ফারমার্স ব্যাংকের বাবলু চিশতীসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে দুদকের চার্জশিট

dudokস্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

দুদক ও মো. মাহবুবুল হক চিশতী ওরফে বাবলু চিশতী জালিয়াতি ও ক্ষমতার অপব্যবহার করে ১৬০ কোটি স্থানান্তরের মামলায় ফারমার্স ব্যাংকের উদ্যোক্তা পরিচালক ও অডিট কমিটির সাবেক চেয়ারম্যান মো. মাহবুবুল হক চিশতী ওরফে বাবলু চিশতীসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে চার্জশিট অনুমোদন করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। সোমবার (৮ মার্চ) এ অনুমোদন দেওয়া হয়।

বাবলু চিশতী ছাড়া বাকিরা হলেন তার স্ত্রী রুজী চিশতী, ছেলে রাশেদুল হক চিশতী, ব্যাংকটির সাবেক এভিপি জিয়া উদ্দিন আহমেদ এবং সাবেক ফার্স্ট সেক্রেটারি মুহাম্মদ মাসুদুর রহমান খান।

তদন্ত কর্মকর্তা দুদক উপপরিচালক মো. সামছুল আলম শিগগিরই আদালতে চার্জশিট দাখিল করবেন।
এ বিষয়ে গত বছরের ১০ এপ্রিল গুলশান মডেল থানায় মামলা হয়।

অনুমোদিত চার্জশিটে বাবলু চিশতী, তার পরিবারের সদস্য ও সহযোগিদের জালিয়াতির চিত্র তুলে ধরে বলা হয়েছে, বাবুল চিশতী ব্যাংক কর্মকর্তাদের সহযোগিতায় তার নিজ নামে, পরিবারের সদস্যদের নামে এবং তাদের স্বার্থসংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের নামে ফারমার্স ব্যাংকের বিভিন্ন শাখায় ২৫টি হিসাব খোলেন। পরে ওই হিসাবগুলোর মাধ্যমে ব্যাংক ব্যবস্থাপকদের সহায়তায় বিভিন্ন সময়ে গ্রাহকদের হিসাব থেকে ১৫৯ কোটি ৯৫ লাখ ৪৯ হাজার টাকা স্থানান্তর করেন।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এম/জেড

গ্রামীণফোনের ফোরজি গ্রাহক এক কোটি

grameenস্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

চালুর ১৪ মাসের মধ্যে এক কোটি ফোরজি গ্রাহকের মাইলফলক পেরিয়েছে গ্রামীণফোন। অপারেটরটি এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানায়, গত বছরের ফেব্রুয়ারিতে ফোরজি উদ্বোধনের পর একই বছরের নভেম্বরেই ৫০ লাখ ফোরজি গ্রাহকের মাইলফলক অর্জন করে প্রতিষ্ঠানটি এবং এরপরে মাত্র পাঁচ মাসে ফোরজি গ্রাহক সংখ্যায় যুক্ত হয় আরও ৫০ লাখ।

এ সাফল্যে উচ্ছ্বসিত গ্রামীণফোনের ডিসিইও ও সিএমও ইয়াসির আজমান বলেন, “এশিয়ার দেশগুলোর মধ্যে দ্রুত সময়ে ফোরজি প্রযুক্তি বিস্তারে বাংলাদেশ অন্যতম। একটি দেশ মোবাইল ব্রডব্যান্ড প্রযুক্তির বিস্তারের মাধ্যমে কত দ্রুত ডিজিটাইলাজেশনের দিকে এগিয়ে যেতে পারে এবং নতুন নতুন সম্ভাবনা তৈরি করতে পারে -বাংলাদেশ এখন তারই একটি উদাহরণ।”

গ্রামীণফোন জানায়, সেবার মান ঠিক রেখে দেশজুড়ে ধারাবাহিকভাবে ফোরজি কাভারেজ বিস্তৃত করে যাচ্ছে তারা। বর্তমানে ৩ কোটি ৭০ লাখের বেশি গ্রাহক গ্রামীণফোনের নেটওয়ার্কে ইন্টারনেট ব্যবহার করছে।

