ডলারের ঘোষিত দর মানছে না ব্যাংক

স্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের মধ্যস্থতায় ডলার কেনার একটি দর ঠিক করছে ব্যাংকগুলো। প্রবাসীদের থেকে রেমিট্যান্স কেনায় সর্বোচ্চ ১০৮ টাকা ৫০ পয়সা এবং রপ্তানি বিল নগদায়নে ১০৭ টাকা ৫০ পয়সার বেশি না দেওয়ার সিদ্ধান্ত রয়েছে। তবে চাপিয়ে দেওয়া এ দর মানছে না অনেক ব্যাংক। রেমিট্যান্সে প্রতি ডলার ১১২ টাকা ৫০ পয়সা পর্যন্ত দর দেওয়ার তথ্য পেয়েছে বাংলাদেশ ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট (বিএফআইইউ)। এ বিষয়ে গতকাল সাতটি ব্যাংক এবং ৯টি এক্সচেঞ্জ হাউসের প্রতিনিধিদের নিয়ে বৈঠক করেছে সংস্থাটি। আগামী রোববার সব ব্যাংককে সতর্ক করে চিঠি দেওয়া হবে বলে জানা গেছে।

এদিকে, মে-জুন সময়ের এশিয়ান ক্লিয়ারিং ইউনিয়নের (আকু) ১১০ কোটি ডলার পরিশোধ হয়েছে গতকাল। এতে করে রিজার্ভ আবার ৩০ বিলিয়ন ডলারের নিচে নেমেছে। গতকাল বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ নামে ২৯ দশমিক ৯৮ বিলিয়ন ডলারে। আগের দিন যা ৩১ দশমিক ১৬ বিলিয়ন ডলার ছিল। ২০২১ সালের আগস্টে রিজার্ভ ছিল সর্বোচ্চ ৪৮ দশমিক শূন্য ৬ বিলিয়ন ডলার। দীর্ঘ সাত বছর পর গত মে মাসে রিজার্ভ ৩০ বিলিয়ন ডলারের নিচে নামে। তবে গত ২৬ জুন এডিবি ও বিশ্বব্যাংকের ৫২ কোটি ডলারের ঋণ, জুনে রপ্তানি ও রেমিট্যান্স বৃদ্ধির ফলে রিজার্ভ আবার ৩১ বিলিয়ন ডলারের ওপরে ওঠে।

সংশ্লিষ্টরা জানান, ঘোষণার চেয়ে বেশি দরে ডলার কেনায় এর আগে কয়েক দফা কিছু ব্যাংককে সতর্ক করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক ও বিএফআইইউ। ব্যক্তিগতভাবে ব্যাংকের রেমিট্যান্স সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাকে জরিমানা করা হবে বলেও জানানো হয়। বর্তমানে বাংলাদেশ ফরেন এক্সচেঞ্জ ডিলারস অ্যাসোসিয়েশন (বাফেদা) এবং অ্যাসোসিয়েশন অব ব্যাংকার্স, বাংলাদেশের (এবিবি) সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ১০৮ টাকা ৫০ পয়সা দরে রেমিট্যান্স এবং ১০৭ টাকা ৫০ পয়সায় রপ্তানি বিল নগদায়ন করার কথা। রেমিট্যান্স ও রপ্তানি বিল নগদায়নের গড় দরের সঙ্গে সর্বোচ্চ ১ টাকা যোগ করে আমদানিকারকের কাছে ডলার বিক্রি করতে পারবে ব্যাংক। তবে কোনো অবস্থায় তা ১০৯ টাকার ওপরে যাওয়া যাবে না। সর্বোচ্চ ১০৯ টাকায় বিক্রির সিদ্ধান্ত না মানায় ৩ জুলাই ব্যাংকগুলোকে সতর্ক করে চিঠি দেয় বাফেদা ও এবিবি।
সূত্র : সমকাল

স্টকমার্কেটবিডি.কম///

ফের খাদ্য ও কৃষি সংস্থার কাউন্সিলের সদস্য নির্বাচিত বাংলাদেশ

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

বাংলাদেশ সর্বসম্মতিক্রমে এশিয়া অঞ্চলের প্রতিনিধি হিসেবে জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থার (এফএও) কাউন্সিলের সদস্য নির্বাচিত হয়েছে। আগামী বছরের (২০২৪) জুলাই থেকে ৩০ জুন ২০২৭ মেয়াদে বাংলাদেশ সংস্থাটির সদস্যের দায়িত্ব পালন করবে।

