ইদানীং সন্দেহজনক স্টকে বিনিয়োগ বাড়ছে : সিপিডি

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

ইদানীং সন্দেহজনক স্টকে বিনিয়োগ বাড়ছে। এ বিষয়ে কঠোর নজরদারি প্রয়োজন বলে মনে করছে সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগ (সিপিডি)।

আজ মঙ্গলবার ‘সাম্প্রতিক মুদ্রানীতি কি অর্থনীতির বর্তমান চাহিদা মেটাতে পারবে? সিপিডির তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া’ শীর্ষক সংবাদ সম্মেলনে এ কথা বলেছে সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগ (সিপিডি)। সিপিডির নির্বাহী পরিচালক ফাহমিদা খাতুন অনলাইনে এ বিষয়ে ব্রিফিং করেন। এ সময়ে সিপিডির বিশেষ ফেলো মোস্তাফিজুর রহমান, গবেষণা পরিচালক খন্দকার গোলাম মোয়াজ্জেমসহ অন্যান্য গবেষক উপস্থিত ছিলেন।

সিপিডির গবেষণা পরিচালক খন্দকার গোলাম মোয়াজ্জেম বলেন, ‘ইদানীং সন্দেহজনক স্টকে বিনিয়োগ বাড়ছে। এ বিষয়ে কঠোর নজরদারি প্রয়োজন। কোথাও “ফাউল প্লে” হচ্ছে কি না, তা খতিয়ে দেখা দরকার। শেয়ারবাজারে বিনিয়োগের জন্য ব্যবহৃত হচ্ছে, নাকি শেয়ারের দাম বাড়িয়ে টাকা বানানোর জন্য ব্যবহৃত হচ্ছে, তা নিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংক ও শেয়ারবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিএসইসি কাজ করতে পারে।’

ফাহমিদা খাতুন আরও বলেন, প্রণোদনার টাকা বড় উদ্যোক্তারা ব্যবহার করতে পারছেন। কিন্তু ছোট উদ্যোক্তারা প্রণোদনার অর্থ তেমন পাচ্ছেন না। ফলে ছোটরা ঘুরে দাঁড়াতে পারছেন না, তাঁরা পেছনে পড়ে যাচ্ছেন। মহামারির সময় এতে বৈষম্য বেড়ে যাবে, এমন আশঙ্কা আছে।

সিপিডি মনে করে, বাজারে এখন অধিক তারল্য আছে। উৎপাদনশীল খাতে অর্থ না গিয়ে শেয়ারবাজারে যাচ্ছে কি না, তা খতিয়ে দেখার তাগিদ দিয়েছে সিপিডি। তারা বলছে, গণমাধ্যম সূত্রে জানা গেছে, প্রণোদনার অর্থ শেয়ারবাজারে যাচ্ছে। সিপিডি মনে করে, করোনার কারণে অর্থনীতির এই অবস্থায় শেয়ারবাজার চাঙা হওয়ার কারণ নেই।

প্রবাসী আয় অধিক তারল্য সৃষ্টি করছে কি না, এমন প্রশ্নের জবাবে সিপিডির বিশেষ ফেলো মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, করোনার সময়ে বিভিন্ন পরিবারের আয় কমেছে, তাদের সহায়তায় বিদেশ থেকে রেমিট্যান্স বা প্রবাসী আয় আসছে। ২ শতাংশ প্রণোদনাও কাজ করছে। রেমিট্যান্সের টাকা বন্ডে বিনিয়োগের সুযোগ সৃষ্টি করা উচিত।

সিপিডি আরও বলেছে, ‘চলতি অর্থবছরে প্রবৃদ্ধির যে লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে, তা অর্জনে এই মুদ্রানীতি খুব সহায়ক হবে না। ঋণপ্রবাহের লক্ষ্যমাত্রা বাস্তবসম্মত নয়। ঋণের লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে প্রবৃদ্ধি দ্বিগুণ করতে হবে। এই করোনার সময়ে ব্যক্তি খাতে এত ঋণ দেওয়া কঠিন। এতে ব্যক্তি খাতের বিনিয়োগও কাঙ্ক্ষিত পর্যায়ে হবে না। আর এই সময় সাময়িক সমস্যা সমাধান করতে গিয়ে যেন পুরোনো সংস্কারের কথা আমরা ভুলে না যাই।’ সিপিডি আরও বলছে, অধিক তারল্য ব্যবহারে অর্থনীতিতে বৈচিত্র্য আনতে হবে।

