জামিন পেলেন ইউনিক গ্রুপের এমডি নূর আলী ও তার স্ত্রী

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

জালিয়াতি ও অর্থ আত্মসাতের মামলায় ব্যবসায়ী নূর আলী ও তার স্ত্রী সেলিনা আলী আদালতে আত্মসমর্পণ করে জামিন পেয়েছেন।

মঙ্গলবার ‍দুপুরে তারা আদালতে হাজির হয়ে জামিন চাইলে ঢাকার অতিরিক্ত মুখ্য মহানগর হাকিম আসাদুজ্জামান নূর ১৮ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত জামিন দেন।

আদালত ওই দিন মামলার পরবর্তী শুনানির দিন রেখেছেন বলে বাদীপক্ষের আইনজীবী ফারুকুর রহমান জানান।

ঢাকার পরীবাগে ইউনিক হাইটসের একটি ফ্ল্যাটের রেজিস্ট্রেশন নিয়ে বিরোধের জের ধরে গত বছর ২৪ ফেব্রুয়ারি জালাল আহমেদ স্পিনিং মিলস ও শাহ ফতেউল্লাহ টেক্সটাইল মিলসের মালিক সেলিম আহমেদ মামলাটি করেন।

এই মামলায় ইউনিক গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক নূর ও চেয়ারম্যান সেলিনাকে গ্রেপ্তারে সোমবারই পরোয়ানা জারির আদেশ দিয়েছিল আদালত। কিন্তু পরদিনই তারা আদালতে হাজির হন।

জামিনের শুনানিতে আসামিদের আইনজীবী শাহ আলম তালুকদার বলেন, বাদি নিজের দোষ ঢাকতে মামলা করেছেন। তিনি ফ্ল্যাটের দখল নিয়ে ভোগ করছেন, কিন্তু সময়মতো নিবন্ধন করেননি। ওই প্রকল্পে আরো ফ্ল্যাটগ্রহীতা আছেন, তাদের ফ্ল্যাট সময়মতো নিবন্ধন করা হয়েছে।

“এটা হয়রানিমূলক মামলা। জামিন প্রাথীরা সম্মানিত ও স্বনামধন্য ব্যবসায়ী।”

জামিনের বিরোধিতা করে বক্তব্য দেন আইনজীবী ফারুকুর রহমান।

মামলার নথি অনুযায়ী, সরকারি জমির ওপর ভবন নির্মাণ করে ফ্লোর স্পেস বিক্রি বাবদে বাদীর কাছ থেকে ২ কোটি ৯২ লাখ ৮২ হাজার টাকা গ্রহণ করেন আসামিরা। চুক্তি অনুযায়ী ২০১৫ সালে ওই ফ্ল্যাটটি রেজিস্ট্রেশন না করায় তাদের বিরুদ্ধে অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ আনা হয়।

নূর ও সেলিনার বিরুদ্ধে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশনের (পিবিআই) দেওয়া তদন্ত প্রতিবেদন গ্রহণ করে ১৬ সেপ্টেম্বর আদালতে হাজির হওয়ার জন্য বিচারক আসামিদের নামে সমন পাঠান।

কিন্তু নির্ধারিত দিন ২৭ অক্টোবর তারা হাজির না হওয়ায় সমন জারিকারকের উপস্থিতিতে পরবর্তী শুনানির জন্য দিন রাখেন বিচারক।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/

বাংলাদেশ থেকে ব্যান্ডউইথ কিনবে সৌদি-ভারত-নেপাল-ভুটান

স্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

বাংলাদেশ থেকে ব্যান্ডউইথ কিনতে আগ্রহ প্রকাশ করেছে সৌদি আরব, ভারত, নেপাল ও ভুটান। আনুষ্ঠানিকভাবে ভুটান ও ভারতের ত্রিপুরা রাজ্য প্রস্তাব দিয়েছে, অনানুষ্ঠানিকভাবে আগ্রহ প্রকাশ করেছে সৌদি আরব ও নেপাল।

বিষয়টি জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটির (একনেক) সভায় জানান ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার। এতে উচ্ছ্বাস প্রকাশ করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

বাংলাদেশের আন্তর্জাতিক টেলিযোগাযোগ ব্যবস্থা সম্প্রসারণের লক্ষ্যে তৃতীয় সাবমেরিন ক্যাবল স্থাপন প্রকল্পের অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। প্রকল্পটি অনুমোদনের সময় সৌদি আরব, ভারত, নেপাল ও ভুটানের ব্যান্ডউইথ কেনার বিষয়টি উঠে আসে একনেক সভায়।