শুক্রবার (৭ জুলাই) রোমের বাংলাদেশ দূতাবাস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে। রোমের বাংলাদেশ দূতাবাস জানায়, চলমান ৪৩তম এফএও কনফারেন্সে ১৯৪টি সদস্য রাষ্ট্রের প্রতিনিধির অংশগ্রহণে গত ৬ জুলাই সংস্থাটির কাউন্সিলের সদস্য পদে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। বাংলাদেশ ১ জুলাই ২০২৪ থেকে ৩০ জুন ২০২৭ মেয়াদে এফএও-এর কাউন্সিলের সদস্য নির্বাচিত হয়েছে।

বাংলাদেশ কাউন্সিলের নীতি ও নির্বাহী পর্যায়ে এফএও-এর কার্যক্রম, বাজেট বাস্তবায়ন, ফলভিত্তিক কাঠামোর আওতায় কার্যক্রম পর্যবেক্ষণ এবং পরিচালনা পরিষদের সিদ্ধান্ত বাস্তবায়ন ও পরিবীক্ষণসহ প্রশাসনিক দিকগুলো তদারকিতে অন্যান্য সদস্য রাষ্ট্রের সাথে নেতৃত্ব দেবে। দূতাবাস বলছে, এফএও কাউন্সিলের সদস্য পদে পুনরায় নির্বাচিত হওয়ার ক্ষেত্রে রোমের বাংলাদেশ দূতাবাস সক্রিয় ভূমিকা পালন করেছে।

ইতালির রোমে অবস্থিত জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থার সদর দপ্তরে চলমান ৪৩তম কনফারেন্স হাইব্রিড মাধ্যমে অনুষ্ঠিত হচ্ছে। কৃষিমন্ত্রী ড. মো. আব্দুর রাজ্জাক আট সদস্যের বাংলাদেশ প্রতিনিধিদলের নেতৃত্ব দিচ্ছেন। ওই প্রতিনিধি দলে অন্যদের মধ্যে আরও রয়েছেন কৃষি মন্ত্রণালয়ের সচিব ওয়াহিদা আক্তার, ইতালিতে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত ও এফএওতে বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি মো. শামীম আহসান। উল্লেখ্য, খাদ্য ও কৃষি সংস্থা জাতিসংঘের একটি বিশেষায়িত সংস্থা, যা ক্ষুধা দূরীকরণে আন্তর্জাতিক উদ্যোগে নেতৃত্ব দিয়ে আসছে। বাংলাদেশ খাদ্য ও কৃষি সংস্থার (এফএও)-এর ৪২তম কনফারেন্সে এশিয়া অঞ্চলের প্রতিনিধি হিসেবে গত বছরের ১ জুলাই থেকে ৩০ জুন ২০২৪ মেয়াদে কাউন্সিলের সদস্য নির্বাচিত হয়েছিল।।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/////

খাদ্যপণ্যের দাম জুনে কমেছে : জাতিসংঘ

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থা (এফএও) জানিয়েছে দুই বছরের মধ্যে বিশ্বে খাদ্যদ্রব্যের মূল্যসূচক জুনে সর্বনিম্ন স্তরে নেমেছে। দুই বছরেরও বেশি সময় ধরে চিনি, উদ্ভিজ্জ তেল, শস্য এবং দুগ্ধজাত পণ্যের দাম কমে যাওয়াকে এই মূল্য সূচক কমার কারণ হিসেবে মনে করা হচ্ছে।

এফএও শুক্রবার বলেছে, মে থেকে জুন মাসে মূল্যসূচক ১২৪ পয়েন্ট থেকে ১২২ দশমিক ৩ পয়েন্টে নেমে এসেছে। ২০২১ সালের এপ্রিল মাসের পর এটিই সর্বনিম্ন অবস্থান হিসেবে চিহ্নিত করেছে সংস্থাটি। এই মুহূর্তে মূল্যসূচকটির যে অবস্থান তা সূচকের সবসময়ের সর্বোচ্চ অবস্থান থেকে ২৩ দশমিক ৪ শতাংশ নিচে রয়েছে। ২০২২-২৩ অর্থবছরে বিশ্বে খাদ্যশস্যের উৎপাদন কম হতে পারে বলে এফএও পূর্বাভাসে ধারণা করেছিলো। বিশ্বজুড়ে টানা চার বছর খাদ্যশস্য উৎপাদনের ঊর্ধ্বগতির পর এবারই প্রথম কম উৎপাদন হতে পারে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/////