সিপিডির গবেষক তৌফিকুল ইসলাম বলেন, আগামী কয়েক মাস অর্থনীতির জন্য গুরুত্বপূর্ণ। এই সময়ের মধ্যে বিশাল জনগোষ্ঠীকে টিকার আওতায় আনতে পারলে অর্থনীতি ঘুরে দাঁড়াতে শুরু করবে। তিনি আরও বলেন, অর্থনীতির বিভিন্ন ক্ষেত্রে সুশাসন প্রতিষ্ঠায় জোর দিতে হবে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/

বেক্সিমকো সিনথেটিকসের লেনদেন বন্ধের মেয়াদ বেড়েছে

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি বেক্সিমকো সিনথেটিকস লিমিটেডের শেয়ার লেনদেন বন্ধের সময় ২১ দফায় বাড়ানো হয়েছে। বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) নির্দেশনা অনুযায়ী কোম্পানিটির লেনদেন বন্ধের মেয়াদ আরও ১৫ দিন বাড়ানো হয়েছে। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

সূত্র জানায়, আগামীকাল ৪ আগস্ট, বুধবার থেকে কোম্পানিটির লেনদেন আরও ১৫ দিন বন্ধ থাকবে।

এর আগে ২০ দফায় ২০ জুলাই থেকে ৩ আগস্ট, ১৯ দফায় গত ৫ জুলাই থেকে ১৯ জুলাই পরযন্ত, ১৮ দফায় ১৭ জুন থেকে ৩০ জুন, ১৭ দফায় গত ৫ জুন থেকে ১৭ জুন, ১৬ দফায় গত ২১ মে থেকে ৩ জুন, ১৫ দফায় ৬ মে থেকে ২০ মে, ১৪ দফায় ২০ এপ্রিল থেকে ৫ মে, ১৩ দফায় ৬ এপ্রিল থেকে ২০ এপ্রিল, ১২ দফায় ২২ মার্চ থেকে ৫ এপ্রিল, ১১ দফায় ৭ মার্চ থেকে ২১ মার্চ, দশম দফায় ২০ ফেব্রুয়ারি থেকে ৪ মার্চ, নবম দফায় ৫ ফেব্রুয়ারি থেকে ১৮ ফেব্রুয়ারি, ৮ম দফায় ২১ জানুয়ারী থেকে ৪ ফেব্রুয়রারি, ৭ম দফায় ৬ জানুয়ারি থেকে ২০ জানুয়ারি, ৬ষ্ঠ দফায় ২২ ডিসেম্বর থেকে ৫ জানুয়ারি, পঞ্চম দফায় ৭ ডিসেম্বর থেকে ২১ ডিসেম্বর, চতুর্থ দফায় গত ২২ নভেম্বর থেকে ৬ ডিসেম্বর, তৃতীয় দফায় ৯ নভেম্বর থেকে ১৯ নভেম্বর, দ্বিতীয় দফায় ২৩ অক্টোবর থেকে ৮ নভেম্বর এবং প্রথম দফায় ৮ অক্টোবর থেকে ২২ অক্টোবর পরযন্ত কোম্পানিটির লেনদেন বন্ধ ছিল।

প্রসঙ্গত, গত বছরের ৭ সেপ্টেম্বর বিএসইসি কোম্পানিটির শেয়ার লেনদেন স্থগিত করে। কোম্পানিটি স্বেচ্ছায় তালিকাচ্যুত হতে চাই।এ খবরে শেয়ারের দাম অস্বাভাবিকভাবে বাড়লে কিংবা কমলে বিনিয়োগকারী কিংবা কোম্পানি ক্ষতিগ্রস্ত হবে। তাই কমিশন এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে।

জানা গেছে, বিএসইসি এই সংক্রান্ত একটি নির্দেশনা ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) দিয়েছে। ১৯৬৯ এর সেকশন ৯ এর ৭ ধারা অনুযায়ী লেনদেন স্থগিত করার নির্দেশনা দেওয়া হয়। অন্যদিকে স্টক এক্সচেঞ্জ ১৯৬৯ এর সেকশন ৯ এর ৮ ধারা অনুযায়ী প্রথম পর্যায়ে ৩০ দিনের জন্য লেনদেন স্থগিত করতে পারে। পরবর্তীতে এটি ১৪ দিন করে বৃদ্ধি করতে পারে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/