মঙ্গলবার (১ ডিসেম্বর) একনেক চেয়ারপারসন ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় প্রকল্পটির অনুমোদন দেওয়া হয়। গণভবন থেকে প্রধানমন্ত্রী ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে এবং সংশ্লিষ্ট মন্ত্রী-সচিবরা একনেক সভায় অংশ নেন।

সভা শেষে পরিকল্পনা কমিশনের সাধারণ অর্থনীতি বিভাগের (জিইডি) সদস্য  সিনিয়র সচিব ড. শামসুল আলম সাংবাদিকদের সামনে প্রকল্পের বিস্তারিত তুলে ধরেন।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/

তৃতীয় সাবমেরিন কেবল: ব্যয় হবে ৭০০ কোটি টাকা

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

চাহিদা অনুযায়ী উচ্চ গতির ইন্টারনেট নিশ্চিত করার জন্য প্রায় সাতশ কোটি টাকা ব্যয়ে বাংলাদেশকে তৃতীয় সাবমেরিন কেবলের সঙ্গে যুক্ত করার প্রস্তাবে সায় দিয়েছে সরকার।

মঙ্গলবার জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটির (একনেক) সভায় এ প্রস্তাবে চূড়ান্ত অনুমোদন দেওয়া হয়।

ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্য প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে নেওয়া ‘বাংলাদেশের আন্তর্জাতিক টেলিযোগাযোগ ব্যবস্থা সম্প্রসারণের লক্ষ্যে তৃতীয় সাবমেরিন কেবল স্থাপন’ শীর্ষক এ প্রকল্প বাস্তবায়ন করবে বাংলাদেশ সাবমেরিন কেবল কোম্পানি লিমিটেড (বিএসসিসিএল)।

একনেক সভার সিদ্ধান্ত জানাতে এসে পরিকল্পনা কমিশনের সাধারণ অর্থনীতি বিভাগের সদস্য (জ্যেষ্ঠ সচিব) ড. শামসুল আলম এক সংবাদ সম্মেলনে বলেন, “প্রধানমন্ত্রী এ প্রকল্পকে ‘সময়োপযোগী’ হিসেবে বর্ণনা করেছেন। এ প্রকল্প বাস্তবায়নের পর ব্যান্ডউইথ রপ্তানি করে বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনেরও সুযোগ সৃষ্টি হবে।”

এ প্রকল্পের মোট ব্যয় ধরা হয়েছে ৬৯৩ কোটি টাকা। এর মধ্যে প্রায় ৩০১ কোটি টাকা সরকারের নিজস্ব তহবিল থেকে যোগান দেওয়া হবে। বাকি ৩৯২ কোটি টাকার যোগান দেবে প্রকল্প বাস্তবায়কারী কোম্পানি বিএসসিসিএল।

চলতি বছরের অক্টোবরে বাস্তবায়নের কাজ শুরু করে ২০২৪ সালের জুনের মধ্যে শেষ করার লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে।

ইন্টারন্যাশনাল লংডিস্টেন্স টেলিকমিউনিকেশনস সার্ভিস (আইএলডিটিএস) পলিসি ও আইসিটি নীতিমালার আলোকে দেশে উচ্চগতির ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট নিশ্চিত করতে বিএসসিসিএল অন্যতম শীর্ষ প্রতিষ্ঠান হিসেবে কাজ করছে।

বিটিআরসি থেকে লাইসেন্স পাওয়া তিনটি ইন্টারন্যাশনাল টেরেস্ট্রিয়াল কেবল (আইটিসি) সার্ভিসেস অপারেটর কোম্পানিও একই কার্যক্রম পরিচালনা করছে। তবে দেশের চাহিদার প্রায় ৬০ শতাংশ ব্যান্ডউইথ বিএসসিসিএল এককভাবে সরবরাহ করছে।

বর্তমানে কক্সবাজার ও কুয়াকাটার ল্যান্ডিং স্টেশনের মাধ্যমে দক্ষিণ পূর্ব এশিয়া, মধ্য পূর্ব পশ্চিম ইউরোপ-৪ বা (এসএমডব্লিউ-৪) ও দক্ষিণ পূর্ব এশিয়া ও পূর্ব এশিয়া, মধ্য পূর্ব পশ্চিম ইউরোপ-৫ (এসএমডাব্লিউ-৫) সাবমেরিন কেবলে যুক্ত হয়ে বিএসসিসিএল ব্যান্ডউইথ সেবা দিচ্ছে।