সম্প্রতি প্রতিষ্ঠানটি দক্ষিণ এশিয়াতে অন্যতম শীর্ষ টেলিকম অপারেটর হিসেবে এবং বাংলাদেশে প্রথম অপারেটর হিসেবে এনবি-আইওটি নেটওয়ার্ক চালু করে গ্রামীণফোন।

ইয়াসির বলেন, “গ্রামীণফোন দেশের সব প্রান্তে, সবার কাছে উচ্চগতির ইন্টারনেট পৌঁছে দিতে প্রয়োজনীয় বিনিয়োগ করতে অঙ্গীকারবদ্ধ। ১ কোটি ফোরজি গ্রাহকের গ্রামীণফোন নেটওয়ার্কে আস্থা রাখার মাইলফলকটি আমাদের অঙ্গীকার আরও দ্রুত ও মানসম্মতভাবে বাস্তবায়নে উৎসাহ জোগাবে।”

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এম/জেড

বছরে তিনশ কোটি টাকা চাঁদা দেয় রাজধানীর হকাররা

uuuuuuuuuuuuuuuuuuস্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

রাজধানীর হকারদের তিনশ কোটি টাকারও বেশী চাঁদা দিতে হয়। যার কোনো বৈধতা নেই। ওই টাকা রাজস্ব হিসেবে নিয়ে সিটি কর্পোরেশন হকারদের জন্য সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনা নিশ্চিত করতে পারে। যার মাধ্যমে হকাদের জীবনমান উন্নয়ন ও পথচারীদের চলাচলের সুন্দর পরিবেশ নিশ্চিত করা সম্ভব। দীর্ঘ দিনের গবেষণা তথ্য তুলে ধরে এ বিষয়ে উদ্যোগ গ্রহণের আহ্বান জানিয়েছেন নগর গবেষক মারুফ হোসেন।

আজ সোমবার বিকেলে জাতীয় প্রেস ক্লাবে ‘নগর ব্যবস্থাপনায় হকারদের কর্মসংস্থানের নিশ্চয়তা’ শীর্ষক গোলটেবিল বৈঠকে এ আহ্বান জানান তিনি। বাংলাদেশ হকার্স ইউনিয়ন আয়োজিত ওই বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন সংগঠনের আহ্বায়ক আব্দুল হাশেম কবীর।

আলোচনায় অংশ নেন বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টি (সিপিবি)’র সভাপতি মুজাহিদুল ইসলাম সেলিম, জাসদ সাধারণ সম্পাদক শিরীণ আখতার এমপি, বাম গণতান্ত্রিক জোটের সমন্বয়ক বজলুর রশীদ ফিরোজ, সিপিবি নেতা রুহিন হোসেন প্রিন্স, শিশু সংগঠক ডা. লেনিন চৌধুরী, অ্যাডভোকেট রানা দাশগুপ্ত, সংগঠনের উপদেষ্টা সেকেন্দার হায়াৎ, মুর্শিকল ইসলাম শিমুল প্রমুখ।

গোল টেবিল বৈঠকে ১০ দফায় দাবি উত্থাপন করে তা বাস্তবায়নের জন্য সরকারসহ সংশ্লিষ্ট সকলের প্রতি আহ্বান জানানো হয়। দাবিগুলোর মধ্যে রয়েছে- পুনর্বাসন ছাড়া হকার উচ্ছেদ বন্ধ, হকারদের রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি, চাঁদাবাজী বন্ধ, হকারদের উপর দমন পীড়ন বন্ধ, প্রকৃত হকারদের তালিকাভুক্তিকরণসহ আইডি কার্ড প্রদান, দখলকৃত সরকারি জায়গা দখলমুক্ত করে হকারদের পুর্নবাসন, হকারদের ট্যাক্সের অন্তর্ভুক্ত করা, হকারদের পুনর্বাসনের জন্য ৫ বছর মেয়াদী মহাপরিকল্পনা গ্রহণ এবং জাতীয় বাজেটে হকারদের জন্য বরাদ্দ রাখা।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এম/জেড

