রমজান মাসে শেয়ারবাজারে ১০ হতে ২টা পর্যন্ত লেনদেন

houseস্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

পবিত্র রমজান মাসে দেশের শেয়ারবাজারে লেনদেন শুরু হবে সকাল ১০টা থেকে। বিরতিহীনভাবে শেষ হবে বেলা ২টায়।

দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) এ সিদ্ধান্ত নিয়েছে। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা যায়।

আসন্ন রমজানে ডিএসইর লেনদেন ও অফিসিয়াল কার্যক্রমের সময় পরিবর্তন করা হয়েছে। রমজান মাসে ডিএসইতে লেনদেন শুরু হবে সকাল ১০টায়। শেষ হবে দুপুর ২টায়। একই সঙ্গে ডিএসইর কর্মকর্তাদের অফিসিয়াল কার্যক্রম শুরু হবে সকাল ৯টায়। আর শেষ হবে বেলা সাড়ে ৩টায়।

তবে রোজার পরে লেনদেন ও অফিসিয়াল কার্যক্রম পূর্বের নির্ধারিত সময়ে হবে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এম

ডিএসইতে বেড়েছে সাপ্তাহিক লেনদেন ও শেয়ারের দর

index upস্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) অধিকাংশ কোম্পানির শেয়ারের দর বেড়েছে। সাথে বেড়েছে লেনদেনের পরিমাণও। এ সময়ে ডিএসইতে লেনদেন ১২ দশমিক ২৩ শতাংশ বেড়েছে। ডিএসইর সাপ্তাহিক পর্যালোচনা করে এ তথ্য জানা গেছে।

তথ্যমতে, গত সপ্তাহে ডিএসইতে ৪ কার্যদিবসে লেনদেন হয়েছে ১ হাজার ৫৩৩ কোটি টাকা। আগের সপ্তাহে ৪ কার্যদিবসে লেনদেনের পরিমাণ ছিল ১ হাজার ৩৬৬ কোটি টাকা। এক সপ্তাহের ব্যবধানে লেনদেন বেড়েছে ১৬৭ কোটি টাকা।

গেলো সপ্তাহে সব ক্যাটাগরির শেয়ারের লেনদেনে নেতিবাচক প্রভাব পড়েছে। এতে বেড়েছে লেনদেনের পরিমাণ। আলোচ্য সময়ে ডিএসইর মোট লেনদেনে ‘এ’ ক্যাটাগরির শেয়ারের দখলে ছিল ৮৩ দশমিক ৮৪ শতাংশ। ‘বি’ ক্যাটাগরির শেয়ারের অংশগ্রহন ছিল ৯ দশমিক ৬৮ শতাংশ। ডিএসইর মোট লেনদেনে ‘এন’ ক্যাটাগরির অংশগ্রহন ছিল ৫ দশমিক ১৭ শতাংশ।

এদিকে, গত সপ্তাহে অধিকাংশ কোম্পানির শেয়ারের দর বেড়েছে। আলোচ্য সময়ে ৩৫৩ টি কোম্পানির শেয়ার লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে বেড়েছে ২১৪ টি, কমেছে ১১০ টি এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৬ টি এবং লেনদেন হয়নি ৩ টি কোম্পানির শেয়ার দর।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/জেড/এম

আইন সংশোধন না হওয়া পর্যন্ত আইপিও আবেদন বন্ধ

bsecস্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

অতালিকাভুক্ত কোম্পানির জন্য প্রাইভেট প্লেসমেন্টে অর্থ উত্তোলন সংক্রান্ত আবেদন গ্রহণ করা হবে না বলে সিদ্ধান্ত নিয়েছে শেয়ারবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)। একইসঙ্গে পাবলিক ইস্যু রুল সংশোধন হওয়ার আগে নতুন করে আর কোনো প্রাথমিক গণপ্রস্তাবের (আইপিও) আবেদন না নেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। তবে ২৯ এপ্রিল পর্যন্ত প্লেসমেন্ট ও আইপিওতে গৃহিত আবেদনকে বিদ্যমান আইনে বিবেচনা করা হবে।

কমিশনের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে, ‘বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (পাবলিক ইস্যু) রুলস, ২০১৫’ সংশোধন করার উদ্যোগ নিয়েছে কমিশন। সংশোধনী আসার আগে নতুন করে কোনো আইপিও নেওয়া হবে না। ইতোমধ্যে যেসব কোম্পানির আইপিও আবেদন জমা পড়েছে, সেগুলো বিদ্যমান আইন অনুযায়ী বিবেচনা করা হবে।

উল্লেখ্য, সোমবার (২৯ এপ্রিল) কমিশনের প্লেসমেন্ট আইন বাতিলের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। যাতে আগামিতে বিএসইসির অনুমোদন নিয়ে প্লেসমেন্টে কোন শেয়ার ইস্যু করার সুযোগ থাকবে না। তবে আরজেএসসির মাধ্যমে আইপিও আবেদনের পূর্বে একটি কোম্পানির মূলধন বাড়ানো যাবে। আর এখন থেকে আইপিওকালীন সকল শেয়ারে ৩ বছর লক-ইন থাকবে। যা প্রসপেক্টাসের সংক্ষিপ্ত সংস্করন প্রকাশের দিনের পরিবর্তে লেনদেন শুরুর দিন থেকে গণনা করা হবে। এছাড়া আইপিওতে ফিক্সড প্রাইস মেথডে কমপক্ষে ৫০ কোটি টাকা ও বুক বিল্ডিং মেথডে ১০০ কোটি টাকা উত্তোলন করতে হবে। যে কারনে পাবলিক ইস্যু রূলস সংশোধন করা হবে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/জেড/এম