নতুন প্রকল্পের আওতায় এসএমডাব্লিউ-৬ সাবমেরিন কেবলে যুক্ত হতে ১৩ হাজার ২৭৫ কিলোমিটার কোর সাবমেরিন কেবল এবং এক হাজার ৮৫০ কিলোমিটার ব্রাঞ্চ সাবমেরিন কেবল বসাতে হবে।

প্রকল্প প্রস্তাবে বলা হয়েছে, সিঙ্গাপুর থেকে ফ্রান্স পর্যন্ত সংযুক্ত এসএমডাব্লিউ-৬ সাবমেরিন কেবল ভারত মহাসাগর, আরব সাগর, লোহিত সাগর হয়ে ভূমধ্যসাগর অবধি বিস্তৃত হবে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/

 

হলমার্কের নন-ফান্ডেড অংশ অনুসন্ধানে দুদকের কমিটি গঠন

স্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক:
হলমার্কের নন-ফান্ডেড অংশ অনুসন্ধানের জন্য দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) একটি কমিটি গঠন করেছে। সংস্থার পরিচালক মীর আবেদীন শিবলীর নেতৃত্বে এ কমিটি গঠন করা হয়েছে।

আজ মঙ্গলবার (১ ডিসেম্বর) দুদকের কমিশনার ড. মোজাম্মেল হক খান গণমাধ্যমকে এ তথ্য জানান।

তিনি বলেন, যদিও হলমার্কের এ ফান্ডেডকে নন-ফান্ডেড বলা হচ্ছে, মূলত এটি পুরোটাই ফান্ডেড। এরই আগে দুদক একটি মামলাও দায়ের করেছে।

তিনি বলেন, কমিটি পুনর্গঠনের অর্থ হচ্ছে যে ৪১টি ব্যাংক ও আর্থিক লেনদেন হয়েছে, সেখানে কোনো দুর্নীতি হয়েছে কিনা, তা আবার যাচাই-বাছাই করা। কমিটি কমিশনে যে প্রতিবেদন দাখিল করবে, তা পর্যালোচনা করে পরবর্তী ব্যবস্থা নিতে হবে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/

২০ কোটি টাকার লেনদেন ব্লক মার্কেটে

স্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) মঙ্গলবার ব্লক মার্কেটে মোট ১৮ কোম্পানির শেয়ার লেনদেন হয়েছে। কোম্পানিগুলোর মোট ৪৪ লাখ ৯১ হাজার ৬৪১টি শেয়ার লেনদেন হয়েছে। যার আর্থিক মূল্য ২০ কোটি ৫৫ লাখ টাকা। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

মঙ্গলবার ব্লক মার্কেটে সবচেয়ে বেশি টাকার লেনদেন হয়েছে ট্রাস্ট ব্যাংক  লিমিটেডের শেয়ার। কোম্পানিটি ৭ কোটি ৮০ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন করেছে।

ব্রিটিশ আমেরিকান টোব্যাকো  ৫ কোটি ১০ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন করে তালিকার দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে।

ন্যাশনাল ফিড মিলস ৩ কোটি ২১ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন করে তালিকার তৃতীয় স্থানে রয়েছে।

ব্লক মার্কেটে লেনদেন করা অন্য কোম্পানিগুলো হচ্ছে- আমান কটন ফাইবার্স, বেক্সিমকো ফার্মা, সিভিও পেট্রোকেমিক্যাল, ডাচ-বাংলা ব্যাংক, কোহিনুর কেমিক্যাল, মোজাফফর হোসাইন স্পিনিং, মুন্নু সিরামিকস, মিউচ্যুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংক, ওরিয়ন ইনফিউশন, পাইওনিয়র ইন্স্যুরেন্স, পপুলার লাইফ ইন্স্যুরেন্স, প্রভাতি ইন্স্যুরেন্স, রহিম টেক্সটাইল, সী পার্ল বীচ ও এসকে ট্রিমস লিমিটেড।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/

একনেকে ২১১৫ কোটি টাকা ব্যয়ে ৪টি প্রকল্প অনুমোদন

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটির (একনেক) সভায় ২ হাজার ১১৫ কোটি ২০ লাখ টাকা ব্যয়ে চারটি প্রকল্পের অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।