আখাউড়া স্থলবন্দরে আমদানি বাণিজ্য ঠেকেছে তলানিতে

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

আখাউড়া স্থলবন্দরে রপ্তানি বাণিজ্য কমে প্রায় অর্ধেকে নেমেছে। আর আমদানি বাণিজ্য ঠেকেছে তলানিতে। ভারতে এ স্থলবন্দর দিয়ে ২০২১-২২ অর্থবছরের চেয়ে ২০২২-২৩ অর্থবছরে প্রায় ৩০৪ কোটি টাকার পণ্য রপ্তানি কম হয়েছে। একই সময়ে ২২৩ কোটি টাকার পণ্য আমদানি কম হয়েছে। বন্দরের ব্যবসায়ীরা বলছেন, এক সময় আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে অর্ধশতাধিক পণ্য ভারতে রপ্তানি হতো। এখন রপ্তানি হচ্ছে হাতে গোনা কয়েকটি পণ্য। তাছাড়া নিজেদের চাহিদামতো পণ্য আমদানির সুযোগ না পাওয়ায় আমদানি বাণিজ্যে আগ্রহ কমেছে ব্যবসায়ীদের। এসব কারণেই আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে ভারতে রপ্তানি ও আমদানি এত কমেছে। আমদানি বাণিজ্য তলানিতে নামায় আশানুরূপ রাজস্ব পাচ্ছে না বন্দর এবং শুল্ক স্টেশন কর্তৃপক্ষ।

আখাউড়া স্থল শুল্ক স্টেশন কর্তৃপক্ষের দেওয়া তথ্যমতে, ২০২১-২২ অর্থবছরে ভারতে রপ্তানি হয়েছিল ৬৮০ কোটি ১১ লাখ ৯৯ হাজার ১৭৪ টাকার পণ্য। ২০২২-২৩ অর্থবছরে রপ্তানি হয়েছে ৩৭৬ কোটি ২৩ লাখ ২০ হাজার ৯১১ টাকার পণ্য। সে হিসেবে রপ্তানি কমেছে প্রায় ৩০৪ কোটি টাকা। এ ছাড়া ২০২১-২২ অর্থবছরে ভারত থেকে আমদানি হয়েছিল ২৮৮ কোটি ৪১ লাখ ১৩ হাজার ৪৬৮ টাকার পণ্য। ২০২২-২৩ অর্থবছরে ভারত থেকে আমদানি হয়েছে মাত্র ৬৫ কোটি ৯৩ লাখ ৬১ হাজার ৫২৮ টাকার পণ্য। আমদানি পণ্য থেকে শুল্ক কর্তৃপক্ষ রাজস্ব পেয়েছে ৫৫ লাখ ৭৮ হাজার ৬৯৮ টাকা।

সংশ্লিষ্টরা বলছেন, উত্তর-পূর্ব ভারতের রাজ্যগুলোতে সড়ক ও রেল যোগাযোগব্যবস্থা আগের চেয়ে ভালো হওয়ায় অনেক পণ্য এখন নিজ দেশ থেকেই সংগ্রহ করেন সেখানকার ব্যবসায়ীরা। স্থল শুল্ক স্টেশন সংশ্লিষ্টরা জানান, ১৯৯৪ সালে সর্বপ্রথম আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে ভারতে পণ্য রপ্তানি কার্যক্রম শুরু হয়। ওই সময় স্থল শুল্ক স্টেশন দিয়ে আন্তঃদেশীয় বাণিজ্য চলত। ২০০৮ সালে পূর্ণাঙ্গ স্থলবন্দর হিসেবে প্রতিষ্ঠা পায় আখাউড়া। মূলত এ বন্দর দিয়ে উত্তর-পূর্ব ভারতের রাজ্যগুলোয় পণ্য রপ্তানি হয়। বছর পাঁচেক আগেও আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে রপ্তানি হওয়া পণ্যের তালিকায় ছিল হিমায়িত মাছ, পাথর, রড, সিমেন্ট, তুলা, ভোজ্য তেল, এলপি গ্যাস, প্লাস্টিক, শুঁটকি ও বিভিন্ন খাদ্যসামগীসহ অর্ধশতাধিক পণ্য।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/////

ডিএসইতে বিদায়ী সপ্তাহে পিই রেশিও কমেছে

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) বিদায়ী সপ্তাহে (২ থেকে ৬ জুলাই) সার্বিক মূল্য আয় অনুপাত (পিই রেশিও) কমেছে। এ সময়ে ডিএসইর পিই রেশিও কমেছে ০.২৮ শতাংশ।

ডিএসইর সাপ্তাহিক বাজার পর্যালোচনা সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

বিদায়ী সপ্তাহের শুরুতে ডিএসইর পিই রেশিও ছিল ১৪.৩৫ পয়েন্টে। আর সপ্তাহ শেষে পিই রেশিও অবস্থান করছে ১৪.৩১ পয়েন্টে। ফলে সপ্তাহের ব্যবধানে ডিএসইর পিই রেশিও ০.০৪ পয়েন্ট বা ০.২৮ শতাংশ কমেছে।