মন্ত্রিসভার ১ম ৩ মাসে বৈঠকের ২৪টি সিদ্ধান্ত বাস্তবায়িত

ECNEC-1স্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন বর্তমান সরকারের প্রথম ত্রৈমাসিক (৭ জানুয়ারি থেকে ৩১ মার্চ) মন্ত্রিসভার বৈঠকে গৃহীত ৩৬টি সিদ্ধান্তের মধ্যে ২৪টি বাস্তবায়িত হয়েছে।

সোমবার প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে তাঁর কার্যালয়ে মন্ত্রিসভার নিয়মিত বৈঠকে এ সংক্রান্ত প্রতিবেদন তুলে ধরা হয়।

বৈঠক শেষে সচিবালয়ে ব্রিফিংকালে মন্ত্রিপরিষদ সচিব শফিউল আলম বলেন, গত তিন মাসে মন্ত্রিসভার সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নের হার ৬৬ দশমিক ৬৭ শতাংশ।

প্রতিবেদনের আলোকে তিনি বলেন, ৭ জানুয়ারি থেকে ৩১ মার্চ পর্যন্ত সরকারের তিন মাসে মন্ত্রিসভার পাঁচটি বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে। এতে ৩৬ টি সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। এর মধ্যে ২৪ টি বাস্তবায়িত হয়েছে এবং অপর ১২টি বাস্তবায়নাধীন রয়েছে।

শফিউল আলম বলেন, ২০১৮ সালের একই সময়ে মন্ত্রিসভার সাতটি বৈঠকে ৬৩ টির মত সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়েছিল।

ওই সময়ে ৬৩ টির মধ্যে ৪৩ টি সিদ্ধান্ত বাস্তবায়িত হয় এবং ২০ টি বাস্তবায়নাধীন ছিল উল্লেখ করে তিনি বলেন, এ সময়ে বাস্তবায়নের হার ছিল ৬৮ দশমিক ২৫ শতাংশ।
পাশাপাশি, এই সময়ে দুটি নীতিমালা এবং একটি সমঝোতা স্মারক চুক্তি সম্পাদিত হয়েছে বলে তিনি জানান।

মন্ত্রিপরিষদ সচিব জানান, গতবছর এই সময়ে তিনটি নীতিমালা, চারটি সমঝোতা স্মারক চুক্তি সম্পাদিত হয়।
বর্তমান সরকারের প্রথম তিন মাসে সংসদে পাঁচটি বিল পাস হয়। ২০১৮সালের একই সময়ে পাস হয়েছিল ১৫টি বিল।

তিনি বলেন, গত ৪ মার্চ থেকে ৬ মার্চ শিল্প মন্ত্রীর থাইল্যান্ড সফর সম্পর্কেও মন্ত্রিসভাকে অবহিত করা হয়। সূত্র : বাসস

স্টকমার্কেটবিডি.কম/জেড

বাজার পতনের প্রতিবাদে বিনিয়োগকারীদের বিক্ষোভ

bikkhob-768x426স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

টানা দুই কার্যদিবস ধরে সূচকের ব্যাপক পতনে রয়েছে শেয়ারবাজার। আজ সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবসে সূচকের ৬১ পয়েন্ট পতনে চলতি বছরের সর্বনিম্ন অবস্থানে নেমে এসেছে সূচক (৫৩৭২ পয়েন্ট)। এর আগে গত বছরের ২৬ ডিসেম্বর ডিএসইতে সূচক ছিলো ৫৩৫০ পয়েন্ট। শেয়ারবাজারে সাম্প্রতিক দরপতনে দৈনিক লেনদেন এবং বাজার মূলধনেরও পড়েছে নেতিবাচক প্রভাব। আর এই অব্যাহত দরপতনের প্রতিবাদে আবারো রাস্তায় নেমে এসেছেন বিনিয়োগকারীরা।

