হচ্ছে।

টিসিবি সূত্র জানিয়েছে, প্রতিটি ট্রাকে প্রতিদিন ৬০০ থেকে ৮০০ কেজি চিনি, ৩০০ থেকে ৬০০ কেজি ডাল ও ৮০০ থেকে ১ হাজার ২০০ লিটার সয়াবিন তেল বিক্রি করা হবে। দেশব্যাপী ৪০০ ট্রাকে আগামী ১৭ জুন পর্যন্ত চলবে এ কার্যক্রম।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/আহমেদ