মার্জিন ঋণের লভ্যাংশ যাবে ডিপিতে

bsecনিজস্ব প্রতিবেদক :

মার্জিন শ্রেণীভুক্ত গ্রাহকদের লভ্যাংশের অর্থ একটি চেক বা ডিভিডেন্ড ওয়ারেন্টের মাধ্যমে ডিপেজটরী পার্টিসিপেন্টে (ডিপি) প্রেরণ করতে হবে। ডিপি পরবর্তীতে ওই গ্রাহকদের বেনিফিশিয়ারি একাউন্টে (বিও) বন্টন করবে। মঙ্গলবার অনুষ্ঠিত কমিশন বৈঠকে মার্জিন শ্রেণীভুক্ত গ্রাহকদের লভ্যাংশ বন্টনের ক্ষেত্রে নতুন এ সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এ সংক্রান্ত নির্দেশ জারির পর থেকে তা কার্যকর হবে বলে পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ এন্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে।

অন্যদিকে, ব্রোকার হাউজ থেকে ঋণ নিয়ে (মার্জিন) শেয়ার কিনেছেন এমন বিনিয়োগকারীরা সরাসরি তালিকাভুক্ত কোম্পানি বা মিউচ্যুয়াল ফান্ড ঘোষিত লভ্যাংশ পাবেন না। এ লভ্যাংশ জমা হবে ঋণদাতা প্রতিষ্ঠানের ব্যাংক হিসাবে।

সিকিউরিটিজ এন্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন অর্ডিন্যান্স, ১৯৬৯ এর ২০ (A) ধারায় প্রদত্ত ক্ষমতাবলে স্টক ব্রোকারে রক্ষিত গ্রাহক হিসাব পরিচালনার ক্ষেত্রে ইস্যুয়ার কোম্পানি অথবা মিউচুয়াল ফান্ডের জন্য এ নির্দেশ জারি করবে কমিশন।

এছাড়া মার্জিনধারী বিনিয়োগকারীরা কোনো কোম্পানি ঘোষিত রাইট শেয়ার রিনানসিয়েশন বা অন্য কারো নামে স্থানান্তর করতে পারবেন না। তবে নিজে ওই রাইট শেয়ার কিনতে পারবেন।

প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ইস্যুয়ার কোম্পানি ও মিউচুয়াল ফান্ড লভ্যাংশ অথবা ভগ্নাংশ বোনাসের বিক্রয়লব্ধ অর্থ প্রদানের ক্ষেত্রে মার্জিন শ্রেণীভুক্ত গ্রাহকদের বিও হিসাবসমূহের লভ্যাংশের অর্থ একত্রে উক্ত বিও হিসাবসমূহের তালিকাসহ একটি চেক বা ডিভিডেন্ড ওয়ারেন্টের মাধ্যমে তাদের সংশ্লিষ্ট ডিপিকে প্রেরণ করবে। উক্ত ডিপি পরবর্তীতে তালিকা অনুযায়ি তা সংশ্লিষ্ট বিনিয়োগকারীদের হিসাবে বন্টন করবে।

এছাড়া মার্জিন গ্রাহক স্টক ব্রোকারের অনুমতি ছাড়া রাইট শেয়ার রিনানসিয়েট করতে পারবে না বলে কমিশন সভায় সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। অর্থাৎ কোনো মার্জিন গ্রাহক কোন কোম্পানির রাইট শেয়ার নিতে না চাইলে সেক্ষেত্রে স্টক ব্রোকারের অনুমতি নিতে হবে। এ ব্যাপারে স্টক ব্রোকার সংশ্লিষ্ট ইস্যুয়ার কোম্পানিকে তাদের মার্জিন গ্রাহকের তালিকা প্রদান করবে।

বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়েছে, ২০১২ সালের ৩০ ডিসেম্বর মার্চেন্ট ব্যাংকের নন ডিসক্রেশনারি হিসাবসমূহের ক্ষেত্রে এসইসি/সিএমআরসিডি/২০০৯-১৯৩/১৪২ নির্দেশনা জারি করে একই সুবিধা দিয়েছিল। কমিশনের নির্দেশনা জারির পর একই সুবিধা স্টক ব্রোকারের মার্জিন গ্রাহকদের ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য হবে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এম/

বাংলাদেশ ইন্স্যুরেন্সের ১৮ কোটি টাকার আইপিও’র অনুমোদন

bi-insনিজস্ব প্রতিবেদক :