সিটি জেনারেল ইন্স্যুরেন্সের ক্যাটাগরি পরিবর্তন

স্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত বিমা খাতের প্রতিষ্ঠান সিটি জেনারেল ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেড ‘বি’ থেকে ‘এ’ ক্যাটাগরিতে উন্নীত হয়েছে। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা যায়।

ডিএসই সূত্রে জানা গেছে, আগামী ৫ আগষ্ট বৃহস্পতিবার থেকে প্রতিষ্ঠানটি দুই স্টক এক্সচেঞ্জে ‘এ’ ক্যাটাগরিতে লেনদেন করবে।

উল্লেখ্য, ২০২০ সমাপ্ত অর্থবছরে বিমাটি ১০ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ দিয়ে ক্যাটাগরি পরিবর্তন করেছে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/বি

গ্লোবাল ইন্স্যুরেন্সের বোর্ড সভা আহবান

স্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত বিমা খাতের কোম্পানি গ্লোবাল ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেডের দ্বিতীয় প্রান্তিকের বোর্ড সভা আগামী ১০ আগষ্ট আহবান করা হয়েছে। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

এদিন বেলা সাড়ে ৩ টায় রাজধানীর মতিঝিলে বিমাটির নিজেদের প্রধান ভবনে এ বোর্ড সভা অনুষ্ঠিত হবে।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (লিস্টিং) আইন-২০১৫ এর ১৬/১ অনুযায়ী, এ বোর্ড সভায় গত ৩০ জুন শেষ হওয়া ২০২১ অর্থবছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করবে বিমাটির পরিচালনা বোর্ড।

সভাশেষে বিমাটির দ্বিতীয় প্রান্তিকের ইপিএস ও ন্যাভ শেয়ারহোল্ডারদের জানিয়ে দেওয়া হবে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/বি

দায় মেটানোর ব্যাখ্যা দিতে ৬ মাস সময় চায় ইভ্যালি

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

গ্রাহক ও মার্চেন্টদের প্রতি চলমান দায়ভার স্পষ্ট করার ব্যাপারে ব্যাখ্যা দেওয়ার জন্য বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের কাছে ৬ মাস সময় চেয়েছে আলোচিত ই-কমার্স প্ল্যাটফর্ম ইভ্যালি।

মন্ত্রণালয়ের এক কারণ দর্শানোর নোটিশের জবাবে ইভ্যালি জানায়, “তৃতীয় নিরপেক্ষ নিয়ন্ত্রক দ্বারা আমাদের সম্পূর্ণ আর্থিক বিবরণী এবং কোম্পানির ভ্যালুয়েশন-সহ উপস্থাপন করার জন্য এবং উক্ত পত্রের দ্বিতীয় অধ্যায়ে বর্ণিত ২-এর ‘ক’ হতে ‘ঙ’ পর্যন্ত বিষয়ে আমাদের অবস্থান এবং সংশ্লিষ্ট তথ্যাদি উপস্থাপনের জন্য ন্যূনতম আরও ৬ (ছয়) মাস সময় প্রয়োজন।”

১০০০ কোটি টাকার একটি বিনিয়োগ চুক্তি করার বিষয়েও মন্ত্রণালয়কে ইভ্যালি অবহিত করেছে, যেটি থেকে প্রাথমিকভাবে এই ই-কমার্স প্ল্যাটফর্ম ২০০ কোটি টাকা পাবে। অবশ্য ১ আগস্ট দুপুরে জমা দেওয়া ওই চিঠিতে বিনিয়োগকারী কোম্পানি যমুনা গ্রুপের নাম উল্লেখ করেনি ইভ্যালি।

ইভ্যালি আরও জানিয়েছে, ‘এই সময়ের মধ্যে ইভ্যালি পূর্বের প্রতিশ্রুত পণ্যের ডেলিভারি ক্রমান্বয়ে সমাপ্ত করার সর্বাত্মক চেষ্টা করবে এবং প্রতি ১৫ দিন অন্তর ডেলিভারির অগ্রগতি সংক্রান্ত রিপোর্ট মন্ত্রণালয়কে প্রেরণ করবে।’