সোমবার দুপুর দেড়টায় ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) সামনে বাজার স্থিতিশীলতায় মানববন্ধন-বিক্ষোভ করেছেন বিনিয়োগকারীরা। যেসব শেয়ারের দর ইস্যুমূল্যের নিচে নেমে গেছে সেগুলো অনতিবিলম্বে বাইব্যাক করার জোর দাবি জানিয়েছেন ভুক্তভোগিরা।

বিনিয়োগকারীরা জানান, অর্থমন্ত্রী বলেছেন এই বাজার কতো নামতে সেটা উনি দেখতে চান। কিন্তু বাজারে আমাদের ইনভেস্ট কমতে কমতে একেবারেই শেষ হয়ে যাচ্ছে। আমরা ভুক্তভোগি বিনিয়োগকারীরা এখনো এই বাজারে টিকে আছি শুধু একটি আশায়, বাজার আবার ঘুরে দাঁড়াবে। ক’দিন ঘুড়ে দাঁড়ায় আবার ক’দিন পর যেই লাউ সেই কদু হয়ে যায়। বিনিয়োগকারীরা বর্তমানে এমন ট্রাপে পড়ে আছেন যে এর থেকে বের হতে পারছেন না বলে জানান তিনি।

বিক্ষোভ চলাকালে ক্ষুব্ধ বিনিয়োগকারীরা বলেন, অনতিবিলম্বে বাজারকে স্থিতিশীল করার সরকারের প্রতি জোর দাবি জানাচ্ছি। যেসব কোম্পানির শেয়ার দর ইস্যুমূল্যের নিচে নেমে এসেছে সেগুলোকে বাইব্যাক করাতে হবে। আইসিবি,লংকাবাংলার মতো বড় বড় প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীরা ডে-ট্রেডারের ভূমিকায় রয়েছেন। মার্কেট মেকারের দায়িত্ব কেউই পালন করছে না। এভাবে চলতে থাকতে বিনিয়োগকারীরা পথে বসে যাবে। শেয়ারবাজার ঠিক না থাকলে দেশের অর্থনীতিও ভালো থাকে না। তাই এই বাজারকে গতিশীল করতে সরকারের এগিয়ে আসতে হবে বলে জানান তিনি।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এম/জেড

চট্টগ্রাম এক্সচেঞ্জের সিএসই-৩০ সূচকে সমন্বয়

CSE-Final-Logoস্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) তালিকাভুক্ত কোম্পানিগুলোর পারফরমেন্স পর্যালোচনার ভিত্তিতে সিএসই-৩০ সূচকে সমন্বয় করা হয়েছে। এতে ১০টি কোম্পানি অন্তর্ভূক্ত হয়েছে এবং পূর্বের ১০টি কোম্পানিকে বাদ দেয়া হয়েছে। যা আগামী ২১ এপ্রিল থেকে কার্যকর হবে।

সিএসই-৩০ সূচকে নতুন করে যুক্ত হওয়া কোম্পানিগুলো হল- বাংলাদেশ ন্যাশনাল ইন্স্যুরেন্স, বাংলাদেশ স্টিল রি-রোলিং মিলস লিমিটেড, সাইফ পাওয়ারটেক, ডরিন পাওয়ার জেনারেশন অ্যান্ড সিস্টেমস, সামিট পাওয়ার, ওয়ান ব্যাংক, আল আরাফাহ ইসলামী ব্যাংক, এক্সপোর্ট ইমপোর্ট ব্যাংক অব বাংলাদেশ (এক্সিম ব্যাংক), যমুনা ব্যাংক এবং ডেল্টা লাইফ ইন্স্যুরেন্স।