মঙ্গলবার ২ হাজার ১১৫ কোটি ২০ লাখ টাকা ব্যয়ে চারটি প্রকল্পের অনুমোদন দিয়েছে জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটি (একনেক)।
এর মধ্যে সরকারি অর্থায়ন ১ হাজার ৪৪০ কোটি ৮৭ লাখ টাকা, সংস্থার নিজস্ব অর্থায়ন ৩০০ কোটি ৮৩ লাখ টাকা এবং বৈদেশিক উৎস থেকে পাওয়া ঋণ ৩৭৩ কোটি ৫০ লাখ টাকা। একনেক চেয়ারপারসন ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত একনেক সভায় এসব প্রকল্প অনুমোদন দেওয়া হয়।

গণভবন থেকে প্রধানমন্ত্রী ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে এবং সংশ্লিষ্ট মন্ত্রী-সচিবরা একনেক সভায় অংশ নেন। একনেক সভা শেষে পরিকল্পনা কমিশনের সাধারণ অর্থনীতি বিভাগের (জিইডি) সদস্য সিনিয়র সচিব ড. শামসুল আলম সাংবাদিকদের সামনে বিস্তারিত তথ্য তুলে ধরেন।

বাংলাদেশ সাবমেরিন ক্যাবল কোম্পানি লিমিটেড (বিএসসিসিএল) প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করবে। সিঙ্গাপুর থেকে ফ্রান্স পর্যন্ত সংযুক্ত SEA-ME-WE-6 সাবমেরিন ক্যাবলটি ভারত মহাসাগর, আরব সাগর, লোহিত সাগর হয়ে ভূ-মধ্য সাগর অবধি বিস্তৃত হবে। ক্যাবলটির কোর ল্যান্ডিং স্টেশন হবে সিঙ্গাপুর, ভারত, জিবুতি, মিশর ও ফ্রান্সে। বাংলাদেশের ব্রাঞ্চটি বঙ্গোপসাগর হয়ে কক্সবাজারস্থ ক্যাবল ল্যান্ডিং স্টেশন পর্যন্ত বিস্তৃত হবে। তাই প্রকল্প এলাকা নির্বাচন করা হয়েছে। অক্টোবর ২০২০ থেকে জুন ২০২৪ পর্যন্ত প্রকল্পটি বাস্তবায়িত হবে। ৬৯৩ কোটি ১৬ লাখ ৭১ হাজার টাকা ব্যয় হবে প্রকল্পে।

প্রকল্পের আওতায় সাবমেরিন ক্যাবল ও সংশ্লিষ্ট সরঞ্জামাদি সংগ্রহ করে স্থাপন করা হবে। ১৩ হাজার ২৭৫ কিলোমিটার কোর সাবমেরিন ক্যাবল স্থাপনসহ এক হাজার ৮৫০ কিলোমিটার ব্রাঞ্চ সাবমেরিন ক্যাবল স্থাপন করা হবে। যন্ত্রপাতি স্থাপন করে লাইট আপ করা এবং সিংগাপুর ও ফ্রান্স ল্যান্ডিং স্টেশনে ক্যারিয়ার নেচারাল পর্যন্ত ল্যান্ড ক্যাবল সংযোগ স্থাপন করা হবে। ল্যান্ডিং স্টেশনে বৈদ্যুতিক যন্ত্রপাতিসহ অন্যান্য যন্ত্রপাতি স্থাপন, ডাটা সেন্টারের অবকাঠামো ও বৈদ্যুতিক কাজ, একটি ৫০০ কেভিএ স্ট্যান্ড বাই-ডিজেল জেনারেটর স্থাপন, স্বয়ংক্রিয় অগ্নি নির্বাপণ বস্থা এবং শীতাতাপ নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা স্থাপন করা হবে।

যন্ত্রপাতি স্থাপনের জন্য ভবন এবং একটি আন্তর্জাতিক মানের রেস্ট হাউজ নির্মাণ, ২৪২৮ বর্গফুট দোতলা (নিচতলা খালি) ফাংশনাল বিল্ডিং নির্মাণ এবং দুই হাজার ৫৯৫ বর্গফুট তিনতলা রেস্ট হাউস নির্মাণ করা হবে। একনেক সভায় ৯০৩ কোটি টাকা ব্যয়ে ‘নরসিংদী জেলার অন্তর্ভুক্ত আড়িয়াল খাঁ নদী, হাড়িদোয়া নদী, ব্রহ্মপুত্র নদ, পাহাড়িয়া নদী, মেঘনা শাখা নদী ও পুরাতন ব্রহ্মপুত্র শাখা নদ পুনঃখনন’ প্রকল্প অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।