এর আগের সপ্তাহের শুরুতে (১৮ থেকে ২২ জুন) ডিএসইর পিই রেশিও ছিল ১৪.২৯ পয়েন্টে। আর সপ্তাহ শেষে পিই রেশিও অবস্থান করছে ১৪.৩৫ পয়েন্টে। ফলে সপ্তাহের ব্যবধানে ডিএসইর পিই রেশিও ০.০৬ পয়েন্ট বা ০.৪২ শতাংশ বেড়েছিল।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/////

সাপ্তাহিক লেনদেনের শীর্ষে ফু-ওয়াং ফুডস; ২য় খান ব্রাদার্স

স্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

সর্বশেষ সপ্তাহে প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেনের শীর্ষে উঠে এসেছে ফু-ওয়াং ফুডস লিমিটেড। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

জানা গেছে, কোম্পানিটির ২০৮ কোটি ৪৭ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। লেনদেনের তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে উঠে আসা খান ব্রাদাস্‌ পি.পি. ওভেন ব্যাগ ইন্ডাস্ট্রিজের শেয়ার লেনদেন হয়েছে ৯৯ কোটি ৬১ লাখ টাকার।

সি পার্ল বিচ রিসোর্ট অ্যান্ড স্পার ৯৮ কোটি ১৭ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেনের মাধ্যমে তৃতীয় স্থানে উঠে এসেছে।

লেনদেনের তালিকায় থাকা অন্যান্য কোম্পানিগুলোর মধ্যে রয়েছে- রূপালি লাইফ ইন্সুরেন্সের ৯৫ কোটি ৭৯ লাখ, জেএমআই সিরিঞ্জসের ৭৫ কোটি, মেঘনা লাইফ ইন্সুরেন্সের ৬৫ কোটি ৩৬ লাখ, ইন্ট্রাকো রিফুয়েলিং স্টেশনের ৬২ কোটি ৯০ লাখ, অলিম্পিক এক্সেসরিসের ৬১ কোটি ১৯ লাখ, ফু-ওয়াং সিরামিক ইন্ডাস্ট্রিের ৬১ কোটি ৫ লাখ ও খাআলিফ ম্যানুফেকচারিং কোম্পানি লিমিটেডের ৫৩ কোটি ৩৬ লাখ শেয়ার লেনদেন হয়েছে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/রাজু

সপ্তাহের ব্যবধানে লেনদেন বেড়েছে ২১.২০ শতাংশ

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

সর্বশেষ সপ্তাহে প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) বাজার মূলধন ১৯৮ কোটি টাকা কমেছে। এই সপ্তাহে সেখানে মোট লেনদেন আগের সপ্তাহের চেয়ে ২১.২০ শতাংশ বেড়েছে। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

ডিএসই সূত্রে জানা গেছে, গত সপ্তাহে মোট ৫ কার্যদিবসে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) মোট লেনদেন হয়েছে ৩ হাজার ৫৮৫ কোটি টাকার। যা আগের সপ্তাহের ৫ দিনে লেনদেন হয়েছিল ২ হাজার ৯৫৮ কোটি টাকার। অর্থাৎ সপ্তাহের ব্যবধানে ডিএসইতে লেনদেন ২১.২০ শতাংশ কমেছে।

ডিএসইতে সর্বশেষ সপ্তাহে দিনের গড় লেনদেন ৭১৭ কোটি ১৪ লাখ টাকার হয়েছে। আগের সপ্তাহে এই লেনদেন হয়েছিল ৫৯১ কোটি ৬৯ লাখ টাকার উপরে। অর্থাৎ সপ্তাহের ব্যবধানে ডিএসইতে প্রতিদিনের গড় লেনদেন ২১.২০ শতাংশ বেড়েছে।

বিদায়ী সপ্তাহে ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ১৫.৫৪ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৬ হাজার ৩৩৪ পয়েন্টে। আর ডিএসই-৩০ সূচক ৩.৭২ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২১৯১ পয়েন্টে। আর শরিয়াহ সূচক ২.৫৩ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৩৭৫ পয়েন্টে।

ডিএসইতে গত সপ্তাহে ৪০৩টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার লেনদেনে অংশ নিয়েছে। প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে শেয়ার দর বেড়েছে ৯০টির, কমেছে ২৩টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৮৫টির শেয়ার ও ইউনিটের দর। আর ১২টি শেয়ারের কোনো লেনদেন হয়নি।

গত সপ্তাহের প্রথম দিন ডিএসইতে বাজার মূলধন ছিল ৭ লাখ ৭১ হাজার ৫২৯ কোটি টাকা। আর সপ্তাহের শেষ দিনে এই মূলধন দাঁড়িয়েছে ৭ লাখ ৭১ হাজার ৩৩১ কোটি টাকা। এই হিসাবে সপ্তাহের ব্যবধানে ডিএসইতে বাজার মূলধন ১৯৮ কোটি টাকা বা ০.০৩ শতাংশ কমেছে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/রাজু