প্রাথমিক গণপ্রস্তাবের (আইপিও) মাধ্যমে শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্তির অনুমোদন পেয়েছে বাংলাদেশ ন্যাশনাল ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেড। কোম্পানিটি বাজার থেকে ১৭ কোটি ৭০ লাখ টাকা উত্তলন করবে।

মঙ্গলবার বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) ৫৪৩তম সভায় এ কোম্পানির আইপিও অনুমোদন দেওয়া হয়। বিএসইসি সূত্রে এ তথ্য জানা যায়।

বাংলাদেশ ন্যাশনাল ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেড প্রতিটি ১০ টাকা মূল্যের ১ কোটি ৭৭ লাখ সাধারণ শেয়ার আইপিও’র মাধ্যমে ইস্যু করার অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। আইপিও’র মাধ্যমে কোম্পানিটি মোট ১৭ কোটি ৭০ লাখ টাকা বাজার থেকে উত্তলন করবে।

আইপিওর মাধ্যমে সংগ্রহ করা টাকা কোম্পানির এফডিআর, ট্রেজারি বন্ড এবং আইপিওর কাজে ব্যয় করা হবে। কোম্পানিটির ইস্যু ব্যবস্থাপনার দায়িত্বে রয়েছে প্রাইম ফিন্যান্স ক্যাপিটাল ম্যানেজমেন্ট লিমিটেড।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এম/

জিবিবির প্রাতিষ্ঠানিক উদ্যোক্তার শেয়ার বিক্রি

gbb-smbdস্টকমার্কেট ডেস্ক :

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত জ্বালানী খাতের কোম্পানি জিবিবি পাওয়ারের প্রাতিষ্ঠানিক উদ্যোক্তারা শেয়ার বিক্রয়ের ঘোষণা দিয়েছে। এই উদ্যোক্তা প্রতিষ্ঠান মোট ৮১ লাখ ১০ হাজার শেয়ার বেচবে। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

সূত্র জানায়, এই উদ্যোক্তার কাছে কোম্পানির মোট ১ কোটি ৪৬ লাখ ২ হাজার ৬৯০টি শেয়ার রয়েছে। এর মধ্যে থেকে উল্লেখিত পরিমাণ শেয়ার আগামী ৩০ কার্যদিবসের মধ্যে বর্তমান বাজার দরে বিক্রি করতে পারবে কোম্পানিটি।

জানা গেছে, এসব শেয়ার কোম্পানির অপর তিন উদ্যোক্তা পরিচালক শামীম আরা ইসলাম, রিনিতা নাজিম যথাক্রমে- ২০ লাখ ২৭ হাজার ৫০০টি শেয়ার করে ও মো. তাইফুর হোসেন ৪০ লাখ ৫৫ হাজার কিনবেন।

এই উদ্যোক্তা পরিচালকরা ব্লক মার্কেটের মাধ্যমে শেয়ার কেনা-বেচা করতে পারবেন।

উল্লেখ্য, মঙ্গলবার জিবিবি পাওয়ারের শেয়ার ১৮ টাকা ৯০ পয়সা দরে লেনদেন হচ্ছে।
স্টকমার্কেটবিডি.কম/এম/এইচ

তসরিফার এলোটমেন্ট ও রিফান্ড বিতরন সম্পন্ন

tasrifস্টকমার্কেট ডেস্ক :

শেয়ারবাজারে নতুন কোম্পানি তসরিফা ইন্ডাস্ট্রিজের বরাদ্দ শেয়ারের এলোটমেন্ট ও রিফান্ড ওয়ারেন্ট বিতরন সম্পন্ন করেছে। সিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা যায়।

সূত্র থেকে জানা যায়, ৩৩ টি ব্যাংকের মাধ্যমে মোট ৫ লাখ ১৭ হাজার ৮৬৪টি এর্ং ৭ লাখ ৫১ হাজার ৪২৯ টি আবেদনের এলোটমেন্ট ও রিফান্ড ওয়ারেন্ট কুরিয়ারের মাধ্যমে প্রেরণ করা হয়েছে।

যে সব আবেদন কুরিয়ারের মাধ্যমে প্রেরণ করা হয়েছে তা গত ৫ মে প্রেরণ করা হয়েছে বলে কোম্পানির পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এম/এইচ