ডিএসই-৩০ সূচক থেকে বাদ পড়া কোম্পানিগুলো হলো : বেক্সিমকো ফার্মাসিউটিক্যালস, ওরিয়ন ফার্মা, হাইডেলবার্গ সিমেন্ট, আফতাব অটোমোবাইলস, সিঙ্গার বাংলাদেশ, খুলনা পাওয়ার, শাহজিবাজার পাওয়ার, ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংক, উত্তরা ব্যাংক এবং ব্র্যাক ব্যাংক।

সিএসই-৩০ সূচকের কোম্পানিগুলো হলো : এডভান্সড কেমিক্যাল ইন্ডাস্ট্রিজ, আল আরাফাহ ইসলামী ব্যাংক, আমান ফিড, আর্গন ডেনিমস, বাংলাদেশ ন্যাশনাল ইন্স্যুরেন্স, বাংলাদেশ স্টিল রি-রোলিং মিলস, বিএসআরএম স্টিলস, কনফিডেন্স সিমেন্ট, ডেল্টা লাইফ ইন্স্যুরেন্স, ডরিন পাওয়ার জেনারেশনস অ্যান্ড সিস্টেমস, ইস্টার্ন ব্যাংক, এক্সপোর্ট ইমপোর্ট ব্যাংক অব বাংলাদেশ (এক্সিম ব্যাংক), আইডিএলসি ফাইন্যান্স, যমুনা অয়েল, যমুনা ব্যাংক, লংকাবাংলা ফাইন্যান্স, মেঘনা পেট্রোলিয়াম, মার্কেন্টাইল ব্যাংক, এমজেএল বাংলাদেশ, অলিম্পিক ইন্ডাস্ট্রিজ, ওয়ান ব্যাংক, পদ্মা অয়েল, রতনপুর স্টিল রি-রোলিং মিলস, সাইফ পাওয়ারটেক, শাশা ডেনিমস, স্কয়ার ফার্মাসিউটিক্যালস, সামিট পাওয়ার, একমি ল্যাবরেটরিজ, সিটি ব্যাংক এবং তিতাস গ্যাস ট্রান্সমিশন অ্যান্ড ডিস্ট্রিবিউশন।

উল্লেখ্য, সিএসই-৩০ সূচকে অন্তর্ভুক্ত কোম্পানিগুলোর মূলধন বাজারের মোট নিবন্ধিত কোম্পানিগুলোর মূলধনের শতকরা প্রাং ২১.৫০ শতাংশ এবং ফ্রি-ফ্লোট বাজার মূলধনসহ সকল নিবন্ধিত কোম্পানিগুলোর ফ্রি-ফ্লোট বাজার মূলধনের শতকরা প্রায় ৩০.১২ শতাংশ।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এম/জেড

গ্যাসের মূল্য বাড়লে কারখানা বন্ধ হয়ে যাবে : বিসিআই

BCIস্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

গ্যাসের মূল্য বাড়ানো হলে বড় বড় কারখানা বন্ধ হয়ে যাবে, কমে যাবে আমাদের রফতানির পরিমাণ। তাছাড়া ছোট ও মাঝারি কারখানার জন্য হবে মরার ওপর খাড়ার ঘা। আরও বিপদে পড়বে তারা। এর ফলে দেশের শিল্পায়ন, বিনিয়োগ ও কর্মসংস্থানের ওপর নেতিবাচক প্রভাব পড়বে।

সোমবার (৮ এপ্রিল) রাজধানীর কারওয়ান বাজারস্থ লাভিঞ্জি হোটেলে বাংলাদেশ চেম্বার অব ইন্ডাস্ট্রিজের (বিসিআই) নব-নির্বাচিত পরিচালনা পর্ষদের অভিষেক উপলক্ষে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এসব মন্তব্য করেন সংগঠনটির সভাপতি আনোয়ার-উল আলম চৌধুরী পারভেজ।