৩ হাজার ৩১৪ কোটি টাকা ব্যয়ে ডিজিটাল সংযোগের জন্য টেলিকমিউনিকেশন নেটওয়ার্ক আধুনিকীকরণ (১ম সংশোধিত) অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। দুই হাজার ৭৪৮ কোটি টাকা ব্যয়ে মিউনিসিপ্যাল গভার্ন্যান্স অ্যান্ড সার্ভিসেস প্রজেক্ট (এমজিএসপি) (২য় সংশোধিত) অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। প্রকল্পের আওতায় অপারেশন এবং রক্ষণাবেক্ষণসহ মৌলিক নগর পরিষেবা বৃদ্ধি, পৌর গভার্ন্যান্স, আর্থিক পরিচালনা এবং নিজস্ব-উৎস আয় বৃদ্ধিতে দক্ষতা বৃদ্ধি করা হবে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/

প্রগ্রেসিভ ইন্স্যুরেন্সের তহবিলের পরিমাণ ২৭১ কোটি টাকা

স্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

শেয়ারবাজারের তালিকাভুক্ত বীমা খাতের কোম্পানি প্রগ্রেসিভ লাইফ ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেডের চলতি বছরের তৃতীয় প্রান্তিকে বীমা তহবিলের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ২৭১ কোটি টাকা।। ডিএসই সূত্রে তথ্য জানা গেছে।

আর্থিক প্রতিবেদন সূত্রে জানা যায়, তৃতীয় প্রান্তিকে (জুলাই-সেপ্টম্বর, ২০) বিমাটির বীমা তহবিল হয়েছে ২৭১ কোটি ৯৬ লাখ টাকা। যা গত বছরে একই সময়ের চেয়ে কম। সে সময় বিমাটির এই তহবিল ছিল ২৭২ কোটি ২৮ লাখ টাকা।

এসময় বিমাটির প্রিমিয়াম আয় হয়েছে ৩ কোটি ৬১ লাখ টাকা। যা গত বছরের এ সময়ে ছিল ৪ কোটি ৯৯ লাখ টাকা।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/

ক্রিস্টাল ইন্স্যুরেন্সের আইপিও লটারি বৃহস্পতিবার

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

প্রাথমিক গণপ্রস্তাবের (আইপিও) মাধ্যমে শেয়ারবাজার থেকে অর্থ উত্তোলনের অনুমোদন পাওয়া ক্রিস্টাল ইন্স্যুরেন্স লিমিটেডের আইপিও আবেদেনরে লটারি আগামী ৩ ডিসেম্বর বৃহস্পতিবার অনুষ্ঠিত হবে। সিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা যায়।

কোম্পানিটির আইপিও আবেদন চাহিদার তুলনায় ২৯.২১গুণ বেশি জমা পড়েছে। এজন্য লটারির মাধ্যমে বাছাই করে আইপিও শেয়ার বন্টন করবে বিমাটি।

বিমাটির আইপিও আবেদন জমা নেওয়া হয় গত ১০ নভেম্বর থেকে ১৬ নভেম্বর পর্যন্ত।

এসময়ের মধ্যেই আগ্রহী বিনিয়োগকারীরা এই আইপিও আবেদন করতে প্রতি লট শেয়ারের দাম ৫০০০ টাকা হিসাবে জমা দেন।

এর আগে ২৩ সেপ্টেম্বর ৭৪১তম নিয়মিত সভায় এই কোম্পানিটির আইপিও অনুমোদন দেয় বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)।

সূত্রে জানা যায়, ক্রিষ্টাল ইন্স্যুরেন্স শেয়ারবাজারে ১ কোটি ৬০ লাখ সাধারণ শেয়ার ছেড়ে ১৬ কোটি টাকা উত্তোলন করবে। কোম্পানিটি ১০ টাকা ইস্যু মূল্যে শেয়ার ইস্যু করবে।

উত্তোলিত অর্থ দিয়ে কোম্পানিটি শেয়ারবাজারে বিনিয়োগ, এফডিআর এবং আইপিও খরচ খাতে ব্যয় করবে।