এর আগে, গত ১৯ জুলাই বহুল আলোচিত-সমালোচিত ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান ইভ্যালির ব্যবসা পদ্ধতি ও গ্রাহক ভোগান্তির কারণে প্রতিষ্ঠানটির বিরুদ্ধে কেন আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে না, সে কারণ দর্শানোর নোটিশ দেয় বাণিজ্য মন্ত্রণালয়।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/

লেনদেনের শীর্ষে বেক্সিমকো; ২য় আইএফআইসি

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবস মঙ্গলবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেনের শীর্ষে উঠে এসেছে বেক্সিমকো লিমিটেড। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

জানা গেছে, কোম্পানিটির ১০৯ কোটি ৪৬ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। লেনদেনের তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে উঠে আসা আইএফআইসি ব্যাংক লিমিটেড শেয়ার লেনদেন হয়েছে ৮২ কোটি ৩৫ লাখ টাকার।

৫৪ কোটি ৫৯ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেনের মাধ্যমে তৃতীয় স্থানে উঠে এসেছে সাইফ পাওয়ারটেক লিমিটেড।

লেনদেনের তালিকায় থাকা অন্যান্য কোম্পানিগুলোর মধ্যে রয়েছে- ওরিয়ন ফার্মার ৪০ কোটি ২ লাখ, জেনেক্স ইনফোসিসের ৩৮ কোটি ৭৭ লাখ, ফুয়াং সিরাকিমসের ৩৬ কোটি ৪ লাখ, জিপিএইচ ইস্পাত কমপ্লেক্সের ৩২ কোটি ৩৪ লাখ, লংকা বাংলা ফাইন্যান্সের ২৮ কোটি ১০ লাখ, ওয়েষ্টার্ণ মেরিন শিপইয়ার্ডের ২৭ কোটি ১৬ লাখ ও বেক্স ফার্মাসিটিক্যালস লিমিটেডের ২৫ কোটি ৫৪ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এস

  1. বেক্সিমকো লিমিটেড
  2. আইএফআইসি ব্যাংক
  3. সাইফ পাওয়ারটেক
  4. ওরিয়ন ফার্মা
  5. জেনেক্স ইনফোসিস
  6. ফুয়াং সিরাকিমস
  7. জিপিএইচ ইস্পাত কমপ্লেক্স
  8. লংকা বাংলা ফাইন্যান্স
  9. ওয়েষ্টার্ণ মেরিন শিপইয়ার্ড
  10. বেক্স ফার্মাসিটিক্যালস লিমিটেড।

ডিএসইর প্রধান সূচক সাড়ে ৬ হাজার পয়েন্ট অতিক্রম

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) দিনের শেষে সূচক সাড়ে ৬ হাজার পয়েন্টে অতিক্রম করেছে। এদিন সেখানে লেনদেনও আগের দিনের চেয়ে বেড়েছে। আর চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) সূচক ও লেনদেন দুটোই বেড়েছে। ডিএসই ও সিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা যায়।

মঙ্গলবার দিন শেষে ডিএসইতে প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ৫৪.৩০ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৬৫৩৫ পয়েন্টে। আর ডিএসই শরীয়াহ সূচক ১২.৪৬ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১৪২৪ পয়েন্টে এবং ডিএসই-৩০ সূচক ২২.৩৪ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ২৩৬৬ পয়েন্টে।

এদিন ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ২৩১৪ কোটি ৪৯ লাখ টাকা। গতকাল সোমবার সেখানে লেনদেনের পরিমাণ ছিল ২১৮৭ কোটি ৮৩ লাখ টাকা।

ডিএসইতে আজ ৩৭৫টি কোম্পানি ও মিউচুয়াল ফান্ডের শেয়ারের লেনদেন হয়। এর মধ্যে ১৭৮টির শেয়ারের দর বেড়েছে, কমেছে ১৭০টির, আর দর অপরিবর্তিত আছে ২৮টির।

এদিন ডিএসইতে লেনদেনে এগিয়ে থাকা ১০টি কোম্পানি হলো- বেক্সিমকো লিমিটেড, আইএফআইসি ব্যাংক, সাইফ পাওয়ারটেক, ওরিয়ন ফার্মা, জেনেক্স ইনফোসিস, ফুয়াং সিরাকিমস, জিপিএইচ ইস্পাত কমপ্লেক্স, লংকা বাংলা ফাইন্যান্স, ওয়েষ্টার্ণ মেরিন শিপইয়ার্ড ও বেক্স ফার্মাসিটিক্যালস লিমিটেড।