আনোয়ার-উল আলম চৌধুরী পারভেজ বলেন, মুনাফা করা সত্ত্বেও গ্যাস বিতরণ কোম্পানি তিতাস শিল্প ও আবাসিকখাতে ১০২ দশমিক ৮৫ শতাংশ বাড়ানো প্রস্তাব করেছে যা অগ্রহণযোগ্য। মূল্য বাড়ানোর পাশাপাশি তিতাস বিতরণ চার্জ বাড়ানোর প্রস্তাব করেছে। তবে অনাবশ্যকভাবে গ্যাসের মূল্য বাড়ানো হলে শিল্পের উৎপাদন ব্যয় বাড়বে, এরফলে উৎপাদন পণ্যের দাম বাড়বে।

তিনি বলেন, এতে বড় বড় কারখানা বন্ধ হয়ে যাবে, কমে যাবে দেশের রফতানি। এসএমই খাত ভয়াবহ বিপদের মুখে পড়বে। নেতিবাচক প্রভাব পড়বে দেশের শিল্পায়ন, বিনিয়োগ ও কর্মসংস্থানের ওপর। বাধাগ্রস্ত হবে উন্নত হওয়ার ভিশন ২০৪১ ও এসডিজি লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে।

বিসিআই সভাপতি বলেন, সরকারি-বেসরকারি প্রচেষ্টায় দেশের অর্থনীতি একটি শক্তিশালি অবস্থায় এসেছে। জাতীয় প্রবৃদ্ধি ৭ থেকে ৮ শতাংশের উপর স্থিতিশীল রয়েছে।

তিনি আরও বলেন, জিডিপির এ ধারাকে অব্যাহত রাখা জরুরি। এজন্য ব্যক্তিখাত ও অবকাঠামো উন্নয়নে বিশেষ নজর দিতে হবে। তরুণ শিল্প উদ্যোক্তাদের জন্য ট্রেড লাইসেন্স ফি পাঁচবছর ৩০০ টাকা নির্ধারন করতে হবে। শিল্প প্রতিষ্ঠানে ৫ শতাংশ শারীরিক প্রতিবন্ধী ও তৃতীয় লিঙ্গের শ্রমিক নিয়োগ করলে বিশেষ কর সুবিধা দেওয়া হবে

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এম/জেড

৯ মাসে রফতানি আয় তিন হাজার ৯০ কোটি ডলার

epbস্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

রফতানি উন্নয়ন ব্যুরো২০১৮-১৯ অর্থবছরের প্রথম নয় মাসে (জুলাই-মার্চ) তিন হাজার ৯০ কোটি ৩০ লাখ ডলারের পণ্য রফতানি হয়েছে। এ আয় গত অর্থবছরের একই সময়ের চেয়ে ১২ দশমিক ৫৭ শতাংশ এবং নির্ধারিত লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে ৭ দশমিক ২০ শতাংশ বেশি। রবিবার (৭ এপ্রিল) রফতানি উন্নয়ন ব্যুরোর (ইপিবি) হালনাগাদ প্রতিবেদনে এ তথ্য তুলে ধরা হয়েছে।

ইপিবির তথ্য অনুযায়ী, ২০১৮-১৯ অর্থবছরে সব ধরনের পণ্য রফতানিতে বৈদেশিক মুদ্রার লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে তিন হাজার ৯০০ কোটি মার্কিন ডলার। সেই হিসেবে চলতি অর্থবছরের প্রথম ৯ মাসে লক্ষ্যমাত্রা ছিল দুই হাজার ৮৮২ কোটি ৮০ লাখ ডলার। এ সময়ে আয় হয়েছে তিন হাজার ৯০ কোটি ৩০ লাখ মার্কিন ডলার। ২০১৭-১৮ অর্থবছরের প্রথম ৯ মাসে রফতানি আয় ছিল দুই হাজার ৭৪৫ কোটি ১৭ লাখ ডলার।

প্রতিবেদনে দেখা যায়, একক মাস হিসেবে গত মার্চে রফতানি আয় হয়েছে ৩৩৪ কোটি ডলার। লক্ষ্য ছিল ৩২৬ কোটি ৩০ লাখ ডলার। এ মাসে আয় বেড়েছে সাত কোটি ৭২ লাখ ডলার। গত বছরের মার্চে আয় হয়েছিল ৩০৫ কোটি ৪৬ লাখ ডলার। এ হিসেবে প্রবৃদ্ধি হয়েছে ৯ দশমিক ৩৫ শতাংশ।