৩১ ডিসেম্বর ২০১৯ সমাপ্ত বছরের নিরীক্ষিত আর্থিক বিবরণী অনুযায়ী বিমাটির শেয়ারপ্রতি মুনাফা (ইপিএস) হয়েছে ২.৯২ টাকা। আর পূন:মূল্যায়ন ছাড়া শেয়ারপ্রতি সম্পদের মূল্য (এনএভিপিএস) দাঁড়িয়েছে ১৮.৭২ টাকায়। যা পুনমূল্যায়ন ছাড়া ২৪.৪২ টাকা।

কোম্পানিটির ইস্যু ব্যবস্থাপনার দায়িত্বে নিয়োজিত রয়েছে সোনার বাংলা ক্যাপিটাল ম্যানেজমেন্ট লিমিটেড।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/জেড

ডিএসইতে লেনদেন কমলেও বেড়েছে সিএসইতে

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) দিনের শেষে লেনদেন কমলেও বেড়েছে সূচক। অন্যদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) লেনদেন ও সূচক উভয় বেড়েছে। ডিএসই ও সিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা যায়

মঙ্গলবার লেনদেন শেষে ডিএসইতে প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ৩৭.১১ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৪৯০৩ পয়েন্টে। আর ডিএসই শরীয়াহ সূচক ৬.৩৮ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১১২০ পয়েন্টে এবং ডিএসই-৩০ সূচক ৮.১০ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১৬৯৫ পয়েন্টে।

এদিন ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৬৬৩ কোটি ৮৪ লাখ টাকা। গতকাল সোমবার সেখানে লেনদেনের পরিমাণ ৮০৪ কোটি ২১ লাখ টাকা।

ডিএসইতে আজ ৩৫০টি কোম্পানি ও মিউচুয়াল ফান্ডের শেয়ারের লেনদেন হয়। এর মধ্যে ১৪৯টির শেয়ারের দর বেড়েছে, কমেছে ৯২টির। আর দর অপরিবর্তিত আছে ১০৯ টির।

এদিন ডিএসইতে লেনদেনে এগিয়ে থাকা ১০টি কোম্পানি হলো- বেক্সিমকো ফার্মা, প্রগতি ইন্স্যুরেন্স, আইএফআইসি ব্যাংক, আমরা নেটওয়ার্কস, বেক্সিমকো লিমিটেড, বাংলাদেশ সাবমেরিন ক্যাবল, ন্যাশনাল ফীড মিল, কাসেম ইন্ডাস্ট্রিস, নর্দার্ণ ইসলামি ইন্স্যুরেন্স ও নিটলস ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেড।

অন্যদিকে দেশের অপর বাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) ব্রড ইনডেক্স ৯৯.৩৯ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১৪ হাজার ৯০ পয়েন্টে।

দিনভর লেনদেন হওয়া ২৪২টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ১০৬টির, কমেছে ৭১টির ও দর অপরিবর্তিত রয়েছে ৬৫টির।

এদিন সিএসইতে লেনদেন হয়েছে ২৬ কোটি ৮৪ লাখ টাকা। গতকাল সোমবার সেখানে লেনদেন হয়েছে ২৪ কোটি ৬৬ লাখ টাকা।

দিনশেষে সিএসইতে লেনদেনের শীর্ষে রয়েছে আইএফআইসি ব্যাংক লিমিটেড ও এডিএন টেলিকম লিমিটেড।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এসএস

বিডি ল্যাম্পসের মূল্য সংবেদনশীল তথ্য নেই

স্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত প্রকৌশল খাতের কোম্পানি বিডি ল্যাম্পস লিমিটেডের শেয়ারের দর বাড়ার কোনো কারণ নেই। সাম্প্রতিক অস্বাভাবিক হারে শেয়ার দর বাড়ার কারণ জানতে চাইলে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) কে কোনো ধরণের মূল্য সংবেদনশীল তথ্য নেই বলে জানিয়েছে কোম্পানিটি। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

গত ১৫ নভেম্বর শেয়ারটির দর ছিল ১৪০.৯০ টাকা। যা বেড়ে গত ২৫ নভেম্বর সর্বশেষ ২১২.৯০ টাকায় লেনদেন হয়েছে।

শেয়ারটির অস্বাভাবিক দর বাড়ার পেছনে কারণ জানতে চেয়ে গত ডিএসই নোটিস পাঠায়। এর জবাবে বিডি ল্যাম্পস লিমিটেড জানায়, কোনো রকম মূল্য সংবেদনশীল তথ্য ছাড়াই শেয়ারটির দর বাড়ছে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এমএম