অন্যদিকে দেশের অপর বাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) ব্রড ইনডেক্স ১৬১.৪২ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১৯ হাজার ২০ পয়েন্টে।

দিনভর লেনদেন হওয়া ৩২৬টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ১৭১টির, কমেছে ১৩৩টির ও দর অপরিবর্তিত রয়েছে ২২টির।

এদিন সিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৮০ কোটি ১১ লাখ টাকা। । গতকাল সোমবার সেখানে লেনদেন হয়েছিল ৭৩ কোটি ৪ লাখ টাকা। ।

দিনশেষে সিএসইতে লেনদেনের শীর্ষে রয়েছে আইএফআইসি ব্যাংক ও কাট্টালী টেক্সটাইল লিমিটেড।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এস

শেয়ারবাজার বুধবার বন্ধ থাকবে

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

করোনা সংক্রমণ রোধে সরকার ঘোষিত লকডাউন চলবে ৫ আগস্ট পর্যন্ত। তবে সংক্রমণের বিদ্যমান পরিস্থিতি বিবেচনায় আগামী বুধবার শেয়ারবাজার বন্ধ থাকবে। সংশ্লিষ্ট সূত্রে এ তথ্য জানা যায়।

পরেরদিন ৫ আগস্ট শেয়ারবাজারে লেনদেন চলবে সকাল ১০টা থেকে দুই টা পর্যন্ত।

করোনা সংক্রমণের ঝুঁকি কিছুটা কমাতে আগামী সপ্তাহে রবিবার (১ আগস্ট) ও বুধবার (৪ আগস্ট) ব্যাংক লেনদেন বন্ধ থাকবে। আর ব্যাংক বন্ধ থাকার কারণে এ দুদিন লেনদেন বন্ধ থাকবে শেয়ারবাজারও।

এ বিষয়ে একটি সার্কুলার জারি করেন বাংলাদেশ ব্যাংকের অফসাইট সুপার ভিশন বিভাগের মহাব্যবস্থাপক আনোয়ারুল ইসলাম।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এস

জুলাই মাসে কমেছে রেমিট্যান্স

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

কঠোর লকডাউনের কারণে অর্থবছরের প্রথম মাস জুলাইতে কমেছে রেমিট্যান্স। গত মাসে প্রবাসীরা মোট ১৮৭ কোটি ডলার সমপরিমাণ অর্থ দেশে পাঠিয়েছেন। গত বছরের একই মাসের তুলনায় যা ২৮ শতাংশ কম। আর আগের মাস জুনের তুলনায় কমেছে ৩ দশমিক ৫৭ শতাংশ।

সংশ্নিষ্টরা জানান, ব্যাংক হলিডের কারণে ১ জুলাই ব্যাংক বন্ধ ছিল। পরের দু’দিন সাপ্তাহিক ছুটির পর লকডাউনের কারণে রোববার আবার ব্যাংক বন্ধ ছিল। ফলে জুলাই মাসের হিসাব শুরু হয়েছে ৫ তারিখ থেকে। আবার সাপ্তাহিক ছুটির কারণে শেষের দু’দিন ব্যাংক বন্ধ থাকায় হিসাব শেষ হয়েছে ২৯ তারিখে। মূলত এ কারণেই রেমিট্যান্স কম এসেছে।

গেল ২০২০-২১ অর্থবছরে প্রবাসীরা রেকর্ড ২ হাজার ৪৭৮ কোটি ডলার সমপরিমাণ অর্থ দেশে পাঠান। আগের অর্থবছর এসেছিল এক হাজার ৮২০ কোটি ডলার। এ হিসেবে গত অর্থবছর রেমিট্যান্স বেড়েছে ৬৫৭ কোটি ডলার বা ৩৬ দশমিক ১০ শতাংশ।সরকারের ২ শতাংশ হারে প্রণোদনা, হুন্ডি প্রবণতা কমা ও সহজে সুবিধাভোগির কাছে রেমিট্যান্সের অর্থ পৌঁছানোর ফলে এভাবে রেমিট্যান্স বাড়ছে বলে জানান সংশ্নিষ্টরা।

জুলাইতে মোট রেমিট্যান্সের ১৪০ কোটি ডলার এসেছে বেসরকারি ব্যাংকে। সরকারি ব্যাংকের মাধ্যমে এসেছে ৪৩ কোটি ১৮ ডলার। আর বিদেশি ব্যাংকে মাত্র ৬২ লাখ ডলার।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/