ইপিবির প্রতিবেদনে দেখা গেছে, চলতি অর্থবছরের (জুলাই-মার্চ) ৯ মাসে মোট রফতানি আয়ে পোশাকের অবদান ৮৩ শতাংশ। আলোচিত সময়ে তৈরি পোশাক খাতের রফতানি আয় এসেছে দুই হাজার ৫৯৫ কোটি ১৪ লাখ ডলার যা লক্ষ্যমাত্রার তুলনায় ৭ দশমিক ৪০ শতাংশ বেশি। একই সঙ্গে গত অর্থবছরের একই সময়ের তুলনায় এ বছর প্রবৃদ্ধি অর্জিত হয়েছে ১৩ দশমিক ৬৫ শতাংশ। গত ২০১৭-১৮ অর্থবছরের প্রথম ৯ মাসে পোশাক খাতে রফতানি আয় ছিল দুই হাজার ২৮৩ কোটি ৪৫ লাখ ডলার।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এম/জেড

বুড়িগঙ্গায় ক্যাবল কার নির্মাণ করবে সরকার : নসরুল হামিদ

ooooooooooস্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

বুড়িগঙ্গা নদীতে যাত্রী ও পণ্য পরিবহনে ক্যাবল কার নির্মাণ করবে সরকার। ফলে বুড়িগঙ্গার এপাশের পুরান ঢাকা ও কেরানীগঞ্জবাসীর যাতায়াতের নতুন দিগন্ত উন্মোচন হবে।’

রবিবার বিদ্যুৎ জ্বালানি ও খনিজসম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বিপু তার ভেরিফাইড ফেসবুক পেজে দেওয়া একটি স্ট্যাটাসে এ কথা জানান।

বুড়িগঙ্গার উপর দিয়ে ক্যাবল কার নির্মিত হলে নদীর উপর চাপ অনেকটা কমে আসবে বলে মনে করছেন স্থানীয়রা। পাশাপাশী ক্যাবল কারে চড়ে বুড়িগঙ্গার সৌন্দর্য অবলোকন করা যাবে।

এ ব্যাপারে স্থানীয় এক ইউপি চেয়ারম্যান বলেন, বুড়িগঙ্গার উপর দিয়ে ক্যাবল কার নির্মাণ নিঃসন্দেহে একটি ভালো উদ্যোগ। এতে বুড়িগঙ্গায় নৌ দুর্ঘটনা কমে যাবে। প্রকল্পটি দ্রুত বাস্তবায়ন হলে বুড়িগঙ্গা নদী তার প্রাণ ফিরে পাবে। সূত্র : বিডি প্রতিদিন

স্টকমার্কেটবিডি.কম/জেড

আর্গন ডেনিমসের সাড়ে ৫ লাখ শেয়ার বিক্রির ঘোষণা

Argon-denims-1স্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত বস্ত্র শিল্প খাতের কোম্পানি আর্গন ডেনিমস লিমিটেডের এক উদ্দ্যোক্তা পরিচালক সাড়ে ৫ লাখ শেয়ার বিক্রির ঘোষণা দিয়েছেন। সোমবার ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা যায়।

সূত্র জানায়, শাহ আদিব চৌধুরী নামে এই উদ্দ্যোক্তা পরিচালক প্রতিষ্ঠানটির সাড়ে ৫ লাখ শেয়ার বিক্রি করবেন। ঘোষণার সময় তাদের হাতে প্রতিষ্ঠানটির ৪২ লাখ ৪৮ হাজার ৮৬০টি শেয়ার রয়েছে।

ঘোষণার পর ৩০ এপ্রিলের মধ্যে এই উদ্যোক্তা পরিচালক উল্লেখিত পরিমাণ শেয়ার পাবলিক মার্কেটে বিক্রি করবেন।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/বি